পটিয়া উপজেলা

পটিয়া
উপজেলা
পটিয়া
বাংলাদেশে পটিয়া উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°১৮′৮″ উত্তর ৯১°৫৯′১০″ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগচট্টগ্রাম বিভাগ
জেলাচট্টগ্রাম জেলা
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৫০
সংসদীয় আসন২৮৯ চট্টগ্রাম-১২
সরকার
  সংসদ সদস্যসামশুল হক চৌধুরী (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ)
আয়তন
  মোট২৪৭.৩৮ কিমি (৯৫.৫১ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[1]
  মোট৫,২৮,১২০
  জনঘনত্ব২১০০/কিমি (৫৫০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৫৯.৮১%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৪৩৭০
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
২০ ১৫ ৬১
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

পটিয়া বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার একটি উপজেলা

অবস্থান ও আয়তন

পটিয়া উপজেলার আয়তন ২৪৭.৩৮ বর্গ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণাংশে ২২°১৩´ থেকে ২২°২১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫২´ থেকে ৯২°০৭´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে পটিয়া উপজেলার অবস্থান। চট্টগ্রাম জেলা সদর থেকে ৩৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে চট্টগ্রাম জেলার দক্ষিণাংশে ২২°১৩´ থেকে ২২°২১´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫২´ থেকে ৯২°০৭´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে পটিয়া উপজেলার অবস্থান। এ উপজেলার দক্ষিণে আনোয়ারা উপজেলাচন্দনাইশ উপজেলা; পূর্বে চন্দনাইশ উপজেলারাঙ্গুনিয়া উপজেলা; উত্তরে বোয়ালখালী উপজেলা, কর্ণফুলি নদী ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের চান্দগাঁও থানা এবং পশ্চিমে কর্ণফুলি উপজেলা অবস্থিত।[2]

পটভূমি

ষষ্ঠ শতকে পটিয়াসহ চট্টগ্রাম সমতট রাজ্যভুক্ত হয়। সপ্তম শতক অবধি সমতটের খড়ুগ রাজবংশের রাজাদের দ্বারা শাসিত হয়। অষ্টম শতকে ধর্মপালের রাজত্বকালে তা পাল সাম্রাজ্যভুক্ত ছিল। নবম শতকে পটিয়াসহ চট্টগ্রাম আবার হরিকেল রাজ্যভুক্ত হয়। দশম শতক থেকে সপ্তদশ শতকের মধ্যবর্তী সময় অর্থাৎ ১৬৬৬ সন পর্যন্ত সাময়িক বিরতি থাকলেও চট্টগ্রামের সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল আরাকান রাজ্যভুক্ত ছিল। বৌদ্ধযুগে চট্টগ্রাম চক্রশালা নামে বহির্বিশ্বে পরিচিত ছিল। এ চক্রশালা পটিয়া সদর থেকে দুই মাইল দক্ষিণে অবস্থিত। আরাকান শাসকরা চক্রশালায় তাদের রাজধানী স্থাপন করেন। রাজা মেং ফালোং (সেকান্দার শাহ) এর শাসনকালে (১৫৭১-১৫৯৩ খ্রিষ্টাব্দ) চক্রশালা রাজধানী ছিল যেখানে চট্টগ্রামের দক্ষিণাংশ ও কক্সবাজার তার দখলে ছিল। পটিয়াসহ পুরো চট্টগ্রাম মোগল সাম্রাজ্যভুক্ত হয় সম্রাট আকবরের বাংলা বিজয়ের আরো নব্বই বছর পর ১৬৬৬ সনে তার প্রপৌত্র সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে। ব্রিটিশ শাসনের আগে এতদঞ্চল আরাকান আমলে চক্রশালা, মোগল আমলে চক্রশালা পরগণা এবং ব্রিটিশ শাসনের প্রথম দিকে চাকলা নামে পরিচিত ছিল। ব্রিটিশ সরকার দক্ষিণ চট্টগ্রামের কেন্দ্র পটিয়ায় ১৯১০ সালে ৫ জন মুন্সেফ নিয়ে মহকুমা মুন্সেফ কোর্ট স্থাপন করেন এবং তদানিন্তন পাঁচ থানার প্রশাসনিক কার্য পরিচালনার জন্য একজন সার্কেল অফিসার (ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট) নিয়োগ করেন। উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে পটিয়া ও রাউজানের কিছু অংশ নিয়ে রাঙ্গুনিয়া থানা গঠিত হয়। পরবর্তীতে পটিয়াকে ভেঙে ১৮৯৮ সালে আনোয়ারা, ১৯৩০ সালে বোয়ালখালী ও ১৯৭৬ সালে চন্দনাইশ থানা গঠিত হয়। ১৯৫৮ সালে পাকিস্তান আমলে পটিয়া মহকুমা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। ১৯৮৪ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পটিয়া উপজেলা হিসাবে স্বীকৃতি পায়।[3]

ইতিহাস

ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮৪৫ সালে পটিয়ায় একটি থানা প্রতিষ্ঠা করা হয়। ১৯৮৪ সালে এটিকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়। ১৯৩০ এর দশকে এখানে ব্রিটিশ-বিরোধী বিপ্লবী, বিশেষতঃ যুগান্তর দল ও চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠন অভিযানের সাথে জড়িত বিপ্লবীরা এখানে সক্রিয় ছিলেন। ১৯৩০-এর দশকে কালারপোল সংঘর্ষে বিপ্লবী স্বদেশ রায় ইংরেজ সেনাদের গুলিতে নিহত হন। ১৯৩৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে গৈড়লা গ্রামে বিপ্লবী দলের অধিনায়ক সূর্যসেনব্রজেন্দ্রসেন ইংরেজ সেনাদের হাতে ধরা পড়েন। ১৯৭১ সালে পাকবাহিনীর দুটি বোমারু বিমান পটিয়া সদরে কয়েক দফা বোমা হামলা চালিয়ে অনেক বেসামরিক লোককে হত্যা করে। ১৯৭১ সালের ৩ মে মুজাফফরাবাদ গ্রামে পাকবাহিনী ও রাজাকার-আলবদর সদস্যরা অসংখ্য ঘরবাড়ী জ্বালিয়ে দেয় এবং নির্বিচারে গণহত্যা চালায়। ১৪ ডিসেম্বর পটিয়া পাক হানাদার মুক্ত হয়।

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী পটিয়া উপজেলার জনসংখ্যা ৫,২৮,১২০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,৬৬,১৫৩ জন এবং মহিলা ২,৬১,৯৬৭ জন।[4] এ উপজেলার লোকসংখ্যার ৮১% মুসলিম, ১৭% হিন্দু ও ২% বৌদ্ধ ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী।[2]

প্রশাসনিক এলাকা

পটিয়া উপজেলা মানচিত্র (কর্ণফুলি উপজেলা বিভক্তের পূর্বে)

পটিয়া উপজেলায় রয়েছে একটি পৌরসভা, ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১২৭টি মৌজা, এবং ১২৪টি গ্রাম[4] পটিয়া শহর এলাকার আয়তন ৯.৯৬ বর্গ কিলোমিটার। শহর এলাকাটি ৯টি ওয়ার্ড এবং ৯টি মহল্লায় বিভক্ত। পটিয়া উপজেলার চর লক্ষ্যা, জুলধা, চর পাথরঘাটা, বড় উঠানশিকলবাহা এ ৫টি ইউনিয়ন বর্তমানে কর্ণফুলি উপজেলার আওতাভুক্ত। বর্তমানে এ উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)'র কর্ণফুলি থানার আওতাধীন[5] এবং কোলাগাঁও ইউনিয়ন ব্যতীত পটিয়া উপজেলার ১টি পৌরসভা ও ১৬টি ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম পটিয়া থানার আওতাধীন।

পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:[6]

শিক্ষা

পটিয়া উপজেলার সাক্ষরতার হার ৫৯.৮১%[2]। এ উপজেলায় ১টি টিচার ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ১টি সরকারি কলেজ, ১টি কামিল মাদ্রাসা, ৪টি ডিগ্রী কলেজ, ২টি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজ, ৪টি স্কুল এন্ড কলেজ, ৪টি আলিম মাদ্রাসা, ৪১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১৭টি দাখিল মাদ্রাসা ও ১৪৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে।[4]

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

যোগাযোগ ব্যবস্থা

পটিয়া উপজেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া উপজেলার অভ্যন্তরে রয়েছে ৫০ কিলোমিটার পাকারাস্তা, ৪২ কিলোমিটার আধা-পাকারাস্তা, ৫১০ কিলোমিটার কাঁচারাস্তা, ১৬ কিলোমিটার রেলপথ ও ৪টি রেলস্টেশন।[2]

ধর্মীয় উপাসনালয়

পটিয়া উপজেলায় ৪৭৬টি মসজিদ, ৩৭টি মন্দির, ২২টি বিহার ও ২টি গীর্জা রয়েছে।[2]

অর্থনীতি

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প
  • ফোর এইচ ডায়িং এন্ড প্রিন্টিং লি।
  • ওয়েস্টার্ন মেরিন শীপইয়ার্ড
  • ডায়মন্ড সিমেন্ট
  • হক্কানী পেপার মিল
  • আম্বিয়া নিটিং
  • শাহ আমানত নিটিং
  • বিসিক শিল্প নগরী
  • গাউছিয়া পোলট্রি ফার্ম
  • জম জম মৎস্য খামার
  • আল্লাই সল্ট ক্রসিং
  • ফুলকলি ফুড প্রোডাকশন
  • রিজেন্ট স্পিনিঙ

এছাড়াও পটিয়া উপজেলার ইন্দ্রপুলে লবণ শিল্প কারখানা, বিসিক শিল্প নগরীতে বিভিন্ন শিল্প কারখানা, উপজেলার বিভিন্ন অঞ্চলে পোলট্রি ও ডেইরী শিল্প, দুগ্ধ খামার গড়ে উঠেছে। মৎস্য উৎপাদন, ডেইরী, পোলট্রি ফার্ম, লবণ শিল্প এবং জাহাজ শিল্প এ উপজেলার সম্ভাবনাময় খাত। পটিয়া উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নে কর্ণফুলি নদীর তীরে ওয়েস্টার্ন মেরিন শীপ ইয়ার্ড জাহাজ শিল্প প্রতিষ্ঠান আছে। এখানে মাঝারি ধরনের জাহাজ তৈরী করা হয়। বর্তমানে উক্ত শিল্পের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হচ্ছে। প্রধান প্রধান কৃষি ফসল: ধান, আলু, পান, শাকসবজি।[2]

স্বাস্থ্যকেন্দ্র

পটিয়া উপজেলায় ১টি উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ১৫টি ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র, ৭টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ক্লিনিক, ১টি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, ১টি এনজিও পরিচালিত স্বাস্থ্য ক্লিনিক ও ১টি পশু হাসপাতাল রয়েছে।[2]

নদ-নদী

পটিয়া উপজেলার কোলাগাঁও ইউনিয়নের উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত দিয়ে বয়ে চলেছে কর্ণফুলি নদী। এছাড়া অন্যান্য খালগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য শিকলবাহা খাল, মুরালী খাল ও শ্রীমাই খাল।[7]

হাটবাজার ও মেলা

পটিয়া উপজেলায় ৪৫টি হাটবাজার রয়েছে ও ২০টি বাৎসরিক মেলা বসে।[2]

উল্লেখযোগ্য হাট
  • থানাহাট
  • সফর আলি মুন্সির হাট
  • শান্তির হাট
  • মুন্সেফ বাজার
  • কমল মুন্সির হাট

[2]

উল্লেখযোগ্য মেলা
  • শ্রীমাই কোরাচেঙ্গী মেলা
  • আচারিয়া মেলা
  • সূর্যব্রত মেলা
  • রথযাত্রার মেলা
  • ঠেগরপুনি মেলা
  • মাহিরা ক্ষেত্রপাল মেলা
  • নয়ার বলি খেলা, কুসুমপুরা

[2]

দর্শনীয় স্থান

  • শাহচান্দ আউলিয়া (রহ.) এর মাজার

পটিয়া পৌরসভায় অবস্থিত। পটিয়া বাস স্ট্যান্ড থেকে পায়ে হেঁটে ২০০ মিটার দক্ষিণ পূর্বে গেলে এই মাজারটিতে যাওয়া যায়।[8]

  • বৌদ্ধ তীর্থ চক্রশালা মন্দির

পটিয়া সদর থেকে প্রায় দুই কিলোমিটার পূর্বে এর অবস্থান। বৌদ্ধ যুগে চট্টগ্রামের আদি নাম ছিল চট্টলা। তবে এটি চক্রশালা নামেই পরিচিত। পূর্বে এই স্থানে শুধু একটি মন্দির ছাড়া আর কিছুই ছিলনা। সেই মন্দিরের গায়ে পাথরে খোদাই করে লিখা আছে ফরাতারা স্তুপ-নবতর সংস্কার - ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ। এই স্থানে তথাগত বুদ্ধ রেঙ্গুন থেকে আসার পথে অবকাশ যাপন করেন এবং তিনি চংক্রমণ করেছিলেন বলেই এই স্থানটিকে চক্রশালা নামে অভিহিত করা হয়।[9]

  • গরিব আলী শাহ এর মাজার শরীফ

কোলাগাঁও ইউনিয়নে অবস্থিত। শাহ আমানত সেতু থেকে অটোরিক্সা, জীপ, বাস যোগে মইজ্যার টেক হয়ে কালারপোল বাদামতল নেমে গরীবুল্লাহ শাহ (র.) মাজার গেইট নেমে পায়ে হেঁটে ৫০ গজ গেলেই মাজার।[8]

  • ঠেগরপুনি বুড়াগোঁসাই মন্দির

পটিয়া উপজেলা সদর থেকে ৪ কিলোমিটার দক্ষিণে ঠেগরপুনি গ্রামে এর অবস্থান। এই স্থানটি আরাকান রাজ্যের আরাকান পর্বতমালার অংশ ছিল। আনুমানিক ৩৫০-৪০০ বছর পূর্বে ছান্দামা রাজার আমলে এই স্থানে একটি দীঘি ছিল, এটি ছান্দামা দীঘি নামে পরিচিত ছিল। কালক্রমে উক্ত রাজবংশ বিলুপ্ত হয় এবং ধীরে ধীরে তা পরিত্যক্ত বনে পরিণত হয়। উক্ত বনের মাটির নিচে চাপা পড়ে প্রাচীন বুদ্ধমুর্তিটি। পরে সেই মুর্তিটি মাটির নীচ থেকে উদ্ধার করে সেই জায়গাতেই মন্দির নির্মাণ করা হয়।[9]

  • মুসা খাঁ মসজিদ

১৬৫৮ খ্রিষ্টাব্দ, ১০৬৬ হিজরী সালের শাবান মাসে আজিজ খাঁ মাওলানা হুলাইন গ্রামে এ মসজিদ নির্মাণ করেন। ইহা প্রাচীন ঐতিহ্যমণ্ডিত একটি দর্শনীয় স্থান।

  • বুড়া কালী মন্দির

ধলঘাট গ্রামে তৎকালীন জমিদার রাজা রাম দত্ত এটি প্রতিষ্ঠা করেছেন।

  • মহিরা ক্ষেত্রপাল

চৈত্র সংক্রান্তির সময় এখানে মেলা বসে। দুই’শ বছর পূর্বে এটি প্রতিষ্ঠিত।

  • প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের আবক্ষ মূর্তি

বীরকন্যা প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার পটিয়ার ধলঘাট ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন এবং ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে বীরত্বপূর্ণ অভিযানে অংশ গ্রহণ করে আত্মউৎসর্গ করেন। ধলঘাটে প্রীতিলতার স্মৃতি মণ্ডিত বাসস্থান ও তার আবক্ষমূর্তি অন্যতম দর্শনীয় স্থান।[8]

  • বুদবুদি ছড়া

কৃতী ব্যক্তিত্ব

জনপ্রতিনিধি

সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[10] সংসদ সদস্য[11][12][13][14][15] রাজনৈতিক দল
২৮৯ চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া উপজেলা সামশুল হক চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
উপজেলা পরিষদ ও প্রশাসন
ক্রম নং পদবী নাম
০১ উপজেলা চেয়ারম্যান[16] মোহাম্মদ মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী
০২ ভাইস চেয়ারম্যান[17] তিমির বরন চৌধুরী
০৩ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান[18] মাজেদা বেগম
০৪ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা[19] মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এর তালিকা


আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. http://patiya.chittagong.gov.bd/node/581899-এক-নজরে-পটিয়া%5B%5D
  2. "পটিয়া উপজেলা - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org
  3. "পটিয়া উপজেলার পটভূমি - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"www.patiya.chittagong.gov.bd
  4. "এক নজরে পটিয়া - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"www.patiya.chittagong.gov.bd
  5. "কর্ণফুলি থানা - বাংলাপিডিয়া"bn.banglapedia.org। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯
  6. "ইউনিয়নসমূহ - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"www.patiya.chittagong.gov.bd
  7. "নদ নদী - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"www.patiya.chittagong.gov.bd
  8. "দর্শনীয়স্থান - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"www.patiya.chittagong.gov.bd
  9. Buddhist Magazine - Amitabha By Shyamol Chowdhury -
  10. "Election Commission Bangladesh - Home page"www.ecs.org.bd
  11. "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)ecs.gov.bdবাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯
  12. "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  13. "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  14. "জয় পেলেন যারা"দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  15. "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮
  16. "জনাব মোঃ মোজাফফর হোসেন - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"patiya.chittagong.gov.bd
  17. "উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"patiya.chittagong.gov.bd। ৬ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ অক্টোবর ২০১৭
  18. "আফরোজা বেগম জলি - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"patiya.chittagong.gov.bd
  19. "মো: আবদুল্লাহ আল মামুন - পটিয়া উপজেলা - পটিয়া উপজেলা"patiya.chittagong.gov.bd

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.