আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ
ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) বা আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ হল গৌড়ীয় বৈষ্ণব মতবাদের অনুসারী একটি হিন্দু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান।[1] ১৯৬৬ সালে নিউ ইয়র্ক সিটিতে অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন।[2] ইসকনের মূল ধর্মবিশ্বাসটি শ্রীমদ্ভাগবত ও ভগবদ্গীতা গ্রন্থদ্বয়ের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।[3]
![]() | |
সংক্ষেপে | ইসকন (ISKCON) |
---|---|
গঠিত | ১৩ জুলাই ১৯৬৬ নিউ ইয়র্ক সিটি, নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ধরণ | ধর্মীয় |
উদ্দেশ্য | জনসেবা শিক্ষা ধর্মচর্চা অধ্যাত্মচর্চা |
সদরদপ্তর | মায়াপুর, নদিয়া, পশ্চিমবঙ্গ |
যে অঞ্চলে কাজ করে | বিশ্বব্যাপী |
অনুমোদন | গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্ম |
ওয়েবসাইট | ISKCON.com |
ইতিহাস
ইসকন গৌড়ীয় বৈষ্ণবধর্মের অনুগামী। উক্ত মতটি খ্রিষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীতে প্রবর্তিত হয় এবং ১৯৩০-এর দশক থেকে পাশ্চাত্য সমাজে ধর্মান্তরণের কাজ শুরু করে।[4] ইসকন একটি হিন্দু ধর্মভিত্তিক সংগঠন।[5] ভক্তিযোগ এই সংগঠনের মূল উপজীব্য। স্বয়ং ভগবান কৃষ্ণকে তুষ্ট করাই এই প্রতিষ্ঠানের ভক্তদের জীবনের মূল লক্ষ্য বলে বিবেচিত হয়।[6][7]
২০০৯ সালের হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে সারা বিশ্বে ইসকনের ৫০০০০ টিরও বেশি মন্দির এবং কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে ৬০টি খামার সংগঠন (কয়েকটি স্বনিযুক্তি প্রকল্প সহ), ৫৪টি বিদ্যালয় ও ৯০টি ভোজনালয়। বর্তমানে পূর্ব ইউরোপে (সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর) ও ভারতে এই সংগঠনের সদস্য সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশে কার্যক্রম
সমালোচনা
বাংলাদেশের খাবার বিতরন নিয়ে গুজব ছড়ালে তারা উদ্বৃতি দেয় যে, বাংলাদেশে হিন্দু ছাত্রছাত্রীদের মধ্যেই স্বাস্থ্যসম্মত খাবার বিতরণ করা হয়েছে উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, হিন্দু অধ্যুষিত এলাকার শুধুমাত্র একটি স্কুলে হিন্দু ছাত্রছাত্রীরা ‘হরে কৃষ্ণ’ মন্ত্র বলেছে। ইসকন শুধুমাত্র হিন্দুদের মাঝেই ধর্মীয় প্রচারণামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে।[8][9]
তবে বাংলাদেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে ইসকনকে নিয়ে নেতিবাচক ধারনা জন্মেছে। ২০১৯ সালে চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্কুলে ইসকন ফুড ফর লাইফের খাবার বিতরণ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। যেখানে দেখা যায় শিশুদের খাওয়ার পূর্বে হরে কৃষ্ণ বলা হচ্ছে। অবশ্য এ নিয়ে পরবতর্তীতে দুঃখ প্রকাশ করে ইসকন। প্রসাদ খাইয়ে শিক্ষার্থীদের ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’ মন্ত্র পাঠ করার ঘটনাকে ‘অন্যায়’ বলে মন্তব্য করে হাইকোর্ট।[10]
বাংলাদেশে ইসকন পরিচালিত মন্দিরসমূহ
ঢাকা বিভাগ
- ইসকন স্বামীবাগ আশ্রম, ৭৯, ৭৯/১ স্বামীবাগ রোড, স্বামীবাগ, ঢাকা-১১০০
- শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ জিউ মন্দির, ৫ নং চন্দ্র বসাক স্ট্রিট, ওয়ারী (বনগ্রাম), ঢাকা-১২০৩
- শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ মন্দির, সাবালিয়া, মধ্যপাড়া, টাঙ্গাইল।
- শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দির, বৌয়াপুর (নদীর পাড়), নরসিংদী।
- শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ মন্দির, শোভারামপুর, ফরিদপুর।
- শ্রীশ্রী রাধাকান্ত মন্দির, ২২২ লাল মোহন সাহা স্ট্রীট, দক্ষিণ মৈশন্ডী, ঢাকা।
- শ্রীশ্রী কানাইলাল জিউ মন্দিরম কাতালপুর, সাভার, ঢাকা।
- শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির (নামহট্ট), ইসকন মন্দির রোড, পাচুরিয়া, গোপালগঞ্জ।
- ইসকন হরেকৃষ্ণ নামহট্ট কেন্দ্রীয় কার্যালয়, শ্রীশ্রী লক্ষ্মী নারায়ণ জিউ মন্দির, ৩৫, তনু গছুলেইন, সূত্রাপুর, ঢাকা-১১৮০
- শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ মন্দির, দেওভোগ, নারায়ণগঞ্জ।
- শ্রীশ্রী রাধা গোপীনাথ মন্দির, বিবেকানন্দ পল্লী, লৌকর রোড, বিনোদপুর, রাজবাড়ী।
- শ্রীশ্রী রাধা গিরিধারী মন্দির, ডনোভান স্কুল সংলগ্ন, মাদারীপুর সদর।
সিলেট বিভাগ
- শ্রীশ্রী রাধামাধব মন্দির, যুগলটিলা, কাজলশাহ্, সিলেট।
- কালাচাঁদ গোপাল-জিউ ইসকন মন্দির, কাজীর পয়েন্ট, সুনামগঞ্জ।
- শ্রীশ্রী রাধামাধব মন্দির, পাথারিয়া, সুনামগঞ্জ।
- শ্রীশ্রী রাধা মদন গোপালজিউ মন্দির, পণতীর্থ, গড়কাঠি, তাহেরপুর, সুনামগঞ্জ।
- রঙ্গীরকুল বিদ্যাশ্রম (ইসকন), ডাক: রঙ্গীরকুল, কুলাউড়া, মৌলভীবাজার।
- শ্রী নৃসিংহ মন্দির, বগলা বাজার, হবিগঞ্জ।
- শ্রী গৌর নিতাই জিউ মন্দির, সৈয়ারপুর, মৌলভীবাজার।
চট্রগ্রাম বিভাগ
- চট্রগ্রামে ইসকনের আস্তানা নিম্নোক্ত, শ্রীশ্রী পুণ্ডরীক ধাম গ্রাম:মেখল, হাটহাজারী, চট্টগ্রাম।
- ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দির, ডাক: মেডিকেল, পাঁচলাইশ, চট্টগ্রাম।
- শ্রীশ্রী নন্দনকানন ১নং গলি, চট্টগ্রাম।
- শ্রীশ্রী রাধা-গোবিন্দ মন্দির, সেন্ট্রাল মোহরা, চান্দগাঁও, চট্টগ্রাম।
- গোলাপ সিং লেইন, নন্দনকানন ২নং গলি, চট্টগ্রাম।
- শ্রীশ্রী রাধা গিরিধারী মন্দির, নতুন ব্রিজ সংলগ্ন, কালাঘাটা, বান্দরবান পার্বত্য
- শ্রীশ্রী রাধা দামোদর মন্দির, কৃষ্ণানন্দ ধাম রোড, ঘোনারপাড়া, কক্সবাজার।
- শ্রীশ্রী রাধা রাসবিহারী মন্দির, বনরূপা, হ্যাপির মোড়, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।
- শ্রীশ্রী রাধা বঙ্কুবিহারী মন্দির, আদালত সড়ক, খাগড়াছড়ি বাজার, খাগড়াছড়ি।
- শ্রীশ্রী রাধা বংশীধারী মন্দির, দ.সহদেবপুর, ফেনী।
- শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ গৌর-নিতাই মন্দির, গ্রাম: নরোত্তমপুর, ডাক: পণ্ডিতবাজার, চৌমুহনী, নোয়াখালী।
- শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দির, এনাম নাহার মোড়, সন্দীপ।
- শ্রীশ্রী রাধা কৃষ্ণ জিউ মন্দির, উচ্চাঙ্গ, বাকিলা, হাজিগঞ্জ, চাঁদপুর।
- শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির, জগন্নাথপুর, কুমিল্লা।
- শ্রী শ্রী রাধামাধব মন্দির (নামহট্ট), মধ্যপাড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
- হরিসভা মন্দির, পুরাণবাজার, চাঁদপুর।
- শ্রী গৌর নিতাই নামহট্র মন্দির দেওয়ানপুর জোরারগঞ্জ চট্রগ্রাম।
খুলনা বিভাগ
- শ্রীশ্রী রাধামাধব মন্দির, জেলখানার চর, ময়মনসিংহ।
- শ্রীশ্রী নৃসিংহ জিউ মন্দির (ইসকন)
- গৃদ্দা নারায়ণ, শেরপুর সদর-২১০০,
- শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দির, গাড়া সাতপাই নেত্রকোনা।
- শ্রীশ্রী রূপ সনাতন স্মৃতি তীর্থ (ইসকন), ডাক: মাগুরাহাট, থানা: অভয়নগর, গ্রাম: রামসরা, যশোর।
- শ্রীশ্রী রাধামাধব মন্দির, গল্লামারি, সোনাডাঙ্গা, খুলনা।
- শ্রীশ্রী গৌর-নিতাই মন্দির, কাটাখালি বাজার, পাকিজা, যশোর।
- শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ জিউ মন্দির, ফকরাবাদ, বড়দল, আশাশুনি, সাতক্ষীরা।
- শ্রীশ্রী রাধা শ্যাম সুন্দর মন্দির, আরোয়াপাড়া, কুষ্টিয়া।
- শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দির, মাঝিয়ারা, তালা, সাতক্ষীরা।
রংপুর বিভাগ
- শ্রীশ্রী রাধামদনমোহন মন্দির, ডাক+থানা: তারাগঞ্জ, রংপুর।
- শ্রীশ্রী জগন্নাথ নামহট্ট মন্দির, পুরাতন পোস্ট অফিস পাড়া, কুড়িগ্রাম।
- শ্রীশ্রী রাধা গোপীনাথ মন্দির, গোপালপুর আশ্রম, ডাক: গড়েয়া, ঠাকুরগাঁও।
- শ্রীশ্রী রাধামাধব মন্দির ও ভক্তিবেদান্ত সংস্কৃত কলেজ, গড়েয়া, গোপালপুর, ডাক: গড়েয়া, ঠাকুরগাঁও।
- শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ জিউ মন্দির, কাহারুল, দিনাজপুর।
- শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দির (ইসকন), দহসী, জয়ানন্দহাট, দিনাজপুর।
- শ্রীশ্রী রাধাকৃষ্ণ মন্দির, সেতাবগঞ্জ, নামহট্ট সংঘ (আশ্রম), বোচাগঞ্জ, দিনাজপুর।
- শ্রীশ্রী রাধা-গিরিধারী জিউ মন্দির, বানিয়ার দিঘী, লালমনির হাট।
রাজশাহী
- আনন্দ আশ্রম, সেউজগাড়ী, পালপাড়া, বগুড়া।
- শ্রীশ্রী রাধাগোবিন্দ জিউ মন্দির, বগুড়া।
- শ্রীশ্রী রাধামাধব মন্দির, রেশমপট্টি ঘোড়ামারা রাজশাহী।
- শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ জিউ মন্দির, উত্তর সাহা পাড়া সেরপুর, বগুড়া।
- শ্রীশ্রী রাধা শ্যামসুন্দর মন্দির, শংকর মঠ, বি.এম. কলেজ রোড, বরিশাল।
- ইসকন মন্দির, রায়েরকাঠি, পিরোজপুর- ৮৫০০
- পটুয়াখালী ইসকন বৈদিক মন্দির, জুবিলী স্কুল রোড, পটুয়াখালী।
- শ্রীশ্রী জগন্নাথ মন্দির, কিশোরগঞ্জ।
- শ্রীশ্রী রাধা -শ্যামসুন্দর মন্দির, কর্মকার পাড়া, পুরাতন সাতক্ষীরা।
- শ্রী গৌর নিতাই নামহট্র মন্দির দেওয়ানপুর জোরারগঞ্জ চট্রগ্রাম।
- শ্রী শ্রী জগন্নাথ মন্দির কুমাই গাড়ী, শিবপুর।[11]
তথ্যসূত্র
- Gibson 2002, পৃ. 4
- Gibson 2002, পৃ. 6
- Klostermaier, Klaus (১৯৯৮)। A Concise Encyclopedia of Hinduism। Oxford: Oneworld Publications। আইএসবিএন 1-85168-175-2।
- Sandananda.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ নভেম্বর ২০১০ তারিখে dedicated to direct western disciples of Bhaktisiddhanta Sarasvati Thakura Sadananda.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৬ জুন ২০০৮ তারিখে
- Prabhupadavani.org ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ নভেম্বর ২০১০ তারিখে, August 22, 1976 Conversation "ISKCON, which is a worldwide nonsectarian movement dedicated to propagating the message of the Vedas for the benefit of mankind."
- srimadbhagavatam.com ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে, Bhag.Purana 1.3.28, "All of the above-mentioned incarnations are either plenary portions or portions of the plenary portions of the Lord, but Lord Sri Krishna is the original Personality of Godhead."
- Guy 2005, পৃ. 39, page 39 'According to Orthodox Gaudiya. Krishnas svarupa, or true form manifests in three ways. His svayam-rupa or transcendent form is self-existent, not dependent on anything. His tadekatma rupa is identical in essence to his true form, though it differs in appearance (and would include such forms of Krishna as Narayana and Vasudeva). His avesa form has Krishna appearing though in varying degrees of possession'
- "Directory of ISKCON"। Directory.krishna.com। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-১০-০১।
- Cole Dwayer 2007, পৃ. 38
- "খাবার বিতরণের ব্যাখ্যা দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছে ইসকন"। Chattogram Pratidin (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২২।
- https://web.archive.org/web/20191012162834/http://rahnuma24.com/news528/। ১২ অক্টোবর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
পাদটীকা
English Comedian Russell Brand has been noted to say Hare Krishna, Goodnight when he leaves the stage after one of his stand up shows
- Beck, Guy L. (Ed.) (২০০৫)। Alternative Krishnas: Regional and Vernacular Variations on a Hindu Deity। SUNY Press। আইএসবিএন 0791464156।
- Lynne Gibson (২০০২)। Modern World Religions: Hinduism – Pupil Book Core (Modern World Religions)। Oxford (England): Heinemann Educational Publishers। আইএসবিএন 0-435-33619-3।
- Rochford, E. Burke (২০০৭)। Hare Krishna Transformed। পৃষ্ঠা 249। আইএসবিএন 0814775799।
- Shinn, Larry (১৯৯৪)। "The Maturation of the Hare Krishnas in America"। ISKCON Communications Journal। 2 (1)। অজানা প্যারামিটার
|month=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) - Satsvarupa, dasa Goswami (১৯৮৪)। Srila Prabhupada Nectar, Vol 2। Philadelphia: GN Press, Inc। আইএসবিএন 0-911233-23-7।
- Rosen, Steven J. (১৯৯২)। Vaisnavism: Contemporary Scholars Discuss the Gaudiya Tradition। New York: Folk Books। আইএসবিএন 0-9619763-6-5।
- Klostermaier, Klaus (১৯৯৮)। A Concise Encyclopedia of Hinduism। Oxford: Oneworld Publications। আইএসবিএন 1-85168-175-2।
- Sharma, Arvind (১৯৯৬)। Hinduism for Our Times। New Delhi: Oxford University Press। আইএসবিএন 0-195-63749-6।
- Klostermaier, Klaus K. (২০০০)। Hinduism: A Short History। Oxford: Oneworld Publications। আইএসবিএন 1-85168-213-9।
বহিঃসংযোগ
- ISKCON News
- Krishna.com
- VEDA – Vedas and Vedic Knowledge Online
- Flood, Gavin। "Hare Krishna: Hinduism, Vaisnavism, and ISKCON: Authentic Traditions or Scholarly Constructions?"। ২৪ নভেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০১০।