শেরপুর জেলা

শেরপুর জেলা বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। পূর্বে ১৮২৯-২০১৫ পর্যন্ত এটি ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত ছিল। শেরপুর জেলার আয়তন ১,৩৬৪.৬৭ বর্গকিলোমিটার। শেরপুর জেলা পূর্বে জামালপুর জেলার একটি মহকুমা ছিল। ১৯৮৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি এটিকে জেলায় উন্নীত করা হয়। শেরপুর শহর, দেশের রাজধানী ঢাকা থেকে ১৯৮ কিলোমিটার (১২৩.০৩ মাইল) উত্তরে অবস্থিত।[2][3][4]

শেরপুর
জেলা
বাংলাদেশে শেরপুর জেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৫° উত্তর ৯০° পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগময়মনসিংহ বিভাগ
আয়তন
  মোট১৩৬৪.৬৭ কিমি (৫২৬.৯০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[1]
  মোট১৩,৫৮,৩২৫
  জনঘনত্ব১০০০/কিমি (২৬০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৮৮.০৪%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৩০ ৮৯
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

নামকরণ ও ইতিহাস

শেরপুর অঞ্চল প্রাচীনকালে কামরূপা রাজ্যের অংশ ছিল। মুঘল সম্রাট আকবরের শাসনামলে এই এলাকা "দশকাহনিয়া বাজু" নামে পরিচিত ছিল। পুর্বে শেরপুরে যেতে ব্রহ্মপুত্র নদ খেয়া পাড়ি দিতে হত। খেয়া পারাপারের জন্য দশকাহন কড়ি নির্ধারিত ছিল বলে এ এলাকা দশকাহনিয়া নামে পরিচিতি লাভ করে। সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম দিকে ভাওয়ালের গাজী, ঈসা খানের বংশধর থেকে দশকাহনিয়া এলাকা দখল করে নেয়। দশকাহনিয়া পরগনা পরবর্তীতে গাজী বংশের শেষ জমিদার শের আলী গাজীর নামানুসারে শেরপুর নামে নামকরণ করা হয়। ওয়ারেন হেস্টিংস থেকে কর্ণওয়ালিস-এর সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এবং স্থানীয় জমিদারদের বিরুদ্ধে ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহ অনুষ্ঠিত হয়; ফকির আন্দোলনের নেতা টিপু শাহ এই এলাকায় সার্বভৌমত্ব ঘোষণা করে এবং গরজরিপার তার রাজধানী স্থাপন করেন। খোশ মুহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে শেরপুরের কামারের চরে ১৯০৬, ১৯১৪ ও ১৯১৭ সালে কৃষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ১৮৩৮-৪৮ সালে নানকার, টঙ্ক, বাওয়ালী, মহাজনী, ইজারাদারি ব্যবস্থার বিরুদ্ধে শেরপুরে কমিউনিস্টরা বিদ্রোহ করে। ১৮৯৭ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্প ব্রহ্মপুত্রের গতিপথ পশ্চিম দিকে পরিবর্তন করে এবং যমুনার সঙ্গে একত্রীকরণ করতে বাধ্য করে; এটি অনেক প্রাচীন ভবনেও মারাত্মক ক্ষতি করে।

ভৌগোলিক সীমানা

উত্তরে ভারতের মেঘালয়, দক্ষিণ ও পশ্চিমে জামালপুর জেলা ও পূর্ব দিকে ময়মনসিংহ জেলা

বার্ষিক গড় তাপমাত্রা

এই জেলার বার্ষিক গড় তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ১২° সে. থেকে সর্বোচ্চ ৩৩.৩° সে.। বার্ষিক বৃষ্টিপাত ২১৭৪ মি.মি.।

নদী ও নদ

প্রধান নদীসমূহ হচ্ছে:

খলং এবং কালাগাঙ এখন মৃত নদী।

এছাড়াও আরো অনেক নদী রয়েছে৷

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

শেরপুর জেলা বর্তমানে তিনটি নির্বাচনী এলাকার (শেরপুর-১, শেরপুর-২শেরপুর-৩) অধীন। শেরপুর জেলা ৫ টি উপজেলা, ৫২ টি ইউনিয়ন, ৪৫৮ টি মৌজা, ৬৯৫ টি গ্রাম, ৪ টি পৌরসভা, ৩৬ টি ওয়ার্ড এবং ৯৯ টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। উপজেলাগুলো হলোঃ

দর্শনীয় স্থানসমুহ

জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানসমূহ হচ্ছে:

  • কলা বাগান,
  • গজনী অবকাশ কেন্দ্র,
  • গড়জরিপা বার দুয়ারী মসজিদ,
  • গোপী নাথ ও অন্ন পূর্ন্না মন্দির,
  • ঘাঘড়া খান বাড়ি জামে মসজিদ,
  • নয়আনী জমিদার বাড়ি,
  • নয়আনী জমিদার বাড়ির রংমহল,
  • নয়াবাড়ির টিলা,
  • পানিহাটা-তারানি পাহাড়,
  • পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি,
  • বারোমারি গীর্জা ও মরিয়ম নগর গীর্জা,
  • মধুটিলা ইকোপার্ক,
  • মাইসাহেবা জামে মসজিদ,
  • রাজার পাহাড় ও বাবেলাকোনা,
  • লোকনাথ মন্দির ও রঘুনাথ জিওর মন্দির,
  • সুতানাল দীঘি,
  • অলৌকিক গাজির দরগাহ, রুনিগাও, নকলা;
  • আড়াই আনী জমিদার বাড়ি,
  • কসবা মুঘল মসজিদ,
  • গড়জরিপা কালিদহ গাং এর ডিঙি,
  • গড়জরিপা ফোর্ট (১৪৮৬-৯১ খ্রিষ্টাব্দ),
  • জরিপ শাহ এর মাজার,
  • নয়াআনী বাজার নাট মন্দির,
  • নালিতাবাড়ির বিখ্যাত রাবারড্যাম,
  • পানি হাটা দিঘী,
  • মঠ লস্কর বারী মসজিদ (১৮০৮ খ্রিষ্টাব্দ),
  • মুন্সি দাদার মাজার, নয়াবাড়ি, বিবিরচর, নকলা;
  • শাহ কামাল এর মাজার (১৬৪৪ খ্রিষ্টাব্দ),
  • শের আলী গাজীর মাজার

উইকিভ্রমণে শেরপুর জেলার দর্শনীয় স্থানসমুহের বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে।

মুক্তিযুদ্ধ

শেরপুর ১১ নং সেক্টরের অধীনে ছিলো। শেরপুর স্বাধীন হয় ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর। এদিন অধিনায়ক জগজিৎ সিং অরোরা হেলিকপ্টারে শহরের দারোগা আলী পার্কে অবতরণ করেন এবং আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন

বধ্যভূমি: আহমেদনগর (ঝিনাইগাতী), ঝাওগড়া (শেরপুর), বিধবা পল্লী (সোহাগপুর, নালিতাবাড়ী), কয়ারি রোড (ঝিনাইগাতী) এই জেলার মুক্তিযুদ্ধের সাক্ষ্য।

যুদ্ধক্ষেত্র: কালিবাড়ী কাটাখালি ব্রীজ, নাকুগাও স্থলবন্দর ইত্যাদি

জনবসতি

২০১১ আদমশুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ১৩,৫৮,৩২৫ জন। অধিকাংশই বাঙালী মুসলিম। এছাড়া বিপুল সংখ্যক সনাতন ধর্মাবলী এবং কিছু বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলী রয়েছেন।

আদিবাসী

বর্তমান শেরপুর জেলার উত্তর সীমান্তের গারো পাহাড় ও তার প্বার্শবর্তী সমতল এলাকায় কোচ,গারো,হাজং, ডালু, বানাই এবং রাজবংশী ইত্যাদি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মানুষ শতশত বছর ধরে বসবাস করে আসছেন। এই ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর লোকজন কোচ, গারো প্রভৃতি নিজস্ব ভাষায় কথা বলে।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান

জেলায় ১৯০৪ টি মসজিদ, ১১২ টি মন্দির, ৩৩ টি গির্জা, ১৫ টি মাজার ও ১ টি তীর্থস্থান আছে। মসজিদ এবং মন্দির এর তালিকা রয়েছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

জেলার ৩ টি সরকারি কলেজ, ১৬ টি বেসরকারী কলেজ, ৩ টি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, ১৪৬ টি বেসরকারি উচ্চবিদ্যালয়, ২৮ টি জুনিয়র হাইস্কুল, ৩৫৮ টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৪৬ টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২৯২ টি মাদ্রাসা, ১ টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, ১ টি নার্সিং ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ১ টি ভোকেশনাল ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য কিছু নিচে দেয়া হলো:

শেরপুর সরকারী টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ

  • শেরপুর সরকারী মহিলা কলেজ
  • ডা.আলহাজ্ব সেকান্দর আলী কলেজ

সাংস্কৃতিক সংগঠন

জেলার ৯৩ টি ক্লাব, ৪ টি গণগ্রন্থাগার, ৩ টি নাট্যমঞ্চ, ১৫ টি নাট্যদল,৫ টি সাহিত্য সমিতি, ৩০ টি মহিলা সংগঠন, ১৩ টি সিনেমা হল, ১ টি শিল্পকলা একাডেমী এবং ১ টি শিশু একাডেমী আছে।

সংবাদমাধ্যম

  • শেরপুর টাইমস
  • শেরপুর নিউজ ২৪
  • দেশবার্তা বিডি
  • সাপ্তাহিক শেরপুর
  • সাপ্তাহিক দশকাহনিয়া
  • সাপ্তাহিক চলতি খবর
  • সাহিত্যলোক
  • বারসাটি
  • বাংলার কাগজ

বিলুপ্ত সংবাদমাধ্যম

  • বিদ্যাউন্নতি সাধীনী (১৮৬৫)
  • সাপ্তাহিক বিজ্ঞাপণি (১৮৬৫)
  • সাপ্তাহিক চারিবার্তা (১৮৮১)
  • বঙ্গাসুরিধ (১৮৮১)
  • সংস্কৃতি সঞ্জবিণী
  • পাক্ষিক কিশোর (১৯৫৭-৫৮)
  • মাসিক দক্ষিণা (১৯৬৭)
  • প্রবাহ, অঙ্গণ
  • মুক্তাঙ্গন
  • গঙ্গাবার্তা
  • অন্নেষা
  • উচ্চারণ
  • সঞ্চারণ

প্রধান ফসল

ধান, পাট, গম, সরিষা, আলু, বাদাম, আখ এবং তরিতরকারী এই জেলার প্রধান ফসল।

স্বাস্থ্যকেন্দ্র

এই জেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিম্নরূপ:

  • ১ টি জেলা সদর হাসপাতাল
  • ৫ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
  • ৫২ টি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র
  • ১ টি ডায়াবেটিক সেন্টার
  • ১ টি মাতৃমঙ্গল ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র
  • ১ টি যক্ষ্মা সেটেলাইট কেন্দ্র
  • ১ টি কুষ্ঠ সেটেলাইট কেন্দ্র
  • ১ টি মিশন হাসপাতাল
  • ২ টি গণ স্বাস্থ কেন্দ্র
  • ১ টি নিরাপদ কমিউনিটি প্রোগ্রাম
  • ১৭ টি সেটেলাইট ক্লিনি
  • ১ টি টিবি ক্লিনিক
  • ২ টি বেসরকারী ক্লিনিক

অর্থনীতি

শেরপুরের অর্থনীতি প্রধানত কৃষিভিত্তিক, যদিও অকৃষি অর্থনৈতিক কার্যক্রম জেলার উন্নয়ন কর্মকান্ডে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখে। জেলার মোট ৩,৩৫,৪৬০ বসতবাড়ির মধ্যে, ৬০.১২% খামার যা বিভিন্নরকম ফসল উত্পন্ন করে যেমন স্থানীয় ও উচ্চফলনশীল ধান, গম, পাট, সরিষা, আলু, ডাল, বিভিন্নরকম শাকসবজি, তামাক এবং অন্যান্য। কলা, আম, জাম, নারিকেল, সুপারি, খেজুর, কাঁঠাল, তাল, জাম্বুরা, বেল, পেঁপে, বড়ই, কামরাঙ্গা, আতাফল ইত্যাদি বিভিন্ন ফল চাষ করা হয়। দেশের অন্যান্য অংশের মতো এই জেলায়ও বিভিন্ন জাতের মাছ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। নদী, উপনদী চ্যানেল এবং খাঁড়ি থেকে বিভন্ন প্রকার মাছ ধরা হয়।জনপ্রিয় স্বাদুপানির মাছ হচ্ছে রুই, কাতলা, মৃগেল, কালবাউস, চিতল, বোয়াল, আইড়, পাঙ্গাস, গজাড়, শোল, পাবদা, কই, শিং, ফালি, বেলে, টেংরা ইত্যাদি। এছাড়াও সদ্য পরিচিত বিদেশী বিভিন্নরকম মাছ হচ্ছে তেলাপিয়া, নাইলোটিকা, সিলভার কার্প, গ্রাস কার্প ইত্যাদি। এছাড়াও ফসল, গৃহপালিত পশু ও মৎস্য পরিবারের আয়ের প্রধান উৎস। অকৃষি কর্মকান্ডেও জেলার অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ ক্ষেত্র বহুলাংশে ধানের চাতালের উপর নির্ভরশীল। প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি কুঁড়া, তুষ সহ অনেক ছোট ছোট শিল্পের যোগান ও পরিবহন খাতের গ্রাহক হয়ে সাহায্য করছে এইসব চাতাল। এ অঞ্চেলর পাহাড়ে লাল বনমোরগ ও বিভিন্ন প্রানী পাওয়া যায়।

বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব

উল্লেখযোগ্য ঘটনা

হাট-বাজারের তালিকা

  • চারআলী বাজার
  • নন্নী বাজার
  • বারোমারী বাজার
  • তিনানী বাজার
  • বাঘবেড় বাজার
  • কালিবাড়ী বাজার
  • বাজিতখিলা বাজার
  • কুসুমহাটি বাজার
  • নন্দীর বাজার
  • কুড়িকাহনিয়া বাজার
  • কুরুয়া বাজার
  • ইন্দিলপুর বাজার
  • চিথলিয়া নতুন বাজার
  • পশ্চিম ঝিনিয়া বাজার
  • কর্ণঝোড়া
  • কাকরকান্দি বাজার
  • খঞ্চেপাড়া
  • গনপদ্দী কৈয়ার বাজার
  • গনপদ্দী নয়ার বাজার
  • গোবিন্দগঞ্জ বাজার
  • গৌড়দ্বার বাজার
  • চন্দ্রকোনা বাজার
  • চিথলিয়া হাট
  • চেঙ্গুরিয়া বাজার
  • ঝগড়ার চর
  • ঝিনাইগাতী বাজার
  • তারাকান্দি বাজার
  • তেতুলতলা বাজার
  • নাকশী নছমপুর বাজার
  • পাইকুড়া বাজার
  • বালীজুরি
  • ভায়াডাঙ্গা
  • ভীমগঞ্জ বাজার
  • সুতিয়ারপার বাজার
  • সূতানাল পুকুরপাড় বাজার
  • সৌর্য্যদী বাজার
  • কামারের চর বাজার

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২০ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৪ অজানা প্যারামিটার |শেরপুর জেলার বাস সংশ্লিষ্ট গ্রুপ= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. শেরপুর জেলা পরিসংখ্যান ২০১১
  3. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন
  4. বাংলাদেশের লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমালা : শেরপুর, বাংলা একাডেমী

বহিঃসংযোগ

বাংলাপিডিয়ায় শেরপুর জেলা

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.