৩০তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)
৩০তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ৩০তম আয়োজন; যা ২০০৮ সালের ২৩ অক্টোবর তারিখে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে। ২০০৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর তারিখে তথ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০০৫ ঘোষণা করা হয়। এ বছর মোট ১৩ শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়;[1] যার মধ্যে সুচন্দা পরিচালিত হাজার বছর ধরে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র সহ ৬টি শাখায় পুরস্কার লাভ করে।[2] ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি হিসাবে পুরস্কার বিতরণ করেন তত্বাবধায় সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফকরুদ্দিন আহমেদ।[3]
৩০তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ২০০৫ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
উপস্থাপিত | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
উপস্থাপন | ২৩ অক্টোবর ২০০৮ | |||
স্থান | বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্র, ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
আয়োজক | আলমগীর ও ফারজানা | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | হাজার বছর ধরে | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | মাহফুজ আহমেদ লাল সবুজ | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | শাবনুর দুই নয়নের আলো | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | হাজার বছর ধরে (৬) | |||
|
বিজয়ীদের তালিকা
মেধা পুরস্কার
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | হাজার বছর ধরে | |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | সুচন্দা | হাজার বছর ধরে |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | মাহফুজ আহমেদ | লাল সবুজ |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | শাবনুর | দুই নয়নের আলো |
পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | ইলিয়াস কাঞ্চন | শাস্তি |
পার্শ্বচরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | চম্পা | শাস্তি |
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী | হৃদয় ইসলাম | টাকা |
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক | আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল | হাজার বছর ধরে |
শ্রেষ্ঠ পুরুষ সঙ্গীত শিল্পী | মনির খান | দুই নয়নের আলো |
শ্রেষ্ঠ নারী সঙ্গীত শিল্পী | সাবিনা ইয়াসমিন | দুই নয়নের আলো[2] |
কারিগরী পুরস্কার
পুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ কাহিনীকার | জহির রায়হান (মরণোত্তর) | হাজার বছর ধরে |
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক | মাহফুজুর রহমান | হাজার বছর ধরে |
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক | মোহাম্মদ কলন্তর | হাজার বছর ধরে[2] |
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।
- "National Film Awards for the last fours years announced"। The Daily Star। ২০০৮-০৯-০১। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ৪, ২০১৫।
- নাদিয়া সারওয়াত। "National Film Awards generate enthusiasm"। The Daily Star। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৩, ২০১৫।
বহিঃসযোগ
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.