পটুয়াখালী জেলা
পটুয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বরিশাল বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। মেঘনা নদীর অববাহিকায় পললভূমি এবং কিছু চরাঞ্চল নিয়ে এই জেলা গঠিত।[2]
পটুয়াখালী | |
---|---|
জেলা | |
![]() বাংলাদেশে পটুয়াখালী জেলার অবস্থান | |
![]() ![]() পটুয়াখালী ![]() ![]() পটুয়াখালী | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২১′১৫″ উত্তর ৯০°১৯′৫″ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | বরিশাল বিভাগ |
আয়তন | |
• মোট | ৩২২০.১৫ কিমি২ (১২৪৩.৩১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১)[1] | |
• মোট | ১৫,৩৫,৮৫৪ |
• জনঘনত্ব | ৪৮০/কিমি২ (১২০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ১০ ৭৮ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
ভৌগোলিক সীমানা
পটুয়াখালী জেলার উত্তরে বরিশাল জেলা, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পুর্বে ভোলা জেলা এবং পশ্চিমে বরগুনা জেলা অবস্থিত।
ইতিহাস
নামকরণঃ
পটুয়াখালী শহরের বয়স প্রায় দেড়'শ বছর। এই নামের উত্পত্তি নিয়ে মতান্তর রয়েছে। কবে, কখন, কিভাবে পটুয়াখালী নামকরণ হয়েছিল তা বলা দুরূহ ব্যাপার। এ নামকরণ সম্পর্কে তেমন কোন দালিলিক প্রমাণ নেই। পটুয়াখালী নামকরণের ক্ষেত্রে মতভেদ থাকলেও অধিকাংশেই স্বর্গীয় দেবেন্দ্র নাথ দত্তের পুরানো কবিতার সূত্র ধরে "পতুয়ার খাল" থেকে পটুয়াখালী নামকরণের উত্পত্তি বলে সমর্থন করেন। সপ্তদশ শতাব্দীতে পর্তুগীজ জলদস্যুদের হামলা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ, নারী নির্যাতন, অপহরণ ও ধ্বংসলীলায় বাকলা-চন্দ্রদ্বীপের দক্ষিণাঞ্চল প্রায় জনশূন্য হয়ে পড়ে। এসময় বর্তমান পটুয়াখালী শহর এলাকা ছিল সুন্দরবন এবং নদীর উত্তর পাড়ে ছিল লোকালয়। উত্তর পাশের বর্তমান লাউকাঠী নদী ছিল লোহালিয়া ও পায়রা নদীর ভাড়ানী খাল। এই ভাড়ানী খাল দিয়েই পর্তুগীজ জলদস্যুরা এসে গ্রামের পর গ্রাম চালাত লুণ্ঠন ও অত্যাচার। এ খাল দিয়ে পর্তুগীজদের আগমনের কারণে স্থানীয়রা তৈরি করে অনেক কেচ্ছা ও কল্প কাহিনী। এর নাম তখন সবার মুখে মুখে পতুয়ার খাল। পরবর্তীতে এই পতুয়ার খাল থেকেই পটুয়াখালীর উত্পত্তি হয়। ১৯৮০ সনে শেরেবাংলা টাউন হলে অনুষ্ঠিত 'পটুয়াখালী জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য' শীর্ষক সেমিনারে অধিকাংশ বক্তা, প্রবন্ধকার ও 'বরিশালের ইতিহাস'-এর লেখক সিরাজ উদ্দিন আহমেদ এই মতকে সমর্থন করেন। পটুয়াখালী নামকরণের অপর দু'টি মত হচ্ছে এ অঞ্চলে একসময় পটুয়ার দল বাস করত। এরা নিপুণ হাতে মৃত্পাত্র তৈরি করে তাতে নানা ধরনের পট বা ছবির সন্নিবেশ ঘটাত। এই 'পটুয়া' থেকে 'পটুয়াখালী' নামের উত্পত্তি হয়ে থাকতে পারে। অথবা পেট-আকৃতির খাল বেষ্টিত এলাকাই হয়তো পেটুয়াখালী এবং পরে তা অভিহিত হয় পটুয়াখালী নামে। তবে শেষোক্ত অভিমত দু'টির কোনো জোরালো সমর্থন মেলেনি।
জেলা করণঃ
১৮০৭ সালে বরিশালের জজ-ম্যাজিস্ট্রেট হয়ে আসেন মিঃ বেটি। দক্ষিণাঞ্চলের সুন্দরবন কেটে বসত বৃদ্ধি পাওয়ায় বেটির শাসন আমলেই ১৮১২ সালে পটুয়াখালীকে নিয়ে গঠন করা হয় মির্জাগঞ্জ থানা। পরবর্তীতে দেওয়ানী শাসন প্রসারের জন্য ১৮১৭ সালে বরিশালে স্থাপন করা হয় পৃথক ৪টি মুন্সেফী চৌকি। এগুলো হোল বাউফল, কাউখালী, মেহেন্দিগঞ্জ ও কোটের হাট চৌকি। বাউফল চৌকির প্রথম মুন্সেফ হয়ে আসেন ব্রজ মোহন দত্ত। ১৮৬০ সালের ১জুন বাউফল থেকে চৌকি স্থানান্তর করা হয় লাউকাঠীতে। ব্রজ মোহন দত্ত লাউকাঠী চৌকিরও মুন্সেফ ছিলেন। লাউকাঠীর দক্ষিণ পাড়ে একসময় ছিল গভীর অরণ্য। ঐ অরণ্য মাঝে কোন এক সময় একদল কাপালিক এসে আস্তানা গাড়ে। বিগ্রহ স্থাপন করে প্রতিষ্ঠা করে কালিমন্দির। তারা জনবসতি এলাকায় গিয়ে ডাকাতি করত। লোকজন ঐ মন্দিরকে বলত ডাকাতিয়া কালিবাড়ি।
ব্রজ মোহন দত্ত প্রস্তাব করেন পটুয়াখালী নতুন মহকুমা প্রতিষ্ঠার। ১৮৬৭ সালের ২৭ মার্চ কলিকাতা গেজেটে পটুয়াখালী মহকুমা সৃষ্টির ঘোষণা প্রকাশিত হয়। ১৮৭১ সালে পটুয়াখালী মহকুমায় রূপান্তরিত হয়। জমিদার হূদয় শংকরের পুত্র কালিকা প্রসাদ রায়ের নামানুসারে লাউকাঠীর দক্ষিণ পাড়ের নাম করা হয় কালিকাপুর। এখানেই গড়ে ওঠে শহর। মহকুমা সদর অফিস স্থাপিত হয় কালীবাড়ি পুকুরের পূর্ব পাড়ে। প্রথমে বাঁশ ও ছনের তৈরি ঘরে কোর্ট বসে বলে স্থানীয় লোকজন একে বলত বাউশশা কোর্ট। তখন ব্রজ মোহন দত্ত মুন্সেফ ও ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট দুই পদেই অধিষ্ঠিত হন। নতুন মহকুমার নাম হয় পটুয়াখালী। পার হয়ে গেল এক শতাব্দী। এল ১৯৬৯ সন। ইতিহাসে সংযোজিত হোল দেশের সাগর বিধৌত নতুন এক জেলা পটুয়াখালী। ১৯৬৯ সনের ১ জানুয়ারি খুলনা বিভাগের তত্কালীন কমিশনার এ.এম.এফ জেলা প্রশাসকের ভবনের দরবার হলে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। একই বছরের ৯ মার্চ পটুয়াখালী জেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন তত্কালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর ভাইস এডমিরাল এস. এম আহসান। পটুয়াখালীর প্রথম জেলা প্রশাসক ছিলেন হাবিবুল ইসলাম।[3]
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
পটুয়াখালী জেলায় ৮টি উপজেলা রয়েছেঃ
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী পটুয়াখালী জেলার মোট জনসংখ্যা ১৫,৩৫,৮৫৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭,৫৩,৪৪১ জন এবং মহিলা ৭,৮২,৪১৩ জন। মোট পরিবার ৩,৪৬,৪৬২টি।[4]
শিক্ষা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী পটুয়াখালী জেলার সাক্ষরতার হার ৫৪.১%।[4]
উৎপাদিত ফল
পটুয়াখালী জেলায় অনেক ধরনের ফল উৎপাদিত হয় যেমনঃ[5]
- আম
- তরমুজ
- কাঁঠাল
- পেয়ারা
- জাম
- পেঁপে
- কলা
- লিচু
- লেবু
- আনারস
- বাদাম
- নারিকেল
- কমলালেবু
অর্থনীতি
- মৎস্য সম্পদঃ
পটুয়াখালী জেলা মৎস্য সম্পদে সমৃদ্ধ। নদী বিধৌত পটুয়াখালী জেলার খাল-বিল, পুকুর, নালা, নিম্নভূমি গুলো মৎস্য সম্পদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই জেলার নদী মোহনাগুলো ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত।
- বনভূমি
পটুয়াখালী জেলার বনাঞ্চলের পরিমাণ খুবই কম। যেখানে বাংলাদেশের মোট ভূমির ১৫% বনভূমি সেখানে পটুয়াখালী জেলার মাত্র ২% বনাঞ্চল। বনাঞ্চলের উল্লেখযোগ্য গাছের নাম কেওড়া, গেওয়া, কাকড়া, বাবুল গোলপাতা ইত্যাদি।
- শিল্প ও ব্যবসা বাণিজ্যঃ
- কুটির শিল্প
- মৃৎশিল্প
- পাট শিল্প
- বিড়ি শিল্প
- মাছের ব্যবসায়
- গাছের ব্যবসায়
- চাল ও ডালের ব্যবসায়য়।
পটুয়াখালীতে ব্যবসা-বাণিজ্য দিন দিন বিকশিত হচ্ছে। এখানে রয়েছে অটো রাইস মিল, রাইস মিল, ইট ভাটা, বিস্কুট ফ্যাক্টরী, সিনেমা হল, ফিলিং স্টেশন, ব্যাংক-বীমা প্রতিষ্ঠান।
চিত্তাকর্ষক স্থান
- কুয়াকাটা
- শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি
- মহেন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি
- কানাই বলাই দিঘী
- কাজলার চর
- ফাতরার চর
- কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত
- কুয়াকাটা বৌদ্ধ মন্দির
- মির্জাগঞ্জ উপজেলায় হযরত ইয়ার উদ্দিন খলিফার মাজার
- পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- সোনার চর
- কুয়াকাটা রাখাইন পল্লী
- মজিদবাড়িয়া মসজিদ
- সীমা বৌদ্ধ বিহার
- দশমিনায় এশিয়ার বৃহত্তম বীজ বর্ধন খামার
- পায়রা বন্দর
- পানি জাদুঘর
- পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
- কালাইয়া প্রাচীন বন্দর
- শৌলা পার্ক
- কেশব পুর শিকদার বাড়ি
- ঘসেটি বিবির মসজিদ
- চন্দ্রদ্বীপের রাজ কন্যা কমলারানীর দিঘি,
- তমিরুদ্দিন আউলিয়ার মাজার - কালাইয়া
- মদনপুরার মৃৎশিল্প
- কালিশুরী ইসাখার মসজিদ
- বিলবিলাসে শের-ই-বাংলার দাদার পৈতৃক বাড়ি
- মহেন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি
- কানাই-বলাইর দীঘি
কৃতি ব্যক্তিত্ব
- সৈয়দ আশরাফ হোসেন –– ভাষা সৈনিক, সাবেক সাংসদ, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, সাধারণ সম্পাদক-ন্যাপ।
- মোহাম্মদ কেরামত আলী
- ডাক্তার কামরুন নেছা –– ভাষা সৈনিক।
- মোহাম্মদ আবদুর রব –– শিক্ষক
- এ এন আনোয়ারা বেগম –– ভাষা সৈনিক।
- এডভোকেট জেবুন নেছা –– ভাষা সৈনিক।
- বিশ্বজিৎ কুমার পাল –– বংশীবাদক।
- মোজহার উদ্দিন বিশ্বাস –– শিক্ষানুরাগী, কলাপাড়ায় কলেজ, স্কুল, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরী করেছেন, পটুয়াখালী সরকারি কলেজে জমিদান।
- তানিয়া আহমেদ –– অভিনেত্রী ও চলচ্চিত্র পরিচালক।
- ওয়াসিমুল বারী রাজীব –– চলচ্চিত্র অভিনেতা।
- হাবিবুল্লাহ বিশ্বাস –– সাবেক ভিপি, বি এম কলেজ, পাকিস্তান আমল।
- শহীদ আলাউদ্দিন –– ১৯৬৯ এর শহীদ।
- বিজরী বরকতউল্লাহ –– অভিনেত্রী।
- সোহাগ গাজী –– ক্রিকেটার।
- কেএম নুরুল হুদা –– প্রধান নির্বাচন কমিশনার, বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- কামরুল ইসলাম রাব্বি –– ক্রিকেটার।
- নুরুল হক নুর –– ডাকসু ভিপি।
- আদম আলী দফাদার –– শিক্ষানুরাগী এবং প্রতিষ্ঠাতা, ধরান্দী ডিগ্রি কলেজ।
- আব্দুল মালেক –– তথ্যসচিব।
- আ. স. ম. ফিরোজ –– সাবেক চিফ হুইপ এবং সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি।
- মনোরঞ্জন শিকদার –– সাবেক আইনমন্ত্রী, যুক্তফ্রন্ট সরকার
- আব্দুর রাজ্জাক শিকদার –– কেশব পুর শিকদার বাড়ি
- আঃ রশিদ হাওলাদার –– রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব
- শেরে বাংলা একে ফজলুল হক
- ডঃ শফিকুল ইসলাম মাসুদ –– সাবেক ছাত্রনেতা ও সমাজ সেবক)
- মরহুম আজিজ খন্দকার –– সাবেক এমপি ও মন্ত্রী
- মোতালেব হোসেন হাওলাদার –– রাজনীতিবিদ ও উপজেলা চেয়ারম্যান
- ইঞ্জিনিয়ার রুহুল আমীন –– সাবেক এম,পি
- শহীদুল আলম তালুকদার –– সাবেক এম.পি.
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
- পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
- পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ
- পটুয়াখালী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
- পটুয়াখালী সরকারী কলেজ
- পটুয়াখালী সরকারী মহিলা কলেজ
- পটুয়াখালী সরকারি জুবিলী উচ্চ বিদ্যালয়
- বগা ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- আউলিয়াপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- কনকদিয়া স্যার সলিমুল্লাহ স্কুল অ্যান্ড কলেজ
- ইন্দ্রকুল মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- পটুয়াখালী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- পটুয়াখালী নেছারিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা
- ওয়েজিয়া কামিল মাদ্রাসা
- আব্দুল করিম মৃধা কলেজ
- হাজী আক্কেল আলী হাওলাদার (ডিগ্রি) কলেজ
- ডোনেভান স্কুল
- গলাচিপা মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়[6]
- কলাপাড়া সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- সরকারি মোজহার উদ্দিন বিশ্বাস কলেজ, কলাপাড়া
- আলহাজ্ব জালালউদ্দিন কলেজ, ধুলাসার, কলাপাড়া
- এসকেজেবি মাধ্যমিক স্কুল, লালুয়া কলাপাড়া
- জনতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়, লালুয়া, কলাপাড়া
- ধানখালী এ এন আশ্রাফ একাডেমী, ধানখালী
- মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল কলেজ
- কলাপাড়া মহিলা কলেজ
- [[ধরান্দী ডিগ্রি কলেজ]
- ধানখালী ডিগ্রি কলেজ, ধানখালী
গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা
- শেখ হাসিনা সেনানিবাস, পটুয়াখালী।
- পায়রা বন্দর, টিয়াখালী ও লালুয়া ইউনিয়ন জুড়ে।
- পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র, ধানখালী।
তথ্যসূত্র
- বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (জুন, ২০১৪)। "Population Census 2011 (Barisal & Chittagong)" (PDF)। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ | Patuakhali District | পটুয়াখালী জেলা"। web.archive.org। ২০১৬-০৭-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-০৫।
- "পতুয়ার খাল থেকে পটুয়াখালী :: দৈনিক ইত্তেফাক"। archive.ittefaq.com.bd (Bengali ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-০৫।
- "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (PDF)। web.archive.org। Wayback Machine। সংগ্রহের তারিখ ১৬ নভেম্বর ২০১৯।
- Bangladesh District Gazetteers:Bogra. Government of Bangladesh. 1979, pp. 16-16
- "গলাচিপা উপজেলা"
|ইউআরএল=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। http (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-০৫।
আনুসঙ্গিক নিবন্ধ
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিভ্রমণে পটুয়াখালী জেলা সম্পর্কিত ভ্রমণ নির্দেশিকা রয়েছে। |
- বাংলাপিডিয়ায় পটুয়াখালী জেলা
- পটুয়াখালী জেলার সরকারি ওয়েবসাইট জেলা তথ্য বাতায়ন।