চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ীদের তালিকা

চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (সুয়েডীয়: Nobelpriset i fysiologi eller medicin) প্রতি বছর প্রদান করা হয়। এটি প্রদান করে সুইডেনের কারোলিন্‌স্কা সমিতি১৮৯৫ সালে সুইডেনের বিজ্ঞানী আলফ্রেদ নোবেল যে পাঁচটি ক্ষেত্রে পুরস্কার প্রদানের ব্যাপারে দলিলে উল্লেখ করে গিয়েছিলেন তন্মধ্যে এটি একটি।[1] ১৯০১ সাল থেকে নিয়মিত এই পুরস্কারটি প্রদান করা হচ্ছে। ১৯০১ সালে প্রথম পুরস্কার প্রদান করা হয় জার্মান জীব বিজ্ঞানী এমিল ভন বেহরিংকে ডিপথেরিয়া রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর সিরাম থেরাপি বিষয়ে গবেষণার জন্য।

চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারের সম্মুখভাগ
এমিল ভন বেহরিং, চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল বিজয়ী প্রথম বিজ্ঞানী। ডিপথেরিয়া রোগের চিকিৎসা বিষয়ে গবেষণার জন্য পুরস্কার পেয়েছিলেন।

এই পুরস্কারের প্রশাসনিক দায়িত্ব পালন করে নোবেল ফাউন্ডেশন। চিকিৎসাবিজ্ঞানের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার হিসেবে এটি সর্বজনস্বীকৃত। প্রতি বছর ১০ ডিসেম্বর সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে বিজ্ঞানী নোবেলের মৃত্যুবার্ষিকীতে এই পুরস্কার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করা হয়ে থাকে। বিজয়ী বিজ্ঞানী সুইডেনের মহিমান্বিত রাজার নিকট থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন। তাকে দেয়া হয় একটি ডিপ্লোমা, একটি পদক এবং নোবেল পুরস্কারের স্বীকৃতিসূচক একটি দলিল। পুরস্কারের মোট অর্থের পরিমাণ ছিল ১০,০০০,০০০ সুয়েডীয় ক্রোনা (প্রায় ১ মিলিয়ন ইউরো, তথা ১৪ লক্ষ মার্কিন ডলার)। প্রদত্ত মেডেলের সম্মুখ দিকে থাকে আলফ্রেদ নোবেলের খোদিত ছবি যা পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন বা সাহিত্যের জন্য প্রদত্ত মেডেলের মতই। তবে অন্য পাশটা আলাদা। সেই পাশে মেধাবী এক চিকিৎসকের প্রতিকৃতি দেখা যায়, যে নিজের কোলে রাখা একটি উন্মুক্ত বই ধরে আছে এবং একই সাথে পাথরের বুক চিড়ে প্রবহমান পানি দিয়ে একটি মেয়ের তৃষ্ণা মেটানোর চেষ্টা করছে।

পুরস্কারপ্রাপ্তদের তালিকা

বর্ষ ছবি নাম রাষ্ট্র গবেষণার বিষয়
১৯০১ এমিল ভন বেহরিং জার্মানি ডিপথেরিয়া রোগের চিকিৎসা হিসেবে সিরাম থেরাপির ব্যবহার।
১৯০২ রোনাল্ড রস গ্রেট ব্রিটেন ম্যালেরিয়া জীবানু নিয়ে গবেষণা। বিশেষ করে এই জীবানু কি করে মানব শরীরে প্রবেশ করে তা নিয়ে গবেষণার জন্য।
১৯০৩ নীলস্‌ রাইবার্গ ফিনসেন ডেনমার্ক
১৯০৪ ইভান পাভলভ রাশিয়া পৌষ্টিক ক্রিয়ার শারীরতত্ত্বের উপর গবেষণার জন্য।
১৯০৫ রবার্ট কখ জার্মানি যক্ষ্মা নিয়ে গবেষণা করবার জন্য
১৯০৬ ক্যামিলো গলজি ইতালি নার্ভাস সিস্টেম (Nervous System) এর গঠন নিয়ে গবেষণার জন্য
সান্টিয়াগো র‌্যামোন ক্যাযাল
১৯০৭ অ্যালফনজি ল্যাভেরান ফ্রান্স রোগ সংগঠনে প্রোটজোয়ার ভূমিকা সম্পর্কে গবেষণার জন্য।
১৯০৮ পল এনরিচ জার্মানি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তথা ইমিউনিটি (Immunity) নিয়ে গবেষণার জন্য।
এলি মেটকিনকফ রাশিয়া
১৯০৯ থিওডোর কোচার সুইজারল্যান্ড থাইরয়েড গ্রন্থির প্যাথলজি, শারীরতত্ত্ব ও অস্ত্রপ্রচার নিয়ে গবেষণার জন্য।

১৯১০'র দশক

১৯১০ অ্যালব্রেচ্‌ট কোসেল জার্মানি তার প্রোটিন ও নিউক্লিয় পদার্থের উপর গবেষণার দ্বারা কোষ রসায়নকে (Cell Chemistry) আরও সহজবোধ্য করবার জন্য।
১৯১১ অ্যালভার গুলস্ট্রান্ড সুইডেন চোখের ডাইঅপটিক্স নিয়ে গবেষণার জন্য।
১৯১২ অ্যালেক্সিস ক্যারেল ফ্রান্স
১৯১৩ চার্লস রিচ্‌ট ফ্রান্স আন্যাফাইলাক্সিস্‌ নিয়ে গবেষণার জন্য।
১৯১৪ রবার্ট বার্নেই অস্ট্রিয়া ভেসটিউবুলার এপারেটাসের (Vestibular Apparatus)শারীরতত্ত্ব ও প্যাথলজি বিষয়ক

গবেষণার জন্য।

১৯১৯ জুল্‌স বর্ডেট বেলজিয়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তথা ইমিউনিটি (Immunity)নিয়ে গবেষণার জন্য।

১৯২০'র দশক

১৯২০ অগাস্ট স্টিনবার্গ কর্গ ডেনমার্ক 'ক্যাপিলারি মোটর নিয়ন্ত্রন ক্রিয়া' বিষয়ক গবেষণার জন্য। (তিনি দেখান যে ফুসফুসে গ্যাসের আদান প্রদান সাধারণ

ব্যাপন প্রণালীতে ঘটে।

১৯২২ আর্চিবাল্ড ভি. হিল যুক্তরাজ্য পেশীতে তাপ উৎপাদনের ক্রিয়া ব্যাখ্যা করবার জন্য।
অট্টো মেয়ারহফ জার্মানি
১৯২৩ ফ্রেডরিখ গ্রান্ট ব্যান্টিং যুক্তরাষ্ট্র; কানাডা ইনসুলিন আবিস্কারের জন্য।
জন জেমস রিকার্ড ম্যাক্লিয়ড যুক্তরাজ্য
১৯২৪ উইলহেম ইনথোভেন নেদারল্যান্ড ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম-এর (electrocardiogram)ক্রিয়া ব্যাখ্যা করবার জন্য।
১৯২৬ জোহান্‌স ফিবিগার ডেনমার্ক স্পাইরোপটেরা কারসিনোমা (Spiroptera Carcinoma)আবিস্কারের জন্য।
১৯২৭ জুলিয়াস ওয়াগনার-জাউরেজ অস্ট্রিয়া ডাইমেনশিয়া প্যারালাইটিকা(Dimentia Paralytica) রোগের চিকিৎসায় ম্যালেরিয়া

ইনকুলেশন-এর প্রয়োগ আবিস্কারের জন্য।

১৯২৮ চার্লস নিকোল ফ্রান্স টাইফাস-এর উপর গবেষণার জন্য।
১৯২৯ ক্রিস্টিয়ান ইজকামান নেদারল্যান্ড অ্যান্টিনিউরাইটিক ভাইটামিন (Antineuritic Vitamin) আবিস্কারের জন্য।
স্যার ফ্রেডরিখ হপকিন্স যুক্তরাজ্য দেহের বৃদ্ধি উত্তেজক ভিটামিন আবিস্কারের জন্য।

১৯৩০'র দশক

১৯৩০ কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার অস্ট্রিয়া মানুষের রক্তের গ্রুপ আবিস্কারের জন্য।
১৯৩১ অট্টো ওয়ারবুর্গ জার্মানি শ্বসন ক্রিয়ার সাথে যুক্ত উৎসেচকের (Respiratory Enzyme) প্রকৃতি ও ক্রিয়া

আবিস্কারের জন্য।

১৯৩২ এডগার ডগলাস আর্দ্রিয়ান যুক্তরাজ্য নিউরনের ক্রিয়া কৌশল আবিস্কারের জন্য।
চার্লস শেরিংটন যুক্তরাজ্য
১৯৩৩ থমাস হান্ট মর্গান যুক্তরাষ্ট্র বংশগতিতে ক্রোমজোমের ভূমিকা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
১৯৩৪ জর্জ আর. মিনট যুক্তরাষ্ট্র অ্যানিমিয়া রোগে লিভার থেরাপির ভূমিকা বিষয়ক গবেষণার জন্য।
উইলিয়াম পি মারফি যুক্তরাষ্ট্র
জর্জ এইচ. উইপেল যুক্তরাষ্ট্র
১৯৩৫ হ্যান্স স্পিমান জার্মানি ভূণের বৃদ্ধি (Embryonic Development) সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
১৯৩৬ স্যার হেনরি ডেল যুক্তরাজ্য সংবেদনা (Nerve Impulse) পরিবহনের রসায়ন নিয়ে গবেষণার জন্য।
অট্টো লয়েই জার্মানি
১৯৩৭ আলবার্ট সেজেন্ট জর্জি হাঙ্গেরি জৈবিক দহন ক্রিয়া (ভিটামিন সি এর ভূমিকা সহ) এবং ফিউমারিক এসিডের প্রভাবন সম্পর্কে গবেষণার জন্য।
১৯৩৮ কর্ণেলি হেইম্যান্স বেলজিয়াম শ্বসন নিয়ন্ত্রনে সাইনাস (Sinus) এবং আওর্টিক ক্রিয়ার (Arotic Mechanism) ভূমিকা সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
১৯৩৯ গারহার্ড ডোমাগ জার্মানি প্রন্টোসিল-এর (Prontosil) ব্যাক্টেরিয়া রোধী ভূমিকা আবিস্কারের জন্য।

১৯৪০'র দশক

১৯৪৩ হেনরিক ড্যাম ডেনমার্ক ভিটামিন-কে আবিস্কারের জন্য।
এডয়ার্ড এ. ডয়সি যুক্তরাষ্ট্র ভিটামিন-কে আবিস্কার ও এর রাসায়নিক গঠন ব্যাখ্যার জন্য ডয়সি পুরস্কারের দুই-তৃতীয়াংশ পান।
১৯৪৪ যোসেফ আরল্যাঙ্গার যুক্তরাষ্ট্র একটি সংবেদী তন্তুর বৈচিত্রময় ক্রিয়ার ব্যাখ্যা সম্বলিত গবেষণার জন্য।
হারবার্ট এস. গ্যাসার যুক্তরাষ্ট্র
১৯৪৫ স্যার অ্যালেকজান্ডার ফ্লেমিং যুক্তরাজ্য পেনিসিলিনের আবিস্কার ও এর ব্যবহার আবিস্কারের জন্য।
আর্ণেস্ট বি. চেইন জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র
স্যার হাওয়ার্ড ফ্লোরে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য
১৯৪৬ চিত্র:Hermann Joseph Muller.jpg হার্মান জে মুলার যুক্তরাষ্ট্র এক্স-রে ব্যবহার করে মিউটেশন করবার পদ্ধতি আবিস্কারের জন্য।
১৯৪৭ কার্ল করি অস্ট্রিয়া-হাঙেরি, যুক্তরাষ্ট্র গ্লাইকোজেন-এর প্রভাবিত রুপান্তর (catalytic conversion)আবিস্কারে জন্য।
গার্টি করি অস্ট্রিয়া-হাঙেরি, যুক্তরাষ্ট্র
বার্নার্ডো হোস্যেই আর্জেন্টিনা সুগার আত্তিকরণে এন্টেরিয়র পিটুইটারি লোব-এ হরমোনের ভূমিকা সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
১৯৪৮ পল হার্মান মুলার সুইজারল্যান্ড ডিডিটির আবিস্কার ও কতিপয় পতঙ্গ নির্মূলে এর ব্যবহার আবিস্কারের জন্য।
১৯৪৯ ওয়াল্টার হেস সুইজারল্যান্ড
এগাস মনিজ পুর্তগাল

১৯৫০'র দশক

১৯৫০ ফিলিপ এস হেঞ্চ পোল্যান্ড এড্রেনাল কর্টেক্সের হরমোনের গঠন ও তার জৈবিক ক্রিয়া আবিস্কার।
চিত্র:Edward Calvin Kendall nobel.jpg এডয়ার্ড কেলভিন কেন্ডাল যুক্তরাষ্ট্র
থাডিয়াস রিচস্টেইন পোল্যান্ড
১৯৫১ ম্যাক্স থেইলার দক্ষিণ আফ্রিকা ইয়োলো ফিভার সম্পর্কিত আবিস্কার ও এর প্রতিরোধের উপায় আবিস্কার।
১৯৫২ সেল্‌ম্যান এ ওয়াক্সম্যান রাশিয়া স্ট্রেপ্টোমাইসিন আবিস্কার; এটিই প্রথম অ্যান্টিবায়োটিক যা যক্ষ্মার বিরুদ্ধে কাজে লাগে।
১৯৫৩ হ্যান্স এডলফ ক্রেব্‌স জার্মানি সাইট্রিক এসিড সাইকেল আবিস্কারের জন্য।
ফ্রিটজ্‌ আলবার্ট লিপম্যান জার্মানি কোএনজাইম-এ আবিস্কার ও আত্তিকরণে এর ব্যবহার আবিস্কার।
১৯৫৪ চিত্র:John Franklin Enders nobel.jpg জন ফ্রাঙ্কলিন এন্ডারস যুক্তরাষ্ট্র টিস্যু কালচারে (Tissue culture) পোলিওমায়েলেটিস ভাইরাসের বংশবৃদ্ধির ক্ষমতা আবিস্কারের জন্য।
ফ্রেড্রিখ চ্যাপম্যান রবিন্‌স যুক্তরাষ্ট্র
চিত্র:Thomas Huckle Weller.jpg থমাস হাকল ওয়েলার যুক্তরাষ্ট্র
১৯৫৫ এক্সেল হুগু থিওরেল সুইডেন জারণ উৎসেচক বা অক্সিডেটিভ এজনাইমের (Oxydative enzyme)প্রকৃতি ও ক্রিয়াকৌশল আবিস্কারের জন্য।
১৯৫৬ অ্যান্ড্রে ফেড্রিক করনান্ড ফ্রান্স হার্ট ক্যাথেটারাইজেশন (Heart Catheterization) এবং সংবহনতন্ত্রের (Circulatory System)প্যাথোলজিক্যাল পরিবর্তন সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
ওয়ারনার ফর্সম্যান পশ্চিম জার্মানি
চিত্র:Dickinson W. Richards nobel.jpg ডিকিনসন ডাব্লিউ রিচার্ডস যুক্তরাষ্ট্র
১৯৫৭ ড্যানিয়েল বোভেট সুইজারল্যান্ড সংশ্লেষিত কেমিক্যাল যারা জীবদেহের কতিপয় উপাদান বা কেমিক্যালের ক্রিয়া বন্ধ করতে পারে, এ সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য (বিশেষ করে পরিবহনতন্ত্র ও কঙ্কালতন্ত্রের পেশির উপর কেমিক্যাল গুলোর ক্রিয়া সম্পর্কে)।
১৯৫৮ চিত্র:George Wells Beadle.jpg জর্জ ওয়েলস বিডেল যুক্তরাষ্ট্র "বিভিন্ন রাসায়নিক উপায়ে জিনের ক্রিয়া নিয়ন্ত্রিত হয়"-এ আবিস্কারের জন্য।
চিত্র:Edward Lawrie Tatum nobel.jpg এডয়ার্ড লাউরি টাটম যুক্তরাষ্ট্র
জোসুয়া লেডারবার্গ যুক্তরাষ্ট্র জেনেটিক রিকম্বিনেশন ও ব্যাক্টেরিয়ার জেনেটিক উপাদানের গঠন সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
১৯৫৯ আর্থার কর্ণবার্গ যুক্তরাষ্ট্র আরএনএ ও ডিএনএ-এর জৈবিক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়া সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
চিত্র:Severo Ochoa nobel.jpg সেভেরো ওচোয়া স্পেন

১৯৬০'র দশক

১৯৬০ স্যার ফ্রাঙ্ক ম্যাকফারলেন বার্ণেট অস্ট্রেলিয়া "একোয়ার্ড ইমিউনোলজিক্যাল টলারেন্স" (Immunological Tolerance) আবিস্কারের জন্য।
পিটার মিডাওয়ার ব্রাজিল
১৯৬১ জর্জ ভন বেকেসি হাঙ্গেরি ককলিয়া উত্তেজনায় বাহ্যিক নিয়ামক গুলোর ক্রিয়া আবিস্কারে জন্য।
১৯৬২ ফ্রান্সিস হ্যারি কম্পটন ক্রিক যুক্তরাজ্য নিউক্লিক এসিডের আণবিক গঠন এবং নিউক্লিয় এসিডের জীবদেহে তথ্যের পরিবহনে ভূমিকা সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
জেমস ডেউয়ি ওয়াটসন যুক্তরাষ্ট্র
ম্যাউরাইস উইলকিন্স নিউজিল্যান্ড
১৯৬৩ স্যার জন ইক্‌লেস অস্ট্রেলিয়া সংবেদী কোষঝিল্লীর(Nerve Cell membrane) কেন্দ্রীয় ও প্রান্তীয় অংশের উত্তেজনা এবং স্থিমিত হওয়াতে আয়নিক ক্রিয়ার ভূমিকা সম্পর্কিত কাজের জন্য
অ্যালান এল হডকিং যুক্তরাজ্য
অ্যান্ড্রিউ ফিল্ডিং হ্যাক্সলি যুক্তরাজ্য
১৯৬৪ কনরাড ব্লখ জার্মানি; যুক্তরাষ্ট্র কোলেস্টেরল (Cholesterol)ও ফ্যাটি এসিড (Fatty Acid) আত্তিকরণের (Metabolism) ক্রিয়া ও নিয়ন্ত্রন প্রণালী আবিস্কারের জন্য।
ফিউডোর লিনেন পশ্চিম জার্মানি
১৯৬৫ ফ্রানকোইস জ্যাকব ফ্রান্স ভাইরাসের সংশ্লেষণের ও এনজাইমের (Enzyme)জেনেটিক নিয়ন্ত্রন (Genetic Control)সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
অ্যান্ড্রে লৌফ ফ্রান্স
জ্যাকুইস মোনড ফ্রান্স
১৯৬৬ চার্লস বি হুগিন্স কানাডা; যুক্তরাষ্ট্র প্রোস্টেট ক্যান্সারের (Prostatic Cancer) হরমোন দ্বারা চিকিৎসার (Hormonal Treatment) প্রণালী আবিস্কারের জন্য।
পেটন রৌস যুক্তরাষ্ট্র টিউমার ইন্ডিউসিং ভাইরাস বিষয়ক আবিস্কারের জন্য।
১৯৬৭ র‌্যাগনার গ্রানিট ফিনল্যান্ড; সুইডেন চোখের দর্শনের প্রাথমিক শারীরতাত্তিক ও রাসায়নিক ক্রিয়া নিয়ে গবেষণার জন্য।
হ্যাল্ডান কে হার্টলাইন যুক্তরাষ্ট্র
জর্জ ওয়াল্ড যুক্তরাষ্ট্র
১৯৬৮ রবার্ট ডাব্লিউ হলি যুক্তরাষ্ট্র জেনেটিক কোডের বিশ্লেষণ এবং প্রোটিন সংশ্লেষণে এর ভূমিকা সম্পর্কিত আবিস্কারের জন্য।
হর গোবিন্দ খোরানা ভারত
মার্শাল ডাব্লিউ নিরেনবার্গ যুক্তরাষ্ট্র
১৯৬৯ ম্যাক্স ডেলবুর্ক পশ্চিম জার্মানি; যুক্তরাষ্ট্র ভাইরাসের জেনেটিক গঠন ও অনুলিপন প্রণালী বিষয়ক আবিস্কারে জন্য।
অ্যালফ্রেড হার্সে যুক্তরাষ্ট্র
স্যালভাদর লরিয়া ইতালি

১৯৭০'র দশক

১৯৭০ জুলিয়াস অ্যাক্সেলরড যুক্তরাষ্ট্র সংবেদী কোষের প্রান্তের ট্রান্সমিটরের সঞ্চয়, নির্গমন ও স্থিমিতকরণের ক্রিয়া কৌশল নিয়ে গবেষণার জন্য।
স্যার বার্ণার্ড কাটজ্‌ নাজি জার্মানি; যুক্তরাজ্য
উলফ ভন ইউলার সুইডেন
১৯৭১ আর্ল উইলবার সাদারল্যান্ড জুনিয়র যুক্তরাষ্ট্র হরমোনের ক্রিয়া কৌশল সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
১৯৭২ জেরাল্ড এম. এডেলম্যান যুক্তরাষ্ট্র অ্যান্টিবডি-এর রাসায়নিক গঠন আবিস্কারের জন্য।
রডনি আর. পোর্টার যুক্তরাজ্য
১৯৭৩ কনরাড লোরেন্‌ৎস অস্ট্রিয়া ব্যক্তিগত ও সামাজিক ব্যবহারের বিন্যাস সম্পর্কিত গবেষণার জন্য
নিকোলাস টিনবারজেন নেদারল্যান্ড
কার্ল ভন ফ্রিচ্‌ অস্ট্রিয়া
১৯৭৪ অ্যালবার্ট কল্ড বেলজিয়াম কোষের কার্যকরি ও গাঠনিক বিন্যাস নিয়ে গবেষণার জন্য।
ক্রিস্টিয়ান ডি দুভ বেলজিয়াম
জর্জ এ প্যালাডে রোমানিয়া; যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৫ ডেভিড ব্যাল্টিমোর যুক্তরাষ্ট্র টিউমার ভাইরাস ও কোষের বংশগতির পদার্থের (ডিএনএ) আন্তঃসম্পর্ক নিয়ে গবেষণার জন্য।
রেনাটো ডুলবেকো ইতালি; যুক্তরাষ্ট্র
হাওয়ার্ড এম টেমিন যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৬ বারুচ এস ব্লুমবার্গ যুক্তরাষ্ট্র সংক্রামক রোগের উৎস ও সংক্রমন নিয়ে নতুন তত্ত্বের উপর গবেষণার জন্য।
ডি কার্ল্টন গ্যাজডুসেক যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৭ রজার গুইলেমিন ফ্রান্স; যুক্তরাষ্ট্র মস্তিস্কে পেপটাইড হরমোন সংশ্লেষণ বিষয়ক গবেষণার জন্য।
অ্যান্ড্রিউ ভি স্ক্যালি যুক্তরাষ্ট্র
রোজালিন ইয়ালো যুক্তরাষ্ট্র পেপটাইড হরমোনের রেডিওইমিউনোএ্যাসে পদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য।
১৯৭৮ ওয়ার্নার আর্বার সুইজারল্যান্ড রেস্ট্রিকশন এনজাইম ও আণবিক বংশগতিতে এর ব্যবহার আবিস্কারের জন্য।
ড্যানিয়েল নাথন্স যুক্তরাষ্ট্র
হ্যামিল্টন ও স্মিথ যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৯ অ্যালান এম করম্যাক দক্ষিণ আফ্রিকা; যুক্তরাষ্ট্র কম্পিউটারের সাহায্যে টমোগ্রাফি পদ্ধতি আবিস্কারের জন্য।
গডফ্রে এন হাউন্সফিল্ড যুক্তরাজ্য

১৯৮০'র দশক

১৯৮০ বারুজ বেনাসেরাফ ভেনিজুয়েলা; যুক্তরাষ্ট্র কোষের পৃষ্টে (cell surface) ইমিউনোলজিক্যাল বিক্রিয়া (Immunological reaction)নিয়ন্ত্রক বংশগতি চিহ্নিত উপাদান সমূহ আবিস্কারের জন্য।
জেন ডসে ফ্রান্স
জর্জ ডি স্লেল যুক্তরাষ্ট্র
১৯৮১ ডেভিড এইচ হুবেল যুক্তরাষ্ট্র দর্শনের জন্য তথ্যের প্রক্রিয়াকরণ বিষয়ক গবেষণার জন্য।
টরস্টেন এন উইসেল সুইডেন
রজার স্পেরি যুক্তরাষ্ট্র সেরেব্রাল হেমিস্ফেয়ারের কার্যকরি বিশেষত্ব বিষয়ক গবেষণার জন্য।
১৯৮২ সুন কে বার্গস্ট্রোম সুইডেন প্রোস্টাগ্লান্ডিন ও এ জাতীয় জৈবিকভাবে ক্রিয়াশীল উপাদান সম্পর্কিত গবেষণার জন্য।
বেন্‌গট আই স্যামুয়্যেলসন সুইডেন
জন আর ভেন যুক্তরাজ্য
১৯৮৩ বারবারা ম্যাকলিন্টক যুক্তরাষ্ট্র "ট্রান্সপোজেবল জেনেটিক এলিমেন্ট" আবিস্কারের জন্য।
১৯৮৪ নীলস্‌ কে জেরনে ডেনমার্ক
জর্জেস জে এফ কোহলার পশ্চিম জার্মানি
সিজার মিলস্টেইন আর্জেন্টিনা; যুক্তরাজ্য
১৯৮৫ মাইকেল স্টুয়ার্ট ব্রাউন যুক্তরাষ্ট্র
যোসেফ এল গোল্ডস্টেইন যুক্তরাষ্ট্র
১৯৮৬ স্টানলী কোহেন যুক্তরাষ্ট্র
রিটা লেভি-মোন্টালচিনি ইতালি; যুক্তরাষ্ট্র
১৯৮৭ সুসুমু টোনেগাওয়া জাপান
১৯৮৮ স্যার জেমস ডাব্লিউ ব্লাক যুক্তরাজ্য
গার্ট্রুড বি ইলন যুক্তরাষ্ট্র
জর্জ এইচ হিচিং যুক্তরাষ্ট্র
১৯৮৯ জন মাইকেল বিশপ যুক্তরাষ্ট্র
হ্যারল্ড ই ভারমাস যুক্তরাষ্ট্র

১৯৯০'র দশক

১৯৯০ জোসেফ এডওয়ার্ড মুরে যুক্তরাষ্ট্র
এডওয়ার্ড ডোনাল থমাস যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯১ ইরউইন নেহের জার্মানি
বার্ট সাক্‌ম্যান জার্মানি
১৯৯২ এডমন্ড এইচ ফিসার সুইজারল্যান্ড; যুক্তরাষ্ট্র
এডুইন জি ক্রেবস যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৩ রিচার্ড জে রবার্টস যুক্তরাজ্য
ফিলিপ এ শার্প যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৪ অ্যালফ্রেড জি গিলম্যান যুক্তরাষ্ট্র
মার্টিন রডবেল যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৫ এডওয়ার্ড বি লুইস যুক্তরাষ্ট্র
ক্রিস্টিয়ান নুসলেইন ভলহার্ড জার্মানি
এরিক এফ উইস্কাস যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৬ পিটার সি ডর্থি অস্ট্রেলিয়া
রলফ এম জিনকারনাগেল সুইজারল্যান্ড
১৯৯৭ স্টানলি বি প্রুসিনার যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৮ রবার্ট এফ ফার্চগট যুক্তরাষ্ট্র
লুইস জে ইগনারো যুক্তরাষ্ট্র
ফরিদ মুরাদ যুক্তরাষ্ট্র
১৯৯৯ গান্টার ববেল পশ্চিম জার্মানি; যুক্তরাষ্ট্র

২০০০'র দশক

২০০০ আরভিদ কার্লসন সুইডেন
পল গ্রিনগ্রাদ যুক্তরাষ্ট্র
এরিক আর কান্ডেল যুক্তরাষ্ট্র
২০০১ লেল্যান্ড এইচ হার্টওয়েল যুক্তরাষ্ট্র
টিম হান্ট যুক্তরাজ্য
স্যার পল নার্স যুক্তরাজ্য
২০০২ সিডনি ব্রেনার দক্ষিণ আফ্রিকা
এইচ রবার্ট হরউইজ যুক্তরাষ্ট্র
জন ই সুলস্টন যুক্তরাজ্য
২০০৩ পল সি লতেরবার যুক্তরাষ্ট্র
স্যার পিটার ম্যান্সফিল্ড যুক্তরাজ্য
২০০৪ রিচার্ড অ্যাক্সেল যুক্তরাষ্ট্র
লিন্ডা বি বাক যুক্তরাষ্ট্র
২০০৫ ব্যারি জে. মার্শাল অস্ট্রেলিয়া
জন রবিন ওয়ারেন অস্ট্রেলিয়া
২০০৬ অ্যান্ড্রু জেড ফায়ার যুক্তরাষ্ট্র
ক্রেগ মেলো যুক্তরাষ্ট্র
২০০৭ মারিও আর ক্যাপেচি যুক্তরাষ্ট্র
স্যার মার্টিন জে ইভানস্‌ যুক্তরাজ্য
অলিভার স্মিথ যুক্তরাষ্ট্র
২০০৮ হ্যারল্ড জুর হাউসেন জার্মানি সার্ভিক্যাল ক্যান্সারের জন্য দায়ী হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস খুঁজে বের করবার জন্য।
ফ্রাঁসোয়াজ বারে সিনৌসি‌ ফ্রান্স এইডস্‌ এর জন্য দায়ী এইচআইভি ভাইরাস আবিস্কারের জন্য।
লুক মন্টেগনিয়ার ফ্রান্স
২০০৯ এলিজাবেথ ব্লাকবার্ন যুক্তরাষ্ট্র টেলোমার এবং এনজাইম টেলোমারেজ দ্বারা ক্রোমজমের বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন ঠেকাবার প্রণালী আবিস্কারের জন্য।
ক্যারল গ্রেইডার‌ যুক্তরাষ্ট্র
জ্যাক সজটাক যুক্তরাষ্ট্র

২০১০'র দশক

২০১০ রবার্ট জি. এডওয়ার্ডস যুক্তরাজ্য ইন-ভাইট্রো ফার্টিলাইজেশন সম্পর্কিত গবেষণার জন্য[2]
২০১১ ব্রুশ বিউটলার যুক্তরাষ্ট্র
জুলস্ এ. হফম্যান ফ্রান্স
রাল্ফ এম. স্টেইনম্যান (মরণোত্তর) যুক্তরাষ্ট্র
কানাডা
২০১২ জন গার্ডন যুক্তরাজ্য
শিনইয়া ইয়ামানাকা জাপান
২০১৩ জেমস ই রথম্যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
র‍্যান্ডি ওয়েন শেকম্যান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
টমাস সি সুডোফ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
২০১৪ জন ও’কিফ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাজ্য
"কোষ আবিষ্কারের জন্য যা মস্তিষ্ক পজিশনিং সিস্টেম গঠন করে"
মে-ব্রিট মোজের নরওয়ে
এডভার্ট মোজের নরওয়ে ২০১৫ উইলিয়াম সি. ক্যাম্পবেল আয়ারল্যান্ড
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
"পরজীবী সৃষ্ট রোগ প্রতিরোধের যুগান্তকারী কিছু প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য"[3]
সোতোশি ওমুরা জাপান
তু ইউইউ চীন "ম্যালেরিয়া এর বিরুদ্ধে একটি উপন্যাস থেরাপি সম্পর্কিত তার আবিষ্কারের জন্য"[3]
২০১৬ ইয়োশিনোরি ওসুমি জাপান "অটোফেজির রিদম আবিষ্কারের জন্য"[4]
২০১৭ জেফ্রি সি হল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র "সারকাডিয়ান রিদম নিয়ন্ত্রণে আণবিক প্রক্রিয়াগুলির আবিষ্কারের জন্য"[5]
মাইকেল রসব্যাশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
মাইকেল ডব্লিউ ইয়ং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

পরজীবীসৃষ্ট রোগ নিরাময়ে চিকিৎসাপদ্ধতি আবিস্কার করে চিকিৎসাবিজ্ঞানে ২০১৫ সালের নোবেল পুরস্কার জিতে নেন তিন বিজ্ঞানী; তারা হলেন আয়ারল্যান্ডের উইলিয়াম সি ক্যাম্পবেল, জাপানের সাতোশি ওমুরা এবং চীনের ইউইউ তু।

পুরস্কারবিহীন বছরগুলো

১৯১৫-১৯১৮, ১৯২১, ১৯২৫, ১৯৪০-১৯৪২ মোট নয় বছর চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়নি। অধিকাংশ বছরই প্রথমদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়কালের জন্যে দেয়া হয়নি।[6]

১৯৩৯ সালে অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ এডলফ হিটলার গারহার্ড ডোমাগ নামীয় চিকিৎসাবিজ্ঞানীকে তাঁর প্রাপ্য নোবেল পুরস্কার গ্রহণে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন।[7] পরবর্তীকালে তিনি অবশ্য তাঁর প্রাপ্য ডিপ্লোমা এবং পদক গ্রহণ করেন, কিন্তু অর্থ ফিরে পাননি।[8][9]

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "Alfred Nobel–The Man Behind the Nobel Prize"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২১
  2. "The Nobel Prize in Physiology or Medicine 2010"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১০-১০-০৪
  3. "The Nobel Prize in Physiology or Medicine 2015"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ৫ অক্টোবর ২০১৫
  4. "The Nobel Prize in Physiology or Medicine 2016"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-০৩
  5. "The Nobel Prize in Physiology or Medicine 2017"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১০-০২
  6. "Nobel Prize Facts". Nobelprize.org. Retrieved 15 June 2010.
  7. Levinovitz, Agneta Wallin (২০০১)। পৃষ্ঠা 23। |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  8. "Nobel Laureates Facts"। Nobel Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-২১
  9. Wilhelm, Peter (১৯৮৩)। The Nobel Prize। Springwood Books। পৃষ্ঠা 85। আইএসবিএন 0-86254-111-5।

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.