উরুগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল
উরুগুয়ে জাতীয় ফুটবল দল হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে দক্ষিণ আমেরিকার দেশ উরুগুয়ের প্রতিনিধি। এখন পর্যন্ত দলটি দুইবার ফিফা বিশ্বকাপ জয় করেছে। বিশ্বকাপের ইতিহাসের প্রথম শিরোপাটি উরুগুয়ের দখলে। ১৯৩০ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের এই ফাইনালে উরুগুয়ে আর্জেন্টিনাকে ৪-২ গোলে পরাজিত করে। দলটি তাদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা জয় করে ১৯৩০ সালে। সেবার তারা স্বাগতিক ব্রাজিলকে ফাইনালে ২-১ গোলে পরাজিত করে। এছাড়া গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকেও উরুগুয়ে সফল একটি দল। তারা দুইবার (১৯২৪ ও ১৯২৮) গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক ফুটবলে স্বর্ণপদক জয় করে। ফিফা বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেই তারা এ দুটি স্বর্ণপদক জয় করে। উরুগুয়ে ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সফল একটি দল। এখন পর্যন্ত দলটি ১৮টি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে উঁচু মর্যাদা বিশিষ্ট টাইটেল অর্জন করেছে। এর মধ্যে আছে ২ বার ফিফা বিশ্বকাপ, ২ বার অলিম্পিক গেমস, ও ১৪টি কোপা আমেরিকা শিরোপা।
ডাকনাম(সমূহ) | Charrúas La Celeste Olímpica La Celeste | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | অ্যাসোসিয়াসিওন উরুগুয়ে দে ফুতবল | ||
কনফেডারেশন | কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | অস্কার টাবারেজ | ||
অধিনায়ক | দিয়েগো লুগানো | ||
সর্বাধিক ম্যাচ খেলা খেলোয়াড় | রোদোলফু রড্রিগেজ (৭৯) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | হেক্টর স্কারনে (৩১) | ||
স্বাগতিক স্টেডিয়াম | সেন্তেনারিও স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | URU | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৬ | ||
সর্বোচ্চ | ১২ (মে ১৯৯৪) | ||
সর্বনিম্ন | ৫৬ (ডিসেম্বর ১৯৯৮) | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ১৫ | ||
সর্বোচ্চ | ১ (১৯২০-৩১ পর্যন্ত বিভিন্ন তারিখে) | ||
সর্বনিম্ন | ৪৬ (মার্চ ১৯৮০) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
![]() ![]() (মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; ১৬ মে, ১৯০১) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
![]() ![]() (লিমা, পেরু; ৯ নভেম্বর, ১৯২৭) | |||
বৃহত্তম হার | |||
![]() ![]() (মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; ২০ জুলাই, ১৯০২) | |||
বিশ্বকাপ | |||
উপস্থিতি | ১০ (প্রথম ১৯৩০) | ||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী, ১৯৩০, ১৯৫০ | ||
কোপা আমেরিকা | |||
উপস্থিতি | ৪০ (প্রথম ১৯১৬) | ||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী, ১৯১৬, ১৯১৭, ১৯২০, ১৯২৩, ১৯২৪, ১৯২৬, ১৯৩৫, ১৯৪২, ১৯৫৬, ১৯৫৯, ১৯৬৭, ১৯৮৩, ১৯৮৭, ১৯৯৫ | ||
কনফেডারেশন্স কাপ | |||
উপস্থিতি | ১ (প্রথম ১৯৯৭) | ||
সেরা সাফল্য | ৪র্থ, ১৯৯৭ |