ইপিজেড থানা
ইপিজেড বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার একটি মেট্রোপলিটন থানা। এটি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এই থানাটি চট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ এলাকা, চট্টগ্রাম বন্দর ও বেশকিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কারণে বিখ্যাত।
ইপিজেড | |
---|---|
মেট্রোপলিটন থানা | |
![]() ![]() ইপিজেড | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২১′ উত্তর ৯১°৫৪′ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম |
জেলা | চট্টগ্রাম |
শহর | চট্টগ্রাম |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৩০ মে, ২০১৩ |
আয়তন | |
• মোট | ৯.৮২ কিমি২ (৩.৭৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১৩) | |
• মোট | ৩,৫০,০০০ |
• জনঘনত্ব | ৩৬০০০/কিমি২ (৯২০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪২২৩ ![]() |
আয়তন
ইপিজেড থানার মোট আয়তন ৯.৮২ বর্গ কিলোমিটার।[1]
প্রতিষ্ঠাকাল
২০১৩ সালের ৩০ মে বন্দর ও পতেঙ্গা থানা থেকে কিছু অংশ নিয়ে ইপিজেড থানা গঠন করা হয়।[1]
জনসংখ্যা
প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ের তথ্য অনুসারে ইপিজেড থানার আওতাধীন এলাকার লোকসংখ্যা প্রায় সাড়ে ৩ লাখ।[1]
অবস্থান ও সীমানা
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের দক্ষিণ-পশ্চিমাংশে ইপিজেড থানার অবস্থান। এর উত্তরে বন্দর থানা, পূর্বে কর্ণফুলি নদী ও কর্ণফুলি থানা এবং দক্ষিণে ও পশ্চিমে পতেঙ্গা থানা অবস্থিত।
প্রশাসনিক এলাকা
ইপিজেড থানার আওতাধীন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের এলাকাসমূহ হল:
- ৩৯নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের পূর্বাংশ
- ৪০নং উত্তর পতেঙ্গা ওয়ার্ডের পূর্বাংশ
সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[2] | সংসদ সদস্য[3][4][5][6][7] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৮৮ চট্টগ্রাম-১১ | চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ২৭নং দক্ষিণ আগ্রাবাদ, ২৮নং পাঠানটুলী, ২৯নং পশ্চিম মাদারবাড়ী, ৩০নং পূর্ব মাদারবাড়ী, ৩৬নং গোসাইলডাঙ্গা, ৩৭নং উত্তর মধ্য হালিশহর, ৩৮নং দক্ষিণ মধ্য হালিশহর, ৩৯নং দক্ষিণ হালিশহর, ৪০নং উত্তর পতেঙ্গা ও ৪১নং দক্ষিণ পতেঙ্গা ওয়ার্ড | এম আবদুল লতিফ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- "The Holy Times"। www.theholytimes.com।
- "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
বহিঃসংযোগ
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.