হাটহাজারী উপজেলা

হাটহাজারী বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এটি চট্টগ্রাম শহর থেকে মাত্র ২০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত।

হাটহাজারী
উপজেলা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সড়ক
হাটহাজারী
বাংলাদেশে হাটহাজারী উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°৩১′ উত্তর ৯১°৪৮′ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাচট্টগ্রাম জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৯২৯
সংসদীয় আসন২৮২ চট্টগ্রাম-৫
সরকার
  সংসদ সদস্যব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (জাতীয় পার্টি (এরশাদ))
আয়তন
  মোট২৪৬.৩২ কিমি (৯৫.১০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[1]
  মোট৪,৩১,৭৪৮
  জনঘনত্ব১৮০০/কিমি (৪৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৬৩.৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৪৩৩০
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ১৫ ৩৭
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

আয়তন

হাটহাজারী উপজেলার মোট আয়তন ২৪৬.৩২ বর্গ কিলোমিটার।[2]

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী হাটহাজারী উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৪,৩১,৭৪৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,১৫,২০১ জন এবং মহিলা ২,২৬,৫৪৭ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ১৭৫৩ জন। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৪০%। মোট ভোটার সংখ্যা ২,৬৯,২৬১ জন; যার মধ্যে পুরুষ ১,৩৫,৫৫৯ জন ও মহিলা ১,৩৩,৭০২ জন। মোট জনসংখ্যার ৯০% লোক মুসলিম, ৯% হিন্দু এবং ১% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[3]

অবস্থান ও সীমানা

চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে[3] ২২°২৪´ থেকে ২২°৩৮´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪১´ থেকে ৯১°৫৪´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে হাটহাজারী উপজেলার অবস্থান।[2] এর পশ্চিমে দীর্ঘ পাহাড়ের সারি ও পূর্বে হালদা নদী বহমান। এ উপজেলার উত্তরে ফটিকছড়ি উপজেলা, পূর্বে ফটিকছড়ি উপজেলারাউজান উপজেলা, দক্ষিণে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের চান্দগাঁও থানাবায়েজিদ বোস্তামী থানা এবং পশ্চিমে সীতাকুণ্ড উপজেলা অবস্থিত।

প্রশাসনিক এলাকা

হাটহাজারী থানা গঠিত হয় ১৯২৯ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে।[2] হাটহাজারী উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ১৪টি ইউনিয়ন রয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন ১নং দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ড এ উপজেলার আওতাভুক্ত। সম্পূর্ণ হাটহাজারী উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম হাটহাজারী মডেল থানার আওতাধীন।

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন:
পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:

[4]

ইতিহাস ও নামকরণ

হাটহাজারী উত্তর চট্টগ্রামের এক ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা। এক ঐতিহাসিক ঘটনার প্রেক্ষিতে হাটহাজারীর নামকরণ করা হয়। এর পূর্ব নাম ছিল আওরঙ্গবাদ। বর্তমান হাটহাজারী, উত্তর রাউজান ও ফটিকছড়ি নিয়ে আওরঙ্গবাদ গঠিত। আওরঙ্গবাদ পরগণায় চট্টগ্রামে মুঘল শাসনাধীন হওয়ার পর থেকেই মসনদধারী প্রথা চালু করে বারজন হাজারীকে অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা ও বহিঃশত্রুর হাত থেকে রক্ষার দায়িত্ব বণ্টন করা হয়েছিল। আমলাতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার কারণে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার মুর্শিদাবাদের নবাবের আদেশ অমান্য ও অগ্রাহ্য করে হাজারীগণ দায়িত্ব পালনে অবহেলা করতে থাকেন এবং নবাবের বিরুদ্ধাচরণ করেন। চট্টগ্রামে নবাবের প্রতিনিধি মহাসিংহ হাজারীগণের ক্ষমতা খর্ব করতে এক কূটকৌশলের আশ্রয় নিয়ে প্রতারণা করে সীতাকুণ্ডে নবাবের কাঁচারিতে দাওয়াত নিয়ে যান। তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করে আটজন হাজারীকে বন্দি করতে সমর্থ হন। বারজন হাজারীর মধ্যে দক্ষিণ চট্টগ্রামের দুইজন নবাবের বশ্যতা স্বীকার করায় তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি দশজনের মধ্যে আটজনকে বন্দি অবস্থায় মুর্শিদাবাদের নবাবের দরবারে পাঠিয়ে দেয়া হয়। দুইজন হাজারী পালিয়ে প্রাণরক্ষা করেন। মুর্শিদাবাদের নবাব আটজন হাজারীকে লোহার পিঞ্জরে বন্দি করে গঙ্গা নদীতে ডুবিয়ে হত্যার আদেশ দেন। ফলে উত্তর চট্টগ্রামে হাজারীদের ক্ষমতা খর্ব হয়ে পড়ে। বেঁচে যাওয়া হাজারীদের মধ্যে বীরসিংহ হাজারী যে হাট প্রতিষ্ঠা করেন তাকেই আজকের হাটহাজারী বলা হয়। তখন ফার্সি ভাষার প্রচলন ছিল বলে এই হাটটি হাটে হাজারী বা হাটহাজারী নামে পরিচিতি লাভ করে।[5]

শিক্ষা

হাটহাজারী উপজেলার সাক্ষরতার হার ৬০.৫%। এ উপজেলায় ১টি বিশ্ববিদ্যালয়, ১টি কামিল মাদ্রাসা, ৫টি কলেজ (সহপাঠ), ২টি মহিলা কলেজ, ৪টি ফাজিল মাদ্রাসা, ৫টি আলিম মাদ্রাসা, ৯টি দাখিল মাদ্রাসা, ৩৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সহশিক্ষা), ৮টি বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৪৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ৯৬টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ২১টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা রয়েছে।[3]

বিশ্ববিদ্যালয়

স্কুল ও কলেজ

মাদ্রাসা

  • অদুদিয়া সুন্নিয়া ফাজিল মাদ্রাসা
  • হাটহাজারী আনোয়ারুল উলুম নোমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসা
  • তৈয়্যবিয়া সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসা
  • নাঙ্গলমোড়া শামসুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা
  • ফতেয়াবাদ গাউছিয়া তৈয়্যবিয়া দাখিল মাদ্রাসা

স্বাস্থ্য

হাটহাজারী উপজেলায় ১টি হাসপাতাল, ১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপে­ক্স, ৫টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমিউনিটি সেন্টার, ৮টি পরিবার স্বাস্থ্য কল্যাণ কেন্দ্র, ১টি মাতৃকল্যাণ কেন্দ্র ও ২৩টি ক্লিনিক রয়েছে।[2]

যোগাযোগ ব্যবস্থা

হাটহাজারী উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক ২টি হল চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়ক ও চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক। এছাড়া এ উপজেলায় ১৪৫ কিলোমিটার পাকারাস্তা, ৫৪৩ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা, ৩১ কিলোমিটার রেলপথ ও ১৪ নটিক্যাল মাইল নৌপথ রয়েছে।[3]

ধর্মীয় উপাসনালয়

হাটহাজারী উপজেলায় ৪১০টি মসজিদ, ৪০টি মন্দির ও ১৫টি প্যাগোডা রয়েছে।[2] এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলঃ

  • নশরত শাহের মসজিদ
  • ফকির মসজিদ
  • মির্জাপুর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ
  • আব্বাছ তালুকদার বাড়ী জামে মসজিদ
  • বাহার মোহাম্মদ তালুকদার জামে মসজিদ
  • চৌধুরী বাড়ি জামে মসজিদ
  • মন্দাকিনি শিব মন্দির
  • গিরিধারী সেবাশ্রম
  • বিশ্বশান্তি প্যাগোডা বিহার
  • লোকনাথ সেবাশ্রম

নদ-নদী

হাটহাজারী উপজেলার পূর্ব সীমান্ত দিয়ে বয়ে চলেছে হালদা নদী[2]

হাটবাজার ও মেলা

হাটহাজারী উপজেলায় মোট ৪৫টি হাটবাজার রয়েছে ও বাৎসরিক ৮টি মেলা বসে।

উল্লেখযোগ্য হাটবাজার
  • হাটহাজারী বাজার
  • আমান বাজার
  • নাজির হাট
  • কাটির হাট
  • সরকার হাট
  • নন্দীর হাট
  • চৌধুরী হাট
  • লালিয়ার হাট
  • নজুমিয়া হাট
  • বদিউল আলম হাট
  • লোহারপুল বাজার
উল্লেখযোগ্য মেলা
  • মন্দাকিনী মেলা (ফরহাদাবাদ)
  • মির্জাপুর বৈশাখী মেলা
  • চিকনদণ্ডী সূর্যখোলা মেলা
  • রুদ্র মেলা
  • চৈত্র সংক্রান্তি মেলা
  • পৌষ সংক্রান্তি মেলা
  • জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা মেলা

[2]

দর্শনীয় স্থান

[6]

পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী

  • সাপ্তাহিক: চট্টগ্রাম দর্পণ (প্রতি মঙ্গলবার)
  • দৈনিক:
    • হাটহাজারী টাইমস
    • হাটহাজারী বার্তা
    • hathazarinews24.com
    • hathazaridarpon24.com
  • ছড়া পত্রিকা:
    • মাসিক হাটহাজারী কণ্ঠ

[2]

প্রাচীন নিদর্শনাদি ও প্রত্নসম্পদ

  • রাস্তিখানের মসজিদ (প্রকাশ-আলাউল মসজিদ) (১৪৭৩)
  • হাটহাজারী বাজার সংলগ্ন ফকির মসজিদ (১৪৮৫)
  • ফতেয়াবাদ ফকির তাকিয়া মসজিদ (১৫০৫)
  • অলি খাঁ মসজিদ (১৭১৪-১৯)
  • হামজা খাঁ মসজিদ (১৬৮২)
  • পাঁচকড়ি চৌধুরি বাড়ি
  • লক্ষ্মী সাহার জমিদার বাড়ী
  • ফতেয়াবাদ নসরত শাহ মসজিদ (১৫২৫)
  • হাটহাজারী বাজারস্থ হাজারী মসজিদ (প্রকাশ-খানসামা মসজিদ)(১৭৫৩)
  • ফতেপুর মজলিশে আলা-রাস্তিখানের দীঘি (প্রকাশ-আলাউলের দীঘি)(১৪৭৩)
  • সুলতান নশরত শাহ এর দীঘি (প্রকাশ-বড় দীঘি)(১৬৬৭)
  • ফতেপুর মজলিশে বিবির দীঘি (১৬৬৭)
  • বুড়িশ্চর মইস্যা বিবির দীঘি (১৭৬৪)
  • প্রাচীন শিব মন্দির , মির্জাপুর (১৮৭৬)

[2]

ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে জালালাবাদের যুদ্ধ এক যুগান্তকারী ও গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। ১৮ এপ্রিল ১৯৩০ সালে জালালাবাদ পাহাড়ে বিপ্লবী সূর্যসেন ও অনন্ত সিং দলের সঙ্গে ব্রিটিশ বাহিনীর এক লড়াই সংঘটিত হয়। সতের শতকে মালকা বানু ও মনু মিয়ার বিয়ে এ অঞ্চলে স্মরণীয় হয়ে আছে। এ বিয়ের কাহিনী নিয়ে বহু লোকজ ছড়া, কবিতা ও পালা গান রচিত হয়েছে। ১৯৭১ সালে নাজিরহাট বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পাকবাহিনী ১১ জন মুক্তিযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যা করে।[2][7]

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
  • বধ্যভূমি ১টি
  • গণকবর ১টি (নাজিরহাট বাসস্ট্যান্ড)
  • স্মৃতিস্তম্ভ ১টি (চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সম্মুখে)[2]

কৃতী ব্যক্তিত্ব

[8]

সংসদীয় আসন

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[9] সংসদ সদস্য[10][11][12][13][14] রাজনৈতিক দল
২৮২ চট্টগ্রাম-৫ হাটহাজারী উপজেলা এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ১নং দক্ষিণ পাহাড়তলী ওয়ার্ড২নং জালালাবাদ ওয়ার্ড ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ জাতীয় পার্টি (এরশাদ)
সংসদ সদস্যগণের তালিকা
ক্রম নংনির্বাচন সননির্বাচিত সংসদ সদস্যরাজনৈতিক দল
১ম১৯৭৩এম এ ওহাববাংলাদেশ জাতীয় পরিষদের প্রথম নির্বাচিত সংসদ সদস্য
২য়১৯৭৯ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৩য়১৯৮৬ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদজাতীয় পার্টি
৪র্থ১৯৮৮ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদজাতীয় পার্টি
৫ম১৯৯১সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৬ষ্ঠ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি)সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৭ম১৯৯৬ (জুন)সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৮ম২০০১সৈয়দ ওয়াহিদুল আলমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৯ম২০০৮ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদজাতীয় পার্টি (এরশাদ)
১০ম২০১৪ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদজাতীয় পার্টি (এরশাদ)
১১শ২০১৮ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদজাতীয় পার্টি (এরশাদ)

[15]

উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন

ক্রম নংপদবীনাম
০১উপজেলা চেয়ারম্যানএস এম রাশেদুল আলম[16]
০২ভাইস চেয়ারম্যানমো. নুরুল আলম বাসেক
০৩মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানমোক্তার বেগম
০৪উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তামোহাম্মাদ রুহুল আমীন
উপজেলা চেয়ারম্যানগণের তালিকা
ক্রম নংচেয়ারম্যানের নামমেয়াদকাল
০১সৈয়দ ওয়াহিদুল আলম১৯৮৫-১৯৯০
০২মুহাম্মদ নুরুল আমিন১৯৯০-১৯৯১
০৩অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইসমাইল২০০৯-২০১৪
০৪মাহবুবুল আলম চৌধুরী২০১৪-২০১৯
০৫ এস এম রাশেদুল আলম ২০১৯-বর্তমান

[17]

গ্যালারি

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. http://hathazari.chittagong.gov.bd/node/990886-এক-নজরে%5B%5D
  2. "হাটহাজারী উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org
  3. "এক নজরে - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd
  4. "ইউনিয়নসমূহ - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd
  5. "পটভূমি - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd
  6. "দর্শনীয়স্থান - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd
  7. "৭১ এর দৃশ্যপট - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd
  8. "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd
  9. "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd
  10. "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯
  11. "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  12. "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  13. "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  14. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  15. "পূর্বতন সংসদ সদস্যগণ - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd
  16. "chairman hathazari upazilla"
  17. "পূর্বতন চেয়ারম্যানগণ - হাটহাজারী উপজেলা - হাটহাজারী উপজেলা"hathazari.chittagong.gov.bd

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.