লর্ড

এলা মারিয়া লানি ইয়েলিচ-ও'কনার (জন্ম ৭ নভেম্বর ১৯৯৬), অধিক পরিচিত তার স্টেজ নাম লর্ড দ্বারা, একজন নিউজিল্যান্ডীয় সংগীতশিল্পী এবং গীতিকার। তিনি ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীত পরিবেশনায় আগ্রহী ছিলেন। ১৩ বছর বয়সে ইউনিভার্সাল মিউজিক গ্রুপ তাকে চুক্তিবদ্ধ করে।[1] পরবর্তীতে তিনি গীতিকার এবং সঙ্গীত প্রযোজক জোয়েল লিটলের সাথে জুটিবদ্ধ হন যিনি লর্ডের বেশিরভাগ গানের কথা ও সঙ্গীত প্রযোজনা করেছেন। তার প্রথম এক্সটেন্ডেড প্লে দ্য লাভ ক্লাব ইপি মার্চ ২০১৩ সালে বাণিজ্যিক মুক্তি পায়।[1] এক্সটেন্ডেড প্লেটি অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডের জাতীয় রেকর্ড চার্টে ২ নম্বরে পৌঁছায়।[2]

লর্ড
লর্ড ২০১৪ সালে সিডনি লেনওয়ে ফেস্টিভ্যালে
প্রাথমিক তথ্য
জন্ম নামএলা মারিয়া লানি ইয়েলিচ-ও‘কনার
জন্ম (1996-11-07) ৭ নভেম্বর ১৯৯৬
টাকাপুনা, অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড
ধরন
  • আর্ট পপ
  • ড্রিম পপ
  • ইলেকট্রনিকা
  • ইন্ডি পপ
  • ইলেকট্রোপপ
  • ইন্ডিইলেকট্রনিকা
পেশা
  • গায়িকা
  • গীতিকার
বাদ্যযন্ত্রসমূহভোকাল
কার্যকাল২০০৯–বর্তমান
লেবেল
  • ইউএমজি
  • লাভা
  • রিপাবলিক
সহযোগী শিল্পী
  • জোয়েল লিটল
ওয়েবসাইটlorde.co.nz

লর্ড ২০১৩ সালের মাঝামাঝিতে তার প্রথম একক রয়্যালস মুক্তি দেন।[3] এটি আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং এর ফলে লর্ড ১৯৮৭ সালের পর সবচেয়ে কম বয়সী একক শিল্পী হিসেবে বিলবোর্ড হট ১০০ এর শীর্ষস্থান অর্জন করেন। ২০১৩ সালের শেষের দিকে তার প্রথম অ্যালবাম পিউর হেরোইন মুক্তি পায়।[4] অ্যালবামটি অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডে শীর্ষস্থান দখল করে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিলবোর্ড ২০০তে তৃতীয় স্থানে পৌছায়। এর পরবর্তী এককগুলি হল “টেনিস কোর্ট”, “টিম”, নো বেটার এবং “গ্লোরি অ্যান্ড গোর”।

লর্ডের সঙ্গীতের ধারা মূলত ইলেকট্রনিকা, পপ, রক। তিনি দুইটি গ্র্যামি পুরস্কার, একটি ব্রিট পুরস্কার এবং দশটি নিউজিল্যান্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন।[5][6] ফোর্বস ২০১৩ সালে তাকে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী কিশোরী হিসেবে নির্বাচিত করে এবং পরবর্তী বছর তিনি ফোর্বসের ৩০ এর নিচে ৩০ তালিকায় জায়গা করে নেন।[7] ,

ডিস্কোগ্রাফি

  • পিওর হিরোইন (২০১৩)
  • মেলোড্রামা (২০১৭)

তথ্যসূত্র

  1. Blumentrath, Jan (২১ জানুয়ারি ২০১৪)। "Interview with Scott MacLachlan, manager of Lorde"HitQuarters। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
  2. "The Love Club EP"ARIA Charts. Hung Medien। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫
  3. "Future Releases on Triple A (AAA) Radio Stations"। All Access Music Group। ৯ মে ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫
  4. "Pure Heroine – Album"। Australia: iTunes Store। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫
  5. "Lorde wins big at 2013 NZ Music Awards"3 News। ২১ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫
  6. "Grammys 2014: Winners list"। CNN। ২৭ জানুয়ারি ২০১৪। ১৩ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫
  7. "Lorde is 'changing our world' says Forbes"The New Zealand Herald। ৭ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৫

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.