কলকাতা মেট্রোর স্টেশনগুলির তালিকা

কলকাতা মেট্রোর স্টেশনগুলির তালিকা এই পৃষ্ঠায় সন্নিবেশিত হল। কলকাতা মেট্রো কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী হাওড়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার দ্রুত পরিবহন ব্যবস্থা। বর্তমানে কলকাতা মেট্রোয় মোট ২৩টি স্টেশন চালু রয়েছে এবং ৬০টিরও বেশি স্টেশনের নির্মাণকাজ চলছে।

কলকাতা মেট্রো রেলওয়ের মানচিত্র (মেট্রো রেলওয়ে, কলকাতা ও পূর্ব পশ্চিম মেট্রো)

কলকাতা মেট্রো ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম মেট্রো রেল নেটওয়ার্ক (দিল্লি মেট্রোর পরে)। ১৯৮৪ সালের ২৪ অক্টোবর কলকাতা মেট্রোর প্রথম অংশটি চালু হয়। বর্তমানে এই মেট্রোর দৈর্ঘ্য ২২.৩ কিলোমিটার। উত্তর-দক্ষিণ করিডোর বা দমদম-কবি সুভাষ লাইন বর্তমানে এই মেট্রোর একমাত্র চালু লাইন। এছাড়া পূর্ব-পশ্চিম মেট্রো, জোকা-বিবাদীবাগ (ভায়া বেহালা ও মাঝেরহাট) লাইন, দমদম-দক্ষিণেশ্বর সম্প্রসারিত লাইন, দমদম-বরানগর-ব্যারাকপুর লাইন, দমদম-বারাসত লাইন ও নিউ গড়িয়া-বিমানবন্দর লাইনের কাজ বর্তমানে নির্মাণাধীন।

কলকাতা মেট্রোর স্টেশনগুলি সাধারণত অঞ্চলের নামে চিহ্নিত হয়ে থাকে। কোনো কোনো স্টেশন নিকটবর্তী রাস্তা (মহাত্মা গান্ধী রোড), প্রাচীন নাম (শোভাবাজার-সুতানুটি) বা দ্রষ্টব্য স্থলগুলির (রবীন্দ্র সদন, নেতাজি ভবন) নামেও চিহ্নিত। আবার প্যারিস মেট্রোর ধাঁচে বিভিন্ন মণীষী, শিল্পী, বিপ্লবী ও উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্মের নামেও স্টেশন উৎসর্গ করা হয়ে থাকে।

মেট্রো স্টেশন

দমদম-কবি সুভাষ লাইন

# স্টেশনের নাম অঞ্চল সংযোগ উদ্বোধন অবস্থান উল্লেখযোগ্য তথ্য সূত্র
নোয়াপাড়ানোয়াপাড়া, বরাহনগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা১০ জুলাই, ২০১৩উড়ালকলকাতা মেট্রোর বৃহত্তম স্টেশন।[1][2]
দমদমদমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনাদমদম জংশন স্টেশন, পূর্ব রেল১২ নভেম্বর, ১৯৮৪উড়াল১৯৮৪ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দমদম ছিল কলকাতা মেট্রোর ১ নং লাইনের উত্তর দিকের টার্মিনাল।[3]
বেলগাছিয়াবেলগাছিয়া, কলকাতা
১২ নভেম্বর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থকলকাতা মেট্রোর লাইন ১-এর উত্তর দিকের সর্বশেষ ভূগর্ভস্থ স্টেশন।[3]
শ্যামবাজারশ্যামবাজার, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থ
[3]
শোভাবাজার সুতানুটিশোভাবাজার, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থস্টেশনটির পুরনো নাম "শোভাবাজার"। পরে কলকাতার তিনটি আদি বসতির অন্যতম সুতানুটি গ্রামের নাম স্টেশনের নামের সঙ্গে যুক্ত হয়।[3]
গিরিশ পার্কজোড়াসাঁকো, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটি অতীতে জোড়াসাঁকো নামে পরিচিত ছিল। পরে বিশিষ্ট নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষের নামে উৎসর্গিত হয়।[3]
মহাত্মা গান্ধী রোডবড়বাজার, কলকাতা
২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটি মহাত্মা গান্ধী রোডচিত্তরঞ্জন অ্যাভেনিউ-এর সংযোগস্থলে অবস্থিত[3]
সেন্ট্রালবউবাজার, কলকাতানির্মীয়মান পূর্ব-পশ্চিম লাইন১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থ
[3]
চাঁদনি চকচাঁদনি চক, কলকাতা
১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির প্রস্তাবিত নাম টিপু সুলতান[3]
১০এসপ্ল্যানেডএসপ্ল্যানেড, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থকলকাতা মেট্রোর প্রথম স্টেশন।[3]
১১পার্ক স্ট্রিটমাদার টেরিজা সরণি, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির প্রস্তাবিত নাম মাদার টেরিজা[3]
১২ময়দানময়দান, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির প্রস্তাবিত নাম গোষ্ঠ পাল[3]
১৩রবীন্দ্র সদনরবীন্দ্র সদন-নন্দন চত্বর, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থ
[3]
১৪নেতাজি ভবনভবানীপুর, কলকাতা
২৪ অক্টোবর, ১৯৮৪ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটির পূর্বনাম ভবানীপুর। পরবর্তীকালে এই অঞ্চলে অবস্থিত নেতাজি সুভাষচন্দ বসুর পৈত্রিক বাসভবনের নামে চিহ্নিত।[3]
১৫যতীন দাস পার্কহাজরা, কলকাতা
২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূগর্ভস্থএই স্টেশনটি মেট্রো স্টেশনের পাশে অবস্থিত বিপ্লবী যতীন্দ্রনাথ দাসের স্মৃতিচিহ্নিত উদ্যানের নামে নামাঙ্কিত।[3]
১৬কালীঘাটকালীঘাট, কলকাতা
২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূগর্ভস্থ
[3]
১৭রবীন্দ্র সরোবররবীন্দ্র সরোবর অঞ্চল, কলকাতাটালিগঞ্জ স্টেশন, পূর্ব রেল২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূগর্ভস্থ
[3]
১৮মহানায়ক উত্তমকুমারটালিগঞ্জ, কলকাতা
২৯ এপ্রিল, ১৯৮৬ভূতলস্থএই স্টেশনটি অতীতে টালিগঞ্জ নামে পরিচিত ছিল। ২০০৯ সালে স্টেশনটিকে কিংবদন্তি অভিনেতা উত্তম কুমারের নামে উৎসর্গ করা হয়।[3][4]
১৯নেতাজিকুঁদঘাট, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালএই স্টেশনটি নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে উৎসর্গিত।[4]
২০মাস্টারদা সূর্য সেনবাঁশদ্রোণী, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালএই স্টেশনটি মাস্টারদা সূর্য সেনের নামে উৎসর্গিত।[4]
২১গীতাঞ্জলিনাকতলা, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গীতাঞ্জলি কাব্যরচনার শতবর্ষ উপলক্ষে স্টেশনটি উক্ত কাব্যগ্রন্থের নামে উৎসর্গিত।[4]
২২কবি নজরুলগড়িয়া বাজার, কলকাতা
২২ অগস্ট, ২০০৯উড়ালএই স্টেশনটি কাজী নজরুল ইসলামের নামে উৎসর্গিত।[4]
২৩শহিদ ক্ষুদিরামবৃজি, কলকাতা
৭ অক্টোবর, ২০১০উড়ালএই স্টেশনটি বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর নামে উৎসর্গিত।[4][5]
২৪কবি সুভাষবৈষ্ণবঘাটা পাটুলী, কলকাতাপ্রস্তাবিত কবি সুভাষ-বিমানবন্দর লাইন৭ অক্টোবর, ২০১০উড়ালএই স্টেশনটির পূর্বনাম নিউ গড়িয়া। বর্তমানে কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের নামে উৎসর্গিত।[5]

নির্মীয়মান পূর্ব-পশ্চিম লাইন

# স্টেশনের নাম অঞ্চল সংযোগ উদ্বোধন অবস্থান উল্লেখযোগ্য তথ্য সূত্র
সল্টলেক সেক্টর ৫সেক্টর ৫, বিধাননগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
করুণাময়ীকরুণাময়ী, বিধাননগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
সেন্ট্রাল পার্কসেন্ট্রাল পার্ক, বিধাননগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
সিটি সেন্টারসিটি সেন্টার, বিধাননগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
বেঙ্গল কেমিক্যালবেঙ্গল কেমিক্যাল, বিধাননগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনযুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন, বিধাননগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
ফুলবাগানফুলবাগান, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
শিয়ালদহ স্টেশনশিয়ালদহ, কলকাতা
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
সেন্ট্রালবউবাজার, কলকাতাদমদম-কবি সুভাষ লাইননির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
১০মহাকরণবিবাদীবাগ, কলকাতা
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
১১হাওড়া স্টেশনহাওড়া স্টেশন, হাওড়াহাওড়া স্টেশন, পূর্ব রেলনির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
১২হাওড়া ময়দানহাওড়া ময়দান, হাওড়া
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ

নির্মীয়মান জোকা-বিবাদীবাগ লাইন

২০১০ সালের ২২ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপতি প্রতিভা দেবীসিংহ পাটিল জোকা-বিবাদীবাগ মেট্রো লাইনের ১৬.৭২ কিমি মেট্রো রেলপথের শিলান্যাস করেন।[6] এই প্রকল্প রূপায়ণের মোট খরচ ধার্য করা হয়েছে ২৬১৯.০২ কোটি টাকা; এর মধ্যে ২০১০-১১ সালের বাজেটে ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।[7] রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন, এই লাইনের ছয়টি স্টেশন মোহিনী চৌধুরী ("মুক্তির মন্দির সোপানতলে" গানের রচয়িতা তথা বেহালার বাসিন্দা), মহম্মদ রফি, গুরু গোবিন্দ সিংহ, কিশোর কুমার, গোষ্ঠ পালমুহাম্মদ ইকবালের নামে উৎসর্গ করা হবে।

# স্টেশনের নাম অঞ্চল সংযোগ উদ্বোধন অবস্থান উল্লেখযোগ্য তথ্য সূত্র
জোকাজোকা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
ঠাকুরপুকুর বাজারঠাকুরপুকুর, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
সখের বাজারবড়িশা, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
বেহালা চৌরাস্তাবেহালা, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
বেহালা বাজারবেহালা, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
তারাতলাবেহালা, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
মাঝেরহাটমাঝেরহাট, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
মোমিনপুরমোমিনপুর, কলকাতা
নির্মীয়মানউড়াল
খিদিরপুরখিদিরপুর, কলকাতা
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
১০হেস্টিংসখিদিরপুর, কলকাতা
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
১১পার্ক স্ট্রিটমাদার টেরিজা সরণি, কলকাতা
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
১২ধর্মতলাচৌরঙ্গী, কলকাতা
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ
১৩বিনয়-বাদল-দীনেশ বাগবিনয়-বাদল-দীনেশ বাগ, কলকাতা
নির্মীয়মানভূগর্ভস্থ

নির্মীয়মান দমদম-দক্ষিণেশ্বর লাইন

# স্টেশনের নাম অঞ্চল সংযোগ উদ্বোধন অবস্থান উল্লেখযোগ্য তথ্য সূত্র
দমদমদমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনাদমদম জংশন স্টেশন, পূর্ব রেল১২ নভেম্বর, ১৯৮৪উড়াল
[1]
নোয়াপাড়ানোয়াপাড়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা১০ জুলাই, ২০১৩উড়াল
[1]
বরানগরবরানগর, উত্তর চব্বিশ পরগনানির্মীয়মানউড়াল
[1]
দক্ষিণেশ্বরদক্ষিণেশ্বর, উত্তর চব্বিশ পরগনানির্মীয়মানউড়াল
[1]

প্রস্তাবিত বরানগর-ব্যারাকপুর লাইন

# স্টেশনের নাম অঞ্চল সংযোগ উদ্বোধন অবস্থান উল্লেখযোগ্য তথ্য সূত্র
স্বামী বিবেকানন্দবরানগর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালহিন্দু ধর্মগুরু স্বামী বিবেকানন্দের নামে উৎসর্গিত।[1][8]
কৃষ্ণকলিকামারহাটি উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালরবীন্দ্রসংগীত কণ্ঠশিল্পী সুচিত্রা মিত্রের স্মরণে তাঁর বিখ্যাত "কৃষ্ণকলি" গানটির নামানুসারে স্টেশনটির নামকরণ হয়েছে।[1][8]
আচার্য প্রফুল্লচন্দ্রআগরপাড়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালবিজ্ঞানী প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের নামে উৎসর্গিত।[1][8]
গান্ধী আশ্রমসোদপুর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
[1][8]
শরৎচন্দ্রপানিহাটি, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালকথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নামে উৎসর্গিত।[8]
ঋষি বঙ্কিমখড়দহ, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালসাহিত্যিক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নামে উৎসর্গিত।[1][8]
ডক্টর রাজেন্দ্রপ্রসাদসিইএসসি, খড়দহ, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি রাজেন্দ্র প্রসাদের নামে উৎসর্গিত।[8]
শাহনওয়াজ খানটিটাগড়, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালসুভাষচন্দ্র বসুর সহকারী তথা আজাদ হিন্দ ফৌজের সেনানায়ক শাহনওয়াজ খানের নামে উৎসর্গিত।[1][8]
অনুকূল ঠাকুরতালপুকুর, টিটাগড়, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালহিন্দু ধর্মগুরু অনুকূলচন্দ্র ঠাকুরের নামে উৎসর্গিত।[8]
১০মঙ্গল পাণ্ডেব্যারাকপুর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহের বিদ্রোহী মঙ্গল পাণ্ডে নামে উৎসর্গিত।[1][8]

প্রস্তাবিত নোয়াপাড়া-বারাসত লাইন

# স্টেশনের নাম অঞ্চল সংযোগ উদ্বোধন অবস্থান উল্লেখযোগ্য তথ্য সূত্র
নোয়াপাড়ানোয়াপাড়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
[1]
মৌলানা আবুল কালাম আজাদদমদম ক্যান্টনমেন্ট, দমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী বিপ্লবী মৌলানা আবুল কালাম আজাদের নামে উৎসর্গিত।[1][9]
রামকৃষ্ণ পল্লিদমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
[1]
জীবনানন্দযশোর রোড, দমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালকবি জীবনানন্দ দাশের নামে উৎসর্গিত।[1][9]
শান্তিনগরদমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
[1]
জয় হিন্দনেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, দমদম, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালসুভাষচন্দ্র বসু সৃষ্ট "জয় হিন্দ" ধ্বনিটির নামানুসারে স্টেশনটির নামকরণ করা হয়েছে।[1][9]
লোকনাথবিরাটি, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালহিন্দু ধর্মগুরু লোকনাথ ব্রহ্মচারীর নামে উৎসর্গিত।[1][9]
মাদার টেরিজানিউ ব্যারাকপুর, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালনোবেলজয়ী সেবাকর্মী মাদার টেরিজার নামে উৎসর্গিত।[1][9]
প্রমথরঞ্জন ঠাকুরমধ্যমগ্রাম, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালমতুয়া ধর্মনেতা প্রমথরঞ্জন ঠাকুরের নামে উৎসর্গিত।[1][9]
১০বিভূতিভূষণহৃদয়পুর, বারাসত, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়ালসাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে উৎসর্গিত।[1][9]
১১বারাসতবারাসত, উত্তর চব্বিশ পরগনা
নির্মীয়মানউড়াল
[1]

প্রস্তাবিত বিমানবন্দর-কবি সুভাষ লাইন

নিউ গড়িয়া থেকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত প্রস্তাবিত নিউ গড়িয়া-বিমানবন্দর মেট্রোর কয়েকটি প্রস্তাবিত স্টেশন হল: বিমানবন্দর, হলদিরাম, নিউ টাউন, কনভেনশন সেন্টার, রাজারহাট, সেক্টর ৫, নিক্কো পার্ক, চিংড়িঘাটা, সায়েন্স সিটি, ভিআইপি বাজার, রুবি হাসপাতাল, কালিকাপুর, মুকুন্দপুর, সত্যজিৎ রায় ও কবি সুভাষ।[1]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.