২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ
২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ (ইংরেজি: 2014 FIFA World Cup) হচ্ছে ফিফা বিশ্বকাপের ২০তম আসর। এটি একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা যা দক্ষিণ আমেরিকার সর্ববৃহৎ দেশ ব্রাজিলে ২০১৪ সালের ১৩ জুন থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে। [1]
কোপা দু মুন্দো দা ফিফা ব্রাজিল ২০১৪[nb 1] | |
---|---|
![]() ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ আনুষ্ঠানিক লোগো: Juntos num só ritmo (All in one rhythm) | |
টুর্নামেন্টের বিবরণ | |
স্বাগতিক দেশ | ব্রাজিল |
তারিখসমূহ | ১৩ জুন - ১৩ জুলাই ২০১৪ (৩২ দিন) |
দলসমূহ | ৩২ (৫টি কনফেডারেশন থেকে) |
ভেন্যু(সমূহ) | ১২ (১২টি আয়োজক শহরে) |
শীর্ষস্থানীয় অবস্থান | |
চ্যাম্পিয়ন | ![]() |
রানার-আপ | ![]() |
তৃতীয় স্থান | ![]() |
চতুর্থ স্থান | ![]() |
প্রতিযোগিতার পরিসংখ্যান | |
ম্যাচ খেলেছে | ৬৪ |
গোল সংখ্যা | ১৭১ (ম্যাচ প্রতি ২.৬৭টি) |
উপস্থিতি | ৩৩,৫৫,১৩৫ (ম্যাচ প্রতি ৫২,৪২৪ জন) |
শীর্ষ গোলদাতা | ![]() (৬ গোল) |
সেরা খেলোয়াড় | ![]() |
সেরা তরুণ খেলোয়াড় | ![]() |
সেরা গোলরক্ষক | ![]() |
১৯৫০ সালের বিশ্বকাপের পর এটি হচ্ছে ব্রাজিলের আয়োজিত দ্বিতীয় বিশ্বকাপ। সেই সাথে মেক্সিকো, ইতালি, ফ্রান্স এবং জার্মানির পর ব্রাজিল হচ্ছে পঞ্চম দেশ যারা প্রত্যেকে দুইবার করে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছে। এছাড়াও ১৯৯৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্বকাপ আয়োজনের পর এটি হবে আমেরিকা মহাদেশে আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ। সেই সাথে ১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনায় আয়োজিত বিশ্বকাপের পর দক্ষিণ আমেরিকায় আয়োজিত প্রথম বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপেই ব্রাজিল প্রতি আট বছর পর পর ইউরোপে বিশ্বকাপ আয়োজনের প্রচলিত ঐতিহ্য ভঙ্গ করেছে।
১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত চ্যাম্পিয়ন হওয়া সবকয়টি দলই এবারের বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আমেরিকায় ৪ বার বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে যার সবকয়টিই জিতেছে দক্ষিণ আমেরিকান কোন দল।
মনোনয়ন প্রক্রিয়া

ফিফা পর্যায়ক্রমিকভাবে মহাদেশভিত্তিক ২০১৪ সালের স্বাগতিক দেশের জন্যে দক্ষিণ আমেরিকাকে পূর্ব নির্ধারিত করেছিল। ফিফা পূর্বেই পর্যায়ক্রমিকভিত্তিতে স্বাগতিক দেশ নির্ধারণের জন্যে পদক্ষেপ গ্রহণ করে।[2] কিন্তু ২০১৪ সালের পর এ সিদ্ধান্ত বলবৎ হবে না বলে ঘোষণা করে।
কলম্বিয়া ২০১৪ সালের জন্যে স্বাগতিক দেশ হবার আগ্রহ প্রকাশ করেছিল[3] কিন্তু প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে।[4] কোরিয়া-জাপানের সফলভাবে বিশ্বকাপ সমাপণের পর চিলি এবং আর্জেন্টিনাও যৌথভাবে স্বাগতিক দেশ হবার জন্যে কিছুটা আগ্রহ প্রকাশ করেছিল; কিন্তু যৌথ ডাক প্রক্রিয়া অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় তা বাতিল হয়ে যায়। ব্রাজিলও স্বাগতিক দেশ হবার জন্যে আগ্রহ প্রকাশ করে। দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল ফেডারেশন কনমেবল ব্রাজিলকে স্বাগতিক হবার জন্যে সমর্থন ব্যক্ত করে।[5] ফলে ব্রাজিল একমাত্র দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে কনমেবলের মাধ্যমে ডিসেম্বর, ২০০৬ সালে ডাক প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে সমাপণের জন্যে প্রস্তাবনা পাঠায়। ঐ সময়ে কলম্বিয়া, চিলি এবং আর্জেন্টিনা প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে ফেলে। ভেনেজুয়েলা ডাকে অংশগ্রহণ করেনি।
এরফলে ব্রাজিল প্রথমবারের মতো প্রতিপক্ষবিহীন অবস্থায় ডাক প্রক্রিয়ায় জয়লাভ করে। ৩০ অক্টোবর, ২০০৭ সালে ফিফা নির্বাহী পরিষদ স্বাগতিক দেশ হিসেবে ব্রাজিলের নাম ঘোষণা করে।[6]
অংশগ্রহণকারী দলসমূহ এবং কর্মকর্তাবৃন্দ
বাছাই
২০১১ সালের ৩০ জুলাই রিও দি জেনিরোর মারিনা দা গ্লোরিয়ায় ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ড্র অনুষ্ঠিত হয়।[7][8] আয়োজক দেশ হিসেবে, ব্রাজিল সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পায়।
২০৮টি ফিফা জাতীয় দলের মধ্যে ২০৩টি দল বাছাইপর্বে অংশগ্রহণ করে, যা শুরু হয় ২০১১ সালের ১৫ জুন থেকে এবং শেষ হয় ২০১৩ সালের ২০ নভেম্বর। ২০১০ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী ৩২টি দেশের মধ্যে ২৪টি দেশ ২০১৪ বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়। এবারই প্রথমবারের মত বিশ্বকাপে অংশগ্রহণের সুযোগ পায় বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা।[9] এই বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে ব্যর্থ দেশগুলোর মধ্যে র্যাংকিং এ সবচেয়ে উপরে অবস্থানকারী দেশ ইউক্রেন (১৮)।[10] ওএফসি অঞ্চল থেকে কোন দল ২০১৪ বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়নি।
- চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণকারী দল
নিচের ৩২টি দল বিশ্বকাপের মূলপর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। নিচে দলগুলোকে প্রতিযোগিতা পূর্ব র্যাংকিংসহ দেখানো হয়েছে।[11]
|
|
|
বিশ্বকাপে অংশগ্রহনকারী দেশ বিশ্বকাপে অংশগ্রহনে ব্যর্থ দেশ বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করেনি এমন দেশ ফিফার সদস্য নয় এমন দেশ
|
চূড়ান্ত ড্র
২০১৪ বিশ্বকাপের চূড়ান্ত ড্র অনুষ্ঠিত হয় ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর বাইয়ার মাতা দি সাঁও জোয়াঁও এর কোস্তা দো সাউইপে রিসর্টে।[12] স্থানীয় সময় ১৩:০০ (ইউসিটি−৩)।[13] চূড়ান্ত ড্রয়ের প্রস্তুতি হিসেবে, বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ ৩২টি দলকে চারটি পাত্রে ভাগ করা হয়। প্রত্যেক পাত্রে রয়েছে আটটি করে দল। র্যাংকিং এর শীর্ষ সাতটি দলকে আয়োজক ব্রাজিলের সাথে একই পাত্রে রাখা হয়েছে।[14][15]
পূর্বেকার প্রতিযোগিতার মত ফিফা এমনভাবে গ্রুপ তৈরি করে যেন উয়েফা ব্যতীত একই কনফেডারেশনের দুইটি দল একই গ্রুপে না পড়ে। একটি গ্রুপে সর্বোচ্চ দুইটি উয়েফার দল থাকতে পারে।[16] পাত্রগুলোতে বিভিন্ন অঞ্চলের দলগুলোর সংখ্যা অসম হওয়ার কারণে, দলগুলো আটটি গ্রুপে ভাগ করতে ড্রয়ের জন্য অতিরিক্ত কিছু পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয়।[15]
স্কোয়াডসমূহ
২০১০ বিশ্বকাপের মত ২০১৪ বিশ্বকাপেরও প্রতিটি স্কোয়াড ২৩ সদস্য বিশিষ্ট (তিনজন গোলরক্ষক আবশ্যক)। অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকটি দেশকে প্রতিযোগিতা শুরুর কমপক্ষে ১০ দিন পূর্বে স্কোয়াড ঘোষণা করে। ইনজুরি আক্রান্ত খেলোয়াড়দের প্রতিস্থাপনে বৈধতা রয়েছে, তবে তা তাদের প্রথম খেলা শুরুর ২৪ ঘন্টা পূর্বে করতে হবে।[17]
মাঠসমূহ
আঠারোটি শহরকে বিশ্বকাপের সম্ভাব্য আয়োজক শহর হিসেবে উপস্থাপন করা হয়: বেলেম, বেলো অরিজন্ঠ, ব্রাজিলিয়া, কাম্পো গ্রান্দে, কুইয়াবা, কুরিতিবা, ফ্লোরিয়ানোপোলিস, ফর্তালিজা, গোইয়ানিয়া, মাসেইও, মানাউশ, নাতাল, পোর্তো আলেগ্রে, রেসিফি, রিও ব্রাঙ্কো, রিউ দি জানেইরু, সালভাদোর এবং সাঁউ পাউলু.[21]
ফিফা প্রস্তাব দেয় যে একাধিক শহরে দুইটি স্টেডিয়াম ব্যবহার করা যাবে না এবং আয়োজক শহরের সংখ্যা হতে হবে আট থেকে দশটি। অবশ্য, ব্রাজিলীয় ফুটবল কনফেডারেশনের তত্কালীন প্রধান রিকার্দো তেইশেইরা পুরো দেশের স্বার্থের জন্য বারোটি স্টেডিয়াম ব্যবহারের প্রস্তাব দেয়। যা ২০০৮ সালের ডিসেম্বর ফিফা কর্তৃক গৃহীত হয়।[22]
২০০৯ সালের ৩১ মে, বারোটি আয়োজক শহরের নাম ঘোষণা করা হয়। বেলেম, কাম্পো গ্রান্দে, ফ্লোরিয়ানাপোলিস, গোইয়ানিয়া এবং রিও ব্রাঙ্কোকে বাতিল করা হয়।[23] ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে, মাসেইও তাদের প্রর্থীতা বাতিল করে। নির্বাচিত বারোটি শহর ব্রাজিলের বারোটি প্রদেশের রাজধানী, যা ব্রাজিলের সমস্ত প্রধান অঞ্চলগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে।[24] এর ফলে প্রতিযোগিতা চলাকালে দলগুলোর দীর্ঘ ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেবে।[25]
প্রায় ৩.৪৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার স্টেডিয়াম প্রকল্পগুলোর পেছনে ব্যয় করা হয়েছে।[26] আয়োজক শহরগুলোর মধ্যে পাঁচটি শহরে বিশ্বকাপের জন্য বিশেষভাবে নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হয়। রাজধানী ব্রাজিলিয়ার এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা ভেঙ্গে ফেলে নতুন করে তৈরি করা হয় এবং অপর ছয়টি স্টেডিয়ামের ব্যাপকভাবে উন্নয়ন করা হয়।[27] রিউ দি জানেইরুতে অবস্থিত এস্তাদিও দো মারাকানা বারোটি স্টেডিয়ামের মধ্যে সবচেয়ে বড়। যা একটি বিশ্বকাপ ফাইনালের জন্য সর্বোচ্চ দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড বহন করে (১৯৯,৮৫৪)। এই স্টেডিয়ামেই প্রতিযোগিতার ফাইনাল খেলাটি অনুষ্ঠিত হবে। সিবিএফ এর মূল উদ্দেশ্য ছিল উদ্বোধনী খেলাটি সাঁউ পাউলুর এস্তাদিও দো মরুম্বিতে আয়োজন করার, কিন্তু ২০১০ সালে তাদের পরিকল্পনা ভেস্তে যায়, যখন প্রয়োজনীয় উন্নয়নের জন্য তারা আর্থিক নিশ্চয়তা প্রদানে ব্যর্থ হয়। উদ্বোধনী খেলার জন্য বেছে নেওয়া হয় অ্যারেনা করিন্থিয়ান্স স্টেডিয়ামটিকে।[28]
প্রথম নতুন স্টেডিয়াম ফর্তালিজার ক্যাস্তেলাও, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ব্যবহার শুরু হয়।[29] ছয়টি স্টেডিয়ামকে ২০১৩ কোপা লিবের্তাদোরেসের সময় ব্যবহার করা হয়।[30] অপর ছয়টি স্টেডিয়ামের কাজ ফিফার বেঁধে দেওয়া সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর ২০১৩ এর মধ্যে সম্পন্ন হবে না।[31] নতুন স্টেডিয়াম অ্যারেনা করিন্থিয়ান্সের নির্মাণ কাজের সময় ক্রেন ধ্বসে পড়ার কারণে এর নির্মাণ কাজে বিঘ্ন ঘটে এবং দুইজন নির্মাণ কর্মী নিহত হয়।[32]
রিউ দি জানেইরু | ব্রাজিলিয়া | সাঁউ পাউলু | ফর্তালিজা |
---|---|---|---|
এস্তাদিও দো মারাকানা | এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা[33] | অ্যারেনা করিন্থিয়ান্স | এস্তাদিও ক্যাস্তেলাও |
ধারণক্ষমতা: ৭৬,৯৩৫[34]
(উন্নয়নকৃত) |
ধারণক্ষমতা: ৭০,০৪২[35]
(নতুন স্টেডিয়াম) |
ধারণক্ষমতা: ৬৮,০০০ (নতুন স্টেডিয়াম) |
ধারণক্ষমতা: ৬৪,৮৪৬[36]
(উন্নয়নকৃত) |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
বেলো অরিজন্ঠ | ![]() ![]() বেলো অরিজন্ঠ ![]() পোর্তো আলেগ্রে ![]() নাতাল ![]() কুইয়াবা |
পোর্তো আলেগ্রে | |
এস্তাদিও মিনেইরাও | এস্তাদিও বেইরা-রিও | ||
ধারণক্ষমতা: ৬২,৫৪৭
(উন্নয়নকৃত) |
ধারণক্ষমতা: ৫১,৩০০[37] (renovated)[38] | ||
![]() | |||
সালভাদোর | রেসিফি | ||
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা | অ্যারেনা পেরনামবুকো | ||
ধারণক্ষমতা: ৫৬,০০০[39]
(নতুন স্টেডিয়াম) |
ধারণক্ষমতা: ৪৬,১৫৪
(নতুন স্টেডিয়াম) | ||
![]() |
![]() | ||
কুইয়াবা | মানাউশ | নাতাল | কুরিতিবা |
অ্যারেনা পান্তানাল | অ্যারেনা দা আমাজনিয়া | অ্যারেনা দাস দুনাস | অ্যারেনা দা ব্যাইশাদ |
ধারণক্ষমতা: ৪২,৯৬৮ (নতুন স্টেডিয়াম) |
ধারণক্ষমতা: ৪২,৩৭৪ (নতুন স্টেডিয়াম) |
ধারণক্ষমতা: ৪২,০৮৬ (নতুন স্টেডিয়াম) |
ধারণক্ষমতা: ৪৩,৯৮১[40] (উন্নয়নকৃত) |
![]() |
![]() |
![]() |
![]() |
ফিফা অনুরাগীদের উল্লাস
বেস ক্যাম্প
২০১৪ সালের ৩১ জানুয়ারী, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দলের জন্য বেস ক্যাম্প ঘোষণা করে ফিফা।[41]
দল | শহর | প্রদেশ | দল | শহর | প্রদেশ | |
---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
সরোকাবা | সাঁউ পাউলু | ![]() |
আরাকাজু | সেরজিপে | |
![]() |
ভেসপাসিয়ানো | মিনাস জেরাইস | ![]() |
পোর্তো ফেলিজ | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
ভিতরিয়া | এস্পিরিতো সান্তো | ![]() |
গুয়ারুলুস | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
মজি দাস ক্রুজেস | সাঁউ পাউলু | ![]() |
মাঙ্গারাতিবা | রিউ দি জানেইরু | |
![]() |
গুয়ারুজা | সাঁউ পাউলু | ![]() |
আগুয়াস দে লিন্দইয়া | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
তেরেজোপোলিস | রিউ দি জানেইরু | ![]() |
ইতু | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
ভিতরিয়া | এস্পিরিতো সান্তো | ![]() |
সান্তোস | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
বেলো অরিজন্ঠ | মিনাস জেরাইস | ![]() |
রিউ দি জানেইরু | রিউ দি জানেইরু | |
![]() |
কোতিয়া | সাঁউ পাউলু | ![]() |
কাম্পিনাস | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
সান্তোস | সাঁউ পাউলু | ![]() |
কাম্পিনাস | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
মাতা দে সাঁও জোয়াঁও | বাইয়া | ![]() |
ইতু | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
ভিয়ামাও | রিও গ্রান্দে দু সুল | ![]() |
ফজ দো ইগুয়াসু | পারানা | |
![]() |
রিউ দি জানেইরু | রিউ দি জানেইরু | ![]() |
কুরিতিবা | পারানা | |
![]() |
রিবেইরাও প্রেতো | সাঁউ পাউলু | ![]() |
পোর্তো সেগুরো | বাইয়া | |
![]() |
সান্তা ক্রুজ কাব্রালিয়া | বাইয়া | ![]() |
সাঁউ পাউলু | সাঁউ পাউলু | |
![]() |
মাসেইও | আলাগোয়াস | ![]() |
সেতে লাগোয়াস | মিনাস জেরাইস |
উদ্ভাবন
ফরম্যাট

গ্রুপের বিজয়ী এবং রানার-আপ দল ১৬ দলের পর্বে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে।[17]
গ্রুপ খেলার টাই-ব্রেকিং মানদণ্ড |
---|
প্রতিটি গ্রুপে প্রতিটি দলের র্যাংকিং নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুযায়ী নির্ধারিত হবে:
|
পুরস্কারের অর্থ
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী প্রতিটি দল অন্তত ৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরস্কারসরূপ পাবে। চ্যাম্পিয়ন ও রানার-আপ দল পাবে যথাক্রমে ৩৫ মিলিয়ন ও ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। ১৬ দলের পর্বে হেরে যাওয়া দলগুলো পাবে ৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং কোয়ার্টার ফাইনালে হেরে যাওয়া দলগুলো পাবে ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিশ্বকাপ আসরের জন্য ক্লাব থেকে বিদায় নেওয়ার সময় খেলোয়াড়রা যেসব ক্লাবে খেলে থাকেন সেসব ক্লাবকে খেলোয়াড়দের বীমা এবং অন্যান্য খরচ বাবদ দেওয়া হবে ৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। সর্বমোট, ৫৭৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পরিমাণ অর্থ খরচ করবে ফিফা, যা একটি নতুন রেকর্ড। এর আগে ২০১০ বিশ্বকাপে ফিফা খরচ করেছিল ৪২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।[42]
গ্রুপ পর্ব
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, জুরিখে ফিফার সদর দপ্তরে ২০১৪ বিশ্বকাপের সময়সূচি ঘোষণা করা হয়।[43] খেলা শুরু হওয়ার সময়গুলো ঘোষণা করা হয় ২০১২ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর।[44]
নিচের তালিকাভুক্ত খেলাগুলো ব্রাজিলের দাপ্তরিক সময় অনুযায়ী দেওয়া রয়েছে (ইউটিসি−৩)। এটি বারোটির মধ্যে দশটি মাঠের সময় অঞ্চল; অন্য দুইটি মাঠ, কুইয়াবা এবং মানাউশ, অ্যামাজন সময় অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত (ইউটিসি–৪), সেজন্য এই দুইটি মাঠে অনুষ্ঠিতব্য খেলাগুলো শুরু হওয়ার স্থানীয় সময় নিচের তালিকাভূক্ত সময়ের চেয়ে এক ঘন্টা আগে।[45]
গ্রুপ টেবিলের রঙের ব্যাখ্যা | |
---|---|
গ্রুপ বিজয়ী ও গ্রুপ রানার আপ ১৬ দলের রাউন্ডে অগ্রসর হবে |
গ্রুপ এ
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৭ | ২ | +৫ | ৭ |
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৭ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৬ | ৬ | ০ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৯ | −৮ | ০ |
মেক্সিকো ![]() | ১–০ | ![]() |
---|---|---|
অরিবে পেরাল্তা ![]() |
প্রতিবেদন |
ক্যামেরুন ![]() | ০–৪ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | অলিচ ![]() পেরিশিচ ![]() মানজুকিচ ![]() |
ক্রোয়েশিয়া ![]() | ১–৩ | ![]() |
---|---|---|
পেরিশিচ ![]() |
প্রতিবেদন | মার্কেজ ![]() গুয়ারদাদো ![]() হার্নান্দেস ![]() |
গ্রুপ বি
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ১০ | ৩ | +৭ | ৯ |
![]() |
৩ | ২ | ০ | ১ | ৫ | ৩ | +২ | ৬ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৭ | −৩ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ৩ | ৯ | −৬ | ০ |
স্পেন ![]() | ১–৫ | ![]() |
---|---|---|
শাবি আলোনসো ![]() |
প্রতিবেদন | ফন পার্সি ![]() রোবেন ![]() দে ফ্রেই ![]() |
অস্ট্রেলিয়া ![]() | ২–৩ | ![]() |
---|---|---|
কেহিল ![]() জেডিনাক ![]() |
প্রতিবেদন | রোবেন ![]() ফন পার্সি ![]() মেমফিস ![]() |
নেদারল্যান্ডস ![]() | ২–০ | ![]() |
---|---|---|
ফার ![]() মেমফিস ![]() |
প্রতিবেদন |
গ্রুপ সি
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ৯ | ২ | +৭ | ৯ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৪ | −২ | ৪ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৫ | −১ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৬ | −৪ | ১ |
কোত দিভোয়ার ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
বুনি ![]() জের্ভিনিয়ো ![]() |
প্রতিবেদন | হন্দা ![]() |
কলম্বিয়া ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
রোদ্রিগেস ![]() কিন্তেরো ![]() |
প্রতিবেদন | জের্ভিনিয়ো ![]() |
জাপান ![]() | ০–০ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন |
জাপান ![]() | ১-৪ | ![]() |
---|---|---|
ওকাজাকি ![]() |
প্রতিবেদন | কুয়াদ্রাদো ![]() মার্তিনেজ ![]() রোদ্রিগেস ![]() |
গ্রিস ![]() | ২-১ | ![]() |
---|---|---|
সামারিস ![]() সামারাস ![]() |
প্রতিবেদন | বুনি ![]() |
গ্রুপ ডি
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৭ |
![]() |
৩ | ২ | ০ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৬ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৩ | −১ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৪ | −২ | ১ |
ইতালি ![]() | ০–১ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | রুইজ ![]() |
ইতালি ![]() | ০–১ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | গদিন ![]() |
গ্রুপ ই
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৮ | ২ | +৬ | ৭ |
![]() |
৩ | ২ | ০ | ১ | ৭ | ৬ | +১ | ৬ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৮ | −৭ | ০ |
সুইজারল্যান্ড ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
মেহমেদি ![]() সেফেরোভিচ ![]() |
প্রতিবেদন | এ. বালেন্সিয়া ![]() |
সুইজারল্যান্ড ![]() | ২–৫ | ![]() |
---|---|---|
ডিমেইলি ![]() ঝাকা ![]() |
প্রতিবেদন | জিহু ![]() মাতুদি ![]() ভালবুয়েনা ![]() বেনজেমা ![]() সিসকো ![]() |
হন্ডুরাস ![]() | ০–৩ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | শাকিরি ![]() |
গ্রুপ এফ
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ৬ | ৩ | +৩ | ৯ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৪ | ০ | ৩ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | −৩ | ১ |
আর্জেন্টিনা ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
কোলাশিনাচ ![]() মেসি ![]() |
প্রতিবেদন | ইবিশেভিচ ![]() |
আর্জেন্টিনা ![]() | ১–০ | ![]() |
---|---|---|
মেসি ![]() |
প্রতিবেদন |
নাইজেরিয়া ![]() | ১–০ | ![]() |
---|---|---|
অডেমউইঞ্জি ![]() |
প্রতিবেদন |
নাইজেরিয়া ![]() | ২–৩ | ![]() |
---|---|---|
মুসা ![]() |
প্রতিবেদন | মেসি ![]() রোহো ![]() |
গ্রুপ জি
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ২ | ১ | ০ | ৭ | ২ | +৫ | ৭ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৪ | ০ | ৪ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৭ | −৩ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | −২ | ১ |
গ্রুপ এইচ
দল |
খেলা |
জয় |
ড্র |
পরাজয় |
স্বগো |
বিগো |
গোপা |
পয়েন্ট |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
৩ | ৩ | ০ | ০ | ৪ | ১ | +৩ | ৯ |
![]() |
৩ | ১ | ১ | ১ | ৬ | ৫ | +১ | ৪ |
![]() |
৩ | ০ | ২ | ১ | ২ | ৩ | −১ | ২ |
![]() |
৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ | −৩ | ১ |
বেলজিয়াম ![]() | ২–১ | ![]() |
---|---|---|
ফেলাইনি ![]() মের্তেন্স ![]() |
প্রতিবেদন | ফাইঘুলি ![]() |
রাশিয়া ![]() | ১–১ | ![]() |
---|---|---|
কের্ঝাকভ ![]() |
প্রতিবেদন | লি কেন-হো ![]() |
দক্ষিণ কোরিয়া ![]() | ২-৪ | ![]() |
---|---|---|
সন হেউং-মিন ![]() কু জা-চেয়োল ![]() |
প্রতিবেদন | সুলাইমানি ![]() হালিশ ![]() জাবু ![]() ইব্রাহিমি ![]() |
দক্ষিণ কোরিয়া ![]() | ০-১ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ভের্তঙ্গেন ![]() |
নকআউট পর্ব
নকআউট পর্বে য দি কোন খেলা সাধারণ ৯০ মিনিট সময়ের মধ্যে শেষ না হয়, তবে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় প্রদান করা হবে (১৫ মিনিট করে দুইবার)। যদি এতেও খেলা শেষ না হয়, তাহলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।[17]
কোয়ার্টার ফাইনাল | সেমি ফাইনাল | ফাইনাল | ||||||||||||
২৮ জুন – বেলো অরিজন্ঠ | ||||||||||||||
![]() |
১ (৩) | |||||||||||||
৪ জুলাই – ফর্তালিজা | ||||||||||||||
![]() |
১ (২) | |||||||||||||
![]() |
২ | |||||||||||||
২৮ জুন – রিউ দি জানেইরু | ||||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
![]() |
২ | |||||||||||||
৮ জুলাই – বেলো অরিজন্ঠ | ||||||||||||||
![]() |
০ | |||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
৩০ জুন – ব্রাজিলিয়া | ||||||||||||||
![]() |
৭ | |||||||||||||
![]() |
২ | |||||||||||||
৪ জুলাই – রিউ দি জানেইরু | ||||||||||||||
![]() |
০ | |||||||||||||
![]() |
০ | |||||||||||||
৩০ জুন – পোর্তো আলেগ্রে | ||||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
![]() |
২ | |||||||||||||
১৩ জুলাই – রিউ দি জানেইরু | ||||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
২৯ জুন – ফর্তালিজা | ||||||||||||||
![]() |
০ | |||||||||||||
![]() |
২ | |||||||||||||
৫ জুলাই – সালভাদোর | ||||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
![]() |
০ (৪) | |||||||||||||
২৯ জুন – রেসিফি | ||||||||||||||
![]() |
০ (৩) | |||||||||||||
![]() |
১ (৫) | |||||||||||||
৯ জুলাই – সাও পাওলো | ||||||||||||||
![]() |
১ (৩) | |||||||||||||
![]() |
০ (২) | |||||||||||||
১ জুলাই – সাও পাওলো | ||||||||||||||
![]() |
০ (৪) | তৃতীয় স্থান | ||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
৫ জুলাই – ব্রাজিলিয়া | ১২ জুলাই – ব্রাজিলিয়া | |||||||||||||
![]() |
০ | |||||||||||||
![]() |
১ | ![]() |
০ | |||||||||||
১ জুলাই – সালভাদোর | ||||||||||||||
![]() |
০ | ![]() |
৩ | |||||||||||
![]() |
২ | |||||||||||||
![]() |
১ | |||||||||||||
১৬ দলের পর্ব
ব্রাজিল ![]() | ১–১ (অ.স.প.) | ![]() |
---|---|---|
দাভিদ লুইজ ![]() |
প্রতিবেদন | সানচেজ ![]() |
পেনাল্টি | ||
দাভিদ লুইজ ![]() উইলিয়ান ![]() মার্সেলো ![]() হাক ![]() নেইমার ![]() |
৩–২ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
কোস্টা রিকা ![]() | ১–১ | ![]() |
---|---|---|
রুইস ![]() |
প্রতিবেদন | পাপাস্তাথোপুলোস ![]() |
পেনাল্টি | ||
বোর্হেস ![]() রুইস ![]() গোন্সালেস ![]() কাম্পবেল ![]() উমানিয়া ![]() |
৫–৩ | ![]() ![]() ![]() ![]() |
ফ্রান্স ![]() | ২–০ | ![]() |
---|---|---|
পগবা ![]() ইয়োবো ![]() |
প্রতিবেদন |
কোয়ার্টার-ফাইনাল
নেদারল্যান্ডস ![]() | ০-০ (অ.স.প.) | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
ফন পার্সি ![]() রোবেন ![]() স্নাইডার ![]() কাইট ![]() |
৪–৩ | ![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
সেমি-ফাইনাল
ব্রাজিল ![]() | ১–৭ | ![]() |
---|---|---|
অস্কার ![]() |
প্রতিবেদন | মুলার ![]() ক্লোজে ![]() ক্রুস ![]() খেদিরা ![]() শুর্লে ![]() |
নেদারল্যান্ডস ![]() | ০–০ | ![]() |
---|---|---|
পেনাল্টি | ||
ফ্লার ![]() রোবেন ![]() স্নাইডার ![]() কুইট ![]() |
২–৪ | ![]() ![]() ![]() ![]() |
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী
![]() | ০–৩ | ![]() |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ফন পার্সি ![]() ব্লিন্দ ![]() উইনালদুম ![]() |
ফাইনাল
পরিসংখ্যান
- আরও দেখুন: ফিফা বিশ্বকাপ রেকর্ড
গোলদাতাগণ
প্রতিযোগিতায় এখনও সক্রিয় রয়েছে এধরণের খেলোয়াড়ের নাম গাঢ় অবস্থায় প্রদর্শিত হয়েছে।
- ৬ গোল
- ৫ গোল
- ৪ গোল
- ৩ গোল
এনের বালেন্সিয়া করিম বেনজেমা আন্দ্রে শুর্লে আরিয়েন রোবেন জারদান শাকিরি
- ২ গোল
Abdelmoumene Djabou ইসলাম সুলাইমানি টিম কেহিল দাভিদ লুইজ জ্যাকসন মার্টিনেজ আলেক্সিস সানচেজ ব্রায়ান রুইজ মারিও মানজুকিচ ইভান পেরিশিচ ম্যাটস হুমেলস মিরোস্লাভ ক্লোজে টনি ক্রুস আন্দ্রে আয়িউ আসামোয়া জিয়ান উইলফ্রিড বনি গার্ভিনো মেমফিস ডিপেই আহমেদ মুসা ক্লিন্ট ডেম্পসি লুইস সুয়ারেজ
- ১ গোল
Yacine Brahimi সুফিয়ান ফাইঘুলি রাফিক হালিশ আনহেল দি মারিয়া মার্কোস রোহো মাইল জেডিনাক মারুয়ান ফেলাইনি দ্রিস মের্তেন্স দিভক অরিজি ইয়ান ভের্তঙ্গেন এদিন জেকো ভেদাদ ইবিশেভিচ মিরালেম পিয়ানিচ আভদিয়া ভ্রশায়েভিচ ফার্নান্দো ফ্রেড অস্কার জোয়েল মাতিপ চার্লেস আরানগুইজ জিয়ান বসেহুর হোর্হে বালদিবিয়া এদুয়ার্দো বার্গাস পাবলো আর্মেরো হুয়ান কুয়াদ্রাদো তেওফিলো গুতিয়েরেজ Juan Quintero জোয়েল কাম্পবেল অস্কার দুয়ার্তে মার্কো উরেনিয়া ইভিসা অলিচ ওয়েইন রুনি ড্যানিয়েল স্টারিজ ওলিভিয়ের জিহু ব্লেইস মাতুদি Paul Pogba মুসা সিসকো ম্যাথিউ ভালবুয়েনা মারিও গোটজে মেসুত ওজিল Sokratis Papastathopoulos গিওরগিওস সামারাস Andreas Samaris কার্লো কোস্তলি রেজা ঘুচান্নেজহাদ মারিও বালোতেল্লি ক্লাউদিও মার্কিজিও হন্ডা কেস্কে শিঞ্জি ওকাজাকি Koo Ja-cheol Lee Keun-ho Son Heung-min জিওভানি দস সান্তোস আন্দ্রেস গুয়ারদাদো হাভিয়ের হার্নান্দেস রাফায়েল মার্কেজ অরিবে পেরাল্তা Leroy Fer Klaas-Jan Huntelaar ওয়েসলি স্নাইডার স্তিফান দে ফ্রেই পিটার অডেমউইঞ্জি ন্যানি ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো Silvestre Varela আলেক্সান্দ্রা কেযরাকোভ Aleksandr Kokorin জাবি আলোনসো হুয়ান মাতা ফার্নান্দো তরেস ডেভিড ভিলা ব্লারিম ডিমেইলি আদমির মেহমেদি হারিস সেফেরোভিচ গ্রানিত ঝাকা জন ব্রুকস জার্মেইন জোন্স এদিনসন কাভানি দিয়েগো গদিন
- অাত্মঘাতী গোল
সিয়াদ কোলাশিনাচ (আর্জেন্টিনা বিপক্ষে) মার্সেলো (ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে) জন বোয়ে (পর্তুগালের বিপক্ষে) নোয়েল ভায়াদারেস (ফ্রান্সের বিপক্ষে) জোসেফ ইয়োবো (ফ্রান্সের বিপক্ষে)
উৎস:[51]
সহায়ক
- ৪ সহায়ক
- ৩ সহায়ক
- ২ সহায়ক
Kevin De Bruyne ইদেন অ্যাজার্দ আলেক্সিস সানচেজ Abel Aguilar হামেস রদ্রিগেজ Joel Campbell Walter Ayoví Mathieu Valbuena ফিলিপ লাম থমাস মুলার মেসুত ওজিল Serge Aurier Daley Blind Daryl Janmaat Josip Drmić Graham Zusi
- ১ সহায়ক
Yacine Brahimi Abdelmoumene Djabou Sofiane Feghouli Carl Medjani Islam Slimani আনহেল দি মারিয়া এজেকিয়েল গারাই গঞ্জালো ইগুয়াইন লিওনেল মেসি Marcos Rojo Ryan McGowan Tommy Oar Romelu Lukaku Divock Origi Edin Džeko Senad Lulić Miralem Pjanić Tino-Sven Sušić Dante লুইজ গুস্তাভো দাভিদ লুইজ মার্সেলো নেইমার অস্কার থিয়াগো সিলভা Allan Nyom Charles Aránguiz Mauricio Pinilla Jorge Valdivia Eduardo Vargas Teófilo Gutiérrez Adrián Ramos Christian Bolaños Júnior Díaz Cristian Gamboa এদুয়ার্দু Nikica Jelavić Ivan Perišić Danijel Pranjić Ivan Rakitić Juan Carlos Paredes Glen Johnson ওয়েইন রুনি Mathieu Debuchy Paul Pogba Benedikt Höwedes সামি খেদিরা Kwadwo Asamoah John Boye Asamoah Gyan Sulley Muntari Theofanis Gekas Georgios Samaras Brayan Beckeles জাভাদ নেকুউনাম Antonio Candreva Andrea Pirlo Gervinho হন্ডা কেস্কে Héctor Herrera Rafael Márquez Giovani dos Santos Memphis Depay Klaas-Jan Huntelaar আরিয়েন রোবেন ওয়েসলি স্নাইডার Michel Babatunde Emmanuel Emenike ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো Miguel Veloso Dmitri Kombarov Lee Keun-ho Yun Suk-young সেস্ ফাব্রিগাস Andrés Iniesta Juanfran Gökhan Inler Admir Mehmedi Ricardo Rodriguez Michael Bradley এদিনসন কাভানি Fernando Muslera Gastón Ramírez
উৎস: UEFA[52]
শৃঙ্খলা
পুরস্কার
টুর্নামেন্ট শেষে নিম্নলিখিত পুরষ্কারসমূহ প্রদান করা হয়ে থাকে:[53]
- গোল্ডেন বল
- গোল্ডেন বুট
- গোল্ডেন গ্লোভ
- শ্রেষ্ঠ তরুণ খেলোয়াড়
- ফিফা ফেয়ার প্লে ট্রফি
পুরস্কারের অর্থ
- ইউএস$৮ মিলিয়ন – গ্রুপ পর্ব (১৬ দল) প্রতিটি দলের জন্য
- ইউএস$৯ মিলিয়ন – ১৬ দলের পর্ব (৮ দল) প্রতিটি দলের জন্য
- ইউএস$১৪ মিলিয়ন – কোয়ার্টার ফাইনাল (৪ দল) প্রতিটি দলের জন্য
- ইউএস$২০ মিলিয়ন – চতুর্থ স্থান অধিকারী দল
- ইউএস$২২ মিলিয়ন – তৃতীয় স্থান অধিকারী দল
- ইউএস$২৫ মিলিয়ন – দ্বিতীয় স্থান অধিকারী
- ইউএস$৩৫ মিলিয়ন – বিজয়ী
প্রতিযোগিতায় দলসমূহের র্যাঙ্কিং

চ্যাম্পিয়ন রানার -আপ
|
তৃতীয় স্থান চতুর্থ স্থান
|
কোয়ার্টার-ফাইনাল ১৬ দলের পর্ব
|
গ্রুপ পর্ব |
র্যা | দল | গ্রু | খেলা | জ | ড্র | প | পগো | বিগো | গোপা | পয়ে. |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ফাইনাল | ||||||||||
১ | ![]() | জি | ৭ | ৬ | ১ | ০ | ১৮ | ৪ | +১৪ | ১৯ |
২ | ![]() | এফ | ৭ | ৫ | ১ | ১ | ৮ | ৪ | +৪ | ১৬ |
৩য় এবং ৪র্থ অবস্থান | ||||||||||
৩ | ![]() | বি | ৭ | ৫ | ২ | ০ | ১৫ | ৪ | +১১ | ১৫ |
৪ | ![]() | এ | ৭ | ৩ | ২ | ২ | ১১ | ১৪ | -৩ | ১১ |
কোয়ার্টার-ফাইনালে বাদ পরা দল | ||||||||||
৫ | ![]() | সি | ৫ | ৪ | ০ | ১ | ১২ | ৪ | +৮ | ১২ |
৬ | ![]() | এইচ | ৫ | ৪ | ০ | ১ | ৬ | ৩ | +৩ | ১২ |
৭ | ![]() | ই | ৫ | ৩ | ১ | ১ | ১০ | ৩ | +৭ | ১০ |
৮ | ![]() | ডি | ৫ | ২ | ৩ | ০ | ৫ | ২ | +৩ | ৯ |
১৬ দলের পর্বে বাদ পরা দল | ||||||||||
৯ | ![]() | বি | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৬ | ৪ | +২ | ৭ |
১০ | ![]() | এ | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৫ | ৩ | +২ | ৭ |
১১ | ![]() | ই | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৭ | ৭ | ০ | ৬ |
১২ | ![]() | ডি | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৪ | ৬ | –২ | ৬ |
১৩ | ![]() | সি | ৪ | ১ | ২ | ১ | ৩ | ৫ | −২ | ৫ |
১৪ | ![]() | এইচ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৭ | ৭ | ০ | ৪ |
১৫ | ![]() | জি | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৫ | ৬ | −১ | ৪ |
১৬ | ![]() | এফ | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ৫ | −২ | ৪ |
গ্রুপ পর্বে বাদ পরা দল | ||||||||||
১৭ | ![]() | ই | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৩ | ৩ | ০ | ৪ |
১৮ | ![]() | জি | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৪ | ৭ | –৩ | ৪ |
১৯ | ![]() | এ | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৬ | ৬ | ০ | ৩ |
২০ | ![]() | এফ | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৪ | ০ | ৩ |
২১ | ![]() | সি | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৫ | −১ | ৩ |
২২ | ![]() | ডি | ৩ | ১ | ০ | ২ | ২ | ৩ | –১ | ৩ |
২৩ | ![]() | বি | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৪ | ৭ | −৩ | ৩ |
২৪ | ![]() | এইচ | ৩ | ০ | ২ | ১ | ২ | ৩ | −১ | ২ |
২৫ | ![]() | জি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | −২ | ১ |
২৬ | ![]() | ডি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৪ | −২ | ১ |
২৭ | ![]() | এইচ | ৩ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৬ | −৩ | ১ |
২৮ | ![]() | এফ | ৩ | ০ | ১ | ২ | ১ | ৪ | −৩ | ১ |
২৯ | ![]() | সি | ৩ | ০ | ১ | ২ | ২ | ৬ | −৪ | ১ |
৩০ | ![]() | বি | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ৩ | ৯ | −৬ | ০ |
৩১ | ![]() | ই | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৮ | −৭ | ০ |
৩২ | ![]() | এ | ৩ | ০ | ০ | ৩ | ১ | ৯ | −৮ | ০ |
প্রতীক

লোগো
প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল লোগোটি ডিজাইন করে ব্রাজিলীয় সংস্থা আফ্রিকা। লোগোটি "ইন্সপিরেশন" শিরোনামে উন্মুক্ত করা হয়।[54] লোগোর ডিজাইনে তিনটি বিজয়ী হাত বিশ্বকাপের শিরোপা তুলে ধরে রয়েছে এবং এর হলুদ ও সবুজ রং ব্রাজিলের পুরো বিশ্বকে তাদের দেশে উষ্ণ স্বাগতম জানানোর প্রতি নির্দেশ করে। এই লোগোটি উন্মুক্ত করা হয় ২০১০ বিশ্বকাপ চলাকালে জোহানেসবার্গে একটি অনুষ্ঠানে।[54] লোগো ডিজাইনের জন্য ব্রাজিল ভিত্তিক ২৫টি সংস্থাকে আমন্ত্রন জানানো হায়েছিল, এবং এই ২৫টি ডিজাইনের মধ্যে থেকে লোগোটি নির্বাচিত করা হয়।[55] ব্রাজিলীয় গ্রাফিক ডিজাইনার আলেজান্দ্রে অউনের ডিজাইনের সমালোচনা করেন।
ফিফা প্রতিযোগিতার একটি অফিসিয়াল পোস্টারও অনুমোদিত করে যা ২০১৩ সালের জানুয়ারীতে উন্মুক্ত করা হয়, এবং এর ডিজাইন করে ব্রাজিলীয় উদ্ভাবনী সংস্থা ক্রামা.[56] প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল স্লোগান হল "একই ছন্দে সব" (পর্তুগিজ: Juntos num só ritmo, ইংরেজি: All in One Rhythm).[57]
অফিসিয়াল সঙ্গীত
১৯৬২ বিশ্বকাপ থেকে এখন পর্যন্ত প্রতিটি বিশ্বকাপে অফিসিয়াল সঙ্গীত তৈরি করা হয়েছে। ২০১৪ সালের ২৪ জানুয়ারী, ফিফা এবং সনি মিউজিক ঘোষণা করে যে প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল সঙ্গীত হতে যাচ্ছে "উই আর ওয়ান (ওলে ওলা)", যাতে কন্ঠ দিয়েছেন পিটবুল, জেনিফার লোপেজ এবং ক্লাউদা লেইত্তি।[58] এছাড়া সনি প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল অ্যালবাম ওয়ান লাভ, ওয়ান রিদমের জন্য একটি গান নিবার্চিত করতে 'সুপারসং' শিরোনামে বিশ্বব্যাপী একটি সঙ্গীত প্রতিযোগিতাও চালু করে।[59] এই সঙ্গীত প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুযায়ী যে কেউ একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গান জমা দিতে পারবে এবং ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারীতে বিজয়ী নির্বাচিত করা হবে। নির্বাচিত গানটি রিকি মার্টিনের কন্ঠে রেকর্ড করা হবে।[59] ২০১৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারী, মার্কিন গীতিকার এলিজাহ্ কিং এর দাখিল করা "ভিদা" (বাংলায় "জীবন") গানটি নির্বাচিত করা হয়।[60] শাকিরার "ডেয়ার (লা লা লা)" গানটির একটি পরিবর্তীত সংস্করণ প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় অফিসিয়াল সঙ্গীত হিসেবে ব্যবহৃত হবে।[61]
মাসকট

এই বিশ্বকাপের মাসকট হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে ব্রাজিলীয় তাতু-বলা, একটি আরমাডিলো যা শিকারিদের থেকে বাঁচতে বলের মত করে গুটিয়ে যায়। ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে স্থানীয় আয়োজক কমটি কর্তৃক আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এটিকে নির্বাচিত করা হয়।[62] ছয়টি ব্রাজিলীয় সংস্থা কর্তৃক দাখিলকৃত ৪৭টি ডিজাইনের মধ্যে থেকে এটিকে নির্বাচিত করা হয়।[63]
সে সময় নামহীন এই মাসকটটি প্রথম উন্মুক্ত করা হয় ব্রাজিলীয় সংবাদ অনুষ্ঠান ফান্তাসতিকোর একটি অংশে।[64] তিনটি সম্ভাব্য নাম দিয়ে একটি অনলাইন ভোটের আয়োজন করা হয়।[65] বিজয়ী ফুলেকো (পর্তুগিজ: Fuleco) নামটি ঘোষণা করা হয় ২০১২ সালের ২৫ নভেম্বর।[66] ১.৭ মিলিয়ন (প্রায় ৪৮ শতাংশ) ভোট পায় ফুলেকো, জুজেকো পায় ৩১ শতাংশ ভোট এবং আমিজুবি পায় ২১ শতাংশ ভোট।[67]
ফুলেকো (Fuleco) শব্দটি দুইটি পর্তুগিজ শব্দের সংমিশ্রণ: "Futebol" ("ফুটবল") এবং "Ecologia" ("বাস্তুসংস্থান")। অসফল নাম দুইটি আমিজুবি (Amijubi) ("Amizade" ("বন্ধুত্ব") এবং "Júbilo" ("আনন্দ")) এবং জুজেকো ("Azul" ("নীল") এবং "Ecologia").[66]
বল
২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল আডিডাস ব্রাজুকা।[68] বলের নাম নির্বাচনের জন্য গণভোটের আয়োজন করা হয়েছিল, যাতে অংশগ্রহণ করে ১০ লক্ষেরও বেশি ব্রাজিলীয় ফুটবল ভক্ত। ব্রাজুকা নামটি প্রায় ৭০ শতাংশ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়।[69] বিশ্বকাপে বল সরবরাহের দায়িত্ব দেওয়া হয় আডিডাসকে, যারা ১৯৭০ বিশ্বকাপ থেকে এই দায়িত্ব পালন করে আসছে।[69]
কাশিরলা
প্রতিযোগিতায় একটি অফিসিয়াল বাদ্যযন্ত্রেরও স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে, যার নাম কাশিরলা। এটি টোকা দিয়ে বাজানো যায় এমন একটি বাদ্যযন্ত্র যা তৈরি করেছেন ব্রাজিলীয় সুরকার কারলিনিয়োস ব্রাউন। এটিকে এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন তা আফ্রিকান ভুভুজেলার চেয়ে মৃদু ধ্বনি সৃষ্টি করতে পারে। অবশ্য, নিরাপত্তা জনিত কারণে, ফিফা পরবর্তীতে ঘোষণা দেয় যে কাশিরলাকে নিয়ে স্টেডিয়ামের ভিতরে ঢোকা যাবেনা।[70] ২০১৩ সালের ২৮ এপ্রিল, বা-ভি ডার্বিতে দর্শকরা মাঠে বাদ্যযন্ত্রটি ছুড়ে মারার কারণে ফিফা এটিকে স্টেডিয়ামের ভিতরে নিষিদ্ধ করে।[71] অবশ্য, ২০১০ বিশ্বকাপে ভুভুজেলাকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল না।
প্রস্তুতি
পরিকাঠামো প্রকল্প
মারাকানা প্রকল্প
করিন্থিয়ান্স প্রকল্প
নিরাপত্তা ব্যবস্থা
প্রতিবাদ
টিকেটিং
প্রযুক্তি
এবারই প্রথমবারের মত কোন বিশ্বকাপ আসরে গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। বিগত বিশ্বকাপকে বলা যায় এই প্রযুক্তি ব্যবহারের অনুঘটক। কেননা, বিগত বিশ্বকাপের ১৬ দলের, পর্বে জার্মানি ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার খেলায় রেফারির ভুল সিদ্ধান্তে ইংল্যান্ডের একটি গোল বাতিল হয়ে যায়।[72] এই ঘটনার পর ফিফা প্রেসিডেন্ট সেপ ব্লাটারও গোল-লাইন প্রযুক্তি ব্যবহারের পক্ষে মত প্রকাশ করেন।[73] ২০১২ সালে আইএফএবি এই প্রযুক্তি ব্যবহারের স্বীকৃতি প্রদান করে।[74] এটি ফিফার চতুর্থ প্রতিযোগিতা যেখানে এই প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। এর আগে ২০১২ ক্লাব বিশ্বকাপ, ২০১৩ ক্লাব বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ কনফেডারেশন্স কাপে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। ২০১৩ সালের অক্টোবরে, জার্মান কোম্পানি গোলকন্ট্রোলকে প্রতিযোগিতার অফিসিয়াল গোল-লাইন প্রযুক্তি প্রদানকারী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।[75]
২০১৩ ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ, ২০১৩ ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ এবং ২০১৩ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে সফল ব্যবহারের পর প্রথমবারের মত কোন বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে ভ্যানিশিং স্প্রে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয় ফিফা। এটি পানি দিয়ে তৈরি এক ধরনের স্প্রে যা ব্যবহারের এক মিনিটের মধ্যেই অদৃশ্য হয়ে যায়। খেলা চলাকালে প্রতিপক্ষ দলের জন্য ১০ গজের লাইন চিহ্নিত করতে এটি ব্যবহৃত হবে। এছাড়া, ফ্রি-কিকের স্থান চিহ্নিত করতেও রেফারিরা এটি ব্যবহার করবেন।[76]
আরও দেখুন
টীকা
তথ্যসূত্র
- "Pot allocations for the Preliminary Draw"। FIFA। ২৭ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১১।
- "Games win inspires bid to host 2018 World Cup" by John Goodbody, The Times, November 16, 2005. Retrieved on January 8, 2006.
- BBC News, Colombia bids for 2014 World Cup, 17 July 2006
- FIFA, Brazil confirms bid - Colombia withdraws, 13 April 2007
- Brazil set to host World Cup, BBC. Retrieved on April 11, 2006.
- "Clear declaration to defend the autonomy of sport" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। FIFA। ২০০৬-১২-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-১২-০৬।
- "Rio draw pits Spain against France"। ফিফা। ৩০ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Draw for World Cup qualifiers at Marina da Glória in Rio" (পর্তুগিজ ভাষায়)। globoesporte.com। ৮ ডিসেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Barbarez: The World Cup is priceless"। ফিফা। ১৬ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Portugal climbs to 5th in FIFA Ranking"। Goal.com। ২৮ নভেম্বর ২০১৩।
- "FIFA sets 2014 seeding parameters"। ইএসপিএন এফসি। ৪ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Key issues addressed at Brasilia meeting"। ফিফা। ২৮ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৩।
- "Final Draw"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০১৩।
- "Pot 1 seeds set for Brazil 2014 draws"। ফিফা। ১৭ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Draw procedures approved"। ফিফা। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Final draw procedures" (PDF)। ফিফা। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Regulations – FIFA World Cup Brazil 2014" (PDF)। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Open list of prospective referees & assistant referees for the 2014 FIFA World Cup" (পিডিএফ)। ফিফা। ৭ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৪।
- "Referee trios and support duos appointed for 2014 FIFA World Cup"। ফিফা। ১৫ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৪।
- "Referees & Assistant referees for the 2014 FIFA World Cup" (PDF)। ফিফা। ১৪ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১০ এপ্রিল ২০১৪।
- "FIFA's Inspection Report" (PDF)। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Host cities – World Cup"। বিবিসি নিউজ। ৩১ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Host Cities for Brazil 2014 to be announced in May"। ফিফা। ১২ মার্চ ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- dom (৩১ মে ২০০৯)। "Host cities in 1950 FIFA World Cup"। Colunas.globoesporte.com। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "2014 Fifa World Cup: Luck of the draw 'an essential component'"। বিবিসি। ২ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Price tag rises for Brazil's World Cup stadiums"। গোল। ২৮ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "2014 Fifa World Cup: Where are the 12 host stadiums in Brazil?"। বিবিসি। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Sao Paulo dropped for 2014"। এসবিএস। ১৭ জুন ২০১০। ২৮ জুন ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Brazil's first 2014 World Cup stadium holds matches"। NewVision। ২৮ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Destination: Stadiums"। ফিফা। ১৫ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Brazil World Cup: Six stadiums to miss Fifa deadline"। ফিফা। ৫ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Two die in Brazil World Cup stadium accident"। বিবিসি। ২৭ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Estádio Nacional Mané Garrincha"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Estadio do Maracana – Rio De Janeiro"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Fifa admite adotar nome Mané Garrincha em estádio de Brasília na Copa"। Copadomundo.uol.com.br। ৬ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Estadio Castelao – Fortaleza"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৩।
- "Site oficial do Sport Club Internacional – Projeto Gigante Para Sempre"। Internacional.com.br। ৭ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Beira-Rio stadium re-opened"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Arena Fonte Nova – Salvador Stadium"। FIFA। ২৮ জানুয়ারি ১৯৫১। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Arena da Baixada's capacity"। Globoesporte.globo.com। ৩০ জুলাই ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- "Team Base Camps for Brazil 2014 announced"। ফিফা। ২১ জানুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Der Weltmeister bekommt ein Rekord-Preisgeld von 25,6 Millionen Euro" [The World Champions Get Record Prize Money of 25.ক6 Million Euros] (জার্মান ভাষায়)। stuttgarter-zeitung.de। ৫ ডিসেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Match schedule for 2014 FIFA World Cup™ unveiled"। ফিফা। ২০ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "FIFA Executive Committee approves kick-off times for Brazil 2014"। ফিফা। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Match schedule for 2014 FIFA World Cup™" (PDF)। ফিফা। ১৭ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৩।
- "Match report – Brazil–Croatia" (PDF)। FIFA.com। ১২ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৪।
- "Referee designations for matches 1-4" (PDF)। fifa.com। ১০ জুন ২০১৪।
- "Referee designations for matches 5-8" (PDF)। ফিফা। ১২ জুন ২০১৪।
- "Referee designations for matches 9-11" (PDF)। ফিফা। ১৩ জুন ২০১৪।
- "GER-GHA"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৪।
- "অ্যাডিডাস গোল্ডেন বুট"। FIFA.com (Fédération Internationale de Football Association)। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুন ২০১৪।
- "Statistics – Assists"। UEFA (Union of European Football Associations)। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৪।
- "2014 FIFA World Cup – Awards"। FIFA.com।
- "Re-live the Brazil 2014 Emblem Launch"। ফিফা। ৭ জুলাই ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- Shanahan, Mark; Goldstein, Meredith (১০ জুলাই ২০১০)। "Gisele picks logo, shops with Tom"। Boston Globe। ১১ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- "2014 Ambassadors unveil Official Poster"। ফিফা। ৩০ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- "Brazil 2014 slogan presented: All in one rhythm™ / Juntos num só ritmo"। ফিফা। ৩০ মে ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- Rusu, Dragos (২৪ জানুয়ারি ২০১৪)। "Pitbull's "We Are One" Collaboration Named as Official 2014 World Cup Anthem"। সফটপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- "Music hopefuls invited to add to the rhythm of the 2014 FIFA World Cup"। ফিফা। ১৫ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- "Ricky Martin's World Cup Song Written By Elijah King; Salaam Remi to Produce"। বিলবোর্ড। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- "Shakira Releases 'La La La,' Official 2014 World Cup Song (Video)"। NESN। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৪।
- "Fifa registra desenho e confirma tatu-bola como mascote da Copa" (পর্তুগিজ ভাষায়)। Globoesporte.com। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪।
- "Armadillo alert: Official Mascot introduced to the world"। ফিফা। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪।
- "2014 Mascot is big in Brazil"। ফিফা। ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪।
- "Official Mascot Launc – Q&A" (পিডিএফ)। অজানা প্যারামিটার
|accsessdate=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - "Fuleco é escolhido como nome do mascote da Copa de 2014"। UOL Esporte (Portuguese ভাষায়)। São Paulo। ২৬ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ নভেম্বর ২০১২।
- "Fuleco wins name game"। ফিফা। ২৬ নভেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪।
- "World Cup 2014 Brazuca"। Soccer.com/Guide। Soccer.com। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "adidas Brazuca – Name of Official Match Ball decided by Brazilian fans"। ফিফা। ২ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ এপ্রিল ২০১৪।
- "Police ban Brazilian vuvuzelas"। Fox Sports। ১০ মে ২০১৩।
- "Caxirola is Banned in Brazil's Games and FIFA Events"। folha.uol.com.br। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৪।
- "England v Germany: Frank Lampard denied goal by Uruguayan linesman – in pictures"। দ্য ডেইলি টেলিগ্রাফ। ২৭ জুন ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৪।
- "World Cup 2010: Blatter apologises for disallowed goal"। বিবিসি স্পোর্ট। ২৯ জুন ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৪।
- "IFAB gives the green light to goal-line technology"। ফিফা। ৫ জুলাই ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৪।
- "GoalControl confirmed as goal-line technology provider for Brazil 2014"। ফিফা। ১০ অক্টোবর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৪।
- "Vanishing spray set for World Cup"। eurosport.com। ২১ নভেম্বর ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৪।