সাপাহার উপজেলা

সাপাহার বাংলাদেশের নওগাঁ জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা

সাপাহার
উপজেলা
এক নজরে সাপাহার
ডাকনাম: সাপহার
সাপাহার
বাংলাদেশে সাপাহার উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৫°৭′ উত্তর ৮৮°৩৫′ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগরাজশাহী বিভাগ
জেলানওগাঁ জেলা
সাপাহার থানা২জুলাই ১৯৮৩ সাল
আয়তন
  মোট২৪৪.৪৯ কিমি (৯৪.৪০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০১১)
  মোট১,৪৯,০৯৬[1]
সাক্ষরতার হার
  মোট৪২.২%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৬৫৬০
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
৫০ ৬৪ ৮৬
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

অবস্থান

সাপাহার, রাজশাহী বিভাগের মধ্যে নওগাঁ জেলার একটি উপজেলা। সাপাহার এর অবস্থান ২৫.১২৫০° উত্তর ৮৮.৫৮১৯° পূর্ব। মোট আয়তন ২৪৪,৪৯ বর্গ কিলোমিটার। সাপাহার উপজেলার উত্তরে ভারত, পূর্বে পত্নীতলা উপজেলা ,দক্ষিণে পোরশা উপজেলা এবং পশ্চিমে ভারত। প্রধান নদী পুনর্ভবা এবং জবাই বিল উল্লেখযোগ্য। বর্তমনে জবাই বিলের শাখাতে নির্মিত পাহাড়ীপুকুর ব্রিজ ব্যাপক আকারে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এবং এটি সাপাহার থানার একটি দর্শনীয় স্থান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা ও সময়সীমা

সাপাহার উপজেলা হচ্ছে একটি মানসম্মত উপজেলা। এ উপজেলায় যোগাযোগের ব্যবস্থা অত্যন্ত সুদুর প্রসারী। নওগাঁ হতে ৬০ কিঃমিঃ পশ্চিমে এ উপজেলা অবস্থিত । পাকা রাস্তা সংলগ্ন উপজেলা পরিষদ ক্যাম্পাস।

প্রশাসনিক এলাকা

আয়তন ও জনসংখ্যার দিক দিয়ে নওগাঁ জেলার দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম উপজেলা ১৯৮৩ সালের ২জুলাই হতে মানউন্নীত সাপাহার থানা হিসেবে যাত্রা শুরু করে।

সাপাহার উপজেলায় ৬টি ইউনিয়ন/ ওয়ার্ড, ১৫২টি মহল্লা এবং ২৪৫ টি গ্রাম রয়েছে। ইউনিয়নগুলো হল ইউনিয়নগুলির নাম:

  • ১নং সাপাহার সদর,
  • ২নং গোয়ালা,
  • ৩নং তিলনা,
  • ৪নং আইহাই
  • ৫নং পাতাড়ী
  • ৬নং শিরন্টি৷

ইতিহাস ও নামকরণ

নওগাঁ জেলার সীমান্ত ঘেঁষা এ উপজেলাটির নাম সাপাহার উপজেলা, সাপাহার নামকরণের নিখুঁত কোন ইতিহাস খুঁজে পাওয়া না গেলেও এলাকার একাধীক প্রবীন ব্যক্তিদের নিকট থেকে জানা গেছে বৃটিশ শাসনামলে এই এলাকা হিন্দু অধ্যুষিত এলাকা ছিল তৎকালে হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে শম্পা রানী নামে এক সুন্দরী বাঈঝি তার নাচগানে এলাকাকে মাতিয়ে রেখেছিল। অনাকাঙ্খিত ভাবে সে সময়ে মুসলিম সম্প্রদায়ের এক সুফি সাধক সেই শম্পারাণীর প্রেমে পড়ে। হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন তখন হিন্দু মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যকার এই প্রেম কিছুতেই মেনে নিতে না পারায় অবশেষে বাঈঝি শম্পাকে প্রেমের দায়ে সমাজচ্যুত হয়ে মৃত্যু বরণ করতে হয়। বাঈঝি শম্পার মৃত্যুতে প্রেমিক সুফি সাধক পাগল হয়ে যায় এবং বাঈঝি শম্পার নাম কাগজে লিখে হার বানিয়ে গলায় পরিধান করে ঘুরে বেড়ায়। পরবর্তীতে পাগল সুফি সাধকের ও মৃত্যু হলে উপজেলা সদর ঈদগাহ সংলগ্ন এলাকায় তাকে কবরস্থ করা হয়।

মুসলিম সম্প্রদায়ের সুফি সাধক ও হিন্দু সম্প্রদায়ের শম্পা রাণীর প্রেমর ইতিহাসকে স্মরণীয় করে রাখতে এলাকার নাম হয় শম্পাহার। কালের আবর্তনে সেই শম্পাহার থেকেই বর্তমান সাপাহার, যা এখন আধুনিক সভ্যতার ছোঁয়ায় সাজানো গোছানো এক মিনি শহর। এছাড়া অনেকের মতে সাপাহার এর নাম করণের ইতিহাস ভিন্ন। কাহারো মতে প্রাচীন কালে এখানে এক উপজাতী বাস করত আর তাদের খাদ্য তালিকায় প্রাধান্য পেত বরেন্দ্র এই অঞ্চলের গুই সাপ। তারা এই গুই সাপ গুলিকে নির্বিচারে ধরে খেত এবং তার চামড়া দিয়ে সুন্দর সুন্দর মানিব্যাগ ও তাদের বাচ্চাদের গলার হার তৈরী করত মূলত সেই থেকেই এই স্থানের নামকরণ হয়েছে সাপাহার। ২৪৪.৪৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের মধ্যে ১৩৯টি মৌজার উপজেলাটিতে গ্রাম রয়েছে ২৩২টি।

এ উপজেলার লোক সংখ্যা ২০১১ সালের আদম শুমারী অনুযায়ী ১লক্ষ ৪৯ হাজার ৯৬ জন। বৃটিশ ও পাকিস্তান শাসনামলে উপজেলাটি পোরশা থানার অর্ন্তভূক্ত ছিল। এর পর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাসনামলে আয়তন ও জনসংখ্যার দিক দিয়ে নওগাঁ জেলার দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম উপজেলা ১৯৮৩ সালের ২জুলাই হতে মানউন্নীত সাপাহার থানা হিসেবে যাত্রা শুরু করে। সাপাহার উপজেলা বাসীর শিষ্টাচার ও উন্নত মন মানষিকতায় উন্নয়নের দিক হতে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি সাপাহার থানাকে। সাপাহার থানা-উপজেলা এখন নওগাঁ জেলার একটি সুন্দর ও উন্নত উপজেলা।

উপজেলার ঐতিহ্য হিসেবে এখনে রয়েছে প্রায় এক হাজার একর আয়তনের একটি বিশাল জলাশয় যার নাম ঐতিহ্যবাহী জবই বিল পূর্ব নাম ডমরইল যা কালের বিবর্তনে জবাই বিল নামকরণ হয়েছে ।, উপজেলার আইহাই ও শিরন্টি ইউনিয়নকে উপজেলা সদর হতে দুইভাগে বিভক্ত করে রেখেছে এই বিল। গত আওয়ামীলীগ সরকারের শাসনামলে আইহাই ও পাতাড়ী এ দু'ইউনিয়নের সাধারণ জনগনের দুর্দশার কথা চিন্ত করে তৎকালীন সরকার বিলের উপর ৫০০ মিটার এপ্রোচ সংযোগ সড়ক সহ ২০০ মিটার একটি ব্রীজ নির্মাণ করেন।প্রাচীন কালে শীতকালে ঐতিহ্যবাহী এই বিলে সুদুর সাইবেরিয়া হতে অসংখ্য অতিথিপাখী আসত এবং রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন এলাকা হতে পাখী শিকারীরা এইবিলে পাখী শিকার করতে আসত বলে অনেক জনশ্রুতি রয়েছে। জেলার শস্য ভান্ডার নামে খ্যাত ছোট্র পরিসরের উপজেলাটির পূর্বে পত্নীতলা উপজেলা উত্তরে ও পশ্চিমে ভারত এবং দক্ষিণে পোরশা উপজেলা। উপজেলার পশ্চিম এলাকা ভারত সীমান্তের কোল ঘেঁষে বয়ে গেছে পূর্নভবা নদী। এক কালে এ নদী দিয়ে ব্যবসায়ীদের বড় বড় মাল বোঝাই নৌকা দেশের দিনাজপুর রহনপুর, চাঁপাই নবাবগঞ্জ ও রাজশাহী শহরে তাদের ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা করত। বহু পূর্বে এ উপজেলায় যাতায়াতের তেমন কোন ব্যাবস্থা ছিলনা, সর্বত্রই কাঁচা কর্দমক্ত রাস্তা এ সবরাস্তা দিয়েই মানুষ অতি কষ্টে চলাচল করত।

আধুনিক সভ্যতার যুগে আস্তে আস্তে এখন প্রায় সর্বত্রই সভ্যতার ছোঁয়া লেগে রাস্তা ঘাটের উন্নতি হয়েছে। সুদুর জেলা সদর হতে মহাদেবপুর, এবং জয়পুর হাট হতে পত্নীতলায় মিলিত হয়ে একটি প্রধান রাস্তা এ উপজেলার উপর দিয়ে পোরশা উপজেলা হয়ে চাঁপাই নবাবগঞ্জের রহনপুর এবং রাজশাহীর গোদাগাড়ী ও রাজশাহী শহরে চলে গেছে।

জনসংখ্যার উপাত্ত

সাপাহার উপজেলা এর জনসংখ্যা প্রায় ১,৬১,৭৯২ (২০১১ আদমশুমারী) জন। পুরুষ, ৫০.৬৮%, এবং নারী ৪৯.৩২% । মুসলিম ৯১.৯৯%, হিন্দু ৬%, অন্যান্য ২.০১% । গড় সাক্ষরতার হার ৪৭.১% (৭ + বছর) ।

শিক্ষা

সরকারি কলেজ ১টি, বেসরকারি কলেজ ৪ টি, টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ ১টি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ১টি, বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ৩০ টি, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫৩টি, বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪৯টি, কমিউনিটি স্কুল ৬টি, স্যাটেলাইট বিদ্যালয় ১২টি এবং মাদ্রাসা ৪৬ টি ।

মাদ্রাসা

১) পাতাড়ি ফাজিল মাদ্রাসা

২) মসজিদপাড়া দাখিল মাদ্রাসা

৩) এলেম নগর দাখিল মাদ্রাসা

৪) জবাই সুফিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা

৫) মুঙ্গরইল ফাজিল মাদ্রাসা

৬) গোপালপুর ফাজিল মাদ্রাসা

৭) আলাদিপুর মাদ্রাসা

৮) ইসলামপুর দাখিল মাদ্রাসা

৯) সাপাহার শরফতুল্লাহ মাদ্রাসা

১০) সাপাহার কওমী মাদ্রাসা

১১) সাপাহার মহিলা মাদ্রাসা

১২) পাহাড়ী পুকুর দাখিল মাদ্রাসা।

১৩) হাপানীয় কে এম ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা।

১৪) ‘‘‘ শাহবাজপুর আলিম মাদ্রাসা’’’

১৫) ‘’’ পিছলীডাঙ্গা দাখিল মাদ্রাসা’’’

১৬) ‘’’ ধর্মপুর দাখিল মাদ্রাসা’’’

১৭) ‘’’ খোট্টাপাড়া দাখিল মাদ্রাসা’’’

১৮) ‘’’ মানিকুড়া দাখিল মাদ্রাসা’’

১৯) মাইপুর দাখিল মাদ্রাসা

২০) মালিপুর দাখিল মাদ্রাসা

২১) চাঁচাহার ফাজিল মাদ্রাসা

২২)খনজনপুর তালকুড়া লতিফিয়া আলিম মাদরাসা। ২৩) তিলনী দাখিল মাদ্রাসা।

[কলেজসমূহ]

১) সাপাহার সরকারি কলেজ

২) সাপাহার টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজ।

৩) চৌধুরী চাঁন মোহাম্মদ মহিলা কলেজ

৪) আল-হেলাল ইসলামি একাডেমি এ্যান্ড কলেজ

৫) ভিওইল কলেজ

৬) দিঘীরহাট কলেজ

৭) তিলনা কলেজ

উচ্চ বিদ্যালয়

১) আল-হেলাল ইসলামী একাডেমী এবং কলেজ

২) সাপাহার পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়

৩) মহজিদ পাড়া উচ্চ বিদ্যালয়

৪) সাপাহার সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

৫) জামান নগর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়

৬) সাপাহার ডাঙ্গাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়

৭) শিরন্টি মানিকুরা উচ্চ বিদ্যালয়

৮) তিলনা এম.এল উচ্চ বিদ্যালয়

৯) জবই উচ্চ বিদ্যালয়

১০) আইহাই উচ্চ বিদ্যালয়

১১) তিলনি-পাতাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়

১২) মিরাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়

১৩) ভিওইল উচ্চ বিদ্যালয়

১৪)করমুডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়

১৫) গোয়ালা উচ্চ বিদ্যালয়

১৬) নিশ্চিন্তপুর উচ্চ বিদ্যালয়

১৭) খোট্টাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়

১৮) কোচ কুড়িলা উচ্চ বিদ্যালয়

১৯) তেঘরিয়া বি.এল উচ্চ বিদ্যালয়

২০) আশড়ন্দ উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ

২১) পিছলীডাঙ্গা দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ঃ

১) আল-হেলাল ইসলামী একাডেমী

২) সাপাহার মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

৩) সাপাহার বিদ্যানিকেতন

৪) অক্সফোর্ড কিন্ডারগার্ডেন

৫) সৃষ্টি একাডেমী

৬) জয়পুর রাজ্যধর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

৭) সাপাহার ইসলামিক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল

৮) মসজিদ পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

৯) জবাই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

১০) তিলনা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

১১) আশড়ন্দ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

১২) আই-হাই সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৩) মির্জাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৪) খেড়ুন্দা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়।

১৫) কুচিন্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৬) মানিকুড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৭) রামাশ্রম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

১৮) পিছলীডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

খাদ্য ও অর্থনীতি

কৃষি ৫২.১৫%, কৃষি শ্রমিক ২২.৫৮%, অকৃষি ৩.০৭%,, বাণিজ্য ৭.১৪%, চাকরি ৭.৪৭%, অন্যান্য ৭.৫৯%।

প্রধান শস্য হলো: ধান, গম, তরমুজ, সরিষা,এবং আম। এলাকার বিলুপ্ত বা প্রায় বিলুপ্ত শস্যের মধ্যে রয়েছে বুন ধান, তিল, তিসি ইত্যাদি। প্রধান ফল আম, কাঁঠাল , কলা, তাল, জাম এবং পেঁপে ইত্যাদি।

কারখানা, খামার ও কুটিরশিল্প

দুগ্ধ খামার ৩টি, মুরগির খামার ৩০টি, মৎস্য খামার ১টি (সরকার নিয়ন্ত্রিত), এবং স্থানীয়ভাবে আরও ২০টি। বরফ কারখানা ৭টি, আটা কল ৯টি, বয়লার ৮টি, চাল কল ২৭টি। বাঁশ কারখানা ১২২টি, স্বর্ণকার ৪৫, কামার ৩৪, কাঠের কাজ ১৬৮, সেলাই মেশিন ২৯২টি।

আমদানি-রপ্তানি

প্রধান রপ্তানি দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ধান, গম , সরিষা, এবং আম। এখানকার প্রধান ফসল হচ্ছে ধান।

ভূমির ব্যবহার

মোট আবাদি জমি ২৫১৬২ হেক্টর, পতিত জমি ১০০ হেক্টর; একক ফসল ৬২%, দ্বিগুণ ফসল ২৯% এবং ত্রিগুণ ফসল জমি ৯%।

চিত্রশালা

তথ্যসূত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুলাই ২০১৫

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.