২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ নকআউট পর্ব

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপের নকআউট পর্ব হচ্ছে গ্রুপ পর্বের পর বিশ্বকাপের দ্বিতীয় এবং সর্বশেষ পর্ব। এই পর্যায়ের খেলাগুলি ২৮শে জুন থেকে ১৬ দলের পর্ব হিসেবে শুরু হবে এবং ১৩ জুলাই ফাইনালের মাধ্যমে শেষ হবে যা এস্তাদিও দো মারাকানায়, রিউ দি জানেইরুতে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি গ্রুপ হতে ২টি দল (সর্বমোট ১৬) নকআউট পর্বে উত্তীর্ণ হবে এবং সিঙ্গেল এলিমিনেশন পদ্ধতিতে টুর্নামেন্টটি সম্পন্ন হবে।

নকআউট পর্বে যদি কোন খেলা সাধারণ ৯০ মিনিট সময়ের মধ্যে শেষ না হয়, তবে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় প্রদান করা হবে (১৫ মিনিট করে দুইবার)। যদি এতেও খেলা শেষ না হয়, তাহলে পেনাল্টি শুট-আউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।[1]

নিম্নোক্ত সকল সময় ব্রাজিলের স্থানীয় সময় অনুসারে (ইউটিসি−৩)।

উত্তীর্ণ দলসমূহ

গ্রুপ বিজয়ী রানার-আপ
 ব্রাজিল  মেক্সিকো
বি  নেদারল্যান্ডস  চিলি
সি  কলম্বিয়া  গ্রিস
ডি  কোস্টা রিকা  উরুগুয়ে
 ফ্রান্স   সুইজারল্যান্ড
এফ  আর্জেন্টিনা  নাইজেরিয়া
জি  জার্মানি  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
এইচ  বেলজিয়াম  আলজেরিয়া

বন্ধনী

কোয়ার্টার ফাইনাল সেমি ফাইনাল ফাইনাল
                           
২৮ জুন – বেলো অরিজন্ঠ            
  ব্রাজিল (পেন.)   (৩) 
৪ জুলাই – ফর্তালিজা
  চিলি   (২)   
  ব্রাজিল  
২৮ জুন – রিউ দি জানেইরু
    কলম্বিয়া    
  কলম্বিয়া  
৮ জুলাই – বেলো অরিজন্ঠ
  উরুগুয়ে    
  ব্রাজিল  
৩০ জুন – ব্রাজিলিয়া
    জার্মানি    
  ফ্রান্স  
৪ জুলাই – রিউ দি জানেইরু
  নাইজেরিয়া    
  ফ্রান্স  
৩০ জুন – পোর্তো আলেগ্রে
    জার্মানি    
  জার্মানি (অ.স.প)  
১৩ জুলাই – রিউ দি জানেইরু
  আলজেরিয়া    
  জার্মানি (অ.স.প)  
২৯ জুন – ফর্তালিজা
    আর্জেন্টিনা  
  নেদারল্যান্ডস  
৫ জুলাই – সালভাদোর
  মেক্সিকো    
  নেদারল্যান্ডস (পেন.)   (৪) 
২৯ জুন – রেসিফি
    কোস্টা রিকা   (৩)   
  কোস্টা রিকা (পেন.)   (৫) 
৯ জুলাই – সাও পাওলো
  গ্রিস   (৩)   
  নেদারল্যান্ডস   (২) 
১ জুলাই – সাও পাওলো
    আর্জেন্টিনা (পেন.)   (৪)    তৃতীয় স্থান
  আর্জেন্টিনা (অ.স.প)  
৫ জুলাই – ব্রাজিলিয়া ১২ জুলাই – ব্রাজিলিয়া
   সুইজারল্যান্ড    
  আর্জেন্টিনা     ব্রাজিল  
১ জুলাই – সালভাদোর
    বেলজিয়াম       নেদারল্যান্ডস  
  বেলজিয়াম (অ.স.প)  
  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র    

১৬ দলের পর্ব

ব্রাজিল বনাম চিলি

দল দুইটি এর আগে ৬৮টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছে।[2] এর মধ্যে তিনবার ফিফা বিশ্বকাপের নক-আউট পর্বে, যার সবকয়টি জিতেছে ব্রাজিল (১৯৬২, সেমি-ফাইনাল: ৪–২; ১৯৯৮, ১৬ দলের পর্ব: ৪–১; ২০১০, ১৬ দলের পর্বে: ৩–০)।

খেলার প্রথম গোলটি আসে ব্রাজিলের পক্ষে। কর্নার কিক থেকে বল থিয়াগো সিলভার মাথায় স্পর্শ করে দাভিদ লুইজের পায়ে লেগে গোলপোস্টে ঢুকে যায়। তবে রিপ্লেতে দেখা যায় যে বল লুইজের পায়ে লাগার আগে সম্ভবত চিলিয় ডিফেন্ডার গঞ্জালো হারার মাথায় স্পর্শ করেছিল।[3] এরপর আলেক্সিস সানচেজের গোলে সমতায় ফিরে চিলি। দ্বিতীয়ার্ধে কিছু বিতর্কিত ঘটনা ঘটে। হাকের একটি গোল বাতিল করে দেন রেফারি হাওয়ার্ড ওয়েব। রেফারির সিদ্ধান্ত ছিল গোল করার পূর্বে বলটিকে নিচে নামানোর জন্য হাক তার নিজের হাত ব্যবহার করেছেন এবং এজন্য তাকে হলুদ কার্ডও দেখান রেফারি।[4] এরপর উভয় দলই কিছু সুযোগ সৃষ্টি করলেও সেগুলো সফল হয়নি। হাকের একটি শট রুখে দেন ক্লাউদিও ব্রাভো। এছাড়া, খেলার একদম শেষ দিকে মাউরিসিও পিনিয়ার শট ক্রসবারে গিয়ে লাগে। অবশ্য তিনি পেনাল্টি শুটআউটের সময়ও অসফল ছিলেন। পেনাল্টি শুটআউটের চতুর্থ শটের পর স্কোরে সমতা ছিল, এবং পঞ্চম শটে নেইমার গোল করায়, চিলিরও গোল করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়, কিন্তু হারার শটটি অসফল হয়।[5]

ব্রাজিল ১–১ চিলি
দাভিদ লুইজ  ১৮' প্রতিবেদন সানচেজ  ৩২'
পেনাল্টি
দাভিদ লুইজ
উইলিয়ান
মার্সেলো
হাক
নেইমার
৩–২ পিনিয়া
সানচেজ
আরানগুইজ
দিয়াজ
হারা
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৭,৭১৪
রেফারি: হাওয়ার্ড ওয়েব (ইংল্যান্ড)
ব্রাজিল
চিলি
গো১২হুলিও সিজার
রা.ব্যাদানি আলভেস ১০৫+১’
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা ()
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ
লে.ব্যামার্সেলো
ডি.মিফের্নান্দিনিয়ো ৭২’
ডি.মি১৭লুইজ গুস্তাভো ৫৫’
রা.উহাক ৫৫’
অ্যা.মি১১অস্কার ১০৬’
লে.উ১০নেইমার
সে.ফফ্রেড ৬৪’
বদলি:
২১জো ৯৩’ ৬৪’
১৬রামিরেস ৭২’
১৯উইলিয়ান ১০৬’
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
গোক্লাউদিও ব্রাভো ()
সে.ব্যাফ্রান্সিস্কো সিলবা ৪০’
সে.ব্যা১৭গারি মেদেল ১০৮’
সে.ব্যা১৮গোঞ্জালো হারা
রা.উ.ব্যামাউরিসিও ইসলা
লে.উ.ব্যাইউহেনিও মেনা ১৭’
সে.মি২০চার্লেস আরানগুইজ
সে.মি২১মার্সেলো দিয়াজ
অ্যা.মিআর্তুরো বিদাল ৮৭’
সে.ফআলেক্সিস সানচেজ
সে.ফ১১এদুয়ার্দো বার্গাস ৫৭’
বদলি:
১৬ফেলিপে গুতিয়েরেজ ৫৭’
মাউরিসিও পিনিয়া ১০২’ ৮৭’
১৩হোসে রোহাস ১০৮’
ম্যানেজার:
হোর্হে সাম্পাওলি

ম্যাচসেরা:
হুলিও সিজার (ব্রাজিল)

সহকারী রেফারিগণ:
মাইক মুলারকি (ইংল্যান্ড)
ড্যারেন কান (ইংল্যান্ড)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ফেলিক্স ব্রাইচ (জার্মানি)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মার্ক বশ (জার্মানি)

কলম্বিয়া বনাম উরুগুয়ে

দুটি এর আগে ৩৮ বার মুখোমুখি হয়েছে,[6] যার মধ্যে ১৯৬২ ফিফা বিশ্বকাপের ম্যাচ রয়েছে, যেটিতে উরুগুয়ে ২-১ জয়ী হয়। ম্যাচের ২৮ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে আবেল আগিলারের হেড বুক দিয়ে নামিয়ে বাঁ পায় শর্ট করে প্রথম গোল করেন জেমস রদ্রিগেজ।[7] ৫০তম মিনিটে আবারো জেমস রদ্রিগেজ গোল করে কলম্বিয়াকে ২-০তে এগিয়ে নেই। ম্যাচের পরবর্তী সময়ে কোন দলই আর গোল করতে পারেন নি। ইতালির বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের ম্যাচে জর্জো কেল্লিনিকে কামড় দিয়ে লুইস সুয়ারেজ এই ম্যাচের আগে ফিফা কর্তৃক টুর্নামেন্টে নিষিদ্ধ হন।[8]

খেলায় কলম্বিয়া ২–০ গোলে জয় লাভ করে। দুইটি গোলই করেন হামেস রদ্রিগেস, প্রথমটি প্রায় একক নৈপুণ্যে এবং দ্বিতীয়টি দলীয়ভাবে। এই জয়ের মাধ্যমে কলম্বিয়া তাদের ইতিহাসে প্রথমবারের মত বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে খেলার সুযোগ পায়।

কলম্বিয়া ২–০ উরুগুয়ে
রদ্রিগেস  ২৮', ৫০' প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৩,৮০৪
রেফারি: বিওয়ের্ন কাইপার্স (নেদারল্যান্ডস)
কলম্বিয়া
উরুগুয়ে
গোদাবিদ অস্পিনা
রা.ব্যা১৮হুয়ান কামিলো জুনিউগা
সে.ব্যাক্রিস্তিয়ান জাপাতা
সে.ব্যামারিও ইয়েপেস ()
লে.ব্যাপাবলো আর্মেরো ৭৮’
রা.মি১১হুয়ান কুয়াদ্রাদো ৮১’
সে.মিআবেল আগিলার
সে.মিকার্লোস সানচেজ
লে.মি১০হামেস রদ্রিগেস ৮৫’
সে.ফতেওফিলো গুতিয়েরেজ ৬৮’
সে.ফ২১ইয়াকসন মার্তিনেজ
বদলি:
১৫আলেক্সান্দের মেহিয়া ৬৮’
১৩ফ্রেদি গুয়ারিন ৮১’
১৯আর্দ্রিয়ান রামোস ৮৫’
 
ম্যানেজার:
হোসে পেকেরমান
গোফের্নান্দো মুসলেরা
রা.ব্যা২২মার্তিন কাসেরেস
সে.ব্যা১৩হোসে মারিয়া হিমেনেস ৫৫’
সে.ব্যাদিয়েগো গদিন ()
লে.ব্যাআলবারো পেরেইরা ৫৩’
রা.মি১৬মাক্সি পেরেইরা
সে.মি২০আলবারো গোঞ্জালেস ৬৭’
সে.মি১৭এহিদিও আরেবালো রিওস
লে.মিক্রিস্তিয়ান রোদ্রিগেস
সে.স্ট্রা২১এদিনসন কাভানি
সে.ফ১০দিয়েগো ফরলান ৫৩’
বদলি:
১১ক্রিস্তিয়ান স্তুয়ানি ৫৩’
১৮গাস্তোন রামিরেস ৫৩’
আবেল এর্নান্দেস ৬৭’
দিয়েগো লুগানো ৭৭’
ম্যানেজার:
অস্কার তাবারেজ

ম্যাচসেরা:
হামেস রদ্রিগেস (কলম্বিয়া)

সহকারী রেফারিগণ:
সান্দের ফন রুকেল (নেদারল্যান্ডস)
এরবিন জেইনস্ত্রা (নেদারল্যান্ডস)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

নেদারল্যান্ডস বনাম মেক্সিকো

দল দুইটি এর আগে ছয়টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছে,[9] যার মধ্যে ১৯৯৮ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলাটি উল্লেখযোগ্য, যা ২-২ গোলে ড্র হয়েছিল। একাধিক হলুদ কার্ড দেখার কারণে এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন মেক্সিকোর মিডফিল্ডার হোসে হুয়ান ভাসকেস। দ্বিতীয়ার্ধের প্রথম দিকেই জিওভানি দস সান্তোসের গোলে এগিয়ে যায় মেক্সিকো। পেনাল্টি অঞ্চলের বাহিরে থেকে বাম পায়ের ভলিতে গোল করেন তিনি। ৮৮ মিনিটের আগ পর্যন্ত খেলার নিয়ন্ত্রন ছিল মেক্সিকোর অধীনে, কিন্তু এরপর ওয়েসলি স্নাইডারের গোলে সমতায় ফিরে নেদারল্যান্ডস। ইনজুরি সময়ের একদম শেষ মুহূর্তে, নেদারল্যান্ডসের আরিয়েন রোবেন একটি বিতর্কিত পেনাল্টি আদায় করেন। এই পেনাল্টি থেকেই নেদারল্যান্ডসের পক্ষে জয়সূচক গোল করেন ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলার[10]

নেদারল্যান্ডস ২–১ মেক্সিকো
স্নাইডার  ৮৮'
হুন্তেলার  ৯০+৪' (পেনাল্টি)
প্রতিবেদন দস সান্তোস  ৪৮'
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,৮১৭
রেফারি: পেদ্রো প্রোয়েন্সা (পর্তুগাল)
নেদারল্যান্ডস
মেক্সিকো
গোইয়াস্পার সিল্লেসেন
রা.ব্যা১২পল ফেরহায়েঘ ৫৬’
সে.ব্যারন ফ্লার
সে.ব্যাস্তিফান দে ফ্রেই
লে.ব্যাদালি ব্লিন্দ
সে.মি১৫ডির্ক কুইট
সে.মিনিগেল দে ইয়ং ৯’
সে.মি২০জেওর্জিনিয় উইনালদুম
অ্যা.মি১০ওয়েসলি স্নাইডার
সে.ফ১১আরিয়েন রোবেন
সে.ফরবিন ফন পার্সি () ৭৬’
বদলি:
ব্রুনো মার্টিনস ইন্দি ৯’
২১মেমফিস দেপি ৫৬’
১৯ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলার ৭৬’
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল
গো১৩গিয়ের্মো ওচোয়া
সে.ব্যাফ্রান্সিস্কো হাভিয়ের রদ্রিগেস
সে.ব্যারাফায়েল মার্কেস () ৯০+২’
সে.ব্যা১৫এক্তর মরেনো ৪৬’
রা.উ.ব্যা২২পল আগিলার ৬৯’
লে.উ.ব্যামিগেল লাইউন
সে.মিএক্তর এরেরা
সে.মিকার্লোস সালসিদো
সে.মি১৮আন্দ্রেস গুয়ারদাদো ৯০+৩’
সে.ফ১০জিওভানি দস সান্তোস ৬১’
সে.ফ১৯অরিবে পেরাল্তা ৭৫’
বদলি:
দিয়েগো রেয়েস ৪৬’
২০হাভিয়ের আকিনো ৬১’
১৪হাভিয়ের হার্নান্দেস ৭৫’
ম্যানেজার:
মিগেল এরেরা

ম্যাচসেরা:
গিয়ের্মো ওচোয়া (মেক্সিকো)

সহকারী রেফারিগণ:
বের্তিনো মিরান্দা (পর্তুগাল)
তিয়াগো ত্রিগো (পর্তুগাল)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
কার্লোস বেরা (ইকুয়েডর)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
বাইরন রোমেরো (ইকুয়েডর)

কোস্টা রিকা বনাম গ্রিস

কোস্টা রিকা ১–১ (অ.স.প.) গ্রিস
রুইস  ৫২' প্রতিবেদন পাপাস্তাথোপুলোস  ৯০+১'
পেনাল্টি
বোর্হেস
রুইস
গোঞ্জালেজ
কাম্পবেল
উমানিয়া
৫–৩ মিত্রগ্লু
ক্রিস্তোদুলোপুলোস
হোলেবাস
গেকাস
ইতাইপাভা অ্যারেনা পেরনামবুকো, রেসিফি
দর্শক সংখ্যা: ৪১,২৪২
রেফারি: বেন উইলিয়ামস (অস্ট্রেলিয়া)
কোস্টা রিকা
গ্রিস
গোকেইলর নাবাস ৯০’
সে.ব্যাঅস্কার দুয়ার্তে ৪২', ৬৬'
সে.ব্যাহিয়ানকার্লো গোঞ্জালেজ
সে.ব্যামাইকেল উমানিয়া
রা.উ.ব্যা১৬ক্রিস্তিয়ান গাম্বোয়া ৭৭’
লে.উ.ব্যা১৫হুনিয়র দিয়াস
সে.মিসেলসো বোর্হেস
সে.মি১৭ইয়েলৎসিন তেহেদা ৪৮’ ৬৬’
রা.উ১০ব্রায়ান রুইজ () ৭০’
লে.উক্রিস্তিয়ান বোলানিয়োস ৮৩’
সে.ফজোয়েল কাম্পবেল
বদলি:
২২হোসে মিগুয়েল কুবেরো ৬৬’
জনি আকোস্তা ৭৭’
১৪রান্দায় ব্রেনেস ৮৩’
১৩এস্তেবান গ্রানাদোস ৫৭’[দ্রষ্টব্য 1]
ম্যানেজার:
হোর্হে লুইস পিন্তো
গোওরেস্তিস কার্নেজিস
রা.ব্যা১৫ভাসিলিস তোরোসিদিস
সে.ব্যাকোস্তাস মানোলাস ৭২’
সে.ব্যা১৯সক্রাতিস পাপাস্তাথোপুলোস
লে.ব্যা২০হোসে হোলেবাস
ডি.মি১০গিওরগোস কারাগুনিস ()
সে.মিগিয়ানিস মানিয়াতিস ৭৮’
সে.মি২২আন্দ্রেয়াস সামারিস ৩৬’ ৫৮’
রা.উ১৪দিমিত্রিস সাল্পিনগিদিস ৬৯’
লে.উ১৬লাজারস ক্রিস্তোদুলোপুলোস
সে.ফগিওরগিওস সামারাস
বদলি:
কন্সতান্তিনোস মিত্রগ্লু ৫৮’
১৭থিওফানিস গেকাস ৬৯’
২১কোস্তাস কাৎসুরানিস ৭৮’
ম্যানেজার:
ফের্নান্দো সান্তোস

ম্যাচসেরা:
কেইলর নাবাস (কোস্টা রিকা)

সহকারী রেফারিগণ:
ম্যাথিউ ক্রিম (অস্ট্রেলিয়া)
হাকান আনাজ (অস্ট্রেলিয়া)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
নাবাফ শুকরাল্লা (বাহরাইন)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
ইয়াসের তুলেফাত (বাহরাইন)

নোট

  1. খেলেন নি, বেঞ্চ থেকে একটি হলুদ কার্ড পেয়েছেন।

ফ্রান্স বনাম নাইজেরিয়া

ফ্রান্স ২–০ নাইজেরিয়া
পগবা  ৭৯'
ইয়োবো  ৯০+২' (আ.গো.)
প্রতিবেদন
এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা, ব্রাজিলিয়া
দর্শক সংখ্যা: ৬৭,৮৮২
রেফারি: মার্ক গাইগার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
ফ্রান্স
নাইজেরিয়া
গোইউগো লহিস ()
রা.ব্যাম্যাথিউ দেবুশি
সে.ব্যারাফায়েল ভারান
সে.ব্যা২১লরুন্ত কসচিলনি
লে.ব্যাপ্যাট্রিস এভরা
ডি.মিইয়হাঁ ক্যাবে
সে.মি১৯পল পগবা
সে.মি১৪ব্লেইস মাতুদি ৫৪’
রা.উম্যাথিউ ভালবুয়েনা ৯০+৪’
লে.উ১০করিম বেনজেমা
সে.ফওলিভিয়ের জিহু ৬২’
বদলি:
১১আন্টন গ্রিজমান ৬২’
১৮মুসা সিসকো ৯০+৪’
ম্যানেজার:
দিদিয়ের দেশাম্পস্‌
গোভিনসেন্ট এনিমা
রা.ব্যাএফে আমব্রোস
সে.ব্যাজোসেফ ইয়োবো ()
সে.ব্যা১৩জুয়ন অশানিওয়া
লে.ব্যা২২কেনেথ ওমেরু
রা.মিআহমেদ মুসা
সে.মি১৭ওজেনি ওনাজি ৫৯’
সে.মি১০জন ওবি মাইকেল
লে.মি১১ভিক্টর মোসেস ৮৯’
সে.স্ট্রাপিটার অডেমউইঞ্জি
সে.ফএমানুয়েল এমেনিকে
বদলি:
রুবেন গ্যাব্রিয়েল ৫৯’
১৯উচে নুফর ৮৯’
ম্যানেজার:
স্টিফেন কেশি

ম্যাচসেরা:
পল পগবা (ফ্রান্স)

সহকারী রেফারিগণ:
মার্ক হার্ড (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
জো ফ্লেচার (কানাডা)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
আলিরেজা ফাঘানি (ইরান)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
হাসান কামরানিফার (ইরান)

জার্মানি বনাম আলজেরিয়া

দল দুইটি এর আগে দুইটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল,[11] যার মধ্যে ১৯৮২ ফিফা বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলাটি উল্লেখযোগ্য, যেখানে আলজেরিয়া ২-১ গোলে জয় লাভ করে।

৯০ মিনিট গোলশূন্য থাকার পর, অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয় মিনিটেই টমাস মুলারের ক্রস থেকে গোল করে জার্মানিকে এগিয়ে নিয়ে যান আন্দ্রে শুর্লে। ১২০ মিনিটে শুর্লের শট আলজেরিয়ার গোলরক্ষক ফিরিয়ে দিলে ফিরতি শটে গোল করেন মেসুত ওজিল। ১ মিনিটের মধ্যেই আলজেরিয়া একটি গোল শোধ করেন, সুফিয়ান ফাইঘুলির ক্রস থেকে গোল করেন বদলি খেলোয়াড় আব্দ আলমুমিন জাবু[12]

জার্মানি কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায়, যেখানে তারা ফ্রান্সের মুখোমুখি হয়, এর মাধ্যমে তারা ১৯৫৪ বিশ্বকাপের পর থেকে প্রতিটি বিশ্বকাপের শেষ আটে পৌছানোর ধারা অব্যহত রাখে।[13] জাবুর গোলটি ছিল খেলার ১২০ মিনিট ৫১ সেকেন্ডে, যা বিশ্বকাপের ইতিহাসে কোন খেলার সবচেয়ে দেরীতে হওয়া গোল, আগের রেকর্ডটি ছিল আলেসান্দ্রো দেল পিয়েরোর, ২০০৬ বিশ্বকাপে জার্মানির বিপক্ষে খেলার ১২০ মিনিট ৩২ সেকেন্ডে তিনি গোলটি করেন।[14]

জার্মানি ২–১ (অ.স.প.) আলজেরিয়া
শুর্লে  ৯২'
ওজিল  ১২০'
প্রতিবেদন জাবু  ১২০+১'
এস্তাদিও বেইরা-রিও, পোর্তো আলেগ্রে
দর্শক সংখ্যা: ৪৩,০৬৩
রেফারি: সান্দো হিসি (ব্রাজিল)
জার্মানি
আলজেরিয়া
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা২১শকর্ডান মুস্তাফি ৭০’
সে.ব্যা১৭পের মের্টেজাকার
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাস
ডি.মি১৬ফিলিপ লাম () ১০৭’
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার ১০৯’
সে.মি১৮টনি ক্রুস
রা.উমেসুত ওজিল
লে.উ১৯মারিও গোটজে ৪৬’
সে.ফ১৩টমাস মুলার
বদলি:
আন্দ্রে শুর্লে ৪৬’
সামি খেদিরা ৭০’
২৩ক্রিস্টফ ক্রামা ১০৯’
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু
গো২৩রাইস মাবুলাহইয়া
সে.ব্যা২২মাহদি মুস্তাফা
সে.ব্যাসাইদ বিলকালাম
সে.ব্যারাফিক হালিশ () ৪২’ ৯৭’
রা.উ.ব্যা২০আইসি মানাদিয়া
লে.উ.ব্যাফাউজি গুলাম
ডি.মিমাদহি লিহাসন
রা.মি১৯সাফিয়ার তাইদার ৭৮’
সে.মি১০সুফিয়ান ফাইঘুলি
লে.মি১৩ইসলাম সুলাইমানি
সে.ফ১৫আল আরাবি হিলাল সুদানি ১০০’
বদলি:
১১ইয়াসিন ইব্রাহিমি ৭৮’
মাজিদ বুঘরা ৯৭’
১৮আব্দ আলমুমিন জাবু ১০০’
ম্যানেজার:
ভাহিদ হালিলহদ্‌হিচ

ম্যাচসেরা:
রাইস মাবুলাহইয়া (আলজেরিয়া)

সহকারী রেফারিগণ:
এমারসন দে কারভালো (ব্রাজিল)
মার্সেলো ভন গাসে (ব্রাজিল)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ওয়াল্তের লোপেজ (গুয়াতেমালা)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
লেওনেল লেয়াল (কোস্টা রিকা)

আর্জেন্টিনা বনাম সুইজারল্যান্ড

 আর্জেন্টিনা১–০ (অ.স.প.)  সুইজারল্যান্ড
দি মারিয়া  ১১৮' প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৬৩,২৫৫
রেফারি: ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)
আর্জেন্টিনা
সুইজারল্যান্ড
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৭ফেদেরিকো ফের্নান্দেজ
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাই ১২০+৪’
লে.ব্যা১৬মার্কোস রোহো ৯০’ ১০৫+১’
সে.মিফের্নান্দো গাহো ১০৬’
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানো
সে.মিআনহেল দি মারিয়া ১২০’
অ্যা.মি১০লিওনেল মেসি ()
সে.স্ট্রা২২এজেকিয়েল লাভেজ্জি ৭৪’
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন
বদলি:
১৮রদ্রিগো পালাসিও ৭৪’
২৩হোসে মারিয়া বাসান্তা ১০৫+১’
লুকাস বিগলিয়া ১০৬’
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া
গোডিয়েগো বেনালিও
রা.ব্যাস্টেফান লিচ্‌টস্টাইনার
সে.ব্যা২০ইয়োহান জউরু
সে.ব্যা২২ফাবিয়ান শেয়ার
লে.ব্যা১৩রিকার্দো রদ্রিগেস
সে.মি১১ভালোন বেহরামি
সে.মিগোখান ইনলার ()
রা.উ২৩জারদান শাকিরি
অ্যা.মি১০গ্রানিত ঝাকা ৩৬’ ৬৬’
লে.উ১৮আদমির মেহমেদি ১১৩’
সে.ফ১৯ইয়োসিপ ড্রমিক ৮২’
বদলি:
১৬গেলসন ফের্নান্দেস ৭৩’ ৬৬’
হারিস সেফেরোভিচ ৮২’
১৫ব্লারিম ডিমেইলি ১১৩’
ম্যানেজার:
ওটমার হিট্‌জফেল্জ

ম্যাচসেরা:
লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)

সহকারী রেফারিগণ:
মাথিয়াস ক্লাসানিউস (সুইডেন)
দানিয়েল ওয়ার্নমার্ক (সুইডেন)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

বেলজিয়াম বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

বেলজিয়াম 2–1 (অ.স.প.) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
De Bruyne  93'
Lukaku  105'
Report Green  107'
Arena Fonte Nova, Salvador
দর্শক সংখ্যা: 51,227
রেফারি: Djamel Haimoudi (Algeria)
Belgium
United States
GKথিবো কোর্তোয়া
RBটবি অল্ডারওয়েরেল্ড
CB15Daniel Van Buyten
CB4Vincent Kompany () 42’
LBইয়ান ভেরটোঙ্গেন
CMআক্সেল ভিটসেল
CM8Marouane Fellaini
RW১৪ড্রিস মের্টেনস 60’
AM7Kevin De Bruyne
LW10ইদেন অ্যাজার্দ 111’
CF17Divock Origi 91’
বদলি:
MF11Kevin Mirallas 60’
FW9Romelu Lukaku 91’
MF22Nacer Chadli 111’
ম্যানেজার:
Marc Wilmots
GK1Tim Howard
RB20Fabian Johnson 32’
CB3Omar Gonzalez
CB5Matt Besler
LB7DaMarcus Beasley
RM19Geoff Cameron 18’
CM13Jermaine Jones
LM4Michael Bradley
RW23Alejandro Bedoya 105+2’
LW11Graham Zusi 72’
CF8Clint Dempsey ()
বদলি:
DF2DeAndre Yedlin 32’
FW18Chris Wondolowski 72’
MF16Julian Green 105+2’
ম্যানেজার:
Jürgen Klinsmann

ম্যাচসেরা:
Tim Howard (United States)

সহকারী রেফারিগণ:
Rédouane Achik (Morocco)
Abdelhak Etchiali (Algeria)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
Norbert Hauata (Tahiti)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
Aden Range (Kenya)

কোয়ার্টার-ফাইনাল

ফ্রান্স বনাম জার্মানি

দল দুইটি এর আগে ২৫টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার মধ্যে তিনবার ফিফা বিশ্বকাপে (১৯৫৮, তৃতীয় স্থান নির্ধারণী: ফ্রান্স ৬–৩ পশ্চিম জার্মানি; ১৯৮২ সেমি-ফাইনাল: ফ্রান্স ৩–৩ (অ.স.প) পশ্চিম জার্মানি, পেনাল্টি শুটআউটে ৫–৪ ব্যবধানে জিতে পশ্চিম জার্মানি; ১৯৮৬, সেমি-ফাইনাল: ফ্রান্স ০–২ পশ্চিম জার্মানি)।

ফ্রান্স ০-১ জার্মানি
প্রতিবেদন হুমেলস  ১৩'
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,২৪০
রেফারি: নেস্তর পিতানা (আর্জেন্টিনা)
ফ্রান্স
জার্মানি
গোইউগো লহিস ()
রা.ব্যাম্যাথিউ দেবুশি
সে.ব্যারাফায়েল ভারান
সে.ব্যামামাদু সাখো ৭২’
লে.ব্যাপ্যাট্রিস এভরা
রা.মি১৯পল পগবা
সে.মিইয়হাঁ ক্যাবে ৭৪’
লে.মি১৪ব্লেইস মাতুদি
রা.ফম্যাথিউ ভালবুয়েনা ৮৪’
সে.ফ১০করিম বেনজেমা
লে.ফ১১আন্টন গ্রিজমান
বদলি:
২১লরুন্ত কসচিলনি ৭২’
২০লোইক রেমি ৭৪’
ওলিভিয়ের জিহু ৮৪’
ম্যানেজার:
দিদিয়ের দেশাম্পস্‌
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা১৬ফিলিপ লাম ()
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
সে.ব্যাম্যাটস হুমেলস
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাস
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার ৮০’
সে.মিসামি খেদিরা ৫৪’
অ্যা.মি১৩থমাস মুলার
অ্যা.মি১৮টনি ক্রুস ৯০+৩’
অ্যা.মিমেসুত ওজিল ৮৩’
সে.ফ১১মিরোস্লাভ ক্লোজে ৬৮’
বদলি:
আন্দ্রে শুর্লে ৬৮’
১৯মারিও গোটজে ৮৩’
২৩ক্রিস্টফ ক্রামা ৯০+৩’
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু

ম্যাচসেরা:
ম্যাটস হুমেলস (জার্মানি)

সহকারী রেফারি:
এর্নান মাইদানা (আর্জেন্টিনা)
হুয়ান পাবলো বেলাত্তি (আর্জেন্টিনা)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মাথিয়াস ক্লাসানিউস (সুইডেন)

ব্রাজিল বনাম কলম্বিয়া

দল দুইটি এর আগে ২৫টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, তবে ফিফা বিশ্বকাপে এই প্রথম। এই প্রথম কলম্বিয়া বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায়। ব্রাজিলীয় মিডফিল্ডার লুইজ গুস্তাভো একাধিক হলুদ কার্ড দেখার কারণে এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত হন। এই খেলায় ফিফা বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সংখ্যক ফাউলের (৫৪) রেকর্ড স্থাপিত হয়। খেলার ৮৮তম মিনিটে কলম্বিয়ান ডিফেন্ডার হুয়ান কামিলো জুনিউগা ব্রাজিলীয় ফরোয়ার্ড নেইমারকে ট্যাকল করেন, যার ফলাফলস্বরূপ তার কশেরুকা ভেঙ্গে যায় এবং তিনি প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে পড়েন।[15]

ব্রাজিল ২-১ কলম্বিয়া
সিলভা  ৭'
লুইজ  ৬৯'
প্রতিবেদন রদ্রিগেস  ৮০' (পেনাল্টি)
দর্শক সংখ্যা: ৬০,৩৪২
রেফারি: কার্লোস বেলাস্কো কারবায়ো (স্পেন)
ব্রাজিল
কলম্বিয়া
গো১২হুলিও সিজার ৭৮’
রা.ব্যা২৩মাইকন
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা () ৬৪’
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ
লে.ব্যামার্সেলো
সে.মিফের্নান্দিনিয়ো
সে.মিপাউলিনিয়ো ৮৬’
রা.উহাক ৮২’
অ্যা.মি১১অস্কার
লে.উ১০নেইমার ৮৮’
সে.ফফ্রেড
বদলি:
১৬রামিরেস ৮২’
১৮এর্নানেস ৮৬’
১৫এহিকে ৮৮’
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
গোদাবিদ অস্পিনা
রা.ব্যা১৮হুয়ান কামিলো জুনিউগা
সে.ব্যাক্রিস্তিয়ান জাপাতা
সে.ব্যামারিও ইয়েপেস () ৭১’
লে.ব্যাপাবলো আর্মেরো
সে.মি১৩ফ্রেদি গুয়ারিন
সে.মিকার্লোস সানচেস
রা.উ১১হুয়ান কুয়াদ্রাদো ৮০’
লে.উ১৪ভিক্তর ইবার্বো ৪৬’
সে.ফতেওফিলো গুতিয়েরেস ৭০’
সে.ফ১০হামেস রদ্রিগেস ৬৭’
বদলি:
১৯আর্দ্রিয়ান রামোস ৪৬’
১৭কার্লোস বাক্কা ৭০’
২০হুয়ান ফের্নান্দো কিন্তেরো ৮০’
ম্যানেজার:
হোসে পেকেরমান

ম্যাচসেরা:
দাভিদ লুইজ (ব্রাজিল)

সহকারী রেফারিগণ:
রোবের্তো আলনসো ফের্নান্দেজ (স্পেন)
হুয়ান কার্লোস ইউস্তে (স্পেন)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
স্ভাইন ওদভার মোয়েন (নরওয়ে)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
কিম হাগলুন্দ (নরওয়ে)

আর্জেন্টিনা বনাম বেলজিয়াম

এর আগে দল দুইটি চারটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার মধ্যে দুইবার ফিফা বিশ্বকাপে (১৯৮২, গ্রুপ পর্ব: আর্জেন্টিনা ০–১ বেলজিয়াম; ১৯৮৬, সেমি-ফাইনাল: আর্জেন্টিনা ২–০ বেলজিয়াম)। উভয় দলই এই বিশ্বকাপে ১৬ দলের পর্ব পর্যন্ত তাদের সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে। আর্জেন্টিনার ডিফেন্ডার মার্কোস রোহো একাধিক হলুদ কার্ড দেখার জন্য এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন।

আর্জেন্টিনা ১-০ বেলজিয়াম
ইগুয়াইন  ৮' প্রতিবেদন
এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা, ব্রাজিলিয়া
দর্শক সংখ্যা: ৬৮,৫৫১
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)
আর্জেন্টিনা
বেলজিয়াম
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৫মার্তিন দেমিচেলিস
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা২৩হোসে মাড়িয়া বাসান্তা
সে.মিলুকাস বিগলিয়া ৭৫’
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানো
রা.উ২২এজেকিয়েল লাভেজ্জি ৭১’
লে.উআনহেল দি মারিয়া ৩৩’
সে.ফ১০লিওনেল মেসি ()
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন ৮১’
বদলি:
এঞ্জো পেরেস ৩৩’
১৮রদ্রিগো পালাসিও ৭১’
ফের্নান্দো গাহো ৮১’
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া
গোথিবো কোর্তোয়া
রা.ব্যাটবি অল্ডারওয়েরেল্ড ৬৯’
সে.ব্যা১৫ডানিয়েল ফন বায়টন
সে.ব্যাভ্যানসঁ কোম্পানি ()
লে.ব্যাইয়ান ভেরটোঙ্গেন
সে.মিআক্সেল ভিটসেল
সে.মিমারুয়ান ফেলাইনি
রা.উ১১কেভিন মিরালাস ৬০’
অ্যা.মিকেভিন দে ব্রুয়িন
লে.উ১০ইদেন আজার্দ ৫৩’ ৭৫’
সে.ফ১৭দিভক অরিজি ৫৯’
বদলি:
রমেলু লুকাকু ৫৯’
১৪ড্রিস মের্টেনস ৬০’
২২নাসের শাদলি ৭৫’
ম্যানেজার:
মার্ক উইলমোট্‌স

ম্যাচসেরা:
গঞ্জালো ইগুয়াইন (আর্জেন্টিনা)

সহকারী রেফারি:
রেনাতো ফাভেরানি (ইতালি)
আন্দ্রে স্তেফানি (ইতালি)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
বেন উইলিয়ামস (অস্ট্রেলিয়া)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
ম্যাথিউ ক্রিম (অস্ট্রেলিয়া)

নেদারল্যান্ডস বনাম কোস্টা রিকা

দুই দল এর আগে কখনও মুখোমুখি হইনি। এই প্রথম কোস্টা রিকা বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায়। কোস্টা রিকার ডিফেন্ডার অস্কার দুয়ার্তে ১৬ দলের পর্বে গ্রিসের বিপক্ষে খেলায় লাল কার্ড দেখায় এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন।

নেদারল্যান্ডস ০-০ (অ.স.প.) কোস্টা রিকা
প্রতিবেদন
পেনাল্টি
ফন পার্সি
রোবেন
স্নাইডার
কাইট
৪–৩ বোর্হেস
রুইস
গোঞ্জালেস
বোলানিয়োস
উমানিয়া
অ্যারেনা ফোন্তে নোভা, সালভাদোর
দর্শক সংখ্যা: ৫১,১৭৯
রেফারি: রাভশান ইরমাতভ (উজবেকিস্তান)
নেদারল্যান্ডস
কোস্টা রিকা
গোইয়াস্পার সিল্লেসেন ১২০+১’
সে.ব্যাস্তিফান দে ফ্রেই
সে.ব্যারন ফ্লার
সে.ব্যাব্রুনো মার্টিনস ইন্দি ৬৪’ ১০৬’
রা.উ.ব্যা১৫ডির্ক কুইট
লে.উ.ব্যাদালি ব্লিন্দ
সে.মি২০জেওর্জিনিয় উইনালদুম
সে.মি১০ওয়েসলি স্নাইডার
রা.উ১১আরিয়েন রোবেন
লে.উ২১মেমফিস দেপি ৭৬’
সে.ফরবিন ফন পার্সি ()
বদলি:
১৭ইয়েরেমাইন লেন্স ৭৬’
১৯ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলার ১১১’ ১০৬’
গো২৩টিম ক্রুল ১২০+১’
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল
গোকেইলর নাবাস
সে.ব্যাজনি আকোস্তা ১০৭’
সে.ব্যাহিয়ানকার্লো গোঞ্জালেজ ৮১’
সে.ব্যামাইকেল উমানিয়া ৫২’
রা.উ.ব্যা১৬ক্রিস্তিয়ান গাম্বোয়া ৭৯’
লে.উ.ব্যা১৫হুনিয়র দিয়াস ৩৭’
সে.মি১৭ইয়েলৎসিন তেহেদা ৯৭’
সে.মিসেলসো বোর্হেস
রা.উ১০ব্রায়ান রুইস ()
লে.উক্রিস্তিয়ান বোলানিয়োস
সে.ফজোয়েল কাম্পবেল ৬৬’
বদলি:
২১মার্কো উরেনিয়া ৬৬’
দাবিদ মিরিয়ে ৭৯’
২২হোসে মিগুয়েল কুবেরো ৯৭’
ম্যানেজার:
হোর্হে লুইস পিন্তো

ম্যাচসেরা:
কেইলর নাবাস (কোস্টা রিকা)

সহকারী রেফারিগণ:
আব্দুকহামিদুল্লা রাসুলোভ (উজবেকিস্তান)
বাহাদির কোচকারভ (কিরগিজিস্তান)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
নুমানডিয়ে ডুয়ে (আইভরি কোস্ট)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
সঙ্গিফলো ইয়েও (আইভরি কোস্ট)

সেমি-ফাইনাল

ব্রাজিল বনাম জার্মানি

এর আগে দুই দল ২১টি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল, যার মধ্যে ২০০২ বিশ্বকাপের ফাইনাল উল্লেখযোগ্য (এটিই ছিল প্রতিযোগিতার ইতিহাসে তাদের একমাত্র সাক্ষাৎ), যেখানে ব্রাজিল ২–০ গোলে জয় লাভ করে। ব্রাজিলীয় ডিফেন্ডার থিয়াগো সিলভা একাধিক হলুদ কার্ডের জন্য এই খেলা থেকে বহিষ্কৃত ছিলেন, এবং ফরোয়ার্ড নেইমারের কোয়ার্টার ফাইনালের খেলার সময় কশেরুকা ভেঙ্গে যাওয়ায় প্রতিযোগিতা থেকেই ছিটকে পোরেন।[15]

ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে পরাজয় (১৯২০ সালে উরুগুয়ের বিপক্ষে ৬–০ গোলে পরাজয়ের সাথে যৌথভাবে)। এই পরাজয় ব্রাজিলের নিজেদের মাঠে টানা ৬২টি খেলায় অপরাজিত থাকার ধারার অবসান ঘটায়।[16] ২৩ মিনিটে মিরোস্লাভ ক্লোজের গোলটি (খেলায় জার্মানির দ্বিতীয় গোল) ছিল তার ক্যারিয়ারের ১৬তম বিশ্বকাপ গোল। এই গোলের মধ্যমে তিনি বিশ্বকাপের ইতিহাসের সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদোর ১৫ গোলের রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়েন।[17] খেলায় জার্মানি ৭-১ গোলে জয় লাভ করে যা বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে ব্রাজিলের বিপক্ষে এক খেলায় সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড। এর আগে ব্রাজিল বিশ্বকাপে এক খেলায় ৫ গোল হজম করেছিল (১৯৩৮ বিশ্বকাপে পোল্যান্ডের বিপক্ষে), যদিও তারা ঐ খেলায় ৫-৬ গোলে জয় লাভ করেছিল।

ব্রাজিল ১–৭ জার্মানি
অস্কার  ৯০' প্রতিবেদন মুলার  ১১'
ক্লোজে  ২৩'
ক্রুস  ২৪', ২৬'
খেদিরা  ২৯'
শুর্লে  ৬৯', ৭৯'
এস্তাদিও মিনেইরাও, বেলো অরিজন্ঠ
দর্শক সংখ্যা: ৫৮,১৪১
রেফারি: মার্কো রোদ্রিগেস (মেক্সিকো)
ব্রাজিল
জার্মানি
গো১২হুলিও সিজার
রা.ব্যা২৩মাইকন
সে.ব্যাদাভিদ লুইজ ()
সে.ব্যা১৩দান্তে ৬৮’
লে.ব্যামার্সেলো
সে.মি১৭লুইজ গুস্তাভো
সে.মিফের্নান্দিনিয়ো ৪৬’
রা.উহাক ৪৬’
অ্যা.মি১১অস্কার
লে.উ২০বের্নার্জ
সে.ফফ্রেড ৭০’
বদলি:
১৬রামিরেস ৪৬’
পাউলিনিয়ো ৪৬’
১৯উইলিয়ান ৭০’
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা১৬ফিলিপ লাম ()
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
সে.ব্যাম্যাটস হুমেলস ৪৬’
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাস
সে.মিসামি খেদিরা ৭৬’
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার
রা.উ১৩টমাস মুলার
অ্যা.মি১৮টনি ক্রুস
লে.উমেসুত ওজিল
সে.ফ১১মিরোস্লাভ ক্লোজে ৫৮’
বদলি:
১৭পের মের্টেজাকার ৪৬’
আন্দ্রে শুর্লে ৫৮’
১৪ইউলিয়ান ড্রাক্সলার ৭৬’
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু

ম্যাচসেরা:
টনি ক্রুস (জার্মানি)

সহকারী রেফারিগণ:
মারভিন তরেন্তেরা (মেক্সিকো)
মার্কোস কিন্তেরো (মেক্সিকো)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
মার্ক গাইগার (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মার্ক হার্ড (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)

নেদারল্যান্ডস বনাম আর্জেন্টিনা

এর আগে দল দুইটি আটটি খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল,[18] যার মধ্যে চারবার ফিফা বিশ্বকাপে: ১৯৭৪ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে (৪-০) এবং ১৯৯৮ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে (২-১) জয়ী হয় নেদারল্যান্ডস। ১৯৭৮ বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা ৩-১ (অতিরিক্ত সময়ের পর) গোলে জয়ী হয়। ২০০৬ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের খেলাটি গোলশূন্য ড্র হয়।

আর্জেন্টিনা এর আগে দুইবার প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে (১৯৭৮ ও ১৯৮৬); অবশ্য তারা ১৯৯০ এর পর প্রথমবারের মত সেমি-ফাইনালে পৌঁছেছে। নেদারল্যান্ডস সেমি-ফাইনাল থেকে বাদ পড়েছে একবার (১৯৯৮) এবং ফাইনাল খেলেছে তিনবার (১৯৭৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে একবার); তারা কখনও প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি।

গ্রুপ পর্বের ড্র অনুযায়ী গ্রুপ এফ-এ আর্জেন্টিনার সাথে ছিল নাইজেরিয়া, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনাইরান। তারা পুরো ৯ পয়েন্ট গ্রুপ পর্ব পাড় হয় এবং ১৬ দলের পর্বে সুইজারল্যান্ড ও কোয়ার্টার-ফাইনালে বেলজিয়ামকে হারায়। গ্রুপ বি-তে নেদারল্যান্ডসের সাথে ছিল চিলি, স্পেনঅস্ট্রেলিয়া। তারাও পুরো ৯ পয়েন্ট গ্রুপ পর্ব পাড় হয় এবং ১৬ দলের পর্বে মেক্সিকো ও কোয়ার্টার-ফাইনালে কোস্টা রিকাকে হারায়।

নেদারল্যান্ডস
আর্জেন্টিনা
গোইয়াস্পার সিল্লেসেন
সে.ব্যাস্তিফান দে ফ্রেই
সে.ব্যারন ফ্লার
সে.ব্যাব্রুনো মার্টিনস ইন্দি ৪৫’ ৪৬’
রা.উ.ব্যা১৫ডির্ক কাইট
লে.উ.ব্যাদালি ব্লিন্দ
সে.মিনিগেল দে ইয়ং ৬২’
সে.মি২০জেওর্জিনিয় উইনালদুম
অ্যা.মি১০ওয়েসলি স্নাইডার
সে.ফ১১আরিয়েন রোবেন
সে.ফরবিন ফন পার্সি () ৯৬’
বদলি:
দারিল ইয়ানমাত ৪৬’
১৬ইয়র্দি ক্লাসি ৬২’
১৯ক্লাস-ইয়ান হুন্তেলার ১০৫’ ৯৬’
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৫মার্তিন দেমিচেলিস ৪৯’
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা১৫মার্কোস রোহো
সে.মিলুকাস বিগলিয়া
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানো
সে.মিএঞ্জো পেরেস ৮১’
সে.স্ট্রা১০লিওনেল মেসি ()
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন ৮২’
সে.ফ২২এজেকিয়েল লাভেজ্জি ১০১’
বদলি:
১৮রদ্রিগো পালাসিও ৮১’
২০সার্হিও আগুয়েরো ৮২’
১১মাক্সি রোদ্রিগেস ১০১’
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া

সহকারী রেফারিগণ:
বাহাত্তিন দুরান (তুরস্ক)
তারিক অঙ্গুন (তুরস্ক)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
মাথিয়াস ক্লাসানিউস (সুইডেন)

তৃতীয় স্থান নির্ধারণী: ব্রাজিল বনাম নেদারল্যান্ডস

 ব্রাজিল০–৩ নেদারল্যান্ডস
প্রতিবেদন ফন পার্সি  ৩' (পেনাল্টি)
ব্লিন্দ  ১৭'
উইনালদুম  ৯০+১'
এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা, ব্রাজিলিয়া
দর্শক সংখ্যা: ৬৮,০৩৪
রেফারি: জামিল হামুদি (আলজেরিয়া)
ব্রাজিল
নেদারল্যান্ডস
গো12Júlio César
রা.ব্যা23Maicon
সে.ব্যাথিয়াগো সিলভা () ২’
CB4David Luiz
LB14Maxwell
CM8Paulinho ৫৭’
CM17Luiz Gustavo ৪৬’
RW16Ramires ৭৩’
অ্যা.মি১১Oscar ৬৮’
লে.উ১৯Willian
সে.ফ২১জো
Substitutes:
Fernandinho ৫৪’ ৪৬’
১৮Hernanes ৫৭’
Hulk ৭৩’
ম্যানেজার:
লুইজ ফেলিপে স্কলারি
GK1Jasper Cillessen ৯০+৩’
CB3Stefan de Vrij
CB2Ron Vlaar
CB4Bruno Martins Indi
RWB15Dirk Kuyt
LWB5Daley Blind ৭০’
CM20Georginio Wijnaldum
CM16Jordy Clasie ৯০’
CM8Jonathan de Guzmán ৩৬’
CF9Robin van Persie ()
সে.ফ১১আরিয়েন রোবেন ৯’
বদলি:
Daryl Janmaat ৭০’
১৩Joël Veltman ৯০’
গো২২Michel Vorm ৯০+৩’
ম্যানেজার:
লুইস ফন গাল

Man of the Match:
আরিয়েন রোবেন (নেদারল্যান্ডস)

Assistant referees:
Rédouane Achik (Morocco)
Abdelhalk Etchiali (Algeria)
Fourth official:
Yuichi Nishimura (Japan)
Fifth official:
Toru Sagara (Japan)

ফাইনাল: জার্মানি বনাম আর্জেন্টিনা

 জার্মানি১-০ (অ.স.প.) আর্জেন্টিনা
গোটজে  ১১৩' প্রতিবেদন
দর্শক সংখ্যা: ৭৪,৭৩৮
রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি)
জার্মানি
আর্জেন্টিনা
গোম্যানুএল নয়ার
রা.ব্যা১৬ফিলিপ লাম ()
সে.ব্যা২০জেরম বোয়াটেং
সে.ব্যাম্যাটস হুমেলস
লে.ব্যাবেনেডিক্ট হাফিডাস ৩৪’
সে.মি২৩ক্রিস্টফ ক্রামা ৩১’
সে.মিবাস্তিয়ান শোয়েনস্টেইগার ২৯’
রা.উ১৩টমাস মুলার
অ্যা.মি১৮টনি ক্রুস
লে.উমেসুত ওজিল ১২০’
সে.ফ১১মিরোস্লাভ ক্লোজে ৮৮’
বদলি:
আন্দ্রে শুর্লে ৩১’
১৯মারিও গোটজে ৮৮’
১৭পের মের্টেজাকার ১২০’
ম্যানেজার:
ইওয়াকিম লু
গোসার্হিও রোমেরো
রা.ব্যাপাবলো জাবালেতা
সে.ব্যা১৫মার্তিন দেমিচেলিস
সে.ব্যাএজেকিয়েল গারাই
লে.ব্যা১৬মার্কোস রোহো
সে.মি১৪হাভিয়ের মাশ্চেরানো ৬৪’
সে.মিলুকাস বিগলিয়া
রা.উএঞ্জো পেরেস ৮৬’
লে.ব্যা২২ইজেকিয়েল লাভেজ্জি ৪৬’
সে.স্ট্রা১০লিওনেল মেসি ()
সে.ফগঞ্জালো ইগুয়াইন ৭৮’
বদলি:
২০সার্হিও আগুয়েরো ৬৫’ ৪৬’
১৮রদ্রিগো পালাসিও ৭৮’
ফের্নান্দো গাহো ৮৬’
ম্যানেজার:
আলেহান্দ্রো সাবেয়া

ম্যাচসেরা:
মারিও গোটজে (জার্মানি)

সহকারী রেফারিগণ:
রেনাতো ফাভেরানি (ইতালি)
আন্দ্রেয়া স্তেফানি (ইতালি)
চতুর্থ অফিসিয়াল:
কার্লোস বেরা (ইকুয়েডর)
পঞ্চম অফিসিয়াল:
ক্রিস্তিয়ান লেস্কানো (ইকুয়েডর)

তথ্যসূত্র

  1. Regulations 2014 FIFA World Cup Brazil FIFA, 2014.
  2. "Brazil - Chile"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৪
  3. "Brazil progress as Chile pay penalty"ইএসপিএন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৪
  4. Brewin, John। "Hulk revels in supporting act"ইএসপিএন। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১৪
  5. "Brazil through as Chile pay the penalty"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৪
  6. "Colombia - Uruguay"। FIFA.com। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১৪
  7. http://www.prothomalo.com/sports/article/254206
  8. "Luis Suárez suspended for nine matches and banned for four months from any football-related activity"ফিফা। ২৬ জুন ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৪
  9. "Netherlands - Mexico"ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৪
  10. "José Vázquez Yellow Card: Mexico Midfielder Will Miss Next Game"। Epoch Times। ২৩ জুন ২০১৪।
  11. "Germany - Algeria"। ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৮ জুলাই ২০১৪
  12. "Germany 2 Algeria 1"। বিবিসি স্পোর্ট। ৩০ জুন ২০১৪।
  13. "Germany Have No Need to Panic Ahead of World Cup Quarter-Final with France"। ব্লিচার রিপোর্ট। ১ জুলাই ২০১৪।
  14. "Djabou cancella il record di Alex Del Piero" (Italian ভাষায়)। ইয়াহু! স্পোর্ট ইতালিয়া। ১ জুলাই ২০১৪।
  15. Daly, Jim (৪ জুলাই ২০১৪)। "Neymar OUT of the World Cup with a 'fractured vertebrae' suffered in quarter-final win over Colombia"ডেইলি মিরর। ৫ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৪
  16. Klein, Jeff। "World Cup 2014: Germany Defeats Brazil, 7-1"। নিউ ইয়র্ক টাইমস। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪
  17. "Hosts stunned as Thomas Muller and Co score four goals in SIX minutes to reach World Cup final"ডেইলি মেইল। ৮ জুলাই ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪
  18. "Netherlands – Argentina: Head to head"ফিফা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.