কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় (সাধারণভাবে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় নামে পরিচিত; ইংরেজি: University of Calcutta) কলকাতা শহরে অবস্থিত একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৫৭ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের প্রথম আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়। এটিই দেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যার চার জন প্রাক্তন ছাত্র নোবেল পুরস্কার বিজয়ী। ভারতের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়কে "পাঁচ তারা বিশ্ববিদ্যালয়" ও "উৎকর্ষ সম্ভাবনার কেন্দ্র" মর্যাদা দিয়েছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিচালিত একটি নগরাঞ্চলীয় অনুমোদনদাতা ও গবেষণা বিশ্ববিদ্যালয়। আশুতোষ শিক্ষাপ্রাঙ্গন নামে পরিচিত এর কেন্দ্রীয় ক্যাম্পাসটি মধ্য কলকাতার কলেজ স্ট্রিট অঞ্চলে অবস্থিত; বিশ্ববিদ্যালয়ের অপর ক্যাম্পাসগুলি রাজাবাজার (রাসবিহারী শিক্ষাপ্রাঙ্গন), বালিগঞ্জ (তারকনাথ শিক্ষাপ্রাঙ্গন), আলিপুর (শহিদ ক্ষুদিরাম শিক্ষাপ্রাঙ্গন),বিধাননগর(আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় শিক্ষাপ্রাঙ্গন), হাজরা ও দক্ষিণ সিঁথিতে অবস্থিত।
![]() | |
নীতিবাক্য | শিক্ষার অগ্রগতি |
---|---|
ধরন | সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২৪শে জানুয়ারি, ১৮৫৭ |
আচার্য | পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল |
উপাচার্য | সোনালী চক্রবর্তী ব্যানার্জী |
অধ্যক্ষ | Sankha Das |
স্নাতক | ১,০০,০০০[1] |
স্নাতকোত্তর | ৫৫০০ [1] |
ঠিকানা | , , , |
শিক্ষাঙ্গন | ১২টি |
অনুমোদন | ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্রেডিশন কাউন্সিল প্রদত্ত ‘পাঁচ তারা’ (‘Five Star’); বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন প্রদত্ত ‘উৎকর্ষ সম্ভাবনা কেন্দ্র’ (‘Centre with Potential for Excellence’) মর্যাদা |
সংক্ষিপ্ত নাম | ক.বি. (CU) |
ওয়েবসাইট | caluniv |
![]() | |

ইতিহাস

উপাচার্য |
---|
|
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের প্রাচীনতম আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়।[2] ১৮৫৪ সালে ইংল্যান্ডে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বোর্ড-অফ-কন্ট্রোলের সভাপতি চার্লস উড ভারতের প্রেসিডেন্সি শহরগুলিতে (কলকাতা, বোম্বাই ও মাদ্রাজ) তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সুপারিশ করেন। এই সুপারিশ অনুসারে ১৮৫৭ সালে কলকাতা ও বোম্বাই (অধুনা মুম্বই) শহরে দুটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়।[3] ১৮৫৭ সালের ২৪ জানুয়ারি ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড ক্যানিং "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় আইন"-এ সই করেন। এই কারণে এই দিনটিকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাদিবস গণ্য করা হয়।[4]:১৬১[5]:১ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন কর্মসূচি সম্পর্কে লেখা ছিল:
"…it has been determined to establish a University of Calcutta for the purpose of ascertaining by examination for the persons who have acquired proficiency in different branches of Literature, Science and Art and the rewarding them by academical degrees as evidence of their respective attainment."[4]
বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণের জন্য ৪১ সদস্যবিশিষ্ট একটি সেনেট গঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পশ্চাদভূমি লাহোর থেকে রেঙ্গুন পর্যন্ত প্রসারিত ছিল — যা যেকোনো ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে সর্ববৃহৎ পশ্চাদভূমি।[2]
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আচার্য ও উপাচার্য হলেন যথাক্রমে গভর্নর জেনারেল লর্ড ক্যানিং ও সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি স্যার জেমস উইলিয়াম কোলভিল।[6] ১৮৫৮ সালে যদুনাথ বসু ও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্নাতক হন।[7] ১৮৫৮ সালের ৩০ জানুয়ারি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট কার্যকর হয়।[7] বিশ্ববিদ্যালয় সেনেটের প্রথম সভাটি বসেছিল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের কাউন্সিল রুমে। ক্যামাক স্ট্রিটের (অধুনা অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর সরণি) একটি ভাড়া করা ঘরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজকর্ম চলত। বহু বছর সেনেট ও সিন্ডিকেটের সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে রাইটার্স বিল্ডিংসে। ১৮৫৭ সালের মার্চ মাসে কলকাতার টাউন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রবেশিকা পরীক্ষা আয়োজিত হয়। এই পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ২৪৪ জন ছাত্র। ১৮৬২ সালে সেনেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা সিদ্ধান্ত নেয়। এরপরই ২,৫২,২২১ টাকা ব্যয়ে ঐতিহাসিক সেনেট হলটি নির্মিত হয়। ১৮৭৩ সালের ১২ মার্চ সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেনেট হলের উদ্বোধন করা হয়।
১৮৫৭ সালে ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের কাপুরথালার নবাব জাসা সিংহ আলুওয়ালিয়া গভর্নমেন্ট কলেজ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন লাভ করে।[8] এটি ছিল বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদিত প্রথম কলেজগুলির মধ্যে একটি। পরে আরও অনেক কলেজই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্তিয়ারভুক্ত এলাকার অন্তর্গত হয়। ১৮৮২ সালে কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায় ও চন্দ্রমুখী বসু বিশ্ববিদ্যালয় তথা দেশের প্রথম মহিলা স্নাতক হন।[7] ১৮৯০ সালে বিচারপতি গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় উপাচার্য হন।[6] স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় পরপর চারবার দ্বিবার্ষিক মেয়াদে (১৯০৬-১৪) এবং পঞ্চমবার (১৯২১-২৩) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হয়েছিলেন।বেনিমাধব বড়ুয়া যিনি এশিয়ার প্রথম ডি.লিট, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন।
শিক্ষাপ্রাঙ্গন

কলকাতা শহর ও তার আশেপাশের এলাকায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেকগুলি শিক্ষাপ্রাঙ্গন বা ক্যাম্পাস আছে।বিভিন্ন বিষয় বিভিন্ন ক্যাম্পাসে পড়ানো হয়।তাছাড়া পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণাঞ্চলে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক অনুমোদিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছড়িয়ে রয়েছে।
আশুতোষ শিক্ষাপ্রাঙ্গন
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষাপ্রাঙ্গনটি মধ্য কলকাতার কলেজ স্ট্রিটে ২.৭ একর জমিতে অবস্থিত।[9] এই শিক্ষাপ্রাঙ্গনটি "আশুতোষ শিক্ষাপ্রাঙ্গন" নামে পরিচিত। দ্বারভাঙা ভবন, আশুতোষ ভবন, হার্ডিঞ্জ ভবন ও শতবার্ষিকী ভবন নিয়ে গঠিত হয়েছে এই আশুতোষ শিক্ষাপ্রাঙ্গনে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় পাঠাগার ও এখানে অবস্থিত। শতবার্ষিকী ভবনে আশুতোষ মিউজিয়াম নামে একটি মিউজিয়াম ও আছে।
যে বিষয় গুলি এখানে পড়ানো হয়-
- সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগ
- আরবি ও ফার্সি
- বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
- হিন্দি
- ইংরেজি
- ফরাসি ভাষা
- পালি ভাষা
- সংস্কৃত
- উর্দু
- তামিল
- তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা
- ফিল্ম স্টাডি
- বানিজ্য বিভাগ
রাসবিহারী শিক্ষাপ্রাঙ্গন
আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রোডে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের রাসবিহারী শিক্ষাপ্রাঙ্গনে রয়েছে বিশুদ্ধ ও ফলিত রসায়ন, বিশুদ্ধ ও ফলিত পদার্থবিদ্যা, ফলিত গণিত, মনস্তত্ত্ব, ফিজিওলজি, জৈবপদার্থবিদ্যা ও মলিকিউলার বায়োলজি ইত্যাদি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি-বিষয়ক বিভাগগুলি। এই শিক্ষাপ্রাঙ্গনটি "ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি" বা রাজাবাজার সায়েন্স কলেজ নামেও পরিচিত।[10]
তারকনাথ শিক্ষাপ্রাঙ্গন
দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে অবস্থিত তারকনাথ শিক্ষাপ্রাঙ্গনে আছে কৃষিবিজ্ঞান, নৃতত্ত্ববিজ্ঞান, জৈবরসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, জেনেটিকস ও ভূতত্ত্ব বিভাগ। এই শিক্ষাপ্রাঙ্গনটি "ইউনিভার্সিটি কলেজ অফ সায়েন্স" বা "বালিগঞ্জ সায়েন্স কলেজ" নামেও পরিচিত।[10] এবং এখানে জুট এন্ড ফাইবার প্রযুক্তি বিভাগও রয়েছে। যেটি ইন্সটিটিউট অব জুট টেকনলজি নামে পরিচিত।
শহিদ ক্ষুদিরাম শিক্ষাপ্রাঙ্গন

আলিপুরের শহিদ ক্ষুদিরাম শিক্ষাপ্রাঙ্গনটিতে আছে পুরাতত্ত্ব, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান ও অন্যান্য বিভাগ।
অন্যান্য শিক্ষাপ্রাঙ্গন

বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য ক্যাম্পাস ও বিভাগগুলি হল হাজরা রোড শিক্ষাপ্রাঙ্গন (আইন), ইউনিভার্সিটি প্রেস ও বুক ডিপো, ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোড শিক্ষাপ্রাঙ্গন, বিহারীলাল কলেজ অফ হোম সায়েন্স শিক্ষাপ্রাঙ্গন, ইউনিভার্সিটি হেলথ সার্ভিস, হরিণঘাটা শিক্ষাপ্রাঙ্গন, ইউনিভার্সিটি রোয়িং ক্লাব (রবীন্দ্র সরোবর), ইউনিভার্সিটি গ্রাউন্ড ও টেন্ট (ময়দান)।[10]
বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল প্রযুক্তি ও কারিগরি-সংক্রান্ত বিভাগগুলিকে একত্রিত করে বিধাননগরে একটি "টেকনো ক্যাম্পাস" স্থাপন করা হয়েছে।[11]
বিশ্ববিদ্যালয় সঙ্গীত
১৯৩৭ সালে তদনীন্তন উপাচার্য শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে অনুরোধ করেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য একটি "বিশ্ববিদ্যালয় সংগীত" রচনা করে দেওয়ার জন্য। রবীন্দ্রনাথ একটির বদলে দুটি গান রচনা করে দেন - "চলো যাই, চলো যাই" ও "শুভ কর্মপথে ধর নির্ভয় গান"। "চলো যাই, চলো যাই " গানটি গৃহীত হয় এবং ১৯৩৭ সালের ২৪ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাদিবস উপলক্ষে কুচকাওয়াজে ছাত্রদের দ্বারা প্রথম গীত হয়। ২০০৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় সঙ্গীত হিসেবে "শুভ কর্মপথে ধর নির্ভয় গান" গানটি গৃহীত হয়।[12]
পূর্বতন গান (১৯৩৭-২০০৭) | বর্তমান গান (২০০৭-বর্তমান) | |
---|---|---|
চলো যাই, চলো, যাই চলো, যাই— |
শুভ কর্মপথে ধর’ নির্ভয় গান। | |
বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রতিষ্ঠান
অনুষদ সমূহ
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট আটটি অনুষদের অধীনে মোট ৬৫টি দফতর রয়েছে। অনুষদগুলি হল: কৃষি অনুষদ; কলা অনুষদ; বাণিজ্য, সমাজকল্যাণ ও বিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদ; শিক্ষা, সাংবাদিকতা ও গ্রন্থাগারবিজ্ঞান অনুষদ; প্রযুক্তি ও কারিগরি অনুষদ; চারুকলা, সংগীত ও গৃহবিজ্ঞান অনুষদ; আইন অনুষদ ও বিজ্ঞান অনুষদ।[13]
কৃষি অনুষদ
কৃষি অনুষদে কেবল একটিই বিভাগ রয়েছে। সেটি হল কৃষিবিজ্ঞান বিভাগ। এই বিভাগে কৃষি-রসায়ন ও মৃত্তিকাবিজ্ঞান, কৃষিনীতি (অ্যাগ্রোনমি), উদ্যানপালন বিদ্যা (হর্টিকালচার), প্ল্যান্ট ফিজিওলজি, জেনেটিকস ও বৃক্ষপ্রজনন (প্ল্যান্ট ব্রিডিং) এবং বীজবিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর স্নাতকোত্তর পাঠক্রম চালু আছে। ১৯৫০-এর দশকে কৃষি অনুষদের খয়রা অধ্যাপক পবিত্রকুমার সেন "কৃষি কলেজ" স্থাপন করেন।[14]
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি বিভাগটি ১৯৫৪ সালের এপ্রিল মাসে চালু হয়েছিল। কৃষি অনুষদের ছ-টি বিভাগ নিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অফ এগ্রিকালচারাল সায়েন্স প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০২ সালের এপ্রিল মাসে।[14]
কলা অনুষদ
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের অধিভুক্ত বিভাগগুলি হল আরবি ও ফার্সি বিভাগ, প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, পুরাতত্ত্ব বিভাগ, বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ, ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ, ফরাসি বিভাগ, হিন্দি বিভাগ, ইতিহাস বিভাগ, ইসলামি ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ভাষা বিভাগ, ভাষাতত্ত্ব বিভাগ, জাদুঘর বিজ্ঞান বিভাগ, পালি বিভাগ, দর্শন বিভাগ, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, সংস্কৃত বিভাগ, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব এশিয়া গবেষণা বিভাগ, তামিল গবেষণা বিভাগ, উর্দু বিভাগ।[15]
অর্থনীতি বিভাগ
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগটি চালু হয় ১৯১৪ সালে। এই বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যারাকপুর ট্রাঙ্ক রোড শিক্ষাপ্রাঙ্গনে অবস্থিত। ২০০২ সাল থেকে এই বিভাগ অর্থনীতি নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করছে।[16]
আরবি ও ফার্সি বিভাগ
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি ও ফার্সি বিভাগটি চালু হয় ১৯১৩ সালে। এই বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুতোষ শিক্ষাপ্রাঙ্গনের (কলেজ স্ট্রিট শিক্ষাপ্রাঙ্গন) আশুতোষ ভবনে অবস্থিত।[17]
পুরাতত্ত্ব বিভাগ
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতত্ত্ব বিভাগটি চালু হয় ১৯৬০ সালে। এই বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ ক্ষুদিরাম শিক্ষাপ্রাঙ্গনে (আলিপুর শিক্ষাপ্রাঙ্গন) অবস্থিত।[18]
প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগটি চালু হয় ১৯১৮ সালে। এই বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ ক্ষুদিরাম শিক্ষাপ্রাঙ্গনে (আলিপুর শিক্ষাপ্রাঙ্গন) অবস্থিত।[19]
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগটি চালু হয় ১৯১৯ সালের ১ জুন। এই বিভাগটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুতোষ শিক্ষাপ্রাঙ্গনের (কলেজ স্ট্রিট শিক্ষাপ্রাঙ্গন) আশুতোষ ভবনে অবস্থিত।[20]
উপাচার্য স্যার নীলরতন সরকারের উদ্যোগে আধুনিক ভারতীয় ভাষা বিভাগ নামে এই বিভাগের যাত্রা শুরু হয়। আচার্য দীনেশচন্দ্র সেনকে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা মনে করা হয়। বাংলা বিভাগের প্রথম অধ্যাপক পদটি রামতনু লাহিড়ীর নামে সৃষ্টি করা হয়। রায়বাহাদুর খগেন্দ্রনাথ মিত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম রামতনু লাহিড়ি অধ্যাপক। তিনি ১২ বছরেরও বেশি সময় এই পদে ছিলেন। ১৯৩২ সালের ১ আগস্ট রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রামতনু লাহিড়ী অধ্যাপক পদে নিয়োগ করা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নামে বাংলা বিভাগে দুটি অধ্যাপক-চেয়ার পদ রয়েছে। অধ্যাপক আশুতোষ ভট্টাচার্য এই বিভাগে লোকসাহিত্য, মঙ্গলকাব্য ও বাংলা নাটক পেপার তিনটি চালু করেছিলেন। বহু প্রথম সারির বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও অভিনেতার নাম এই বিভাগটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে।[20]
এই বিভাগের কয়েকজন বিশিষ্ট অধ্যাপকের নাম: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, দীনেশচন্দ্র সেন, রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী, চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, সুশীলকুমার দে, খগেন্দ্রনাথ মিত্র, বসন্তরঞ্জন রায়, ডি আর ভাণ্ডারকর, আই জে এস তারাপোরওয়ালা, সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, সুধীরকুমার দাশগুপ্ত, তমোনাশচন্দ্র দাশগুপ্ত, প্রিয়রঞ্জন সেন, জনার্দন চক্রবর্তী, বিশ্বপতি চৌধুরী, মণীন্দ্রমোহন বসু, d.মহম্মদ শহিদুল্লাহ, সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত, যতীন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য, শশিভূষণ দাশগুপ্ত, প্রমথনাথ বিশী, ক্ষুদিরাম দাস,হরপ্রসাদ মিত্র, বিজনবিহারী ভট্টাচার্য, সুকুমার সেন, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, আশুতোষ ভট্টাচার্য, ক্ষেত্র গুপ্ত, সত্যজিত চৌধুরী, দ্বিজেন্দ্রনাথ বসু, অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়,সনৎ কুমার নস্কর প্রমুখ। বর্তমানে বাংলা বিভাগের প্রধান হলেন ঊর্মি রায়চৌধুরী।[20]
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ চারটি সম্মানজনক পুরস্কার প্রদান করে থাকে। এগুলি হল: জগত্তারিণী পদক, সরোজিনী বসু পদক, লীলা পুরস্কার ও ভুবনমোহিনী দাসী পদক।[20]
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ দ্বারা আয়োজিত সম্মানী বক্তৃতাগুলি হল:[20]
- দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রিডারশিপ (বার্ষিক) – বাঙালির জীবন ও সংস্কৃতি সংক্রান্ত চারটি বক্তৃতা।
- বিদ্যাসাগর লেকচারশিপ (বার্ষিক) – বাংলা ভাষা, সাহিত্য ও সমাজ সংস্কারের বিভিন্ন বিষয়ের উপর বক্তৃতা।
- দীনেশচন্দ্র সেন স্মৃতি লেকচারশিপ (বার্ষিক) – বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা।
- শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় স্মৃতি লেকচারশিপ (দ্বিবার্ষিক) – বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা।
- রামমোহন রায় লেকচারশিপ (বার্ষিক) – রাজা রামমোহন রায়ের উপর বক্তৃতা।
- গিরিশচন্দ্র ঘোষ লেকচারশিপ (দ্বিবার্ষিক) – বাংলা সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা।
- অধ্যাপক সুধীরকুমার দাশগুপ্ত বক্তৃতা (দ্বিবার্ষিক) – নন্দনতত্ত্ব ও সাহিত্য সমালোচনা বিষয়ক বক্তৃতা।
- লীলা লেকচারশিপ (দ্বিবার্ষিক) – বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা
- পার্থ বন্দ্যোপাধ্যায় স্মৃতি লেকচারশিপ (বার্ষিক) – বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, বিশেষত বাংলা নাটক, বিষয়ক বক্তৃতা।
- অশোকবিকাশ ভট্টাচার্য স্মৃতি বক্তৃতা (বার্ষিক) – বাংলা ভাষা ও কল্পবিজ্ঞান বিষয়ক বক্তৃতা।
- অধ্যাপক ক্ষুদিরাম দাস স্মারক বক্তৃতা- (বার্ষিক)- বাংলা ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ক বক্তৃতা।
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ দশটি বৃত্তি প্রদান করে থাকে। এগুলি হল: প্রয়াত রাসবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায় স্মৃতি অর্থ পুরস্কার, পত্রলেখা দেবী বৃত্তি, অনিলচন্দ্র গুপ্ত স্মৃতি ছাত্রবৃত্তি, জ্ঞানদাসুন্দরী সরকার স্মৃতি বৃত্তি, পারমিতা বসু স্মৃতি বৃত্তি, রূপলেখা নন্দী স্মৃতি বৃত্তি, কল্যাণী সরকার স্মৃতি বৃত্তি, কমলাবালা পাল স্মৃতি ছাত্রবৃত্তি, অমলকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় স্মৃতি ছাত্রবৃত্তি ও যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত স্মৃতি ছাত্রবৃত্তি।[20]
২| ইংরেজি:
৪। দর্শন:
৫। ইতিহাস:
৭। ইসলামিক স্টাডিজ:
৮। ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি:
৯। সংস্কৃত ও পালি:
১০। তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা
১১। ভাষাতত্ত্ব
১২। নাট্যকলা ও সঙ্গীত
১৩। বিশ্ব ধর্মতত্ত্ব
বিজ্ঞান অনুষদ
বিভাগ সমূহ ১। পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ :
২। গণিত বিভাগ:
৩। রসায়ন বিভাগ:
৪। পরিসংখ্যান বিভাগ:
৫। ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ:
৬। ভূতত্ত্ব বিভাগ:
৭। ফলিত পদার্থ বিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক্স বিভাগ
'৮। ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রযুক্তি বিভাগ:
৯। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ:
১০। জুট এন্ড ফাইবার প্রযুক্তি বিভাগ।
আইন অনুষদ
বিভাগ সমূহ
১। আইন বিভাগ
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ
বিভাগ সমূহ
১। অর্থনীতি বিভাগ :
২। রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ :
৩। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ:
৪। সমাজ বিজ্ঞান বিভাগ:
৫। লোক প্রশাসন বিভাগ:
৬। সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ বিভাগ
৭। নৃবিজ্ঞান বিভাগ:
৮। পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগ
৯। শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগ:
১০। উইমেন্স স্টাডিজ বিভাগ:
১১| ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ
বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ
বিভাগ সমূহ
১। ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ:
২। একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ:
৩। মার্কেটিং বিভাগ:
৪। ফিন্যান্স বিভাগ:
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের তালিকা
অধ্যাপক ও উপাচার্য
- অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাগেশ্বরী অধ্যাপক
- স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবাদপ্রতিম উপাচার্য তথা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ
- খগেন্দ্রনাথ মিত্র, রামতনু লাহিড়ী অধ্যাপক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
- জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, গুরুপ্রসাদ সিং রসায়ন অধ্যাপক
- দেবপ্রসাদ সর্বাধিকারী, উপাচার্য
- নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়, গুরুপ্রসাদ সিং কৃষিবিদ্যা অধ্যাপক
- ডক্টর মেঘনাদ সাহা, গুরুপ্রসাদ সিং পদার্থবিদ্যা অধ্যাপক
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাংলা ভাষার বিশেষ অধ্যাপক
- শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, জননেতা, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য।
- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, গুরুপ্রসাদ সিং ভাষাতত্ত্ব অধ্যাপক
- ক্ষুদিরাম দাস , রামতনু লাহিড়ী অধ্যাপক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
প্রাক্তনী
রাজনীতি


- মহম্মদ হামিদ আনসারি, ভারতের উপরাষ্ট্রপতি
- কর্নেল হিজ হাইনেস মহারাজা স্যার নৃপেন্দ্র নারায়ণ ভূপবাহাদুর, কোচবিহারের মহারাজ
- মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী, ভারতের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস সভানেত্রী
- রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের একাদশ সভাপতি তথা বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী
- জ্যোতি বসু, প্রবাদপ্রতিম ভারতীয় মার্কসবাদী কমিউনিস্ট নেতা তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- বিমান বসু, পশ্চিমবঙ্গ বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান
- কৃষ্ণা বসু, ভারতের লোকসভা সদস্য
- শিশির বসু, ভারতের লোকসভা সদস্য
- বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- মোহাম্মদ আলী বগুড়া, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
- লোকপ্রিয় গোপীনাথ বরদোলই, বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী তথা অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- ভূপেন্দ্রনাথ বসু, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ২৯তম সভাপতি তথা বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী
- নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, প্রবাদপ্রতিম ভারতীয় স্বাধীনতা যোদ্ধা, আজাদ হিন্দ সরকারের সর্বাধিনায়ক, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ৫৩তম সভাপতি তথা ফরওয়ার্ড ব্লকের প্রতিষ্ঠাতা
- শরৎচন্দ্র বসু, দিল্লিতে কেন্দ্রীয় অন্তর্বর্তী সরকারের শ্রম, খনি ও শক্তি সদস্য
- সোমনাথ চট্টোপাধ্যায়, ভারতীয় সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভার প্রাক্তন অধ্যক্ষ
- হিজ রয়্যাল হাইনেস রাজা মাউং সিউ প্রু চৌধুরি, পার্বত্য চট্টগ্রামের বোমাং উপজাতির প্রাক্তন রাজা
- তারকনাথ দাস, স্বাধীনতা সংগ্রামী
- অসীম দাশগুপ্ত, পশ্চিমবঙ্গের অর্থমন্ত্রী
- প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সী, ভারতের প্রাক্তন তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী
- রমেশচন্দ্র দত্ত, আইসিএস, ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ১৬শ সভাপতি
- ফুলরেণু গুহ, ভারতের প্রাক্তন সমাজকল্যাণ মন্ত্রী, ১৯৭২-৭৭
- বি. কে. হান্ডিক, কেন্দ্রীয় ক্যাবিনেট মন্ত্রী, ভারত সরকার
- এ. কে. ফজলুল হক, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
- বনোয়ারিলাল জোশী, মেঘালয়ের প্রাক্তন গভর্নর
- হুমায়ুন কবির, ভারতের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী
- বৃন্দা কারাট, সিপিআই(এম) পলিটব্যুরো সদস্য
- ব্রিংটন বুহাই লিংডো, মেঘালয়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- মহারাজাধিরাজ বাহাদুর স্যার উদয়চন্দ মহতাব, বর্ধমানের জমিদার
- বা মাও, ব্রহ্মদেশের (অধুনা মায়ানমার) প্রথম প্রিমিয়ার (প্রধানমন্ত্রী), ১৯৩৭-৪৩, ব্রহ্মদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি, ১৯৪৩-৪৫
- বিষ্ণুরাম মেধী, অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- অশোক মিত্র, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী
- মহম্মদ মহসিন, নেপালি জাতীয় পরিষদের সাম্মানিক চেয়ারম্যান তথা নেপাল রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টির সদস্য
- হরেন্দ্রকুমার মুখোপাধ্যায়, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল
- শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, কেন্দ্রীয় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রাক্তন শিল্প ও সরবরাহ সদস্য
- অজয় কুমার মুখোপাধ্যায়, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- হীরেন মুখোপাধ্যায়, ভারতের লোকসভা সদস্য
- প্রণব মুখোপাধ্যায়, ভারতের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী, বিদেশ ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
- সুব্রত মুখোপাধ্যায়, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মন্ত্রী
- মহারাজ সোমেন্দ্রচন্দ্র নন্দী, কাশিমবাজারের জমিদার
- বিশ্বেশ্বরপ্রসাদ কৈরালা, নেপালের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
- রাজেন্দ্র প্রসাদ, ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি
- অজিতকুমার পাঁজা, ভারতের প্রাক্তন বিদেশ প্রতিমন্ত্রী
- সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ, ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি
- জগজীবন রাম, ভারতের প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতির জনক, সেদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- কিরণশঙ্কর রায়, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- সৌগত রায়, ভারতের কেন্দ্রীয় নগরোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী তথা সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতা
- সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা পাঞ্জাবের প্রাক্তন রাজ্যপাল
- সুদর্শন রায়চৌধুরী, পশ্চিমবঙ্গের উচ্চশিক্ষা মন্ত্রী
- বিধানচন্দ্র রায়, পশ্চিমবঙ্গের রূপকার নামে অভিহিত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- মহম্মদ সেলিম, ভারতের লোকসভার প্রাক্তন সদস্য, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মন্ত্রী
- আবদুস সাত্তার, বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি
- প্রফুল্লচন্দ্র সেন, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী
- মহারাজা ভূপেন্দ্রচন্দ্র সিংহ, সাসুঙ্গার জমিদার
- যুবরাজ গজেন্দ্রচন্দ্র সিং, নয়াগড়ের যুবরাজ
- বিমল সিংহ, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন ভূমিসংস্কার মন্ত্রী
- অশোক সেন, ভারতের প্রাক্তন আইনমন্ত্রী
- অনুগ্রহ নারায়ণ সিনহা, বিহারের প্রথম অর্থমন্ত্রী
- অতীশ সিংহ, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন ক্যাবিনেট মন্ত্রী
- হোসেন শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
- জর্জ গিলবার্ট সোয়েল, ভারতের রাজ্যসভা সদস্য
- রামবরণ যাদব, নেপালের প্রথম রাষ্ট্রপতি
ধর্ম
- অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ, ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসিয়াসনেস সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা
- স্বামী গম্ভীরানন্দ, রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রাক্তন অধ্যক্ষ মহারাজ
- স্বামী জগদীশ্বরানন্দ, রামকৃষ্ণ মিশনের বিশিষ্ট সন্ন্যাসী ও অনুবাদক
- দুর্গামোহন দাশ, ব্রাহ্মসমাজের নেতা
- পরমহংস যোগানন্দ, হিন্দু যোগী, পাশ্চাত্যে ক্রিয়াযোগ চিন্তার অন্যতম প্রধান অগ্রণী প্রচারক
- স্বামী বিবেকানন্দ, শ্রীরামকৃষ্ণের প্রধান শিষ্য তথা রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের প্রতিষ্ঠাতা
- মহেন্দ্রনাথ গুপ্ত, শ্রীরামকৃষ্ণের সাক্ষাতশিষ্য তথা শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত গ্রন্থের রচয়িতা
- রেভারেন্ড লালবিহারী দে, ফ্রি চার্চ অফ স্কটল্যান্ডের ধর্মতাত্ত্বিক
- সীতানাথ তত্ত্বভূষণ, সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের ধর্মতাত্ত্বিক
সশস্ত্র বাহিনী
- জেনারেল জয়ন্ত নাথ চৌধুরী, সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে প্রথম বাঙালি
- এয়ার মার্শাল সুব্রত মুখার্জী, বিমান বাহিনী প্রধান, প্রথম বাঙালি এবং প্রথম ভারতীয় হিসেবে বিমান বাহিনীর সর্বোচ্চ পদে আসীন
- জেনারেল শঙ্কর রায় চৌধুরী, সেনাবাহিনী প্রধান
সরকার ও প্রশাসন
- আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, আইএএস, কলকাতার মুখ্য পৌর কমিশনার
- দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, আইএএস, ভারতের কৃষিসচিব
- আনন্দরাম বড়ুয়া, আইসিএস, অবিভক্ত বাংলার নোয়াখালি জেলার জেলাশাসক
- অশোক চট্টোপাধ্যায়, আইএএস, পশ্চিমবঙ্গ রাজস্ব বোর্ডের প্রাক্তন সদস্য
- চম্পক চট্টোপাধ্যায়, আইএএস, ভারতের শিক্ষাসচিব
- গুরুসদয় দত্ত, আইসিএস, পশ্চিমবঙ্গের স্থানীয় সরকার ও গণস্বাস্থ্য বিভাগীয় সচিব ও ব্রতচারী আন্দোলনের প্রবক্তা
- রণজিৎ দত্ত, বিদ্যাসাগর সেতু নির্মাণকারী সংস্থা ব্রেথওয়েট, বার্ন অ্যান্ড জেশপ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর
- বসন্ত কুমার দে, বেঙ্গল-নাগপুর রেলওয়ের কমর্শিয়াল ট্র্যাফিক ম্যানেজার
- ব্রজেন্দ্রনাথ দে, আইসিএস, বর্ধমানের কমিশনার
- শিবচন্দ্র দেব, অবিভক্ত বাংলার ডেপুটি কালেক্টর
- শ্যামল ঘোষ, ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের ওয়ার্কিং গ্রুপ অন ইন্টারনেট গভর্নেন্সের প্রাক্তন চেয়ারম্যান
- শায়স্তা সুহরাওয়ার্দি ইক্রামুল্লাহ, মরক্কোর পাকিস্তানি রাষ্ট্রদূত
- অশোক মিত্র, আইসিএস, জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়াত অধ্যাপক
- প্রসাদরঞ্জন রায়, আইএএস, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রসচিব
- জহর সরকার, আইএএস, ভারত সরকারের সংস্কৃতি সচিব
- সুকুমার সেন, আইসিএস, ভারতের প্রথম মুখ্য নির্বাচন কমিশনার
- রথীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত, আইএএস, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যসচিব
- নীতিশ সেনগুপ্ত, আইএএস, ভারতের রাজস্ব সচিব
- সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রথম ভারতীয় আইসিএস, গুজরাটের জেলা জজ, পারিবারিক সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মেজদাদা
- বিনয় রঞ্জন সেন, আইসিএস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত
- চন্দেশ্বর প্রসাদ নারায়ণ সিং, জাপান ও নেপালে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত ও পাঞ্জাব ও উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন গভর্নর
বিচার ব্যবস্থা
- ফণিভূষণ চক্রবর্তী, কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম ভারতীয় মুখ্য বিচারপতি
- গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভারতীয় উপাচার্য
- উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি
- আনন্দময় ভট্টাচার্য, বোম্বাই হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি
- মঞ্জুলা বসু, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি
- পান্নালাল বসু, বিশিষ্ট জুরি
- সুধীরঞ্জন দাশ, ভারতের প্রধান বিচারপতি
- হরচন্দ্র ঘোষ, কলকাতার স্মল কজ কোর্টের প্রথম বাঙালি বিচারপতি
- মনোমোহন ঘোষ, কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম অনুশীলনকারী ভারতীয় ব্যারিস্টার
- শরৎকুমার ঘোষ, রাজস্থানের প্রধান বিচারপতি
- আলতামাস কবির, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি
- আশুতোষ মুখোপাধ্যায়, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তথা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ বারের উপাচার্য, বাংলার বাঘ নামে অভিহিত
- চিত্ততোষ মুখোপাধ্যায়, কলকাতা ও বোম্বাই হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি
- রমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি
- সব্যসাচী মুখোপাধ্যায়, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি
- শক্তিনাথ মুখোপাধ্যায়, কলকাতা হাইকোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট
- বি কে মুখার্জি, ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি
- রাধা বিনোদ পাল, আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারপতি ও খ্যাতনামা আইনশাস্ত্রবিদ
- হামুদুর রহমান, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি
- অজিত নাথ রায়, ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি
- গণেন্দ্র নারায়ণ রায়, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি
- অমল কুমার সরকার, ভারতের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি
- অমরেন্দ্রনাথ সেন, ভারতের সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি
- দীপক সেন, পটনা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি
- জ্ঞানেন্দ্রমোহন ঠাকুর, ১৮৬২ সালে প্রথম এশীয় ব্যারিস্টার
শিল্পোদ্যোগ
- জগমোহন ডালমিয়া, এম. এল.ডালমিয়া অ্যান্ড কোং-এর চেয়ারম্যান
- লর্ড ধরম বীর 'বিল' লাল অফ উডসল্যান্ড, যুক্তরাজ্যের বিশিষ্ট শিল্পপতি
- মণিলাল ভৌমিক, এক্সিমার লেসারের আবিষ্কর্তা
- রমাপ্রসাদ গোয়াঙ্কা, আরপিজি গ্রুপের চেয়ারম্যান এমারিটাস
- রামগোপাল ঘোষ, আর. জি. ঘোষ অ্যান্ড কোং নামক সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা তথা ধনী শিল্পপতি
- কাশীনাথ মেমনি, আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াং ইন্ডিয়া সংস্থার প্রাক্তন চেয়ারম্যান
- স্যার রাজেন মুখোপাধ্যায়, বার্নপুরে ইন্ডিয়ান আইরন অ্যান্ড স্টিল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা
- লক্ষ্মীনিবাস মিত্তাল, কোটিপতি ইস্পাত ব্যবসায়ী ও শিল্পপতি
- রাজা সুবোধচন্দ্র মল্লিক, লাইফ অ্যান্ড এশিয়া ইনস্যুরেন্স কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা
- প্রফুল্লচন্দ্র রায়, বেঙ্গল কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাকিউটিক্যালসের প্রতিষ্ঠাতা
- অরবিন্দ রায়, মার্টিন বার্ন লিমিটেডের চেয়ারম্যান
- রাহুল সেন, গিল্যান্ডার্স অরবুথনট অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর
চিকিৎসা
- লেফট্যানেন্ট কর্নেল জ্যোতিষচন্দ্র দে, আই.এম.এস, কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল
- সুভাষ মুখোপাধ্যায়, ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন ব্যবহারকারী প্রথম ভারতীয় চিকিৎসক (বিশ্বে দ্বিতীয়)
- সুর্যকুমার গুডিভ চক্রবর্তী, মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল কলকাতা ১৮৪৯ সালে ভারতীয় হিসেবে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ লন্ডন থেকে ডক্টর অফ মেডিসিন বা এমডি ডিগ্রিপ্রাপ্ত
বিদ্যাচর্চা



- রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, ঐতিহাসিক তথা হরপ্পা সংস্কৃতির প্রধান কেন্দ্র মহেঞ্জোদাড়োর আবিষ্কর্তা
- শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্য বিশেষজ্ঞ
- চন্দ্রমুখী বসু, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রথম দুইজন মহিলা স্নাতকের অন্যতম তথা দক্ষিণ এশিয়ার কোনো স্নাতকোত্তর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রথম মহিলা প্রধান
- গিরীন্দ্রশেখর বসু, ইন্ডিয়ান সাইকোঅ্যানালিটিক্যাল সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা
- জগদীশচন্দ্র বসু, স্বনামধন্য বৈজ্ঞানিক
- নির্মলকুমার বসু, ভারতের জনগণনা কমিশনার
- সত্যেন্দ্রনাথ বসু, পদার্থবিদ, বসু-আইনস্টাইন সংখ্যায়নের অন্যতম আবিষ্কর্তা
- সব্যসাচী ভট্টাচার্য, চেয়ারম্যান, আইসিএইচআর, দিল্লি
- মণিলাল ভৌমিক, বিশিষ্ট পদার্থবিদ
- উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী, চিকিৎসক, ১৯২৯ সালে চিকিৎসা বিভাগে নোবেল পুরস্কার মনোনয়নপ্রাপ্ত
- মানিক চাকী, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগীয় প্রধান
- সুখময় চক্রবর্তী, সদস্য, ভারতের কেন্দ্রীয় যোজনা কমিশন
- রমাপ্রসাদ চন্দ, ঐতিহাসিক, নৃতত্ত্ববিদ ও
- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ভাষাবিদ
- নীরদচন্দ্র চৌধুরী, ঐতিহাসিক ও সংস্কৃতি বিশারদ
- জাহাঙ্গির কোয়াজি, অর্থনীতিবিদ
- শমী দাস, হেডমাস্টার, দ্য দুন স্কুল
- অশীন দাশগুপ্ত, প্রাক্তন উপাচার্য, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, শান্তিনিকেতন
- বরুণ দে, চেয়ারম্যান, পশ্চিমবঙ্গ হেরিটেজ কমিশন, কলকাতা
- মহাশ্বেতা দেবী, সমাজকর্মী, ঔপন্যাসিক, মার্কসবাদী নারীবাদী
- কে. ডেভিড, নূতন নিয়ম বিশারদ
- ড. মহাদেব দত্ত, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগীয় প্রধান
- অম্লান দত্ত, প্রাক্তন উপাচার্য, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, শান্তিনিকেতন
- ভবতোষ দত্ত, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন অর্থসচিব
- মিরসা এলিয়াদ, বিশিষ্ট ধর্মীয় পণ্ডিত ও দার্শনিক
- জ্ঞানচন্দ্র ঘোষ, রসায়নবিদ
- প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ, ইংরেজি সাহিত্য বিশারদ
- শঙ্কর ঘোষ ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট বিজ্ঞানী
- সুরজিৎ ঘোষ, বিজ্ঞানী
- বিরজাশঙ্কর গুহ, প্রথম ডিরেক্টর ভারতীয় পুরাতাত্ত্বিক সর্বেক্ষণ
- কে. এস. কৃষ্ণন, দার্শনিক
- প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ, প্রতিষ্ঠাতা, ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিস্টিকাল ইনস্টিটিউট
- রমেশচন্দ্র মজুমদার, প্রসিদ্ধ ঐতিহাসিক, প্রাক্তন উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- অশেষপ্রসাদ মিত্র, প্রাক্তন ডিরেক্টর সিএসআইআর ইন্ডিয়া
- ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সমালোচক, বিংশ শতাব্দীর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম কৃতি বাঙালি
- ব্রতীন মুখোপাধ্যায়, প্রাচীন ইতিহাসের অধ্যাপক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
- ড. সম্বিত নাগ, বিশিষ্ট গণিতবিদ
- গণেশ প্রসাদ , গণিতবিদ
- সি. আর. রাও, কিংবদন্তী ভারতীয় সংখ্যাতত্ত্ববিদ
- রজতকান্ত রায়, উপাচার্য, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, শান্তিনিকেতন
- সতীশচন্দ্র রায়, ধ্রুপদী সাহিত্যবিদ ও শিক্ষক
- তপন রায়চৌধুরী, ভারতীয় ইতিহাস ও সভ্যতার শিক্ষক, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়
- হেমচন্দ্র রায়চৌধুরী, প্রাক্তন উপাচার্য, পটনা বিশ্ববিদ্যালয়
- সত্যব্রত রায়চৌধুরী, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানবিদ, ফেলো, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়
- কামিনী রায়, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রথম মহিলা সাম্মানিক স্নাতক তথা ভারতের প্রথম নারীবাদী লেখক
- প্রফুল্লচন্দ্র রায়, রসায়নবিদ
- মেঘনাদ সাহা, পদার্থবিদ
- সুনন্দ সান্যাল, অর্থনীতির অধ্যাপক, জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়, নতুন দিল্লি
- বিনয়কুমার সরকার, অর্থনীতিবিদ
- সুমিত সরকার, ইতিহাসের অধ্যাপক, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়
- সুশোভন সরকার, অধ্যাপক ও ইতিহাস বিভাগীয় প্রধান, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা
- স্যার যদুনাথ সরকার, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য
- অমর্ত্য সেন, মাস্টার, ট্রিনিটি কলেজ, কেমব্রিজ তথা ১৯৯৮ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার বিজেতা
- অশোক সেন, স্ট্রিং থিওরিস্ট
- বিনয়চন্দ্র সেন, ঐতিহাসিক, গবেষক ও ভারততত্ত্ববিদ
- দীনেশচন্দ্র সেন, প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্য বিশারদ
- স্যার ব্রজেন্দ্রনাথ শীল, দার্শনিক
- ব্রজেন্দ্রনাথ শীল, উপাচার্য, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় ও মহীশূর বিশ্ববিদ্যালয়
- গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিকাভ, দার্শনিক সাহিত্যতত্ত্ববিদ
- নিখিলরঞ্জন সেন, গণিতজ্ঞ
- সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত, অধ্যাপক ও ইংরেজি বিভাগীয় প্রধান প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা
- অমলেশ ত্রিপাঠী, আধুনিক ভারতীয় ইতিহাসের আশুতোষ অধ্যাপক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
- কুরুভিলা জাকারিয়া, অধ্যাপক ও ইতিহাস বিভাগীয় প্রধান প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা
- ক্ষুদিরাম দাস, রামতনু লাহিড়ী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান বাংলা বিভাগ ,কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
সাহিত্য
- জীবনানন্দ দাশ, প্রসিদ্ধ কবি ও সাহিত্যিক
- আচার্য কুবেরনাথ রাই বিশিষ্ট হিন্দি সাঠিত্যিক
- মনমোহন বসু, কবি ও নাট্যকার
- বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র, কবি ও বেতার-ব্যক্তিত্ব, মহিষাসুরমর্দিনী বেতার অনুষ্ঠান খ্যাত
- পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলা আধুনিক গানের গীতিকার
- সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত, কবি
- সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, কবি ও গদ্যকার
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক তথা ভারতের জাতীয় স্তোত্র বন্দেমাতরম্-এর রচয়িতা
- বেঞ্জামিন ওয়াকার, লেখক
- ভারতী মুখোপাধ্যায়, লেখক
- বিমল কর, ঔপন্যাসিক
- বিমল মিত্র, ঔপন্যাসিক
- বিনয় মজুমদার, কবি
- চিত্রা বন্দ্যোপাধ্যায় দিবাকারুণী, লেখক
- দিব্যেন্দু পালিত, বিজ্ঞাপন নির্মাতা, পরে ঔপন্যাসিক
- কাদম্বিনী গাঙ্গুলি, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের প্রথম দুইজন মহিলা স্নাতকের অন্যতম তথা দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম মহিলা চিকিৎসক যিনি ইউরোপীয় মেডিসিন ব্যবস্থায় শিক্ষিত হন
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত, কবি ও নাট্যকার, বাংলা ভাষায় ব্ল্যাঙ্ক ভার্স বা অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক
- নির্মলকুমার গঙ্গোপাধ্যায়
- পরমহংস যোগানন্দ
- প্রেমেন্দ্র মিত্র, কবি ও লেখক
- পূর্ণেন্দু পত্রী, কবি, লেখক, চিত্র পরিচালক, প্রচ্ছদশিল্পী
- রাধানাথ শিকদার
- রাজশেখর বসু, লেখক
- সমরেশ মজুমদার, লেখক
- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, ঔপন্যাসিক
- শশীব্রত, লেখক
- শঙ্খ ঘোষ, কবি ও সমালোচক
- শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, কবি ও লেখক
- সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, কবি ও লেখক
- সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ, ঔপন্যাসিক
- তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, লেখক
- সুভাষ মুখোপাধ্যায়, কবি
- বুদ্ধদেব গুহ, কথাসাহিত্যিক
- পার্বতীপ্রসাদ বড়ুয়া, সাহিত্যিক
- বাণী বসু, লেখক
- ফররুখ আহমদ, কবি
- জসীমউদ্দিন, কবি
সাংবাদিকতা
- বরুণ সেনগুপ্ত, সম্পাদক, বর্তমান পত্রিকা
- ডেরেক ও’ব্রায়ান, জাতীয় স্তরে খ্যাতিপ্রাপ্ত ক্যুইজমাস্টার ও টেলিভিশন উপস্থাপক
- রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়, বিশিষ্ট সাংবাদিক, প্রবাসী ও দ্য মর্ডান রিভিউ পত্রিকার সম্পাদক
- শঙ্করলাল ভট্টাচার্য, সাংবাদিক, লেখক ও জীবনীকার
- সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, সাংবাদিক
- রতন ভট্টাচার্য , ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক
চলচ্চিত্র, নাটক ও সংগীত
- অভিষেক চ্যাটার্জী, অভিনেতা
- অজিতকুমার চক্রবর্তী, সংগীতকার
- অঞ্জন চট্টোপাধ্যায়, সেতারশিল্পী
- অঞ্জন দত্ত, গায়ক ও সঙ্গীত পরিচালক
- অরুণকুমার সাহা, সংগীতকার
- ইন্দ্রাণী সেন, জনপ্রিয় গায়িকা
- উৎপল দত্ত, কিংবদন্তী চলচ্চিত্র ও নাট্যাভিনেতা এবং নাট্যকার
- উৎপলা সেন, জনপ্রিয় গায়িকা
- ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, অভিনেত্রী
- কুমার শানু, গায়ক
- ক্ল্যারেন্স বার্লো, সংগীতকার
- জিৎ গাঙ্গুলী, সংগীতকার
- ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ, ঊনবিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় নাট্যব্যক্তিত্ব
- সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, কিংবদন্তী চলচ্চিত্র ও নাট্যাভিনেতা এবং আবৃত্তিকার
- তন্ময় বসু, বিশিষ্ট তবলাবাদক
- তৃপ্তি মিত্র, নাট্যকার ও নাট্যাভিনেত্রী
- দীপ্তেন্দু প্রামাণিক, ইস্ট ইন্ডিয়া মোশন পিকচার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম সেক্রেটারি
- দেবব্রত বিশ্বাস, রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী
- নব্যেন্দু চট্টোপাধ্যায়, চিত্র পরিচালক
- নীল দত্ত, গায়ক ও সঙ্গীত পরিচালক
- পঙ্কজ মল্লিক, সংগীতকার, সঙ্গীত পরিচালক ও গায়ক
- পি. সি. সরকার, জুনিয়র, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জাদুকর
- বাদল সরকার, নাট্যকার
- বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, চিত্র পরিচালক
- মনোজ মিত্র, কিংবদন্তী চলচ্চিত্র ও নাট্যাভিনেতা এবং নাট্যকার
- মাধব শর্মা, যুক্তরাজ্যভিত্তিক কমেডিয়ান ও অভিনেতা
- মান্না দে, কিংবদন্তি গায়ক
- মিঠুন চক্রবর্তী, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বিজয়ী ভারতীয় চলচ্চিত্রাভিনেতা
- মৃণাল সেন, চিত্র পরিচালক
- রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত, নন্দীকার নাট্যগোষ্ঠীর পরিচালক ও বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব
- সত্যজিৎ রায়, অস্কার বিজয়ী চিত্র পরিচালক
- সুচিত্রা মিত্র, কিংবদন্তী রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী ও লেখক
- সুমিত্রা মুখোপাধ্যায়, অভিনেত্রী
- শিশিরকুমার ভাদুড়ি, বিশিষ্ট নট
চিত্রশিল্পী
- বিভাস চৌধুরী, চিত্রশিল্পী
- বুলবুল চৌধুরী, চিত্রশিল্পী
- আজমল হুসেন, চিত্রশিল্পী
- মুস্তাফা মনওয়ার, চিত্রশিল্পী
ক্রীড়াজগত
- তালিমেরন আও, ১৯৪৮ সালের অলিম্পিক গেমসে ভারতীয় ফুটবল দলের সদস্য
- সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, ভারতের জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক
- সূর্যশেখর গঙ্গোপাধ্যায়, এফআইডিই দাবা গ্র্যান্ডমাস্টার ও জাতীয় চ্যাম্পিয়ন
- গৌরগোপাল ঘোষ, ফুটবল খেলোয়াড়, মোহনবাগান অ্যাথলেটিক ক্লাব
- শৈলেন মান্না, ১৯৪৮ সালে লন্ডন অলিম্পিকসে ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক ও ১৯৫১ সালের এশিয়ান গেমসের গোল্ড মেডেলিস্ট
- ধর্ম ভক্ত মাথেমা, নেপালি বডিবিল্ডার ও রাজনৈতিক কর্মী
- লিয়েন্ডার পেজ, অলিম্পিক ব্রোঞ্জ মেডালিস্ট, উইমবলডন ও ফরাসি ওপেন ডবলস চ্যাম্পিয়ন টেনিস খেলোয়াড়
- ভেস পেজ, প্রাক্তন অলিম্পিক হকি খেলোয়াড়
- নর্ম্যান প্রিচার্ড, প্রাক্তন অলিম্পিক সিলভার মেডালিস্ট
- সঞ্জয় রায়, অসম রঞ্জি ক্রিকেট দলের প্রাক্তন খেলোয়াড়
পাদটীকা
- "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (PDF)। ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৮।
- Chakraborty, Rachana। "University of Calcutta"। Banglapedia। Asiatic Society of Bangladesh। ২০০৭-০৪-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২২।
- ভারতের ইতিহাস: ১৫২৬ খ্রীষ্টাব্দ হইতে ১৯১৪ খ্রীষ্টাব্দ পর্যন্ত , অতুলচন্দ্র রায় ও প্রণবকুমার চট্টোপাধ্যায়, মৌলিক লাইব্রেরি, কলকাতা, ১৯৯৯, পৃ. ৪৫৬
- "কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়: সার্ধশতবর্ষ সমীক্ষণ", দীনেশচন্দ্র সিংহ, সারস্বত: বাংলার শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের ইতিবৃত্ত, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, কলকাতা, ২০০৮, পৃ. ১৬১-৭২
- >"কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরনো দিনগুলি", দীনেশচন্দ্র সিংহ, প্রসঙ্গ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতা, ২০০৭, পৃ. ১-৫
- "Genesis and Historical Overview of the University"। University and its Campuses। University of Calcutta। ২০০৭-০৩-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২২।
- "Memorable Events"। University and its Campuses। University of Calcutta। ২০০৭-০৩-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৩-২২।
- Tribune of India article on Nawab Jassa Singh Ahluwalia Government College
- "Campus Area"। University and its Campuses। University of Calcutta। ২০০৭-০৩-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Campuses"। University and its Campuses। University of Calcutta। ২১ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুলাই ২০১০।
- "Calcutta University plans Techno campus"। Other States: West Bengal। The Hindu। ১৬ জানুয়ারি ২০০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১৩।
- [ http://www.caluniv.ac.in/About%20the%20university/university_frame.htm ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৮ আগস্ট ২০১১ তারিখে University Song]
- "Courses Offered"। University of Calcutta। ২০১২-০৩-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Faculty Council for Post-Graduate Studies in Agriculture"। Courses offered। University of Calcutta। ২০১২-০৩-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Faculty Council for Post-Graduate Studies in Arts"। Courses offered। University of Calcutta। ২০১২-০৩-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Department of Economics"। Courses offered। University of Calcutta। ২০০৭-০৪-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Department of Arabic & Persian"। Courses offered। University of Calcutta। ২০০৭-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Department of Archaeology"। Courses offered। University of Calcutta। ২০০৭-১০-১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Department of Ancient Indian History & Culture"। Courses offered। University of Calcutta। ২০০৭-০৪-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।
- "Department of Bengali Language & Literature"। Courses offered। University of Calcutta। ২০০৭-১০-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৪-১১।