হাওড়া

হাওড়া হল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের হাওড়া জেলার সদর শহর। এটি একটি শিল্পনগরী এবং পৌরসংস্থা। হাওড়া পশ্চিমবঙ্গের তৃতীয় বৃহত্তম শহর। এই শহর হাওড়া সদর মহকুমারও সদর শহর। হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত হাওড়া পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতার যমজ শহর। হাওড়া জেলাও কলকাতা জেলার পর পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম জেলা। রবীন্দ্র সেতু, বিদ্যাসাগর সেতু, বিবেকানন্দ সেতুনিবেদিতা সেতু নামে চারটি সেতু হাওড়া ও কলকাতা শহরদুটিকে যুক্ত করছে। এছাড়া দুই শহরের মধ্যে জলপথেও ফেরি পরিষেবা চালু আছে।

হাওড়া
মহানগর
ডাকনাম: ভারতের গ্লাসগো
হাওড়া
স্থানাঙ্ক: ২২.৫৯° উত্তর ৮৮.৩১° পূর্ব / 22.59; 88.31
দেশভারত
রাজ্যপশ্চিমবঙ্গ
জেলাহাওড়া জেলা
সরকার
  ধরনস্বশাসন
  শাসকহাওড়া পৌরসংস্থা
  সংসদপ্রসুন ব্যানার্জি (সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস)
আয়তন
  মোট৯৫ কিমি (৩৭ বর্গমাইল)
উচ্চতা১২ মিটার (৩৯ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১১)[1]
  মোট১০,৭২,১৬১
  জনঘনত্ব১১০০০/কিমি (২৯০০০/বর্গমাইল)
ভাষা
  সরকারিবাংলা, ইংরেজি
সময় অঞ্চলভারতীয় প্রমাণ সময় (ইউটিসি+৫:৩০)
পিন৭১১
টেলিফোন কোড৯১ (৩৩)
লিঙ্গানুপাত৯০৪ /
লোকসভা কেন্দ্রহাওড়া
বিধানসভা কেন্দ্র কেন্দ্রহাওড়া উত্তর, হাওড়া মধ্য, হাওড়া দক্ষিণ, শিবপুর
ওয়েবসাইটwww.howrah.gov.in

হাওড়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন ভারতীয় রেলের পূর্ব রেলদক্ষিণ পূর্ব রেলের টার্মিনাল। এই শহরে আরও ছয়টি রেল স্টেশন আছে। তারমধ্যে সাঁতরাগাছি স্টেশনটি জংশন এবং শালিমার স্টেশনটি একটি টার্মিনাল। সব কটি স্টেশনই দক্ষিণ পূর্ব রেলের অন্তর্গত। এই শহরে কোনা এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে জাতীয় সড়ক ২জাতীয় সড়ক ৬ বিদ্যাসাগর সেতুর সঙ্গে যুক্ত। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু ভারতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের কাছে গ্র্যান্ড ট্র্যাঙ্ক রোডের একটি শেষাংশ অবস্থিত।[2] বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি এই শহরে অবস্থিত একটি বিখ্যাত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

ব্যুৎপত্তি

হাওড়া নামটি এসেছে বাংলা "হাওড়" কথাটি থেকে। হাওড় শব্দের অর্থ জলাভূমি। তবে জলাভূমি অর্থে হাওড় কথাটির ব্যবহার পশ্চিমবঙ্গের তুলনায় বাংলাদেশে বেশি দেখা যায়।[3]

ইতিহাস

হাওড়ার ইতিহাস ৯০০ বছরের পুরনো। এই জেলাটি ঐতিহাসিক ভুরশুট রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল। ভেনিসের পর্যটক সিজার ফেদারিকি ১৫৬৫-৭৯ খ্রিষ্টাব্দে ভারত ভ্রমণ করেন। তিনি ১৫৭৮ সালে লেখা তার বিবরণীতে "Buttor" নামে একটি অঞ্চলের উল্লেখ করেন।[4] এই বিবরণী অনুযায়ী, উক্ত অঞ্চলে জাহাজ যাতায়াতের (সম্ভবত হুগলি নদীর মাধ্যমে) সুবন্দ্যোবস্ত ছিল এবং সম্ভবত জায়গাটি ছিল বাণিজ্যিক বন্দর।[4] জায়গার নামটির সঙ্গে দক্ষিণ হাওড়ার বেতড় অঞ্চলের নামের মিল পাওয়া যায়।[4] ১৪৯৮ সালে বিপ্রদাস পিপলাইয়ের লেখা মনসামঙ্গল কাব্যেও বেতড়ের উল্লেখ পাওয়া যায়।[5]

১৭১৩ সালে আওরংজেবের নাতি ফারুকশিয়রের রাজ্যাভিষেকের সময় ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির বেঙ্গল কাউন্সিল তার কাছে একটি ডেপুটেশন পাঠিয়ে হুগলি নদীর পূর্বে ৩৩টি ও পশ্চিমে ৫টি গ্রামে বসতি স্থাপন করার অনুমতি চায়।[6] ১৭১৪ সালের ৪ মে তারিখে লেখা কাউন্সিলের কনসালটেশন বুকের তালিকা অনুযায়ী এই ৫টি গ্রাম হল: সালকিয়া, হাওড়া, কাসুন্দিয়া, রামকৃষ্ণপুর ও বেতড়। এগুলি আজ হাওড়া শহরেরও অন্তর্গত অঞ্চল।[7] কিন্তু কোম্পানি শুধু এই ৫টি শহরে বসতি স্থাপনেরই অনুমতি পায়নি।[7] ১৭২৮ সালে আধুনিক হাওড়া জেলা ছিল বর্ধমান ও মহম্মদ আমিনপুর জমিদারির অন্তর্গত।[7] পলাশির যুদ্ধের পর ১৭৬০ সালের ১১ অক্টোবর বাংলার নবাব মিরকাশিমের সাক্ষরিত চুক্তি অনুসারে কোম্পানি হাওড়া জেলার অধিকার পায়।[8] ১৭৮৭ সালে হুগলি জেলা গঠিত হয়।[9] সেই সময় হাওড়া জেলাও হুগলি জেলার অন্তর্গত ছিল। ১৮৪৩ সালে পৃথক হাওড়া জেলা গঠিত হয়।[10]

১৮৫৪ সালে হাওড়া রেল টার্মিনাস তৈরি হওয়ার পর হাওড়া গুরুত্বপূর্ণ শিল্পনগরী হয়ে ওঠে। ১৮৫৫ সালে এখানে গমকল স্থাপিত হয়। তারপর পাঠকল স্থাপিত হয়। ১৮৭০-এর দশকে হাওড়া স্টেশনের কাছে মোট পাঁচটি কারখানা গড়ে ওঠে।[11] ১৮৮৩ সালে হাওড়া-শালিমার রেল সেকশন ও শালিমার টার্মিনাস তৈরি হয়।

১৯১৪ সালের মধ্যে ভারতের সবকটি প্রধান শহরে রেল স্টেশন গড়ে ওঠে। এই সময় রোলিং স্টক ও অন্যান্য সামগ্রীর চাহিদা বাড়লে হাওড়ায় রেলওয়ে কর্মশালা চালু হয়। ১৯১৪ সালেই হালকা ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প গড়ে ওঠে এখানে।[12] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পর্যন্ত এখানে কারখানার সংখ্যা বাড়তে থাকে। ফলে হাওড়ায় অপরিকল্পিতভাবে নগরায়ণ হয়। অনেক বসতি গড়ে ওঠে কারখানাগুলিকে ঘিরে।

ভূগোল

হাওড়ার অবস্থিতি ২২.৫৯° উত্তর ৮৮.৩১° পূর্ব / 22.59; 88.31 অক্ষ-দ্রাঘিমাংশে।[13] শহরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড়ে ১২ মিটার (৩৯ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। হাওড়া হুগলি নদীর পশ্চিম তীরে অবস্থিত।

জলবায়ু

হাওড়া-এর আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য
মাস জানু ফেব্রু মার্চ এপ্রিল মে জুন জুলাই আগস্ট সেপ্টে অক্টো নভে ডিসে বছর
সর্বোচ্চ °সে (°ফা) গড় ২৬
(৭৯)
২৯
(৮৪)
৩৩
(৯১)
৩৬
(৯৭)
৩৬
(৯৭)
৩৪
(৯৩)
৩৩
(৯১)
৩৩
(৯১)
৩৩
(৯১)
৩২
(৯০)
৩০
(৮৬)
২৭
(৮১)
৩১٫৮
(৮৯٫৩)
সর্বনিম্ন °সে (°ফা) গড় ১২
(৫৪)
১৬
(৬১)
২১
(৭০)
২৪
(৭৫)
২৫
(৭৭)
২৬
(৭৯)
২৬
(৭৯)
২৬
(৭৯)
২৬
(৭৯)
২৪
(৭৫)
১৯
(৬৬)
১৪
(৫৭)
২১٫৬
(৭০٫৯)
গড় অধঃক্ষেপণ মিমি (ইঞ্চি) ১৯٫২
(০٫৭৬)
৩৯٫৪
(১٫৫৫)
৩৮
(১٫৫)
৪৯٫৫
(১٫৯৫)
১৩২٫৭
(৫٫২২)
২৪৫٫৯
(৯٫৬৮)
৩৪৭٫৬
(১৩٫৬৯)
৩২২٫৪
(১২٫৬৯)
২৯১٫২
(১১٫৪৬)
১৬৩٫৬
(৬٫৪৪)
২৭٫৯
(১٫১)
৫٫৭
(০٫২২)
১,৬৮৩٫১
(৬৬٫২৬)
উৎস: Howrah Weather

জনপরিসংখ্যান

ভারতের ২০০১ সালের জনগণনা অনুসারে,[14] হাওড়া শহরের জনসংখ্যা ১,০০৮,৭০৪। জনসংখ্যার ৫৪% পুরুষ এবং ৪৬% মহিলা। হাওড়ার সাক্ষরতার হার ৭৭%, যা জাতীয় সাক্ষরতার হার ৫৯.৫%-এর চেয়ে অনেক বেশি। পুরুষদের মধ্যে ৮১% সাক্ষর এবং মহিলাদের মধ্যে ৭৩% সাক্ষর। হাওড়ার জনসংখ্যার ৯%-এর বয়স ছয় বছরের কম।

১৮৯৬ সালে ব্রিটিশ ভারতের জনগণনা অনুযায়ী, হাওড়ার জনসংখ্যা ছিল ৮৪,০৬৯। ১৯০১ সালে তা বেড়ে হয় ১৫৭,৫৪৯।[15] কর্মক্ষেত্রে সুযোগ ও অন্যান্য সুবিধার জন্য এই সময় হাওড়ার পুরুষ জনসংখ্যা ১০০% ও মহিলা জনসংখ্যা ৬০% বৃদ্ধি পেয়েছিল।[15]

পৌর প্রশাসন

হাওড়া পৌরসংস্থা
হাওড়া পৌরসংস্থার সুপারমার্কেট

১৮৬২ সালে হাওড়া পুরসভা গঠিত হয়।[16] ১৮৯৬ সাল থেকে পুরসভা থেকে সারা শহরে পরিশোধিত জল সরবরাহ করা শুরু হয়।[17] এর আগে ১৮৮২-৮৩ সালে বালি পুরসভাটিকে হাওড়া থেকে পৃথক করা হয়।[15] ১৯৮০ সালের হাওড়া পৌরসংস্থা আইন অনুযায়ী হাওড়া পুরসভাটিকে পৌরসংস্থার স্তরে উন্নীত করা হয়।[18] পৌরসংস্থাটি ৫০টি ওয়ার্ডে বিভক্ত। প্রতি ওয়ার্ড থেকে এক জন করে পৌরপিতা/পৌরমাতা নির্বাচিত হন।[19] মহানাগরিকের নেতৃত্বে একটি মহানাগরিক পরিষদ পৌরসংস্থা চালায়। হাওড়ার পুলিশ কমিশনার এখানকার শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকেন।[19] এখন শহরের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য হাওড়া পুলিশ কমিশনারেট গঠিত হয়েছে।

শ্রী রামকৃষ্ণ মন্দির উত্তর Bantra, বিখ্যাত মন্দির, স্বামী জ্ঞান মহারাজ, ১৯৪০ সালে স্বামী বিবেকানন্দের একটি প্রধান শিষ্য এটা ১৩/১ এ অবস্থিত দ্বারা প্রতিষ্ঠিত, শ্রী রামকৃষ্ণ মন্দির পাথ, উত্তর Bantra, হাওড়া-711101 এবং এক হাওড়া গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান. এছাড়া দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি আবাসিক শিক্ষার্থী হোস্টেল এই বিখ্যাত মন্দির যে সাধন কুমার Chaatraabaas বয়সী (সাধন কুমার ছাত্রাবাস). এটা শ্রী সাধন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় / দেবু দা (সাধন কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় / দেবু দা) যিনি একজন আইনজীবী, সমাজসেবী ও সমাজকর্মী যারা সমাজের সেবা সেইসাথে দরিদ্র শিক্ষার্থী ও সমাজের গরীব রোগীদের জন্য তার পুরো জীবন অবদান ছিল দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল. এই আইনের অধীনে Chaatraabaas একটি কেন্দ্রীভূত লাইব্রেরি তথা পাঠকক্ষ আছে. এছাড়াও সেখানে আবাসিক শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতা জন্য একটি আখড়া তথা যোগ হল. একটা মেডিটেশন হল (ঠাকুর ঘর / ঠাকুর ঘর) যেখানে রামকৃষ্ণ পরমহংসের পবিত্র মূর্তি অবস্থিত (বাংলা: রামকৃষ্ণ পরমহংস); 18 ফেব্রুয়ারি 1836 - 16 আগস্ট 1886), সারদা দেবী (বাংলা: সারদা দেবী (22 ডিসেম্বর 1853 - 21 জুলাই 1920), স্বামী বিবেকানন্দ (বাংলা: স্বামী বিবেকানন্দ); 12 জানুয়ারি 1863 - 4 জুলাই 1902), স্বামী Shivananda (1854- 1934), স্বামী জ্ঞান মহারাজ এবং Bajrangbali. এই মেডিটেশন হলের আবাসিক ছাত্র নিতাই পূজা নিয়মিত তাদের সকালে ও সন্ধ্যায় প্রার্থনা. এছাড়া Chaatraabaas থেকে সেখানে একটি মাল্টি বিশিষ্টতা দাতব্য চিকিৎসালয় যথা Shivananda Databya Chikitshyalaya হয়। এটা যেমন সদৃশবিধানানুযায়ী ডাক্তারখানা, চোখের অপারেশন, ডেন্টাল সার্জারি, আবেগপূর্ণ নির্ণয়ের সুবিধা, পালস পোলিও টিকা টিকা সুবিধাদিসহ ডেন্টাল চিকিৎসার সঙ্গে আই চিকিত্সা হিসাবে দরিদ্র রোগীদের সুবিধার জন্য অনেক সুবিধা রয়েছে (সরকারি মতে. ভারতের) এবং অন্যদের টিকা সময়সূচী. এই মন্দির অধীনে একটি বিখ্যাত উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় হল 106, N.S. শ্রী রামকৃষ্ণ Sikshalaya নেই দত্ত রোড, কদমতলা, হাওড়া, পশ্চিমবঙ্গে 711101. এই স্কুল 13 ডিসেম্বর 1942 উপর Indubhusan বন্দ্যোপাধ্যায়ের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

তথ্যসূত্র

  1. West Bengal — City population
  2. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি" (PDF)। ১৯ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১৩
  3. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 169
  4. Donald Frederick Lach, p.473
  5. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 19
  6. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 22
  7. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 23
  8. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 25
  9. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 26
  10. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 27
  11. Samita Sen, p.23
  12. Mark Holmström, p.58
  13. Falling Rain Genomics, Inc - Haora
  14. "Census of India 2001: Data from the 2001 Census, including cities, villages and towns (Provisional)"। Census Commission of India। ২০০৪-০৬-১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-০১
  15. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 31
  16. "Howrah Municipal Corporation"। Official website of Department of Municipal Affairs, Government of West Bengal। ২০১২-০৩-১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-২৯
  17. O'Malley ও Chakravarti 1909, পৃ. 28
  18. "Other Municipal Corporation Acts"। Official website of Department of Municipal Affairs, Government of West Bengal। ২০০৯-০৮-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-২৯
  19. "About us page"। Howrah Municipal Corporation। ২০০৮-১২-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১২-২৯
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.