রাঙ্গামাটি জেলা
রাঙ্গামাটি জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এটি একটি পার্বত্য জেলা। এটি বাংলাদেশের বৃৃৃহত্তম জেলা।
রাঙ্গামাটি | |
---|---|
জেলা | |
![]() ঝুলন্ত সেতু | |
![]() বাংলাদেশে রাঙ্গামাটি জেলার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°৩৮′ উত্তর ৯২°১২′ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২০ জুন, ১৮৬০ |
সংসদীয় আসন | ২৯৯ পার্বত্য রাঙ্গামাটি |
সরকার | |
• সংসদ সদস্য | দীপংকর তালুকদার (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) |
আয়তন | |
• মোট | ৬১১৬.১৩ কিমি২ (২৩৬১.৪৫ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[1] | |
• মোট | ৬,২০,২১৪ |
• জনঘনত্ব | ১০০/কিমি২ (২৬০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৪৩.৬০% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪৫০০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ৮৪ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
আয়তন
রাঙ্গামাটি জেলার মোট আয়তন ৬১১৬.১৩ বর্গ কিলোমিটার।[2] এটি আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা।[3]
জনসংখ্যা
২০১১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রাঙ্গামাটি জেলার মোট জনসংখ্যা ৬,২০,২১৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩,২৫,৮২৩ জন এবং মহিলা ২,৯৪,৩৯১ জন।[4] জনসংখ্যার ঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে প্রায় ১০১ জন। মোট জনসংখ্যার ৩৬.৮২% মুসলিম, ৫.৩০% হিন্দু, ৫৬.০৬% বৌদ্ধ এবং ১.৮২% খ্রিষ্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। এ জেলায় চাকমা, মারমা, তঞ্চঙ্গ্যা, বম, চাক, মুরং, ত্রিপুরা, খেয়াং, খুমি, লুসাই, ম্রো, পাংখোয়া, সাঁওতাল, মণিপুরী প্রভৃতি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস রয়েছে।[2]
অবস্থান ও সীমানা
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২°২৭´ থেকে ২৩°৪৪´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫৬´ থেকে ৯২°৩৩´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে রাঙ্গামাটি জেলার অবস্থান।[2] রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ৩০৮ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার। এ জেলার দক্ষিণে বান্দরবান জেলা, পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলা ও খাগড়াছড়ি জেলা, উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ এবং পূর্বে ভারতের মিজোরাম প্রদেশ ও মায়ানমারের চিন প্রদেশ অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের একমাত্র জেলা, যার সাথে ভারত ও মায়ানমার দুটি দেশেরই আন্তর্জাতিক সীমানা রয়েছে।
ইতিহাস
প্রতিষ্ঠাকাল
১৮৬০ সালের ২০ জুন রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান- এই তিন পার্বত্য অঞ্চলকে নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা সৃষ্টি হয়। জেলা সৃষ্টির পূর্বে এর নাম ছিল কার্পাস মহল। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলা থেকে ১৯৮১ সালে বান্দরবান এবং ১৯৮৩ সালে খাগড়াছড়ি পৃথক জেলা সৃষ্টি করা হলে পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলার মূল অংশ রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। প্রথাগত রাজস্ব আদায় ব্যবস্থায় রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলায় রয়েছে চাকমা সার্কেল চীফ। চাকমা রাজা হলেন নিয়মতান্ত্রিক চাকমা সার্কেল চীফ।[4]
সাধারণ ইতিহাস
ব্রিটিশরা আগমণের পূর্বে কার্পাস মহল ছিল ত্রিপুরা, মুঘল, চাকমা ও আরাকানের রাজাদের যুদ্ধক্ষেত্র। চাকমা রাজা বিজয়গিরি রাজ্য জয় করতে করতে এই অঞ্চল জয় করে নেয় ও রাজ্য স্থাপন করে। ১৬৬৬ সালে এই অঞ্চলের কিছু অংশে মুঘলদের অনুপ্রবেশ ঘটে এবং চাকমা রাজার কাছে পরাজিত হয়। এই যুদ্ধে মুঘলদের দুইটা কামান, একটার নাম ফতেহ্ খাঁ কামান চাকমা রাজার হস্তগত হয়।

১৭৬০-৬১ সালে ইংরেজরা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি এই অঞ্চলে প্রবেশ করে।। ১৭৩৭ সালে চাকমা রাজা শের মোস্তা খান মুঘলদেরকে পরাজিত করে এই অঞ্চল থেকে বিতাড়িত করেন। বাংলাদেশ হওয়ার পর জিয়া সরকার আশির দশকে এই অঞ্চলে চার লক্ষ চরভাঙা সেটলারদের পুনর্বাসিত করেন। বর্তমানে এই অঞ্চলে ১৪টি ক্ষুদ্র জাতির লোক বসবাস করেন।[5]
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি
১৯৭১ সালে ১নং সেক্টরের অধীনে ছিল রাঙ্গামাটি জেলা। ২৭ মার্চ স্টেশন ক্লাবের মাঠে মুক্তিযোদ্ধাদের অস্থায়ী ট্রেনিং ক্যাম্প খোলা হয়। ২৯ মার্চ ৬০ জনের ১টি দল যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য ভারতে যায়। ২ এপ্রিল তৎকালীন জেলা প্রশাসক হোসেন তৌহিদ ইমাম রাজকোষ থেকে প্রচুর অর্থ এবং অস্ত্র মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে তুলে দেন। ১০ এপ্রিল প্রথম দল যুদ্ধ প্রশিক্ষণ শেষে ফিরে আসে এবং পরবর্তীতে তারা বিভিন্ন এলাকায় যুদ্ধের প্রশিক্ষণ দেয়। ২০ এপ্রিল নানিয়ারচরের বুড়িঘাটে অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ একাই ২টি লঞ্চ ও ১টি স্পীডবোট ডুবিয়ে দেন। এতে এক প্লাটুন শত্রু সৈন্য নিহত হয়। বরকল, ফারুয়া ও শুকুরছড়িতে পাকবাহিনীর সামরিক ঘাঁটি ছিল। ফারুয়া এলাকায় বেশ কয়েকটি খণ্ড যুদ্ধে শতাধিক মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। ১৪ ডিসেম্বর রাঙ্গামাটি জেলা শত্রুমুক্ত হয়।[2]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
রাঙ্গামাটি জেলা ১০টি উপজেলা, ১২টি থানা, ২টি পৌরসভা, ৫০টি ইউনিয়ন, ১৫৯টি মৌজা, ১৩৪৭টি গ্রাম ও ১টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।[4]
উপজেলাসমূহ
রাঙ্গামাটি জেলায় মোট ১০টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:[6]
সংসদীয় আসন
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[7] | সংসদ সদস্য[8][9][10][11][12] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৯৯ পার্বত্য রাঙ্গামাটি | রাঙ্গামাটি জেলা | দীপংকর তালুকদার | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
শিক্ষা ব্যবস্থা
রাঙ্গামাটি জেলার সাক্ষরতার হার ৪৩.৬০%।[2] এ জেলায় রয়েছে:
- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় : ১টি
- মেডিকেল কলেজ : ১টি (সরকারি)
- কলেজ : ১৬টি (২টি সরকারি)
- মাদ্রাসা : ১৫টি
- মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ৫১টি (৬টি সরকারি)
- কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : ৭টি
- নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় : ২২টি
- প্রাথমিক বিদ্যালয় : ৪১১টি
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
নদ-নদী
রাঙ্গামাটি জেলার প্রধান নদী কর্ণফুলি। এ নদী ভারতের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়ে রাঙ্গামাটির উত্তর-পূর্ব সীমান্ত দিয়ে ঠেগা নদীর মোহনা হয়ে এ অঞ্চলে প্রবেশ করেছে। কর্ণফুলি নদীর উপনদীগুলো হল কাচালং, মাইনী, চেঙ্গি, ঠেগা, সলক, রাইংখ্যং। এছাড়া এ জেলায় রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম কাপ্তাই হ্রদ। এ উপনদীগুলো বর্ষাকালে যথেষ্ট খরস্রোতা থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে নাব্যতাসহ পানির পরিমাণ প্রায় থাকেনা।[13]
অর্থনীতি


- কৃষি ও কৃষিজাত দ্রব্য
রাঙ্গামাটি জেলায় জুম পদ্ধতিতে পাহাড়ে চাষাবাদ হয়ে থাকে। এ জেলায় উৎপাদিত প্রধান শস্যগুলো হল ধান, পাট, আলু, তুলা, ভুট্টা, সরিষা। এছাড়া এ জেলায় প্রচুর পরিমাণে ফলজ ও বনজ গাছের বাগান রয়েছে, যা বাইরে রপ্তানি করে এ জেলার লোকেরা জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। প্রধান রপ্তানি দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে কাঁঠাল, আনারস, বনজ পণ্য, কাঠ ইত্যাদি। এছাড়া এ জেলায় আম, কলা, লিচু, জাম ইত্যাদি ফলের প্রচুর ফলন হয়।[14] এছাড়া কাজু বাদাম বর্তমানে রাঙ্গামাটির অর্থনীতিতে ব্যাপক উন্নতি সাধন করেছে।[15]
- শিল্প কারখানা
রাঙ্গামাটি জেলায় রয়েছে বাংলাদেশের বৃহত্তম কাগজের কল কর্ণফুলি কাগজ কল এবং দেশের বৃহত্তম পানি বিদ্যুত কেন্দ্র কাপ্তাই জলবিদ্যুত কেন্দ্র। এছাড়া রয়েছে রেয়ন কল, ঘাগড়া বস্ত্র কারখানা, উপজাতীয় বেইন শিল্প, বাঁশ ও বেতের হস্তশিল্প, হাতির দাঁত শিল্প ইত্যাদি।[16]
যোগাযোগ ব্যবস্থা
রাঙ্গামাটি জেলায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক চট্টগ্রাম-রাঙ্গামাটি মহাসড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়।
ভাষা ও সংস্কৃতি
সরকারি ভাষা হিসেবে বাংলা প্রচলিত। স্থানীয় বাঙ্গালিরা চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলে। এছাড়াও অন্যান্য ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ভাষা হিসেবে চাকমা, মারমা, ম্রো, ত্রিপুরা, বম, লুসাই, তঞ্চঙ্গ্যা, চাক, খেয়াং, খুমী, পাংখুয়া ইত্যাদি প্রচলিত।[17]
পার্বত্যাঞ্চলে চাকমাদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বিঝু উৎসব। বাংলা মাসের চৈত্র সংক্রান্তির শেষ দুদিন ও পহেলা বৈশাখ এই তিনদিন ধরে চলে বিঝু উৎসব।[18] এছাড়া প্রত্যেক ধর্মের লোকেরা আলাদা আলাদা ধর্মীয় উৎসব পালন করে থাকে।
পত্র পত্রিকা
রাঙ্গামাটি জেলা থেকে প্রকাশিত সংবাদপত্রের একটি তালিকা নিচে দেয়া হল:[19]
পত্রিকা/ম্যাগাজিনের নাম | সম্পাদক |
---|---|
দৈনিক গিরিদর্পণ | এ কে এম মকছুদ |
দৈনিক পার্বত্য বার্তা | মিসেস শহীদ আবদুর রশীদ |
দৈনিক পার্বত্য চট্টগ্রাম | ফজলে এলাহী |
দৈনিক রাঙ্গামাটি | আনোয়ার আল হক |
দর্শনীয় স্থান
- আসামবস্তি ব্রীজ
- উপজাতীয় জাদুঘর
- ওয়াজ্ঞা চা এস্টেট
- কর্ণফুলি কাগজ কল
- কংলাক পাহাড়
- কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান
- কাপ্তাই বাঁধ ও কর্ণফুলি পানিবিদ্যুৎ কেন্দ্র
- কাপ্তাই সেনানিবাস
- কাপ্তাই হ্রদ
- চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার
- চিং হ্লা মং চৌধুরী মারি স্টেডিয়াম
- ঝুলন্ত সেতু
- টুকটুক ইকো ভিলেজ
- ডলুছড়ি জেতবন বিহার
- তবলছড়ি আনন্দ বিহার
- দুমলং
- ধুপপানি ঝর্ণা
- নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট
- পাবলাখালী বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য
- পেদা টিং টিং
- প্যানোরমা জুম রেস্তোরা
- বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্স
- বাংলাদেশ সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
- বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য
- বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
- মুপ্পোছড়া ঝর্ণা
- যমচুগ বন বিহার
- রাঙ্গামাটি সেনানিবাস
- রাজবন বিহার
- রাজা জং বসাক খানের দীঘি ও মসজিদ
- রাজা হরিশ চন্দ্র রায়ের আবাসস্থলের ধ্বংসাবশেষ
- লাভ পয়েন্ট
- শহীদ শুক্কুর স্টেডিয়াম
- শুভলং ঝর্ণা
- সাজেক ভ্যালি
- হাজাছড়া ঝর্ণা
- চাকমা রাজবাড়ি (রাঙ্গামাটি)
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- ঊষাতন তালুকদার –– আদিবাসী নেতা ও রাজনীতিবিদ।
- কনক চাঁপা চাকমা –– চাকমা শিল্পী।
- কল্প রঞ্জন চাকমা –– প্রাক্তন সংসদ সদস্য ও প্রথম পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী।[21]
- কামিনী মোহন দেওয়ান –– পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে সর্বপ্রথম প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্য।[21]
- চাইথোয়াই রোয়াজা –– প্রাক্তন সংসদ সদস্য।[21]
- দীপংকর তালুকদার –– রাজনীতিবিদ।
- দেবশিস রায় –– রাজনীতিবিদ ও মানবাধিকার কর্মী।
- পারিজাত কুসুম চাকমা –– প্রাক্তন সংসদ সদস্য।[21]
- ফিরোজা বেগম চিনু –– রাজনীতিবিদ।
- বিনয় কুমার চাকমা –– প্রাক্তন সংসদ সদস্য ও স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী।[21]
- বিনীতা রয় –– কথা সাহিত্যিক।[21]
- মনি স্বপন দেওয়ান –– রাজনীতিবিদ।
- মমতাজ বেগম –– রাজনীতিবিদ।
- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা –– উপজাতি নেতা ও রাজনীতিবিদ।
- সন্তু লারমা ––পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপজাতিদের একাংশের নেতা।
- সুদীপ্তা দেওয়ান –– রাজনীতিবিদ ও পুরস্কার প্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবী সমাজকর্মী।
- সুবিমল দেওয়ান –– জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবী সমাজকর্মী।[21]
চিত্রশালা
- সাজেক ইউনিয়নের একটি দৃশ্য
- বৌদ্ধ মন্দিরে বুদ্ধের ব্রোঞ্জের মুর্তি
- ঝুলন্ত সেতু
- সুবলং ঝর্ণা
- রাজবন বিহারে বন ভান্তের সংরক্ষিত শবদেহ
তথ্যসুত্র
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ৬ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪।
- "রাঙ্গামাটি জেলা - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- https://web.archive.org/web/20151208044832/http://www.bbs.gov.bd/WebTestApplication/userfiles/Image/National%20Reports/Union%20Statistics.pdf
- "এক নজরে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "জেলার পটভূমি - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "উপজেলা ও ইউনিয়ন - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (PDF)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- "ভৌগলিক পরিচিতি - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "রাঙ্গামাটির ব্যবসা বাণিজ্য - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "রাঙ্গামাটির অর্থনীতিতে কাজুবাদাম - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "রাঙ্গামাটির শিল্প - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "ভাষা ও সংস্কৃতি - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "বিঝু উৎসব - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "পত্র পত্রিকা - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "দর্শনীয়স্থান - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
- "বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব - রাঙ্গামাটি জেলা - রাঙ্গামাটি জেলা"। www.rangamati.gov.bd।
বহিঃসংযোগ
বাংলাপিডিয়ায় রাঙ্গামাটি জেলা
![]() |
উইকিভ্রমণে রাঙ্গামাটি জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে রাঙ্গামাটি সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |