চন্দনাইশ উপজেলা

চন্দনাইশ বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

চন্দনাইশ
উপজেলা
চন্দনাইশ
বাংলাদেশে চন্দনাইশ উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°১২′৩৮″ উত্তর ৯২°২′৩৯″ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাচট্টগ্রাম জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৭৬
সংসদীয় আসন২৯১ চট্টগ্রাম-১৪
সরকার
  সংসদ সদস্যনজরুল ইসলাম চৌধুরী (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ)
আয়তন
  মোট২০১.৯৯ কিমি (৭৭.৯৯ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
  মোট১,৯২,৬০০
  জনঘনত্ব৯৫০/কিমি (২৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৫৬.৫০%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৪৩৮০
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ১৫ ১৮
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

অবস্থান ও আয়তন

চন্দনাইশ উপজেলার আয়তন ২০১.৯৯ বর্গ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণাংশে ২২°০২´ থেকে ২২°০৮´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৪৯´ থেকে ৯২°০৯´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে চন্দনাইশ উপজেলার অবস্থান। চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ৩৫ কিলোমিটার। এ উপজেলার উত্তরে রাঙ্গুনিয়া উপজেলাপটিয়া উপজেলা; পশ্চিমে পটিয়া উপজেলা, আনোয়ারা উপজেলাসাতকানিয়া উপজেলা; দক্ষিণে সাতকানিয়া উপজেলা এবং পূর্বে সাতকানিয়া উপজেলাবান্দরবান জেলার বান্দরবান সদর উপজেলা অবস্থিত।[1]

প্রশাসনিক এলাকা

চন্দনাইশ উপজেলায় ২টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ চন্দনাইশ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম চন্দনাইশ থানার আওতাধীন।

পৌরসভাসমূহ:
ইউনিয়নসমূহ:

ইতিহাস ও নামকরণ

চন্দনাইশ ছিল পটিয়া উপজেলার একটি অংশ। ১৯৭৬ সালে পটিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন করে চন্দনাইশ থানার সৃষ্টি করা হয়। ১৯৮৩ সালের ২ জুলাই চন্দনাইশ থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভিন্ন সময়ে নানান ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার মত গুণীজন উপহার দিয়েছে চন্দনাইশ। কথিত আছে চন্দন কাঠ থেকে চন্দনাইশ নামকরণ হয়েছে।[3]

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী চন্দনাইশ উপজেলার লোকসংখ্যা ১,৯২,৬০০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৯৮,২৭০ জন এবং মহিলা ৯৪,৩৩০ জন। মোট জনসংখ্যার ৮৪% মুসলিম, ১৩% হিন্দু এবং ৩% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[1]

শিক্ষা

চন্দনাইশ উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৬.৫০%।[1] এ উপজেলায় ১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ১টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ, ১টি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, ৩টি ডিগ্রী কলেজ (১টি মহিলা সহ), ৬টি ফাজিল মাদ্রাসা, ৩টি স্কুল এন্ড কলেজ (১টি কারিগরী সহ), ৪টি আলিম মাদ্রাসা, ২৪টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় (৫টি বালিকা সহ), ৮টি দাখিল মাদ্রাসা (১টি বালিকা সহ), ২টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৯০টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ২টি এবতেদায়ী মাদ্রাসা রয়েছে।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

স্বাস্থ্য

চন্দনাইশ উপজেলায় ২টি হাসপাতাল, ২টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৫টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ১০টি পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ও ১০টি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে।[1] উল্লেখযোগ্য হাসপাতাল হলো:

  • ইব্রাহিম ইকবাল মেমোরিয়াল হসপিটাল, কাঞ্চনাবাদ।
  • আমরা হাসপাতাল, বরকল।
  • ৫০ শয্যাবিশিষ্ট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, চন্দনাইশ সদর।
  • উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, দোহাজারী।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

চন্দনাইশ উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া এ উপজেলায় রয়েছে ৯১ কিলোমিটার পাকারাস্তা, ৪৫০ কিলোমিটার আধা-পাকারাস্তা, ৭০০ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা।[1]

এ উপজেলায় রেল যোগাযোগ ব্যবস্থাও রয়েছে। মোট রেলস্টেশন ৪টি:

  • দোহাজারী
  • হাশিমপুর
  • খানহাট
  • কাঞ্চনাবাদ

নদীপথ ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। চানখালী নদী দ্বারা চট্টগ্রাম শহরে যাতায়াত করা যায়। এছাড়া সাঙ্গু নদীর মাধ্যমে অন্যান্য উপজেলার সাথে যোগাযোগব্যবস্থা আছে।

ধর্মীয় উপাসনালয়

চন্দনাইশ উপজেলায় ২৭৫টি মসজিদ, ৭০টি মন্দির ও ১১টি বিহার রয়েছে।[1] হাশিমপুর বাগিচা হাটে অবস্থিত কদম রসুল (দ) মসজিদ বিখ্যাত।

অর্থনীতি

উল্লেখযোগ্য রপ্তানী দ্রব্য: রেলওয়ে স্লিপার, কাঠের ফার্নিচার, পেয়ারা ও লেবু।[4] চন্দনাইশের হাশিমপুর ও কাঞ্চননগর গ্রামে রয়েছে প্রায় ২ হাজার পেয়ারা বাগান। এসব বাগানে প্রতিবছর উৎপাদিত হয় প্রচুর পেয়ারা। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চন্দনাইশের বাদামতল, খানহাট রেলস্টেশন, বাগিচা হাট ও রৌশন হাটে প্রতিদিন সকালে পেয়ারার হাট বসে।[5] দোহাজারীতে উৎপাদিত শাকসবজি থেকে চট্টগ্রামের চাহিদার বড় অংশের যোগান আসে।

নদ-নদী

চন্দনাইশ উপজেলার দক্ষিণাংশে সর্পিলাকারে বয়ে চলেছে সাঙ্গু নদী (শঙ্খ নদী)।[6] এছাড়া উল্লেখযোগ্য খাল হলো বরুমতি খাল।

হাটবাজার ও মেলা

চন্দনাইশ উপজেলায় মোট হাটবাজার ১৪টি।

উল্লেখযোগ্য হাটবাজার ও মেলা
  • দোহাজারী রেলওয়ে পাইকারী কাঁচা বাজার।
  • খোদার হাট।
  • বাগিচা হাট, হাশিমপুর।
  • খানহাট, গাছবাড়িয়া, হাশিমপুর।
  • মৌলভীবাজার, বরকল।
  • বারুণী মেলা, গাছবাড়িয়া।[1]
  • রওশন হাট, কাঞ্চনাবাদ।
  • ইউনুস মার্কেট, বৈলতলী।
  • নয়া হাট, হারলা।
  • আবদুল বারি হাট।

দর্শনীয় স্থান

  • বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ লেক ও বিজিসি বিদ্যানগর এলাকা
  • চাগাচর খান মসজিদ
  • দুধপুকুরিয়া-ধোপাছড়ি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য
  • দোহাজারী
  • খান দীঘি
  • চা বাগান, কাঞ্চনাবাদ
  • পেয়ারা বাগান, কাঞ্চনাবাদ
  • খান জামে মসজিদ
  • হযরত ভূঁই খাজা (রঃ) জামে মসজিদ
  • বাগিচাহাট কদম রসূল (দ.) শরীফ
  • জামিরজুরী বধ্যভূমি
  • হাজারী দীঘি
  • সাতবাড়িয়া শান্তি বিহার
  • ঠাকুর দীঘি, বরমা
  • শাহ মাহছুম ফকিরের মাজার শরীফের পুকুরের গদালী
  • নবরত্ন বিহার, সাতবাড়িয়া
  • বুড়ি কালি মন্দির, বরমা[7]

পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী

  • ত্রৈমাসিক: আলোকিত দোহাজারী।
  • অন্যান্য: বরুমতি, আজকের চন্দনাইশ, চন্দনাইশ দর্পন, সেইদিনের চন্দনাইশ, শঙ্খ চিল, দর্পন, শঙখতীর- সম্পাদক শামসুল আরফীন, সহ সম্পাদক ও প্রকাশক মহিউদ্দীন কাদের। মাসিক আলোকিত চন্দনাইশ, সম্পাদক ও প্রকাশক মহিউদ্দীন কাদের।[1]

ঐতিহাসিক ঘটনা

১৬৬৬ সালে মোগলবাহিনী উত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চল দখল করে। পরে মোর্তজা খাঁর নেতৃত্বে মোগলবাহিনী কর্ণফুলি নদী পার হয়ে শঙ্খ নদীর উত্তর তীরে এসে অবস্থান নেয়। আধু খাঁ, লক্ষ্মণ সিংহ ও দু’জন হাজারী মনসবদারকে সেখানকার সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব দেওয়া হয়। কথিত আছে যে, এ দুজন হাজারী মনসবদারের নামানুসারে এখানকার নাম হয় দোহাজারী। পরবর্তীতে দোহাজারীতে দু’টি দুর্গ নির্মিত হয়। ব্রিটিশরা দোহাজারীতে একটি বিমান ঘাঁটি নির্মাণ করে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে দোহাজারীতে পাকবাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে প্রচণ্ড যুদ্ধে পাকবাহিনীর পরাজয় ঘটে। যুদ্ধের সময় চট্টগ্রাম শহর থেকে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র দোহাজারীতে স্থানান্তর করা হয়।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন
  • বধ্যভূমি: ২টি

[1]

কৃতী ব্যক্তিত্ব

সংসদীয় আসন

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[11] সংসদ সদস্য[12][13][14][15][16] রাজনৈতিক দল
২৯১ চট্টগ্রাম-১৪ চন্দনাইশ উপজেলা এবং সাতকানিয়া উপজেলার খাগরিয়া, কেঁওচিয়া, কালিয়াইশ, ধর্মপুর, বাজালিয়াপুরাণগড় ইউনিয়ন নজরুল ইসলাম চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
সংসদ সদস্যগণের তালিকা
ক্রম নংনির্বাচন সননির্বাচিত সংসদ সদস্যরাজনৈতিক দল
১ম১৯৭৩ডাঃ বি এম ফয়েজুর রহমানবাংলাদেশ জাতীয় পরিষদের প্রথম নির্বাচিত সংসদ সদস্য
২য়১৯৭৯ড. অলি আহমেদ বীর বিক্রমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৩য়১৯৮৬ইঞ্জিনিয়ার আফসার উদ্দীন আহমেদজাতীয় পার্টি
৪র্থ১৯৮৮ইঞ্জিনিয়ার আফসার উদ্দীন আহমেদজাতীয় পার্টি
৫ম১৯৯১ড. অলি আহমেদ বীর বিক্রমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৬ষ্ঠ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি)ড. অলি আহমেদ বীর বিক্রমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৭ম১৯৯৬ (জুন)মিসেস মমতাজ বেগমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৮ম২০০১ড. অলি আহমেদ বীর বিক্রমবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৯ম২০০৮ড. অলি আহমেদ বীর বিক্রমলিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (বাংলাদেশ)
১০ম২০১৪নজরুল ইসলাম চৌধুরীবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
১১শ২০১৮নজরুল ইসলাম চৌধুরীবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন

ক্রম নং পদবী নাম
০১ উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল জব্বার চৌধুরী[17]
০২ ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা মুহাম্মদ সোলায়মান[18]
০৩ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান [19] এড.কামেলা খানম রুপা
০৪ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান[20]
উপজেলা চেয়ারম্যানগণের তালিকা
ক্রম নং উপজেলা চেয়ারম্যানের নাম সময়কাল
০১ ব্যারিস্টার আহমুদুল হক ১৯৮৫-১৯৯০
০২ মোহাম্মদ কাসেম ১৯৯০-১৯৯১
০৩ মোহাম্মদ আবদুল জব্বার চৌধুরী ২০০৯-বর্তমান

[21]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "চন্দনাইশ উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org
  2. "চন্দনাইশ উপজেলার ইউনিয়ন সমুহ - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  3. "চন্দনাইশ উপজেলার ভৌগোলিক পরিচিতি - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  4. "শহর ও গ্রাম"
  5. "দৈনিক ইত্তেফাক"
  6. "চন্দনাইশ উপজেলার নদ নদী - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  7. "দর্শনীয়স্থান - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  8. "স্বীকৃতি ছাড়াই না ফেরার দেশে মুক্তিযোদ্ধা"banglanews24.com। আলমগীর হোসেন। সংগ্রহের তারিখ 18/09/2018 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  9. "রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি আর পেলেন না মুক্তিযোদ্ধা আবদুল বায়েছ"। এ কে আজাদ। দৈনিক সমকাল। পৃষ্ঠা ২৬। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  10. "চলে গেলেন মুক্তিযোদ্ধা আবদুল বায়েছ মিললো না রাষ্ট্রীয় সালাম"। মুজিবুর রহমান। দৈনিক পূর্বদেশ। সংগ্রহের তারিখ ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  11. "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd
  12. "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯
  13. "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  14. "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  15. "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  16. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  17. "মোহাম্মদ আবদুল জব্বার চৌধুরী - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  18. "মৌঃ মোঃ সোলাইমান - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  19. "শাহানাজ বেগম - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  20. "মোঃ লুৎফুর রহমান - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd
  21. "উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানদের তালিকা - চন্দনাইশ উপজেলা - চন্দনাইশ উপজেলা"chandanaish.chittagong.gov.bd

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.