নড়াইল-২
নড়াইল-২ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি নড়াইল জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ৯৪নং আসন।
নড়াইল-২ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ-এর নির্বাচনী এলাকা | |
জেলা | নড়াইল জেলা |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
নির্বাচকমণ্ডলী | ৩,১৭,৭৬৩ (২০১৮)[1] |
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৮৪ |
দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
বর্তমান সাংসদ | মাশরাফি বিন মর্তুজা |
সীমানা
নড়াইল-২ আসনটি নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলা, আর কালোড়া ইউনিয়ন, বিচালি ইউনিয়ন, ভদ্রবিলা ইউনিয়ন, সিঙ্গাশোপুর ইউনিয়ন, শেখ হাটি ইউনিয়ন ব্যতীত নড়াইল সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত।[2]
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন | সদস্য | দল | |
---|---|---|---|
১৯৮৬ | সাইফ হাফিজুর রহমান | জাতীয় পার্টি[3] | |
১৯৮৮ | সাইফ হাফিজুর রহমান | জাতীয় পার্টি[4] | |
১৯৯১ | শরীফ খসরুজ্জামান | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ[5] | |
ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ | আঃ কাদের সিকদার | স্বতন্ত্র[6] | |
জুন ১৯৯৬ | শরীফ খসরুজ্জামান | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ[7] | |
২০০১ | শেখ হাসিনা | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | |
২০০২ উপ-নির্বাচন | শহীদুল ইসলাম | ইসলামী ঐক্যজোট | |
২০০৮ | এসকে আবু বকর | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ[7] | |
২০১৪ | শেখ হাফিজুর রহমান | বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি[8] | |
২০১৮ | মাশরাফি বিন মর্তুজা | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
নির্বাচন
২০১০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন ২০১৪: নড়াইল-২[9] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
ওয়ার্কার্স পার্টি | শেখ হাফিজুর রহমান | ৯৫,১১৭ | ৮১.০ | প্র/না | ||
স্বতন্ত্র | সোহরাব হোসেন বিশ্বাস | ২২,৩২০ | ১৯.০ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৭২,৭৯৭ | ৬২.০ | +৩৫.৪ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১১৭,৪৩৭ | ৪৩.১ | -৪৪.৩ | |||
আওয়ামী লীগ থেকে ওয়ার্কার্স পার্টি অর্জন করে | ||||||
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন ২০০৮: নড়াইল-২[10] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
আওয়ামী লীগ | এসকে আবু বকর | ১২৫,৪৫৮ | ৫৯.৮ | +৫৮.০ | ||
বিএনপি | শরীফ খসরুজ্জামান | ৬৯,৬৫৭ | ৩৩.২ | -৬৩.৪ | ||
খেলাফত মজলিস | ইমারনুজ্জামান | ১১,২৫৩ | ৫.৪ | প্র/না | ||
ইসলামী আন্দোলন | এস এম নাসির উদ্দিন | ২,৪০৮ | ১.১ | প্র/না | ||
এলডিপি | দিলীপ কুমার অধিকারী | ৫৭৫ | ০.৩ | প্র/না | ||
ন্যাশনাল পিপলস পার্টি | এ জেড এম ফরিদুজ্জামান | ২৯২ | ০.১ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৫৫,৮০১ | ২৬.৬ | -৬৮.৪ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ২০৯,৬৪৩ | ৮৭.৪ | +২৯.৫ | |||
বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে | ||||||
২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনে শেখ হাসিনা পাঁচটি আসনে দাড়ান: রংপুর-৬, নড়াইল-১, নড়াইল-২, বরগুনা-৩, এবং গোপালগঞ্জ-৩। সবগুলি আসনে জয়ী হবার পর, তিনি গোপালগঞ্জ-৩ আসনকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য বেছে নেন; এর ফলে বাকী চার আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।[11] জানুয়ারি ২০০২ সালের উপ-নির্বাচনে বিএনপির শহীদুল ইসলাম নির্বাচিত হন।[12]
নড়াইল-২ উপনির্বাচন, জানুয়ারি ২০০২[12] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
বিএনপি | সহিদুল ইসলাম | ১৩৭,৬৯৫ | ৯৬.৬ | +৪৮.৪ | ||
আওয়ামী লীগ | সোহরান হোসেন বিশ্বাস | ২,৫০৮ | ১.৮ | -৪৮.৫ | ||
জাতীয় জনতা পার্টি (আসাদ) | শেখ মো: আসাদুজ্জামান | ১,১৬২ | ০.৮ | +০.৭ | ||
জাতীয় পার্টি (এ) | শরীফ মুনির হোসেন | ৪৭৩ | ০.৩ | প্র/না | ||
জেপি (মঞ্জু) | সাথী তালুকদার | ৩৬৩ | ০.৩ | +০.২ | ||
স্বতন্ত্র | মাহাবুবুল আলম টুকু | ৩২১ | ০.২ | প্র/না | ||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১৩৫,১৮৭ | ৯৪.৯ | +৯২.৮ | |||
ভোটার উপস্থিতি | ১৪২,৫২২ | ৫৭.৯ | -২০.১ | |||
আওয়ামী লীগ থেকে বিএনপি অর্জন করে | ||||||
সাধারণ নির্বাচন ২০০১: নড়াইল-২[13] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | শেখ হাসিনা | ৯৭,১৯৫ | ৫০.৩ | +৫.৪ | |
বিএনপি | সহিদুল ইসলাম | ৯৩,০৮১ | ৪৮.২ | +১৮.২ | |
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট | মো: তোজাম্মেল শেখ | ১,৩৩৭ | ০.৭ | প্র/না | |
ওয়ার্কার্স পার্টি | হাফিজুর রহমান | ১,১৮৬ | ০.৬ | -১.২ | |
জাতীয় জনতা পার্টি (আসাদ) | শেখ মো: আসাদুজ্জামান | ১৪৮ | ০.১ | -০.১ | |
স্বতন্ত্র | অশোক কুন্ডু | ৭৪ | ০.০ | প্র/না | |
গণতন্ত্রি পার্টি | শামুয়েল সুবাশ বোস | ৫২ | ০.০ | প্র/না | |
জেপি (মঞ্জু) | মো: এমদাদুল হক নানু | ৫০ | ০.০ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৪,১১৪ | ২.১ | -১২.৮ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১৯৩,১২৩ | ৭৮.০ | -০.২ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন জুন ১৯৯৬: নড়াইল-২[13] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | শরীফ খসরুজ্জামান | ৬৩,৯১৩ | ৪৪.৯ | -০.১ | |
বিএনপি | আব্দুল কাদের সিকদার | ৪২,৭১৮ | ৩০.০ | +৫.৪ | |
জামায়াতে ইসলামী | নুরুনবী জিহাদী | ২২,০৯৩ | ১৫.৫ | -৮.১ | |
জাতীয় পার্টি (এ) | সাইফ হাফিজুর রহমান | ৭,৪৭৪ | ৫.৩ | +৫.০ | |
ওয়ার্কার্স পার্টি | বিমল বিশ্বাস | ২,৫১৯ | ১.৮ | প্র/না | |
ইসলামী ঐক্য জোট | আব্দুর রহমান মোল্লা | ২,৪৩২ | ১.৭ | প্র/না | |
স্বতন্ত্র | এস এম সারওয়ার হোসেন | ৫৬৬ | ০.৪ | প্র/না | |
জাকের পার্টি | শুভাষিস বাগ্চি | ২৪১ | ০.২ | -০.১ | |
জাতীয় জনতা পার্টি (আসাদ) | শেখ মো: আসাদুজ্জামান | ২৩৮ | ০.২ | -০.১ | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২১,১৯৫ | ১৪.৯ | -৫.৫ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১৪২,১৯৪ | ৭৮.২ | +১৮.২ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
সাধারণ নির্বাচন ১৯৯১: নড়াইল-২[13] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
আওয়ামী লীগ | শরীফ খসরুজ্জামান | ৫৯,৫০৬ | ৪৫.০ | |||
বিএনপি | মকবুল হোসেন | ৩২,৫১৬ | ২৪.৬ | |||
জামায়াতে ইসলামী | নুরুন্নবী মোল্লা | ৩১,১৭৪ | ২৩.৬ | |||
ইউসিএল | বিমল বিশ্বাস | ৭,২২২ | ৫.৫ | |||
জাতীয় পার্টি (এ) | সাইফ হাফিজুর রহমান | ৪৫৭ | ০.৩ | |||
জাকের পার্টি | মোমিনুদ্দিন মুন্সি | ৪৩৯ | ০.৩ | |||
জাতীয় জনতা পার্টি (আসাদ) | শেখ মো: আাসাদুজ্জামান | ৪১০ | ০.৩ | |||
ফ্রিডম পার্টি | মো: আসাদুজ্জামান | ২৭৬ | ০.২ | |||
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (কাদের) | মোতালেব শিকদার | ১২০ | ০.১ | |||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২৬,৯৯০ | ২০.৪ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ১৩২,১২০ | ৬০.০ | ||||
জাতীয় পার্টি (এ) থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে | ||||||
তথ্যসূত্র
- এমরান হোসাইন শেখ (১০ অক্টোবর ২০১৮)। "কোন আসনে কত ভোটার"। বাংলা ট্রিবিউন। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (PDF)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "৫ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (PDF)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা।
- "৬ষ্ঠ জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (PDF)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা।
- "৭ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা" (PDF)। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা।
- "১০ম জাতীয় সংসদে নির্বাচিত মাননীয় সংসদ-সদস্যদের নামের তালিকা"। জাতীয় সংসদ। বাংলাদেশ সরকার।
- "Narail-2"। বাংলাদেশের নির্বাচনের ফলাফল ২০১৪ (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা ট্রিবিউন। ১৮ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- "Statistical Report: 8th Parliament Election" [পরিসংখ্যানগত প্রতিবেদন: ৮ম সংসদ নির্বাচন] (PDF)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ২৪–২৫, ৩৮। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮।
- "Statistical Report: 8th Parliament Election" [পরিসংখ্যানগত প্রতিবেদন: ৮ম সংসদ নির্বাচন] (PDF)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (ইংরেজি ভাষায়)। পৃষ্ঠা ৩৫৮, ৩৬৭। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৮।
- "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"। ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
- সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ" (ইংরেজি)
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.