আনোয়ারা (অভিনেত্রী)

আনোয়ারা জামাল[2] (জন্মঃ ১ জুন ১৯৪৮), যিনি আনোয়ারা নামেই অধিক পরিচিত, একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন অভিনেত্রী এবং নৃত্যশিল্পী।[3] তিনি মোট ৮ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছেন।

আনোয়ারা
নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা (১৯৬৭) চলচ্চিত্রে আনোয়ারা
জন্ম
আনোয়ারা জামাল

(1948-06-01) ১ জুন ১৯৪৮
জাতীয়তাবাংলাদেশী
পেশাঅভিনেত্রী, নৃত্যশিল্পী
কার্যকাল১৯৬১- বর্তমান
উল্লেখযোগ্য কর্ম
নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা
গোলাপী এখন ট্রেনে
শুভদা
দাম্পত্য সঙ্গীমহিতুল ইসলাম
(১৯৭২ - বর্তমান)
সন্তানমুক্তি (অভিনেত্রী) [1]
পিতা-মাতাজামাল উদ্দিন
ফরিদুন্নেসা
পুরস্কারজাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (৮ বার)

প্রাথমিক জীবন

আনোয়ারা ১৯৪৮ সালের ১ জুন কুমিল্লাতে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা জামাল উদ্দিন ও মা ফরিদুন্নেসা। তার বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দিতে[4]

কর্মজীবন

ষাটের দশকে বাংলা চলচ্চিত্রে আনোয়ারার আগমন ঘটে। তার চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে একজন নৃত্যশিল্পী হিসেবে। ১৯৬১ সালে ১৪-১৫ বছর বয়সে অভিনেতা আজিমের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্রে আসেন। [5] এসময় তিনি পরিচালক ফজলুল হকের "আজান" চলচ্চিত্রে প্রথম নৃত্যশিল্পী হিসেবে কাজ করেন। [4] নাচ শিখেছেন ওস্তাদ দেব কুমার এর কাছে। চলচ্চিত্রটি মুক্তি দেওয়ার সময় এর নাম পরিবর্তন করে ‘উত্তরণ’ রাখা হয়। তবে ‘উত্তরণ’ চলচ্চিত্রটি পরে মুক্তি পায়নি। তার অভিনীত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ‘নাচঘর’। [4] এ চলচ্চিত্রেও তিনি নৃত্যশিল্পী হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা আবদুল জব্বার খান ছিলেন এ চলচ্চিত্রের পরিচালক। উর্দু ভাষার এ চলচ্চিত্রটি ১৯৬৩ সালে মুক্তি পায়। একই বছরে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘প্রীত না জানে রীত’ চলচ্চিত্রেও নৃত্যশিল্পী হিসেবে ছিলেন। এর পরে তিনি বেশ কিছু উর্দু ও বাংলা চলচ্চিত্রে কাজ করেন। ১৯৬৪ সালে তিনি জহির রায়হানের সংগম চলচ্চিত্র প্রথম সহ-অভিনেত্রী হিসেবে অভিনয় করেন। [2] ১৯৬৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘জানাজানি’ চলচ্চিত্রটি তার জীবনে একটি উল্লেখযোগ্য ছবি। ওই ছবিতে তার নায়ক ছিলেন শওকত আকবর। ১৯৬২ - ১৯৬৬ সালে তিনি মোট ১৯টি চলচ্চিত্রে বিভিন্ন পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেন।

১৯৬৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত "বালা" নামের একটি চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। [3] তার বিপরীতে ছিলেন হায়দার শফি। নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা চলচ্চিত্রটি ছিল আনোয়ারার জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। এ চলচ্চিত্রে তিনি আলেয়া চরিত্রে অভিনয় করেন। [2] তার বিপরীতে খ্যাতিমান অভিনেতা আনোয়ার হোসেন নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা চরিত্রে অভিনয় করেন। [6] তৎকালীন সমগ্র পাকিস্তান জুড়ে চলচ্চিত্রটি অভাবনীয় ব্যবসা সফলতা লাভ করে। ব্যাপক জনপ্রিয়তার কারণে এ চলচ্চিত্রটি উর্দুতেও চিত্রায়িত হয়। [2] এভাবে, চলচ্চিত্রটি লাহোর, করাচি, কোয়েটা, মুলতান, পেশোয়ারে মুক্তির পরে তত্কালীন পশ্চিম পাকিস্তানেও আনোয়ারার নামধাম ছড়িয়ে পড়ে। এর পরে বহুবার নবাব সিরাজউদ্দৌর মঞ্চায়ন হয়েছে। আলেয়া চরিত্রে তিনি ছিলেন নির্ধারিত।

আনোয়ারার চলচ্চিত্র জীবনের আরও ৩টি উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হচ্ছে ১৯৭৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত গোলাপী এখন ট্রেনে , ১৯৮২ মুক্তিপ্রাপ্ত দেবদাস ও ১৯৮৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত শুভদা। গোলাপী এখন ট্রেনে চলচ্চিত্রটি ১৯৭৮ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অণুষ্ঠানে সেরা চলচ্চিত্র সহ ১০টি বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন। এর মধ্যে তিনি সেরা পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন। এ চলচ্চিত্রে তিনি "ময়না বু" চরিত্রে অভিনয় করেন। [7] চাষী নজরুল ইসলামের দেবদাস চলচ্চিত্রে তিনি চন্দ্রাবতী চরিত্রে অভিনয় করেন। [2] একই পরিচালকের শুভদা চলচ্চিত্রে তিনি কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেন। [7] এ চলচ্চিত্রটি ১৯৮৭ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অণুষ্ঠানে সেরা চলচ্চিত্রসহ ১১টি বিভাগে পুরস্কার লাভ করেন আনোয়ারা এ চলচ্চিত্রে "সেরা অভিনেত্রী" হিসেবে পুরস্কার লাভ করেন।

১৯৭২ এর পরে তিনি ভাবী, চাচী, শাশুড়ি ও মায়ের চরিত্রেই বেশি উপস্থিত হয়েছেন। এই চরিত্রগুলোতেই তিনি বেশি সফল হয়েছেন বলে মনে করেন। ১৯৭৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত নয়নমনি চলচ্চিত্রে আনোয়ারা চাচিমা চরিত্রে প্রথম অভিনয় করেন। অধিকাংশ চলচ্চিত্রেই তিনি অভিনয় করেছেন মায়ের ভূমিকায়। ১৯৮৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত "অন্তরে অন্তরে" চলচ্চিত্রে আনোয়ারা সর্বপ্রথম দাদীমা চরিত্রে অভিনয় করেন। [7]

আনোয়ারা তার প্রায় পঞ্চাশ বছরের অভিনয়জীবনে সাড়ে ছয়শ'র ও অধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। [8] অসংখ্য মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেছেন ও বেশকিছু টেলিভিশন নাটকেও কাজ করেছেন। একবার সেরা অভিনেত্রী সহ মোট আটবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছেন তিনি। চলচ্চিত্রগুলো হচ্ছে, গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮), সুন্দরী (১৯৭৯), শখিনার যুদ্ধ (১৯৮৪), শুভদা (১৯৮৬), মরণের পরে (১৯৯০), রাধাকৃষ্ণ (১৯৯২), বাংলার বধু (১৯৯৩) ও অন্তরে অন্তরে (১৯৯৪) । [4][5] এছাড়াও তিনি কিউট-চ্যানেল আই চলচ্চিত্র মেলা পুরস্কার (২০১০) ও টেলিভিশন রিপোর্টার্ন এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ট্র্যাব কর্তৃক আয়োজিত "ট্র্যাব অ্যাওয়ার্ড" (২০১১) লাভ করেন। দুটিই থেকেই তাকে আজীবন সম্মাননা প্রদান করে। [8][9]

ব্যক্তিগত জীবন

১৯৭২ সালে মুহিতুল ইসলাম মুহিতের সাথে আনোয়ারার বিয়ে হয়। [2] তাদের একমাত্র সন্তানের নাম মুক্তি। তিনিও একজন অভিনেত্রী। [1] তার একমাত্র নাতনী কারিমা ইসলাম দরদী।

চলচ্চিত্রের তালিকা

বছর চলচ্চিত্র পরিচালক সহ-শিল্পী চরিত্র নোট
১৯৬২আজানফজলুল হকনৃত্যশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন (চলচ্চিত্রটি মুক্তি পায়নি)
১৯৬৩নাচঘরআব্দুল জব্বার খানশবনম, মুস্তফানৃত্যশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন (উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র)[10]
প্রীত না জানে রীতমাসুদ চৌধুরীখলিল, শবনমনৃত্যশিল্পী হিসেবে অভিনয় করেন (উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র)[11]
১৯৬৪সংগম জহির রায়হানসোহেল, খলিল, রোজীপ্রথম সহঅভিনেত্রী হিসেবে অভিনয় করেন।
শীত বিকেলনাজনীন
শাদীকায়সার পাশানাসিমা খান, দীবা, চিত্রাউর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
বন্ধনকাজী জহিরআনোয়ার হোসেন, মুস্তফা, চিত্রাউর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
মিলনরহমানদীবা, রহমান, সুভাষ দত্তউর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
১৯৬৫কাজলনজরুল ইসলামখলিল, শবনমঅতিরিক্ত শিল্পী
একালের রূপকথাঅতিরিক্ত শিল্পী
জানাজানিশওকত আকবর
ক্যায়সে কাহুমোহাম্মদ সাদিক খানশবনম, খলিল, সুভাষ দত্তউর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
সাতরংফতেহ লোহানীসুলতানা জামান, আজিম, কাজী খালেকউর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
১৯৬৬কার বউরাজ্জাক, খলিল, টেলিসামাদ
কাগজের নৌকাসুভাষ দত্ত
১৩নং ফেকু ওস্তাগার লেনবশীর হোসেনবেবী জামান, সুজাতা, রাজ্জাক
বেগানাএস, এম, পারভেজশবনম, খলিল, আনোয়ার হোসেনউর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
ভাওয়াল সন্ন্যাসীখলিল
ভাইয়াকাজী জহিরআনোয়ার হোসেন, চিত্রাউর্দু ভাষার চলচ্চিত্র
১৯৬৭নবাব সিরাজউদ্দৌল্লাখান আতাউর রহমানআনোয়ার হোসেনআলেয়া
বালাশিবলী সাদিকপ্রথম নায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ
১৯৬৮ বাঁশরী কাজী জহির কবরী
১৯৭১মেহেরবানকাজী জহিররাজ্জাক, শাবানা
১৯৭৫ চাষীর মেয়েবাবুল চৌধুরীশাবানা, প্রবীর মিত্র, আলমগীর
১৯৭৬ নয়নমনি আমজাদ হোসেন ফারুক, ববিতা, টেলিসামাদ
১৯৭৮গোলাপী এখন ট্রেনেআমজাদ হোসেনববিতা, ফারুক, আনোয়ার হোসেনময়না বু
জননী শাবানা
ডুমুরের ফুলসুভাষ দত্ত
১৯৭৯সুন্দরী
১৯৮১জন্ম থেকে জ্বলছিআমজাদ হোসেনবুলবুল আহমেদ, ববিতা
১৯৮২দেবদাসচাষী নজরুল ইসলামবুলবুল আহমেদ, কবরীচন্দ্রমুখী
আশার আলো নুরুল হক বাচ্চুরাজ্জাক, শাবানা, আলমগীর
১৯৮৩লাল কাজলমতিন রহমানশাবানা
১৯৮৪ভাত দেআমজাদ হোসেনআলমগীর, শাবানা
শখিনার যুদ্ধআমজাদ হোসেন
১৯৮৬শুভদাচাষী নজরুল ইসলামবুলবুল আহমেদ, রাজ্জাক, শবনমশুভদা
১৯৯০মরণের পরে
১৯৯২রাধাকৃষ্ণ
১৯৯৩বাংলার বধূ
১৯৯৪সুজন শখি শাহ আলম কিরণসালমান শাহ, শাবনূর
অন্তরে অন্তরেশিবলী সাদিকসালমান শাহ, মৌসুমী, রাজীবদাদিমা
১৯৯৭প্রেম পিয়াসীরেজা হাসমতবুলবুল আহমেদ, রাজ্জাক, শবনম
১৯৯৯শ্রাবণ মেঘের দিনহুমায়ূন আহমেদজাহিদ হাসান, শাওন, মুক্তি, মাহফুজ
২০০৫মমতাজউত্তম আকাশমমতাজ,
২০০৬দাদীমা এফ আই মানিকশাকিব খান, অপু বিশ্বাসদাদীমা
জবাব দেআবুল খায়ের বুলবুলওমর সানি, রুবেল
২০০৭ চক্কর
২০০৮ তুমি স্বপ্ন তুমি সাধনা
সমাধিশাহীন, সুমনশাকিব খান, শাবনূর
মায়ের স্বপ্ন ইলিয়াস কাঞ্চনইলিয়াস কাঞ্চন, ফেরদৌস, পপি
২০০৯বলবো কথা বাসর ঘরে
কাজের মানুষ
মায়ের হাতে বেহেস্তের চাবিএফ আই মানিকশাকিব খান, অপু বিশ্বাস
২০১০এক জবান এফ আই মানিকডিপজল, রেসি
২০১১আমার পৃথিবী তুমি
২০১৩পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেম কাহিনীসাফি উদ্দিন সাফিরাজ্জাক, শাকিব খানমিসেস শিকদার
২০১৪মাই নেম ইজ সিমিমনতাজুর রহমান আকবরসিমি, জায়েদ খান, মিশা সওদাগর
২০১৫চিনি বিবিনজরুল ইসলাম বাবুমিষ্টি জান্নাত
অপরাধী বাদশাহজাদু আজাদজায়েদ খান
১৯xxমা
অগ্নিশিখা
কার পাপে
নদের চাঁদখলিল
নবাব
কসাই
ঈদ মোবারক
জারকা
দীন দুনিয়া
গরিবের মেয়েকাজী জহিরশাবানা

পুরস্কার ও সম্মাননা

বছর পুরস্কার বিভাগ চলচ্চিত্র ফলাফল সূত্র
১৯৭৮জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীগোলাপী এখন ট্রেনেবিজয়ী[12]
১৯৭৯জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীসুন্দরীবিজয়ী
১৯৮৪জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীসখিনার যুদ্ধবিজয়ী
১৯৮৬জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা অভিনেত্রীশুভদাবিজয়ী
১৯৯০জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীমরণের পরেবিজয়ী
১৯৯২জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীরাধা কৃষ্ণবিজয়ী
১৯৯৩জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীবাংলার বধূবিজয়ী
১৯৯৪জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসেরা পার্শ্ব অভিনেত্রীঅন্তরে অন্তরেবিজয়ী
২০১০কিউট-চ্যানেল আই চলচ্চিত্র মেলা পুরস্কারআজীবন সম্মাননাবিজয়ী[8]
২০১১ট্র্যাব অ্যাওয়ার্ডআজীবন সম্মাননাবিজয়ী[13]
২০১৯ভারত-বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পুরস্কারআজীবন সম্মাননাবিজয়ী[14]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "মুক্তি - বাংলা মুভি ডাটাবেজ"। Bangla Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  2. "কিংবদন্তি : বাংলার আলেয়া আনোয়ারা"। Daily Amardesh। ৫ আগস্ট ২০১০। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  3. "আনোয়ারা - বাংলা মুভি ডাটাবেজ"। Bangla Movie Database। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  4. "আনোয়ারার সঙ্গে কিছুক্ষণ"। ৩০ জানুয়ারি ২০১৪। ৬ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  5. "আলেয়ার আলোয় আনোয়ারা"। ২১ নভেম্বর ২০১৩। ২৪ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  6. "স্মৃতিতে নবাব সিরাজউদ্দৌলা"। ২৩ জুন ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  7. "সত্যিই দাদিমা হয়ে গেছি"। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  8. "১৯ ডিসেম্বর তৃতীয় চলচ্চিত্র মেলা : আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন আনোয়ারা"। ১৯ ডিসেম্বর ২০১০। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  9. "আজ ট্র্যাব অ্যাওয়ার্ড প্রদান অণুষ্ঠান"। ২৩ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  10. "Naach Ghar - Motion Picture Archive of Pakistan"। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  11. "Preet Na Jane Reet - Motion Picture Archive of Pakistan"। ১৯ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  12. "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯
  13. "প্রদান করা হলো 'ট্র্যাব অ্যাওয়ার্ড'"বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। ২৪ এপ্রিল ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯
  14. "দুই দেশের তারকাদের মিলনমেলা"দৈনিক প্রথম আলো। ২২ অক্টোবর ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০১৯

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.