ফটিকছড়ি উপজেলা

ফটিকছড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

ফটিকছড়ি
উপজেলা
মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফ
ফটিকছড়ি
বাংলাদেশে ফটিকছড়ি উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°৪১′৮″ উত্তর ৯১°৪৭′৩৬″ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাচট্টগ্রাম জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৯১৮
জাতীয় নির্বাচনী এলাকা২৭৯ চট্টগ্রাম-২
সরকার
  সংসদ সদস্যসৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী (বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন)
আয়তন
  মোট৭৭৩.৫৫ কিমি (২৯৮.৬৭ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[1]
  মোট৪,৪১,৮৬৩
  জনঘনত্ব৫৭০/কিমি (১৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৪৭%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৪৩৫০
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ১৫ ৩৩
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

ইতিহাস

১৬৬৬ খ্রিষ্টাব্দে দিল্লীর বাদশা আওরঙ্গজেবের শাসনকালে বাংলার শাসনকর্তা সুবেদার শায়েস্তা খানের পুত্র বুজুর্গ উমেদ আলী খাঁ আরাকান রাজাকে পরাজিত করে চট্টগ্রাম দখল করে এর নামকরণ করেন ইসলামাবাদ। শাসনকার্যের সুবিধার জন্য ও শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষাকল্পে সমগ্র এলাকাকে ৭টি চাকলায় ভাগ করে এক একটি পরগণার এক একটি নামকরণ করেন। বাংলার বার ভুঁইয়াদের অন্যতম স্বাধীনতাকামী ঈসা খাঁ এ অঞ্চলে অবস্থানকালে বাইশপুর সমন্বয়ে ঐতিহাসিক ‘ইছাপুর পরগণা’ গঠন করেন। বঙ্গশার্দুল ঈসা খাঁর নামানুসারেই সাবেক ইছাপুর পরগণাই পরবর্তীতে বর্ধিত আকারে হয় বর্তমানের ফটিকছড়ি উপজেলা।[2]

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি

১৯৭১ সালের মার্চে এম আর সিদ্দিকী, মেজর জিয়াউর রহমান, জোনাল কমান্ডার মির্জা আবু মনসুর এবং স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা রামগড়ে মুক্তিযুদ্ধ ক্যাম্প স্থাপন করেন। ট্রেনিং নেওয়ার জন্য চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধারা ভারতে যেত ফটিকছড়ি হয়ে এবং ট্রেনিং নিয়ে ফিরত একই পথে। এ কারণে ফটিকছড়িকে চট্টগ্রামের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রবেশদ্বার বলা হয়। এ উপজেলার নানুপুর গ্রামের আবু সোবহান স্কুলের মাঠে ছিল শরণার্থী শিবির। মুক্তিযুদ্ধে ফটিকছড়ির প্রায় ১৫০০ মুক্তিযোদ্ধা অংশগ্রহণ করেন।[3] গণকবর: ৪টি, (লেলাং চা বাগান, মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফ, বাগানবাজার, দাঁতমারা)[3]

নামকরণ

ফটিক অর্থ স্বচ্ছ ও ছড়ি অর্থ পাহাড়িয়া নদী, ক্ষুদ্র স্রোতস্বতী, ঝর্ণা বা খাল। উপজেলার পশ্চিমাংশে ফটিকছড়ি খাল নামক একটি স্বচ্ছ ঝর্ণা আছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যে ভরা খালটি সীতাকুণ্ড পাহাড়ী রেঞ্জ থেকে উৎপন্ন হয়ে যোগিনী ঘাটা নামক স্থানে হালদা নদীর সাথে মিলিত হয়েছে। একসময় ফটিকছড়ি উপজেলার অবস্থান ছিল ভূজপুরের দক্ষিণ প্রান্ত দিয়ে প্রবাহিত এই ফটিকছড়ি খালের তীরে। ফটিকছড়ি খাল হতেই এই থানার নামকরণ হয়।[4] এছাড়া রাঙ্গামাটি জেলার কাউখালী উপজেলায় ফটিকছড়ি নামে একটি ইউনিয়ন আছে।[5]

আয়তন

ফটিকছড়ি উপজেলার মোট আয়তন ৭৭৩.৫৫ বর্গ কিলোমিটার[3] এবং এটি আয়তনের দিক থেকে চট্টগ্রাম জেলার সবচেয়ে বড় উপজেলা।[6]

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ফটিকছড়ি উপজেলার মোট জনসংখ্যা ৪,৪১,৮৬৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,২৬,৩১৬ জন এবং মহিলা ২,১৫,৫৪৭ জন। জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি কিলোমিটারে ৫৭১ জন। এ উপজেলায় মোট জনসংখ্যার ৮৭% মুসলিম, ১০% হিন্দু এবং ৩% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[3]

অবস্থান ও সীমানা

চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তরে ২২°৩৫´ থেকে ২২°৫৮´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৩৮´ থেকে ৯১°৫৭´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে ফটিকছড়ি উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার পশ্চিমে মীরসরাই উপজেলাসীতাকুণ্ড উপজেলা; দক্ষিণে হাটহাজারী উপজেলা; পূর্বে রাউজান উপজেলা, রাঙ্গামাটি জেলার কাউখালী উপজেলাখাগড়াছড়ি জেলার লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা, মানিকছড়ি উপজেলারামগড় উপজেলা এবং উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।[3]

প্রশাসনিক এলাকা

১৯১৮ সালে ফটিকছড়ি থানার সৃষ্টি হয়।[3] ১৯৮৩ সালে ফটিকছড়ি থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়। ২০০৭ সালের ২১ জুলাই বাংলাদেশ পুলিশের আই জি নূর মোহাম্মদ ফটিকছড়ি থানার মধ্যে নতুন ভূজপুর থানার উদ্বোধন করেন। ফটিকছড়ি উপজেলায় ২টি থানা, ২টি পৌরসভা, ১৭টি ইউনিয়ন, ১০২টি মৌজা এবং ১৯৯টি গ্রাম আছে।

ভূজপুর থানার আওতাধীন ৬টি ইউনিয়ন।

ইউনিয়নসমূহ:

ফটিকছড়ি থানার আওতাধীন ২টি পৌরসভা ও ১২টি ইউনিয়ন।

পৌরসভাসমূহ:
ইউনিয়নসমূহ:

ভূ-প্রকৃতি

ফটিকছড়ি খালের উপর সেতু, যার নামে ফটিকছড়ি উপজেলার নামকরণ হয়

দুই পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত ফটিকছড়ি ভূ-প্রাকৃতিক দিক দিয়ে নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যে পরিপূর্ণ। পশ্চিম প্রান্তে সীতাকুণ্ড পাহাড়ী রেঞ্জ, যার বিস্তৃতি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য হতে শুরু হয়ে চট্টগ্রাম শহর পর্যন্ত। এই পাহাড়ের অপর পাড়ে সীতাকুণ্ড উপজেলা এবং মীরসরাই উপজেলা। পূর্ব প্রান্তে পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়। ফটিকছড়ির প্রধান নদী হালদা। হালদা নদী উপজেলার মধ্যভাগ চিরে উত্তর দিক হতে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়েছে। অন্যান্য নদী এবং খালের মধ্যে রয়েছে সীতাকুণ্ড পাহাড়ী রেঞ্জ হতে উৎপন্ন হওয়া গজারিয়া, ফটিকছড়ি খাল, হারুয়ালছড়ি খাল। পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড় থেকে উৎপন্ন মানিকছড়ি, ধুরুং খাল এবং সর্তা খাল।

শিক্ষা

ফটিকছড়ি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ

ফটিকছড়ি উপজেলার সাক্ষরতার হার ৪৭%।[3] এ উপজেলায় ৫টি কলেজ, ২টি স্কুল এন্ড কলেজ, ৪৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৯টি বালিকা বিদ্যালয়, ৪টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কামিল, আলিম এবং দাখিল সহ মোট ৪১টি মাদ্রাসা, ৩০০টি এবতেদায়ী ও কওমী মাদ্রাসা, ১৪৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ২৫টি কিন্ডারগার্টেন আছে।[4]

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

অর্থনীতি

ফটিকছড়ির আয়ের প্রধানতম উৎস হচ্ছে দেশের বাইরের অভিবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। এছাড়াও চা চাষ এবং রাবার উৎপাদন এখানকার আয়ের অন্যতম উৎস। প্রধান কৃষি ফসল: ধান, আলু, মরিচ, বেগুন, চা এবং রাবার। প্রধান রপ্তানী দ্রব্যের মধ্যে আছে চা এবং রাবার। বাংলাদেশের ১৬৩টি চা বাগানের মধ্যে ১৭টি চা বাগানের অবস্থান ফটিকছড়ি উপজেলায়।[7] ফটিকছড়িতে তিনটি রাবার বাগান আছে।[8] এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বিশাল আয়তনের বাগানটি (দাঁতমারা রাবার বাগান) রয়েছে এ ফটিকছড়িতে। যার আয়তন সাড়ে চার হাজার একর।[9]

যোগাযোগ ব্যবস্থা

ফটিকছড়িতে বিদ্যমান কাঁচা পাকা মিলিয়ে সর্বমোট সড়ক-দৈর্ঘ্য হচ্ছে ৮৮০ কিলোমিটার। তার মধ্যে পাকা রাস্তার দৈর্ঘ্য ৩৯ কিলোমিটার, আধা পাকা রাস্তা ১৩৩ কিলোমিটার এবং কাচা রাস্তার দৈর্ঘ্য হচ্ছে ৭০৮ কিলোমিটার।[10] ফটিকছড়ির উপর দিয়ে সড়ক ও জনপথ বিভাগের অধীনে দুটি আঞ্চলিক মহাসড়ক এবং তিনটি জেলা সড়ক গিয়েছে। আঞ্চলিক মহাসড়ক আর১৬০ (৯৮ কিমি দীর্ঘ) হাটহাজারী পৌরসভা হতে ফটিকছড়ি পৌরসভার উপর দিয়ে খাগড়াছড়ি গিয়ে পৌঁছেছে।[11] আঞ্চলিক মহাসড়ক আর১৫১ (৪৮ কিমি দীর্ঘ) পেলাগাজীর দীঘির মোড় হতে কাজিরহাট, নারায়ণহাট এবং হেয়াকো হয়ে বারৈয়ারহাটে গিয়ে ঢাকা চট্টগ্রাম জাতীয় মহাসড়কের সাথে মিলিত হয়েছে।[12] এছাড়াও জেলা সড়ক তিনটি হচ্ছে, Z1021 (২০ কিমি দীর্ঘ) নারায়ণহাট থেকে মীরসরাই, Z1619 (২৪ কিমি দীর্ঘ) ফটিকছড়ি পৌরসভা হতে রাউজান এবং Z1086 (২৩ কিমি দীর্ঘ) সীতাকুণ্ড হতে হাজারীখীল হয়ে পেলাগাজীর দীঘি পর্যন্ত।

একসময় নৌকা যোগে চট্টগ্রাম শহর হতে মালামাল আনা নেয়ার জন্য হালদা নদী নৌ-পথ হিসেবে ব্যবহৃত হতো। চাক্তাই থেকে মাল বোঝাই করে নৌকা আসতো নাজিরহাট, বিবিরহাট, কাজিরহাট এবং নারায়ণহাট পর্যন্ত। স্থল যোগাযোগ ব্যবস্থা সুলভ হওয়ায় এবং হালদার নাব্যতা কমে যাবার দরুণ নৌ-যোগাযোগ কমে এসেছে।

ফটিকছড়ি প্রায় বাংলাদেশের সকল মোবাইল অপারেটরের নেটওয়ার্কের আওতায় রয়েছে। উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় ইন্টারনেট ব্যবহার ও সুলভ।

নদ-নদী

ফটিকছড়ি উপজেলার মধ্য দিয়ে এবং দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত হয়ে প্রবাহিত হচ্ছে হালদা নদী। এছাড়া রয়েছে ধুরুং খাল এবং উপজেলার পূর্ব দিকে রয়েছে সর্তা খাল।

পত্র-পত্রিকা ও সাময়িকী

  • মাসিক: ফটিকছড়ি, ফটিকছড়ি সংবাদ, জীবনবাতি, দাওয়াতুল হক।
  • সাপ্তাহিক: ফটিকছড়ির খবর।[3]

দর্শনীয় স্থান

ফটিকছড়ি উপজেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানগুলোর তালিকা:[4]

  • মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফ
  • ভুজপুর জমিদার বাড়ি
  • মং রাজার দীঘি, পশ্চিম ভূজপুর
  • আহসান উল্লাহ খাঁ গোমস্তার মসজিদ, বখতপুর (আনুমানিক ৪০০ বছর পুরনো)
  • হারুয়ালছড়ি ফকিরপাড়া গায়েবী মসজিদ (অপরূপ সৌন্দর্য্যের লীলা)
  • হালদা রাবার ড্যাম, কাজিরহাট
  • হালদা ভ্যালি চা বাগান, নারায়ণহাট
  • উদালিয়া চা বাগান, সুয়াবিল
  • হাজারীখীল ইকো টুরিজ্যম পার্ক, হারুয়ালছড়ি
  • বারমাসিয়া চা বাগান, সুয়াবিল [13]
  • বাগান বাজার নতুন রাস্তা (সেলপি রোড)

স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

  • ফটিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (নাজিরহাট) [14]

কৃতী ব্যক্তিত্ব

সংসদীয় আসন

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[18] সংসদ সদস্য[19][20][21][22][23] রাজনৈতিক দল
২৭৯ চট্টগ্রাম-২ ফটিকছড়ি উপজেলা সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
সংসদ সদস্যগণের তালিকা
ক্রম নংনির্বাচন সননির্বাচিত সংসদ সদস্যরাজনৈতিক দল
১ম১৯৭৩নুরুল আলম চৌধুরীবাংলাদেশ জাতীয় পরিষদের প্রথম নির্বাচিত সংসদ সদস্য
২য়১৯৭৯জামাল উদ্দীন আহমদবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৩য়১৯৮৬নুরুল আলম চৌধুরীবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
৪র্থ১৯৮৮মাজহারুল হক শাহ্‌ চৌধুরীজাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)
৫ম১৯৯১সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
৬ষ্ঠ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি)সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
৭ম১৯৯৬ (জুন)রফিকুল আনোয়ারবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
৮ম২০০১রফিকুল আনোয়ারবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
৯ম২০০৮সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
১০ম২০১৪সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীবাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন
১১শ২০১৮সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারীবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন

ক্রম নং পদবী নাম
০১ উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম আবু তৈয়ব[24]
০২ ভাইস চেয়ারম্যান এড. ছালমত উল্লাহ শাহীন
০৩ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেবুন নাহার মুক্তা[25]
০৪ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: সাইয়েদুল আরেফীন[26]
উপজেলা চেয়ারম্যানগণের তালিকা
ক্রম নং উপজেলা চেয়ারম্যানের নাম সময়কাল
০১ মুজিবুল হক চৌধুরী ১৯৮৫-১৯৯০
০২ আফতাব উদ্দীন চৌধুরী ২০০৯-২০১৩
০৩ এম তৌহিদুল আলম ২০১৪-২০১৯
০৪ এস এম আবু তৈয়ব ২০১৯-বর্তমান

[27]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. http://fatikchhari.chittagong.gov.bd/node/625577-এক-নজরে-ফটিকছড়ি%5B%5D
  2. "চট্টগ্রাম জেলা তথ্য বাতায়ন"। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  3. "বাংলাপিডিয়া"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  4. "জেলা তথ্য বাতায়ন"। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  5. "ফটিকছড়ি ইউনিয়ন তথ্য বাতায়ন"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  6. https://web.archive.org/web/20151208044832/http://www.bbs.gov.bd/WebTestApplication/userfiles/Image/National%20Reports/Union%20Statistics.pdf
  7. "বাংলাদেশ চা বোর্ড"। ৩ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  8. "ফটিকছড়ির ১৭টি চা ও ৩টি রাবার বাগান হতে পারে আকর্ষনীয় পর্যটন কেন্দ্র"। ২০১৬-০৩-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  9. "দৈনিক জনকণ্ঠ"। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  10. "উপজেলা তথ্য বাতায়ন"। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  11. "::RMMS::"www.rhd.gov.bd
  12. "::RMMS::"www.rhd.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  13. https://www.google.com/maps/place/Baramasia+Tea+Estate/@22.6747177,91.7474578,15z/data=!4m2!3m1!1s0x0:0x7c5d7454af3daf13?sa=X&ved=2ahUKEwiwppP2t5PkAhWQ7HMBHTWLClQQ_BIwCnoECA0QCA
  14. https://www.ittefaq.com.bd/print-edition/country/66143/%E0%A6%AB%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%9B%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B8--%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4
  15. "আলা হযরত (র.) নবী প্রেমের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত -পীরে ত্বরিক্বত আল্লামা আবুল কাশেম নুরী"
  16. "যৌতুকবিরোধী আন্দোলন : চাই সামাজিক জাগরণ ও রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ - Suprobhat Bangladesh"suprobhat.com
  17. "বাবা ভান্ডারীর ওরশ শরীফে ভক্তদের ঢল - Suprobhat Bangladesh"suprobhat.com
  18. "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd
  19. "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯
  20. "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  21. "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  22. "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  23. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  24. "জনাব এম তৌহিদুল আলম - ফটিকছড়ি উপজেলা - ফটিকছড়ি উপজেলা"fatikchhari.chittagong.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  25. "জনাব জেবুন নাহার মুক্তা - ফটিকছড়ি উপজেলা - ফটিকছড়ি উপজেলা"fatikchhari.chittagong.gov.bd। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  26. "উপজেলা নির্বাহী অফিসার - ফটিকছড়ি উপজেলা - ফটিকছড়ি উপজেলা"fatikchhari.chittagong.gov.bd। ৯ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭
  27. "পূর্বতম চেয়ারম্যানগণ - ফটিকছড়ি উপজেলা - ফটিকছড়ি উপজেলা"fatikchhari.chittagong.gov.bd। ১১ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৭

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.