মারি গেল-মান
মারি গেল-মান (১৫ সেপ্টেম্বর ১৯২৯–২৪ মে, ২০১৯)[1][2] একজন মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী। মৌলিক কণাসমূহের পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে মৌলিক গবেষণার জন্য তিনি ১৯৬৯ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার জন্ম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক সিটির ম্যানহাটনে।
মারি গেল-মান | |
---|---|
![]() ২০০৭ সালে লেকচার দিচ্ছেন মারি গেল-মান | |
জন্ম | ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯২৯ ম্যানহাটন, নিউ ইয়র্ক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র |
মৃত্যু | ২৪ মে ২০১৯ |
বাসস্থান | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
জাতীয়তা | ![]() |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠান | সান্তা ফে ইনস্টিটিউট ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি অফ নিউ মেক্সিকো |
প্রাক্তন ছাত্র | ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়, এমআইটি |
পিএইচডি উপদেষ্টা | ভিক্টর উইসকপ |
পিএইচডি ছাত্ররা | কেনেথ জি উইলসন ![]() সিডনি কোলম্যান রড ক্রিউদার জেমস হার্টল ক্রিস্টোফার হিল এইচ জে মেলশ Barton Zwiebach কেনেথ ইয়াং |
পরিচিতির কারণ | কোয়ার্ক, মৌলিক কণা, দুর্বল নিউক্লিয় বল |
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার | ![]() |
পুরস্কার ও সম্মাননা
পুরস্কারসমূহ
- ডেনি হাইনেমান পুরস্কার (১৯৫৯)
- আর্নেস্ট অরল্যান্ডো লরেন্স পুরস্কার (১৯৬৬)
- ফ্রাংকলিন পদক (১৯৬৭)
- জন জে কার্টি পদক (১৯৬৮)
- পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৬৯)
- রিসার্চ করপোরেশন পুরস্কার (১৯৬৯)
- রোল অফ অনার ফর এনভিরনমেন্টাল এচিভমেন্ট, জাতিসংঘ পরিবেশ বিষয়ক প্রোগ্রাম (১৯৮৮)
- এরিস পুরস্কার (১৯৯০)
- টেলুরাইড টেক ফেস্টিভাল অ্যাওয়ার্ড ফর টেকনোলজি, টেলুরাইড, কলোরাডো, ২০০২
- বর্ষসেরা মানবতাবাদী (২০০৫), অ্যামেরিকান হিউম্যানিস্ট অ্যাসোসিয়েশন
বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত সম্মানজনক ডিগ্রি
- ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় — ডিএসসি, ১৯৫৯
- শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় — এসসিডি (এইচসি), ১৯৬৭
- ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আর্বানা-শ্যাম্পেন — এসসিডি (এইচসি), ১৯৬৮
- ওয়েসলেয়ানবিশ্ববিদ্যালয় — এসসিডি (এইচসি), ১৯৬৮
- তুরিন বিশ্ববিদ্যালয়, ইতালি — সম্মানসূচক ডক্টরেট, ১৯৬৯
- ইউনিভার্সিটি অব উটাহ — এসসিডি (এইচসি), ১৯৭০
- কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় — এসসিডি (এইচসি), ১৯৭৭
- কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়, ইংল্যান্ড — এসসিডি (এইচসি), ১৯৮০
- অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ইংল্যান্ড — ডিএসসি (এইচসি), ১৯৯২
- দক্ষিণ ইলিনয় বিশ্ববিদ্যালয় — এসসিডি (এইচসি), ১৯৯৩
- ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয় — এসসিডি (এইচসি), প্রাকৃতিক সম্পদের ডক্টরেট, ১৯৯৪
- সাউদার্ন মেথডিস্ট বিশ্ববিদ্যালয় — এসসিডি (এইচসি), ১৯৯৯
তথ্যসূত্র ও প্রাসঙ্গিক অধ্যয়ন
- Murray Gell-Mann Home page at Santa Fe Institute
- Encyclopaedia Britannica's Biography of Murray Gell-Mann
- Murray Gell-Mann - পিপ্ল্স আর্কাইভে ভিডিও
- The Man With Five Brains
- Strange Beauty home page
- The Making Of A Physicist: A Talk With Murray Gell-Mann
- The many worlds of Murray Gell-Mann
- THE SIMPLE AND THE COMPLEX, Part I: THE QUANTUM AND THE QUASI-CLASSICAL with MURRAY GELL-MANN, Ph.D.
- The Man Who Knows Everything, David Berreby, New York Times, May 8, 1994
বহিঃসংযোগ
- Johnson, George (মে ২৪, ২০১৯)। "Murray Gell-Mann, Who Peered at Particles and Saw the Universe, Dies at 89"। Obituaries। The New York Times। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ মে ২৪, ২০১৯।
- Carroll, Sean (মে ২৮, ২০১৯)। "The Physicist Who Made Sense of the Universe - Murray Gell-Mann's discoveries illuminated the most puzzling aspects of nature, and changed science forever."। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ মে ২৮, ২০১৯।
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.