কয়রা উপজেলা
কয়রা উপজেলা বাংলাদেশের খুলনা জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা। ১৭৭৫.৪১ কিমি২ আয়তন নিয়ে এটি বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম উপজেলা (১৯৬৮.২৪ কিমি২ শ্যামনগর ১ম)৷ ২০০৭ সালের প্রলয়ংকারী সিডর এবং ২০০৯ সালের ২৫শে মে'র সর্বনাশী আইলায় সব কিছু লন্ডভন্ড করে দেয়। দক্ষিণের অনগ্রসর এই জনপদটি বর্তমানে অনেক এগিয়ে গেছে৷ এখানকার ছেলে-মেয়েরা দেশ ও দেশের বাইরে সফলতার স্বাক্ষর রেখে এগিয়ে চলেছে।
কয়রা | |
---|---|
উপজেলা | |
কয়রা উপজেলা | |
![]() ![]() কয়রা | |
স্থানাঙ্ক: ২২°২০′১৭″ উত্তর ৮৯°১৮′১৪″ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | খুলনা বিভাগ |
জেলা | খুলনা জেলা |
উপজেলা | ১৯৮৩ |
সংসদীয় | খুলনা ৬ (কয়রা ও পাইকগাছা) |
সরকার | |
• উপজেলা চেয়্যারমান | শফিকুল ইসলাম |
আয়তন | |
• মোট | ১৭৭৫.৪১ কিমি২ (৬৮৫.৪৯ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০০১[1]) | |
• মোট | ১,৯২,৫৩৪ |
• ক্রম | জনসংখ্যা ১৯২৫৩৪; পুরুষ ৯৫৯৯৩,
মহিলা ৯৬৫৪১। মুসলিম ১৪৯৩২১, হিন্দু ৪২৪৬২, বৌদ্ধ ৪৫৪ এবং অন্যান্য ২৯৭। |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৫০.৪% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৯২৯০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৪০ ৪৭ ৫৩ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |

অবস্থান ও আয়তন
কয়রার ভৌগোলিক অবস্থান ২২.৩৪১৭° উত্তর ৮৯.৩০০০° পূর্ব। এখানে ২৮০৬১ পরিবারের ইউনিট রয়েছে এবং মোট এলাকা ১৭৭৫,৪১ কিমি²। উত্তরে পাইকগাছা উপজেলা, দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও সুন্দরবন, পূর্বে দাকোপ উপজেলা, পশ্চিমে সাতক্ষীরার শ্যামনগর ও আশাশুনি উপজেলা।
বেতার
- রেডিও সুন্দরবন এফ এম ৯৮.৮
ইতিহাস
কয়রা উপজেলা খুলনার সবচেয়ে দক্ষিণের একমাত্র উপজেলা। কয়রা থানা গঠিত হয় ১৯৮০ সালে এবং থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয় ১৯৮৩ সালে। কয়রা থানা গঠন করে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হুসাইন মোহাম্মাদ এরশাদ।
খুলনার প্রচীন ইতিহাসের লিখিত বিবরণী চীনা পরিব্রাজক 'হিউয়েন সাং' এর ভ্রমণ বৃত্তান্ত থেকে জানা যায় যে, বুদ্ধদেব, কর্ণ, সুবর্ণ, সমতট প্রভৃতি স্হানে আগমন করেন এবং সমতটের যেখানে তিনি সাত দিন ধর্ম প্রচার করেন; সেখানে মগধ রাজ অশোকের সময় এক স্তুপ নির্মিত হয়। তিনি এ স্তুপ নিজ চোখে দেখেছিলেন। এ অঞ্চলের ভূমি গঠনও সু-প্রচীন নয়। পশ্চিম বঙ্গের অজয় দামোদর উপত্যকা, বর্ধমান, উত্তর বঙ্গ বা চট্টগ্রাম অঞ্চলে নতুন প্রস্তর বা তাম্র যুগের লোক বসতির প্রমাণ পাওয়া গেলেও তার উপর ভিত্তি করে বলা যাবে না যে, সমসাময়িক যুগে খুলনার সৃষ্টি বা লোক বসতি ছিল। খুলনার ভূমি গঠন থেকে এটাই স্পষ্টত যে, ঐ সমস্ত অঞ্চলের তুলনায় খুলনার সৃষ্টি অনেক পরে। যুগ যুগ ধরে গঙ্গার প্রবাহ বালি দ্বারা সৃষ্ট এ অঞ্চলের ভূমি। রামায়ণে গঙ্গার স্বর্গ ত্যাগ, সাগর রাজার ষাট হাজার পুত্রকে উদ্ধার করার জন্য সাগর যাত্রা। যেখানে সাগর সন্তানেরা কপিলমুনির অভিশাপে ভষ্মীভূত হন এবং পরে উদ্ধার পান; সেই স্হানকেই সাগর দ্বীপ বলা হয়। এই সাগর দ্বীপের অবস্থানের সাথে বর্তমান খুলনার অবস্থান তুলনা করে খুলনার প্রাচীনত্ব সম্বন্ধে অনায়াসে কিছুটা অনুমান করা যায়। অতি আদরিণী মেঝ স্ত্রী কৈকেয়ীর অভিমান ভাঙ্গাতে গিয়ে রাজা দশরথ স্ত্রীর অভিলাষ পূরণে যে সমস্ত দেশ হতে প্রিয় বস্তু এনে দিতে চেয়েছিলেন,সে সব দেশের মধ্যে 'বঙ্গ' দেশের নামও ছিল। এই ব্ঙ্গ বা বাংলাদেশের একটা প্রধান অংশই হলো খুলনা জেলা। খুলনা জেলায় জোয়ার-ভাটার ফলে মাঝে মাঝে নদী কূল ছাপিয়ে লবণ পানি ভেতরে প্রবেশ করে। এর ভূ-ভাগ পলি সমৃদ্ধ। নদীর তীরবর্তী উচ্চভূমিতে বালির অনুপাত বেশি। বিল এলাকায় কাদামাটি দেখা যায়। নদী-নালা, খাল-বিল, চরাঞ্চল, তাছাড়া নিত্য নৈমিত্তিক প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে এ উপকূলীয় অঞ্চলে জীবন ধারা এক স্বতন্ত্র ভাবে গড়ে উঠেছে এখানকার কৃষি ব্যবস্থা এক ভিন্ন বৈশিষ্ট্যর দাবীদার। প্রকৃতির নিয়মে জোয়ার-ভাটার কারণে উর্বরতার পরিমান বেশি।এখানে এক সময় নীল চাষ হতো। এই নীলকরদের দৌরাত্ম্যের বিপক্ষে ছিলেন তৎকালীন দেশীয় জমিদার মিঃ শিবনাথ ঘোষ। এ দু'পক্ষের মধ্যে প্রায় সময় হাঙ্গামা লেগেই থাকতো। আর এ কারণে ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে খুলনাকে 'নয়াবাদ' থানা করা হয়। এরপর এ থানাকে ১৮৪২ সালে মহকুমায় উন্নীত করা হয়। বাংলাদেশের মধ্যে সর্ব প্রথম মহকুমা খুলনা। অতঃপর ১৮৮২ সালে ১ মে খুলনাকে জেলা ঘোষণা করা হয়। এ খুলনা জেলারই একটি উপজেলা কয়রা।
যশোর মুড়লী মোড় থেকে খুলনা, বাগেরহাট এবং এর দক্ষিণাঞ্চলে জনবসতি তথা বিভিন্ন জনকল্যাণ মূলক কাজের সূত্রপাত ঘটান হযরত খান জাহান আলী (রহঃ)। খুলনা জেলা যেমন- এশিয়ার মধ্যে বয়োকনিষ্ঠ, তদ্রূপ কয়রা উপজেলাও অন্যান্য উপজেলার তুলনায় অনেক পরে সৃষ্টি। এ অঞ্চলটি পুরা জঙ্গলে (সুন্দরবন) পরিপূর্ণ থাকার কারণে জনবসতি শুরু হয় দেরিতে। মিঃ হেংকেল সাহেব সর্ব প্রথম যশোরের ম্যাজিট্রেট নিযুক্ত হন। তিনি তার নামানুসারে হেংকেলগঞ্জ বা হিঙ্গলগঞ্জ নাম দিয়ে সুন্দরবনকে আবাদ করার জন্য একটি নগর স্থাপন করেন। এরপর হেংকেল সাহেব সুন্দরবন অঞ্চলে ১৬টি তালুকদারি সৃষ্টি করেন। জঙ্গল কেটে আবাদ করার জন্য নাম মাত্র খাজনায় জমি বন্দোবস্ত দেন। শুধু হিঙ্গলগঞ্জ নয়, হেংকেল সাহেব বাগেরহাটের কচুয়া, খুলনার (বর্তমান পাইকগাছা উপজেলাধীন) চাঁদখালী সুন্দরবনের উত্তর সীমানা ধরেন।এই কেন্দ্রগুলোর নাম দেওয়া হয় খাস-আবাদ। তিনি হিঙ্গলগঞ্জের ন্যায় চাঁদখালীতে তখন একটি নগর স্থাপন করেন। এখানে তিনি কোর্ট-কাছারী সহ অনেকগুলো অফিস নির্মাণ পূর্বক মিঃ ফস্টারকে এ অধিদপ্তরের অদিকর্তা নিয়োগ করেন। তিনি চাঁদখালীর ৩০ মাইল ব্যাসার্ধের আওতায় সমস্ত দেওয়ানী ও ফৌজদারি বিষয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদানের ক্ষমতা প্রাপ্ত ব্যক্তি ছিলেন। তৎকালে সুন্দরবনে জেলে, বাওয়ালী, মৌয়ালীসহ বিভিন্ন পেশাদারীদের এখান থেকে পাস পারমিট গ্রহণ করতে হতো। এছাড়া সুন্দরবন ও তৎসংলগ্ন স্থানসমূহের জরিপ কাজও এখান থেকে সম্পূর্ণ করার ব্যবস্থা ছিল। ১৭৮৬ সালের দিকে চাঁদখালীতে এক অস্থায়ী মহকুমা সদরের গুরুত্ব লাভ করে।তৎকালীন সময়ে চাঁদখালীতে থেকে দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত সুন্দরবনের বিস্তৃত ছিল..
মুক্তিযুদ্ধ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাবলি মুক্তিযুদ্ধের সময় এ উপজেলা ৯নং সেক্টরের অধীন ছিল। এখানে ৯নং সাব-সেক্টর হেডকোয়ার্টার স্থাপিত হয়েছিল এবং এখান থেকেই মুক্তিবাহিনী ও মুজিববাহিনীর অধিকাংশ অভিযান পরিচালিত হতো। স্থানীয়ভাবে এ ইউনিয়নো ঝিলে ঘাটা গ্রামে ও বাগলি ইউনিয়নের বামিয়া গ্রামে দুইটি ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। এই ক্যাম্প দুইটির নাম ছিল শহীদ নারায়ণ ক্যাম্প এবং সোহারওয়ার্দী ক্যাম্প। আহত মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে ডাঃ রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে জায়গীরমহলে গঠিত গোপন চিকিৎসা কেন্দ্রটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচিহ্ন বধ্যভূমি ১ (কয়রা ৪ নং লঞ্চঘাট এলাকায় মড়িঘাটা)।
প্রশাসনিক এলাকা
কয়রায় রয়েছে ৭টি ইউনিয়ন, ৭২টি মৌজা/মহল্লা এবং ১৩১ টি গ্রাম। ইউনিয়নগুলি হল:
জনসংখ্যার উপাত্ত
১৯৯১ সালের বাংলাদেশের আদমশুমারি এর হিসাব অনুযায়ী, কয়রার ১৬৫.৪৭৩ জনসংখ্যা রয়েছে। পুরুষদের জনসংখ্যার ৪৯.৬৮% এবং নারী ৫০.৩২%। এই উপজেলার আঠার বছর পর্যন্ত জনসংখ্যা ৮০.৮৩০ হয়। কয়রায় গড় সাক্ষরতার হার ৭২.২%(৭+ বছর) রয়েছে এবং জাতীয় গড় শিক্ষিত ৭২.২%।[2]
নদ-নদী
কয়রা উপজেলায় রয়েছে অনেকগুলো নদী। এখানকার নদীগুলো হচ্ছে শিবসা নদী, পশুর নদী, বল নদী ও অর্পণগাছিয়া নদী।[3][4]
স্বাস্থ্য
স্বাস্থ্যকেন্দ্র হাসপাতাল ১, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১, দাতব্য চিকিৎসালয় ১, পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ২, ক্লিনিক ৮। পানীয়জলের উৎস:- নলকূপ ৪৩.৮২%, ট্যাপ ১.০৮%, পুকুর ৫৪.৯৭% এবং অন্যান্য ০.১৩%। এ উপজেলায় ১৯৯ টি অগভীর নলকূপের পানিতে মাত্রাতিরিক্ত আর্সেনিকের উপস্থিতি প্রমাণিত হয়েছে। স্যানিটেশন ব্যবস্থা:-- এ উপজেলার ৩০.৯৭% (গ্রামে ৩২.৪৩% এবং শহরে ৭.৩৬%) পরিবার স্বাস্থ্যকর এবং ৫৯.৮ু% (গ্রামে ৫৮.০৩% এবং শহরে ৮৮.২৯%) পরিবার অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ব্যবহার করে। ৯.২৪% পরিবারের কোনো ল্যাট্রিন সুবিধা নেই।
শিক্ষা
শিক্ষার হার, গড় হার ৩২.৪%; পুরুষ ৪৩.৬%, মহিলা ২১.৪%। কলেজ ৪, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ৩৫, প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৩৭, কমিউনিটি বিদ্যালয় ১১, স্যাটেলাইট বিদ্যালয় ৯, মাদ্রাসা ২৭। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: কয়রা সরকারি মহিলা কলেজ (১৯৯৬)। কপোতাক্ষ মহাবিদ্যালয় ৷ খান সাহেব কোমর উদ্দিন কলেজ ৷ হড্ডা পাবলিক কলেজ ৷ বেদকাশী কলেজিয়েট স্কুল ৷
কৃষি
কয়রার অর্থনীতি মূলত কৃষিনির্ভর। এখানকার অধিকাংশ জমি এক ফসলি। শুধু মাত্র বর্ষা মৌসুমে চাষ হয়। তাছাড়া বিস্তীর্ণ এলাকায় মাছের, প্রধানত চিংড়ি, চাষ হয়। কৃষিভূমির মালিকানা ভূমিমালিক ৬২.৭৬%, ভূমিহীন ৩৭.২৪%। শহরে ৬৩.৫১% এবং গ্রামে ৫০.৭৪% পরিবারের কৃষিজমি রয়েছে। প্রধান কৃষি ফসল ধান, আলু, শাকসবজি। বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় ফসলাদি তিল, তিসি, কাউন, আখ। প্রধান ফল-ফলাদি: আম, জাম, কলা, কাঁঠাল, নারিকেল, পেঁপে, সুপারি, তরমুজ, লিচু, পেয়ারা, জামরুল, লেবু, ।
অর্থনীতি
এলাকার জনগোষ্ঠীর বড় একটা অংশ সুন্দরবনের উপর প্রত্যক্ষভাবে নির্ভরশীল। সুন্দরবন থেকে বছর জুড়ে কাঠ, মাছ, মধু আহরণ অব্যহত থাকে। শিক্ষিত শ্রেনী চাকরি করে। অধিকাংশ লোনা পানির জমিতে ছিঁড়িয়া চাষ করা হয় ৷ মৎস্য খামার বা চিংড়ি ঘের ৩১৩৮, পোনা উৎপাদন খামার ৫, চিংড়ি ডিপো ২৭৩, নার্সারি ৬।
যোগাযোগ
যোগাযোগ বিশেষত্ব পাকারাস্তা ২১ কিমি, আধা-পাকারাস্তা ৮০ কিমি, কাঁচারাস্তা ১৪২ কিমি
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- শহীদ এম এ গফুর
- কবি এবাদুল্লাহ
দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা
- বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী সুন্দরবন
- বড়বাড়ী রাজবাড়ি
- মসজিদকুঁড় মসজিদ
- কাছারী বাড়ি বটবৃক্ষ
- খালাস খাঁ দিঘী
বিবিধ
হাট( বাজার)
- হুগলা হাট
- আমাদি হাট
- ঘড়িলাল হাট
- সুতার হাট
- গুগরোকাটি হাট
- খোড়লকাটি হাট
- জোরসিং বাজার
এছাড়া এখানে বিভিন্ন মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে দক্ষিণ বেদকাশি বনবিবির মেলা, পদ্মপুকুর রথ মেলা, হরিহরপুর রথ মেলা উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বিলুপ্ত বা বিলুপ্তপ্রায় সনাতন বাহন পালকি, ঘোড়া ও গরুর গাড়ি এই অঞ্চলে বহুল প্রচলিত।
এছাড়া এখানে বিভিন্ন শিল্প ও কল-কারখানা গড়ে উঠছে। এর মধ্যে চাল কল, তেল কল, ময়দা কল, কাঠ চেরাই কল, বরফ কল ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
- বাংলাদেশ বাংলাপিডিয়া (২৭ জুলাই ২০১৪)। "কয়রা_উপজেলা"। http://bn.banglapedia.org। বাংলাপিডিয়া। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৬।
|ওয়েবসাইট=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য) - "Population Census Wing, BBS."। ২০০৫-০৩-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০২-১৮। অজানা প্যারামিটার
|1=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - ড. অশোক বিশ্বাস, বাংলাদেশের নদীকোষ, গতিধারা, ঢাকা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃষ্ঠা ৩৮৯, আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৯৪৫-১৭-৯।
- মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক (ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি। ঢাকা: কথাপ্রকাশ। পৃষ্ঠা ৬০৯। আইএসবিএন 984-70120-0436-4।