দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা
দেওয়ানগঞ্জ বাংলাদেশের জামালপুর জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
দেওয়ানগঞ্জ | |
---|---|
উপজেলা | |
![]() ![]() দেওয়ানগঞ্জ | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°৮′৩০.১২″ উত্তর ৮৯°৪৬′৫৯.৮৮″ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | ময়মনসিংহ বিভাগ |
জেলা | জামালপুর জেলা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ০৩ নভেম্বর ১৯৮৩ |
আয়তন | |
• মোট | ২৬৬.৫৯ কিমি২ (১০২.৯৩ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২,৫৮,১৩৩ |
• জনঘনত্ব | ৯৭০/কিমি২ (২৫০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৩২.০৫% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ২০৩০ ![]() |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৩০ ৩৯ ১৫ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
ভৌগলিক পরিচিতি
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার অবস্থান ২৫°০৬´ থেকে ২৫°২৬´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°৪০´ থেকে ৮৯°৫১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ। উত্তরে কুড়িগ্রাম জেলার চর রাজিবপুর উপজেলা, দক্ষিণে ইসলামপুর উপজেলা, পূর্বে বকশীগঞ্জ উপজেলা ও ভারতের মেঘালয় রাজ্য, পশ্চিমে গাইবান্ধা সদর উপজেলা ও সাঘাটা উপজেলা অবস্থিত। [1]
উপজেলার মোট আয়তন ২৬৬.৫৯ বর্গ কিলোমিটার। প্রধান নদ-নদী পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা।
প্রশাসনিক এলাকা
- পৌরসভাঃ ১ টি - দেওয়ানগঞ্জ পৌরসভা
- ইউনিয়নঃ ০৮ টি -
- বাহাদুরাবাদ ইউনিয়ন
- চর আম খাওয়া ইউনিয়ন
- চিকাজানী ইউনিয়ন
- চুকাইবাড়ি ইউনিয়ন
- ডাংধরা ইউনিয়ন
- দেওয়ানগঞ্জ ইউনিয়ন
- হাতিভাঙ্গা ইউনিয়ন
- পার-রামরামপুর ইউনিয়ন
ইতিহাস
_%E0%A6%8F%E0%A6%B0_%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0_(%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B6_%E0%A6%A5%E0%A7%87%E0%A6%95%E0%A7%87).jpg)
ব্রিটিশ শাসনামলে তৎকালীন রঙ্গপুরের সাথে ঢাকা এবং দেশের পূর্বের জেলা গুলোর সাথে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য দেওয়ানগঞ্জ উপজেলাতে রেলপথ এবং বিশেষ নৌ-ঘাট (বাহাদুরাবাদ ফেরিঘাট[2]) স্থাপন করা হয়। ১৮৭৪ সালেই দেওয়ানগঞ্জ থানা গঠিত হয় এবং ১৯৮৩ সালে এটি উপজেলার মর্যাদা লাভ করে।
_%E0%A6%8F%E0%A6%B0_%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B0.jpg)
অধিকাংশের মতে দেওয়ানগঞ্জের নামকরণ করা হয়েছে হযরত দেওয়ান শাহ (রহঃ) নামক জনৈক সুফি সাধকের নামে। যার মাজার শহরের কেন্দ্রে এখনো বর্তমান। তিনি অত্র অঞ্চলে ইসলাম ধর্ম প্রচার করেন। পূর্বে এর নাম ছিল পদ্দত নগর। নামকরণের আরেকটি মত প্রচলিত আছে যে, এখানে দেওয়ান হজরত শাহ জালাল (রহঃ) এবং দেওয়ান হজরত শাহ কামাল (রহঃ) এখানে বেশ কিছুদিন অবস্থান করায় এই স্থানের নাম হয় 'দুই দেওয়ানের গঞ্জ' এবং পরবর্তীতে 'দেওয়ানগঞ্জ'[3]।
স্বাধীনতা যুদ্ধে দেওয়ানগঞ্জ
মুক্তিযুদ্ধের সময় দেওয়ানগঞ্জকে ১১ নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ১১ সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন যথাক্রমে কর্ণেল তাহের ও জেনারেল জিয়াউর রহমান। উইং কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান[4] প্রথমে উপ-সেক্টর কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন এবং পরবর্তীতে ১৯৭১-এর ৩ নভেম্বর থেকে সেক্টরের কমান্ডারের দায়িত্ব লাভ করেন। ১৯৭১ সালের ১২ই মার্চ বেলতলী নামক বাজারে দেওয়ানগঞ্জের মধ্যে প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়। পতাকা উত্তোলন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন হাবীব এবং শহীদ আনোয়ারুল আজিম ছানা। তাদের পতাকা উত্তোলনের ছবি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর কাছে পৌঁছালে আনোয়ারুল আজিম ছানা কে পাক বাহিনী গ্রেপ্তার করে এবং অমানুষিক নির্যাতন করে হত্যা করে। আনোয়ারুল আজিম ছানা এই অঞ্চলের প্রথম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। [5] মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই পাক বাহিনীরা বাহাদুরাবাদ ঘাট দখলে নেয়। মুক্তিযোদ্ধারা কাঠারবিল, সানন্দাবাড়ি সহ বেশ কিছু স্থানে ক্যাম্প স্থাপন করে এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সবাইকে যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ এবং দক্ষ করে তোলে। এসময় প্রায় ১০০০ মুক্তিযোদ্ধা চর হাতিভাঙ্গা নামক স্থানে মুক্তিযোদ্ধা লেঃ শামসুল আলমের নেতৃত্বে নিয়জিত ছিলেন। তারা জামালপুরের সাথে পাক বাহিনীর ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা অকার্যকর করার জন্য নভেম্বর মাসের শেষ দিকে একটি সফল অপারেশনে অংশগ্রহণ করেন[6]। এতে ৯ ডিসেম্বর দেওয়ানগঞ্জ এবং ১১ ডিসেম্বর জামালপুর জেলা শত্রুমুক্ত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের সময় দেওয়ানগঞ্জ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয় সহ বিভিন্ন স্থাপনা পাক বাহিনীর আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়[7]। দেওয়ানগঞ্জ রেলস্টেশনের লোকোশেড, রেলস্টেশন সংলগ্ন জিআরপি থানা, আলিয়া মাদ্রাসা, জিলবাংলা সুগার মিলস্ লিমিটেড, দেওয়ানগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ, কাঠারবিলের গয়েরডোবা, ফারাজীপাড়া, পুরাতন বাহাদুরাবাদঘাটে এ সব স্থানে পাকহানাদার বাহিনীর নির্যাতনী ক্যাম্প ছিল[8] ।
- বাহাদুরাবাদ ফেরিঘাট বধ্যভূমি
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পাক হানাদার বাহিনী বাহাদুরাবাদ ঘাটে ব্যপক গণহত্যা চালায়। অসংখ্য নিরীহ, সাধারণ মানুষকে এখানে এনে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের ধরে এনে নির্মম শাস্তি দেওয়ার জন্য এখানে ছিল টর্চার সেল[9]। রেল শ্রমিক নেতা জয়নাল আবেদীন কে ১৯৭১ সালে ১০মে রাতে দেওয়ানগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন থেকে ধরে নিয়ে বাহাদুরাবাদ ঘাটে গুলি করে যমুনা নদীতে লাশ ভাসিয়ে দেয়।
- দেওয়ানগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন টর্চার সেল
১৯৭১ সালের ১১ই এপ্রিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান রেলওয়েতে কর্মরত শহীদ তোফানো শেখ কে চোখ বেঁধে, টেনে-হেঁচড়ে স্টেশনে নিয়ে আসে। পরে স্টেশনের জ্বলন্ত কয়লার ইঞ্জিনের আগুনে নিক্ষেপ করে ঢাকনার মুখ বন্ধ করে দিয়ে তাকে হত্যা করে পাক বাহিনী[10]।
বাহাদুরাবাদ ঘাটের যুদ্ধ

ব্রিটিশ শাসনামল থেকেই দেওয়ানগঞ্জের বাহাদুরাবাদ ঘাট ছিল যমুনা নদীর দুই পাশের জেলা গুলোর মধ্যে যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম। এখান থেকে রেল ও সড়ক পথে ময়মনসিংহ এবং ঢাকা সহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলে যাতায়াত সুবিধা চালু ছিল। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতেই পাকিস্তানি বাহিনীর ৩১ বেলুচ রেজিমেন্ট দেওয়ানগঞ্জ দখলে নেয়। এখান থেকে বৃহত্তর রংপুর এবং বগুড়া সহ পাশ্ববর্তী জেলা গুলোতে পাকিস্তানি সৈন্য এবং রসদ আনা নেওয়া করত। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাহাদুরাবাদ ঘাট দখল করা আবশ্যকীয় হয়ে যায়। ১৯৭১ সালের ৩০ জুলাই বাহাদুরাবাদ ঘাটে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাকবাহিনীর লড়াই শুরু হয়। লড়াইয়ের তৃতীয় দিনে মুক্তিযোদ্ধারা জামালপুরের সাথে বাহাদুরাবাদ ঘাটের রেল যোগাযোগ বন্ধ করে দেন। বাহাদুরাবাদ ঘাট পুনুরুদ্ধার এর মাধ্যমে পাকিস্তানি বাহিনীকে পর্যদুস্ত করা বেশ সহজ হয়ে পড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য।
জনসংখ্যার উপাত্ত
- মোট জনসংখ্যা ২,৫৮,১৩৩ জন(প্রায়)
- পুরুষ- ১,২৬,৬২৩ জন(প্রায়)
- মহিলা- ১,৩১,৫১০ জন(প্রায়)
শিক্ষা
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় ২০০ এর অধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
- গুরুত্বপূর্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহঃ
- দেওয়ানগঞ্জ এ. কে. মেমোরিয়াল কলেজ (প্রতিষ্ঠাকাল-১৯৭০)
- দেওয়ানগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় (প্রতিষ্ঠাকাল-১৯১৯)
- দেওয়ানগঞ্জ সরকারী ভোকেশনাল স্কুল এন্ড কলেজ
- দেওয়ানগঞ্জ কামিল মাদ্রাসা
অর্থনীতি
অর্থনৈতিক ভাবে এই অঞ্চল অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এর জনগোষ্ঠীর আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৬৮.৪৯%, অকৃষি শ্রমিক ৫.২৮%, শিল্প ০.২৭%, ব্যবসা ৯.০৭%, পরিবহন ও যোগাযোগ ১.৭৫%, চাকরি ৪.৯৪%, নির্মাণ ০.৮২%, ধর্মীয় সেবা ০.১৭%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.০৮% এবং অন্যান্য ৯.১৩%[11]। মূলত এখানে কৃষি ভিত্তিক অর্থনীতি বিরাজমান।
এখানকার প্রধান কৃষি ফসল ধান, পাট, ভুট্টা, বেগুন[12], মরিচ, গম, সরিষা, আখ, আলু, টমেটো, ছোলা, মসুর ডাল, শাকসবজি [13]। তাছাড়া এখানকার চরাঞ্চল গুলোতে প্রচুর চিনাবাদাম এবং কাউন এর চাষ হয়। এছাড়া রপ্তানির উদ্দেশ্যে এখানে প্রচুর তরমুজ, ফুটি এবং মিষ্টি কুমড়ার চাষ হয়। এখানে একটি চিনিকল অবস্থিত যা জিলবাংলা সুগার মিলস্ লিমিটেড নামে পরিচিত।

দেওয়ানগঞ্জে বেশ কিছু তেলকল, চালকল, আইসক্রিম কারখানা রয়েছে। বেশ কিছু মানুষ মৃৎশিল্প, হস্তশিল্প, বাঁশ, বেত ও কাঠের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছে যেসব পণ্য গুলো দেশ এবং দেশের বাইরেও রপ্তানি হচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এখানে বেশ কিছু কল-কারখানা গড়ে উঠছে।
- হাট-বাজার
দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় উল্লেখযোগ্য কিছু বড় হাট রয়েছে এদের মধ্যে সানন্দবাড়ী বাজার, তারাটিয়া বাজার, কাঠারবিল বাজার, ঝালরচর বাজার, দেওয়ানগঞ্জ বাজার, খড়মা নতুন বাজার, মিতালী বাজার, ডিগ্রিচর বাজার,বাঘারচর বাজার ইত্যাদি।
নদ-নদী
পুরাতন ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা এখানকার প্রধান নদ-নদী। প্রতিবছর প্রচুর মাছ সংগ্রহ করা হয় নদী গুলো থেকে। কিছু সংখ্যক পরিবার মৎস্য আহরণ এবং নৌকা বেঁয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। তাছাড়া বেশ কিছু বড় বিল রয়েছে যেগুলো মৎস্য, কৃষি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যের আধার। এগুলোর মধ্যে সাপমারী বিল, কাঠার বিল, তিলথুবা বিল ও পাকিরের বিল উল্লেখযোগ্য।

বর্ষাকালে প্লাবিত থাকে এমন নিচু জমি এবং প্রচুর জলাশয় রয়েছে এখানে। বছরের অন্যান্য সময়ে কৃষি কাজ চললেও বর্ষাকালে এখানে প্রচুর পানিফলের চাষ হয়। এগুলো ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে রপ্তানি হয়। বর্তমানে মহাবিপন্ন তালিকাভুক্ত এই জলজ ফসল সমগ্র দেশের মধ্যে প্রাধনত এই অঞ্চলেই চাষ হচ্ছে[14]।
দর্শনীয় স্থান

- হযরত দেওয়ান শাহ (রহঃ) এর মাজার
- জিলবাংলা সুগার মিলস্ লিমিটেড
- জিঞ্জিরাম সেতু (সীমান্তবর্তী সেতু)
- এরশাদ গার্ডেন
- ডিগ্রিরচর মাজার
- পুরাতন শ্মশানঘাটি
- দেওয়ানগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন
- বঙ্গে ওলী হযরত মোস্তফা নগরী (রহঃ) এর মাজার
- মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি বিজড়িত বাহাদুরাবাদ ঘাট
- ভাসমান সেতু (থানা মোড়)
- মাদারের চর সেতু
- চিকাজানী প্রাচীন জামে মসজিদ
- সাহাবাড়ীর মন্দির[15]
- মহারানী ব্রীজ এবং দুধচান্দের মাজার[16]
- থানা মোড়ের ভাসমান সেতু
- ভাসমান সেতু, দেওয়ানগঞ্জ
- প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ১
কৃতী ব্যক্তিত্ব

- শহীদ আনোয়ারুল আজিম ছানা, মুক্তিযুদ্ধে বৃহত্তর জামালপুরের প্রথম শহীদ মুক্তিযোদ্ধা
- ওস্তাদ ফজলুল হক,প্রখ্যাত শাস্ত্রীয় সঙ্গীত গুরু(যিনি ঠুমরী গানের জন্য উপমহাদেশে বিখ্যাত)
- হারুন হাবীব, প্রখ্যাত সাংবাদিক,সাহিত্যিক এবং গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা, ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রাপ্ত [17]
- কর্নেল মোঃ নূরুল আজীম, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মনোবিজ্ঞানী, যুক্তরাজ্যের "আন্তর্জাতিক বায়োগ্রাফিক্যাল সেন্টার" তাকে একবিংশ শতাব্দীর বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী হিসেবে অভিহিত করেছে[18]
- মরহুম আব্দুল করিম, (১৯৪৮ সালে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের স্পিকারের দায়িত্ব পালন করেন)
- এম. রশিদুজ্জামান মিল্লাত, (সাবেক সংসদ সদস্য) আধুনিক দেওয়ানগঞ্জের রূপকার
- আবুল কালাম আজাদ, (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এবং সমাজসেবী)
- জগলুল হায়দার, (আধুনিক বাংলা অণুকাব্য ও বিজ্ঞান ছড়ার জনক)[19]
- আনোয়ার হোসেন আকন্দ, (বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা তথ্য সংগ্রাহক)[20]
- ড.বাহলুল হায়দার (বিশিষ্ট তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, মাইক্রোসফট হেডকোয়ার্টার, আমেরিকায় কর্মরত)
- এ জেড এম আকরামুল হক (বিশিষ্ট যন্ত্র প্রকৌশলী, শিল্প উদ্যোক্তা এবং স্বনামধন্য ব্যবসায়ী)[21]
তথ্যসূত্র
- "দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা-বাংলা পিডিয়া"। ৫ এপ্রিল ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৯।
- "বাহাদুরাবাদ ফেরিঘাটে সেতু চাই-দৈনিক প্রথম আলো"।
- "দেওয়ানগঞ্জের নামকরণ- দৈনিক জামালপুর বার্তা"।
- "মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার এম হামিদুল্লাহ খানের ইন্তিকাল- দৈনিক সংগ্রাম"।
- "হারুন হাবীবের কলাম- ঢাকা টাইমস"।
- বাংলাদেশের_স্বাধীনতা_যুদ্ধ_দলিলপত্র_(দশম_খণ্ড) পাতা-৪৮৭
- "মুক্তিযুদ্ধে মেলান্দহ"।
- "মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যার চিহ্নগুলো আজও অরক্ষিত- দৈনিক ইত্তেফাক"।
- মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সংগৃহীত তথ্য সূত্রঃ যুদ্ধাপরাধ গণহত্যা ও বিচারের অন্বেষণ – ডা. এম এ হাসান;পৃষ্ঠা- ৩৭১
- "দেওয়ানগঞ্জের তোফানো-জয়নাল আজো পায়নি শহীদের স্বীকৃতি- দৈনিক ইত্তেফাক"।
- দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা সাংস্কৃতিক সমীক্ষা প্রতিবেদন ২০০৭
- "দেওয়ানগঞ্জে বেগুনের বাম্পার ফলন- দৈনিক ভোরের বাংলা"।
- "দেওয়ানগঞ্জে মাঠ জুরে সরিষার বাম্পার ফলন- Daily CTG Post"।
- "'পানিফল' নদীভাঙা মানুষের 'ভাগ্যের কল'- রাইজিংবিডি"।
- "খড়মা মধ্যপাড়া সাহাবাড়ীর মন্দির"।
- "হাতীভাঙ্গা ইউনিয়নের দর্শনীয় স্থান"।
- "কাঁধে অস্ত্র হাতে ক্যামেরা নিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন হারুন হাবীব"।
- "কর্নেল নুরুল আজিম-বায়োগ্রাফি"।
- "জগলুল হায়দার-কালজয়ী"।
- "আনোয়ার হোসেনের খবরের সংগ্রহশালা-সাংবাদিক আব্দুল আজিজ,দৈনিক প্রথম আলো"।
- "Premier Leasing re-elects chairmen of EC-The Financial Express"।