সেনবাগ উপজেলা
সেনবাগ উপজেলা বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
সেনবাগ | |
---|---|
উপজেলা | |
![]() ![]() সেনবাগ | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৫৮′৪৬″ উত্তর ৯১°১৪′৫″ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | নোয়াখালী জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৫৯.৩৬ কিমি২ (৬১.৫৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[1] | |
• মোট | ২,৮২,৮৯৪ |
• জনঘনত্ব | ১৮০০/কিমি২ (৪৬০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫৬.৭০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৮৬০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ৭৫ ৮০ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
আয়তন
সেনবাগ উপজেলার আয়তন ১৫৯.৩৬ বর্গ কিলোমিটার।
জনসংখ্যার উপাত্ত
সেনবাগ উপজেলার বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ২,৮২,৮৯৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১,৩৩,৩৪১ জন এবং মহিলা ১,৪৯,৫৫৩ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৭৭৫.১৯ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে)।
অবস্থান ও সীমানা
নোয়াখালী জেলা সদর থেকে সেনবাগ উপজেলার দুরত্ব প্রায় ২৭ কিলোমিটার। এ উপজেলার পশ্চিমে সোনাইমুড়ি উপজেলা ও বেগমগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে কবিরহাট উপজেলা ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা, পূর্বে ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলা, উত্তরে কুমিল্লা জেলার নাঙ্গলকোট উপজেলা এবং উত্তর-পশ্চিমে কুমিল্লা জেলার মনোহরগঞ্জ উপজেলা অবস্থিত।
ইতিহাস
থানা থেকে সেনবাগ উপজেলায় রুপান্তরিত হয় ১৯৮৩ সালে। নোয়াখালী জেলা সৃষ্টি হয় ১৮২১ খ্রিষ্টাব্দে। নোয়াখালী জেলাধীন বেগমগঞ্জ থানার একটি অংশ ছিল আজকের সেনবাগ উপজেলা। এখনো সেনবাগ এবং বেগমগঞ্জ উপজেলার মৌজাগুলি একই ক্রমিকে রয়েছে। তৎকালীন বেগমগঞ্জ থানার উত্তর-পূর্ব কোণে প্রায়ই আইন শৃংখলার অবনতি ঘটতো। এই এলাকার পূর্বে ফেনী থানার শেষ প্রান্ত উত্তরে কুমিল্লা জেলার চৌদ্দগ্রামের শেষপ্রান্ত থাকায় তাদের পক্ষেও আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হতো না। বর্ষায় নৌকায়, শুকনো মৌসুমে সাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চড়ে এলাকা পরিদর্শন করতো আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যগণ। তাই সূদুর বেগমগঞ্জ সদর থেকে এই এলাকার দুষ্কৃতকারীদের দমন করে আইন শৃঙ্খলা সুষ্ঠুভাবে বজায় রাখা অত্যন্ত দুরূহ ছিল। এ কারণে ১৯২২ সালে নিজ সেনবাগ গ্রামের “বাঘরা দিঘী”র পাড়ে একটি ফাঁড়ি থানা স্থাপন করা হয়। পরবর্তী পর্যায়ে এই ফাঁড়ি থানাকে পূর্নাঙ্গ থানায় রুপান্তরিত করে মিরগঞ্জ বাজারে (বর্তমান সেনবাগ বাজার) স্থাপন করা হয়।
সেনবাগ নোয়াখালী জেলার একটি থানা, বর্তমানে উপজেলা। নোয়াখালী জেলা প্রায় তিন হাজার বছর পূর্বে বঙ্গপোসাগরের গর্ভ থেকে উৎপন্ন হয়। ত্রয়োদশ শতাব্দির শুরুতে মিথিলা আগত বিশ্বম্ভরশুর বর্তমান নোয়াখালীতে একটি ক্ষুদ্র রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। এ রাজ্যের নাম দেয়া হয় ভুলুয়া। এই ভুলুয়া রাজ্যটি পরবর্তীতে সভ্যতা, সংস্কৃতি, শিক্ষা, সাহিত্য ও আভিজাত্যে সমৃদ্ধশালী হয়ে উঠে। এই ভুলুয়াকে নিয়ে কবি শেখ সাদী লিখেছেন- ভুলুয়া শহর হয় অতি দিব্যস্থান, // সেই সে শহর হয় অতি ভাল জান। // সৈয়দ কাজী আছে যত মুসলমান, // নানা জাতি আছে যত ব্রাম্মন সজ্জন।
ভুলুয়া অঞ্চলের লবণ এজেন্ট লর্ড প্লাউডেন ১৮২১ সালে ভুলুয়াকে একটি জেলা ঘোষণা করার প্রস্তাব দেন। তার প্রস্তাব অনুসারে বৃটিশ সরকার তাকে কালেক্টর নিয়োগ করে সিমানা নির্ধারণ করে দেয়। বর্তমান চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ সহ বৃহত্তর নোয়াখালীর সকল উপজেলা এবং চট্টগ্রামের মিরসরাই এর অন্তর্ভুক্ত ছিলো।
সেনবাগ বেগমগঞ্জ থানার একটি অংশ ছিল, বেগমগঞ্জ ও সেনবাগের মৌজাগুলি একই ক্রমিকে বিদ্যমান। সেনবাগের পূর্ব উত্তর কোনে আইন শৃংখলার অবনতি ঘটায় সুদূর বেগমগঞ্জ থেকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হতোনা বিধায় এই এলাকার নিজ সেনবাগ গ্রামে বাঘরা দিঘীরপাড়ে একটি ফাঁড়ি থানা স্থাপন করা হয়। পরবর্তীতে সেনবাগকে পুর্নাঙ্গ থানায় রুপান্তরিত করার লক্ষ্যে নিজ সেনবাগের নিজ শব্দটি বাদ দিয়ে সেনবাগ থানা ঘোষণা করা হয় ১৯২২ সনে। মিরগঞ্জ বাজারে (বর্তমানে সেনবাগ বাজার) থানা সদর স্থাপিত হয়। তখন এই মিরগঞ্জ বাজারে পাঠশালা তদারকের জন্য সার্কেল পন্ডিতের অফিস ও সাব-রেজিষ্ট্রি অফিস ছিল, সেনবাগ সদরে অবস্থিত অগ্রনী ব্যাংকের শাখা মিরগঞ্জ বাজার শাখা হিসেবে লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়। সেনবাগ সদরের সুপার মার্কেটটির নাম ও মিরগঞ্জ বাজার হিসাবে লেখা আছে।প্রাচীন ইতিহাসে দেখা যায় এই অঞ্চলের মাঝ দিয়ে ভুলুয়া খাল প্রবাহিত ছিল। পূর্বে ফেনী নদী এবং পশ্চিমে মেঘনা। বড় বড় পুকুর কাটার সময় পুকুরের তলদেশে নৌকার বৈঠা এবং নৌকার গোলই (নৌকার সম্মূখ অংশ) পাওয়া গেছে। এতেই বোঝা যায় এই এলাকা এক সময় গভীর পানির নিচে ছিলো। মেঘনা ও ফেনী নদীতে বাঁধ দেয়ার ফলে পলি মাটি জমে জলাশয় ভরাট হয়ে গেছে।ভৌগলিক অবস্থানের দিক থেকে সেনবাগ ২২.৫৯ ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশে এবং ৯১.১৪ ডিগ্রী দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত।
শিল্প ও সংস্কৃতি
সেনবাগ মাত্র ১৫৮ বর্গ কিলোমিটারের একটি জনপদ। এই এলাকার হিন্দু জমিদার এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন হিন্দু। জমিদারী প্রথা অনুসারে প্রতি বছর প্রজা প্রতিপালন উৎসব পালন করা হতো। এই উৎসবে যাত্রা, পালাগান ও বিভিন্ন প্রকার সঙ্গীতের আয়োজন করা হতো। এতে প্রভাবশালী মুসলমানরাও অংশ গ্রহণ করতো, বীরকোট, কাঁচারী বাড়ি (বর্তমান তফসিল অফিস) মোহাম্মদপুর শশী চৌধুরী বাড়ি, হেম চৌধুরী বাড়ি, বক্সিরহাট করুনা চৌধুরী বাড়িতে এই আসর বসতো। আলী আহম্মদ সরকার, হাবিব উল্যা চৌধুরী, মকবুল চৌধুরী, মীরু মিয়া, ফজল মাষ্টার, কাশেম মিয়া সহ কতিপয় মুসলমান সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকতেন এবং মঞ্চে অভিনয় করতেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৪ সালে সেনবাগ সদরে তমদ্দুন মজলিশ নামে একটি সংগঠন সৃষ্টি হয়। ১৯৮৩ সনে উপজেলা পদ্ধতি চালু হওয়ার পর শিল্পকলা একাডেমী গঠন করার পর এই সংগঠনের বিলুপ্তি ঘটে।
এই অঞ্চলে বিয়ে শাদী, জন্ম, খতনা নিয়ে অনেক উৎসব পালন করা হয়। বিয়ে বাড়িতে বর আগমনের জন্য কলাগাছ দিয়ে তোরন নির্মাণ করে বরকে অভ্যর্থনা জানানো হয়। বর পক্ষ এবং কনে পক্ষের মধ্যে গজল আকারে প্রশ্ন উত্তর পর্বে অংশগ্রহণ করতে হয়। তোরনের দুই পাশে দাড়িয়ে প্রশ্ন উত্তর শেষে জয় পরাজয় নির্ধারন করে তোরনের মধ্য দিয়ে শরবত যাওয়ায় প্রবেশ করতে হত।
প্রশাসনিক এলাকা
সেনবাগ উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম সেনবাগ থানার আওতাধীন।
শিক্ষা
শিক্ষার গড় হার ৫৬.৯৪%; পুরুষ ৫৮.৬৮%, মহিলা ৫৫.৩৭%। কলেজ ৩, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২৬, কমিউনিটি স্কুল ৭, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১২৪, মাদ্রাসা ২৫।
উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:
- মোহাম্মদপুর রামেন্দ্র মডেল উচ্চ বিদ্যালয় (১৯১৬),
- বিজবাগ এন.কে উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৩৯),
- সেনবাগ সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় (১৯৪০),
- সেনবাগ আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (১৯৪০),
- জয়নগর ওয়াজেদিয়া আলিম মাদ্রাসা(১৯০০),
- আজিজিয়া বালিকা দাখিল মাদ্রাসা (১৯৮০ প্রতিষ্ঠাতাঃ মাওঃ রফিক উদ্দিন চৌধুরী),
- ছমির মুন্সিরহাট দাখিল মাদ্রাসা (১৯০২),
- কাদরা হামিদিয়া দাখিল মাদ্রাসা (১৯১৯)।
- গাজীর হাট উচ্চ বিদ্যালয়(১৯৭০)
- Motubi B.U.A.S Senior Madrasah(1956)
- কানকিরহাট বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান
মসজিদ ৩৬০, মন্দির ৩৯, মাজার ১০। উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান:সেনবাগ বাজার জামে মসজিদমোহাম্মদিয়া শাহী জামে মসজিদ, সেবারহাট বাজার বাবুপুর শ্রীপুর মধ্যেম পাড়া জামে মসজিদ। তাছাড়া বেশ কিছু পুরানো মন্দির ও আছে। তাদের মধ্যে বেশ পুরানো মন্দির হলো কল্যান্দী সার্বজনীন দুর্গা মন্দির। আর এখানে বেশ কিছু আশ্রম এবং একটি বৌদ্ধ মন্দির ও আছে।
জনসংখ্যার উপাত্ত
বর্তমানে এই থানার জনসংখ্যা প্রায় ২,৮২,৮৯৪ জন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১,৩৩,৩৪১ জন এবং মহিলা ১,৪৯,৫৫৩ জন। লোক সংখ্যার ঘনত্ব ১৭৭৫.১৯ (প্রতি বর্গ কিলোমিটারে)।
সংস্কৃতি
সেনবাগ মাত্র ১৫৮ বর্গ কিলোমিটারের একটি জনপদ। এই এলাকার হিন্দু জমিদার এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন হিন্দু। জমিদারী প্রথা অনুসারে প্রতি বছর প্রজা প্রতিপালন উৎসব পালন করা হতো। এই উৎসবে যাত্রা, পালাগান ও বিভিন্ন প্রকার সঙ্গীতের আয়োজন করা হতো। এতে প্রভাবশালী মুসলমানরাও অংশ গ্রহণ করতো, বীরকোট, কাঁচারী বাড়ি (বর্তমান তফসিল অফিস) মোহাম্মদপুর শশী চৌধুরী বাড়ি, হেম চৌধুরী বাড়ি, বক্সিরহাট করুনা চৌধুরী বাড়িতে এই আসর বসতো। হাবিব উল্যা চৌধুরী, মকবুল চৌধুরী, মীরু মিয়া, ফজল মাষ্টার, কাশেম মিয়া সহ কতিপয় মুসলমান সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকতেন এবং মঞ্চে অভিনয় করতেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৪ সনে সেনবাগ সদরে তমদ্দুন মজলিশ নামে একটি সংগঠন সৃষ্টি হয়। ১৯৮৩ সনে উপজেলা পদ্ধতি চালু হওয়ার পর শিল্পকলা একাডেমী গঠন করার পর এই সংগঠনের বিলুপ্তি ঘটে।
হাটবাজার
উপজেলায় হাটবাজার আছে ২৫টি। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সেনবাগ বাজার, গাজীর হাট, ছমির মুন্সির হাট, কানকিরহাট,ছাতার পাইয়া বাজার, দরবেশের হাট। এরমধ্যে ৭ নং মোহাম্মদ পুর ইউনিয়নে অবস্থিত সেবারহাট বাজার উপজেলার প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত।
দর্শনীয় স্থান
- কল্যান্দি জমিদার বাড়ি
- গাজী এয়াকুব সাহেবের মাজার, বাবুপুর শ্রীপুর, ডুমুরুয়া।
- কেশরপাড়া দীঘি।
- ভুঞার দীঘি, মোহাম্মদপুর।
- কাকু দরবেশের মাজার, মতিমিয়ার হাট, মোহাম্মদপুর।
- কাদরার কিল্লা।
- বীরকোটের বীরের মুর্তি।
- কুশাগাজীর মসজিদ।
প্রাচীন কীর্তিঃকল্যাণ্দি বলতে কল্যাণ্দি বাজার নিয়ে কিছু এলাকাকে কল্যাণ্দি বলা হয়। উত্তর শাহাপুর দক্ষিণ শাহাপুর এবং মোহাম্মদপুর গ্রামের কিছু অংশকে কল্যাণ্দি বলা হয়। ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, খাজনা আদায়ের অফিসকে বলা হতো ‘ডিহী এবং এই ডিহীর দায়িত্ব ছিলেন কল্যাণ নামে জনৈক ব্যক্তি। এই কল্যাণ ডিহী পরবর্তীতে কল্যান্দিতে রুপান্তরিত হয়। কল্যান্দি বাজারের খালের উত্তর পাশের বাড়িতে সেই কুটি বাড়ির ধ্বংসাবশেষ এখনো বিদ্যমান। ভূঞার দিঘী, কাদরার কিললা, ছমিরমুন্সিরহাট মসজিদ বীরকোটের বীরের মূর্তি প্রাচীন কীর্তির প্রমান পাওয়া যায়।
জনপ্রতিনিধি
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[2] | সংসদ সদস্য[3][4][5][6][7] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৬৯ নোয়াখালী-২ | সোনাইমুড়ি উপজেলার বারগাঁও, অম্বরনগর ও নাটেশ্বর ইউনিয়ন এবং সেনবাগ উপজেলা | মোরশেদ আলম | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
তথ্যসূত্র
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে সেনবাগ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৪ জুলাই ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই, ২০১৫। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।