জাতীয় সংসদের স্পিকার
সভাধ্যক্ষ বা স্পিকার হলেন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের সভা পরিচালক বা প্রিসাইডিং অফিসার।[1] তার ভূমিকা অন্যান্য দেশের ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের সরকারে স্পিকারের ভূমিকার সমতুল্য।
জাতীয় সংসদের স্পিকারের স্পিকার
জাতীয় সংসদের স্পিকার জাতীয় সংসদের সভাধ্যক্ষ | |
---|---|
![]() জাতীয় সংসদের সীল মোহর | |
![]() জাতীয় সংসদের পতাকা | |
সম্বোধনরীতি | মাননীয় |
নিয়োগকর্তা | জাতীয় সংসদের সদস্যবৃন্দ |
উদ্বোধনী ধারক | শাহ আব্দুল হামিদ |
গঠন | ১০ এপ্রিল ১৯৭২ |
ডেপুটি | ফজলে রাব্বি মিয়া |
ওয়েবসাইট | www |
ক্ষমতা ও কাজ
সভাধ্যক্ষ সংসদ অধিবেশনের কাজকর্ম পরিচালনা করেন। তিনি সভার নিয়মশৃঙ্খলা রক্ষা করেন। কোনো সদস্য নিয়মবহির্ভূত আচরণ করলে তাকে সভাধ্যক্ষবরখাস্ত করতে পারেন। তিনি অনাস্থা প্রস্তাব, মুলতুবি প্রস্তাব, নিন্দা প্রস্তাব ও নিয়মানুযায়ী দৃষ্টি-আকর্ষণী বিজ্ঞপ্তি সহ বিভিন্ন প্রস্তাব উত্থাপনের অনুমতি দেন। অধিবেশনে কোন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে তাও সভাধ্যক্ষ স্থির করেন।
তথ্যসূত্র
- জাতীয় সংসদ বাংলাপিডিয়া
বহিঃসংযোগ
- স্পীকারের সংক্ষিপ্ত জীবনী জাতীয় সংসদ
This article is issued from
Wikipedia.
The text is licensed under Creative
Commons - Attribution - Sharealike.
Additional terms may apply for the media files.