তামিম ইকবাল

তামিম ইকবাল খান (জন্ম: ২০ মার্চ, ১৯৮৯) চট্টগ্রামে জন্মগ্রহণকারী বাংলাদেশী ক্রিকেটার। তিনি শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। তামিম ইকবাল ঘরোয়া লীগে চট্টগ্রাম বিভাগীয় দলের হয়ে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলেন। তিনি টেস্ট ক্রিকেটার নাফিস ইকবালের ভাই এবং বাংলাদেশের জনপ্রিয় ক্রিকেট তারকা আকরাম খানের ভাতিজা। মার্চ, ২০১৫ তারিখ মোতাবেক তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪,০০০ রান সংগ্রহকারী দ্বিতীয় বাংলাদেশী ক্রিকেটার এবং ২০১৬ মোতাবেক ওডিআইতে ৫০০০ রান এবং ২০১৮ মোতাবেক ৬০০০ রান সংগ্রহকারী প্রথম বাংলাদেশি।মুশফিকুর রহিমের পর তামিম ইকবাল বাংলাদেশের ২য় ক্রিকেটার হিসাবে টেস্টে দ্বি-শতক রান করেছেন৷ তাছাড়াও ২০১৬ টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ওমানের বিপক্ষে ১ম বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে টি টোয়েন্টি তে শতক রান করেছেন এবং প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে টি টোয়েন্টি ইন্টারন্যাশনাল তে ১০০০ রান সংগ্রহ করেন। ২০১২ সালের মার্চে তামিম আইপিএলের পুনে ওয়ারিয়র্স ক্রিকেট দলে যোগ দেন।[1]

তামিম ইকবাল
২০১৮-এ তামিম ইকবাল
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামতামিম ইকবাল খান
জন্ম (1989-03-20) ২০ মার্চ ১৯৮৯
চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ
ডাকনামতামিম
ব্যাটিংয়ের ধরনবামহাতি
বোলিংয়ের ধরননা
ভূমিকাউদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
সম্পর্কআয়েশা সিদ্দিকী (স্ত্রী)
ইকবাল খান (বাবা)
নুসরাত ইকবাল ববি (মা)
আকরাম খান (চাচা),
নাফিস ইকবাল (ভাই)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় পার্শ্ব
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৫০)
৪ জানুয়ারি ২০০৮ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ টেস্ট১২ জুলাই ২০১৮ বনাম west Indies
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৮৩)
৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ বনাম জিম্বাবুয়ে
শেষ ওডিআই১৫ সেপ্টেমবর ২০১৮ বনাম Sri Lanka
ওডিআই শার্ট নং২৮
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ১৭)
১ সেপ্টেম্বর ২০০৭ বনাম কেনিয়া
শেষ টি২০আই৫ আগস্ট ২০১৮ বনাম West Indies
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৪-বর্তমানচট্টগ্রাম বিভাগ
২০১১নটিংহামশায়ার
২০১৫চিটাগং কিংস
২০১৩-দূরন্ত রাজশাহী
২০১২ওয়েয়াম্বা ইউনাইটেড
২০১২ওয়েলিংটন ফায়ারবার্ডস
২০১২পুনে ওয়ারিয়র্স
২০১৩সেন্ট লুসিয়া জুকস
২০১৫-বর্তমানচিটাগাং ভাইকিংস
২০১৬-বর্তমানপেশোয়ার জালমি
২০১৭এসেক্স
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই টি২০আই প্র-শ্রে
ম্যাচ সংখ্যা ৫৮ ২০৪ ৭৫ ৭০
রানের সংখ্যা ৪,৩২৭ ৬,৮৯২ ১,৬১৩ ৭,৯৮৭
ব্যাটিং গড় ৩৮.৯৮ ৩৫.৫৩ ২৩.০৪ ৪৩.০৭
১০০/৫০ ৯/২৭ ১১/৪৭ ১/৬ ১৪/৩৫
সর্বোচ্চ রান ২০৬ ১৫৪ ১০৩* ২০৬
বল করেছে ৩০ ২৫২
উইকেট
বোলিং গড়
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট -
সেরা বোলিং
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১৩/– ৪০/– ১৪/০ ২৭/–
উৎস: ক্রিকইনফো, ৯ আগস্ট ২০১৮

ক্রিকেট জীবন

তার উচ্চতা ৫'৮" । ২০০৯ মৌসুমের জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তামিম ইকবাল তার প্রথম টেস্ট শতক করেন। খেলোয়াড়ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে বিবাদের কারণে ক্যারিবীয় দলটি অবশ্য খানিকটা দুর্বল ছিল। ৭ জন খেলোয়াড়ের টেস্ট অভিষেক হয় এ ম্যাচে। তামিমের ব্যাটিং বাংলাদেশকে এক ঐতিহাসিক বিজয় এনে দেয়। এটি ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট বিজয় এবং দেশের বাইরের মাটিতেও প্রথম টেস্ট জয়।

তামিম ১২৮ রানে তার ইনিংস শেষ করেন এবং অসাধারণ ক্রীড়াশৈলীর কারণে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার জিতে নেন। এরপূর্বে প্রথম ইনিংসেও তিনি ৩৩ রান করেছিলেন। নিজের ইনিংস সম্পর্কে বলতে গিয়ে তামিম বলেন, "উইকেট যথেষ্ট ফ্ল্যাট ছিল। আপনি যদি খেলায় ঠিকমত মনোনিবেশ করতে পারেন এবং সোজা ব্যাটে খেলেন, নিশ্চয়ই আপনি বড় স্কোর করতে পারবেন। আমার বয়স এখন বিশ এবং টেস্ট খেলেছি মাত্র ১১টি। আশা করছি, এরকম আরো অনেক ইনিংস আমি দলকে উপহার দিতে পারবো[2][3]

২০১৮ সালের ডিসেম্বরে উইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ব্যাট হাতে নেমে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১২০০০ রানের রেকর্ড গড়েন তামিম ইকবাল। প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক শতক আসে আয়ারল্যান্ড দলের বিপক্ষে। ভারত, শ্রীলঙ্কা নিয়ে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ত্রি-দেশীয় সিরিজের আগে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের প্রশিক্ষক জেমি সিডন্স তার সম্পর্কে বলেছেন, "তামিম ইকবালের আন্তর্জাতিকমানের উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হবার যোগ্যতা আছে"।[4]

২৫শে জানুয়ারি তামিম, জুনায়েদ সিদ্দিকীকে সঙ্গী করে ভারতের বিপক্ষে ১৫১ রানের রেকর্ড জুটি গড়েন। ১৩ই মার্চ, ২০১০ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে ৮৬ রানের একটি অনবদ্য ইনিংস খেলে তামিম ১০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। শুধুমাত্র শচীন তেন্ডুলকর এবং মোহাম্মদ আশরাফুল তারচেয়েও কম বয়সে এ মাইলফলক স্পর্শ করতে পেরেছিলেন। এই টেস্টেরই দ্বিতীয় ইনিংসে ও পরের টেস্টের প্রথম ইনিংসে তামিম পরপর দু'টো সেঞ্চুরি করেন (১০৩ ও ১০৮)।

২০১২ সালে এশিয়া কাপে তামিম ইকবাল ৪টি ম্যাচেই হাফ-সেঞ্চুরি করেন এবং বাংলাদেশ ২য় বারের মতো কোনো ত্রি-দেশীয় ক্রিকেট সিরিজের ফাইনালে উঠে।[5]

পাকিস্তান সিরিজ, ২০১৫

২ মে, ২০১৫ তারিখে সফরকারী পাকিস্তানের বিপক্ষে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টের ২য় ইনিংসে ইমরুল কায়েসকে (১৫০) সাথে নিয়ে উদ্বোধনী জুটিতে ৩১২ রান তোলেন। বাংলাদেশের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এটি ২য় সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েন।[6][7] এরফলে তারা টেস্টের ২য় ইনিংসে ১৯৬০ সালে কলিন কাউড্রেজিওফ পুলারের গড়া ২৯০ রানের রেকর্ড ভঙ্গের মাধ্যমে নতুন রেকর্ড গড়েন।[8] খেলায় তিনি ২০৬ রান করেন যা তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ টেস্ট শতরান। এ রান সংগ্রহের ফলে অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের গড়া সর্বোচ্চ ২০০ রানের রেকর্ড ভঙ্গ করে নিজের করে নেন। পরবর্তীতে সাকিব আল হাসানের দৃঢ়তাপূর্ণ অপরাজিত ৭৫* রানের সুবাদে তার দল ৫৫৫/৬ তোলে ও খেলাটি নিষ্প্রাণ ড্রয়ে পরিণত হয়। খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার হিসেবে দেড় হাজার মার্কিন ডলার লাভ করেন।

ভারত সিরিজ, ২০১৫

১০-১৪ জুন, ২০১৫ তারিখে সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে তামিম ইকবাল বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হন।[9] নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত বৃষ্টিবিঘ্নিত একমাত্র টেস্টের প্রথম ইনিংসে তিনি এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন।

ক্রিকেট বিশ্বকাপ

তিনি ২০০৭ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেট অংশগ্রহণ করেন এবং ভারতের বিপক্ষে প্রথম খেলায় ৫৩ বলে ৫১ রান করেন, যা ভারতীয় দলকে পরাজিত করতে সবিশেষ অবদান রাখে।

২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে ৪ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে বিসিবি কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ দলের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে।[10] এতে তিনিও দলের অন্যতম সদস্য মনোনীত হন। ৫ মার্চ, ২০১৫ তারিখে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ৪র্থ খেলায় তিনি ৯৫ রানের দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেন। মাহমুদুল্লাহকে সাথে নিয়ে ও পরবর্তীতে সাকিব, মুশফিকের অনন্য নৈপুণ্যে ঐ খেলায় বাংলাদেশ দল বিশাল রান তাড়া করে ৬ উইকেটের কৃতিত্বপূর্ণ জয়লাভ করে।[11] এর ফলে বাংলাদেশ সফলভাবে একদিনের আন্তর্জাতিকে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে বিজয়ী হয়।[12] এছাড়াও তিনি সাকিবের পর দ্বিতীয় বাংলাদেশী ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিকে ৪,০০০ রান সংগ্রহ করেন।

উইজডেনের বর্ষসেরা ক্রিকেটার

২০১১ সালে তামিম উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাক ম্যাগাজিন কর্তৃক বছরের সেরা পাঁচ ক্রিকেটারের একজন হিসেবে নির্বাচিত হন। গ্রেম সোয়ানবীরেন্দ্র শেবাগকে পেছনে ফেলে তামিম এ খেতাব জিতে নেন।

আন্তর্জাতিক শতকসমূহ

টেস্ট শতক

তামিম ইকবালের টেস্ট শতক
#রানখেলাপ্রতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
১২৮১১ ওয়েস্ট ইন্ডিজ কিংসটাউন, সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইনসআর্নোস ভেল স্টেডিয়াম২০০৯জয়
১৫১১৪ ভারত ঢাকা, বাংলাদেশশের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম২০১০পরাজয়
১০৩১৮ ইংল্যান্ড লন্ডন, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্যলর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড২০১০পরাজয়
১০৮১৯ ইংল্যান্ড ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্যওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড২০১০পরাজয়
১০৯৩৬ জিম্বাবুয়ে খুলনা, বাংলাদেশশেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম২০১৪জয়
১০৯৩৭ জিম্বাবুয়ে চট্টগ্রাম, বাংলাদেশজহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম২০১৪জয়
২০৬৩৮ পাকিস্তান খুলনা, বাংলাদেশশেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম২০১৫ড্র
১০৪৪৪ ইংল্যান্ড ঢাকা, বাংলাদেশশের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম২০১৬জয়

ওডিআই শতক

তামিম ইকবালের ওডিআই শতক
#রানখেলাপ্রতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
১২৯২৭ আয়ারল্যান্ড ঢাকা, বাংলাদেশশের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম২০০৮জয়
১৫৪৬০ জিম্বাবুয়ে বুলাওয়ে, জিম্বাবুয়েকুইন্স স্পোর্টস ক্লাব২০০৯জয়
১২৫৭৪ ইংল্যান্ড ঢাকা, বাংলাদেশশের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম২০১০পরাজয়
১১২১১৯ শ্রীলঙ্কা হাম্বানতোতা, শ্রীলঙ্কামহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম২০১৩পরাজয়
১৩২১৪২ পাকিস্তান ঢাকা, বাংলাদেশশের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম২০১৫জয়
১১৬*১৪৩ পাকিস্তান ঢাকা, বাংলাদেশশের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম২০১৫জয়
১১৮১৫৬ আফগানিস্তান ঢাকা, বাংলাদেশশের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম২০১৬জয়

টি২০ শতক

তামিম ইকবালের টি২০ শতক
#রানখেলাপ্রতিপক্ষশহর/দেশমাঠসালফলাফল
১০৩*৪৯ ওমান ধর্মশালা, ভারতহিমাচল প্রদেশ ক্রিকেট সংস্থা স্টেডিয়াম২০১৬জয়

টি২০ শতক

তামিম ইকবাল ২০১৬ সালের ১৩ মার্চ টি২০ বিশ্বকাপে ওমানের বিপক্ষে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সেঞ্চুরি করেন ৷ তিনি বাংলাদশের হয়ে প্রথম এক হাজার ক্লাবে পৌঁছান ৷

তথ্যসূত্র

  1. http://www.espncricinfo.com/indian-premier-league-2012/content/story/559205.html
  2. Cricinfo staff (৮ জুলাই ২০০৯), ওয়েস্ট ইন্ডিজের রিপ্লেসমেন্ট স্কোয়াড, Cricinfo.com, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-১৮
  3. সাকিব, মাহমুদউল্লাহ বুঝতেই দিলেন না মুর্তজার অনুপস্থিতি, Cricinfo, ১৩ জুলাই ২০০৯, সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৭-১৮
  4. খন্দোকার মিরাজুর রহমান (৩ জানুয়ারি ২০১০)
  5. the four-finger salute
  6. "Record opening stand stuns Pakistan"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ মে ২০১৫
  7. "Tamim double-ton tops up record stand"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৫
  8. "Centurion Kayes overcomes wicketkeeping ordeal, Bangladesh v Pakistan, 1st Test, Khulna, 4th day May 2, 2015"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ মে ২০১৫
  9. "Tamim surpasses Bashar for Bangladesh record"ESPNCricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৫
  10. Isam, Mohammad। "Soumya Sarkar in Bangladesh World Cup squad"ESPNCricinfo। ESPN। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১৫
  11. Fuloria, Devashish (৫ মার্চ ২০১৫)। "The top-order show a Bangladesh chase needed"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৫
  12. "Seniors set up Bangladesh's highest chase"। ESPN Cricinfo। ৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৫

আরও পড়ুন

বহিঃসংযোগ

ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী
মুশফিকুর রহিম
টেস্টে বাংলাদেশী ক্রিকেটারদের সর্বোচ্চ রান
২০৬
উত্তরসূরী
নির্ধারিত হয়নি
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.