বাঁশখালী উপজেলা
বাঁশখালী বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী একটি উপজেলা।
বাঁশখালী | |
---|---|
উপজেলা | |
বাঁশখালী | |
স্থানাঙ্ক: ২২°১′৪৮.০০০″ উত্তর ৯১°৫৫′৪৮.০০০″ পূর্ব | |
দেশ | |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | চট্টগ্রাম জেলা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৫ জুলাই, ১৯১৭ |
সংসদীয় আসন | ২৯৩ চট্টগ্রাম-১৬ |
সরকার | |
• সংসদ সদস্য | মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
আয়তন | |
• মোট | ৩৯২ কিমি২ (১৫১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[1] | |
• মোট | ৪,২৭,৯১৩ |
• জনঘনত্ব | ১১০০/কিমি২ (২৮০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৩৬.৩০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪৩৯০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৫ ০৮ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
বাঁশখালী উপজেলার আয়তন ৩৯২ বর্গ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম মহানগরী থেকে ৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে[2] ২১°৫৩´ থেকে ২২°১১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫১´ থেকে ৯২°০৩´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে বাঁশখালী উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার উত্তরে সাঙ্গু নদী ও আনোয়ারা উপজেলা, পূর্বে সাতকানিয়া উপজেলা ও লোহাগাড়া উপজেলা, দক্ষিণে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলা ও পেকুয়া উপজেলা এবং পশ্চিমে কুতুবদিয়া চ্যানেল, কক্সবাজার জেলার কুতুবদিয়া উপজেলা ও বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।[3]
প্রশাসনিক এলাকা
বাঁশখালী থানা গঠিত হয় ১৯১৭ সালের ১৫ জুলাই[4] এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে।[3] এ উপজেলায় ১টি পৌরসভা ও ১৪ টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ বাঁশখালী উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম বাঁশখালী থানার আওতাধীন।
- ১নং পুকুরিয়া
- ২নং সাধনপুর
- ৩নং খানখানাবাদ
- ৪নং বাহারছড়া
- ৫নং কালীপুর
- ৬নং বৈলছড়ি
- ৬নং (ক) কাথরিয়া
- ৭নং সরল
- ৮নং জলদী (৮নং জলদী ইউনিয়ন সম্পূর্ণ বাঁশখালী পৌরসভায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বিলুপ্ত হয়ে গেছে)
- ৯নং গণ্ডামারা
- ৯নং (ক) শীলকূপ
- ১০নং চাম্বল
- ১১নং পুঁইছড়ি
- ১২নং ছনুয়া
- ১২নং (ক) শেখেরখীল
নামকরণ ও ইতিহাস
বাঁশখালী নামের ব্যুৎপত্তি সম্পর্কে প্রামাণ্য কোন তথ্য পাওয়া যায়না, এই নামের উৎপত্তি কবে হয় তা সঠিক ভাবে জানার শত চেষ্টা করেও সফল হওয়া যায়নি, নানা মুনির নানা মত হওয়ায় যুক্তি থাকা স্বত্ত্বেও তা গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। এ ক্ষেত্রে বাঁশখালীর প্রবাদ পুরুষ বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ড. আবদুল করিম প্রণীত “বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য” গ্রন্থে চারটি কিংবদন্তির উল্লেখ আছে।[6] তথ্যগত দিক দিয়ে তার বর্ণিত কিংবদন্তিগুলো বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
কিংবদন্তি-১: বাঁশখালী পাহাড়ের পূর্বে সাতকানিয়া উপজেলা অবস্থিত। কথিত আছে যে, ঐ এলাকায় ২ ভাই ১ বোনের এক পরিবার ছিল। বোনটির বিয়ে হয় পশ্চিমে অর্থাৎ বাঁশখালীতে, সে সেখানে স্বামীসহ জমি আবাদ করে বাস করতে থাকে। পরবর্তীতে পৈত্রিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে ভাই বোন বিবাদে জড়িয়ে পড়ে। বিবাদের এক পর্যায়ে বোনের পক্ষে মারামারিতে প্রচুর বাঁশ ব্যবহার করা হয়। এক পর্যায়ে বাঁশ ঝাড়ে আর কোন বাঁশ অবশিষ্ট না থাকায় বোনের পক্ষের লোকেরা বলতে থাকে বাঁশ সব শেষ করে দিল অর্থাৎ বাঁশ কেটে খালী করে দিয়েছে। এইভাবে বাঁশ খালী বলতে বলতে বাঁশখালী নামের উৎপত্তি।
কিংবদন্তি-২: কথিত আছে যে, বাঁশখালী এলাকায় প্রথম জরিপ চলাকালে এক জায়গায় একটি বাঁশ খুঁটি স্বরূপ পুঁতে রাখা হয়। ঐ বাঁশ দূর থেকে দেখা যাওয়ার জন্য খুঁটির ডগায় একটি কাক মেরে বেঁধে দেয়া হয়। পরবর্তীতে কাকটিকে খুঁটির ডগায় আর দেখা যায়নি। তখন একে অপরকে বাঁশ খালী বলে জানায়। এভাবে বাঁশখালী নামের উৎপত্তি বলে ধরে নেয়া হয়।
কিংবদন্তি-৩: বাঁশখালীতে সোনাইছড়ি (হোনাইছড়ি) নামে একটি খাল আছে। পার্শ্ববর্তী চকরিয়া উপজেলা থেকে ব্যবসায়ীরা বাঁশ ক্রয় করে সোনাইছড়ি খালে জমা করত। পুরাখাল বাঁশের ভেলায় ভর্তি হয়ে যেত। তারপর অন্যান্য খালে নিয়ে যেত। এর থেকেই নাম হলো বাঁশখালী।
কিংবদন্তি-৪: সাতকানিয়া উপজেলার বাজালিয়ায় সাঙ্গু নদীর তীরে মরহুম মৌলানা শরফ-উদ-দীন বেহাল (রহ.)-এর মাজার দৃষ্ট হয়। জনশ্রুতি মতে ঐ বেহাল সাহেব মযযুব ছিলেন। আরো শোনা যায় জোর করে তিনি মগ মহিলাদের দুধ পান করতেন এতে মগেরা বিরক্ত হয়ে মস্তক কেটে তাকে হত্যা করলে দেখা যায় বার বার তিনি সুস্থ হয়ে উঠছেন। তখন মগেরা তার ছিন্ন মস্তকটি সমুদ্রে নিক্ষেপ করে আসে। অনেক দিন পরে সমুদ্র বক্ষ থেকে জেলেরা ঐ মস্তক উদ্ধার করে এবং আশ্চর্য হয় দেখে যে, মস্তকটি এখনও তাজা। ছিন্ন মস্তকটির দেহের খোঁজ নেয়ার উদ্দেশ্যে একটি বাশেঁর উপর ডগায় ঝুলিয়ে রাখা হয়। অপরদিকে মুণ্ডু বিহীন দেহটি বেশ কয়েকদিন তরতাজা থাকায় বাজালিয়া বাসী কিছু মুসলমান ও কিছু মগও খণ্ডিত মস্তকটির খোঁজে সমুদ্র উপকূলে আসে। মস্তকটির খোঁজ পেলে দুই পক্ষই দেহটি (মস্তক ও দেহ) রেখে দিতে চায়। শেষ পর্যন্ত ফয়সালা হল পরের দিন শিরটি যদি সকাল পর্যন্ত বাঁশের ডগায় থাকে তবে শির সহ দেহটিকে সমুদ্র উপকূলে দাফন করতে হবে আর যদি বাঁশের ডগা থেকে শিরটি পড়ে যায় তবে দেহটি বাজালিয়ায় দাফন করা হবে। পরদিন সকালে যথারীতি দেখা যায়শিরটি মাটিতে পড়ে আছে। উল্লেখ্য উভয় পক্ষের লোক সারারাত পাহারায় ছিল তাদের অলক্ষ্যে কখন যে শিরটি মাটিতে ছিটকে পড়ল তারা বুঝতে পারেনি। সবাই বলতে লাগল বাঁশ তো খালী। পরে দেহটি বাজালিয়ায় দাফন করা হয়। সাতকানিয়ায় বেহাল সাহেবের মাজার অত্যন্ত সম্মানিত। যাত্রীবাহী গাড়ী মাজার অতিক্রমকালে যাত্রি নামিয়ে দেয়। সেই ছিন্ন মস্তক ছিটকে পড়ার পর থেকে অর্থাৎ বাঁশটি খালী হয়ে যায় । এভাবে বাঁশখালী নামের গোড়াপত্তন হয়।
পরিশেষে বলতে হয় ড. আবদুল করিমের আলোচিত শেষেক্তো বর্ণনাটি সর্বাধিক প্রচলিত। তার মতে দ্বিতীয় কিংবদন্তির যৌক্তিকতা থাকতে পারে, তবে এতে যে জরিপটির কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা যদি ইংরেজ আমলে হয়ে থাকে তবে তা ইংরেজ আমলের আগেই বাঁশখালীর নামকরণ করা হয়ে থাকবে। তাই কিংবদন্তিটি সত্য হতে পারেনা। প্রথম কিংবদন্তিটি যেহেতু বাঁশ কেটে খালী করার সাথে সম্পৃক্ত তাই এটি সত্য কিংবা সত্য নাই হউক না কেন এতে ধরে নেয়া যায় যে, বাঁশ এবং খালী দুই শব্দের সহমিলনে বাঁশখালী নামটি গঠিত।[3]
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাঁশখালী উপজেলার জনসংখ্যা ৪,২৭,৯১৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,২৪,৬৯৭ জন এবং মহিলা ২,০৩,২১৬ জন।[2] মোট জনসংখ্যার ৮৮% মুসলিম, ১১% হিন্দু এবং ১% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[3]
শিক্ষা
বাঁশখালী উপজেলার সাক্ষরতার হার ৩৬.৩০%।[3] এ উপজেলায় ৩টি ডিগ্রী কলেজ, ৭টি ফাজিল মাদ্রাসা, ২টি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, ১টি কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ৪টি আলিম মাদ্রাসা, ২৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৪টি দাখিল মাদ্রাসা ও ১৬১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[2]
- উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
অর্থনীতি
বাঁশখালী উপজেলার অধিকাংশ লোক কৃষিজীবি। এছাড়া অনেকে বিভিন্ন চাকরি, ব্যবসা বা অন্যান্য পেশার সাথেও জড়িত।
- প্রধান কৃষি ফসল
পান, ধান, চা, আলু, আদা, শাকসবজি।
- প্রধান ফল-ফলাদি
আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পেঁপে, তরমুজ, লেবু, পেয়ারা।
- প্রধান রপ্তানিদ্রব্য
যোগাযোগ ব্যবস্থা
বাঁশখালী উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-বাঁশখালী সড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া উপজেলার অভ্যন্তরে ১৭৩ কিলোমিটার পাকারাস্তা, ৪৭ কিলোমিটার আধা-পাকারাস্তা ও ৭১২ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা রয়েছে।[3]
স্বাস্থ্য
বাঁশখালী উপজেলায় ১টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৩টি পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ও ৩টি উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে।[3]
ধর্মীয় উপাসনালয়
বাঁশখালী উপজেলায় ৪৬৪টি মসজিদ, ৫২টি মন্দির, ৬টি বিহার ও ১টি গীর্জা রয়েছে।[3]
নদ-নদী
বাঁশখালী উপজেলার উত্তর সীমান্ত দিয়ে বয়ে চলেছে সাঙ্গু নদী। এছাড়া এ উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে জলকদর খাল।[7]
হাটবাজার ও মেলা
বাঁশখালী উপজেলায় মোট হাটবাজার ৪৪টি এবং ৬টি বাৎসরিক মেলা বসে।[3]
- উল্লেখযোগ্য হাটবাজার
- চুনতি বাজার
- কাথরিয়া বাজার
- বেয়ান বাজার
- রামদাস মুন্সীর হাট
- মোশাররফ আলী হাট
- করিম বাজার
- চৌধুরী হাট
- ঈশ্বরবাবুর হাট
- বহদ্দার হাট
- সদর আমিন হাট
- দারোগার হাট
- ছনুয়া মনু মিয়াজি হাট
- চাম্বল বাজার
- নাপোড়া বাজার
- বাংলা বাজার
- সরল বাজার
- গণ্ডামারা বাজার
- হাব্বানিয়া বাজার
- খাটখালি বাজার
- মৌলভী বাজার
- প্রেম বাজার
- টাইম বাজার
- বৈলছড়ী খান বাহাদুর বাজার
- নুরু মার্কেট
- উল্লেখযোগ্য মেলা
- বখশী হামিদ দীঘি বৈশাখী মেলা
- কুম্ভমেলা (ঋষিধাম)
- সর্ষব্রত মেলা
- রথযাত্রার মেলা (বাণীগ্রাম)
- উত্তরায়ণ সংক্রান্তি মেলা
- বলীখেলার মেলা
দর্শনীয় স্থান
- বখশী হামিদ মসজিদ (১৫৫৮)
- ছনুয়া কমিউনিটি সেন্টার (১৯৬৫)
- নিম কালীবাড়ী (১৭১০)
- শিখ মন্দির (বাণীগ্রাম)
- মনু মিয়াজি বাড়ি জামে মসজিদ
- জমিদার মনু মিয়াজি বাড়ির পুরোনো ভবন
- জমিদার মনু মিয়াজি বাড়ির মসজিদের মিনার
- মালকা বানুর দীঘি এবং মসজিদ; এখানে চট্টগ্রামের লোক-কাহিনি মনু মিয়া-মালকা বানুর নায়িকা-চরিত্র মালকা বানু চৌধুরীর জন্মস্থান।[9]
- বাঁশখালী ইকোপার্ক
- চাঁদপুর-বেলগাঁও চা বাগান
- কাথরিয়া সমুদ্র সৈকত
- বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত
- খানখানাবাদ সমুদ্র সৈকত
- জলদী সংরক্ষিত বনাঞ্চল
- জলকদর খাল
- পশ্চিম উপকূলের লবণ মাঠ
- জাতেবী জামে মসজিদ
- নবী মসজিদ (অষ্টাদশ শতক)
- সরল্যার মসজিদ
- সরল্যার দীঘি
- মহিষের টেক সবুজ বেস্টনী
- বাঁশখালী সমুদ্র সৈকত
- বৈলছড়ি খান বাহাদুর বাড়ী
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা
১৯৭১ সালের ১৯ মে পাকবাহিনী ৭৫ জন নারী-পুরুষকে নির্মমভাবে হত্যা করে। তাছাড়া তারা জলদী, বাণীগ্রাম ও কালীপুরে অসংখ্য ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয় এবং অক্টোবর মাসে পাকবাহিনী বাঁশখালীর দক্ষিণ প্রান্তে নাপোড়া গ্রামে ৮৯ জন মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করে। পাকবাহিনী বাঁশখালীর পূর্ব প্রান্তে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালায় এবং বৈলছড়িতে মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ফরহাদ চৌধুরী, সুজন কান্তি দাশ, ফ্লাইট সার্জেন্ট মহিউল আলম, আবু সাঈদ ও মোহাম্মদ ইলিয়াস চৌধুরীকে হত্যা করে।[3]
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
- গণকবর: ১টি; বাঁশখালী ডিগ্রী কলেজের পিছনে
- বধ্যভূমি: ২টি
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- আবদুল করিম –– ইতিহাসবিদ।
- আবু ইউসুফ চৌধুরী—বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- অধ্যাপক আসহাব উদ্দীন আহমদ –– লেখক, সম্পাদক ও রাজনীতিবিদ।
- খান বাহাদুর বদি আহমদ চৌধুরী –– জমিদার, সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ।
- জাফরুল ইসলাম চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ।
- নসরুল্লাহ খাঁ –– মধ্যযুগের কবি।
- ফরহাদ উদ দৌলা &nnda শহীদ মুক্তিযোদ্ধা।
- মনু মিয়াজি –– জমিদার ও সমাজসেবক।
- মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ।
- মুফতি ইজহারুল ইসলাম –– রাজনীতিবিদ।
- মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ, এমপি
- সোলতানুল কবির চৌধুরী –– রাজনীতিবিদ ও সাবেক এমপি
জনপ্রতিনিধি
- সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[12] | সংসদ সদস্য[13][14][15][16][17] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৯৩ চট্টগ্রাম-১৬ | বাঁশখালী উপজেলা | মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
- উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন
ক্রম নং | পদবী | নাম |
---|---|---|
০১ | উপজেলা চেয়ারম্যান[18] | চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব সাদলী |
০২ | ভাইস চেয়ারম্যান[19] | এমরানুল হক ইমরান |
০৩ | মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান[20] | রেহেনা আকতার কাজমী |
০৪ | উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা[21] | মোমেনা আক্তার |
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০১৫।
- "এক নজরে বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "বাঁশখালী উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- "বাঁশখালী উপজেলার পটভূমি - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd। ১০ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ অক্টোবর ২০১৭।
- "ইউনিয়নসমূহ - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- বাঁশখালীর ইতিহাস ও ঐতিহ্য, পৃষ্ঠা নং ৩৩-৩৫, প্রণেতা ড. আবদুল করিম, সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
- "বাঁশখালীর নদ নদী - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "হাট বাজারের তালিকা - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "সরল ইউনিয়ন তথ্য বাতায়ন"।
- "দর্শনীয়স্থান - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জনাব মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাস - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "সাপিয়া বেগম - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
- "মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লা - বাঁশখালী উপজেলা - বাঁশখালী উপজেলা"। banshkhali.chittagong.gov.bd।
বহিঃসংযোগ
উইকিভ্রমণে বাঁশখালী উপজেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |