মীরসরাই উপজেলা

মীরসরাই বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। মীরসরাই উপজেলার আয়তন ৪৮২.৮৮ বর্গ কিলোমিটার।[2]

মীরসরাই
উপজেলা
মীরসরাই
বাংলাদেশে মীরসরাই উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°৪৬′৬″ উত্তর ৯১°৩৪′১৪″ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাচট্টগ্রাম জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৫ জুলাই, ১৯১৭
সংসদীয় আসন২৭৮ চট্টগ্রাম-১
সরকার
  সংসদ সদস্যইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ)
আয়তন
  মোট৪৮২.৮৮ কিমি (১৮৬.৪৪ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০০১)[1]
  মোট৩,৬৮,৯৫০
  জনঘনত্ব৭৬০/কিমি (২০০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৬৫%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৪৩২০
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ১৫ ৫৩
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

ইতিহাস

১৩৪০ সালে সুলতান ফখরুদ্দীন মোবারক শাহ চট্টগ্রাম অধিকার করে এ অঞ্চলে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। পরবর্তীতে গৌড় সুলতান হোসেন শাহনুসরাত শাহের আমলে পরাগল খাঁ ও ছুটি খাঁ এ অঞ্চলের শাসনকর্তা ছিলেন। এর পরে দিল্লীর সম্রাট শেরশাহের ভাই নিজাম শাহ এখানকার শাসনকর্তা ছিলেন। তাঁর নামানুসারে নিজামপুর পরগণার নামকরণ হয় এবং সমগ্র মিরসরাই এলাকা নিজামপুর পরগণার অন্তর্ভুক্ত হয়। ষোড়শ শতকের শুরু থেকে এই অঞ্চল বাংলা সাহিত্যচর্চার অন্যতম কেন্দ্র ছিল। ১৫৮০ থেকে ১৬৬৬ সাল পর্যন্ত অধিকাংশ সময় এই অঞ্চল আরাকানীদের শাসনে ছিল। সুবেদার শায়েস্তা খাঁ এর পুত্র বুজুর্গ উমেদ খাঁ ফেনী নদী পার হয়ে বর্তমান মীরসরাই থানার যে স্থানে সৈন্যদল নিয়ে অবতরণ করেন, সে স্থানের নামকরণ হয় বুজুর্গ উমেদনগর। তাঁর চট্টগ্রাম বিজয়ের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চল স্থায়ীভাবে মোগলদের শাসনে চলে যায়। ইংরেজ শাসনামলের শেষদিকে চট্টগ্রামের বিপ্লবীদের তৎপরতার অন্যতম কেন্দ্র ছিল মীরসরাই উপজেলার দুর্গাপুর ও করেরহাট এলাকা।

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলী

১৯৭১ সালের ২০ এপ্রিল ক্যাপ্টেন অলি আহমদের নেতৃত্বে মীরসরাই সদরের দক্ষিণে ফেনাফুনি ব্রিজের পাশে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাকবাহিনীর প্রচণ্ড লড়াই হয়। যুদ্ধে পাকবাহিনীর প্রায় ১০০ সৈন্য নিহত হয়। এছাড়াও শুভপুর সেতু, হিঙ্গুলী সেতু, অছি মিয়ার সেতু ও মস্তাননগরসহ গোটা এলাকায় পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের তুমুল লড়াই সংঘটিত হয়।[3]

নামকরণ

বর্তমান মীরসরাই এলাকায় মোগল আমলে একটি সামরিক ঘাঁটি ছিল। ঘাঁটিটি মেহমান সরাই নামে পরিচিত। সেখানে মীর সাহেব নামে এক মুসলিম সৈনিক মারা যায়। তাঁর নামে এই থানার নামকরণ মীরের সরাই বা মীরসরাই করা হয়েছে বলে ধারণা করা হয়।[4]

অবস্থান ও সীমানা

চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে ৬০ কিলোমিটার উত্তরে[2] ২২°৩৯´ থেকে ২২°৫৯´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°২৭´ থেকে ৯১°৩৯´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ[3] জুড়ে মীরসরাই উপজেলার অবস্থান। মুহুরি নদী ফেনী জেলা এবং নোয়াখালী জেলা থেকে এটিকে আলাদা করেছে। একে চট্টগ্রাম এর প্রবেশদ্বার বলা যায়। এর পূর্বে ফটিকছড়ি উপজেলা; দক্ষিণে সীতাকুণ্ড উপজেলা; পশ্চিমে সন্দ্বীপ চ্যানেলসন্দ্বীপ উপজেলা, নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা, ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলা এবং উত্তরে ফেনী জেলার ফেনী সদর উপজেলা, ছাগলনাইয়া উপজেলাভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।

প্রশাসনিক এলাকা

মিরসরাইয়ের এক গ্রামের ছবি।

চট্টগ্রাম জেলার মীরসরাই থানা ১৬টি ইউনিয়ন নিয়ে ১৯১৭ সালের ১৫ জুলাই প্রতিষ্ঠিত হয়। ঐ সালের ২১ সেপ্টেম্বর গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হওয়ার পর ১৯১৮ সালের ১ জানুয়ারী থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে মীরসরাই থানার কার্যক্রম চালু হয়।[5] মীরসরাই থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালের ১৫ এপ্রিল তৎকালীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের শাসনামলে এবং উপজেলা কার্যক্রম শুরু হয় ঐ বছরেরই ৬ অক্টোবর।[4]

বর্তমানে মীরসরাই উপজেলায় ২টি থানা এবং থানাদ্বয়ের আওতাধীন ২টি পৌরসভা ও ১৬টি ইউনিয়ন রয়েছে।

জোরারগঞ্জ থানার আওতাধীন ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন।

পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:

মীরসরাই থানার আওতাধীন ১টি পৌরসভা ও ৮টি ইউনিয়ন।

পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:[6]

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০০১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী মীরসরাই উপজেলার জনসংখ্যা ৩,৬৮,৯৫০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৮৩,৩৫৮ জন এবং মহিলা ১,৮৫,৫৯২ জন।[2] মোট জনসংখ্যার ৮৫% মুসলিম, ১৩% হিন্দু এবং ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[3]

শিক্ষা

মীরসরাই উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫২.০%; পুরুষ ৫৬.৩%, মহিলা ৪৭.৯%।[3] এ উপজেলায় ৫টি কলেজ (সহপাঠ), ১টি গার্লস কলেজ, ১টি কামিল মাদ্রাসা, ৪টি ফাজিল মাদ্রাসা, ২টি আলিম মাদ্রাসা, ২০টি দাখিল মাদ্রাসা, ৪০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় (সহশিক্ষা), ৬টি বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৪৫টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৩৮টি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[2]

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

যোগাযোগ ব্যবস্থা

মীরসরাই উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাড়ক ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ। এছাড়া উপজেলায় ২৩০ কিলোমিটার পাকারাস্তা, ১১৯ কিলোমিটার আধা-পাকারাস্তা, ১৪৩৫ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা, ১৬ কিলোমিটার রেলপথ, ৪টি রেলস্টেশন ও ১১ নটিক্যাল মাইল নৌপথ রয়েছে।[3]

কৃষি

মীরসরাই উপজেলায় মোট জমির পরিমাণ ৪৪,৫৬৭ হেক্টর। এর মধ্যে ফসলী জমি ২৫,৯১১ হেক্টর।[2] ধান এই অঞ্চলের প্রধান ফসল। এই স্থান কৃষি কাজ করার জন্য উৎকৃষ্ট। এছাড়া অন্যান্য কৃষি ফসলের মধ্যে রয়েছে ডাল, আলু, বেগুন, শাকসবজি ইত্যাদি।

অর্থনীতি

একবিংশ শতাব্দীর শুরু থেকে এই অঞ্চলে শিল্প কারখানা গড়ে উঠে। ইছাখালী ইউনিয়নের সাগর সংলগ্ন চরে এবং আরো জমি নিয়ে দেশের সবচেয়ে শিল্পাঞ্চল গড়ে তোলা হয়েছে যা মীরসরাই ইকোনমি জোন বা মীরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল নামে পরিচিত।

নদ-নদী

মীরসরাই উপজেলার প্রধান নদী ফেনী নদীমুহুরী নদী[7] উপজেলার পশ্চিমে রয়েছে সন্দ্বীপ চ্যানেল এবং অভ্যন্তরে বয়ে চলেছে ইছাখালী, মহামায়া, ডোমখালি, হিঙ্গুলী ও মায়ানী খাল।

দর্শনীয় স্থান

  • মহামায়া লেক ও সেচ প্রকল্প - দুর্গাপুর ইউনিয়ন;
  • উপকূলীয় বনাঞ্চল - সাহেরখালী ইউনিয়ন;
  • মুহুরী সেচ প্রকল্প - ইছাখালী ইউনিয়ন;
  • করেরহাট বনাঞ্চল - করেরহাট ইউনিয়ন;
  • বাওয়াছড়া সেচ প্রকল্প - ওয়াহেদপুর ইউনিয়ন;[8]
  • খৈয়াছড়া ঝর্ণা - খৈয়াছড়া ইউনিয়ন।
  • ধুমের শিলা পাথর (শান্তিরহাট)
  • ছুটি খাঁ মসজিদ
  • পরাগল খাঁ দীঘি
  • নয়দুয়ারী মসজিদ
  • জগন্নাথ ধাম (আবু তোরাব)
  • কালীমন্দির (করেরহাট)
  • শান্তিনিকেতন বিহার
  • অভয়শরণ বিহার
  • মঘাদিয়া জমিদার বাড়ি

কৃতী ব্যক্তিত্ব

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা

১৯৭১ সালের ২০ এপ্রিল ক্যাপ্টেন অলি আহমদের নেতৃত্বে মীরসরাই সদরের দক্ষিণে ফেনাফুনি ব্রিজের পাশে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাকবাহিনীর প্রচণ্ড লড়াই হয়। যুদ্ধে পাকবাহিনীর প্রায় ১০০ সৈন্য নিহত হয়। এছাড়াও শুভপুর সেতু, হিঙ্গুলী সেতু, অছি মিয়ার সেতু ও মস্তাননগরসহ গোটা এলাকায় পাকবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের তুমুল লড়াই সংঘটিত হয়।[3]

স্মৃতিচিহ্ন
  • বধ্যভূমি: ৫টি (মিরসরাই ওয়ারলেস, তালবাড়ীয়া, লোহারপুল, মস্তাননগর হাসপাতাল ও ঝুলন্ত ব্রিজ)
  • গণকবর: ১টি (করেরহাট বাজার)
  • স্মৃতিস্তম্ভ: ১টি (হিজুলী ব্রিজ)[3]

সংসদীয় আসন

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[9] সংসদ সদস্য[10][11][12][13][14] রাজনৈতিক দল
২৭৮ চট্টগ্রাম-১ মীরসরাই উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
সংসদ সদস্যগণের তালিকা
ক্রম নংনির্বাচন সননির্বাচিত সংসদ সদস্যরাজনৈতিক দল
১ম১৯৭৩ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনবাংলাদেশ জাতীয় পরিষদের প্রথম নির্বাচিত সংসদ সদস্য
২য়১৯৭৯ওবাইদুল হক খোন্দকারবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৩য়১৯৮৬ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
৪র্থ১৯৮৮আবু ছালেকজাতীয় পার্টি
৫ম১৯৯১মোহাম্মদ আলী জিন্নাহবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৬ষ্ঠ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি)ওবায়দুল হক খোন্দকারবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৭ম১৯৯৬ (জুন)ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
৮ম২০০১মোহাম্মদ আলী জিন্নাহবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল
৯ম২০০৮ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
১০ম২০১৪ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
১১শ২০১৮ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন

ক্রম নং.পদবীনাম
০১উপজেলা চেয়ারম্যাননুরুল আমিন
০২ভাইস চেয়ারম্যানমোহাম্মদ মঈন উদ্দীন
০৩মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানইয়াসমিন আকতার কাকলী
০৪উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তামোহাম্মদ রুহুল আমিন
উপজেলা চেয়ারম্যানগণের তালিকা[15]
ক্রম নং.উপজেলা চেয়ারম্যানের নামমেয়াদকাল
০১মোহাম্মদ আবু তাহের১৯৮৫-১৯৮৬
০২আবুল বাশার ভূঁইয়া১৯৮৬-১৯৯১
০৩নুরুল আমিন২০০৯-বর্তমান

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. http://mirsharai.chittagong.gov.bd/node/576283-এক-নজরে-মীরসরাই%5B%5D
  2. "এক নজরে মীরসরাই - মীরসরাই উপজেলা - মীরসরাই উপজেলা"mirsharai.chittagong.gov.bd
  3. "মিরসরাই উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org
  4. "মীরসরাই উপজেলার পটভূমি - মীরসরাই উপজেলা - মীরসরাই উপজেলা"mirsharai.chittagong.gov.bd
  5. http://mirsharai.chittagong.gov.bd/site/page/674481af-2144-11e7-8f57-286ed488c766/%E0%A6%AD%E0%A7%8C%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BF
  6. http://mirsharai.chittagong.gov.bd/site/page/c21e1d08-2144-11e7-8f57-286ed488c766/%E0%A6%87%E0%A6%89%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%82%E0%A6%B9
  7. "নদ নদী - মীরসরাই উপজেলা - মীরসরাই উপজেলা"mirsharai.chittagong.gov.bd
  8. "দর্শনীয়স্থান - মীরসরাই উপজেলা - মীরসরাই উপজেলা"mirsharai.chittagong.gov.bd
  9. "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd
  10. "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯
  11. "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  12. "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  13. "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  14. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  15. http://mirsharai.chittagong.gov.bd/site/page/67410d70-2144-11e7-8f57-286ed488c766/%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B7%E0%A6%A6-%E0%A6%9A%E0%A7%87%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%97%E0%A6%A3

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.