শৈলকুপা উপজেলা

শৈলকুপা উপজেলা বাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।

শৈলকুপা
উপজেলা
শৈলকুপা
বাংলাদেশে শৈলকুপা উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৪১′২৭″ উত্তর ৮৯°১৫′৩″ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগখুলনা বিভাগ
জেলাঝিনাইদহ জেলা
আয়তন
  মোট৩৭২.৬৬ কিমি (১৪৩.৮৮ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)[1]
  মোট৩,৩১,৮০৯
  জনঘনত্ব৮৯০/কিমি (২৩০০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৪৩.৭৩%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৪০ ৪৪ ৮০
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

এর‌নামকরণ

কথিত আছে ,শৈলবালা নামে এক সুন্দরী নারী ছিলো,তাকে ধর্ষণ করার পর কুপিয়ে হত্যা করা হয় |তার নাম অনুসারে এখানকার নাম হয় শৈলকুপা|

অবস্থান ও আয়তন

৩৭৩.৪২ বর্গ কি: মি: আয়তন বিশিষ্ট শৈলকুপা উপজেলা উত্তরে খোকসাকুমারখালী উপজেলা, দক্ষিণে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা, মাগুরা সদর উপজেলা এবং হরিণাকুন্ডু উপজেলা, পূর্বে পাংশা উপজেলা এবং শ্রীপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে কুষ্টিয়া সদর উপজেলা এবং হরিণাকুন্ডু উপজেলা দ্বারা বেষ্টিত।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

এখানে হাই স্কুল, বালিকা বি্দ্যালয়, কলেজ, এছাড়াও বাচ্চাদের জন্য রয়েছে কিন্ডারগার্ডেন, প্রিক্যাডেট স্কুল। কলেজ ৫টি, হাইস্কুল ৩৯টি, ১টি বেসরকারী হাইস্কুল যার নাম ‘শৈলকুপা সিটি পাবলিক স্কুল’ হাসপাতাল গেট শৈলকুপা, ঝিনাইদহ। জুনিয়র হাইস্কুল ১০টি, মাদ্রাসা ৩৬টি, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯০টি, বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৬৭টি, স্যাটেলাইট স্কুল ৩টি এবং স্বল্প খরচের প্রাথমিক বিদ্যালয় ১১টি।নতুন বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ‘‘আব্দুল আজিজ আইডিয়াল স্কুল” কবিররপুর চার রাস্তার মোড়, কবিরপুর বাইপাস সড়ক (কবিরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পূর্বপাশে), কবিরপুর, শৈলকুপা, বিনাইদহ।

অর্থনীতি

শৈলকুপা উপজেলা প্রধানত কৃষি নির্ভর অর্থনীতিতে দন্ডায়মান। এখানে ধান, পিঁয়াজ, গম উৎপাদন হয়। এছাড়াও কিছু এলাকা দিয়ে প্রচুর সবজি চাষ করা হয়। পান এবং পাট চাষ হয়।

নদ-নদী

শৈলকুপা উপজেলায় অনেকগুলো নদী রয়েছে। নদীগুলো হচ্ছে গড়াই নদী, কুমার নদ ও ডাকুয়া নদী।[2][3]

কৃতী ব্যক্তিত্ব

দর্শনীয় স্থান

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে শৈলকুপা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১৯ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ জানুয়ারী ২০১৫ এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  2. ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৮৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
  3. মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬১২। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।

বহিঃসংযোগ


This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.