ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট

ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট (আই.এস.আই.) হল একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা ১৯৫৯ সালের সংসদিয় আইন দ্বারা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্বীকৃত হয়। [1] এই প্রতিষ্ঠানের জন্ম হয়েছিল কলকাতার প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্ট্যাটিস্টিক্স ল্যাবরেটরিতে প্রশান্তচন্দ্র মহালনবিশের তত্ত্বাবধানে। ১৯৩১ সালে স্থাপিত, ভারতের অন্যতম ঐতিয্যপূর্ণ এই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিসংখ্যান গবেষণাতে বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আদলে উত্তর ক্যরোলিনার বিখ্যাত গবেষণা ত্রিভুজে উত্তর আমেরিকার প্রথম পরিসংখ্যানতত্ত্বের প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়। [2]

ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট
ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটের লোগো
নীতিবাক্যभिन्नेष्वैक्यस्य दर्शनम्
স্থাপিত১৭ই ডিসেম্বের ১৯৩১
ডিনপ্রদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়
অধিকর্তাবিমল কুমার রায়
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা
২৫৫
প্রশাসনিক কর্মকর্তা
১০০০
শিক্ষার্থী৩৭৫
স্নাতক১১০
স্নাতকোত্তর২২৫
৪০
অবস্থান,
শিক্ষাঙ্গনশহর
সংক্ষিপ্ত নামআই.এস.আই.
অধিভুক্তিAIU
ওয়েবসাইটisical.ac.in

আই.এস.আই. এর সদর দপ্তর কলকাতার বরানগরে স্থাপিত। এছারাও এই প্রতিষ্ঠানের বেঙ্গালুরু, দিল্লি, চেন্নাইতেজপুরে চারটি শাখা রয়েছে। তা ছারাও মুম্বাই, হায়দ্রাবাদ, পুনে, গিরিড, বরোদাকোয়েমবাটুরে আই.এস.আই. এর কার্যালয় রয়েছে। [3]

ইতিহাস

আই.এস.আই. এর উৎস মহালানবিশের তৈরি প্রেসিডেন্সি কলেজের পরিসংখ্যানতত্ত্ব গবেষণাগার থেকে। ১৯২০র দশকে মহালানবিশ প্রেসিডেন্সিতে পদার্থবিদ্যা বিভাগে কাজ করতেন। ১৯১৩-১৫ কেমব্রিজে স্নাতকের [4] সময় তিনি কার্ল পিয়ারসনের প্রবর্তিত বাওমেট্রিকা জার্নালটির[5] সংস্পর্শে আসেন। ১৯১৫ সাল থেকে তিনি প্রেসিডেন্সিতে পদার্থবিদ্যার শিক্ষক হিসাবে নিযুক্ত হন[4]। কিন্তু ব্রজেন্দ্রনাথ শীলের প্রভাবে ধীরে ধীরে তার পরিসংখ্যানতত্ত্বের প্রতি কৌতূহল বাড়তে লাগে। তিনি পরিসংখ্যানতত্ত্বে আগ্রহী তার কিছু সহকর্মীদের নিয়ে প্রেসিডেন্সি কলেজে পরিসংখ্যানতত্ত্ব গবেষণাগার স্থাপন করেন।

১৯৩১ সালের ১৭ই ডিসেম্বার, মহালনবিশ প্রমথনাথ ব্যানার্জী, নিখিল রঞ্জন সেন ও রাজেন্দ্রনাথ মুখার্জীর সাথে দেখা করেন। [6][7][8] এই সাক্ষ্যৎকার এর পর তিনি ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট গঠন করেন। ২৮শে এপ্রিল, ১৯৩২ তারিখে ১৮৬০ সালের সোসাইটিস রেজিস্ট্রেশন এক্ট XXI ওনুসারে, আনুষ্ঠানিক ভাবে একটি মুনাফা বিহিন সঃস্থা হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়। পরবর্তী কালে এই প্রতিষ্ঠানটি ১৯৬১ সালে পশ্চিমবঙ্গের সোসাইটিস রেজিস্ট্রেশান এক্ট XXVI এর ওনুসারে নথিভুক্ত করা হয়[9]। ১৯৫৩ সালে [10] প্রতিষ্ঠানটি মহালনবিশের বরানগরের বাড়ি “আম্রপালি”তে স্থানান্তরিত করা হয়।

১৯৩১ সালে মহালনবিশ আই.এস.আই এর এক মাত্র কর্মী ছিলেন। বার্ষিক ২৫০ টাকা খরচে তিনি প্রতিস্থানটির চালনা করতেন। ধীরে ধীরে সমরেন্দ্র কুমার মিত্র (ভারতের প্রথম কম্পিউটার এর ডিজাইনার), রাজ চন্দ্র বসু, সমরেন্দ্র নাথ রায়, রঘু রাজ বাহাদুর ও অন্যান্য সহকর্মীদের অনবদ্য কাজের সুবাদে এর খ্যাতি বাড়তে লাগে। পিতম্বর পাতিল ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রি, জওহরলাল নেহ্‌রুর সচিব হওয়ার আগে এই প্রতিষ্ঠানে পরিসংখ্যানতত্ত্বের চর্চা করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি এই প্রতিষ্ঠান কে প্রচুর সাহায্য করেন। [7] ১৯৩৮ সালে প্রতিষ্ঠানে প্রথম প্রশিক্ষণ শাখা চালু হয়। ক্রমে প্রথম দিকের কর্মীরা আই এস আই ছেরে উত্তর আমেরিকা বা ভারতের কোন উচ্চপদের চাকরিতে নিযুক্ত হন। ১৯৪০ এর দশকে এই প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি এতই বেড়ে যায় যে একে আনুসরণ করে গারট্রুড কওক্স আমেরিকার প্রথম পরিসংখ্যান বিদ্যার প্রতিষ্ঠান চালু করেন। [2]

১৯৫০ সালে ভারত সরকারের নির্দেশে আই এস আই এক বৃহত্তর আর্থ-সামাজিক নিরীক্ষার ব্যাবস্থা করে। এই নিরীক্ষাতে ভারতের গ্রামীণ অঞ্চলগুলিও অন্তর্ভুক্ত ছিল। এই কাজটি সম্পূর্ণ করার জন্য ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে নামক সংস্থাটি গঠন করা হয়। [11] ১৯৫৯ সাল অবধি এই প্রতিষ্ঠানটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত ছিল। “দ্যা ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউট আক্ট ১৯৫৯” আইন সংসদে পাশ হয় এবং আই এস আই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়। এই আইনের দ্বারাই আই এস আই এর সমস্ত খরচ কেন্দ্রীয় সরকার বহন করে। [1] ১৯৬০ এর দশকের মধ্যে আই এস আই দিল্লি, চেন্নাই, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু ও হায়দ্রাবাদে বিশেষ শাখা চালু করে। ১৯৭০ এর দশকের প্রথম দিকে দিল্লি ও বেঙ্গালুরু শাখাগুলি শিক্ষাকেন্দ্রে পরিণিত হয়। ২০০৮ সালে চেন্নাই এর শাখাটিও শিক্ষাকেন্দ্র হিসাবে পরিণিত করা হয়। [12] ২০১১ সালে তেজপুরে আই এস আই এর একটি নতুন শাখা চালু করা হয়। [13]

প্রশাসন

আই এস আই পরিসংখ্যান ও কর্মসূচি বাস্তবায়ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে একটি স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান।[14] আই এস আই কাউন্সিল এই প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী। [15] এই কাউন্সিলের সদস্যরা হলেন- আই এস আই এর সভাপতি, আই এস আই এর চেয়ারম্যান, ভারত সরকার এর প্রতিনিধি যার মধ্যে অন্তত এক জনকে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের প্রতিনিধি হতে হবে। তা ছারাও এই কাউন্সিলের সদস্যের মধ্যে রয়েছে প্ল্যানিং কমিশনের এক প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের এক প্রতিনিধি, অন্যত্র কর্মরত কোনো বিজ্ঞানী, আই এস আই এর কর্মীপ্রতিনিধি ও আই এস আই এর শিক্ষক প্রতিনিধি। তা ছাড়াও পরিচালক ও ডিন এই কাউন্সিলের স্থায়ী সদস্য। বর্তমানে আই এস আই এর পরিচালক বিমল কুমার রায় ও ডিন হলেন প্রদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।[15]

উদ্দেশ্য

আই এস আই এর প্রধান উদ্দেশ্য হলঃ[16] পরিসংখ্যানতত্ত্বে গবেষণা ও প্রশিক্ষন সহজতর করে তোলা, পরিসংখ্যানতত্ত্বের প্রয়োগে ভারতবর্ষের জাতীয় পর্যায়ে পরিকল্পনাতে সাহা্য্য করা, তথ্য সংগ্রহ ও তার বিশ্লেষণে অংশগ্রহণ করা এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদনে দক্ষতা বারানো। भिन्नेष्वैक्यस्य दर्शणम् (ভিন্নেষ্বক্বস্বয় দর্শনম্) আই এস আই এর নীতিবাক্য।

একাডেমিক কার্যকলাপ

নতুন আকাদেমিক ভবন, আই এস আই কলকাতা

প্রথাগত ভাবে আই এস আই অন্যান্য ডিগ্রিপ্রদানকারী শিক্ষাকেন্দ্রের থেকে কম ছাত্র ভর্তি নিয়ে থাকে। ১৯৬০ সাল থেকে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্নাতক (বি স্ট্যাট) ও স্নাতকোত্তর (এম স্ট্যাট) স্তরে পরিসংখ্যানে ডিগ্রি দিতে আরম্ভ করে।[17] পরবর্তী কালে এখানে কম্পিউটার সায়েন্সে ও কোয়ালিটি, রিলায়াবিলিটি ও রিসার্চ এ এম টেক ডিগ্রি প্রদান করার জন্য সর্বভারতীয় কারিগরি শিক্ষা কাউন্সিলের থেকে অণুমতি পায়।[17] ১৯৫৯ সালের আই এস আই এক্টটি ১৯৯৫ সালে স্ংসদে অণুমদিত করা হলে আই এস আইকে ধাপে ধাপে গণিত, পরিমাণগত অর্থনীতি তথা পরিসংখ্যানুতত্ত্বের সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ে ডিগ্রি প্রদান করার আনুমতিই দেওয়া হয়।

ডিগ্রি কোর্স ছারাও আই এস আইতে কিছু ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রদান করা হয়। কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যানতত্ত্ব সংগঠনের অবেক্ষাধীন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা এইখানেই করা হয়।[18]

ডিগ্রি কোর্স

বর্তমানে আই এস আইতে স্নাতকস্তরে দুটি[19] পরিসংখ্যানে স্নাতক (বি স্ট্যাট) ও গণিতে স্নাতক (বি ম্যাথ) ডিগ্রি প্রদান করে থাকে। এর মধ্যে বি স্ট্যাট কলকাতা কেন্দ্রে ও বি ম্যাথ বেঙ্গালুরু কেন্দ্রে দেওয়া হয়। তা ছারাও এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৬টি স্নাতকত্তোর ডিগ্রি প্রদান করে থাকেঃ এম স্ট্যাট (পরিসংখ্যানে মাস্টার্স), এম ম্যাথ (গণিতে মাস্টার্স), লাইব্রেরী ও তথ্য বিজ্ঞানে মাস্টার্স, কম্পিউটার বিজ্ঞানে প্রযুক্তি মাস্টার্স (এম টেক - সি এস), পরিমাণগত অর্থনীতিতে মাস্টার্স (এম এস কিউই), এবং কোয়ালিটি, রিলায়াবিলিটি ও রিসার্চে মাস্টার্স (এম এস কিউ আর ও আর) প্রদান করে থাকে। তা ছারাও আই এস আই তে পরিসংখ্যানতত্ত্ব, গণিত, পরিমাণগত অর্থনীতি, অর্থনীতি, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও কোয়ালিটি, রিলায়াবিলিটি ও রিসার্চে ডক্টরেট দিগ্রি প্রদান করা হয়।[19]

ভর্তি প্রক্রিয়া

সমস্ত আবেদনকারীদের প্রথমে একটি লিখিত পরিক্ষা এবং তাতে উত্তির্ণ হলে সাক্ষাৎকার এর পর ভর্তি নেওয়া হয়ে থাকে।[18] কম্পিউটার বিজ্ঞানে এম টেকের পরিক্ষাতে বসার জন্য গেট পরিক্ষাতে একটি ন্যূনতম নম্বর পেতে হয়।[18]

আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানগত শিক্ষা সেন্টার

১৯৫০ সালে আই এস আই আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যান ইনস্টিটিউট, জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থাকেন্দ্রীয় সরকারের সাহাজ্যে আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানগত শিক্ষা সেন্টার তৈরি করে মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, ও আফ্রিকা কমনওয়েলথ দেশগুলির ছাত্রদের তাত্ত্বিক ও ফলিত পরিসংখ্যানে শিক্ষা প্রদান করবার জন্য।[17] আন্তর্জাতিক পরিসংখ্যানগত শিক্ষা সেন্টারে যে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় তা সাধারনত স্নাতকদের জন্য। ইংরেজি ও গণিত এ দক্ষ স্নাতকদের প্রশিক্ষণে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।[20]

চিত্রমালা

দিল্লি ক্যাম্পাস

১৯৭৪ সালে নয়া দিল্লিতে আইএসআই ক্যাম্পাসটি প্রতিষ্ঠিত করা হয় এবং ১৯৭৫ সালে থেকে বর্তমান ক্যাম্পাসে স্থানান্তর করা হয়।[21]

বেঙ্গালুরু ক্যাম্পাস

তথ্যসূত্র

  1. "UNSD Document – The Indian Statistical Institute Act 1959"। United Nations Statistics Division। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১২
  2. Ghosh, JK (১৯৯৪)। "Mahalanobis and the Art and Science of Statistics: The Early Days"। Indian Journal of History of Science29 (1): 90।
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৬ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৪
  4. Ghosh, Maiti এবং Bera 2010, পৃ. 1013
  5. Ghosh, Maiti এবং Bera 2010, পৃ. 1019
  6. Ghosh এবং অন্যান্য 1999, পৃ. 22
  7. Rao, C. R (১৯৭৩)। Prasantha Chandra Mahalanobis. 1893–197219Biographical Memoirs of Fellows of the Royal Society। পৃষ্ঠা 454–492।
  8. Rudra, A (১৯৯৬)। Prasanta Chandra Mahalanobis: A Biography। Oxford University Press।
  9. "History of ISI"। Indian Statistical Institute। ৫ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১২
  10. Ghosh, Maiti এবং Bera 2010, পৃ. 1020
  11. Ghosh এবং অন্যান্য 1999, পৃ. 17–18
  12. "Pranab Mukherjee inaugurates Chennai centre of Indian Statistical Institute"। The Hindu। ২৭ জুলাই ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-০১
  13. "New life for Look East policy with Tezpur ISI"। The Times of India, Guwahati Edition। ২৪ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৩
  14. "About Ministry"Ministry of Statistics and Programme Implementation of the Government of India। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১২
  15. "Office Bearers"। Indian Statistical Institute। ৭ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১২
  16. "Objectives of ISI"। ২৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ নভেম্বর ২০১৪
  17. S. B. Rao"Indian Statistical Institute – A Tradition"Press Information Bureau, Government of India। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১২
  18. "Prospectus, 2012–13" (PDF)। Indian Statistical Institute। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১২
  19. "Academic Programme"। Indian Statistical Institute। ২০১২-০৭-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-১৩
  20. "List of ITEC/SCAAP Empanelled Institutes"Indian Technical and Economic Cooperation (ITEC) Programme, Technical Cooperation Division, Ministry of External Affairs, Government of India। ২৪ অক্টোবর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১২
  21. "Indian Statistical Institute, Delhi Center"। Indian Statistical Institute। সংগ্রহের তারিখ ১৮ নভেম্বর ২০১২

আরো পড়ুন

বহিঃসংযোগ

ক্যাম্পাস লিঙ্ক

অন্যান্য লিংক

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.