নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল

নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল বা নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল (ইংরেজি: New Zealand national cricket team) নিউজিল্যান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী জাতীয় ক্রিকেট দল। দলটিকে সংক্ষেপে ব্ল্যাক ক্যাপস নামে ডাকা হয়ে থাকে। জানুয়ারি, ১৯৯৮ সালে ব্যবসায়িক সম্প্রচারস্বত্ত্বজনিত কারণে দলটি এ নামে পরিচিতি পাচ্ছে। ক্লিয়ার কমিউনিকেশন্স নিউজিল্যান্ড দলের নতুন নাম নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজনের মাধ্যমে এ নাম নির্ধারণ করে।[2] পরবর্তীতে জাতীয় দলকে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট কর্তৃপক্ষও আনুষ্ঠানিকভাবে ব্ল্যাকক্যাপস নাম অনুমোদন করে। ১৯৩০ সালে ক্রাইস্টচার্চে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে দলটির অভিষেক ঘটে। এর ফলে তারা বিশ্বের ৫ম টেস্ট ক্রিকেটভূক্ত দলের লাভ করেছিল। কিন্তু তাদেরকে প্রথম জয়ের জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। ১৯৫৫-৫৬ সালে অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে জয়লাভ করে।[3] ১৯৭২-৭৩ সালে ক্রাইস্টচার্চে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১ম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়েছিল।

নিউজিল্যান্ড
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের লোগো
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের লোগো
টেস্ট মর্যাদা১৯৩০
প্রথম টেস্টবনাম ইংল্যান্ড, ল্যাঙ্কাস্টার পার্ক, ক্রাইস্টচার্চ, ১০-১৩ জানুয়ারি, ১৯৩০
অধিনায়ককেন উইলিয়ামসন
কোচ মাইক হেসন
আইসিসি টেস্ট, ওডিআই এবং টি২০আই র‌্যাঙ্কিং৬ষ্ঠ (টেস্ট), ৩য় (ওডিআই), ১ম (টি২০আই)[1]
টেস্ট ম্যাচ
– বর্তমান বছর
৪২২
সর্বশেষ টেস্টবনাম সাউথ আফ্রিকা, সেডন পার্ক, হ্যামিলটন, ২৫ মার্চ - ২৯ মার্চ, ২০১৭
জয়/পরাজয়
– বর্তমান বছর
৭৯/১৭০
২/১(৩ টি ড্র)
২৩ জুলাই, ২০১৭ পর্যন্ত

বর্তমানে টেস্ট, একদিনের আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর ড্যানিয়েল ভেট্টোরি’র পরিবর্তে রস টেলর দায়িত্ব পালন করতেন। অন্যদিকে ভেট্টোরি নিউজিল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা সফল অধিনায়ক স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের উত্তরাধিকারী নিযুক্ত হন। ফ্লেমিং নিউজিল্যান্ডকে ২৮ টেস্ট বিজয়ে নেতৃত্ব দেন যা অন্য যে-কোন নিউজিল্যান্ডীয় অধিনায়কের সাফল্যের দ্বিগুণেরও বেশী।

আগস্ট, ২৩ জুলাই ২০১৭ সাল পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড দল ৪২২ টেস্টে অংশ নিয়ে ৭৯ জয়, ১৭০ পরাজয় ও ১৬৩ ড্র করে।[4]

ইতিহাস

১৯৪৯ সালে সেরা একাদশ নিয়ে নিউজিল্যান্ড দল ইংল্যান্ড গমন করে। বার্ট সাটক্লিফ, মার্টিন ডানেলি, জন রিডজ্যাক কোয়ি’র ন্যায় তারকা খেলোয়াড় এ দলে ছিলেন। কিন্তু ৩ দিনের ঐ ৪ টেস্টের সিরিজ ড্রয়ে পরিণত হয়। ১৯৫১-৫২ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে অংশ নেয়। ১৯৫৪-৫৫ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বমোট ২৬ রান করে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বনিম্ন রান সংগ্রহ করে। পরের মৌসুমেই নিউজিল্যান্ড তাদের প্রথম টেস্ট জয় করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ৪ টেস্টের সিরিজটি ৩-১ ব্যবধানে পরাজিত হয় নিউজিল্যান্ড দল। প্রথম টেস্ট জয়লাভের জন্য দলকে ২৬ বছর ও ৪৫ টেস্টে অংশগ্রহণ করতে হয়। পরের বিশ বছরে দলটি মাত্র ৭ টেস্টে জয় পেয়েছিল। ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে পাকিস্তানভারতের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে অংশ নেয়। অধিকাংশ সময়ই নিউজিল্যান্ডের বিশ্বমানের কোন বোলার ছিল না। কিন্তু, গ্লেন টার্নার ও বার্ট সাটক্লিফের ন্যায় ব্যাটসম্যান এবং জন আর. রিডের ন্যায় চমৎকার অল-রাউন্ডারের সন্ধান পেয়েছিল নিউজিল্যান্ড দল।

১৯৭৩ সালে নিউজিল্যান্ডের হয়ে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে রিচার্ড হ্যাডলি’র। এরপর থেকেই নাটকীয়ভাবে নিউজিল্যান্ডের টেস্ট জয়ের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তিনি তার সময়কালে সেরা পেস বোলার হিসেবে গণ্য হতেন। ৮৬ টেস্ট খেলে ১৯৯০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। এই ৮৬ টেস্টের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের জয়ের পরিসংখ্যান ছিল ২২ জয় ও ২৮ পরাজয়। ১৯৭৭/৭৮ মৌসুমে ৪৮ বার প্রচেষ্টার পর প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয় পায় তার দল। ঐ খেলায় তিনি ১০ উইকেট লাভ করেছিলেন।

সাফল্য গাঁথা

দলটি ১৯৭৫ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা প্রবর্তনের পর এ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। তারা কমপক্ষে পাঁচবার সেমি-ফাইনাল পর্বে উত্তীর্ণ হয়। কিন্তু প্রত্যেকবারই পরাভূত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। তাদের উল্লেখযোগ্য সফলতা হচ্ছে ২০০০ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়। কেনিয়ার নাইরোবি জিমখানা ক্লাবে অনুষ্ঠিত খেলায় ভারতকে ৪ উইকেটে পরাজিত করে তারা এ সাফল্য পায়।

১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসের ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল শ্রীলঙ্কাকে ৫১ রানে হারিয়ে ব্রোঞ্জপদক জয়লাভ করেছিল।

দলীয় কর্মকর্তা

দলীয় সদস্য

২০১৪ সালের শুরুতে নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে অংশগ্রহণকারী সক্রীয় খেলোয়াড়দের তালিকা দেখানো হলো। ২০১৫-১৬ মৌসুমে কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দেরকে গাঢ়ভাবে দেখানো হয়েছে।[8][9] ২০১৫ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য ১৫-সদস্যের মনোনীত খেলোয়াড়দেরকে বাঁকা হরফে উপস্থাপন করা হয়েছে।[10] আঘাতপ্রাপ্ত অ্যাডাম মিলেনের পরিবর্তে ম্যাট হেনরিকে নিম্নরেখা দিয়ে দেখানো হলো।

খেলোয়াড়ের নাম বয়স
(৩০ নভেম্বর ২০১৯)
ব্যাটিংয়ের ধরন বোলিংয়ের ধরন ঘরোয়া দল ধরন জার্সি নং
অধিনায়ক ও মাঝারি সারি কিংবা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
কেন উইলিয়ামসন২৯ বছর, ১১৪ দিনডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেকনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই২২
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
মার্টিন গুপ্টিল৩৩ বছর, ৬১ দিনডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেকঅকল্যান্ডটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৩১
হ্যামিশ রাদারফোর্ড৩০ বছর, ২১৭ দিনবামহাতিওতাগোটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৭২
মধ্যম-সারির ব্যাটসম্যান
রস টেলর৩৫ বছর, ২৬৭ দিনডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেকসেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই
ডিন ব্রাউনলি৩৫ বছর, ১২৩ দিনডানহাতিডানহাতি মিডিয়ামনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, টুয়েন্টি২০আই৫৯
কলিন মানরো৩২ বছর, ২৬৪ দিনবামহাতিডানহাতি মিডিয়ামঅকল্যান্ডটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৮২
উইকেট-কিপার
টম ল্যাথাম২৭ বছর, ২৪২ দিনবামহাতিডানহাতি মিডিয়ামক্যান্টারবারিটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৪৮
বিজে ওয়াটলিং৩৪ বছর, ১৪৪ দিনডানহাতিনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৪৭
লুক রঙ্কি৩৮ বছর, ২২১ দিনডানহাতিওয়েলিংটনটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৫৪
অল-রাউন্ডার
কোরে অ্যান্ডারসন২৮ বছর, ৩৫২ দিনবামহাতিবামহাতি মিডিয়াম-ফাস্টনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৭৮
গ্রান্ট এলিয়ট৪০ বছর, ২৫৪ দিনডানহাতিডানহাতি মিডিয়ামওয়েলিংটনটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৮৮
নাথান ম্যাককুলাম৩৯ বছর, ৯০ দিনডানহাতিডানহাতি অফ ব্রেকওতাগোওডিআই, টুয়েন্টি২০আই১৫
অ্যান্টন ডেভসিচ৩৪ বছর, ৬৩ দিনবামহাতিস্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্সনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৮৪
জেমস নিশাম২৯ বছর, ৭৪ দিনবামহাতিডানহাতি মিডিয়ামওতাগোটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৮৩
মিচেল স্যান্টনার২৭ বছর, ২৯৮ দিনবামহাতিস্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্সনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৭৪
পেস বোলার
ট্রেন্ট বোল্ট৩০ বছর, ১৯২ দিনডানহাতিবামহাতি ফাস্টনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই১৮
ডগ ব্রেসওয়েল২৯ বছর, ৯৪ দিনডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামসেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই৩৪
মিচেল ম্যাকক্লিনাগান৩৩ বছর, ১৭২ দিনবামহাতিবামহাতি ফাস্টঅকল্যান্ডওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৮১
টিম সাউদি৩০ বছর, ৩৫৪ দিনডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৩৮
নিল ওয়াগনার৩৩ বছর, ২৬২ দিনবামহাতিবামহাতি মিডিয়াম-ফাস্টওতাগোটেস্ট
হামিশ বেনেট৩২ বছর, ২৮১ দিনবামহাতিডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্টক্যান্টারবারিওডিআই৫২
ম্যাট হেনরি২৭ বছর, ৩৫১ দিনডানহাতিডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ামক্যান্টারবারিটেস্ট, ওডিআই২১
অ্যাডাম মিলেন২৭ বছর, ২৩১ দিনডানহাতিডানহাতি ফাস্টসেন্ট্রাল ডিস্টিক্টসওডিআই, টুয়েন্টি২০আই২০
স্পিন বোলার
ইশ সোধি২৭ বছর, ৩০ দিনডানহাতিলেগ ব্রেকনর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসটেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই৬১
মার্ক ক্রেগ৩২ বছর, ২৫২ দিনবামহাতিডানহাতি অফ ব্রেকওতাগোটেস্ট

মানচিত্রে

প্রতিযোগিতার ইতিহাস

বিশ্বকাপ[11]

সালখেলাজয়পরাজয়টাইফলাফল হয়নিঅবস্থান
১৯৭৫, ইংল্যান্ডসেমি-ফাইনাল
১৯৭৯, ইংল্যান্ডসেমি-ফাইনাল
১৯৮৩, ইংল্যান্ডপ্রথম পর্ব
১৯৮৭, ভারত ও পাকিস্তানপ্রথম পর্ব
১৯৯২, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডসেমি-ফাইনাল
১৯৯৬, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কাকোয়ার্টার-ফাইনাল
১৯৯৯, ইংল্যান্ডসেমি-ফাইনাল
২০০৩, দক্ষিণ আফ্রিকাপঞ্চম
২০০৭, ওয়েস্ট ইন্ডিজ১০সেমি-ফাইনাল
২০১১, ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কাসেমি-ফাইনাল
২০১৫, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডরানার্স-আপ
মোট৭৯৪৮৩০রানার্স-আপ (১-বার)

[12]

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

সালখেলাজয়পরাজয়টাইফলাফল হয়নিঅবস্থান[13]
১৯৯৮, বাংলাদেশকোয়ার্টার-ফাইনাল
২০০০, কেনিয়াচ্যাম্পিয়ন
২০০২, শ্রীলঙ্কাপ্রথম পর্ব
২০০৪, ইংল্যান্ডপ্রথম পর্ব
২০০৬, ভারতসেমি-ফাইনাল
২০০৯, দক্ষিণ আফ্রিকারানার্স-আপ
২০১৩, ইংল্যান্ডপ্রথম পর্ব
২০১৭, ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস
মোট২১১২চ্যাম্পিয়ন (একবার)[14]

টুয়েন্টি২০ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ

সালখেলাজয়পরাজয়টাইফলাফল হয়নিঅবস্থান[15]
২০০৭, দক্ষিণ আফ্রিকাসেমি-ফাইনাল
২০০৯, ইংল্যান্ডসুপার-এইট
২০১০, ওয়েস্ট ইন্ডিজসুপার-এইট
২০১২, শ্রীলঙ্কাসুপার-এইট
২০১৪, বাংলাদেশসুপার-এইট
মোট২৫১১১২সেমি-ফাইনাল (১-বার)[16]

কমনওয়েলথ গেমস

ক্রিকেটের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ

  • ১৯৮৫: চতুর্থ

অস্ট্রাল-এশিয়া কাপ

  • ১৯৮৬: সেমি-ফাইনাল
  • ১৯৯০: সেমি-ফাইনাল
  • ১৯৯৪: সেমি-ফাইনাল

সংক্ষিপ্ত ফলাফল

টেস্ট ক্রিকেট

প্রতিপক্ষখেলাজয়পরাজয়টাইড্র%জয়
 অস্ট্রেলিয়া৫২২৭১৭১৫.৩৮%
 বাংলাদেশ১১৭২.৭২%
 ইংল্যান্ড৯৯৪৭৪৪৮.০৮%
 ভারত৫৪১১১৮২৬২০.৩৭%
 পাকিস্তান৫০২৩২০১৪%
 দক্ষিণ আফ্রিকা৪০২৩১৩১০.০০%
 শ্রীলঙ্কা২৮১০১০৩৫.৭১%
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ৪৫১৩১৩১৯২৬.১9%
 জিম্বাবুয়ে১৫৬০%
মোট৩৮৯৭৮১৫৯১৫৭১৯.০২%

৬ জুলাই, ২০১৪ পর্যন্ত

একদিনের আন্তর্জাতিক

প্রতিপক্ষখেলাজয়পরাজয়টাইফলাফল হয়নি%জয়[17]
টেস্ট সদস্য
 অস্ট্রেলিয়া১২৫৩৪৮৫২৮.৫৭%
 বাংলাদেশ২৪১৬৬৬.৬৬%
 ইংল্যান্ড৭৭৩৮৩৩৫৩.৪২%
 ভারত৯৩৪১৪৬৪৫.৯৩%
 পাকিস্তান৮৯৩৫৫১৪০.৮০%
 দক্ষিণ আফ্রিকা৫৮২০৩৪৩৭.০৩%
 শ্রীলঙ্কা৮২৩৭৩৮৪৯.৩৪%
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ৬০২৩৩০৪৩.৩৯%
 জিম্বাবুয়ে৩৫২৫৭৫.০০%
সহযোগী/অনুমোদনকৃত সদস্য
 কানাডা১০০%
পূর্ব আফ্রিকা১০০%
 আয়ারল্যান্ড১০০%
 কেনিয়া১০০%
 নেদারল্যান্ডস১০০%
 স্কটল্যান্ড১০০%
 সংযুক্ত আরব আমিরাত১০০%
 মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র১০০%
মোট৬৫৪২৮০৩৩৩৩৫৪৫.৭২%[18]

১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত

টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক

প্রতিপক্ষখেলাজয়পরাজয়টাই+জয়টাই+পরাজয়%জয়[19]
 অস্ট্রেলিয়া২০%
 বাংলাদেশ১০০%
 ইংল্যান্ড১১৩০%
 ভারত১০০%
 আয়ারল্যান্ড১০০%
 কেনিয়া১০০%
 পাকিস্তান৩৩.৩৩%
 স্কটল্যান্ড১০০%
 দক্ষিণ আফ্রিকা১১২৭.২৭%
 শ্রীলঙ্কা১২৫০%
 ওয়েস্ট ইন্ডিজ৫৬.২৫%
 জিম্বাবুয়ে১০০%
মোট৭১৩২৩২৫০%[20]

১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত

তথ্যসূত্র

  1. "ICC rankings - ICC Test, ODI and Twenty20 rankings - ESPN Cricinfo"ESPNcricinfo
  2. Anderson, Ian (২৯ জানুয়ারি ১৯৯৮)। "It's Clear Black Caps very dull"। Waikato Times। পৃষ্ঠা 12।
  3. Frindall, Bill (২০০৯)। Ask BeardersBBC Books। পৃষ্ঠা 163। আইএসবিএন 978-1-84607-880-4।
  4. "Records | Test matches | Team records | Results summary publisher=ESPN Cricinfo"। ১ জানুয়ারি ১৯৭০। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৪
  5. "http://www.dailymail.co.uk/sport/cricket/article-2176366/New-Zealand-Mike-Hesson-new-cricket-coach.html"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২০ |title= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  6. McMillan joins New Zealand as batting coach
  7. McMillan named New Zealand batting coach
  8. New Zealand Cricket announces contracted players for 2014–15 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে, NZ Cricket
  9. Cricket, New। "Blackcaps contracts announced"www.blackcaps.co.nz। ২০১৫-০৭-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-০২
  10. "BLACKCAPS ICC Cricket World Cup 2015 squad announced"। ১৩ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  11. "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  12. "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  13. "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  14. "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  15. "Team records | Twenty20 Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  16. "Team records | Twenty20 Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  17. "Cricket Records | Records | New Zealand | One-Day Internationals | Result summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৩
  18. "Records | One-Day Internationals | Team records | Results summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  19. "Cricket Records | Records | New Zealand | Twenty20 Internationals | Result summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২
  20. "Records | Twenty20 Internationals | Team records | Results summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.