বাংলাদেশের পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা
বাংলাদেশের পানি সরবরাহ ও পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য ও চ্যালেঞ্জ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়েছে।২০০৪ সালে দেশের জনসংখ্যার ৯৮ ভাগ উন্নত পানি সরবরাহ উৎসের সাথে যুক্ত ছিল।নিম্ন উর্পাজন দেশের জন্য এটি খুব বড় উচ্চতা।বিদেশি দাতাদের আর্থিক সমর্থন দিয়ে হাতকল নির্মাণের মাধ্যমে এটি ব্যাপকভাবে অর্জন করা হয়েছে।কিন্তু ১৯৯৩ সালে আবিষ্কৃত হয় যে ভূতলের পানি যার ৯৭ ভাগ গ্রাম্য মানুষের পানীয় জলের উৎস এবং শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ আংশ জনগণের, বিভিন্ন প্রাকৃতিক ভাবে আর্সেনিক দূষণের স্বীকার।এটি ধীরে ধীরে আবির্ভূত হয় যে দেশের ৭০ মিলিয়ন জনগণ যে পানি পান করে তা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মূলনীতি ১০ মাইক্রোগ্রাম আর্সেনিক প্রতি লিটার এর মাত্রা অতিক্রম করে এবং ৩০ মিলিয়ন জনগণ যে পানি পান করে তা সরবরাহ করে বাংলাদেশের জাতীয় মানদন্ড ৫০ মাইক্রোগ্রাম প্রতি লিটার এর থেকেও বেশি, ফলাফল দীর্ঘস্থায়ী আর্সেনিক বিষক্রিয়া।অপরপক্ষে উপরিভাগের পানি সাধারণত দূষিত এবং শোধন প্রয়োজন।আর্সেনিক দূষণকে বিবেচনায় নিলে দেখা যায় যে, ২০০৪ সালেও দেশের জনসংখ্যার ৭৪ ভার আর্সেনিক মুক্ত পানীয় জল পান করে।আরেকটি প্রতিযোগিতা হলো কম খরচ উদ্ধার কারন কম শুল্ক এবং অর্থনীতিক দক্ষতার অভাব, বিশেষত শহর গুলোতে যেখানে পানি বিক্রি করা আয় পরিচালনা খরচ বহন করতে সক্ষম হয় না।গ্রাম্য এলাকাগুলোতে গ্রাহক ৩৪ ভাগ বিনিয়োগ খরচ এ অবদান রাখে এবং পাইপ পানি প্রণালী পল্লী উন্নায়ন একাডেমি সমর্থিত কমপক্ষে পরিচালনা খরচ উদ্ধার করে ।
পয়নিস্কাশন ব্যবস্থা এর নিজের কিছু সমস্যার সম্মুখীন হয়, আনুমানিক ৫৬ ভাগ গনগণের পর্যাপ্ত পয়ঃনিস্কাশন সুবিধা ছিল ২০১০ সালে। একটি নতুন দিক উন্মোচিত হয় গ্রামীণ পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা উন্নায়ন করার জন্য সম্প্রদায় চালিত সম্পুর্ণ পয়ঃনিস্কাশন ধারনা সর্ব প্রথমে বাংলাদেশে চালু হয়, ২০০০ সাল থেকে পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা বৃদ্ধি করার জন্য এর অবদান অনন্য।