লুকাস বিগলিয়া

লুকাস রদ্রিগো বিগলিয়া (স্পেনীয় উচ্চারণ: [ˈlukaz roˈðɾiɣo ˈβiɣlja];[lower-alpha 1] জন্ম: ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৬)[3] হলেন আর্জেন্টিনার একজন পেশাদার ফুটবলার, যিনি ইতালীয় ক্লাব মিলান এবং আর্জেন্টিনার হয়ে একজন রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।

লুকাস বিগলিয়া
২০১১ সালে আর্জেন্টিনার হয়ে খেলছেন বিগলিয়া
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম লুকাস রদ্রিগো বিগলিয়া
জন্ম (1986-01-30) ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৬
জন্ম স্থান মের্সেদেস, বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা
উচ্চতা ১.৭৮ মি (৫ ফু ১০ ইঞ্চি)[1][2]
মাঠে অবস্থান রক্ষণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড়
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান ক্লাব মিলান
জার্সি নম্বর ২১
জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ী জীবন*
বছর দল উপস্থিতি (গোল)
২০০৪–২০০৫ আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্স ১৭ (১)
২০০৫–২০০৬ ইন্ডিপেন্দিয়েন্তে ৪৯ (০)
২০০৬–২০১৩ আন্ডারলেচ ২২১ (১২)
২০১৩–২০১৭ লাজিও ১০৯ (১৩)
২০১৭– মিলান ২৪ (১)
জাতীয় দল
২০০৩ আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ১৭ (১)
২০০৫ আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ (১)
২০১১– আর্জেন্টিনা ৫৭ (১)
  • পেশাদারী ক্লাবের উপস্থিতি ও গোলসংখ্যা শুধুমাত্র ঘরোয়া লিগের জন্য গণনা করা হয়েছে এবং ৮ এপ্রিল ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

† উপস্থিতি(গোল সংখ্যা)।

‡ জাতীয় দলের হয়ে খেলার সংখ্যা এবং গোল ২৭ মার্চ ২০১৮ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

তিনি তার ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে, আর্জেন্টিনোস জুনিয়র্স এবং ইন্ডিপেন্দিয়েন্তের মতো ক্লাবে খেলেছেন। অতঃপর তিনি আন্ডারলেচে প্রায় ৭ মৌসুম অতিবাহিত করেন, যেখানে তিনি বেলজিয়ান প্রো লীগে ৩১২টি ম্যাচ খেলেন এবং ৪টি লীগ শিরোপা জয়লাভ করেন। ২০১৭ সালে মিলানে যোগদানের পূর্বে তিনি লাজিও-এ ৪ মৌসুম অতিবাহিত করেন।

২০১১ সালে প্রথমবারের মতো বিগলিয়া সিনিয়র দলে ডাক পান এবং তিনি তার পূর্বে আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ১৭ এবং আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ দলের হয়ে খেলেছেন। তিনি অনূর্ধ্ব ২০ পর্যায়ের হয়ে খেলার সময় ২০০৫ ফিফা বিশ্ব যুব চ্যাম্পিয়নশিপ জয়লাভ করেছেন।[4] তিনি ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপে তার দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন, যেখানে তারা রানার-আপ হয়েছিল। এছাড়াও তিনি ৩টি কোপা আমেরিকায় খেলেছেন, যার মধ্যে ২০১৫ কোপা আমেরিকা এবং ২০১৬ কোপা আমেরিকায় তারা রানার-আপ হয়েছিল।

ব্যক্তিগত জীবন

২০১১ সালের ২০শে ডিসেম্বর, দে স্ট্যান্ডার্ডের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিগলিয়া তার বাল্যকালের বান্ধবী সেসিলিয়া আম্ব্রসিওর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। তার দুজনে সিয়েরা লিওনের ফ্রিটাউনের দ্য প্যালেস টকেহ স্যান্ডসে বিবাহ করেন।[5] তাদের দুজনের একটি কন্যা সন্তান রয়েছে, যে ২০০৯ সালে জন্মগ্রহণ করেছে।[6][7][8] বেলজিয়ামে তিন বছর বসবাসের পর, বিগলিয়ার ইতালীয় উত্তরাধিকারীর জন্য তিনি ইতালীয় নাগরিকত্ব লাভ করেন।[9]

সম্মাননা

ক্লাব

আন্ডারলেচ
  • বেলজিয়ান প্রো লীগ: ২০০৬–০৭, ২০০৯–১০, ২০১১–১২, ২০১২–১৩
  • বেলজিয়ান কাপ: ২০০৭–০৮
  • বেলজিয়ান সুপারকাপ: ২০০৬, ২০১০, ২০১২

আন্তর্জাতিক

আর্জেন্টিনা

ব্যক্তিগত

  • বেলজিয়ান বছরের সেরা যুব পেশাদার ফুটবলার: ২০০৬–০৭

নোট

  1. বিক্ষিপ্তভাবে, লুকাস এবং বিগলিয়া যথাক্রমে [ˈlukas] এবং [ˈbiɣlja] উচ্চারিত হয়।

তথ্যসূত্র

  1. "2014 FIFA World Cup Brazil: List of Players" (PDF)FIFA.com। ১১ জুন ২০১৪। পৃষ্ঠা 2। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০১৪
  2. https://www.acmilan.com/en/news/official-statement/2017-07-16/official-biglia-is-now-red-and-black
  3. "Lucas Biglia"Anderlecht। ২ জানুয়ারি ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১০
  4. "FIFA World Youth Championship Netherlands 2005 Teams: Argentina"। FIFA। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০০৯
  5. "Lucas Biglia married in Buenos Aires" [Lucas Biglia getrouwd in Buenos Aire] (Dutch ভাষায়)। De Standaard। ২০ ডিসেম্বর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুন ২০১৩
  6. "Biglia (bijna) vader van een dochter" (Dutch ভাষায়)। Nieuwsblad। ১৯ মে ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭
  7. "Dochter Biglia ernstig ziek" (Dutch ভাষায়)। Nieuwsblad। ১৮ জুন ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৭
  8. "Biglia opnieuw papa" (Dutch ভাষায়)। Nieuwsblad। ৩০ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৫ মার্চ ২০১৭
  9. "Chase hots up for Biglia"। Sky Sports। ৮ এপ্রিল ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩

বহিঃসংযোগ

টেমপ্লেট:বছরের সেরা বেলজিয়ান যুব পেশাদার ফুটবলার

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.