নিয়ামতপুর উপজেলা
নিয়ামতপুর বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা।
নিয়ামতপুর | |
---|---|
উপজেলা | |
![]() | |
![]() ![]() নিয়ামতপুর | |
স্থানাঙ্ক: ২৪°৫১′৩৬″ উত্তর ৮৮°৩৪′৯″ পূর্ব ![]() | |
দেশ | ![]() |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | নওগাঁ জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ৪৪৯.১০ কিমি২ (১৭৩.৪০ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (১৯৯১) | |
• মোট | ১,৯৩,১৯৭ |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৬৪ ৬৯ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ![]() |
অবস্থান
উত্তরে নওগাঁ জেলার পোরশা উপজেলা, পূর্বে মান্দা উপজেলা ও মহাদেবপুর উপজেলা, দক্ষিণে রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলা এবং পশ্চিমে গোমস্তাপুর উপজেলা ও নাচোল উপজেলা।
প্রশাসনিক এলাকা
এই উপজেলার ইউনিয়ন সমূহ হচ্ছে -
- হাজীনগর ইউনিয়ন,
- চন্দননগর ইউনিয়ন,
- ভাবিচা ইউনিয়ন,
- নিয়ামতপুর ইউনিয়ন,
- রসুলপুর ইউনিয়ন,
- পাঁড়ইল ইউনিয়ন,
- শ্রীমন্তপুর ইউনিয়ন,
- বাহাদুরপুর ইউনিয়ন
ইতিহাস
গৌড় বাংলার রাজধানী থাকাকালীন সময়ে সেখানে মহামারী দেখা দিলে সেই এলাকা হতে বহু লোক ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে বিভিন্ন দিকে পালিয়ে যায়। সেই সময় একটি পরিবার বর্তমানে নিয়ামতপুর উপজেলার নিয়ামতপুর গ্রামে এসে বসবাস আরম্ভ করে । তখন এই স্থানের নাম ছিল হোকমাডাংগা । কথিত আছে যে, জনৈক ধর্মপ্রাণ দরবেশ ব্যক্তি এই হোকমাডাংগায় আগমণ করলে নিয়ামতপুরের আদিপুরুষগণ নজর নিয়ামত ও বিভিন খাদ্য সামগ্রী তার সন্মার্থে তৌহফা হিসেবে পেশ করেন। ভোগের রসনা সামগ্রী দেখে তিনি অত্যন্ত খুশি হন এবং বলেন যে, যেখানে আল্লাহ পাক এত নিয়ামত দান করেছেন সেই স্থানের নাম সুন্দর হওয়া দরকার। তাই তিনি হোকমাডাংগার পরিবর্তে স্থানটির নাম করণ করেন নিয়ামতপুর।[1]
জনসংখ্যার উপাত্ত
ঐতিহাসিক নিদর্শন ও ঐতিহ্য
- ছাতড়া বিল
- নিমদিঘী ব্রুজ
- ধর্মপুর ঐতিহাসিক মসজিদ
- শালবন (শালবাড়ি)
- রাস্তার দু পাশে দৃষ্টিনন্দন তালগাছের সারি (ঘুঘুডাঙ্গা)
- শিবপুর বারোয়ারী দূর্গা মন্দির
- বেলগাপুরের প্রাচীন বটবৃক্ষ
- কুমরইল ফুটবল মাঠ
শিক্ষা
অর্থনীতি
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- সাধন চন্দ্র মজুমদার এম পি
বিবিধ
তথ্যসূত্র
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে নিয়ামতপুর উপজেলান্দা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জুলাই ২০১৪।