এডওয়ার্ড ভিক্টর অ্যাপলটন

স্যার এডওয়ার্ড ভিক্টর অ্যাপলটন (সেপ্টেম্বর ৬, ১৮৯২ - এপ্রিল ২১, ১৯৬৫) একজন ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী ছিলেন।[9][10][11][12][13][14][15] তিনি নাইটহুড লাভ করেন ১৯৪১ সালে, আর ১৯৪৭ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার নোবের পুরস্কার প্রাপ্তির কারণ ছিল আয়নমণ্ডল বিষয়ক জ্ঞান ও তথ্যের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তিতে রাডার নির্মাণ সম্ভব হয়েছিল।

এডওয়ার্ড ভিক্টর অ্যাপলটন
জন্মএডওয়ার্ড ভিক্টর অ্যাপলটন
(১৮৯২-০৯-০৬)৬ সেপ্টেম্বর ১৮৯২
ব্র্যাডফোর্ড, ওয়েস্ট ইয়র্কশায়ার, ইংল্যান্ড
মৃত্যু২১ এপ্রিল ১৯৬৫(1965-04-21) (বয়স ৭২)
এডিনবার্গ, স্কটল্যান্ড
জাতীয়তাইংরেজ
কর্মক্ষেত্রপদার্থবিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানকেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়
কিংস কলেজ লন্ডন
এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাভেন্ডিশ ল্যাবরেটরী
প্রাক্তন ছাত্রSt John's College, Cambridge
শিক্ষায়তনিক উপদেষ্টাবৃন্দজে জে টমসন
আর্নেস্ট রাদারফোর্ড
উল্লেখযোগ্য ছাত্রবৃন্দJ. A. Ratcliffe
Charles Oatley
পরিচিতির কারণIonospheric Physics[1][2][3][4][5][6][7]
Appleton layer
Demonstrating existence of Kennelly–Heaviside layer
উল্লেখযোগ্য
পুরস্কার
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৪৭)
ফেলো অব দ্য রয়েল সোসাইটি (১৯২৭)[8]
ফ্যারাডে মেডেল
Hughes Medal
রয়েল মেডেল
Chree Medal

জীবনী

অ্যাপলটন ইংল্যান্ডের পশ্চিম ইয়র্কশায়ারের ব্রাডফোর্ডে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রাথমিক পড়াশোনা সম্পন্ন হয় হ্যানসন গ্রামার স্কুলে। ১৮ বছর বয়সে কেমব্রিজের সেন্ট জন্‌স কলেজে পড়াশোনার জন্য একটি বৃত্তি লাভ করেন। সেখান থেকে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানে প্রথম শ্রেণীর ডিগ্রী নিয়ে বের হন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি পশ্চিম রাইডিং রেজিমেন্টে যোগ দেন এবং পরবর্তিতে রয়েল ইঞ্জিনিয়ার্‌সে বদলি হন।

বিশ্বযুদ্ধে সক্রিয় অবদান রাখেন। যুদ্ধের পর ফিরে এসে ১৯২০ সালে ইংল্যান্ডের ক্যাভেন্ডিশ গবেষণাগারে পরীক্ষণিক পদার্থবিজ্ঞানের সহকারী প্রদর্শকের চাকরিতে যোগ দেন। ১৯২৪ থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত কিংস কলেজ লন্ডনের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক পদে কাজ করেন এবং ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাকৃতিক দর্শন বিভাগের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত থাকেন। এরপর ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত প্রায় ১০ বছর সাইন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ বিভাগের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন।

গবেষণাকর্ম

১৯০২ সালে অলিভার হেভিসাইড এবং এ ই কেনেলি স্বাধীনভাবে এমন একটি পরিবাহক লেয়ারের অস্তিত্বের কথা ঘোষণা করেন যা বেতার তরঙ্গসমূহকে প্রতিফলিত করে। এর পরই মার্কনি তার বিখ্যাত ট্রান্সআটলান্টিক ট্রান্সমিশন সম্পন্ন করেন যার জন্য সংকেতের বেঁকে যাওয়া আবশ্যিক ছিল।

সম্মাননা

তার নামে যে সমস্ত জিনিসের নামকরণ করা হয়েছে সেগুলো হল:

তথ্যসূত্র

  1. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1038/157691a0, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1038/157691a0 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  2. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1038/115333a0, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1038/115333a0 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  3. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1126/science.106.2740.17, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1126/science.106.2740.17 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  4. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1038/136548b0, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1038/136548b0 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  5. Appleton, EV (১৯৩২)। "Wireless Studies of the Ionosphere"। J. Inst. Elec. Engrs.doi:10.1049/jiee-1.1932.0144
  6. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1098/rspa.1927.0093, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1098/rspa.1927.0093 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  7. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1098/rspa.1925.0149, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1098/rspa.1925.0149 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  8. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1098/rsbm.1966.0001, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1098/rsbm.1966.0001 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  9. "Sir Edward Appleton (1892–1965)"
  10. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1063/1.3047706, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1063/1.3047706 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  11. Süsskind, Charles (১৯৭০)। "Appleton, Edward Victor"। Dictionary of Scientific Biography1। New York: Charles Scribner's Sons। পৃষ্ঠা 195–196। আইএসবিএন 0-684-10114-9।
  12. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1098/rsta.1975.0088, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1098/rsta.1975.0088 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  13. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1093/ref:odnb/30426 , এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1093/ref:odnb/30426 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  14. দৃষ্টি আকর্ষণ: এই টেমপ্লেটি ({{cite doi}}) অবচিত। doi দ্বারা চিহ্নিত প্রকাশনা উদ্ধৃত করার জন্য:10.1126/science.119.3082.103, এর পরিবর্তে দয়া করে |doi=10.1126/science.119.3082.103 সহ {{সাময়িকী উদ্ধৃতি}} ব্যবহার করুন।
  15. Clark, Ronald (১৯৭১)। Sir Edward Appleton। Oxford: Pergamon Press।

বহিঃসংযোগ

অ্যাকাডেমিক অফিস
পূর্বসূরী
স্যার জন ফ্রেসার
এডিনবরা বিশ্বববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ
১৯৪৮–১৯৬৫
উত্তরসূরী
মাইকেল সোয়ান
পুরস্কার
পূর্বসূরী
Ernst A. Guillemin
আইআরই মেডেল অফ অনার
১৯৬২
উত্তরসূরী
জর্জ সি সাউথওয়ার্থ
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.