এটিএম শামসুজ্জামান

আবু তাহের মোহাম্মদ শামসুজ্জামান (সংক্ষেপে এটিএম শামসুজ্জামান হিসাবেই অধিক পরিচিত; জন্ম ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৪১)[1] হচ্ছেন একজন বাংলাদেশী অভিনেতা, পরিচালক, কাহিনীকার, চিত্রনাট্যকার, সংলাপকার ও গল্পকার।[2] অভিনয়ের জন্য আজীবন সম্মাননাসহ জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ছয় বার, তন্মধ্যে দায়ী কে? (১৯৮৭) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে; ম্যাডাম ফুলি (১৯৯৯), চুড়িওয়ালা (২০০১) ও মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতা বিভাগে; এবং চোরাবালি (২০১২) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে পুরস্কৃত হন। এছাড়া, ৪২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের সময় তিনি আজীবন সম্মাননায় ভূষিত হন।[3] শিল্পকলায় অবদানের জন্য ২০১৫ সালে তিনি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত হন।[4]

এটিএম শামসুজ্জামান
জন্ম
আবু তাহের মোহাম্মদ শামসুজ্জামান

(1939-09-10) ১০ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯
জাতীয়তাবাংলাদেশী
যেখানের শিক্ষার্থীজগন্নাথ কলেজ
পেশাঅভিনেতা
চলচ্চিত্র প্রযোজক
পরিচালক
কাহিনীকার
নাট্যকার
কার্যকাল১৯৬১-বর্তমান
সন্তান৬ ছেলে
পুরস্কারএকুশে পদক
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৬ বার)

প্রাথমিক জীবন

এটিএম শামসুজ্জামানের ১৯৪১ সালের ১০ সেপ্টেম্বর নোয়াখালীর দৌলতপুরে নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। গ্রামের বাড়ি লক্ষীপুর জেলার ভোলাকোটের বড় বাড়ি আর ঢাকায় থাকতেন দেবেন্দ্রনাথ দাস লেনে। পড়াশোনা করেছেন ঢাকার পগোজ স্কুল, কলেজিয়েট স্কুল, রাজশাহীর লোকনাথ হাই স্কুলে। পগোজ স্কুলে তার বন্ধু ছিল আরেক অভিনেতা প্রবীর মিত্র। ম্যাট্রিকুলেশন পাশ করেন ময়মনসিংহ সিটি কলেজিয়েট হাই স্কুল থেকে। তারপর জগন্নাথ কলেজে ভর্তি হন। তার পিতা নূরুজ্জামান ছিলেন নামকরা উকিল এবং শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের সঙ্গে রাজনীতি করতেন। মাতা নুরুন্নেসা বেগম। পাঁচ ভাই ও তিন বোনের মধ্যে শামসুজ্জামান ছিলেন সবার বড়।[5]

চলচ্চিত্র জীবন

এটিএম শামসুজ্জামানের চলচ্চিত্র জীবনের শুরু ১৯৬১ সালে পরিচালক উদয়ন চৌধূরির বিষকন্যা চলচ্চিত্রে সহকারী পরিচালক হিসেবে। প্রথম কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন জলছবি চলচ্চিত্রের জন্য। ছবির পরিচালক ছিলেন নারায়ণ ঘোষ মিতা, এ ছবির মাধ্যমেই অভিনেতা ফারুকের চলচ্চিত্রে অভিষেক। এ পর্যন্ত শতাধিক চিত্রনাট্য ও কাহিনী লিখেছেন। প্রথম দিকে কৌতুক অভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্র জীবন শুরু করেন তিনি। অভিনেতা হিসেবে চলচ্চিত্র পর্দায় আগমন ১৯৬৫ সালের দিকে। ১৯৭৬ সালে চলচ্চিত্রকার আমজাদ হোসেনের নয়নমণি চলচ্চিত্রে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে আলোচনা আসেন তিনি।[6] ১৯৮৭ সালে কাজী হায়াত পরিচালিত দায়ী কে? চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। তিনি রেদওয়ান রনি পরিচালিত চোরাবালিতে অভিনয় করেন ও শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব-চরিত্রে অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।[4]

প্রধান চরিত্রে

১৯৮৭ সালে কাজী হায়াত পরিচালিত দায়ী কে? চলচ্চিত্রে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান।[4]

কৌতুক চরিত্রে

শামসুজ্জামানের চলচ্চিত্র জীবন শুরু হয় কৌতুক অভিনেতা হিসেবে। জলছবি, যাদুর বাঁশি, রামের সুমতি, ম্যাডাম ফুলি, চুড়িওয়ালা, মন বসে না পড়ার টেবিলে চলচ্চিত্রে তাকে কৌতুক চরিত্রে দেখা যায়।

খল চরিত্রে

তার অভিনয় জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেয় আমজাদ হোসেনের নয়নমণি চলচ্চিত্রটি। এ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি আলোচনায় আসেন। এর আগে নারায়ণ ঘোষ মিতার লাঠিয়াল চলচ্চিত্রে খল চরিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়াও খল চরিত্রে তার কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল - অশিক্ষিত, গোলাপী এখন ট্রেনে, পদ্মা মেঘনা যমুনা, স্বপ্নের নায়ক

পার্শ্ব-চরিত্রে

এছাড়াও বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি পার্শ্ব-চরিত্রে অভিনয় করেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে - অনন্ত প্রেম, দোলনা, অচেনা, মোল্লা বাড়ির বউ, হাজার বছর ধরে, চোরাবালি

পরিচালনা

১৯৬১ সালে পরিচালক উদয়ন চৌধূরির বিষকন্যা চলচ্চিত্রে সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেন। এছাড়াও খান আতাউর রহমান, কাজী জহির, সুভাষ দত্তদের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। এরপর ২০০৯ সালে প্রথম পরিচালনা করেন শাবনূর-রিয়াজ জুটির এবাদত নামের ছবিটি।

চলচ্চিত্রের তালিকা

বছর চলচ্চিত্রের নাম ভূমিকা পরিচালক টীকা
১৯৬৯মলুয়াচাঁদের দুলাভাইফাল্গুনী গোষ্ঠী
১৯৭০বড় বউনুরুল হক বাচ্চু
১৯৭২অবুঝ মনকাজী জহির
ওরা ১১ জনবেজার আলীচাষী নজরুল ইসলাম
১৯৭৩শ্লোগানকবীর আনোয়ার
স্বপ্ন দিয়ে ঘেরাহাসমতঅতিথি চরিত্রে
১৯৭৪সংগ্রামচাষী নজরুল ইসলাম
ভুল যখন ভাঙ্গলোরফিকুল বারী চৌধুরী
চোখের জলেআজিজ আজহার
১৯৭৫লাঠিয়ালমকবুলনারায়ণ ঘোষ মিতা
অভাগীহাফিজ উদ্দিন
১৯৭৬নয়নমনিমোড়লআমজাদ হোসেন
১৯৭৭যাদুর বাঁশিপাখির চাচাআব্দুল লতিফ বাচ্চু
১৯৭৮গোলাপী এখন ট্রেনেমোড়লআমজাদ হোসেন
অশিক্ষিতটেনু মাতবরআজিজুর রহমান
১৯৭৯সূর্য দীঘল বাড়ীজোবেদ ফকিরমসিহউদ্দিন শাকের ও শেখ নিয়ামত আলী
১৯৮০ছুটির ঘন্টাপণ্ডিতআজিজুর রহমান
১৯৮২লাল কাজলমতিন রহমান
১৯৮৩পুরস্কারগফরান মিয়াসি বি জামান
১৯৮৪প্রিন্সেস টিনা খানমোহাব্বত চৌধুরীআখতারুজ্জামান
১৯৮৫রামের সুমতিস্কুল শিক্ষকশহীদুল আমিন
১৯৮৬ঢাকা ৮৬শফিকুর রহমান
১৯৮৭দায়ী কে?কদম আলীআফতাব খান টুলু
রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্তপবিত্র চরণ কুন্ডুবুলবুল আহমেদ
১৯৯০দোলনাবন্ধুশিবলি সাদিক
১৯৯১পদ্মা মেঘনা যমুনাবড় মিয়াচাষী নজরুল ইসলাম
১৯৯৬অজান্তেমির্জা মোহর আলীদিলীপ বিশ্বাস
১৯৯৭স্বপ্নের নায়ককিবরিয়ানাসির খান
১৯৯৯তোমার জন্য পাগলচেয়ারম্যানশিল্পী চক্রবর্তী
২০০২চুড়িওয়ালানানাশাহ আলম কিরণ
২০০২শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদহেকমিদেবাশীষ বিশ্বাস
২০০৩জামাই শ্বশুরশের এ মাহতাব চৌধুরীশাহাদাত খান
আধিয়ারনায়েবসাইদুল আনাম টুটুল
২০০৪শাস্তিপণ্ডিতচাষী নজরুল ইসলাম
মোল্লা বাড়ির বউগাজী ইবাদত মোল্লাসালাউদ্দিন লাভলু
২০০৫হাজার বছর ধরেমকবুলসুচন্দা
আমার স্বপ্ন তুমি
২০০৬দাদীমাহরিপদ সরদারএফ আই মানিক
আয়নাচান মিয়াকবরী
২০০৭ডাক্তার বাড়ীরহমত আলীআজিজুর রহমান
২০০৯চাঁদের মতো বউঝর্নার বাবামোহাম্মদ হোসেন
মন বসেনা পড়ার টেবিলেআব্দুল মান্নান
এবাদাতলেদুএটিএম শামসুজ্জামানপরিচালনায় অভিষেক
২০১০বিশ্বাসটেলিভিশন ধারাবাহিক
পরাণ যায় জ্বলিয়া রেসোহানুর রহমান সোহান[7]
২০১১কুসুম কুসুম প্রেমগনু মুন্সীমুশফিকুর রহমান গুলজার
গেরিলাতসলিম সরদারনাসিরউদ্দিন ইউসুফ
২০১২লাল টিপদাদাস্বপন আহমেদ
চোরাবালিরেদওয়ান রনি[8]
২০১৩পাগল তোর জন্য রেমঈন বিশ্বাস
২০১৪দুটি মনের পাগলামিজুলহাস চৌধুরী পলাশ[9]
২০১৫দ্য স্টোরি অব সামারারিকিয়া মাসুদ[10]
দুই বেয়াইয়ের কীর্তি আব্দুল্লাহ আল মামুন
২০১৬আইসক্রিমদাদুরেদওয়ান রনি
২০১৮পাংকু জামাইআব্দুল মান্নান[11]
২০১৯রাত্রির যাত্রীচেয়ারম্যানহাবিবুর রহমান হাবিব

টিভি নাটক

অভিনয় জীবনের শুরুতে ষাটের দশকে টিভি নাটকে অংশগ্রহন ছিল তার। তার উল্লেখযোগ্য টিভি নাটকসমূহ হল

  • রঙের মানুষ
  • ভবের হাট
  • ঘর কুটুম
  • বউ চুরি, পরিচালক - শিমুল সরকার
  • নোয়াশাল (২০১৪), পরিচালক - মীর সাব্বির[12]
  • শতবর্ষে দাদাজান (২০১৫), পরিচালক - শাহীন মাহমুদ[13][14]

পুরস্কার ও সম্মাননা

সালপুরস্কারবিভাগচলচ্চিত্রফলাফল
১৯৮৮জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারশ্রেষ্ঠ অভিনেতাদায়ী কে? (১৯৮৭)বিজয়ী
২০০০শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতাম্যাডাম ফুলি (১৯৯৯)বিজয়ী
২০০৩শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতাচুড়িওয়ালা (২০০১)বিজয়ী
২০১০শ্রেষ্ঠ কৌতুক অভিনেতামন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯)বিজয়ী
২০১৩শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতাচোরাবালি (২০১২)বিজয়ী
২০১৯আজীবন সম্মাননা৪২তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (২০১৭)বিজয়ী
২০১৫একুশে পদকশিল্পকলাবিজয়ী[15]
ঢাকা মডেল এজেন্সি এ্যাওয়ার্ডআজীবন সম্মাননাবিজয়ী[16]
২০১৯বুলবুল আহমেদ স্মৃতি সম্মাননা পদক ২০১৯বিজয়ী[17]

তথ্যসূত্র

  1. সাজু, শাহ (১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭)। "A quiet day like any other"দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  2. "I am still a film actor: ATM Shamsuzzaman"। প্রিয় নিউজ। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০১৫
  3. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেলেন যাঁরা"প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৯
  4. "কপালে থাকলে ঠেকায় কে"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জুন ২০১৫
  5. "এটিএম শামসুজ্জামানঃ চলচ্চিত্রের জীবন্ত কিংবদন্তি"। দৈনিক আমাদের সময়। ১৫ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  6. "এটিএম শামসুজ্জামান ও প্রবীর মিত্র চলচ্চিত্রের দুই বন্ধু"। দৈনিক যায় যায় দিন। ২১ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  7. "ঈদের দিনে নতুন ছবি"। ডয়েচে ভেলে। ১৭ নভেম্বর ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  8. "চোরাবালি আড্ডায় জয়া ও এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক আমার দেশ। ২০ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  9. "ভিন্ন রূপে এটিএম শামসুজ্জামান"। দ্য রিপোর্ট। ২৫ এপ্রিল ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  10. "সায়েন্স-ফিকশন ছবিতে এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক প্রথম আলো। ১ আগস্ট ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  11. "বড় পর্দায় অপু বিশ্বাসের সাথে রোমান্স করবেন এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক কালের কণ্ঠ। ৬ জানুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  12. "অভিনয়ে ফিরছেন এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক মানবকণ্ঠ। ১৯ অক্টোবর ২০১৪। ২১ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  13. "শত বর্ষে দাদাজান এটিএম শামসুজ্জামান!"। বাংলানিউজ টোয়েন্টিফোর.কম। ৬ আগস্ট ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  14. "শতবর্ষী এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক যুগান্তর। ৭ আগস্ট ২০১৫।
  15. "একনজরে একুশে পদকপ্রাপ্ত এটিএম শামসুজ্জামান ও আবুল হায়াত"। নিউজনেক্সটবিডি.কম। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৫। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  16. "আজীবন সম্মাননায় ভূষিত এটিএম শামসুজ্জামান"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ২২ মার্চ ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬
  17. "বুলবুল আহমেদ স্মৃতি সম্মাননায় আপ্লুত এ টি এম শামসুজ্জামান"প্রথম আলো। ১৪ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৯

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.