টাঙ্গাইল-১
টাঙ্গাইল-১ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি টাঙ্গাইল জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১৩০নং আসন।
টাঙ্গাইল-১ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ-এর নির্বাচনী এলাকা | |
![]() | |
জেলা | টাঙ্গাইল জেলা |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
নির্বাচকমণ্ডলী | ৩,৬৫,৭৪৭ (২০১৮)[1] |
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৭৩ |
দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
বর্তমান সাংসদ | আব্দুর রাজ্জাক ভোলা |
সীমানা
টাঙ্গাইল-১ আসনটি টাঙ্গাইল জেলার মধুপুর উপজেলা ও ধনবাড়ী উপজেলা নিয়ে গঠিত।[2]
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
২০১০-এর দশকে নির্বাচন
বিরোধীদলগুলি ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে আব্দুর রাজ্জাক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।[7]
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন ২০০৮: টাঙ্গাইল-১[8][9] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | আব্দুর রাজ্জাক | ১৭১,০২২ | ৬৫.৭ | +১৫.৫ | |
বিএনপি | ফকির মাহবুব আনাম স্বপন | ৮৮,৪৬১ | ৩৪.০ | +১৩.১ | |
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ | হাবিবুর রহমান তালুকদার | ৮০৮ | ০.৩ | -০.৮ | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৮২,৫৬১ | ৩১.৭ | +৮.৮ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ২৬০,২৯১ | ৯০.০ | +১৫.২ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
সাধারণ নির্বাচন ২০০১: টাঙ্গাইল-১[10] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | আব্দুর রাজ্জাক | ৯৮,৪১৩ | ৫০.২ | -০.৯ | |
স্বতন্ত্র | আব্দুল গফুর মন্টু | ৫৩,৫০৯ | ২৭.৩ | প্র/না | |
বিএনপি | ফকির মাহবুব আনাম স্বপন | ৪০,৯৭২ | ২০.৯ | -২২.৪ | |
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ | আবদুল কাদের সিদ্দিকী | ২,২০৬ | ১.১ | প্র/না | |
ইসলামী জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট | ফাতেমা খান | ৮০৫ | ০.৪ | প্র/না | |
জেপি (মঞ্জু) | জামিলুর রহমান খান | ১২২ | ০.১ | প্র/না | |
স্বতন্ত্র | এ গফুর | ৮০ | ০.০ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৪৪,৯০৪ | ২২.৯ | +১৫.১ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১৯৬,১০৭ | ৭৪.৮ | -১.৮ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন জুন ১৯৯৬: টাঙ্গাইল-১[10] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | আবুল হাসান চৌধুরী | ৭৭,৭৩৮ | ৫১.১ | +১২.৭ | |
বিএনপি | আব্দুস সালাম তালুকদার | ৬৫,৮৩৪ | ৪৩.৩ | +৬.৯ | |
জাতীয় পার্টি (এ) | আবু সাইদ খান | ৪,২৮৬ | ২.৮ | +১.৯ | |
জামায়াতে ইসলামী | মুজিবুর রহমান | ৪,১৭০ | ২.৭ | -৫.৫ | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১১,৯০৪ | ৭.৮ | +৫.৮ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১৫২,০২৮ | ৭৬.৬ | +২৩.৮ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
সাধারণ নির্বাচন ১৯৯১: টাঙ্গাইল-১[10] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
আওয়ামী লীগ | আবুল হাসান চৌধুরী | ৩৭,৪৫৪ | ৩৮.৪ | |||
বিএনপি | আশিকা আকবর | ৩৫,৫০৭ | ৩৬.৪ | |||
জেএসডি (সিরাজ) | আব্দুস সামাদ | ১৪,৮১০ | ১৫.২ | |||
জামায়াতে ইসলামী | মুজিবুর রহমান | ৭,৯৮৯ | ৮.২ | |||
জাতীয় পার্টি (এ) | আবু সাইদ খান | ৮৬৮ | ০.৯ | |||
কমিউনিস্ট পার্টি | সুরুজ বন্ধু দেব | ৮১২ | ০.৮ | |||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ১,৯৪৭ | ২.০ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ৯৭,৪৪০ | ৫২.৮ | ||||
[[|প্রযোজ্য নয়]] থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে | ||||||
তথ্যসূত্র
- এমরান হোসাইন শেখ (১০ অক্টোবর ২০১৮)। "কোন আসনে কত ভোটার"। বাংলা ট্রিবিউন। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (PDF)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- "১ম জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- "২য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "১৫৩ আসনে জয়ী যারা"। দৈনিক সমকাল। ৪ জানুয়ারি ২০১৪। ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন" (PDF)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ২৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"। ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
- সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ" (ইংরেজি)
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.