ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল

ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল (ইংরেজি: England cricket team)[8] যা ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস দেশের প্রতিনিধিত্ব করে। ১৯৯২ সালের পূর্ব পর্যন্ত ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল স্কটল্যান্ড দেশেরও প্রতিনিধিত্ব করতো। ১ জানুয়ারি, ১৯৯৭ সাল থেকে দলটি ইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডের (ইসিবি) কর্তৃক পরিচালিত হয়ে আসছে। এর পূর্বে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাব বা এমসিসি কর্তৃক ১৯০৩ থেকে ১৯৯৬ সালের শেষার্ধ পর্যন্ত পরিচালিত হয়েছিল।[9][10]

ইংল্যান্ড
সংঘইংল্যান্ড এবং ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড
কর্মীবৃন্দ
টেস্ট অধিনায়কজো রুট
ওডিআই অধিনায়কইয়ন মর্গ্যান
টি২০ অধিনায়কইয়ন মর্গ্যান
কোচট্রেভর বেলিস
ইতিহাস
টেস্ট পদমর্যাদা
অর্জন
১৮৭৭
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল
আইসিসি মর্যাদাপূর্ণ সদস্য (১৯০৯)
আইসিসি এলাকাইউরোপ
আইসিসি র‍্যাঙ্কিং বর্তমান [1] সেরা
টেস্ট ৪র্থ ১ম
ওডিআই ১ম ১ম
টি২০আই ২য় ১ম
টেস্ট
প্রথম টেস্টব.  অস্ট্রেলিয়া, ভে. মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন; ১৫–১৯ মার্চ ১৮৭৭
সাম্প্রতিক টেস্টব.  ওয়েস্ট ইন্ডিজ ভে. ড্যারেন স্যামি ক্রিকেট গ্রাউন্ড, গ্রস আইলেট; ৯–১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
টেস্ট ম্যাচ জয়/হার
মোট [2] ১,০১০ ৩৬৫/৩০০
(৩৪৫ ড্র)
এই বছর [3] ১/২
(০ ড্র)
একদিনের আন্তর্জাতিক
প্রথম ওডিআইব.  অস্ট্রেলিয়া, ভে. মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড, মেলবোর্ন; ৫ জানুয়ারি ১৯৭১
সাম্প্রতিক ওডিআইব.  নিউজিল্যান্ড, ভে. লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড, লন্ডন; ১৫ জুলাই ২০১৯
ওডিআই ম্যাচ জয়/হার
মোট [4] ৭৪৩ ৩৭৪/৩৩৩
(৯ টাই, ২৭ ফলাফল শূন্য)
এই বছর [5] ২২ ১৪/৫
(১ টাই, ২ ফলাফল শূন্য)
বিশ্বকাপ উপস্থিতি১২ (প্রথম ১৯৭৫ সালে)
সেরা ফলাফলচ্যাম্পিয়ন (২০১৯)
টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
প্রথম টি২০আইব.  অস্ট্রেলিয়া, ভে. রোজ বোল, সাউদাম্পটন; ১৩ জুন ২০০৫
সাম্প্রতিক টি২০আইব.  পাকিস্তান, ভে. সোফিয়া গার্ডেনস, কার্ডিফ; ৫ মে ২০১৯
টি২০আই ম্যাচ জয়/হার
মোট [6] ১০৯ ৫৪/৫০
(১ টাই, ৪ ফলাফল শূন্য)
এই বছর [7] ৪/০
(০ টাই, ০ ফলাফল শূন্য)
বিশ্ব  টুয়েন্টি২০ উপস্থিতি৬ (প্রথম ২০০৭ সালে)
সেরা ফলাফলচ্যাম্পিয়ন (২০১০)

টেস্ট কিট

ওডিআই কিট

টি২০আই কিট

১৫ জুলাই ২০১৯ অনুযায়ী

দলের ইতিহাস

দলিলপত্রাদি ঘেঁটে দেখা যায় যে, প্রথমবারের মতো ইংল্যান্ড নামধারী দলটি ৯ জুলাই, ১৭৩৯ সালে অল-ইংল্যান্ড দল হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করেছিল। অপরাজেয় কাউন্টি হিসেবে পরিচিত কেন্টের প্রতিপক্ষ হিসেবে ইংল্যান্ডের অন্যান্য এলাকা থেকে ১১জন বিশিষ্ট ভদ্রলোক খেলেছিলেন। অবশ্য তারা কেন্টের কাছে খুবই অল্প ব্যবধানে হেরে যায়।[11] পরবর্তীতে এ ধরনের আরো অসংখ্য ক্রিকেট খেলার পুণরাবৃত্তি ঘটেছিল যা ঐ শতকের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

শুরুর দিককার সফরগুলো

সেপ্টেম্বর, ১৮৫৯ সালে ইংল্যান্ড প্রথমবারের মতো বহির্বিশ্ব ভ্রমণে যায়। ঐ সফরের অংশ হিসেবে দলটি উত্তর আমেরিকা ভ্রমণে গিয়েছিল। দলের ৬ সদস্য ছিলেন অল-ইংল্যান্ড একাদশের এবং বাকি ৬ সদস্য ঐক্যবদ্ধ অল-ইংল্যান্ড একাদশের। দলের নেতৃত্ব দেন জর্জ পার নাম্নী এক ইংরেজ।

দি অ্যাশেজ

ইংল্যান্ড ১৮৮২ সালে নিজ ভূমিতে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে ১-০ ব্যবধানে হেরে যায়। ফলে ‘দ্য স্পোর্টিং টাইমস্‌’ তাদের প্রতিবেদনে ইংলিশ ক্রিকেট নিয়ে বিখ্যাত উক্তি মুদ্রিত করে:

আন্তঃযুদ্ধের সময়কালে

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ইংল্যান্ড ১৯২০-২১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে খেলতে নামে। যুদ্ধ পরবর্তী পরিবেশে অভ্যন্তরীণ ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় প্রবলভাবে আক্রান্ত ইংল্যান্ড সিরিজে পরাজয়ের মুখ দেখতে থাকে। এবং প্রথমবারের মতো ৫-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ হয়। সিরিজে ৬ জন অস্ট্রেলীয় ব্যাটসম্যান শতক হাঁকান এবং মেইলে একাই ৩৬জন ইংরেজ ব্যাটসম্যানকে আউট করেন। পরবর্তী সিরিজগুলোতেও তারা তেমন ভালো ফলাফল বয়ে আনতে ব্যর্থ হয়েছিল। ১৯২১ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৩-০ এবং ১৯২৪-২৫ সালের অ্যাশেজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয় ইংল্যান্ডের ক্রিকেট দল। ১৯২৬ সালে ইংল্যান্ডের ভাগ্য পরিবর্তন ঘটে ও অ্যাশেজ পুনরুদ্ধার করে এবং ১৯২৮-২৯ সালের অ্যাশেজ সফরে অস্ট্রেলিয়াকে ৪-১ ব্যবধানে হারায়।

যুদ্ধ পরবর্তী সময়কালে

ইংল্যান্ড কঠিন সময় পার করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়কালে। তারা ৩-০ ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়। পরবর্তীতে স্যার ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের অবিশ্বাস্য কীর্তিতে ৪-০ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ২-০ ব্যবধানে হারে। উপর্যুপরি পরাজয়ের পর দলটি ভারত এবং দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে জয়ী হয়ে ক্ষতস্থানে প্রলেপ দেয়।

১৯৭১ থেকে ২০০০

ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল পরবর্তীতে ভারত জাতীয় ক্রিকেট দল এবং উদীয়মান ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে হেরে যায়। ১৯৭৪-৭৫ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে পরাজিত হয়। ১৯৭৫ সালের ১ম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে দলটি সেমি-ফাইনাল পর্যন্ত পৌঁছে যা ইংল্যান্ডের ভাগ্যাকাশে কিছুটা পরিবর্তনের ছোঁয়া লক্ষ্য করা যায়। ক্যারি প্যাকারের বিশ্ব সিরিজ ক্রিকেট আয়োজনের প্রেক্ষাপটে অস্ট্রেলিয়া এবং পাকিস্তান ক্রিকেট দল - উভয়ই তাদের তারকা খেলোয়াড়দেরকে হারায়। ইংল্যান্ড টেস্ট ক্রিকেট থেকে বহিস্কৃত টনি গ্রেগ (সাবেক ধারাভাষ্যকার), মাইক ব্রিয়ারলি, জিওফ্রে বয়কটকে পুণরায় অন্তর্ভুক্ত করে।

একবিংশ শতাব্দীতে

কোচ হিসেবে ডানকান ফ্লেচার এবং অধিনায়ক হিসেবে নাসের হুসেনকে নিযুক্ত করে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলকে পুণরায় নতুন করে গঠন করা হয়। দলটি ধারাবাহিকভাবে চারটি টেস্ট সিরিজ জয় করে। তন্মধ্যে ৩১ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় ছিল অন্যতম। এছাড়াও তারা পাকিস্তানকেও সিরিজ পরাজয় বরণে বাধ্য করে। ২০০১ সালে স্টিভ ওয়াহ'র নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজে ৪-১ ব্যবধানে হেরে যায়। ভারত এবং শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভাল ফলাফল অর্জন করলেও ২০০২-০৩ মৌসুমে অ্যাশেজ সিরিজে পুণরায় ৪-১ ব্যবধানে সিরিজে হেরে অস্ট্রেলিয়া ভীতি দূর করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু হাল ছেড়ে না দিয়ে ইংল্যান্ড দল ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৩-০ ব্যবধানে ও নিউজিল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলকে হোয়াইটওয়াশ করে। পোর্ট এলিজাবেথে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্ট খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় ক্রিকেট দলের বিপক্ষে জয়লাভ ছিল ধারাবাহিকভাবে অষ্টম টেস্ট জয় যা ইংল্যান্ডের ৭৫ বছরের মধ্যে প্রথম ধারাবাহিক সাফল্য।

ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল শক্তিশালী দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। ক্রিকেটের ইতিহাসে তাদের ফিল্ডিংও দর্শনীয়। ৭ ডিসেম্বর, ২০১২ সাল পর্যন্ত দলটি ৯২৯টি টেস্ট ম্যাচ খেলে। তন্মধ্যে দলীয় পরিসংখ্যান হচ্ছে ৩৩১ জয় (৩৫.৬৩%), ড্র ৩৩০ (৩৫.৫২%) এবং পরাজয় ২৬৮ (২৮.৮৫%)।[12] ২৮ আগস্ট, ২০১১ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে ৬৫০জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেন।[13][14]

২০০৭ সালের ৮ এপ্রিল অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সুপার এইট পর্যায়ে অংশগ্রহণের পূর্বে ইংল্যান্ড ৪৬৪টি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় অংশ নেয়। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ইংল্যান্ডের জয় ২২৪ (৪৮.২৮%), টাই ৪ (০.৮৬%), ফলাফল হয়নি ১৫টি (৩.২৩%) এবং পরাজয় ২২১টি (৪৭.৬৩%)। ২৮ আগস্ট, ২০১১ তারিখ পর্যন্ত ২২২ জন খেলোয়াড় ওয়ানডে ক্রিকেটে খেলায় অংশ নিয়েছেন।[15]

কোচিং কর্মীবর্গ

আন্তর্জাতিক মাঠ

টেস্ট এবং ওডিআই
মাঠের নাম প্রান্তের নাম শহরের নাম টেস্টে প্রথম ব্যবহার ধারণ ক্ষমতা
ওভাল প্যাভিলিয়ন এন্ড - ভক্সহল এন্ডলন্ডন৬ সেপ্টেম্বর, ১৮৮০১৮,৫০০[16]
ওল্ড ট্রাফোর্ড ক্রিকেট গ্রাউন্ড স্ট্রেটফোর্ড এন্ড - ব্রায়ান স্ট্যাথাম এন্ডম্যানচেস্টার১০ জুলাই, ১৮৮৪২২,০০০
লর্ডস প্যাভিলিয়ন এন্ড - নার্সারী এন্ডলন্ডন২১ জুলাই, ১৮৮৪২৮,০০০
ট্রেন্ট ব্রিজ প্যাভিলিয়ন এন্ড - র‌্যাডক্লিফ রোড এন্ডনটিংহাম১ জুন, ১৮৯৯১৭,৫০০
হেডিংলি স্টেডিয়াম কির্কস্টল এন্ড - রাগবি গ্রাউন্ড এন্ডলিডস্২৯ জুন, ১৮৯৯২০,০০০
এজবাস্টন সিটি এন্ড - প্যাভিলিয়ন এন্ডবার্মিংহাম২৯ মে, ১৯০২২৫,০০০
ব্রামল লেন† ফুটবল গ্রাউন্ড এন্ড - প্যাভিলিয়ন এন্ডশেফিল্ড৩ জুলাই, ১৯০২
রিভারসাইড গ্রাউন্ড ফিঞ্চলে এন্ড - লুমলে এন্ডচেস্টার-লি-স্ট্রিট৬ জুন, ২০০৩৫,০০০
সলেক স্টেডিয়াম রিভার টাফ এন্ড - ক্যাথেড্রাল রোড এন্ডকার্ডিফ৮ জুলাই, ২০০৯১৬,০০০
রোজ বোল প্যাভিলিয়ন এন্ড - নর্দান এন্ডসাউদাম্পটন১৬ জুন, ২০১১৬,৫০০

সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: (২৭ আগস্ট, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত)[17]

† = পরিত্যক্ত মাঠ

একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
মাঠের নাম প্রান্তের নাম শহরের নাম ওডিআইয়ে প্রথম ব্যবহার ধারণ ক্ষমতা
কাউন্টি গ্রাউন্ড প্যাভিলিয়ন এন্ড - অ্যাশলে ডাউন রোড এন্ডব্রিস্টল১৩ জুন, ১৯৮৩৮,০০০

সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: (২৭ আগস্ট, ২০১১ইং তারিখ পর্যন্ত)[18]

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের ইতিহাস

বিশ্বকাপ ক্রিকেটআইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিআইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০
সাল পর্যায় সাল পর্যায় সাল পর্যায়
১৯৭৫ সেমি-ফাইনাল ১৯৯৮ কোয়ার্টার-ফাইনাল ২০০৭ সুপার এইট
১৯৭৯ রানার্স আপ ২০০০ কোয়ার্টার-ফাইনাল ২০০৯ সুপার এইট
১৯৮৩ সেমি-ফাইনাল ২০০২ গ্রুপ পর্ব ২০১০ চ্যাম্পিয়ন
১৯৮৭ রানার্স আপ ২০০৪ রানার্স আপ ২০১২ সুপার এইট
১৯৯২ রানার্স আপ ২০০৬ গ্রুপ পর্ব
১৯৯৬ কোয়ার্টার-ফাইনাল ২০০৯ সেমি-ফাইনাল
১৯৯৯ গ্রুপ পর্ব ২০১৩ রানার্স আপ
২০০৩ গ্রুপ পর্ব
২০০৭ সুপার এইট
২০১১ কোয়ার্টার-ফাইনাল

ইংল্যান্ডের টেস্ট ম্যাচ পরিসংখ্যান

ইংল্যান্ডের টেস্ট বিবরণ
দলের নাম সময়কাল স্থান জয় পরাজয় টাই ড্র সর্বমোট
অস্ট্রেলিয়া১৮৭৭ - ২০১১ নিজ মাঠে৪৫৪৭৬৪১৫৬
প্রতিপক্ষের মাঠে৫৭৮৬২৭১৭০
মোট১০২১৩৩৯১৩২৬
বাংলাদেশ২০০৩ - ২০১১ নিজ মাঠে
প্রতিপক্ষের মাঠে
মোট
ভারত১৯৩২ - ২০১১ নিজ মাঠে২৭২০৫২
প্রতিপক্ষের মাঠে১১১৪২৬৫১
মোট৩৮১৯৪৬১০৩
নিউজিল্যান্ড১৯৩০ - ২০০৮ নিজ মাঠে২৭১৯৫০
প্রতিপক্ষের মাঠে১৮২২৪৪
মোট৪৫৪১৯৪
পাকিস্তান১৯৫৪ - ২০১০ নিজ মাঠে২০১৮৪৭
প্রতিপক্ষের মাঠে১৮২৪
মোট২২১৩৩৬৭১
দক্ষিণ আফ্রিকা১৮৮৯ - ২০১০ নিজ মাঠে২৭১১২৩৬১
প্রতিপক্ষের মাঠে২৯১৮৩০৭৭
মোট৫৬২৯৫৩১৩৮
শ্রীলঙ্কা১৯৮২ - ২০১১ নিজ মাঠে১৩
প্রতিপক্ষের মাঠে১১
মোট২৪
ওয়েস্ট ইন্ডিজ১৯২৮ - ২০০৯ নিজ মাঠে৩০২৯২১৮০
প্রতিপক্ষের মাঠে১৩২৪২৮৬৫
মোট৪৩৫৩৪৯১৪৫
জিম্বাবুয়ে১৯৯৬ - ২০০৩ নিজ মাঠে
প্রতিপক্ষের মাঠে
মোট
নিজ মাঠে ১৮৯ ১০৭ ১৭১ ৪৬৭
প্রতিপক্ষের মাঠে ১৩৭ ১৫৪ ১৫৭ ৪৪৮
সামগ্রীকভাবে ৩২৬ ২৬১ ৩২৮ ৯১৫
শতাংশের হিসেবে ৩৫.৬৩% ২৮.৫২% ৩৫.৮৫% ১০০%

সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৭ আগস্ট, ২০১১[19]

দলীয় পরিসংখ্যান

সর্বোচ্চ রান

দলীয় সর্বোচ্চ রানের ইনিংসগুলো
রান দল স্থান মৌসুম
৯০৩/৭ (ডিক্লেয়ার) অস্ট্রেলিয়াক্যানিংটন ওভাল ১৯৩৮
৮৪৯ ওয়েস্ট ইন্ডিজসাবিনা পার্ক, কিংস্টন ১৯২৯-৩০
৭১০/৭ (ডিক্লেয়ার) ভারতএজবাস্টন, বার্মিংহাম ২০১১
৬৫৮/৮ (ডিক্লেয়ার) অস্ট্রেলিয়াট্রেন্ট ব্রিজ, নটিংহাম ১৯৩৮
৬৫৪/৫ দক্ষিণ আফ্রিকাকিংসমিড, ডারবান ১৯৩৮-৩৯

সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৭ আগস্ট, ২০১১[20]

সর্বনিম্ন রান

দলীয় সর্বনিম্ন রানের ইনিংসগুলো
রান দল স্থান মৌসুম
৪৫ অস্ট্রেলিয়াঅ্যাসোসিয়েশন গ্রাউন্ড, সিডনি ১৮৮৬-৮৭
৪৬ ওয়েস্ট ইণ্ডিজকুইন’স পার্ক ওভাল, পোর্ট অব স্পেন১৯৯৩-৯৪
৫১ ওয়েস্ট ইণ্ডিজসাবিনা পার্ক, কিংস্টন২০০৮-০৯
৫২ অস্ট্রেলিয়াক্যানিংটন ওভাল১৯৪৮
৫৩ অস্ট্রেলিয়ালর্ড’স ক্রিকেট গ্রাউন্ড, সেন্ট জন'স উড১৮৮৮

সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ২৮ আগস্ট, ২০১১[21]

ব্যক্তিগত পরিসংখ্যান

সর্বোচ্চ ম্যাচে অংশগ্রহণ

সর্বোচ্চ ম্যাচে অংশগ্রহণকারীর বিবরণ
টেস্ট সংখ্যা নাম সময়কাল রান সর্বোচ্চ রানের গড় সেঞ্চুরী কট স্ট্যাম্পিং
১৩৩অ্যালেক স্টুয়ার্ট১৯৯০-২০০৫৮৪৬৫১৯০৩৯.৫৪১৫২৬৩১৪
১১৮গ্রাহাম গুচ১৯৭৫-১৯৯৫৮৯০০৩৩৩৪২.৫৮২০১০৩
১১৭ডেভিড গাওয়ার১৯৭৮-১৯৯২৮২৩১২১৫৪৪.২৫১৮৭৪
১১৫মাইকেল অ্যাথারটন১৯৮৯-২০০১৭৭২৮১৮৫*৩৭.৬৯১৬৮৩
১১৪কলিন কাউড্রে১৯৫৪-১৯৭৫৭৬২৪১৮২৪৪.০৬২২১২০

সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১১[22]

সর্বমোট রান সংগ্রহ

সর্বমোট রান সংগ্রহকারীর বিবরণ
রান নাম টেস্ট সংখ্যা সময়কাল সর্বোচ্চ রানের গড় সেঞ্চুরী কট স্ট্যাম্পিং
৮৯০০গ্রাহাম গুচ১১৮১৯৭৫-১৯৯৫৩৩৩৪২.৫৮২০১০৩
৮৪৬৫অ্যালেক স্টুয়ার্ট১৩৩১৯৯০-২০০৫১৯০৩৯.৫৪১৫২৬৩১৪
৮২৩১ডেভিড গাওয়ার১১৭১৯৭৮-১৯৯২২১৫৪৪.২৫১৮৭৪
৮১১৪জিওফ্রে বয়কট১০৮১৯৬৪-১৯৮২২৪৬*৪৪.৭২২২৩৩
৭৭২৮মাইকেল অ্যাথারটন১১৫১৯৮৯-২০০১১৮৫*৩৭.৬৯১৬৮৩

সর্বশেষ হালনাগাদকরণ: ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১১[23]

টেস্ট ব্যাটিং

টেস্ট বোলিং

পাঁচজন বোলার এক ওভারে চার উইকেট লাভ করেছেন। তন্মধ্যে তিনটিই হয়েছে হেডিংলিতে। অদ্যাবধি একমাত্র বোলাররূপে স্টুয়ার্ট ব্রড ভারতের বিরুদ্ধে হ্যাট্রিক করেছেন।

বর্তমান খেলোয়াড়

আরও দেখুন

গ্রন্থপঞ্জী

  • ওয়াগহর্ন, এইচ টি (১৮৯৯), ক্রিকেট স্কোরস্‌, নোট্‌স, এটসেট্রা, (১৭৩০-১৭৭৩), ব্ল্যাকউড।

তথ্যসূত্র

  1. "ICC Rankings"icc-cricket.com
  2. "Test matches - Team records"। ESPNcricinfo।
  3. "Test matches - 2019 Team records"। ESPNcricinfo।
  4. "ODI matches - Team records"। ESPNcricinfo।
  5. "ODI matches - 2019 Team records"। ESPNcricinfo।
  6. "T20I matches - Team records"। ESPNcricinfo।
  7. "T20I matches - 2019 Team records"। ESPNcricinfo।
  8. "ইসিবি সম্বন্ধে জানুন"। ECB। ২০০৭-১০-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৭
  9. "মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের ইতিহাস"। MCC। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-১০-০৭
  10. ওয়াগহর্ন, পৃষ্ঠা ২২-২৩
  11. টেস্টে ইংল্যান্ডের জয়-পরাজয়ের উপাত্ত retrieved as on 27 August, 2011
  12. অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের পরিসংখ্যান retrieved as on 24 August, 2011
  13. টেস্টে ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের নাম retrieved as on 28 August, 2011
  14. একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী খেলোয়াড়দের নাম retrieved as on 28 August, 2011
  15. ওভালের আসন সংখ্যা, CricketArchive.com Retrieved on 24 August 2011.
  16. ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের মাঠের বিবরণ retrieved on August 27, 2011
  17. ব্রিস্টলের ১ম ওডিআই retrieved on August 27, 2011
  18. ইএসপিএনক্রিকইনফোঃ ইংল্যান্ডের টেস্ট ম্যাচের পরিসংখ্যান retrieved as on 27 August, 2011
  19. ইংল্যান্ডের টেস্ট সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসগুলো retrieved as on 27 August, 2011
  20. টেস্টে সর্বনিম্ন রানের ইনিংসগুলো retrieved as on 27 August, 2011
  21. ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্টে সর্বোচ্চ ম্যাচে অংশগ্রহণ retrieved as on 5 September, 2011
  22. ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারীগণ retrieved as on 4 September, 2011
  23. Most Runs for England, ESPNcricinfo Retrieved on 4 September 2011.
  24. Highest Career Batting Average, CricketArchive.com Retrieved on 24 August 2011.
  25. Dominant Australia take control, ESPNcricinfo, ৭ আগস্ট ২০০৯ Retrieved on 28 January 2015.
  26. Most ducks for England, ESPNcricinfo Retrieved on 28 January 2015.

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.