বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জাতীয় ক্রিকেট দল হিসেবে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে। তারা "বেঙ্গল টাইগার" নামেও পরিচিত। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (সংক্ষেপে বিসিবি) এই দল পরিচালনা করে। বাংলাদেশ আইসিসি'র টেস্টএকদিনের আন্তর্জাতিক মর্যাদাপ্রাপ্ত স্থায়ী সদস্য দেশগুলোর অন্তর্ভুক্ত। তারা দশম টেস্টখেলুড়ে দেশ হিসেবে ভারতের বিপক্ষে ২০০০ সালে ঢাকায় তাদের প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলে।

বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের লোগো
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের লোগো
টেস্ট মর্যাদা২০০০
প্রথম টেস্টবনাম  ভারত, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা, ১০-১৩ নভেম্বর, ২০০০
অধিনায়ক
কোচ রাসেল ডোমিঙ্গো
আইসিসি টেস্ট, ওডিআই এবং টি২০আই র‌্যাঙ্কিং৯ম (টেস্ট)
৭ম (ওডিআই)
১০ম (টি২০)
টেস্ট ম্যাচ
– বর্তমান বছর
১১৪
সর্বশেষ টেস্ট বাংলাদেশ বনাম  ভারত
জয়/পরাজয়
– বর্তমান বছর
১৬/৮৮ (১৬ ড্র)
০/২
৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ করে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে। সেবারের টুর্নামেন্টে চার ম্যাচের দু'টিতে তারা হেরে যায় এবং দু'টিতে জয়লাভ করে। এর সাত বছর পর ১৯৮৬ সালের ৩১ মার্চ এশিয়া কাপে ক্রিকেটে তারা তাদের সর্বপ্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচটি খেলে পাকিস্তানের বিপক্ষে। ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ আইসিসি ট্রফি জেতে এবং এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো ১৯৯৯ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। বিশ্বকাপে তারা পাকিস্তান এবং স্কটল্যান্ডকে পরাজিত করে।

১৯৯৭ সাল থেকেই বাংলাদেশ ক্রিকেট দল আইসিসি ওয়ানডে খেলুড়ে দেশ হিসেবে ওয়ানডে খেলে আসছে। ২০০০ সালের ২৬ জুন তারা দশম টেস্ট খেলুড়ে দেশ হিসেবে আইসিসি'র সদস্যপদ লাভ করে। ২০১৭ সালের ১৯ মার্চ পর্যন্ত তারা মোট ১০০ টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে এবং ৯টি ম্যাচে জয়লাভ করে। তারা সর্বপ্রথম টেস্ট জেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। পরবর্তী টেস্ট দু'টো জিতে তারা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। মে, ২০১৯ সালে বাংলাদেশ আইসিসি র‍্যাংকিং অনুযায়ী টেস্টে ৯ম, ওডিআইয়ে ৭ম এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকের রেটিংয়ে ১০ম স্থানে অবস্থান করছে।

ওডিআই মর্যাদা প্রাপ্তি: ১৯৯৭ সালে
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তি: ২০০০ সালে

ইতিহাস

মূল নিবন্ধ:বাংলাদেশে ক্রিকেটের ইতিহাস

বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) সহযোগী সদস্যে পরিণত হয়। পরবর্তীতে রাকিবুল হাসানের নেতৃত্বে ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিতআইসিসি ট্রফিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে বিশ্ব ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ করে। চার ম্যাচের দু'টিতে তারা হেরে যায় এবং দু'টিতে জয়লাভ করে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু'র নেতৃত্বে এশিয়া কাপ ক্রিকেটে ১৯৮৬ সালের ৩১শে মার্চ বাংলাদেশ সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেটে পাকিস্তানের বিপক্ষে অংশগ্রহণ করে।

১৯৮৬ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখে। এটা সেই দলের ছবি।

আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ ১৯৮৮ সালের এশিয়া কাপে অংশগ্রহণ করে। এটাই ছিল বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত সর্বপ্রথম আন্তর্জাতিক একদিনের ক্রিকেট প্রতিযোগিতা। ভয়াবহ বন্যা সত্ত্বেও বাংলাদেশ আয়োজক হিসেবে সফলতার পরিচয় দেয়। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের পর বাংলাদেশ একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম জয়ের দেখা পায় ১৯৯৮ সালে। দীর্ঘ ২২ খেলায় হারের পর মোঃ রফিকের অসাধারণ নৈপুণ্যে (৭৭ রান ও ৩টি উইকেট) কেনিয়ার বিপক্ষে ভারতে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ এই জয়লাভ করে।[1] আতহার আলী খান-মোহাম্মদ রফিক জুটি ১৩৭ রান গড়েছিল। আতহার আলী খান করেন ৪৭ রান।[2] পরবর্তীতে অক্টোবর মাসে আইসিসি নক-আউট ট্রফি আয়োজন করে বাংলাদেশ যেখানে সকল টেস্ট খেলুড়ে দল এই একদিনের আন্তর্জাতিক নক-আউট প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জেতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পায় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার নিয়মিত সদস্য পদ লাভ করে। প্রথমবার বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেই বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় বাংলাদেশ। দলের অসাধারণ ফিল্ডিং এবং খালেদ মাহমুদের ব্যক্তিগত বোলিং (৩/৩১) নৈপুণ্যে বাংলাদেশ ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপজয়ী পাকিস্তানকে ৬২ রানে পরাজিত করে। ম্যাচ সেরা বিবেচিত হন খালেদ মাহমুদ। স্কটল্যান্ড এবং পাকিস্তানকে হারানোর পরও বাংলাদেশ বিশ্বকাপের পরবর্তী রাউন্ডে যেতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু এই জয় বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক টেস্ট দলের সদস্য হতে সহায়তা করে।

টেস্ট দল হিসাবে প্রথম বছর (২০০০-২০০৩)

২০০০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নাইমুর রহমানের অধিনায়কত্বে প্রথম আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেট অঙ্গনে পা রাখে। ভারতের বিপক্ষে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত সেই ম্যাচে অভিষেক টেস্টেই সেঞ্চুরি (১৪৫) করে অস্ট্রেলিয়ার চার্লস ব্যানারম্যান ও জিম্বাবুয়ের ডেভিড হটনের পাশে নাম লেখান আমিনুল ইসলাম। অধিনায়ক নাইমুর রহমানের ১৩২ রানে ৬ উইকেট অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসে কোনো বোলারের সেরা বোলিং। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসের ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশ ৯ উইকেটে হেরে যায়। পরবর্তীতে ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কলম্বোর এসএসসিতে অভিষেক টেস্টে ১৭ বছর ৬১ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করে রেকর্ড গড়েন মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৩ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে করাচি টেস্টে প্রথমবারের মতো প্রথম ইনিংসে লিড নেয় বাংলাদেশ। মুলতানে তৃতীয় ও শেষ টেস্টে জিততে জিততে ১ উইকেটে হেরে বসে তারা। এই সিরিজে বাংলাদেশের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাট্রিক করে অলোক কাপালি। টানা ২১ টেস্ট হারার পর হাবিবুল বাশারের নেতৃত্বে ২০০৪ সালে জিম্বাবুয়ে সফরে ২য় টেস্টে ড্র করতে সমর্থ হয় বাংলাদেশ যদিও খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৩দিন খেলা বন্ধ থাকে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০০৪ সালে সেন্ট লুসিয়া টেস্টে তিন ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরির কল্যাণে প্রথম নিজেদের কৃতিত্বে ড্র করে বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে হাবিবুল বাশার ও মোহাম্মদ রফিকের পর দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি করেন খালেদ মাসুদ। চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ ২০০৫ সালে। ম্যাচ সেরা হন এনামুল হক জুনিয়র। সিরিজের অপর টেস্টটিও অমীমাংসিতভাবে শেষ হয়। টেস্ট ইতিহাসে প্রথম সিরিজ জয়ের স্বাদ পায় বাংলাদেশ। ২০০৬ সালে প্রথম ইনিংসে ১৫৮ রানের লিড নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার কাছে ৩ উইকেটে পরাজয় হয় বাংলাদেশের। ২০০৯ সালে দেশের বাইরে প্রথম টেস্ট জয় বাংলাদেশের। শীর্ষস্থানীয় সব খেলোয়াড় ধর্মঘটে যাওয়ায় নতুন ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দুই টেস্টেই জয় পায় বাংলাদেশ।

পরিচালনা পরিষদ

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ ক্রীড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে রয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড[3] খেলার মাঠ নির্ধারণ, দলের সফর, দল পরিচালনা ও ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়ন বৃদ্ধি ঘটানোই এ সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য। এছাড়াও, দলের স্পন্সরশীপের বিষয়েও বোর্ড দায়বদ্ধ। ১৯৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত এ সংস্থাটি বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড নামে পরিচিত ছিল।[4] ১৯৭৬ সালে সংস্থার খসড়া গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হয়।[5] জানুয়ারি, ২০০৭ সালে বোর্ড কর্তৃপক্ষ ‘কন্ট্রোল’ শব্দটি বিলুপ্ত করে।[6] বাংলাদেশ সরকার বিসিবি’র সভাপতি নিয়োগ করে থাকেন।[7] বর্তমান বিসিবি সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাজমুল হাসান

২০০৩ সাল থেকে ২০১২ সাল পয্রন্ত টেলিযোগাযোগ কোম্পানি গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষ পুরুষ ও মহিলাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। তারা ২০০৭ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে ৳১৫১.৫ মিলিয়ন টাকা দেশের ক্রিকেট খেলার মানোন্নয়নে বিনিয়োগ করে। বর্তমানে টেলিযোগাযোগ প্রতিষ্ঠান রবি পুরুষ ও মহিলা জাতীয় ক্রিকেট দলের স্পন্সর হিসেবে কাজ করছে। [8]

২০০৬ সালে বিসিবি কর্তৃপক্ষ কিশোর ও অনভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়াড়দের জন্য একটি একাডেমি প্রতিষ্ঠা করে।[9] জাতীয় খেলোয়াড়দেরকে উৎসাহিত করার জন্য কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ করা হয় ও ম্যাচ ফি প্রদান করা হয়। ২০০৫ সালে প্রতি টেস্টে মাথাপিছু $১,০০০ মার্কিন ডলার ও একদিনের আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণের জন্য $৫০০ মার্কিন ডলার প্রদান করে।[10]

টুর্নামেন্ট ইতিহাস

ক্রিকেট বিশ্বকাপ রেকর্ড
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
১৯৭৫যোগ্য নয়
১৯৭৯যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৮৩যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৮৭যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৯২যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৯৬যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৯৯পর্ব ১৯/১২
২০০৩পর্ব ১১৩/১৪
২০০৭দ্বিতীয় পর্ব৭/১৬
২০১১পর্ব ১৯/১৪
২০১৫কোয়াটার ফাইনাল৭/১৪
২০১৯যোগ্যতা অর্জন
মোট৩৩১১২০
বিশ্ব টুয়েন্টি২০ রেকর্ড
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
২০০৭পর্ব ২৮/১২
২০০৯পর্ব ১৯/১২
২০১০পর্ব ১৯/১২
২০১২পর্ব ১৯/১২
২০১৪পর্ব ২-
২০১৬পর্ব ২-
মোট২৫১৯
এশিয়া কাপ রেকর্ড
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
১৯৮৪যোগ্যতা অর্জন করেনি
১৯৮৬প্রথম পর্ব৩/৩
১৯৮৮প্রথম পর্ব৪/৪
১৯৯০–৯১প্রথম পর্ব৩/৩
১৯৯৫প্রথম পর্ব৪/৪
১৯৯৭প্রথম পর্ব৪/৪
২০০০প্রথম পর্ব৪/৪
২০০৪দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
২০০৮দ্বিতীয় পর্ব৪/৬
২০১০প্রথম পর্ব৪/৪
২০১২রানার্স আপ২/৪
২০১৪প্রথম পর্ব৫/৫
২০১৬রানার্স আপ২/৫
২০১৮রানার্স আপ২/৬
মোটরানার্স-আপ (৩বার)৪৬১০৩৬
মাল্টিস্পোর্টস ইভেন্টস
বছর পর্ব অবস্থান খেলেছে জয় হার টাই এনআর
১৯৯৮ কমনওয়েলথ গেমসপর্ব ১১৪/১৬
২০১০ এশিয়ান গেমসচ্যাম্পিয়ন্স১/৯
২০১৪ এশিয়ান গেমস-------
বছর পর্ব
২০০০ প্রাথমিক বাছাই পর্ব
২০০২ গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড
২০০৪ গ্রুপ/পুল স্টেজ - প্রথম রাউন্ড
২০০৬ প্রাথমিক বাছাই পর্ব
২০১৭ সেমি ফাইনাল

দলের সদস্যবৃন্দ

ঢাকা'র শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলায় বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়েরা জিম্বাবুয়ে দলের উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে আনন্দ প্রকাশ করছে।
  • ওপেনিং ব্যাটসম্যান

১. তামিম ইকবাল ২. লিটন দাস ৩. সৌম্য সরকার

  • মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান

১. মাহমুদুল্লাহ ২. মুমিনুল হক ৩. নাজমুল হোসেন শান্ত ৪. মুক্তার আলী ৫. রনি তালুকদার ৬. সাব্বির রহমান

  • উইকেটকিপার

১. মুশফিকুর রহিম ২. মোহাম্মদ মিঠুন ৩. এনামুল হক ৪. নুরুল হাসান ৫. লিটন দাস

  • অলরাউন্ডার

১. মোশাররফ হোসেন ২. সাকিব আল হাসান ৩. মাশরাফি বিন মুর্তজা ৪. ফরহাদ রেজা ৫. শুভাগত হোম ৬. তানভীর হায়দার ৭. মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত ৮. নাসির হোসেন ৯. আবুল হাসান ১০. মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ১১. মেহেদী হাসান মিরাজ

  • সিম বোলার

১. মোহাম্মদ শহীদ ২. শুভাশিস রায় ৩. শফিউল ইসলাম ৪. রুবেল হোসেন ৫. আল আমিন হোসেন ৬. কামরুল ইসলাম রাব্বি ৭. তাসকিন আহমেদ ৮. মুস্তাফিজুর রহমান ৯. আবু হায়দার রনি ১০. আবু জায়েদ

  • স্পিন বোলার

১. আরাফাত সানি ২. সাকলাইন সজিব ৩. সানজামুল ইসলাম ৪. সোহাগ গাজী ৫. তাইজুল ইসলাম ৬. জুবায়ের হোসেন ৭. নাহিদ হাসান এমিলি

ওয়ানডে ক্রিকেটে ব্যাটিং পরিসংখ্যান

গত ২ বৎসরে ওডিআইয়ে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশী খেলোয়াড়দের ব্যাটিং পরিসংখ্যান
খেলোয়াড়ের নামম্যাচইনিংসঅপরাজিতরানসর্বোচ্চগড়বলস্ট্রাইক রেটশতকঅর্ধ-শতকডাকবাউণ্ডারীছক্কা
সাকিব আল হাসান ১৫২১৪৫২৩৪৩১৪১৩৪*।৫৩.৭৯৮০.২০৩০৩৮৩৩২
তামিম ইকবাল ১৪৬১৪৫৪৫১০১৫৪৩১.৫৩৫৭৩৩৭৮.৬৬৩০৫১৪৫৯
এনামুল হক বিজয় ৩০২৭৯৫০১২০৩৫.১৮১৩৫৭৭০.০০৯১১৬
সৌম্য সরকার ১২১২৪৪৭১২৭*৪০.৬৩৪৬০৯৭.১৭৫৭১১
জুমান| ২৬২৪৫৪৩৬০২৩.৬৩৭২৮৭৪.৫৮৫৯
মোহাম্মদ আশরাফুল ১৭৭১৬৯১৩৩৪৬৮১০৯২২.২৩৪৯৪৭৭০.১০২০১১৩৫৪২৯
সাব্বির রহমান ১৬১৪৩৪৩৫৩৩৪.৩০৩২৫১০৫.৫৩৩৫১০
মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ১১৯১০৩২৯২৫১৪১২৮*৩৩.৯৭৩৪১৪৭৩.৬৩১২১৯৯২৪
নাসির হোসেন ৪৯৪০১১২৭১০০৩৪.১৫১৩৯৫৮০.৭৮৯৯১৪
মুশফিকুর রহিম ১৫১১৪০২১৩৭১৬১১৭৩১.২২৪৯৪৪৭৫.১৬২২২৯৭৫১
মাশরাফি বিন মর্তুজা ১৫৩১১৫২১১৩৯৫৫১*১৪.৮৪১৫৭৪৮৮.৬২১১৮৪৮
শফিউল ইসলাম ৫২২৮১২৪২৪*৬.৫২২১৩৫৮.২১১৩
রুবেল হোসেন ৬৪৩৩১৮৮৭১৮*৫.৮০১৫৫৫৬.১২
আব্দুর রাজ্জাক ১৫৩৯৭৩৯৭৭৯৫৩ *১৩.৪৩১০২০৭৬.৩৭--১৫৫২১
তাসকিন আহমেদ ১৪১.০০১১২৭.২৭----

সর্বশেষ হালনাগাদ: ২৩ই জুন, ২০১৫ তারিখ পর্যন্ত[11]

মানচিত্রে

কোচিং কর্মকর্তা

শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে অনুশীলনরত বাংলাদেশ দল

আন্তর্জাতিক দলের বিরুদ্ধে ফলাফল

টেস্ট ক্রিকেটে

বিপক্ষঘরের মাঠে প্রথম জয়বিদেশের মাঠে প্রথম জয়
পাকিস্তান৬টি টেস্ট ম্যাচ হয়েছে। একটিও জয় আসেনি। ১টি তে ড্র হয়।
ভারত৮টি টেস্ট ম্যাচ হয়েছে। একটিও জয় আসেনি। ২টি তে ড্র হয়।একটি মাত্র টেস্ট খেলেছে
শ্রীলঙ্কা৮টি টেস্ট ম্যাচ হয়েছে। একটিও জয় আসেনি। ২টি তে ড্র হয়।২০১৬-১৭ বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের শ্রীলঙ্কা সফর-এ তামিম ইকবাল-এর সৌজন্যে প্রথম জয়
দক্ষিণ আফ্রিকা৬টি টেস্ট ম্যাচ হয়েছে। একটিও জয় আসেনি। ২টি তে ড্র হয়।
নিউজিল্যান্ড৬টি টেস্ট ম্যাচ হয়েছে। একটিও জয় আসেনি। ৩টি তে ড্র হয়।
অস্ট্রেলিয়া২০১৭ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ সাকিব আল হাসান-এর সৌজন্যে প্রথম জয়
ইংল্যান্ড২০১৬-১৭ ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ মেহেদী হাসান-এর সৌজন্যে প্রথম জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজ২০১৮-১৯ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ মমিনুল হক-এর সৌজন্যে প্রথম জয় ও মেহেদী হাসান-এর সৌজন্যে দ্বিতীয় জয়
জিম্বাবুয়ে২০০৪-০৫ জিম্বাবুয়ের বাংলাদেশ সফর-এ এনামুল হক জুনিয়র-এর সৌজন্যে প্রথম জয় ও ও মোট ৫টি টেস্ট জয়

ওয়ানডে ক্রিকেটে

বিপক্ষঘরের মাঠে প্রথম সিরিজ জয়বিদেশের মাঠে প্রথম সিরিজ জয়
শ্রীলঙ্কাসিরিজ জয় আসেনি।
অস্ট্রেলিয়াসিরিজ জয় আসেনি।
ইংল্যান্ডসিরিজ জয় আসেনি।
দক্ষিণ আফ্রিকা২০১৫ দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ মাশরাফি বিন মর্তুজা-র নেতৃত্বে।
ভারত২০১৫ ভারত ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ মাশরাফি বিন মর্তুজা-র নেতৃত্বে।
পাকিস্তান২০১৪-১৫ পাকিস্তান ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ সাকিব আল হাসান - মাশরাফি বিন মর্তুজা-র নেতৃত্বে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ২০১২-১৩ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ মুশফিকুর রহিম-এর নেতৃত্বে।
নিউজিল্যান্ড২০১০-১১ নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর-এ মাশরাফি বিন মর্তুজা-র নেতৃত্বে।
জিম্বাবুয়ে২০০৪-০৫ জিম্বাবুয়ের বাংলাদেশ সফর-এ হাবিবুল বাশার সুমন-এর নেতৃত্বে

বিপক্ষের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ইনিংসগুলো

বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ২০১৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ২ জুন নিজেদের প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৬ উইকেটে ৩৩০ রান সংগ্রহ করে।

টেস্ট ক্রিকেটে

স্বাগতিক দলপ্রতিপক্ষবিজয়ী দলফলাফলভেন্যুতারিখওডিআই নং
বাংলাদেশশ্রীলংকাশ্রীলংকা৭ উইকেটেঢাকা৪ জানুয়ারি, ২০১০২৯৩৭
বাংলাদেশভারতভারত৬ উইকেটেঢাকা৭ জানুয়ারি, ২০১০২৯৩৯
বাংলাদেশশ্রীলঙ্কাশ্রীলঙ্কা৯ উইকেটেঢাকা৮ জানুয়ারি, ২০১০২৯৪০
বাংলাদেশভারতভারত৬ উইকেটেঢাকা১১ জানুয়ারি, ২০১০২৯৪২
নিউজিল্যান্ডবাংলাদেশনিউজিল্যান্ড১৪৬ রানেন্যাপিয়ার৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৪৯
নিউজিল্যান্ডবাংলাদেশনিউজিল্যান্ড৫ উইকেটেডুনেডিন৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৫১
নিউজিল্যান্ডবাংলাদেশনিউজিল্যান্ড৩ উইকেটেক্রাইস্টচার্চ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৫৩
বাংলাদেশইংল্যান্ডইংল্যান্ড৬ উইকেটেঢাকা২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১০২৯৬৪
বাংলাদেশইংল্যান্ডইংল্যান্ড২ উইকেটেঢাকা২ মার্চ, ২০১০২৯৬৫
বাংলাদেশইংল্যান্ডইংল্যান্ড৪৫ রানেচট্টগ্রাম৫ মার্চ, ২০১০২৯৬৮
বাংলাদেশভারতভারত৬ উইকেটেডাম্বুলা১৬ জুন, ২০১০২৯৯৩
শ্রীলঙ্কাবাংলাদেশশ্রীলঙ্কা১২৬ রানেডাম্বুলা১৮ জুন, ২০১০২৯৯৫
বাংলাদেশপাকিস্তানপাকিস্তান১৩৯ রানেডাম্বুলা২১ জুন, ২০১০২৯৯৮
ইংল্যান্ডবাংলাদেশইংল্যান্ড৬ উইকেটেনটিংহ্যাম৮ জুলাই, ২০১০৩০১৮
ইংল্যান্ডবাংলাদেশবাংলাদেশ৫ রানেব্রিস্টল১০ জুলাই, ২০১০৩০২৫
ইংল্যান্ডবাংলাদেশইংল্যান্ড১৪৪ রানেবার্মিংহাম১২ জুলাই, ২০১০৩০২৬
আয়ারল্যান্ডবাংলাদেশআয়ারল্যান্ড৭ উইকেটেবেলফাস্ট১৫ জুলাই, ২০১০৩০২৭
আয়ারল্যান্ডবাংলাদেশবাংলাদেশ৬ উইকেটেবেলফাস্ট১৬ জুলাই, ২০১০৩০২৮
স্কটল্যান্ডবাংলাদেশস্থগিতগ্লাসগো১৯ জুলাই, ২০১০৩০২৮এ
বাংলাদেশনেদারল্যান্ডনেদারল্যান্ড৬ উইকেটেগ্লাসগো২০ জুলাই, ২০১০৩০২৯
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৯ রানেঢাকা৫ অক্টোবর, ২০১০৩০৫১
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডস্থগিতঢাকা৮ অক্টোবর, ২০১০৩০৫২এ
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৭ উইকেটেঢাকা১১ অক্টোবর, ২০১০৩০৫৪
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৯ রানেঢাকা১৪ অক্টোবর, ২০১০৩০৫৬
বাংলাদেশনিউজিল্যান্ডবাংলাদেশ৩ রানেঢাকা১৭ অক্টোবর, ২০১০৩০৫৮
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েজিম্বাবুয়ে৯ রানেঢাকা১ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭১
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েবাংলাদেশ৬ উইকেটেঢাকা৩ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৩
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েবাংলাদেশ৬৫ রানেঢাকা৬ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৫
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েস্থগিতচট্টগ্রাম১০ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৬এ
বাংলাদেশজিম্বাবুয়েবাংলাদেশ৬ উইকেটেচট্টগ্রাম১২ ডিসেম্বর, ২০১০৩০৭৮

সর্বশেষ হালনাগাদ: ফেব্রুয়ারি ৫, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত।[18]

ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের হ্যাট্রিকগুলো

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় এ পর্যন্ত ৫ (পাঁচ)জন খেলোয়াড় পরপর তিন বলে তিনজন ব্যাটসম্যানকে আউট করে হ্যাট্রিক করার বিরল সৌভাগ্য অর্জন করেন। ১ম হ্যাট্রিক (বিশ্বে ২১তম) করেন - শাহাদাত হোসেন[19], ২য় হ্যাট্রিক করেন (বিশ্বে ২৭তম) - আব্দুর রাজ্জাক।[20] এবং ৩য় হ্যাট্রিক করেন (বিশ্বে ৩৪তম) - রুবেল হোসেন।[21]

বাংলাদেশী বোলারদের হ্যাট্রিক
ক্রমিক নংওডিআই নংবোলারের নামদলের নামবিপক্ষযাদেরকে আউট করেছেনমাঠতারিখ
১।২,৩৯৪ শাহাদাত হোসেন বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে

 তাফাজা মুফামবিসি (কট খালেদ মাসুদ)
 এলটন চিগুম্বুরা (এলবিডব্লিউ)
 তাওয়ান্দা মুপারিয়া (কট  খালেদ মাসুদ)

হারারে স্পোর্টস ক্লাব, হারারে২ আগস্ট, ২০০৬
২।৩,০৭৩ আব্দুর রাজ্জাক বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে

 প্রস্পার উতসেয়া (কট নাঈম ইসলাম)
 রে প্রাইস (এলবিডব্লিউ)
 ক্রিস্টোফার মপোফু (এলবিডব্লিউ)

শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর৩ ডিসেম্বর, ২০১০
৩।৩,৪২৩ রুবেল হোসেন বাংলাদেশ নিউজিল্যান্ড

 কোরি জেমস আন্ডারসন (বোল্ড) 
 ব্রেন্ডন ম্যাককালাম (কট শামসুর রহমান )
 জেমস নেশান (কটমুশফিকুর রহিম)

শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মিরপুর২৯ অক্টোবর, ২০১৩

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হ্যাট্রিক

বিপক্ষীয় বোলারের হ্যাট্রিক
ক্রমিক নংওডিআই নংবোলারের নামদলের নামবিপক্ষযাদেরকে আউট করেছেনভেন্যুতারিখ
১।[D][F]১,৯৫০[22] চামিন্দা ভাস শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ

 হান্নান সরকার (ব)
 মোহাম্মদ আশরাফুল (ক)
 এহসানুল হক (ক) মাহেলা জয়াবর্ধনে)

পিটারমারিতজ্‌বার্গ ওভাল, পিটারমারিতজ্‌বার্গ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩

ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সেরা বোলিং

উইকেট/রানবোলারের নামবিপক্ষভেন্যুসাল
৬/২৬মাশরাফি বিন মুর্তজা কেনিয়ানাইরোবি২০০৬
৬/২৬রুবেল হোসেন নিউজিল্যান্ডমিরপুর২০১৩
৬/৪৩মুস্তাফিজুর রহমান ভারতমিরপুর২০১৫
৫/২৮তাসকিন আহমেদ ভারতমিরপুর২০১৪
৫/২৯আব্দুর রাজ্জাক জিম্বাবুয়েমিরপুর২০০৯

একদিনের ক্রিকেটে

খেলায় অনন্য অর্জনগুলো

সর্বোচ্চ ...সাফল্যের বিবরণতারিখমন্তব্য
দলীয় রান ৩৩৩/৬ বনাম অস্ট্রেলিয়া। ইংল্যান্ড ২০১৯
মোট ব্যক্তিগত রান তামিম ইকবাল
খেলায় ব্যক্তিগত রান ১৫৪, তামিম ইকবাল, বিপক্ষ জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে, ২০০৯
জুটি
সেঞ্চুরি ১১টি, তামিম ইকবাল
হাফ-সেঞ্চুরি তামিম ইকবাল
উইকেট-কিপার কর্তৃক আউট ১২৬টি; খালেদ মাসুদ; ১২৬ খেলায়
উইকেট-কিপার ব্যতীত আউটকারী ৩৬টি; মাশরাফি বিন মর্তুজা; ১১৬ খেলায়
গড় তামিম ইকবাল; ৩৬.২৪
ম্যাচে সিক্স বা ছক্কা ৭টি; তামিম ইকবাল; বিপক্ষ ....
মোট ব্যক্তিগতভাবে সিক্স বা ছক্কা ৪৯টি; আফতাব আহমেদ; ৮০ খেলায়
খেলায় অংশগ্রহণ
অধিনায়ক হিসেবে অংশগ্রহণ হাবিবুল বাশার; ৬৯টি খেলায়; ২০০৪ - ২০০৭

ওয়ানডে পার্টনারশীপগুলো

প্রতি উইকেটে সর্বোচ্চ রান
উইকেট রান খেলোয়াড়দ্বয় বিপক্ষ মাঠ খেলার তারিখ ম্যাচ নং
১ম১৭০ শাহরিয়ার হোসেন-মেহরাব হোসেন জিম্বাবুয়েঢাকা২৫ মার্চ, ১৯৯৯১৪২০
২য়১৬০ ইমরুল কায়েস-জুনায়েদ সিদ্দিকী পাকিস্তানডাম্বুলা২১ জুন, ২০১০২৯৯৮
৩য়১৭৮ তামিম ইকবাল-মুশফিকুর রহিম পাকিস্তানঢাকা১৭ এপ্রিল ২০১৫
৪র্থ১৭৫* রাজিন সালেহ-হাবিবুল বাশার কেনিয়াফতুল্লা২৫ মার্চ, ২০০৬২৩৫৬
৫ম২২৪ সাকিব আল হাসান-মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ নিউজিল্যান্ডকার্ডিফ৯ জুন ২০১৭৩৮৮৩
৬ষ্ঠ১২৩* আল শাহারিয়ার-খালেদ মাসুদ ওয়েস্ট ইন্ডিজঢাকা৮ অক্টোবর, ১৯৯৯১৫১০
৭ম১০১ মুশফিকুর রহিম-নাঈম ইসলাম নিউজিল্যান্ডডুনেডিন৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১০২৯৫১
৮ম৭০* খালেদ মাসুদ -মোহাম্মদ রফিক নিউজিল্যান্ডকিংবার্লী২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০০৩১৯৬৮
৯ম৯৭ সাকিব আল হাসান - মাশরাফি বিন মর্তুজা পাকিস্তানমুলতান১৬ এপ্রিল, ২০০৮২৭০২
১০ম৫৪* খালেদ মাসুদ -তাপস বৈশ্য শ্রীলঙ্কাকলম্বো (সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব)৩১ আগস্ট, ২০০৫২২৭৫

সর্বশেষ হালনাগাদ: (জানুয়ারি ২৬, ২০১৮ইং তারিখ পর্যন্ত)[23]

  • = বাংলাদেশের পক্ষে যে-কোন উইকেটে সর্বোচ্চ রান।

ওয়ানডের উইকেট সংক্রান্ত

সর্বোচ্চ বিবরণ খেলোয়াড়ের নাম অন্যান্য মন্তব্য
উইকেট প্রাপ্তি ২৫১ মাশরাফি বিন মর্তুজা গড়: ৩১.১৪১৯৬ ম্যাচে
ম্যাচে বোলিং ৬/২৬ মাশরাফি বিন মর্তুজা বনাম কেনিয়া২০০৬
৫ উইকেট অর্জন ৩বার আব্দুর রাজ্জাক
গড় (কমপক্ষে ৫০ ওভার) ২৬.৯০ আব্দুর রাজ্জাক
স্ট্রাইক রেট (কমপক্ষে ৫০ ওভার) ৩০.১০ সাইফুল ইসলাম
সাকিব আল হাসান: বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের মর্যাদা পেয়েছেন

দেশের পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটধারী

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট বা ওডিআইয়ে জানুয়ারি ২০১৮ইং তারিখ পর্যন্ত মাশরাফি বিন মর্তুজা ২৩৬ টি উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্থান দখল করে আছেন।

ওয়ানডে ক্রিকেটে বাংলাদেশের শীর্ষ-১০ বোলার
বোলারের নাম ম্যাচ ওভার মেইডেন রান মোট উইকেট গড় ইকোনমী স্টাইক রেট ৪-উইকেট ৫-উইকেট
মাশরাফি বিন মর্তুজা ১৮৪১৫২৮.৫১১৪৭২৭৮২৩৬৩০.৮৩৪.৭৩৩৮.৮
সাকিব আল হাসান ১৮৪১৫৫২.১৭৯৬৯০৪২৩৫২৯.৩৭৪.৪৪৩৯.৬
আব্দুর রাজ্জাক ১১১ ৯৮০.৫ ৪৮ ৪৩৫৮ ১৬২ ২৬.৯ ৪.৪৪ ৩৬.৩
মোহাম্মদ রফিক ১২৩১০৪৯৬৩৪৬১২১১৯৩৮.৭৫৪.৩৯৫২.৮
রুবেল হোসেন
মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ৬১৩০৭১৫০৮৩১৫১.৫৪৫.২০৫৯.৪
খালেদ মাহমুদ ৭৭৫৬৪.১৩০২৮৬৫৬৭৪২.৭৬৫.০৭৫০.৫
শফিউল ইসলাম সুহাস ২৩১৬০.৫১০১০৩২৩১.৫৬৬.২৭৩০.১
সৈয়দ রাসেল ৫২৪৪২.৫৪১২০৫১৬১৩৩.৬২৪.৬৩৪৩.৫
তাপস বৈশ্য ৫৬৪৩৪.৪১৮২৪৫২৫৯৪১.৫৫৫.৬৪৪৪.২
মুস্তাফিজুর রহমান
শাহাদাত হোসেন ৪৬৩২১.২১৮১৮২৪৪২৪৩.৪২৫.৬৭৪৫.৯

সর্বশেষ হালনাগাদ: ২ ফেব্রুয়ারি, ২০১১ইং[24]

  • দ্রষ্টব্য: † = একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অদ্যাবধি খেলছেন।

তথ্যসূত্র

  1. Toothless Tigers, BBC Sport, ২ জানুয়ারি ২০০৩, সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১
  2. scorecard: Bangladesh v Kenya (1998-05-17), Retrieved on (2008-01-27)
  3. Bangladesh Cricket Team, Bangladesh Cricket
  4. About BCB, Bangladesh Cricket Board, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
  5. "Bangladesh cricket at the crossroad", The Independent, ১২ নভেম্বর ২০১০, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
  6. Board's name amended by government notification, Cricinfo, ১৩ জানুয়ারি ২০০৭, সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১১
  7. Samiuddin, Osman (৩০ জুন ২০১১), ICC gives boards two years to fall in line, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১১
  8. GP Official Sponsors of Bangladesh National Men & Womens Cricket Teams, Grameenphone, ১৭ ডিসেম্বর ২০০৯, সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১১
  9. Bangladesh to set up academy, ৪ এপ্রিল ২০০৬, সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১
  10. BCB announce 'perform and earn more' payroll, Cricinfo, ২০ অক্টোবর ২০০৫, সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১১
  11. বাংলাদেশের ব্যাটিং গড়
  12. Mario Villavarayan as the strength and conditioning coach, Cricinfo, ১৯ মে ২০১৪
  13. "Mash injury jolts Comilla Victorians", The Independent, ২১ নভেম্বর ২০১৫, সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুন ২০১৬
  14. BCB names Mahmud as the new Team Manager, Dhaka Tribune, সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৫
  15. Rabeed Imam, Cricinfo, সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০১১
  16. Nasir Ahmed Nasu has worked successively with Bangladesh national cricket team for 15 years, Goal Bangladesh, সংগ্রহের তারিখ ৭ জুলাই ২০১৫
  17. ২০১০ সালে বাংলাদেশের ওডিআইগুলো
  18. জিম্বাবুয়ে বনাম বাংলাদেশ, ৩য় ওডিআই, আগস্ট ২, ২০০৬, হারারে
  19. জিম্বাবুয়ে বনাম বাংলাদেশ, ২য় ওডিআই, ডিসেম্বর ৩, ২০১০, ঢাকা
  20. নিউজিল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ, ১ম ওডিআই, অক্টোবর ২৯, ২০১৩, ঢাকা
  21. শ্রীলঙ্কা হ্যাট্রিক করলো
  22. স্ট্যাটস্‌.ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম
  23. বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উইকেটধারী খেলোয়াড়েরা

আরও দেখুন

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.