নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল
নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল বা নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট দল (ইংরেজি: New Zealand national cricket team) নিউজিল্যান্ডের প্রতিনিধিত্বকারী জাতীয় ক্রিকেট দল। দলটিকে সংক্ষেপে ব্ল্যাক ক্যাপস নামে ডাকা হয়ে থাকে। জানুয়ারি, ১৯৯৮ সালে ব্যবসায়িক সম্প্রচারস্বত্ত্বজনিত কারণে দলটি এ নামে পরিচিতি পাচ্ছে। ক্লিয়ার কমিউনিকেশন্স নিউজিল্যান্ড দলের নতুন নাম নির্বাচনের লক্ষ্যে প্রতিযোগিতার আয়োজনের মাধ্যমে এ নাম নির্ধারণ করে।[2] পরবর্তীতে জাতীয় দলকে নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট কর্তৃপক্ষও আনুষ্ঠানিকভাবে ব্ল্যাকক্যাপস নাম অনুমোদন করে। ১৯৩০ সালে ক্রাইস্টচার্চে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে দলটির অভিষেক ঘটে। এর ফলে তারা বিশ্বের ৫ম টেস্ট ক্রিকেটভূক্ত দলের লাভ করেছিল। কিন্তু তাদেরকে প্রথম জয়ের জন্য দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। ১৯৫৫-৫৬ সালে অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে জয়লাভ করে।[3] ১৯৭২-৭৩ সালে ক্রাইস্টচার্চে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ১ম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশ নিয়েছিল।
নিউজিল্যান্ড | |
---|---|
![]() নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের লোগো নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের লোগো | |
টেস্ট মর্যাদা | ১৯৩০ |
প্রথম টেস্ট | বনাম ![]() |
অধিনায়ক | কেন উইলিয়ামসন |
কোচ | ![]() |
আইসিসি টেস্ট, ওডিআই এবং টি২০আই র্যাঙ্কিং | ৬ষ্ঠ (টেস্ট), ৩য় (ওডিআই), ১ম (টি২০আই)[1] |
টেস্ট ম্যাচ – বর্তমান বছর | ৪২২ ৫ |
সর্বশেষ টেস্ট | বনাম সাউথ আফ্রিকা, সেডন পার্ক, হ্যামিলটন, ২৫ মার্চ - ২৯ মার্চ, ২০১৭ |
জয়/পরাজয় – বর্তমান বছর | ৭৯/১৭০ ২/১(৩ টি ড্র) |
২৩ জুলাই, ২০১৭ পর্যন্ত |
বর্তমানে টেস্ট, একদিনের আন্তর্জাতিক এবং টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম। ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর ড্যানিয়েল ভেট্টোরি’র পরিবর্তে রস টেলর দায়িত্ব পালন করতেন। অন্যদিকে ভেট্টোরি নিউজিল্যান্ডের সর্বাপেক্ষা সফল অধিনায়ক স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের উত্তরাধিকারী নিযুক্ত হন। ফ্লেমিং নিউজিল্যান্ডকে ২৮ টেস্ট বিজয়ে নেতৃত্ব দেন যা অন্য যে-কোন নিউজিল্যান্ডীয় অধিনায়কের সাফল্যের দ্বিগুণেরও বেশী।
আগস্ট, ২৩ জুলাই ২০১৭ সাল পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড দল ৪২২ টেস্টে অংশ নিয়ে ৭৯ জয়, ১৭০ পরাজয় ও ১৬৩ ড্র করে।[4]
ইতিহাস
১৯৪৯ সালে সেরা একাদশ নিয়ে নিউজিল্যান্ড দল ইংল্যান্ড গমন করে। বার্ট সাটক্লিফ, মার্টিন ডানেলি, জন রিড ও জ্যাক কোয়ি’র ন্যায় তারকা খেলোয়াড় এ দলে ছিলেন। কিন্তু ৩ দিনের ঐ ৪ টেস্টের সিরিজ ড্রয়ে পরিণত হয়। ১৯৫১-৫২ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে অংশ নেয়। ১৯৫৪-৫৫ মৌসুমে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বমোট ২৬ রান করে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বনিম্ন রান সংগ্রহ করে। পরের মৌসুমেই নিউজিল্যান্ড তাদের প্রথম টেস্ট জয় করে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত ৪ টেস্টের সিরিজটি ৩-১ ব্যবধানে পরাজিত হয় নিউজিল্যান্ড দল। প্রথম টেস্ট জয়লাভের জন্য দলকে ২৬ বছর ও ৪৫ টেস্টে অংশগ্রহণ করতে হয়। পরের বিশ বছরে দলটি মাত্র ৭ টেস্টে জয় পেয়েছিল। ১৯৫৫-৫৬ মৌসুমে পাকিস্তান ও ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে অংশ নেয়। অধিকাংশ সময়ই নিউজিল্যান্ডের বিশ্বমানের কোন বোলার ছিল না। কিন্তু, গ্লেন টার্নার ও বার্ট সাটক্লিফের ন্যায় ব্যাটসম্যান এবং জন আর. রিডের ন্যায় চমৎকার অল-রাউন্ডারের সন্ধান পেয়েছিল নিউজিল্যান্ড দল।
১৯৭৩ সালে নিউজিল্যান্ডের হয়ে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে রিচার্ড হ্যাডলি’র। এরপর থেকেই নাটকীয়ভাবে নিউজিল্যান্ডের টেস্ট জয়ের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তিনি তার সময়কালে সেরা পেস বোলার হিসেবে গণ্য হতেন। ৮৬ টেস্ট খেলে ১৯৯০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। এই ৮৬ টেস্টের মধ্যে নিউজিল্যান্ডের জয়ের পরিসংখ্যান ছিল ২২ জয় ও ২৮ পরাজয়। ১৯৭৭/৭৮ মৌসুমে ৪৮ বার প্রচেষ্টার পর প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয় পায় তার দল। ঐ খেলায় তিনি ১০ উইকেট লাভ করেছিলেন।
সাফল্য গাঁথা
দলটি ১৯৭৫ সালে বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতা প্রবর্তনের পর এ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। তারা কমপক্ষে পাঁচবার সেমি-ফাইনাল পর্বে উত্তীর্ণ হয়। কিন্তু প্রত্যেকবারই পরাভূত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয়। তাদের উল্লেখযোগ্য সফলতা হচ্ছে ২০০০ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি বিজয়। কেনিয়ার নাইরোবি জিমখানা ক্লাবে অনুষ্ঠিত খেলায় ভারতকে ৪ উইকেটে পরাজিত করে তারা এ সাফল্য পায়।
১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসের ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল শ্রীলঙ্কাকে ৫১ রানে হারিয়ে ব্রোঞ্জপদক জয়লাভ করেছিল।
দলীয় কর্মকর্তা
- প্রধান কোচ: মাইক হেসন[5]
- সহকারী কোচ: ট্রেন্ট উডহিল
- ব্যাটিং কোচ: ক্রেইগ ম্যাকমিলান[6][7]
- বোলিং কোচ: শেন বন্ড (২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ পর্যন্ত), দিমিত্রি মাসকারেনহাস
- মনস্তাত্ত্বিক সক্ষমতা বিষয়ক কোচ: ব্রায়ান স্ট্রোনাচ
- দলীয় ম্যানেজার: মাইক স্যান্ডল
- ফিজিওথেরাপিস্ট: রজার মর্টিমার
দলীয় সদস্য
২০১৪ সালের শুরুতে নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে অংশগ্রহণকারী সক্রীয় খেলোয়াড়দের তালিকা দেখানো হলো। ২০১৫-১৬ মৌসুমে কেন্দ্রীয়ভাবে চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দেরকে গাঢ়ভাবে দেখানো হয়েছে।[8][9] ২০১৫ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য ১৫-সদস্যের মনোনীত খেলোয়াড়দেরকে বাঁকা হরফে উপস্থাপন করা হয়েছে।[10] আঘাতপ্রাপ্ত অ্যাডাম মিলেনের পরিবর্তে ম্যাট হেনরিকে নিম্নরেখা দিয়ে দেখানো হলো।
খেলোয়াড়ের নাম | বয়স (৩০ নভেম্বর ২০১৯) |
ব্যাটিংয়ের ধরন | বোলিংয়ের ধরন | ঘরোয়া দল | ধরন | জার্সি নং | |
---|---|---|---|---|---|---|---|
অধিনায়ক ও মাঝারি সারি কিংবা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান | |||||||
কেন উইলিয়ামসন | ২৯ বছর, ১১৪ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ২২ | |
উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান | |||||||
মার্টিন গুপ্টিল | ৩৩ বছর, ৬১ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | অকল্যান্ড | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৩১ | |
হ্যামিশ রাদারফোর্ড | ৩০ বছর, ২১৭ দিন | বামহাতি | ওতাগো | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৭২ | ||
মধ্যম-সারির ব্যাটসম্যান | |||||||
রস টেলর | ৩৫ বছর, ২৬৭ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৩ | |
ডিন ব্রাউনলি | ৩৫ বছর, ১২৩ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, টুয়েন্টি২০আই | ৫৯ | |
কলিন মানরো | ৩২ বছর, ২৬৪ দিন | বামহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | অকল্যান্ড | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৮২ | |
উইকেট-কিপার | |||||||
টম ল্যাথাম | ২৭ বছর, ২৪২ দিন | বামহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | ক্যান্টারবারি | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৪৮ | |
বিজে ওয়াটলিং | ৩৪ বছর, ১৪৪ দিন | ডানহাতি | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৪৭ | ||
লুক রঙ্কি | ৩৮ বছর, ২২১ দিন | ডানহাতি | ওয়েলিংটন | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৫৪ | ||
অল-রাউন্ডার | |||||||
কোরে অ্যান্ডারসন | ২৮ বছর, ৩৫২ দিন | বামহাতি | বামহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৭৮ | |
গ্রান্ট এলিয়ট | ৪০ বছর, ২৫৪ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | ওয়েলিংটন | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৮৮ | |
নাথান ম্যাককুলাম | ৩৯ বছর, ৯০ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | ওতাগো | ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ১৫ | |
অ্যান্টন ডেভসিচ | ৩৪ বছর, ৬৩ দিন | বামহাতি | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৮৪ | |
জেমস নিশাম | ২৯ বছর, ৭৪ দিন | বামহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম | ওতাগো | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৮৩ | |
মিচেল স্যান্টনার | ২৭ বছর, ২৯৮ দিন | বামহাতি | স্লো লেফট-আর্ম অর্থোডক্স | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৭৪ | |
পেস বোলার | |||||||
ট্রেন্ট বোল্ট | ৩০ বছর, ১৯২ দিন | ডানহাতি | বামহাতি ফাস্ট | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ১৮ | |
ডগ ব্রেসওয়েল | ২৯ বছর, ৯৪ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই | ৩৪ | |
মিচেল ম্যাকক্লিনাগান | ৩৩ বছর, ১৭২ দিন | বামহাতি | বামহাতি ফাস্ট | অকল্যান্ড | ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৮১ | |
টিম সাউদি | ৩০ বছর, ৩৫৪ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৩৮ | |
নিল ওয়াগনার | ৩৩ বছর, ২৬২ দিন | বামহাতি | বামহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | ওতাগো | টেস্ট | ||
হামিশ বেনেট | ৩২ বছর, ২৮১ দিন | বামহাতি | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | ক্যান্টারবারি | ওডিআই | ৫২ | |
ম্যাট হেনরি | ২৭ বছর, ৩৫১ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | ক্যান্টারবারি | টেস্ট, ওডিআই | ২১ | |
অ্যাডাম মিলেন | ২৭ বছর, ২৩১ দিন | ডানহাতি | ডানহাতি ফাস্ট | সেন্ট্রাল ডিস্টিক্টস | ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ২০ | |
স্পিন বোলার | |||||||
ইশ সোধি | ২৭ বছর, ৩০ দিন | ডানহাতি | লেগ ব্রেক | নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস | টেস্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০আই | ৬১ | |
মার্ক ক্রেগ | ৩২ বছর, ২৫২ দিন | বামহাতি | ডানহাতি অফ ব্রেক | ওতাগো | টেস্ট |
মানচিত্রে


লকি ফার্গুসন
প্রতিযোগিতার ইতিহাস
বিশ্বকাপ[11]
সাল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | অবস্থান |
---|---|---|---|---|---|---|
১৯৭৫, ইংল্যান্ড | ৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | সেমি-ফাইনাল |
১৯৭৯, ইংল্যান্ড | ৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | সেমি-ফাইনাল |
১৯৮৩, ইংল্যান্ড | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | প্রথম পর্ব |
১৯৮৭, ভারত ও পাকিস্তান | ৬ | ২ | ৪ | ০ | ০ | প্রথম পর্ব |
১৯৯২, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড | ৯ | ৭ | ২ | ০ | ০ | সেমি-ফাইনাল |
১৯৯৬, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল |
১৯৯৯, ইংল্যান্ড | ৯ | ৪ | ৪ | ০ | ১ | সেমি-ফাইনাল |
২০০৩, দক্ষিণ আফ্রিকা | ৮ | ৫ | ৩ | ০ | ০ | পঞ্চম |
২০০৭, ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১০ | ৭ | ৩ | ০ | ০ | সেমি-ফাইনাল |
২০১১, ভারত, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা | ৮ | ৫ | ৩ | ০ | ০ | সেমি-ফাইনাল |
২০১৫, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড | ৯ | ৮ | ১ | ০ | ০ | রানার্স-আপ |
মোট | ৭৯ | ৪৮ | ৩০ | ০ | ১ | রানার্স-আপ (১-বার) |
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
সাল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | অবস্থান[13] |
---|---|---|---|---|---|---|
১৯৯৮, বাংলাদেশ | ২ | ১ | ১ | ০ | ০ | কোয়ার্টার-ফাইনাল |
২০০০, কেনিয়া | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ০ | চ্যাম্পিয়ন |
২০০২, শ্রীলঙ্কা | ২ | ১ | ১ | ০ | ০ | প্রথম পর্ব |
২০০৪, ইংল্যান্ড | ২ | ১ | ১ | ০ | ০ | প্রথম পর্ব |
২০০৬, ভারত | ৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | সেমি-ফাইনাল |
২০০৯, দক্ষিণ আফ্রিকা | ৪ | ৩ | ২ | ০ | ০ | রানার্স-আপ |
২০১৩, ইংল্যান্ড | ৩ | ১ | ১ | ০ | ১ | প্রথম পর্ব |
২০১৭, ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস | ||||||
মোট | ২১ | ১২ | ৮ | ০ | ১ | চ্যাম্পিয়ন (একবার)[14] |
টুয়েন্টি২০ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ
সাল | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | অবস্থান[15] |
---|---|---|---|---|---|---|
২০০৭, দক্ষিণ আফ্রিকা | ৬ | ৩ | ৩ | ০ | ০ | সেমি-ফাইনাল |
২০০৯, ইংল্যান্ড | ৫ | ২ | ৩ | ০ | ০ | সুপার-এইট |
২০১০, ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ০ | সুপার-এইট |
২০১২, শ্রীলঙ্কা | ৫ | ১ | ২ | ২ | ০ | সুপার-এইট |
২০১৪, বাংলাদেশ | ৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | সুপার-এইট |
মোট | ২৫ | ১১ | ১২ | ২ | ০ | সেমি-ফাইনাল (১-বার)[16] |
কমনওয়েলথ গেমস
ক্রিকেটের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশীপ
- ১৯৮৫: চতুর্থ
অস্ট্রাল-এশিয়া কাপ
- ১৯৮৬: সেমি-ফাইনাল
- ১৯৯০: সেমি-ফাইনাল
- ১৯৯৪: সেমি-ফাইনাল
সংক্ষিপ্ত ফলাফল
টেস্ট ক্রিকেট
প্রতিপক্ষ | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ড্র | %জয় |
---|---|---|---|---|---|---|
![]() | ৫২ | ৮ | ২৭ | ০ | ১৭ | ১৫.৩৮% |
![]() | ১১ | ৮ | ০ | ০ | ৩ | ৭২.৭২% |
![]() | ৯৯ | ৮ | ৪৭ | ০ | ৪৪ | ৮.০৮% |
![]() | ৫৪ | ১১ | ১৮ | ০ | ২৬ | ২০.৩৭% |
![]() | ৫০ | ৭ | ২৩ | ০ | ২০ | ১৪% |
![]() | ৪০ | ৪ | ২৩ | ০ | ১৩ | ১০.০০% |
![]() | ২৮ | ১০ | ৮ | ০ | ১০ | ৩৫.৭১% |
![]() | ৪৫ | ১৩ | ১৩ | ০ | ১৯ | ২৬.১9% |
![]() | ১৫ | ৯ | ০ | ০ | ৬ | ৬০% |
মোট | ৩৮৯ | ৭৮ | ১৫৯ | ০ | ১৫৭ | ১৯.০২% |
৬ জুলাই, ২০১৪ পর্যন্ত
একদিনের আন্তর্জাতিক
প্রতিপক্ষ | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই | ফলাফল হয়নি | %জয়[17] | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
টেস্ট সদস্য | |||||||||||||||
![]() | ১২৫ | ৩৪ | ৮৫ | ০ | ৬ | ২৮.৫৭% | |||||||||
![]() | ২৪ | ১৬ | ৮ | ০ | ০ | ৬৬.৬৬% | |||||||||
![]() | ৭৭ | ৩৮ | ৩৩ | ২ | ৪ | ৫৩.৪২% | |||||||||
![]() | ৯৩ | ৪১ | ৪৬ | ১ | ৫ | ৪৫.৯৩% | |||||||||
![]() | ৮৯ | ৩৫ | ৫১ | ১ | ২ | ৪০.৮০% | |||||||||
![]() | ৫৮ | ২০ | ৩৪ | ০ | ৪ | ৩৭.০৩% | |||||||||
![]() | ৮২ | ৩৭ | ৩৮ | ১ | ৬ | ৪৯.৩৪% | |||||||||
![]() | ৬০ | ২৩ | ৩০ | ০ | ৭ | ৪৩.৩৯% | |||||||||
![]() | ৩৫ | ২৫ | ৮ | ১ | ১ | ৭৫.০০% | |||||||||
সহযোগী/অনুমোদনকৃত সদস্য | |||||||||||||||
![]() | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
পূর্ব আফ্রিকা | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
![]() | ২ | ২ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
![]() | ২ | ২ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
![]() | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
![]() | ২ | ২ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
![]() | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
![]() | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ১০০% | |||||||||
মোট | ৬৫৪ | ২৮০ | ৩৩৩ | ৬ | ৩৫ | ৪৫.৭২%[18] |
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত
টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
প্রতিপক্ষ | খেলা | জয় | পরাজয় | টাই+জয় | টাই+পরাজয় | %জয়[19] | |
---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() | ৫ | ০ | ৪ | ১ | ০ | ০ | ২০% |
![]() | ৩ | ৩ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১০০% |
![]() | ১১ | ৩ | ৭ | ০ | ০ | ১ | ৩০% |
![]() | ৪ | ৪ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১০০% |
![]() | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১০০% |
![]() | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১০০% |
![]() | ৯ | ৩ | ৬ | ০ | ০ | ০ | ৩৩.৩৩% |
![]() | ১ | ১ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১০০% |
![]() | ১১ | ৩ | ৮ | ০ | ০ | ০ | ২৭.২৭% |
![]() | ১২ | ৫ | ৫ | ০ | ১ | ১ | ৫০% |
![]() | ৮ | ৩ | ২ | ১ | ২ | ০ | ৫৬.২৫% |
![]() | ৫ | ৫ | ০ | ০ | ০ | ০ | ১০০% |
মোট | ৭১ | ৩২ | ৩২ | ২ | ৩ | ২ | ৫০%[20] |
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ পর্যন্ত
তথ্যসূত্র
- "ICC rankings - ICC Test, ODI and Twenty20 rankings - ESPN Cricinfo"। ESPNcricinfo।
- Anderson, Ian (২৯ জানুয়ারি ১৯৯৮)। "It's Clear Black Caps very dull"। Waikato Times। পৃষ্ঠা 12।
- Frindall, Bill (২০০৯)। Ask Bearders। BBC Books। পৃষ্ঠা 163। আইএসবিএন 978-1-84607-880-4।
- "Records | Test matches | Team records | Results summary publisher=ESPN Cricinfo"। ১ জানুয়ারি ১৯৭০। সংগ্রহের তারিখ ৩ জানুয়ারি ২০১৪।
- "http://www.dailymail.co.uk/sport/cricket/article-2176366/New-Zealand-Mike-Hesson-new-cricket-coach.html"। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-২০।
|title=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - McMillan joins New Zealand as batting coach
- McMillan named New Zealand batting coach
- New Zealand Cricket announces contracted players for 2014–15 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে, NZ Cricket
- Cricket, New। "Blackcaps contracts announced"। www.blackcaps.co.nz। ২০১৫-০৭-১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৭-০২।
- "BLACKCAPS ICC Cricket World Cup 2015 squad announced"। ১৩ জানুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Team records | One-Day Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Team records | Twenty20 Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Team records | Twenty20 Internationals | Cricinfo Statsguru publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Cricket Records | Records | New Zealand | One-Day Internationals | Result summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৩।
- "Records | One-Day Internationals | Team records | Results summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Cricket Records | Records | New Zealand | Twenty20 Internationals | Result summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
- "Records | Twenty20 Internationals | Team records | Results summary publisher=ESPN Cricinfo"। সংগ্রহের তারিখ ৭ মে ২০১২।
বহিঃসংযোগ
- BLACKCAPS অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
- অফিসিয়াল ফেসবুক পাতা
- নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট
- বেইজ ব্রিগেড অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
- ক্রিকইনফো নিউজিল্যান্ড
- নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট (ইতিহাস)
- নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দল তথ্য