কিশোরগঞ্জ-৫
কিশোরগঞ্জ-৫ হল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি কিশোরগঞ্জ জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের ১৬৬নং আসন।
কিশোরগঞ্জ-৫ | |
---|---|
জাতীয় সংসদ-এর নির্বাচনী এলাকা | |
জেলা | কিশোরগঞ্জ জেলা |
বিভাগ | ঢাকা বিভাগ |
নির্বাচকমণ্ডলী | ২,৭৮,৬১৩ (২০১৮)[1] |
বর্তমান নির্বাচনী এলাকা | |
সৃষ্ট | ১৯৮৪ |
দল | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
বর্তমান সাংসদ | আফজাল হোসেন |
সীমানা
কিশোরগঞ্জ-৫ আসনটি কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী উপজেলা ও বাজিতপুর উপজেলা নিয়ে গঠিত।[2]
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন | সদস্য | দল | |
---|---|---|---|
১৯৮৬ | আব্দুল হামিদ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ[3] | |
১৯৮৮ | আব্দুল লতিফ ভূইয়া | [4] | |
১৯৯১ | আব্দুল হামিদ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | |
ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ | ইমদাদুল হক | বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল | |
জুন ১৯৯৬ | আব্দুল হামিদ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | |
২০০১ | আব্দুল হামিদ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | |
২০০৮ | আফজাল হোসেন | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | |
২০১৪ | আফজাল হোসেন | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ | |
২০১৮ | আফজাল হোসেন | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
নির্বাচন
২০১০-এর দশকে নির্বাচন
বিরোধীদলগুলি ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বর্জন করে তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নিলে আফজাল হোসেন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।[5]
২০০০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন ২০০৮: কিশোরগঞ্জ-৫[6][7] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | আফজাল হোসেন | ১২৩,৪৭৪ | ৬৪.৮ | +১৩.৪ | |
বিএনপি | মজিবুর রহমান মঞ্জু | ৬৫,০৫৪ | ৩৪.২ | +২০.৫ | |
বিকল্পধারা | মো: আব্দুর রহিম | ১,৭৩২ | ০.৯ | প্র/না | |
বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি | মো: আমিনুল আহসান | ২০০ | ০.১ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৫৮,৪২০ | ৩০.৭ | +১৪.১ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১৯০,৪৬০ | ৮৮.৫ | +১৬.২ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
সাধারণ নির্বাচন ২০০১: কিশোরগঞ্জ-৫[8] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | আব্দুল হামিদ | ৯৩,৯১৫ | ৫১.৪ | +১৪.৪ | |
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ | মো: ফজলুর রহমান | ৬৩,৬৫৬ | ৩৪.৯ | প্র/না | |
বিএনপি | জহির উদ্দিন ভুইয়া | ২৫,০৬৪ | ১৩.৭ | -৪.৯ | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৩০,২৫৯ | ১৬.৬ | +১৫.২ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১৮২,৬৩৫ | ৭২.৩ | -৩.০ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
১৯৯০-এর দশকে নির্বাচন
সাধারণ নির্বাচন জুন ১৯৯৬: কিশোরগঞ্জ-৫[8] | |||||
---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | |
আওয়ামী লীগ | আব্দুল হামিদ | ৫৪,০৭৩ | ৩৭.০ | -১৭.৯ | |
স্বতন্ত্র | মো: ফজলুর রহমান | ৫২,০২৪ | ৩৫.৬ | প্র/না | |
বিএনপি | এমদাদুল হক | ২৭,২৫১ | ১৮.৬ | -৪.৬ | |
জাতীয় পার্টি (এ) | এরশাদ উদ্দিন আহমেদ খান মিলকি | ৮,০৪৫ | ৫.৫ | +৩.৫ | |
জামায়াতে ইসলামী | আব্দুস সালাম খান পাঠান | ২,২১১ | ১.৫ | -২.০ | |
গণফোরাম | বোরহানুদ্দিন চৌধুরী | ২,১০০ | ১.৪ | প্র/না | |
ইসলামী সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন | কে এম আমিনুল হক | ৫৬৮ | ০.৪ | প্র/না | |
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ২,০৪৯ | ১.৪ | -৩০.৩ | ||
ভোটার উপস্থিতি | ১৪৬,২৭২ | ৭৫.৩ | +২৪.০ | ||
আওয়ামী লীগ নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে | |||||
সাধারণ নির্বাচন ১৯৯১: কিশোরগঞ্জ-৫[8] | ||||||
---|---|---|---|---|---|---|
দল | প্রার্থী | ভোট | % | ±% | ||
আওয়ামী লীগ | আব্দুল হামিদ | ৬২,৭৯২ | ৫৪.৯ | |||
বিএনপি | হাবিবুর রহমান ভুইয়া | ২৬,৫৪০ | ২৩.২ | |||
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (আইয়ান উদ্দিন) | এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান | ১৬,২০৫ | ১৪.২ | |||
জামায়াতে ইসলামী | আব্দুস সালাম খান পাঠান | ৪,০৫৮ | ৩.৫ | |||
জাতীয় পার্টি (এ) | মো: শফিকুল ইসলাম | ২,৩০১ | ২.০ | |||
জাকের পার্টি | মো: আহমেদ করিম মোল্লা | ৮৮৭ | ০.৮ | |||
ওয়ার্কার্স পার্টি | কাজী সালাহ উদ্দিন | ৫২০ | ০.৫ | |||
জেএসডি | আলী আহমেদ মিলকি | ৪৫১ | ০.৪ | |||
গণতান্ত্রিক পার্টি | মো: হাসমত উদ্দিন ঠাকুর | ৩৩৮ | ০.৩ | |||
স্বতন্ত্র | গোলাম রব্বানি | ২৯৪ | ০.৩ | |||
সংখ্যাগরিষ্ঠতা | ৩৬,২৫২ | ৩১.৭ | ||||
ভোটার উপস্থিতি | ১১৪,৩৮৬ | ৫১.৩ | ||||
[[|প্রযোজ্য নয়]] থেকে আওয়ামী লীগ অর্জন করে | ||||||
তথ্যসূত্র
- এমরান হোসাইন শেখ (১০ অক্টোবর ২০১৮)। "কোন আসনে কত ভোটার"। বাংলা ট্রিবিউন। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (PDF)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫।
- "৩য় জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "৪র্থ জাতীয় সংসদ সদস্যদের তালিকা" (PDF)। বাংলাদেশ সংসদ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ আগস্ট ২০১৪।
- "১৫৩ আসনে জয়ী যারা"। দৈনিক সমকাল। ৪ জানুয়ারি ২০১৪। ৬ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন" (PDF)। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ২৮ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৮।
- "মনোনয়ন জমাদানের তালিকা"। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
- "Parliament Election Result of 1991,1996,2001 Bangladesh Election Information and Statistics"। ভোট মনিটর নেটওয়ার্ক (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
- সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ" (ইংরেজি)
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.