শাহবাজপুর আদর্শ নগর ইউনিয়ন
শাহবাজপুর টাউন[1], বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল উপজেলার অন্তর্গত একটি আধুনিক উন্নয়ন মূখী প্রশাসনিক অঞ্চল। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে স্বপ্ন বাস্তবায়নের স্যাটেলাইট নগরীর কয়েকটির মাঝে এটি হচ্ছে একটি আধুনিক ব্যস্ততম জনপদ।[2]
শাহবাজপুর টাউন | |
---|---|
আদর্শ নগর ইউনিয়ন | |
![]() | |
![]() ![]() শাহবাজপুর টাউন | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৩′ উত্তর ৯১°১০′ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা |
উপজেলা | সরাইল উপজেলা |
জনসংখ্যা (২০১৫) | |
• মোট | ১,৩৫,২৮৮ |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৪৩১ ![]() |
আয়তন
শাহবাজপুর আদর্শ নগর ইউনিয়নের আয়তন ৫,৭২৪ একর (২৩.১৬ বর্গ কিলোমিটার)।[3]
ভৌগোলিক সীমানা
শাহবাজপুর টাউনের অবস্থান ২৪.০৫১৬৬৭° উত্তর ৯১.১৭৩৩৩৩° পূর্ব।[4] এর উত্তর-পূর্বে নোয়াগাঁও ইউনিয়ন, উত্তরে শাহজাদাপুর ইউনিয়ন, পূর্বে বিজয়নগর উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়ন ও চর ইসলামপুর ইউনিয়ন, দক্ষিণ-পূর্বে বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা ইউনিয়ন, দক্ষিণে বিজয়নগর উপজেলার পত্তন ইউনিয়ন এবং পশ্চিমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়ন অবস্থিত। তিতাস নদীর তীরে এই অঞ্চলের অবস্থান। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের[5] বিশেষ অবদানে এই অঞ্চল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্যাটেলাইট নগরী[1] ও গুরুত্বপূর্ণ আদর্শ ইউনিয়ন, যার মর্যাদা অন্য সকল ইউনিয়নের মত নয়, এটি একটি বিশেষ ইউনিয়ন।[1]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
শাহবাজপুর ইউনিয়ন সরাইল উপজেলার আওতাধীন ১০নং ইউনিয়ন পরিষদ। এ ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম সরাইল থানার আওতাধীন। এটি জাতীয় সংসদের ২৪৪নং নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ এর অংশ। শাহবাজপুর টাউন অঞ্চলে রয়েছে ১টি বৃহত্তর ইউনিয়ন/৯টি ওয়ার্ড, ৬টি মৌজা এবং ১৭টি গ্রাম। শাহবাজপুর টাউনের ইউনিয়ন ও উল্লেখযোগ্য গ্রামগুলো হলোঃ
ইতিহাস
এই অঞ্চলটি একটি প্রাচীন জনপদ। বৌদ্ধ যুগে এই অঞ্চলটি একসময় বিশাল রাজ্য ছিল, যখন বিশ্বখ্যাত পরিব্রাজক হিউ-এন-সাং চীন থেকে এ অঞ্চলে পদব্রজে সফরে এসেছিলেন তখন এই এলাকার নাম ছিল সমতট[8]। পরবর্তীকালে মুসলিম শাসনামলে এর নাম পরিবর্তন করা হয়, ভেঙ্গে ফেলা হয় এই রাজ্যকে এবং গঠন করা হয় কয়েকটি পরগনায়, রাজ্যের সমতট জনপদ কে শাহবাজ নামে নামকরণ করা হয়, পালাক্রমে শাহবাজ থেকে শাহবাজপুর তথা শাহবাজপুর টাউন।[9]
এই অঞ্চলের জনপদ হওয়া নিয়ে মত বিভেদ ও দুটি ধারার জনশ্রুতির প্রচলন রয়েছে। প্রথম ধারার জনশ্রুতি অনুসারে প্রাচীন ইতিহাসে মুসলিম শাসনামল শাসনকালে সরাইল প্রাচীন জনপদ বলে এ জনশ্রুতি হয়। অন্যদিকে দ্বিতীয় ধারার জনশ্রুতি অনুসারে মুসলিম শাসনামলে মোগল সম্রাট আকবরের শাসনামলের প্রতিনিধি, উনচল্লিশটি নৌবহরের অধিনায়ক শাহবাজ আলীর পরিকল্পনার সময় কালে রাজ্যের শাসনকার্যের রাজধানী করেন এই শাহবাজপুর জনপদে, তবে ইংরেজ শাসনামলে ভারত বর্ষের প্রথম ম্যাপ রোনাল্ড রে প্রণীত মানচিত্রে এই অঞ্চলের নাম গুরুত্বের সাথে উল্লেখ থাকায় এর প্রাচীনত্ব প্রমাণিত হয়। সাধারণত জলপথ বা কোন যোগাযোগের কেন্দ্রে জনপদ নগর/টাউন গড়ে উঠে; কিন্তু সরাইল নদীর কাছে হলেও নদীপথ বা যোগাযোগের কেন্দ্রে অবস্থিত নয়। তুলনামূলকভাবে দ্বিতীয় ধারার জনশ্রুতির স্বপক্ষে সত্যতা পাওয়া যায়।[10][11]
এই অঞ্চলের গ্রামীণ নগরের সবচেয় পুরনো ঐতিহাসিক নিদর্শন এখানকার মসজিদ মাদ্রাসা, মন্দির, মট ও উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়। প্রাচীন দলপতি প্রথার ক্রম বিবর্তনের ফলে বংশভিত্তিক সরদার প্রথা প্রচলিত হওয়াতে এলাকার সমাজ জীবনের উন্নয়ন মূলত স্বাধীনতার আগে স্হাপনা ব্যাংক, স্কুল, হাই স্কুল, মাদ্রাসা, বাজার, ডাকঘর, কাঁচারি অফিস, মাঠঘাট, রাস্তাঘাট, ব্রিজকালভ্রাট ইত্যাদি; দেশ স্বাধীন হলে স্বাধীন বাংলাদেশ হওয়ার পর কিছু কিছু রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, নতুন স্কুল নির্মাণ, স্কুলের উন্নয়ন প্রশাসনিক ভাবে হলেও সরাইলের আগ্রাসনই সরদার প্রথার প্রভাবে এখানকার পূর্বের ব্যাংক উপজেলার সরাইলে চলে যায়। ব্যক্তি চেষ্টায় আধুনিক কলেজ করতে চাইলে প্রভাবশালী সরদার প্রথার প্রভাবে চলে যায় ইসলামপুরে। যেখানে সরাইলের সরাইল উপজেলা সৃষ্টি হওয়ার আগে থেকেই শাহবাজপুর জন্মগত জনপদ টাউন। যাহা বর্তমানে পৌরসভা হলে প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী সম্মান বাঁচে। ব্রিটিশ আমল থেকে শাহবাজপুর তিতাস নদীর তীরে বন্দরনগরী ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত (থাকলেও কিছুটা বিলুপ্তির পথে) শাহবাজপুরকে তাই অনেক সময় শাহবাজপুর বাজার বলেও অভিহিত করা হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে শাহবাজপুরের অবদান অনেক।[11] এই অঞ্চলের ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান রাজীব আহমেদ রাজ্জী।
শিক্ষা ব্যবস্থা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে শাহবাজপুর আদর্শ নগর ইউনিয়নের সাক্ষরতার হার ৪৭.১%।[3]
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান
সংক্ষিপ্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকাঃ-
- জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদ্রাসা (১৮৮৬ শতাব্দী)
- শাহবাজপুর বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় (১৯০৭ শতাব্দী)
- সৈয়দা হুছেনা আফজাল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (২০০০ শতাব্দী)
- শাহবাজপুর মহিলা মাদ্রাসা (১৯৯৬ শতাব্দী)
- উম্মাখাতুন মুমিনীন বালক-বালিকা মহিলা মাদ্রাসা (১৯৯৮ শতাব্দী)
- শাহবাজপুর (পূর্ব) সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
- শাহবাজপুর (পশ্চিম) সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
- শাহবাজপুর (উত্তর) সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
- ক্ষমতাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- ধীতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- রাজাবাড়ীয়াকান্দি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
- শাহবাজপুর দিঘীরপাড় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
- লতিফ মোস্তারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
- ভৈষামুড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়
বিভিন্ন ধর্মীয়/শিক্ষা ও সংস্কৃতি/ স্বাস্থ্য ও সেবা প্রতিষ্ঠানঃ
- জামে মসজিদ-২৪ টি, হিন্দু মন্দির/দেবালয়-০২ টি, কবরস্থান-১৮টি
- সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়- ০৯টি, বে-সরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয়- ০৪টি, উচ্চ বিদ্যালয়ঃ ৩টি।
- ফোরকানীয়া মদ্রাসা- ২৬টি
- এনজিও/পাবলিক পরিচালিত স্কুল-১৭টি
- পাবলিক লাইব্রেরী-২টি, অডিটরিয়াম-২টি, ক্লাব-১০টি
- স্মৃতি সৌধ-০১ টি, শহীদ মিনার-৩টি
- স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স-০১টি, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র-১টি, কমিউনিটি ক্লিনিক-৫টি
- ক্ষুদ্র কুটির শিল্প-৫টি, ভূমি অফিস-০১টি, নদ-নদী-১টি
- হাইওয়ে পুলিশ-স্টেশন অফিস-১টি, পোস্ট অফিস-১টি ইত্যাদি।
অর্থনীতি
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বাজার হচ্ছেঃ মৌলভীবাজার, মধুগঞ্জের বাজার, ক্ষমতাপুরের বাজার ও চকবাজার এখন প্রায় লুপ্ত। মাদ্রাসা বাজার, আৎকা বাজার এবং তিতাসের পাড়ে গড়ে উঠা আড়ত বাজার, খান মার্কেট, সেকেন্ড গেইট ফাস্ট গেইট সহ এখনের সকল বাজার/মার্কেট জমজমাট। এই অঞ্চলের মানুষ শিক্ষা-দিক্ষায়, রাজনীতি অর্থনীতিতে অনেক এগিয়ে। রাষ্ট্রের জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্ব পুণ্য কাজে নিয়োজিত রয়েছেন অনেকেই। প্রবাসী, সরকারী/বে-সরকারী চাকরিজীবি, উদ্যোক্তা, ব্যবসা বাণিজ্য, ইত্যাদি দায়িত্বের মাধ্যমে অর্থনীতি চাকা সচল ও অগ্রসরমান।
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে শাহবাজপুর আদর্শ নগর ইউনিয়নের মোট জনসংখ্যা ২৯,৭৫৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৪,৬৬৮ জন এবং মহিলা ১৫,০৮৯ জন। মোট পরিবার ৫,৬০৬টি।[3] জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১,২৮৫ জন।[12]
উল্লেখযোগ্য স্থান
শাহবাজপুর টাউনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য স্থান হচ্ছেঃ তিতাস সেতু (তিতাস নদীর উপরের বড় ব্রিজ যা শাহবাজপুর সেতু নামে পরিচিত), নিউ তিতাস সেতু পার্ক পর্যটন (বর্তমান তিতাস নদীর পাড়ের ওয়াপদা রেস্ট হাউজ) এখানে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকার মানুষ ভ্রমণ করতে আসেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সাথে মিশে আছে এই ঐতিহ্যবাহী অঞ্চলের ও ওয়াপদা রেস্ট হাউজের নাম[11], পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে বর্তমান তরুণ প্রজন্ম সোচ্চার হয়েছে। ঐতিহাসিক বড় মসজিদ। ঐতিহ্যবাহী হাই স্কুল, মাদ্রাসা, ঐতিহাসিক আধ্যাত্মিক পীর/সূফী-সম্রাট/দরবেশদের মাজার উল্লেখ্য যে, বাৎসরিক জলসায় বিভিন্ন সময় দূর দূরান্ত থেকে শত শত মানুষ, দেশ-বিদেশের ভক্ত আশেকান এখানে দোয়া আশীর্বাদ নিতে এসে থাকেন। এখানে বৎসরের কিছু এক সময় সপ্তাহ দিন ব্যাপী বড় বড় মেলা উৎসব হয়, সেই উৎসবে ক্রেতা-বিক্রেতা সহ নানান ধর্মের নানান পেশার মানুষ উপভোগ করতে আসেন।তার সাথে আছে শাহবাজপুর নিয়াজ মোহাম্মদ খেলার মাঠ,যেখানে শেষ বিকেলে অনেক খেলতে আসেন অনেক।
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- আহমদ রফিক –– কবি ও গবেষক।
- নুরুল আমিন –– পাকিস্তানের অষ্টম প্রধানমন্ত্রী এবং পাকিস্তানের একমাত্র উপ-রাষ্ট্রপতি।
- রবীন্দ্রমোহন নাগ –– ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের বিপ্লবী এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক।[13]
- শাহ্ সৈয়দ উসমান হারুনী আল কোরাইশী (রাঃ)[14] - চিশতিয়া সুফী ধারার একজন সুফী, ইসলামী দার্শনিক।
- দরবার আলী শাহ্ (রঃ)[8] - ইসলামী শিক্ষাগুরু
- গোবিন্দ মোহন নাগ - স্বদেশী আন্দোলনের সক্রিয় সদস্য
- জনাব আব্দুল আউয়াল[8]- কুমিল্লা শিক্ষা বোডের কন্ট্রোলার ও শাহবাজপুর দারুল উলুম মাদ্রাসার মোতাওয়াল্লী ছিলেন'
- জনাব তামান্না মিয়া[8]- ন্যায় বিচারক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিশিষ্ট সমাজসেবী।
- জনাব সাইফুর রহমান[8]- ন্যায় বিচারক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বিশিষ্ট সমাজসেবী।
- ফতেউল বারী চৌধুরী ছুট্টু, বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট ব্যাবসাহী ও সমাজসেবক
- অদুদুল বারী চৌধুরী নান্টু[8]- অবসরপ্রাপ্ত যুগ্ম-সচিব
- জিয়াউল আমিন (নান্না মিয়া) - ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য[8]
- উইং কমান্ডার (অবঃ) কাজী মুহাম্মদ শাহ্ আলম[8]- সাবেক অধ্যক্ষ বিএএফ শহীন কলেজ
- ডাঃ কাজী জাহাঙ্গীর আলম - মেডিসিন বিভাগের প্রধান, রংপুর মিডিকেল কলেজ (অবঃ)
- ওছমান উদ্দীন আহম্মদ খালেদ[8]- ইউনিয়ন পরিষদের চার বারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন।
- আলহাজ্ব হাফেজ ক্বারী মাওলানা কাজী মাসুদুর রহমান[8]- সাবেক রাষ্ট্রপতির ইমাম, বঙ্গভবন জামে মসজিদ ও প্রধান মুয়াযযিন, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ[15]
- এ এম লতিফুর রহমান[8]- দৈনিক ইত্তেফাকের প্রবীণ সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও লেখক
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- শাহবাজপুর এখন একটি স্যাটেলাইট নগরী, বাংলাদেশ ফার্স্ট ডট কম, ১১ জুলাই ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-১১
- শাহবাজপুর স্যাটেলাইট নগর ঘোষণা: এলাকায় আনন্দ-উল্লাস, শীর্ষ নিউজ, ১১ জুলাই ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-১১
- "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (PDF)। web.archive.org। Wayback Machine। সংগ্রহের তারিখ ১৯ অক্টোবর ২০১৯।
- "অক্ষাংশ দ্রাঘিমাংশ"। ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৫।
- দৈনিক প্রথম আলো, "তোমাদের এ ঋণ শোধ হবে না" | তারিখ: ১৫-১০-২০১২
- সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর টাউন একটি ব্যস্ততম নগরাঞ্চল, বাংলাদেশ প্রতিদিন, ১৭ নভেম্বর ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-১৭
- "জেলার আদর্শ নগর"।
- শতদল সরাইল: (সূচীপত্র সিরিয়াল নং-০৭)। লেখক: লুতফর রহমান, শাহবাজপুর অতীত ও বর্তমান। ২০১২। পৃষ্ঠা ৩২।
- Four new satellite town to be set up, দ্য ডেইলি স্টার, ৪ মার্চ ২০১১, সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৭-১১
- "ব্রাহ্মানবাড়ীয়া জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা নদী-বন্দর, যোগাযোগের কেন্দ্রে অবস্থিত নগরাঞ্চলের অবস্থান ম্যাপ চিত্র"।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ (দলিলপত্র: নবম খন্ড)। তথ্য মন্ত্রনালয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৯৮৪। পৃষ্ঠা ২২১।
- "ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তথ্য উপাত্ত" (PDF)। web.archive.org। Wayback Machine। সংগ্রহের তারিখ ২১ অক্টোবর ২০১৯।
- http://onlinebrahmanbaria.com/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A3%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE/
- "সংবাদ মাধ্যম: মাসিক আল কাউছার, শিরোনাম: খাজা উসমান হারূনী রাহ., লেখক: মাওলানা সাইয়্যিদ আব্দুল্লাহ উফিয়াআনহু, তারিখ: জুন ২০০৯"।
- ধর্ম মন্ত্রণালয়, জাতীয় মসজিদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, বায়তুল মোকাররম, ঢাকা-১০০০).