ক্ষেতলাল উপজেলা
ক্ষেতলাল উপজেলা বাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার একটি প্রশাসনিক এলাকা।
ক্ষেতলাল | |
---|---|
উপজেলা | |
ক্ষেতলাল | |
স্থানাঙ্ক: ২৫°১′ উত্তর ৮৯°৮′ পূর্ব | |
দেশ | |
বিভাগ | রাজশাহী বিভাগ |
জেলা | জয়পুরহাট জেলা |
আয়তন | |
• মোট | ১৪২.৬ কিমি২ (৫৫.১ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ১,১৫,৮৭১[1] |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ৫০ ৩৮ ৬১ |
ওয়েবসাইট | প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট |
অবস্থান ও আয়তন
এই উপজেলার উত্তরে পাঁচবিবি উপজেলা, পূর্বে কালাই উপজেলা ও বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলা, দক্ষিণে আক্কেলপুর উপজেলা ও বগুড়া জেলার দুপচাঁচিয়া উপজেলা ও পশ্চিমে জয়পুরহাট সদর উপজেলা[1]
ইতিহাস
১৭৯৩ সালে ক্ষেতলাল অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।[2]
ভৌগোলিক উপাত্ত
ভাষা ও সংষ্কৃতি
সবাই বাংলা ভাষায় কথা বলে। অত্র ইউনিয়নের অধিকাংশই মুসলিম, তবে কিছু সংখ্যক হিন্দু ধর্মাবলম্বীর লোকও রয়েছে।
প্রশাসনিক এলাকা
ইউনিয়ন সমূহ
- আলমপুর ইউনিয়ন
- তুলশীগংগা ইউনিয়ন (অবলুপ্ত ক্ষেতলাল সদর)
- বড়তারা ইউনিয়ন
- বড়াইল ইউনিয়ন
- মামুদপুর ইউনিয়ন [3]
স্বাস্থ্য
শিক্ষা
মাধ্যমিক শিক্ষায় মেয়েরা এগিয়ে আছে।
কৃষি
এখানে প্রচুর পরিমাণ আলু ও ধান উৎপাদিত হয়। এই থানায় উৎপাদিত ফসল অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখে।
অর্থনীতি
সারা বাংলাদেশের প্রায় এক তৃতীয়াংশ আলুর চাহিদা এখান থেকে যোগান দেওয়া হয়ে থাকে।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
কৃতি ব্যক্তিত্ব
দর্শনীয় স্থান ও স্থাপনা
১. হিন্দা মসজিদ ২.আছরাঙ্গা দিঘী ৩. বিলের ঘাট(রাখালীয়া ব্রীজ) ৪. উপজেলা চত্বর ৫. বিনাই বড়াইল ধানের ক্ষেত তুলসিগঙ্গা ও হারাবতি নদী
বিবিধ
আরও দেখুন
তথ্যসুত্র
- "এক নজরে ক্ষেতলাল"। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। জুন ২০১৪। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪।
- ধনঞ্জয় রায়, দিনাজপুর জেলার ইতিহাস, কে পি বাগচী অ্যান্ড কোম্পানি কলকাতা, প্রথম প্রকাশ ২০০৬, পৃষ্ঠা ২১১
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "ইউনিয়ন সমূহ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১৪।