ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। শিক্ষা ও সংস্কৃতির পীঠস্থান রূপে পরিচিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলাকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী বলা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া | |
---|---|
জেলা | |
![]() আখাউড়া রেলওয়ে জংশন | |
![]() বাংলাদেশে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫৭′১০″ উত্তর ৯১°৭′০″ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪ |
আয়তন[1] | |
• মোট | ১৯২৭.১১ কিমি২ (৭৪৪.০৬ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[2] | |
• মোট | ২৮,৪০,৪৯৮ |
• জনঘনত্ব | ১৫০০/কিমি২ (৩৮০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৫.৩% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৪০০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১২ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
আয়তন ও অবস্থান
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৯২৭.১১ বর্গ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম বিভাগের সর্ব-উত্তরে ২৩°৩৯´ থেকে ২৪°১৬´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৪৪´ থেকে ৯১°৫১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে এ জেলার অবস্থান। এ জেলার দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা; পশ্চিমে নারায়ণগঞ্জ জেলা, নরসিংদী জেলা ও কিশোরগঞ্জ জেলা; উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা এবং পূর্বে হবিগঞ্জ জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।[1]
ইতিহাস
প্রতিষ্ঠাকাল
এক সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের সমতট জনপদের একটি অংশ ছিল। ঈসা খাঁ বাংলায় প্রথম এবং অস্থায়ী রাজধানী স্থাপন করেন সরাইলে। ১৭৬৫ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা (Tippera) জেলা বা ত্রিপুরা জেলা। ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত। ১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে ত্রিপুরা জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপুরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগলনাইয়া (ফেনী জেলার অন্তর্গত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়। ত্রিপুরার তিনটি সাব-ডিভিশন থেকে নাসিরনগর মহকুমা সৃষ্টি হয় ১৮৬০ সালের বৃটিশ আইনে। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৬৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।। ১৮৭৬ সালে ছাগলনাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সালে পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা[3]
নামকরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নামকরণ নিয়ে একাধিক মত প্রচলিত আছে। এস এম শাহনূর প্রণীত "নামকরণের ইতিকথা" থেকে জানা যায়, সেন বংশের রাজত্বকালে এই অঞ্চলে অভিজাত ব্রাহ্মণকুলের বড়ই অভাব ছিল। যার ফলে এ অঞ্চলে পূজা অর্চনার জন্য বিঘ্নতার সৃষ্টি হত। এ সমস্যা নিরসনের জন্য সেন বংশের শেষ রাজা লক্ষণ সেন আদিসুর কন্যকুঞ্জ থেকে কয়েকটি ব্রাহ্মণ পরিবারকে এ অঞ্চলে নিয়ে আসেন। তাদের মধ্যে কিছু ব্রাহ্মণ পরিবার শহরের মৌলভী পাড়ায় বাড়ী তৈরি করে। সেই ব্রাহ্মণদের বাড়ির অবস্থানের কারণে এ জেলার নামকরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয় বলে অনেকে বিশ্বাস করেন। অন্য একটি মতানুসারে দিল্লী থেকে আগত ইসলাম ধর্ম প্রচারক শাহ সুফী হযরত কাজী মাহমুদ শাহ এ শহর থেকে উল্লেখিত ব্রাহ্মণ পরিবার সমূহকে বেরিয়ে যাবার নির্দেশ প্রদান করেন, যা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নামের উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আঞ্চলিক উচ্চারণ 'বাউনবাইরা'।[4] এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিকৃত নাম 'বি-বাড়িয়া' বহুল প্রচলিত। যার ফলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এ অবস্থার উত্তরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং ২০১১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে সকল ক্ষেত্রে বি-বাড়িয়ার পরিবর্তে ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ লেখার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।[5][6]
ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ কেন্দ্র করে স্বদেশী আন্দোলন শুরু হলে বিপ্লবী উল্লাস কর (অভিরাম) দত্ত কর্তৃক বোমা বিস্ফোরণের অভিযোগে আন্দামানে দ্বীপান্তরিত হয়েছিলেন। ১৯৩১ সালের ১৪ ডিসেম্বর তারিখে সুনীতি চৌধুরী, শান্তি ঘোষ ও গোপাল দেব প্রকাশ্য দিবালোকে তদানিন্তন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সি.সি.বি স্টিভেনসকে তারই বাসগৃহে গুলি করে হত্যা করে। ১৯৩০ সালে কৃষক আন্দোলনের সময় কংগ্রেস নেতা আব্দুল হাকিম খাজনা বন্ধের আহ্বান জানান। এ সময় ব্রিটিশ সৈন্যদের বেপরোয়া গুলিবর্ষণে চারজন বেসামরিক লোক নিহত হয়।[3]
মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবদান অনেক। আবদুল কুদ্দুস মাখনের মত ব্যক্তিরা এখানে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সান্ধ্য আইন জারি করা হয় এবং এদিনই ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী জনগণ সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মিছিল বের করেন ।[7] ২৭ মার্চ সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়োজিত চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার কর্নেল শাফায়াত জামিল বীর বিক্রম তার সাথের বাঙালি সেনাদের নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আর্মি ক্যাম্পের সকল পাকিস্তানি অফিসার ও সৈন্যকে বন্দি করেন। ঐদিন দুপুরে মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম মৌলভীবাজারের শমসেরনগর হতে তার সেনাদল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন এবং কর্নেল শাফায়াত জামিল তার কাছে চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কোম্পানির দায়িত্ব অর্পণ করেন।[8] মুক্তিযুদ্ধে ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত হয়।[9] বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ সালে আখাউড়ার দরুইন গ্রামে শহীদ হন ।[3] ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুরে এস ফোর্সের অধিনায়ক তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম এর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাকিস্তানি বাহিনীর যুদ্ধ হয়। ঐ যুদ্ধে দুজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ এবং ১১ জন আহত হন । পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ২৫ জন নিহত ও ১৪ জন বন্দী হয়।[10] ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে গড়ে তোলা হয়েছে কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ। এখানে ৫০ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কবর রয়েছে।[11][12][13][14] [15][16]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ৯টি উপজেলা, ৯টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ১০০টি ইউনিয়ন, ৯৯৩টি মৌজা, ১৩৩১টি গ্রাম ও ৬টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।[19]
উপজেলাসমূহ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় মোট ৯টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:
সংসদীয় আসন
যোগাযোগ ব্যবস্থা
.jpg)
- সড়কপথ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দুটি হাইওয়ে রোডের সাথে যুক্ত, একটি হল ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক, যেটি এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক এর অংশ এবং অপরটি হল কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক। সরাইল উপজেলার বিশ্বরোডে দুটি হাইওয়ে রোড মিলিত হয়েছে।[26][27] তাছাড়া ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য আখাউড়া হয়ে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিস চালু হয়েছে এবং আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন সড়কের কাজও চলছে।[28] [29] ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে নদীর উপর রয়েছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু যা আশুগঞ্জ ও ভৈরবের মাঝে সংযোগ স্থাপন করেছে। এটি ২০০২ সালে নির্মিত এবং এর দৈর্ঘ্য ১২০০ মিটার। সেতুটির পূর্ব নাম বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু। এটির পাশেই রয়েছে ১৯৩৭ সালে নির্মিত রাজা ৬ষ্ঠ জর্জ রেলসেতু।[30] এর বর্তমান নাম শহীদ হাবিলদার আব্দুল হালিম সেতু।
- রেলপথ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাথে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের রেল যোগাযোগ রয়েছে। আখাউড়া রেলওয়ে জংশন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন।[31] আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। ২০১৬ সালের ৩১ জুলাই আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়।[32] এছাড়া আশুগঞ্জ-ভৈরব দ্বিতীয় রেল সেতু বর্তমানে নির্মাণাধীন রয়েছে।[33]
- নৌপথ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় নৌ যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম তিতাস ও মেঘনা নদী। শাখা নদীর মধ্যে রয়েছে হুরল, সিংরা কালাছড়া, বালুয়া, আউলিয়া জুড়ি, পাগলা, ডোল ভাঙ্গা, বলভদ্র, বিজনা, লংঘন, লহুর, রোপা, সোনাই, ছিনাইহানি প্রভৃতি।[34] আশুগঞ্জ ঘাটের সাথে হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, সিলেট ও কিশোরগঞ্জের লঞ্চ যোগাযোগ রয়েছে ।[35] তাছাড়া আশুগঞ্জে আন্তর্জাতিক নৌ-বন্দর স্থাপন করা হয়েছে এবং এটি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় মালামাল পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ।[36][37]
আবহাওয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য | |||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মাস | জানু | ফেব্রু | মার্চ | এপ্রিল | মে | জুন | জুলাই | আগস্ট | সেপ্টে | অক্টো | নভে | ডিসে | বছর |
সর্বোচ্চ °সে (°ফা) গড় | ২৫ (৭৭) |
২৮ (৮২) |
৩২ (৯০) |
৩৩ (৯১) |
৩৩ (৯১) |
৩২ (৯০) |
৩২ (৯০) |
৩২ (৯০) |
৩২ (৯০) |
৩১ (৮৮) |
২৯ (৮৪) |
২৭ (৮১) |
auto (৮৭) |
দৈনিক গড় °সে (°ফা) | ১৮ (৬৪) |
২২ (৭২) |
২৬ (৭৯) |
২৮ (৮২) |
২৮ (৮২) |
২৯ (৮৪) |
২৯ (৮৪) |
২৯ (৮৪) |
২৮ (৮২) |
২৭ (৮১) |
২২ (৭২) |
২২ (৭২) |
২৫ (৭৭) |
সর্বনিম্ন °সে (°ফা) গড় | ১০ (৫০) |
১৪ (৫৭) |
১৯ (৬৬) |
২২ (৭২) |
২৩ (৭৩) |
২৫ (৭৭) |
২৫ (৭৭) |
২৫ (৭৭) |
২৪ (৭৫) |
২৩ (৭৩) |
১৭ (৬৩) |
১৭ (৬৩) |
২০٫৩ (৬৮٫৬) |
গড় অধঃক্ষেপণ মিমি (ইঞ্চি) | ১৪٫৪ (০٫৫৭) |
৩৯٫৮ (১٫৫৭) |
৭২٫৮ (২٫৮৭) |
১৬৮٫২ (৬٫৬২) |
৩১৫٫৪ (১২٫৪২) |
৩৪৪٫৯ (১৩٫৫৮) |
৩৬৭٫৯ (১৪٫৪৮) |
২৪৭٫৫ (৯٫৭৪) |
১৯৭٫৬ (৭٫৭৮) |
১৪৮٫৫ (৫٫৮৫) |
৩০٫৪ (১٫২) |
৮٫৯ (০٫৩৫) |
auto (৭৭٫০৩) |
অধঃক্ষেপণ দিনের গড় (≥ ০.১ mm) | ৪ | ৫ | ৭ | ১২ | ১৯ | ২৩ | ২৮ | ২৬ | ২২ | ১৩ | ৩ | ১ | auto |
উৎস: Worldweatheronline[38] |
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোট জনসংখ্যা ২৮,৪০,৪৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৩,৬৬,৭১১ জন এবং মহিলা ১৪,৭৩,৭৮৭ জন। মোট পরিবার ৫,৩৮,৯৩৭টি।[39]
শিক্ষা ব্যবস্থা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাক্ষরতার হার ৪৫.৩%।[39] ব্রাহ্মণবাড়িয়া কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে। এ জেলায় ৪১টি কলেজ, ৩টি কারিগরী, ৮৯৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৮২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১টি ল'কলেজ, ১টি নার্সিং ইন্সটিটিউট, ১টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল, ১টি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট, ১টি পিটিআই রয়েছে।[34][40]
শিল্প ও অর্থনীতি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তাঁত শিল্প বিখ্যাত ।[41] ১৯৬২ সালে আবিষ্কৃত ও ১৯৬৮ সালে গ্যাস সরবরাহ শুরু করা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস গ্যাস ফিল্ড দেশের এক-তৃতীয়াংশ গ্যাস সরবরাহ করে ।[42] আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদনকেন্দ্র । আশুগঞ্জ সার কারখানা দেশের ইউরিয়া সারের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প কারখানা । দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া বন্দর । এ বন্দরের মাধ্যমে ভারতে বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি হয় । এটি ১৯৯৪ সালে স্থাপিত হয় ।[43] এখানে বিসিক শিল্পনগরী স্থাপিত হয় ১৯৮৫ সালে ।[34]
সংস্কৃতি ও খেলাধুলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে বলা হয় বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী। ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ,আলী আকবর খান,বাহাদুর খান এর মত খ্যাতিমান সঙ্গীতজ্ঞের জন্ম এখানে । উপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে যাদের অবদান অসীম । পুতুল নাচের জন্যও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিখ্যাত । ভারতীয় উপমহাদেশে প্রথম পুতুল নাচের প্রচলন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের বিপিন পাল ।[44][45]
ঐতিহ্যবাহী উৎসব
- নৌকা বাইচ - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীতে শত বছর যাবত ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে । প্রতিবছর মনসা পূজা উপলক্ষে ভাদ্র মাসের প্রথম তারিখে তিতাস নদীতে এ নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয় ।
- আসিল মোরগ লড়াই - ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে এই ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই অনুষ্ঠিত হয়
- গরুর দৌড় - বাঞ্ছারামপুর থানার রূপসদী গ্রামে এই ঐতিহ্যবাহী গরুর দৌড় অনুষ্ঠিত হয়
- ভাদুঘরের বান্নী (মেলা) - ভাদুঘর তিতাস নদীর তীরে মেলা অনুষ্ঠিত হয়
- খড়মপুর কেল্লাশাহ (র) মাজার শরীফ এর বার্ষিক ওরশ
- চিলোকুট গ্রামে সৈয়দ আঃ রউফ (রঃ) এর ওরশ
খেলাধুলা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জনপ্রিয় খেলা হল - ক্রিকেট,ফুটবল,ব্যাডমিন্টন । ঐতিহ্যবাহী খেলার মধ্যে রয়েছে - নৌকা বাইচ,লাঠিখেলা,গরু দৌড়,আসিল মোরগ লড়াই । ২০১৪-১৫ মৌসুমে চট্টগ্রাম বিভাগীয় ক্রিকেটের শিরোপা জিতেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অনূর্ধ্ব-১৬ ও ১৮ দল । ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রীড়াঙ্গনের মূলকেন্দ্র নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়াম । তৎকালীন এসডিও নিয়াজ মোহাম্মদ খান ১৯৩৪ সালে এটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন , যা দেশের প্রাচীনতম স্টেডিয়াম।[46][47] এ জেলার বিখ্যাত খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন ক্রিকেটার প্রবীর সেন , যিনি ডন ব্র্যাডম্যানের বিপক্ষে খেলেছিলেন ।[48] বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ও ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ আশরাফুল ।[49]
কৃতি ব্যক্তিত্ব
- অখিলচন্দ্র নন্দী –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।
- অতীন্দ্রমোহন রায় –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।
- অদ্বৈত মল্লবর্মণ –– ঔপন্যাসিক এবং সাংবাদিক।
- অমর পাল –– লোকসঙ্গীত শিল্পী।
- আনিসুল হক –– রাজনীতিবিদ এবং আইন মন্ত্রী।
- আনোয়ার হোসেন –– বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আফতাবউদ্দিন খাঁ –– লোকসঙ্গীত এবং যন্ত্রসঙ্গীত শিল্পী।
- আবদুর রসুল –– ব্রিটিশ ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবি।
- আবদুর রহমান –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবদুর রহমান খান –– প্রাক্তন সমবায় ও পাট মন্ত্রী (পাকিস্তান শাসনামল)।[50]
- আবদুল কাদির –– একুশে পদক এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত কবি, সাহিত্য সমালোচক এবং ছান্দসিক।
- আবদুল কুদ্দুস মাখন –– রাজনীতিবিদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবদুস সাত্তার খান –– মহাকাশ গবেষক।
- আবদুস সাত্তার ভূঞা –– রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবি।
- আবু সালেক –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত কিশোর বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আবু সালেহ মোহাম্মদ নাসিম –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং প্রাক্তন সেনাপ্রধান।
- আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া –– পুরাতাত্ত্বিক এবং গবেষক।
- আবেদ হোসেন খান –– একুশে পদক প্রাপ্ত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার বাদক এবং সুরকার।
- আল মাহমুদ –– একুশে পদক এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি।
- আলাউদ্দিন খাঁ –– সেতার এবং সানাই এবং রাগ সঙ্গীতে বিখ্যাত ঘরানার গুরু।
- আলী আকবর খান –– ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত জগতের একজন সঙ্গীতজ্ঞ।
- আলী ইমাম –– বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত শিশু সাহিত্যিক।
- আহমদ রফিক –– কবি ও গবেষক।
- আহমেদ আলী –– রাজনীতিবিদ, ভাষা সৈনিক এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আয়েত আলী খাঁ –– মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার এবং সুরবাহার বাদক।
- ইয়াসিন খান –– সেতার বাদক।[51]
- উল্লাসকর দত্ত –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।
- এ বি তাজুল ইসলাম –– রাজনীতিবিদ এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- এম এ রহমান –– রাজনীতিবিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং চিকিৎসক।
- কবীর চৌধুরী –– একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত লেখক এবং সাবেক জাতীয় অধ্যাপক।
- কাজী আকবর উদ্দিন সিদ্দিক –– মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং গণপরিষদ সদস্য।
- কিরীট খান –– সেতার বাদক।
- খাদেম হোসেন খান –– সংস্কৃতিতে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত সঙ্গীতজ্ঞ।
- খান মোহাম্মদ ফারাবী –– কবি ও গদ্যকার।
- খুরশিদ খান –– সংস্কৃতিতে স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত সঙ্গীতজ্ঞ।
- গোপাল দেব –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।
- জয়দুল হোসেন –– কবি।[52][53]
- জোতিরিন্দ্র নন্দী –– ঔপন্যাসিক।[54]
- তাহেরউদ্দিন ঠাকুর –– রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক।
- তিতাস চৌধুরী –– লেখক এবং গবেষক।[55]
- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত –– আইনজীবি, ভাষা সৈনিক এবং রাজনীতিবিদ।
- নবাব সৈয়দ শামসুল হুদা –– ব্রিটিশ ভারতীয় মুসলিম রাজনৈতিক নেতা।
- নুরুল আমিন –– পাকিস্তানের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী এবং পাকিস্তানের একমাত্র উপ-রাষ্ট্রপতি।
- নৃপেন্দ্র দত্ত রয় –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী, যুগান্তর দলের সদস্য।[56]
- প্রবীর সেন –– প্রাক্তন ভারতীয় টেস্ট ক্রিকেটার।
- প্রবোধচন্দ্র সেন –– ছন্দবিশারদ।[57]
- ফজল শাহাবুদ্দীন –– একুশে পদক এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত কবি।
- ফরিদুল হুদা –– রাজনীতিবিদ এবং চিকিৎসক।[58]
- ফুলঝুরি খান –– স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত যন্ত্রসঙ্গীত এবং উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী।
- বাহাদুর হোসেন খান –– উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার এবং সরোদ বাদক।
- মনমোহন দত্ত –– মলয়া সঙ্গীতের জনক এবং মরমী সাধক।
- মনির আহমেদ খান –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মীর কাশেম খান –– একুশে পদক প্রাপ্ত সেতার বাদক, সুরকার এবং সঙ্গীত পরিচালক।
- মুশফিকুর রহমান –– প্রাক্তন সচিব‚ বিশ্ব ব্যাংকের প্রাক্তন নির্বাহী পরিচালক এবং রাজনীতিবিদ।[59]
- মোফাজ্জল হোসেন –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- মোবারক হোসেন খান –– একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত সঙ্গীত গবেষক এবং লেখক।
- মোহাম্মদ আশরাফুল –– জাতীয় ক্রিকেটার।
- মোহাম্মদ ছায়েদুল হক –– রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবী।
- মোহাম্মদ মাহফুজ উল্লাহ –– নজরুল গবেষক ও সাহিত্যিক।[60]
- মোহাম্মদ হোসেন খসরু –– উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী।
- রবীন্দ্রমোহন নাগ –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক।[56]
- রিনাত ফৌজিয়া –– সেতার বাদক।
- রুমিন ফারহানা –– রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবি।
- লুৎফুল হাই সাচ্চু –– রাজনীতিবিদ এবং মুক্তিযুদ্ধের ২ ও ৩ নং সেক্টরের গেরিলা উপদেষ্টা।
- শান্তি ঘোষ –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের নারী বিপ্লবী।
- শামসুল হক –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- শাহজাহান সিদ্দিকী –– বীর বিক্রম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- শাহাদাত হোসেন খান –– একুশে পদক প্রাপ্ত উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সরোদ বাদক এবং সুরকার।
- শিহাব সরকার –– বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত কবি।[61]
- শেখ সাদী খান –– জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত সঙ্গীত পরিচালক এবং সুরকার।
- সানাউল হক খান –– একুশে পদক এবং বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত কবি।
- সামসুল হক –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- সিরাজুল হক –– আইনবিদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এবং রাজনীতিবিদ।[62]
- সুনীতি চৌধুরী –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী।
- সুফী জুলফিকার হায়দার –– একুশে পদক প্রাপ্ত কবি।
- সুবল দাস –– সঙ্গীত পরিচালক এবং সুরকার।
- সৈয়দ আব্দুল হাদী –– জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্ত সঙ্গীতশিল্পী।
- হাবিবুল্লাহ খান –– প্রাক্তন তথ্য ও বেতার মন্ত্রী।[50]
- হারুন আল রশিদ –– রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবি।
- হাসনাত আব্দুল হাই –– বাংলা একাডেমি পুরস্কার প্রাপ্ত ঔপন্যাসিক।
- হুমায়ুন কবির –– রাজনীতিবিদ এবং আইনজীবি।[58]
*
- এস এম শাহনূর কবি ও গবেষক
- দেওয়ান মাহবুব আলী (কুতুব মিয়া) - মুক্তিযুদ্ধের আন্তর্জাতিক সংগঠক [63]
- সৈয়দ আকবর হোসেন (বকুল মিয়া) - (১৯৩৫-১৯৭১) [64]
ফতেউল বারী চৌধুরী ছুট্টু - বীর মুক্তিযোদ্ধা
মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী তিন সহোদর
- সুবেদার অবঃ হাজী মোঃ ইদ্রিস মিয়া - বীর মুক্তিযোদ্ধা
- জনাব জহির উদ্দিন আহমদ সাবেক প্রধান শিক্ষক, হাবলাউচ্চ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, - বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক জেলা কমান্ডার , ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- জনাব মরহুম হাজী জামাল উদ্দিন আহমদ সাবেক প্রধান শিক্ষক, লালপুর উচ্চ বিদ্যালয় - বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাবেক জেলা কমান্ডার , ব্রাহ্মণবাড়িয়া
বিজ্ঞানী
- তাহের খান - যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য গবেষণা ও মাননিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) এর বিজ্ঞানী, যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামার ট্রাস্ককিগি ইউনিভার্সিটির বায়োমেডিক্যাল সায়েন্স বিভাগের সাবেক সহকারী অধ্যাপক ।[65]
সাংবাদিক
- হাবিবুর রহমান মিলন (১৯৩৯-২০১৫) - ২০১২ সালের একুশে পদক প্রাপ্ত । দৈনিক ইত্তেফাকের উপদেষ্টা সম্পাদক এবং বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ছিলেন ।[66]
- আহমেদুর রহমান (১৯৩৩-১৯৬৫)- ইত্তেফাকের খ্যাতিমান সাংবাদিক, সাংবাদিক হাবিবুর রহমান মিলনের বড় ভাই, ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা সদস্যেদের একজন । ১৯৬৫ সালের ২০ মে কায়রোতে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ।[67][68][69]
- মুহম্মদ মুসা - সাংবাদিক ও গবেষক ।[70]
- তুষার আব্দুল্লাহ - ইউনেস্কো পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক [71]
বুজুর্গ সুফি সাধক
- খন্দকার আশোক শাহ - যিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন ইয়েমেন থেকে ধর্ম প্রচারের জন্য। উনি শায়িত আছেন গোপীনাথ পুর গ্রামের মধ্য পাড়ায়। বীর মুক্তি যোদ্দা, চিকিৎসক, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ, সংস্ক্রিতিক ব্যাক্তিত্ব, জ্ঞান সাধক ও সুফি সাধক, ডঃএম.এ. রহমান উনার বংশ ধর।
- শায়খুল বাঙ্গাল আলহাজ হযরত মাওলানা শাহ্ সুফি সৈয়দ আবু মাছাকিন মোহাম্মদ মতিউর রহমান গোলাম কাদির (রাহ্) ।[72]
- ফখরে বাঙাল আল্লামা তাজুল ইসলাম রহ.
অন্যান্য ক্ষেত্র
- ঈসা খান - বারো ভুঁইয়া দের অন্যতম
- আকবর আলি খান - অর্থনীতিবিদ,তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা
- মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ - সাবেক বিডিআরের মহাপরিচালক
- অদুদুল বারী চৌধুরী নান্টু (অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম-সচিব)
- অলি আহাদ - ভাষা সৈনিক ও স্বাধীনতা পুরস্কার ২০০৪ প্রাপ্ত
- মহিউদ্দিন আহমাদ- ভাষা সৈনিক,রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যুগ্ম আহবায়ক। সাবেক মহাপরিচালক,বাংলাদেশ ডাক বিভাগ।
- শেখ আবু হামেদ (১৯২৮-২০১৪) - ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও ইতিহাসবিদ ।[73]
- সালেহউদ্দিন আহমেদ - বাংলাদেশ ব্যাংকের নবম গভর্নর
- আনন্দময়ী মা (১৮৯৬-১৯৮২) - আধ্যাত্মিক সাধিকা
- মহেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য - দাতা ও শিক্ষানুরাগী ।[74]
- নরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত (১৮৭৮-১৯৬২) - প্রখ্যাত ব্যাংকার ।[75]
- অমিতাভ রেজা চৌধুরী - চলচ্চিত্র পরিচালক ও বিজ্ঞাপন নির্মাতা ।[76]
- পায়েল ঠাকুর - ইতালীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা [77]
- জাকিয়া বারী মম - অভিনেত্রী এবং মডেল
- জিয়াউল রোশান - অভিনেতা
- সাবরিনা পড়শী - সংগীতশিল্পী
- দেলোয়ার জাহান ঝন্টু - চলচ্চিত্র পরিচালক
- আনোয়ার জাহান নান্টু - সংগীত পরিচালক[78]
- এম এন ইস্পাহানী - চলচ্চিত্র পরিচালক[79]
- আলহাজ্ব হাফেজ ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান[80]- সাবেক রাষ্ট্রপতির ইমাম:- বঙ্গভবন জামে মসজিদ, সম্মানিত প্রধান মুয়াযযিন:- জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম[81], মূল ক্বারী, প্রধান মুকাব্বির ও উপস্থাপক:-জাতীয় ঈদগাহ[82], গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের (রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানের) ধর্ম গ্রন্ত পাঠক। ইসলামীক আলোচক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান গ্রন্তনা ও উপস্থাপক:-বাংলাদেশ বেতার এবং টেলিভিশন[80]।
দর্শনীয় স্থান সমূহ
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ঐতিহাসিক এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান সমূহ হল -
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহীদ স্মৃতিসৌধ অবকাশ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- সৌধ হিরন্ময়,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- কাজী মাহমুদ শাহ(র.)এর মাজার শরীফ,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- কালভৈরব মূর্তি (১৯০০ শতাব্দী, উচ্চতা ২৮ ফুট),ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- জামিয়া ইসলামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- জামিয়া শারইয়্যাহ সিরাজুল উলূম, সিরাজবাগ, রহিমপুর
- জামিয়া সিরাজিয়া দারুল উলূম ভাদুঘর মাদ্রাসা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া
- উলচাপাড়া জামে মসজিদ (১৬০০ শতাব্দী),ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভাদুঘর শাহী জামে মসজিদ (১৬৬৩ খ্রীষ্টাব্দ)
- তিতাস নদীর নান্দনিক দৃশ্য,সদর
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া শিশু পার্ক,সদর
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ,সদর
- লোকনাথ দীঘি,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- অদ্বৈত মল্লবর্মনের বাড়ি,গোকর্ণ ঘাট,ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিমিটেড,আশুগঞ্জ
- আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানী লিঃ
- মেঘনা নদী ও চর সোনারামপুরের নান্দনিক দৃশ্য,আশুগঞ্জ
- শহীদ আব্দুল হালিম রেলওয়ে সেতু,আশুগঞ্জ
- সৈয়দ নজরুল ইসলাম সড়ক সেতু,আশুগঞ্জ
- রাষ্ট্রপতি মোঃ জিল্লুর রহমান ২য় রেলওয়ে সেতু,আশুগঞ্জ
- ভাস্কর্য‘জাগ্রত বাংলা’ সারকারখানা গেইট।
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ.পাওয়ার স্টেশন গেইট।
- সম্মুখ সমর,নাটাল মাঠ,আশুগন্জ।
- বঙ্গবন্ধু মুরাল,কাচারী বিথীকা,আশুগঞ্জ বাজার।
- ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধের মুরাল,ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ ,আশুগঞ্জ।
- দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার,ফিরোজ মিয়া সরকারি কলেজ, আশুগঞ্জ
- গেছুদারাস্ত(কেল্লাশহীদ) এর মাজার শরীফ,আখাউড়া
- বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের কবর,দরুইন,আখাউড়া
- গঙ্গাসাগর দিঘী- আখাউড়া
- আখাউড়া স্থলবন্দর
- কৈলাঘর দুর্গ (কসবা), কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ,কসবা
- মঈনপুর মসজিদ,কসবা
- আড়িফাইল মসজিদ,সরাইল
- ধরন্তির নান্দনিক দৃশ্য, সরাইল
- সরাইল জামে মসজিদ (১৬৬২)
- আনন্দময়ী কালীমূর্তি,সরাইল
- বাসুদেব মূর্তি,সরাইল
- হাতিরপুল ও ওয়াপদা রেস্ট হাউস,শাহবাজপুর, সরাইল
- বাঁশী হাতে শিবমূর্তি,নবীনগর
- কাইতলা জমিদার বাড়ী,নবীনগর
- রুসুলপুর পুল,নবীনগর
- হরিপুরের জমিদার বাড়ি,নাসিরনগর
- ঘাগুটিয়ার পদ্ম বিল - আখাউড়া উপজেলার মনিয়ন্দ ইউনিয়নে অবস্থিত । এখানে ঘাগুটিয়া ও মিনারকুট নামে ২ টি বিল রয়েছে । শরৎকালে যা পদ্ম ফুলে ভরে যায় ।[83]
- গোকর্ণ নবাব বাড়ি কমপ্লেক্স (সৈয়দ শামসুল হুদার বাড়ি) - নাসিরনগর উপজেলার গোকর্ণ গ্রামে অবস্থিত ।[85]
- কালাছড়া চা বাগান - ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একমাত্র চা বাগান । অন্য নাম 'হরিহর টি এস্টেট' । বিজয়নগর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কালাছড়া গ্রামে অবস্থিত ।[86]
- আখাউড়া স্থল বন্দর - আগরতলা-আখাউড়া সীমান্তে বিকালে অনুষ্ঠিত (বিএসএফ) ও (বিজিবি) এর যৌথ কুচকাওয়াজ ।[87]
- কসবা সীমান্ত হাট - কসবা উপজেলায় রয়েছে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হাট ।[88]
- ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন অর্কিড প্রজেক্ট - সরাইল উপজেলার শাহবাজপুরে অবস্থিত ।[89][90]

- বিজয়নগর উপজেলার লিচু বাগান - এখানকার সবচেয়ে বড় লিচুর বাজার হল আউলিয়া বাজার ও মেরাশানী বাজার ।[91]
- আনন্দ ভুবন -বল্লভপুর শিমরাইলের মহামিলন,রাজার খালের উপর নির্মিত ব্রীজের দু'পাশ।
- নারুই ব্রীজ -নারুই ব্রাহ্মানহাতার তিতাস নদীর উপর নির্মিত ব্রীজের দু'পাশ, যার অপরূপ পরিবেশ দেখার জন্য পর্যটকদের আগমন ঘটে।
- নবীনগর লঞ্চঘাট সংলগ্ন বুড়ি নদীর অপরূপ দৃশ্য
- রূপসদী জমিদার বাড়ি
- জয়কুমার জমিদার বাড়ি
- হরষপুর জমিদার বাড়ি
চিত্রশালা
- আশুগঞ্জ উপজেলার চর সোনারামপুর
- সরাইলের ধরন্তী
- গোকর্ণ নবাব বাড়ি কমপ্লেক্স
- আড়িফাইল মসজিদ
- হাতিরপুল
- হরিপুর জমিদার বাড়ি
- কালভৈরব মূর্তি
- অবকাশ
- ছানামুখী মিষ্ট
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A7%80%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE_%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৭ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুন ২০১৪।
- https://web.archive.org/web/20130616005013/http://www.brahmanbaria.gov.bd/node/653781
- "Songs from the River called Titas"। আগস্ট ৬, ২০১৬।
- "বি-বাড়িয়ার স্থলে 'ব্রাহ্মণবাড়িয়া' এক বছরেও কার্যকর হয়নি"।
- Kantho, Kaler। ". - কালের কণ্ঠ"।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র (দশম খণ্ড), হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত, হাক্কানী পাবলিকেশনস, ঢাকা, পৃষ্ঠা ১৪৭
- একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, রক্তাক্ত মধ্য আগস্ট ও ষড়যন্ত্রময় নভেম্বর। ঢাকা: সাহিত্য প্রকাশ। ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮। পৃষ্ঠা ২৩। আইএসবিএন 9844651441।
- http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/707158/ব্রাহ্মণবাড়িয়া-মুক্ত-দিবসে-দেয়ালে-আঁকা-ছবির
- "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"।
- "Prothom Alo - Most popular bangla daily newspaper"। archive.prothom-alo.com।
- "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"।
- "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না"।
- http://bn.banglapedia.org/index.php?title=কামাল,_বীরশ্রেষ্ঠ_মোহাম্মদ_মোস্তফা
- Lieutenant General M Harun-Ar-Rashid (ডিসেম্বর ১৬, ২০০৪)। "Attack on Kalachara"। The Daily Star। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৬ অক্টোবর ২০১৬।
- "অপারেশন মুকুন্দপুর: অশ্রুসিক্ত জেনারেল"। BanglaNews24.com। ঢাকা, বাংলাদেশ। ডিসেম্বর ১৯, ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৭।
- http://www.amaderbrahmanbaria.com/bd/2015/09/21/ছানামূখী-ব্রাহ্মণবাড়িয়া/
- "ব্যস্ততায় কাটছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মিষ্টি কারিগরদের"। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১২ অক্টোবর ২০১৬।
- https://web.archive.org/web/20130616023931/http://www.brahmanbaria.gov.bd/node/555408
- "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "রোড মাস্টার প্ল্যান" (PDF)। বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ বিভাগ। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- সড়ক ও জনপথ বিভাগ
- "আশুগঞ্জ-আখাউড়া চারলেন সড়ক প্রকল্পের কাজ শিগগিরই"। বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর। ঢাকা, বাংলাদেশ। জুন ২৪, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাসের ১ বছর"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ঢাকা, বাংলাদেশ। জুন ১৮, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু (ভৈরব সেতু)"। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬।
- "ব্রাহ্মণবাড়িয়া সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ"। মানবকণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১২ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন আজ"। কালের কণ্ঠ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩১ জুলাই ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "নির্ধারিত সময়ে হচ্ছে না আশুগঞ্জ-ভৈরব দ্বিতীয় রেল সেতুর কাজ"। ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৩০ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬।
- "সংস্কৃতি-ঐতিহ্যের তীর্থভূমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া"। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১০ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "শ্রমিক ধর্মঘটে অচল নৌপথ সীমাহীন দুর্ভোগ যাত্রীদের"। আমাদের সময়। ঢাকা, বাংলাদেশ। ২২ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "Bangladesh to ink pact with India for 100MW power from Tripura"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "আশুগঞ্জ নৌবন্দর থেকে ট্রানজিটের প্রথম চালান ত্রিপুরায়"। ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৯ জুন ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৬।
- "Brahmanbaria, Bangladesh Travel Weather Averages (Worldweather)"। Worldweatheronline। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টো ২০১৬।
- "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (PDF)। web.archive.org। Wayback Machine। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯।
- "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ"। ১ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "বাঞ্ছারামপুরে ২ হাজার তাঁত কারখানা বন্ধ"। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানু ২০১৭।
- "তিতাস ইতিহাস"। তিতাস। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "আখাউড়া স্থলবন্দরে রফতানি-বাণিজ্যে ধস"। ইত্তেফাক। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৪ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "বিপিন পালই প্রথম এ শিল্প চালু করেন » » DAILYJANAKANTHA.COM"। www.dailyjanakantha.com।
- "আমাদের জেলার সংবাদপত্র"। ঢাকা, বাংলাদেশ।
- "ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দেশের প্রাচীন স্টেডিয়াম"। www.jugantor.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮।
- Kantho, Kaler। "ক্রিকেটে আশার আলো - কালের কণ্ঠ"।
- "3rd Test, India tour of Australia at Melbourne, Jan 1-5 1948 - Match Summary - ESPNCricinfo"। ESPNcricinfo।
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৫ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ এপ্রিল ২০১৯।
- https://m.risingbd.com/national/news/32912/%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%80-%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AC%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%AA%E0%A6%A5-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%95
- http://archive.prothom-alo.com/detail/news/140645
- https://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/ittefaq-shamoeki/2014/08/29/440.html
- https://m.banglanews24.com/index.php/art-literature/news/bd/111194.details
- "আনন্দবাজার পত্রিকা - কল-eকাতা"। archives.anandabazar.com।
- https://archive1.ittefaq.com.bd/print-edition/first-page/2014/12/03/18295.html
- http://onlinebrahmanbaria.com/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE/
- http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%A8,_%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A6%9A%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0
- http://www.m.mzamin.com/article.php?mzamin=152646
- https://m.banglanews24.com/economics-business/news/bd/30924.details
- https://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMTJfMzBfMTNfMV8xMl8xXzk3MzEx
- https://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2019/02/03/234940.php
- "প্রখ্যাত আইনজ্ঞ সিরাজুল হকের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত - শেষ পাতা - The Daily Ittefaq"।
- "মৃত্যুবার্ষিকী"।
- http://www.prothomalo.com/opinion/article/478030/সৈয়দ-আকবর-হোসেন
- "যুক্তরাষ্ট্রে বিষমুক্ত খাবার ও তাহের খান"।
- "সাংবাদিক হাবিবুর রহমান মিলন আর নেই"। bangla.bdnews24.com।
- "হাবিবুর রহমান মিলন :স্মৃতির জানালা - দৃষ্টিকোন - The Daily Ittefaq"।
- "প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আমার প্রত্যাশা - ৬২ বছরে দৈনিক ইত্তেফাক - The Daily Ittefaq"।
- http://www.comillarkagoj.com/details.php?id=26249
- "আমাদের শহীদ মিনার : ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা"। ইত্তেফাক। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টো ২০১৬।
- bhorerkagoj.net। "শুভ জন্মদিন তুষার আব্দুল্লাহ"। www.bhorerkagoj.net।
- ' সিরাতে হযরত শায়খুল বাঙ্গাল (রাহ্) ' - কাজি এ,বি,সিদ্দিক হাজারী; উপজেলা রায়পুরা, জেলা-নরসিংদী; প্রকাশকালঃ ২১ ফেব্রুয়ারী ২০১২ ইং ।
- Bhorerkagoj। "জন্মবার্ষিকী : স্বাধীনতা সংগ্রামী শিক্ষাব্রতী শেখ আবু হামেদ"। www.bhorerkagoj.net।
- "মহেশাঙ্গন ও রামমালা পাঠাগার"। ঢাকা, বাংলাদেশ। মার্চ ১৭, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টো ২০১৬।
- Sengupta, Subhodh Chandra; Basu, Anjali, সম্পাদকগণ (জানুয়ারি ২০০২)। "নরেন্দ্রচন্দ্র দত্ত" [Narendra Chandra Dutta]। Samsad Bangali Charitabhidhan (Bibliographical Dictionary) (Bengali ভাষায়)। Volume 1 (4th সংস্করণ)। Kolkata: Shishu Sahitya Samsad। পৃষ্ঠা 247–248। আইএসবিএন 81-85626-65-0।
- "অমিতাভ রেজা"। বিএমডিবি। ২৭ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/2282/ইতালির-ছবিতে-বাংলার-নায়ক
- "আনোয়ার জাহান নান্টু"। বিএমডিবি। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- "ইস্পাহানী"। বিএমডিবি। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টো ২০১৬।
- শতদল সরাইল: (সূচীপত্র সিরিয়াল নং-০৭)। লেখক: লুতফর রহমান, শাহবাজপুর অতীত ও বর্তমান। ২০১২। পৃষ্ঠা ৩২।
- ধর্ম মন্ত্রণালয়, জাতীয় মসজিদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা-১০০০,(২০০৯খ্রি:চলমান),: জাতীয় মসজিদ''-).
- ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মনোনীত, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা-১০০০,(সুত্র নং-১৭৮৩/ইফাঃ সং/৫/৯৯/৩৯৫(২০): ২০১০ খ্রি),:সুত্র নং-১৮৩৫/ইফাঃসং/১/৯৭/ জাতীয় ঈদগাহেপ্রধান জামাআতের অনুমদিত তালিকা-তাং-০৮/০৯/২০১০খ্রি).
- "বিলে আসন পেতেছে পদ্ম"। ৩ অক্টো ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানু ২০১৭।
- "ঘাগুটিয়ার জলে ভাসছে পদ্ম"। ১৯ অক্টো ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানু ২০১৭।
- http://www.jugantor.com/online/travel/2016/05/24/13919/print
- http://bishuporup.brahmanbaria.gov.bd/node/1098495/ঐতিহাসিক-কালাছড়া-চা-বাগান%5B%5D
- "আগরতলা-আখাউড়া সীমান্তে যৌথ কুচকাওয়াজে দর্শক বাড়ছে"। ২৪ জানু ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টো ২০১৬।
- "সীমান্ত হাট এখন থেকে আবার রোববার"। ২৮ সেপ্টে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৬ অক্টো ২০১৬।
- (ECDS), Epsilon Consulting & Development Services। "Camellia Duncan Foundation Orchid Project - Duncan Brothers (Bangladesh) Limited"। www.duncanbd.com।
- http://www.prothomalo.com/economy/article/990988/দেশেই-অর্কিডের-বাণিজ্যিক-চাষ
- "বিজয়নগরে লিচুর বাম্পার ফলন প্রতিদিন অর্ধকোটি টাকার বেচাকেনা"। ঢাকা, বাংলাদেশ। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০১৬।
গ্রন্থপঞ্জী
- হোসেন, জয়দুল, মুক্তিযুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা: গতিধারা
- খান, শামসুজ্জামান, বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা: বাংলা একাডেমি
- হৃদয়, আবুল কাশেম, অপারেশন কিল এন বার্ন : যুদ্ধাপরাধ (কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর) দলিলপত্র, ঢাকা: কুমিল্লার কাগজ প্রকাশনী
- সামাদ, এডভোকেট আবদুস, ভাষা-আন্দোলনের ঐতিহাসিক পটভূমিকা এবং ভাষা-আন্দোলনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঢাকা: জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র
- মুসা, মুহম্মদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ইতিবৃত্ত, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: সেতু প্রকাশনী
- করিম, রেজাউল, যাদের জন্মে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ধন্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- শাহনূর, এস এম, স্মৃতির মিছিলে, ঢাকা: বিশাকা প্রকাশনী
- সমতট, ইতিহাস বিভাগের ৮ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী স্মারক (২০১০-২০১৮), ফিরোজ মিয়া কলেজ, আশুগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- সিংহ, শ্রী কৈলাসচন্দ্র, রাজমালা বা ত্রিপুরার ইতিহাস (বৃহত্তর কুমিল্লার ইতিহাস), গতিধারা
বহিসংযোগ
![]() |
উইকিভ্রমণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |
- বাংলাপিডিয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরকারি ওয়েব জেলা তথ্য বাতায়ন