আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল
আর্জেন্টিনার জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de Argentina ) বিশ্ব ফুটবলে আর্জেন্টিনার প্রতিনিধিত্ব করে। এটি আর্জেন্টিনার ফুটবল সংস্থা (এএফএ) দ্বারা পরিচালিত হয়, যা আর্জেন্টিনাতে ফুটবলের পরিচালক। আর্জেন্টিনার ঘরের মাঠ ইস্ত্যাদিও আন্তনিও ভেসপুসিও লিবের্তি এবং তাদের প্রধান কোচ হোর্হে সাম্পাওলি। দলটি বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাংকিংএ পঞ্চম স্থানে রয়েছে।[3]
![]() | ||||||||||||||||||||
ডাকনাম(সমূহ) | La Albiceleste | |||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | Asociación del Fútbol Argentino (AFA) (আর্জেন্টাইন ফুটবল সংস্থা) | |||||||||||||||||||
কনফেডারেশন | কনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা) | |||||||||||||||||||
প্রধান কোচ | স্কলনি | |||||||||||||||||||
অধিনায়ক | লিওনেল মেসি | |||||||||||||||||||
সর্বাধিক ম্যাচ খেলা খেলোয়াড় | হাভিয়ের জানেত্তি (১৪৬) | |||||||||||||||||||
শীর্ষ গোলদাতা | লিওনেল মেসি (৬৫) | |||||||||||||||||||
স্বাগতিক স্টেডিয়াম | আন্তনিও ভেকস্পুসিয়া লিবেরতি (এল মনুমেন্তাল) | |||||||||||||||||||
ফিফা কোড | ARG | |||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||
ফিফা র্যাঙ্কিং | ||||||||||||||||||||
বর্তমান | ৫ ![]() | |||||||||||||||||||
সর্বোচ্চ | ২ (মার্চ ২০০৭, অক্টোবর ২০০৭ – জুন ২০০৮) | |||||||||||||||||||
সর্বনিম্ন | ২৪ (আগস্ট ১৯৯৬) | |||||||||||||||||||
এলো র্যাঙ্কিং | ||||||||||||||||||||
বর্তমান | ১ (জুলাই ২০১৫) | |||||||||||||||||||
সর্বোচ্চ | ১ (জুলাই ২০০৭) | |||||||||||||||||||
সর্বনিম্ন | ২৮ (জুন ১৯৯০) | |||||||||||||||||||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | ||||||||||||||||||||
![]() ![]() (মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; মে ১৬, ১৯০১)[1] | ||||||||||||||||||||
বৃহত্তম জয় | ||||||||||||||||||||
![]() ![]() (মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; জানুয়ারি ২২, ১৯৪২) | ||||||||||||||||||||
বৃহত্তম হার | ||||||||||||||||||||
![]() ![]() (গুয়াইয়াকুলি, ইকুয়েডর; ডিসেম্বর ১৬, ১৯৫৯) ![]() ![]() (হেলসিনবর্গ, সুইডেন; জুন ১৫, ১৯৫৮) ![]() ![]() (লা পাজ, বলিভিয়া; এপ্রিল ১, ২০০৯) ![]() ![]() (মাদ্রিদ,স্পেন; মার্চ ২৭,২০১৮) | ||||||||||||||||||||
বিশ্বকাপ | ||||||||||||||||||||
উপস্থিতি | ১৬ (প্রথম ১৯৩০) | |||||||||||||||||||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী, ১৯৭৮ ও ১৯৮৬ | |||||||||||||||||||
কোপা আমেরিকা | ||||||||||||||||||||
উপস্থিতি | ৪৫ (প্রথম ১৯১৬) | |||||||||||||||||||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী, ১৯২১, ১৯২৫, ১৯২৭, ১৯২৯, ১৯৩৭, ১৯৪১, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৭, ১৯৫৫, ১৯৫৭, ১৯৫৯, ১৯৯১ ও ১৯৯৩ | |||||||||||||||||||
কনফেডারেশন্স কাপ | ||||||||||||||||||||
উপস্থিতি | ৩ (প্রথম ১৯৯২) | |||||||||||||||||||
সেরা সাফল্য | বিজয়ী, ১৯৯২ | |||||||||||||||||||
পদক রেকর্ড
|
আর্জেন্টিনা মোট পাঁচবার ফিফা বিশ্বকাপে ফাইনাল খেলেছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপ, যেখানে তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে ৪–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়। এরপরের ফাইনাল ১৯৭৮ সালে, যেখানে তারা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ২–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে এবং তাদের প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে। ১৯৮৬ সালে দিয়েগো মারাদোনার নেতৃত্বে পশ্চিম জার্মানিকে ৩–২ ব্যবধানে হারিয়ে তারা তাদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে। আর্জেন্টিনা ১৯৯০ সালে ফাইনালে উঠে এবং যেখানে তারা জার্মানির বিপক্ষে বিতর্কিত পেনাল্টিতে ১–০ ব্যবধানে পরাজিত হয়। সর্বশেষ,২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপে দলটি ফাইনালে উঠে এবং অতিরিক্ত সময়ের গোলে জার্মানির কাছে ১-০ গোলে পরাজিত হয়।
দলটি কোপা আমেরিকায় দারুণ সফল। তারা মোট চৌদ্দবার এই শিরোপা জিতেছে। ১৯৯২ সালে তারা ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ শিরোপাও জেতে। এছাড়া ২০০৪ এথেন্স এবং ২০০৮ বেইজিং অলিম্পিকে স্বর্ণপদকও জেতে আর্জেন্টিনা।[4]
জাতীয় দলগুলোর মধ্যে কেবলমাত্র আর্জেন্টিনা এবং ফ্রান্স ফিফা দ্বারা স্বীকৃত তিনটি সর্বোচ্চ শিরোপা জিতেছে। যেগুলো হল: ফিফা বিশ্বকাপ, ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ এবং অলিম্পিক স্বর্ণপদক। এছাড়া তারা তাদের মহাদেশীয় শিরোপাও জিতেছে (আর্জেন্টিনা কোপা আমেরিকা এবং ফ্রান্স উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ)।[5]
উরুগুয়ে, ব্রাজিল, জার্মানি এবং বিশেষ করে ইংল্যান্ডের সাথে আর্জেন্টিনার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্ব্বীতা রয়েছে।[6]
২০০৭ সালের মার্চে প্রথমবারের মত আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্ব র্যাংকিং-এ শীর্ষস্থান অর্জন করে।[7]
ইতিহাস
প্রাথমিক ইতিহাস
.jpg)
যদিও আর্জেন্টিনাতে ফুটবল খেলা শুরু হয় ১৮৬৭ সালে, আর্জেন্টিনার প্রথম জাতীয় ফুটবল দল গঠিত হয় ১৯০১ সালে। তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় প্রথম মুখোমুখি হয়। খেলাটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯০১ সালের ১৬ মে, যেখানে আর্জেন্টিনা ৩–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে। আর্জেন্টিনার প্রথম অফিসিয়াল শিরোপা ছিল কোপা লিপতন। ১৯০৬ সালে, উরুগুয়েকে ২–০ ব্যবধানে হারিয়ে এই শিরোপা জেতে তারা।[8] ঐ বছর আর্জেন্টিনা নিউটন কাপেও অংশগ্রহণ করে এবং উরুগুয়েকে ২–১ ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা জেতে। ১৯০৭ থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত টানা আরও চারবার এই শিরোপা জেতে তারা।[9] এছাড়া তারা ১৯০৬ থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত চারবার লিপতন কাপও জেতে।
১৯১৬ সালে, কনমেবল পরিচালিত দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপে (বর্তমান: কোপা আমেরিকা) অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। এই প্রতিযোগিতায় শিরোপা জেতে উরুগুয়ে।
আর্জেন্টিনা তাদের প্রথম দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ জেতে ১৯২১ সালে। প্রতিযোগিতায় তারা উরুগুয়ে, প্যারাগুয়ে এবং ব্রাজিলের বিপক্ষে সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে।[10]
১৯২৪ সালের ২ অক্টোবর, উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। খেলার ১৬তম মিনিটে আর্জেন্টাইন উইঙ্গার সিজারিও ওঞ্জারি কর্ণার কিক থেকে একটি গোল করেন। তিনি কর্ণার কিক নেন এবং কোন খেলোয়াড় বল স্পর্শ না করলেও তা উরুগুয়ের গোলপোস্টের ভেতরে ঢুকে যায়। এই গোলটির নাম দেওয়া হয় ‘‘গোল অলিম্পিকো’’ বা ‘‘অলিম্পিক গোল’’।[11]
১৯২৭ সালে আর্জেন্টিনা তাদের তৃতীয় দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ শিরোপা জিতে। এই প্রতিযোগিতার তিন খেলার সবকয়টিতেই জয় লাভ করে তারা। আর্জেন্টিনা ১৯২৮ আমস্টারডাম অলিম্পিকে অংশগ্রহন করে। উরুগুয়ের বিপক্ষে ফাইনালে ২–১ ব্যবধানে হেরে রৌপ্যপদক জেতে তারা। ১৯২৯ সালে টানা দ্বিতীয়বারের মত দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ জেতে আর্জেন্টিনা। এই প্রতিযোগিতায়ও আর্জেন্টিনা সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে। ১৯৩০ সালে ফিফা প্রথম বিশ্বকাপ আয়োজন করে। প্রতিযোগিতায় আজেন্টিনাসহ মোট ১৩টি দেশ অংশগ্রহন করে। সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে ফাইনালে পৌছালেও, উরুগুয়ের বিপক্ষে ৪–২ ব্যবধানে হেরে শিরোপা হাতছাড়া হয় তাদের। প্রতিযোগিতায় আট গোল নিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হন আর্জেন্টিনার গুইলেরমো স্তাবিল। ১৯৩৪ ইতালি বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করলেও, প্রথম পর্বে সুইডেনের বিপক্ষে ৩–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয় আর্জেন্টিনা।
পোশাকের ইতিহাস
আর্জেন্টিনার হোম জার্সিতে রয়েছে হালকা নীল উলম্ব রেখাযুক্ত সাদা শার্ট, কালো হাফপ্যান্ট এবং সাদা/কালো মোজা। তাদের এওয়ে জার্সিতে সাধারনত রয়েছে কালো শার্ট, কালো হাফপ্যান্ট এবং কালো মোজা।
হোম জার্সি
|
|
|
|
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
|
|
|
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
|
|
|
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
|
|
|
প্রশিক্ষকবৃন্দ
১৯২৪1 থেকে বর্তমান পর্যন্ত:
|
|
|
টীকা:
- 1 ১৯০১-১৯২৪ এবং ১৯৩০-১৯৩৫ (শুধুমাত্র পাসচুচ্চি ছাড়া, যার অধীনে মাত্র একটি খেলায় অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। খেলাটি হয়েছিল ১৯৩৪ সালের ২৭ মে।) সাল পর্যন্ত কারা দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন সে সম্পর্কিত কোন রেকর্ডকৃত তথ্য নেই।[14]
ফিকশ্চার এবং ফলাফল
প্রীতি খেলা
জয় ড্র হার
সেপ্টেম্বর ২, ২০১১ | ভেনেজুয়েলা ![]() |
০ – ১ | ![]() |
কলকাতা, ভারত | ||
১৯:০০ ইউটিসি+৫:৩০ | প্রতিবেদন | ওতামেন্দি ![]() |
স্টেডিয়াম: সল্ট লেক স্টেডিয়াম দর্শক উপস্থিতি: ৯৪,০০০ রেফারি: দিনেশ নাইর (ভারত) | |||
সেপ্টেম্বর ৬, ২০১১ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৩ – ১ | ![]() |
ঢাকা, বাংলাদেশ | ||
১৯:০০ ইউটিসি+০৬:০০ | ইগুয়াইন ![]() দি মারিয়া ![]() এল্ডারসন ![]() |
প্রতিবেদন | ওবাসি ![]() |
স্টেডিয়াম: বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম দর্শক উপস্থিতি: ২০,০০০ রেফারি: আকবর বখশিজাদে (ইরান) | ||
সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১১ সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস | আর্জেন্টিনা ![]() |
০ – ০ | ![]() |
কর্দোবা, আর্জেন্টিনা | ||
২১:৫০ ইউটিসি−০৩:০০ | প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: ইস্তাদিও মারিও আলবার্তো কেম্পেস রেফারি: এনরিক ওসেস (চিলি) | ||||
সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১১ সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস | ব্রাজিল ![]() |
২ – ০ | ![]() |
বেলেম, ব্রাজিল | ||
২১:৫০ ইউটিসি−০৩:০০ | লুকাস ![]() নেইমার ![]() |
স্টেডিয়াম: ইস্তাদিও অলাম্পিকো দো পারা (ম্যানগুইরাও) রেফারি: জর্জ ল্যারিওন্দা (উরুগুয়ে) | ||||
ফেব্রুয়ারি ২৯, ২০১২ | সুইজারল্যান্ড ![]() |
১ – ৩ | ![]() |
বার্ণ, সুইজারল্যান্ড | ||
২০:৩০ ইউটিসি+০১:০০ | শাকিরি ![]() |
মেসি ![]() |
স্টেডিয়াম: ইস্তাদি দি সুইসি ওয়াঙ্কদর্ফ রেফারি: ফ্লোরিয়ান মেয়ার (জার্মানি) | |||
জুন ৯, ২০১২ | ব্রাজিল ![]() |
৩ – ৪ | ![]() |
নিউ জার্সি, যুক্তরাষ্ট্র | ||
২১:০০ ইউটিসি+০১:০০ | রমুলো ![]() অস্কার ![]() হাল্ক ![]() |
মেসি ![]() ফেরন্যান্দেজ ![]() |
স্টেডিয়াম: মেটলাইফ স্টেডিয়াম দর্শক উপস্থিতি: ৮১,০০০ | |||
আগস্ট ১৫, ২০১২ | জার্মানি ![]() |
১ – ৩ | ![]() |
ফ্রাঙ্কফুর্ট, জার্মানি | ||
২০:৪৫ ইউটিসি+০২:০০ | জিয়েলের ![]() হওয়েদেস ![]() |
জাবালেতা ![]() মেসি ![]() ![]() খেদিরা ![]() দি মারিয়া ![]() |
স্টেডিয়াম: কমর্জব্যাংক এরিনা রেফারি: জোনাস এরিকসন (সুইডেন) | |||
সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১২ সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস | ব্রাজিল ![]() |
২ – ১ | ![]() |
গইয়ানিয়া, ব্রাজিল | ||
পাউলিনিও ![]() ![]() নেইমার ![]() ![]() |
হুয়ান মানুয়েল মার্তিনেজ ![]() দেসাবাতো ![]() |
স্টেডিয়াম: ইস্তাদিও সেরা দৌরাদা রেফারি: কার্লোস আমারিলা (প্যারাগুয়ে) | ||||
নভেম্বর ১৪, ২০১২ | সৌদি আরব ![]() |
০ – ০ | ![]() |
রিয়াদ, সৌদি আরব | ||
আব্দুল্লাহ ![]() |
জাবালেতা ![]() |
স্টেডিয়াম: রাজা ফাহ্দ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম রেফারি: আলি আব্দুলনবী (বাহরাইন) | ||||
নভেম্বর ২১, ২০১২ সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস | আর্জেন্টিনা ![]() |
২ – ১ (৩ – ৪ পেনাল্টি) |
![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
স্কক্কো ![]() ![]() |
ফ্রেড ![]() |
স্টেডিয়াম: ইস্তাদিও অ্যালবার্ত জে. আরমান্দো ''"লা বম্বনেরা"'' রেফারি: এনরিক ওসেস (চিলি) | ||||
পেনাল্টি | ||||||
মার্তিনেজ ![]() মন্টিলো ![]() ডমিনগুয়েজ ![]() স্কক্কো ![]() ওরিয়ন ![]() |
![]() ![]() ![]() ![]() ![]() |
|||||
ফেব্রুয়ারি ৬, ২০১৩ | সুইডেন ![]() |
২ – ৩ | ![]() |
স্টকহোম, সুইডেন | ||
অলসন ![]() এল্ম ![]() |
প্রতিবেদন | লাস্টিগ ![]() আগুয়েরো ![]() ইগুয়াইন ![]() |
||||
জুন ১৪, ২০১৩ | গুয়াতেমালা ![]() |
১ – ৪ | ![]() |
গুয়াতেমালা সিটি, গুয়াতেমালা | ||
২০:০০ ইউটিসি−০৬:০০ | প্রতিবেদন | মেসি ![]() ফেরনান্দেজ ![]() |
স্টেডিয়াম: ইস্তাদিও মাতিও ফ্লোরেস রেফারি: আরমান্দো কাস্ত্রো (হন্ডুরাস) | |||
আগস্ট ১৪, ২০১৩ | ইতালি ![]() |
১ – ২ | ![]() |
রোম, ইতালি | ||
ইনসাইন ![]() |
ইগুয়াইন ![]() বানেগা ![]() |
স্টেডিয়াম: ইস্তাদিয়ো অলিম্পিকো | ||||
নভেম্বর ১৫, ২০১৩ | ইকুয়েডর ![]() |
০ – ০ | ![]() |
নিউ জার্সি, যুক্তরাষ্ট্র | ||
স্টেডিয়াম: মেটলাইফ স্টেডিয়াম | ||||||
নভেম্বর ১৮, ২০১৩ | আর্জেন্টিনা ![]() |
২ – ০ | ![]() |
সেন্ট লুইস, যুক্তরাষ্ট্র | ||
আগুয়েরো ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: বুশ স্টেডিয়াম রেফারি: এডভিন জুরিসেভিচ (যুক্তরাষ্ট্র) | ||||
মার্চ ৫, ২০১৪ | রোমানিয়া ![]() |
০ – ০ | ![]() |
বুখারেস্ট, রোমানিয়া | ||
স্টেডিয়াম: এরিনা ন্যাশনালা | ||||||
জুন ৪, ২০১৪ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৩ - ০ | ![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
১৯:১৫ ইউটিসি−০৩:০০ | পালাসিও ![]() মাশ্চেরানো ![]() মাক্সি ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেস্পুসিও লিবের্তি দর্শক উপস্থিতি: ৪০,০০০ রেফারি: দানিয়েল ফেদর্কজুক (উরুগুয়ে) | |||
জুন ৭, ২০১৪ | আর্জেন্টিনা ![]() |
২ - ০ | ![]() |
লা প্লাতা, আর্জেন্টিনা | ||
আলবারেজ ![]() মেসি ![]() |
স্টেডিয়াম: ইস্তাদিও সিউদাদ দে লা প্লাতা দর্শক উপস্থিতি: ৫৩,০০০ রেফারি: মার্তিন বাজকেজ (উরুগুয়ে) | |||||
সেপ্টেম্বর ৩, ২০১৪ | জার্মানি ![]() |
২–৪ | ![]() |
ডুসেলডর্ফ, জার্মানি | ||
২০:৪৫ (ইউটিসি+০২:০০) | শুর্লে ![]() গোটজে ![]() |
প্রতিবেদন | আগুয়েরো ![]() লামেলা ![]() ফের্নান্দেজ ![]() দি মারিয়া ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্প্রিত আরেনা দর্শক উপস্থিতি: ৫১,১৩২ রেফারি: বিওয়ের্ন কাইপার্স (নেদারল্যান্ডস) | ||
অক্টোবর ১১ ২০১৪ ২০১৪ সুপারক্লাসিকো দে লাস আমেরিকাস |
আর্জেন্টিনা ![]() |
০–২ | ![]() |
বেইজিং, চীন | ||
তারদেল্লি ![]() |
স্টেডিয়াম: বেইজিং ন্যাশনাল স্টেডিয়াম দর্শক উপস্থিতি: ৫২,৩১৩ রেফারি: ফান কি | |||||
অক্টোবর ১৪, ২০১৪ | হংকং ![]() |
০–৭ | ![]() |
সো কন পো, হং কং | ||
বানেগা ![]() ইগুয়াইন ![]() গাইতান ![]() মেসি ![]() |
স্টেডিয়াম: হং কং স্টেডিয়াম দর্শক উপস্থিতি: ২০,২৩০ | |||||
নভেম্বর ১২, ২০১৪ | আর্জেন্টিনা ![]() |
বনাম | ![]() |
লন্ডন, ইংল্যান্ড | ||
স্টেডিয়াম: বলিন গ্রাউন্ড | ||||||
নভেম্বর ১৮, ২০১৪ | আর্জেন্টিনা ![]() |
বনাম | ![]() |
ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড | ||
স্টেডিয়াম: ওল্ড ট্রাফোর্ড | ||||||
২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
অক্টোবর ৭, ২০১১ পর্ব ১ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৪–১ | ![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
২০:১০ ইউটিসি-৩ | ইগুয়াইন ![]() মেসি ![]() |
প্রতিবেদন | ফেরনান্দেজ ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেস্পুসিও লিবের্তি দর্শক উপস্থিতি: ২৬,১৬১ রেফারি: উইলমার রোলদান (কলম্বিয়া) | ||
অক্টোবর ১১, ২০১১ পর্ব ২ | ভেনেজুয়েলা ![]() |
১–০ | ![]() |
পুয়ের্তো লা ক্রুজ, ভেনেজুয়েলা | ||
২০:২০ ইউটিসি−০৪:৩০ | আমোরেবিয়েতা ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও হোসে আন্তোনিও আনজোয়াতেগি দর্শক উপস্থিতি: ৩৫,৬০০ রেফারি: রোবের্তো সিলভেরা (উরুগুয়ে) | |||
নভেম্বর ১১, ২০১১ পর্ব ৩ | আর্জেন্টিনা ![]() |
১–১ | ![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
১৭:০০ ইউটিসি-৩ | লাভেজ্জি ![]() |
প্রতিবেদন | মনেরো ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেস্পুসিও লিবের্তি দর্শক উপস্থিতি: ২৭,৫৯২ রেফারি: কার্লোস ভেরা (ইকুয়েডর) | ||
নভেম্বর ১৫, ২০১১ পর্ব ৪ | কলম্বিয়া ![]() |
১–২ | ![]() |
বারানকিয়া, কলম্বিয়া | ||
১৬:০০ ইউটিসি-৫ | পাবোন ![]() |
প্রতিবেদন | মেসি ![]() আগুয়েরো ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মেত্রোপলিতানো রোবের্তো মেলেন্দেজ দর্শক উপস্থিতি: ৪৯,৬০০ রেফারি: সালভিও ফাগুন্দেস (ব্রাজিল) | ||
জুন ২, ২০১২ পর্ব ৫ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৪–০ | ![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
১৯:৩০ ইউটিসি-৩ | আগুয়েরো ![]() ইগুয়াইন ![]() মেসি ![]() দি মারিয়া ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেস্পুসিও লিবের্তি দর্শক উপস্থিতি: ৫০,০০০ রেফারি: ভিক্তর রিভেরা (পেরু) | |||
সেপ্টেম্বর ৭, ২০১২ পর্ব ৭ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৩–১ | ![]() |
কর্দোবা, আর্জেন্টিনা | ||
২০:১০ ইউটিসি-৩ | দি মারিয়া ![]() ইগুয়াইন ![]() মেসি ![]() |
প্রতিবেদন | ফাব্ব্রো ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মারিও আলবের্তো কেম্পেস দর্শক উপস্থিতি: ৫০,০০০ রেফারি: উইলসন সেনেমে (ব্রাজিল) | ||
সেপ্টেম্বর ১১, ২০১২ পর্ব ৮ | পেরু ![]() |
১–১ | ![]() |
লিমা, পেরু | ||
২০:২৫ ইউটিসি-৫ | জামব্রানো ![]() |
প্রতিবেদন | ইগুয়াইন ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও নাসিওনাল দর্শক উপস্থিতি: ৩৪,১১১ রেফারি: উইলমার রোলদান (কলম্বিয়া) | ||
অক্টোবর ১২, ২০১২ পর্ব ৯ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৩–০ | ![]() |
মেন্দোজা, আর্জেন্টিনা | ||
২১:০০ ইউটিসি−৩ | মেসি ![]() আগুয়েরো ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মালভিনাস আর্জেন্টিনাস দর্শক উপস্থিতি: ৩১,৯৯৭ রেফারি: লিয়ান্দ্রো ভুয়াদেন (ব্রাজিল) | |||
অক্টোবর ১৬, ২০১২ পর্ব ১০ | চিলি ![]() |
১−২ | ![]() |
সান্তিয়াগো, চিলি | ||
২১:০৫ ইউটিসি-৩ | গুতিয়েরেজ ![]() |
প্রতিবেদন | মেসি ![]() ইগুয়াইন ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও নাসিওনাল হুলিও মার্তিনেজ প্রাদানোস দর্শক উপস্থিতি: ৪৫,০০০ রেফারি: আন্তোনিও আরিয়াস (প্যারাগুয়ে) | ||
মার্চ ২২, ২০১৩ পর্ব ১১ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৩–০ | ![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
২১:০০ ইউটিসি-৩ | ইগুয়াইন ![]() মেসি ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেস্পুসিও লিবের্তি দর্শক উপস্থিতি: ৪০,০০০ রেফারি: ভিক্তর কারিয়ো (পেরু) | |||
মার্চ ২৬, ২০১৩ পর্ব ১২ | বলিভিয়া ![]() |
১−১ | ![]() |
লা পাজ, বলিভিয়া | ||
১৬:০০ ইউটিসি-৪ | মার্তিনস ![]() |
বানেগা ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও এর্নান্দো সিলেস রেফারি: এনরিক ওসেস (চিলি) | |||
জুন ৭, ২০১৩ পর্ব ১৩ | আর্জেন্টিনা ![]() |
০−০ | ![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেস্পুসিও লিবের্তি দর্শক উপস্থিতি: ৪৪,৮০৭ রেফারি: মারলোন এস্কালান্তে (ভেনেজুয়েলা) | |||||
জুন ১১, ২০১৩ পর্ব ১৪ | ইকুয়েডর ![]() |
১−১ | ![]() |
কিতো, ইকুয়েডর | ||
কাস্তিয়ো ![]() |
প্রতিবেদন | আগুয়েরো ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও অলিম্পিকো আতাহুয়াল্পা রেফারি: এনরিক কাসেরেস (প্যারাগুয়ে) | |||
সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৩ পর্ব ১৬ | প্যারাগুয়ে ![]() |
২–৫ | ![]() |
আসুনসিওন, প্যারাগুয়ে | ||
নুনিয়েজ ![]() সান্তা ক্রুজ ![]() |
প্রতিবেদন | মেসি ![]() আগুয়েরো ![]() দি মারিয়া ![]() রোদ্রিগেজ ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও দেফেনসোরেস দেল চাকো দর্শক উপস্থিতি: ২৭,০০০ রেফারি: এনরিক ওসেস (চিলি) | |||
অক্টোবর ১১, ২০১৩ পর্ব ১৭ | আর্জেন্টিনা ![]() |
৩−১ | ![]() |
বুয়েনোস আইরেস, আর্জেন্টিনা | ||
লাভেজ্জি ![]() পালাসিও ![]() |
প্রতিবেদন | পিজারো ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মনুমেন্তাল আন্তোনিও ভেস্পুসিও লিবের্তি রেফারি: কার্লোস ভেরা (ইকুয়েডর) | |||
অক্টোবর ১৫, ২০১৩ পর্ব ১৮ | উরুগুয়ে ![]() |
৩−২ | ![]() |
মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে | ||
০১:৩০ | সি. রোদ্রিগেজ ![]() সুয়ারেজ ![]() কাভানি ![]() |
এম. রোদ্রিগেজ ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও সেন্তেনারিও রেফারি: মার্সেলো এনরিক (ব্রাজিল) | |||
২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ
জুন ১৫, ২০১৪ গ্রুপ পর্ব | আর্জেন্টিনা ![]() |
২–১ | ![]() |
রিউ দি জানেইরু, ব্রাজিল | ||
১৯:০০ ইউটিসি-৩ | কোলাশিনাচ ![]() মেসি ![]() |
প্রতিবেদন | ইবিশেভিচ ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও দো মারাকানা দর্শক উপস্থিতি: ৭৪,৭৩৮ রেফারি: জোয়েল আগিলার (এল সালভাদোর) | ||
জুন ২১, ২০১৪ গ্রুপ পর্ব | আর্জেন্টিনা ![]() |
১–০ | ![]() |
বেলো অরিজন্ঠ, ব্রাজিল | ||
১৩:০০ ইউটিসি-৩ | মেসি ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও মিনেইরাও দর্শক উপস্থিতি: ৫৭,৬৯৮ রেফারি: মিলোরাদ মাজিচ (সার্বিয়া) | |||
জুন ২৫, ২০১৪ গ্রুপ পর্ব | নাইজেরিয়া ![]() |
২–৩ | ![]() |
পোর্তো আলেগ্রে, ব্রাজিল | ||
১৩:০০ ইউটিসি-৩ | মুসা ![]() |
প্রতিবেদন | মেসি ![]() রোহো ![]() |
স্টেডিয়াম: এস্তাদিও বেইরা রিও দর্শক উপস্থিতি: ৪৩,২৮৫ রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি) | ||
জুলাই ১, ২০১৪ ১৬ দলের পর্ব | ![]() |
১–০ (অ.স.প.) | ![]() |
সাঁউ পাউলু, ব্রাজিল | ||
১৩:০০ ইউটিসি-৩ | দি মারিয়া ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: অ্যারেনা দি সাঁউ পাউলু দর্শক উপস্থিতি: ৬৩,২৫৫ রেফারি: ইয়োনাস এরিকসন (সুইডেন) | |||
জুলাই ৫, ২০১৪ কোয়ার্টার ফাইনাল | আর্জেন্টিনা ![]() |
১-০ | ![]() |
ব্রাজিলিয়া, ব্রাজিল | ||
১৩:০০ ইউটিসি-৩ | ইগুয়াইন ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও ন্যাশিওন্যাল মানে গারিঞ্চা দর্শক উপস্থিতি: ৬৮,৫৫১ রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি) | |||
জুলাই ৯, ২০১৪ সেমি ফাইনাল | ![]() |
০-০ | ![]() |
সাঁউ পাউলু, ব্রাজিল | ||
১৭:০০ ইউটিসি-৩ | প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: অ্যারেনা দি সাঁউ পাউলু দর্শক উপস্থিতি: ৬১,৬০৬ রেফারি: জুনেয়িত চাকির (তুরস্ক) | ||||
জুলাই ১৩, ২০১৪ ফাইনাল | জার্মানি ![]() |
১–০ (অ.স.প.) | ![]() |
রিউ দি জানেইরু, ব্রাজিল | ||
১৬:০০ ইউটিসি-৩ | গোটজে ![]() |
প্রতিবেদন | স্টেডিয়াম: এস্তাদিও দো মারাকানা দর্শক উপস্থিতি: ৭৪,৭৩৮ রেফারি: নিকোলা রিজ্জলি (ইতালি) | |||
খেলোয়াড়গণ
বর্তমান দল
নিম্নলিখিত খেলোয়াড়দের ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।[15][16]
খেলা ও গোল সংখ্যা: ২৯ মে ২০১৮,
# | অব. | খেলোয়াড় | জন্ম তারিখ (বয়স) | ম্যাচ | গোল | ক্লাব |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | গো | নাহুয়েল গুজম্যান | ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬ | ৬ | ০ | ![]() |
১২ | গো | ফ্রাঙ্কো আরমানি | ১৬ অক্টোবর ১৯৮৬ | ০ | ০ | ![]() |
২৩ | গো | উইলি কাবায়েরো | ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ | ৩ | ০ | ![]() |
২ | র | গ্যাব্রিয়েল মার্কাডো | ১৮ মার্চ ১৯৮৭ | ২০ | ৩ | ![]() |
৩ | র | নিকোলাস ট্যাগলিয়াফিকো | ৩১ আগস্ট ১৯৯২ | ৪ | ০ | ![]() |
৪ | র | ক্রিস্টিয়ান আনসালদি | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬ | ৫ | ১ | ![]() |
৬ | র | ফেদেরিকো ফ্যাজিও | ১৭ মার্চ ১৯৮৭ | ৯ | ১ | ![]() |
৮ | র | মার্কোস আকুনা | ২৮ অক্টোবর ১৯৯১ | ১০ | ১ | ![]() |
১৬ | র | মার্কোস রোহো | ২০ মার্চ ১৯৯০ | ৫৬ | ২ | ![]() |
১৭ | র | নিকোলাস ওটামেন্ডি | ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ | ৫৪ | ৪ | ![]() |
৫ | ম | লুকাস বিগলিয়া | ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৬ | ৫৭ | ১ | ![]() |
৭ | ম | এভার বানেগা | ২৯ জুন ১৯৮৮ | ৬২ | ৬ | ![]() |
১১ | ম | আনহেল দি মারিয়া | ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ | ৯৪ | ১৯ | ![]() |
১৩ | ম | ম্যাক্সিমিলিয়ানো মেজা | ১৫ জানুয়ারি ১৯৯২ | ২ | ০ | ![]() |
১৪ | ম | হাভিয়ের মাশ্চেরানো | ৮ জুন ১৯৮৪ | ১৪৩ | ৩ | ![]() |
১৮ | ম | এডুয়ার্ডো সালভিও | ১৩ জুলাই ১৯৯০ | ৯ | ০ | ![]() |
২০ | ম | জিওভানি লো সেলসো | ৯ এপ্রিল ১৯৯৬ | ৫ | ০ | ![]() |
২২ | ম | ক্রিস্টিয়ান পাভোন | ২১ জানুয়ারি ১৯৯৬ | ৫ | ০ | ![]() |
৯ | আ | গঞ্জালো ইগুয়াইন | ১০ ডিসেম্বর ১৯৮৭ | ৭১ | ৩১ | ![]() |
১০ | আ | লিওনেল মেসি (অধিনায়ক (ফুটবল)) | ২৪ জুন ১৯৮৭ | ১২৪ | ৬৪ | ![]() |
১৯ | আ | সার্হিও আগুয়েরো | ২ জুন ১৯৮৮ | ৮৫ | ৩৭ | ![]() |
২১ | আ | পাওলো ডিবালা | ১৫ নভেম্বর ১৯৯৩ | ১২ | ০ | ![]() |
সবচেয়ে বেশি খেলায় অংশগ্রহনকারী খেলোয়াড়
.jpg)
১৮ নভেম্বর ২০১৩ অণুসারে, আর্জেন্টিনার হয়ে সবচেয়ে বেশি খেলায় অংশ নেয়া শীর্ষ দশ খেলোয়াড়রা হলেন:
# | নাম | ক্যারিয়ার | উপস্থিতি | গোল |
---|---|---|---|---|
১ | হাভিয়ের জানেত্তি | ১৯৯৪–২০১১ | ১৪৫ | ৫ |
২ | রোবের্তো আয়ালা | ১৯৯৪–২০০৭ | ১১৫ | ৭ |
৩ | দিয়েগো সিমেওনে | ১৯৮৮–২০০২ | ১০৬ | ১১ |
৪ | হাভিয়ের মাশ্চেরানো | ২০০৩–বর্তমান | ৯৮ | ৩ |
৫ | অস্কার রুগেরি | ১৯৮৩–১৯৯৪ | ৯৭ | ৭ |
৬ | দিয়েগো মারাদোনা | ১৯৭৭–১৯৯৪ | ৯১ | ৩৪ |
৭ | আরিয়েল অর্তেগা | ১৯৯৩–২০১০ | ৮৭ | ১৭ |
৮ | লিওনেল মেসি | ২০০৫–বর্তমান | ১২৪ | ৬৪ |
৯ | গাব্রিয়েল বাতিস্তুতা | ১৯৯১–২০০২ | ৭৮ | ৫৬ |
১০ | হুয়ান পাবলো সোরিন | ১৯৯৫–২০০৬ | ৭৬ | ১১ |
শীর্ষ গোলদাতা খেলোয়াড়গণ

৭ জুন ২০১৩ অণুসারে, আর্জেন্টিনার হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা ১০ জন খেলোয়াড়ের তালিকা:
# | খেলোয়াড় | ক্যারিয়ার | গোল | উপস্থিতি | গড়/ম্যাচ |
---|---|---|---|---|---|
১ | লিওনেল মেসি | ২০০৫–বর্তমান | ৬৪ | ১২৪ | ০.৫১৬ |
২ | গাব্রিয়েল বাতিস্তুতা | ১৯৯১–২০০২ | ৫৬ | ৭৮ | ০.৭১৮ |
৩ | এর্নান ক্রেসপো | ১৯৯৫–২০০৭ | ৩৫ | ৬৪ | ০.৫৪৭ |
৪ | দিয়েগো মারাদোনা | ১৯৭৭–১৯৯৪ | ৩৪ | ৯১ | 0.৩৭৪ |
৫ | লুইস আর্তাইম | ১৯৬১–১৯৬৭ | ২৪ | ২৫ | 0.৯৬০ |
৬ | লিওপোলদো লুকে | ১৯৭৫–১৯৮১ | ২২ | ৪৫ | ০.৪৮৯ |
দানিয়েল পাসারেয়া | ১৯৭৬–১৯৮৬ | ২২ | ৭০ | ০.৩১৪ | |
৮ | হোসে সানফিলিপো | ১৯৫৬–১৯৬২ | ২১ | ২৯ | ০.৭২৪ |
হার্মিনিয়ো মাসান্তোনিয়ো | ১৯৩৫–১৯৪২ | ২১ | ১৯ | ১.১০৫ | |
গঞ্জালো ইগুয়াইন | ২০০৯–বর্তমান | ৩১ | ৭১ | ০.৬০০ | |
সার্হিও আগুয়েরো | ২০০৬–বর্তমান | ৩৭ | ৮৫ | ০.৪১২ |
কিছু উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়
আর্জেন্টিনার হয়ে যারা কমপক্ষে ৫০টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন বা কমপক্ষে ১০টি গোল করেছেন তাদেরকে এই তালিকায় রাখা হয়েছে।
|
|
|
প্রতিযোগিতামূলক রেকর্ড
ফিফা বিশ্বকাপ
ফিফা বিশ্বকাপ রেকর্ড | ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব রেকর্ড | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র | পরাজয় | গোল প্রদান | গোল স্বীকার | ম্যাচ | জয় | ড্র | পরাজয় | গোল প্রদান | গোল স্বীকার | |
![]() |
রানার-অপ | ২য় | ৫ | ৪ | ০ | ১ | ১৮ | ৯ | |||||||
![]() |
প্রথম পর্ব | ৯ম | ১ | ০ | ০ | ১ | ২ | ৩ | |||||||
১৯৩৮ থেকে ১৯৫৪ | প্রত্যাহার | ||||||||||||||
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১৩তম | ৩ | ১ | ০ | ২ | ৫ | ১০ | ৪ | ৩ | ০ | ১ | ১০ | ২ | |
![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১০ম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ৩ | ২ | ২ | ০ | ০ | ১১ | ৩ | |
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৪ | ২ | ১ | ১ | ৪ | ২ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ৯ | ২ | |
![]() |
বাছাই হয়নি | ৪ | ১ | ১ | ২ | ৪ | ৬ | ||||||||
![]() |
দ্বিতীয় গ্রুপ পর্ব | ৮ম | ৬ | ১ | ২ | ৩ | ৯ | ১২ | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ৯ | ২ | |
![]() |
চ্যাম্পিয়ন | ১ম | ৭ | ৫ | ১ | ১ | ১৫ | ৪ | – | – | – | – | – | – | |
![]() |
দ্বিতীয় গ্রুপ পর্ব | ১১তম | ৫ | ২ | ০ | ৩ | ৮ | ৭ | – | – | – | – | – | – | |
![]() |
চ্যাম্পিয়ন | ১ম | ৭ | ৬ | ১ | ০ | ১৪ | ৫ | ৬ | ৪ | ১ | ১ | ১২ | ৬ | |
![]() |
রানার-আপ | ২য় | ৭ | ২ | ৩ | ২ | ৫ | ৪ | – | – | – | – | – | – | |
![]() |
রাউন্ড অব ১৬ | ১০ম | ৪ | ২ | ০ | ২ | ৮ | ৬ | ৮ | ৪ | ২ | ২ | ৯ | ১০ | |
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৬ষ্ঠ | ৫ | ৩ | ১ | ১ | ১০ | ৪ | ১৬ | ৮ | ৬ | ২ | ২৩ | ১৩ | |
![]() ![]() |
গ্রুপ পর্ব | ১৮তম | ৩ | ১ | ১ | ১ | ২ | ২ | ১৮ | ১৩ | ৪ | ১ | ৪২ | ১৫ | |
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৬ষ্ঠ | ৫ | ৩ | ২ | ০ | ১১ | ৩ | ১৮ | ১০ | ৪ | ৪ | ২৯ | ১৭ | |
![]() |
কোয়ার্টার-ফাইনাল | ৫ম | ৫ | ৪ | ০ | ১ | ১০ | ৬ | ১৮ | ৮ | ৪ | ৬ | ২৩ | ২০ | |
![]() |
রানার-আপ | দ্বিতীয় | ৭ | ৫ | ১* | ১ | ৮ | ৪ | ১৬ | ৯ | ৫ | ২ | ৩৫ | ১৫ | |
![]() |
TBD | ||||||||||||||
![]() |
TBD | ||||||||||||||
সর্বমোট | ২টি শিরোপা | ১৬/২০ | ৭৭ | ৪২ | ১৪ | ২১ | ১৩১ | ৮৪ | ১১৮ | ৬৮ | ২৯ | ২১ | ২১৬ | ১১১ |
- **সোনালি পটভূমি নির্দেশ করে, সে বছর প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনা বিজয়ী হয় এবং লাল রঙের সীমানা নির্দেশ করে, সে বছর বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনায় আয়োজিত হয়েছিল।
ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ
ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ রেকর্ড | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
সাল | পর্ব | অবস্থান | ম্যাচ | জয় | ড্র * | পরাজয় | গোল প্রদান | গোল স্বীকার | |
![]() |
চ্যাম্পিয়ন | ১ম | ২ | ২ | ০ | ০ | ৭ | ১ | |
![]() |
রানার-আপ | ২য় | ৩ | ১ | ১ | ১ | ৫ | ৩ | |
![]() |
বাছাই হয়নি | ||||||||
![]() | |||||||||
![]() ![]() | |||||||||
![]() | |||||||||
![]() |
রানার-আপ | ২য় | ৫ | ২ | ২ | ১ | ১০ | ১০ | |
![]() |
বাছাই হয়নি | ||||||||
![]() | |||||||||
মোট | ১টি শিরোপা | ৩/৯ | ১০ | ৫ | ৩ | ২ | ২২ | ১৪ | - |
- **সোনালি পটভূমি নির্দেশ করে, সে বছর প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনা বিজয়ী হয় এবং লাল রঙের সীমানা নির্দেশ করে, সে বছর বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনায় আয়োজিত হয়েছিল।
কোপা আমেরিকা
কোপা আমেরিকা | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মোট: ১৪টি শিরোপা | ||||||||
সাল | অবস্থান | সাল | অবস্থান | সাল | অবস্থান | |||
১৯১৬ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৩৯ | প্রত্যাহার | ১৯৬৭ | দ্বিতীয় স্থান | |||
১৯১৭ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৪১ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৭৫ | ১ম পর্ব | |||
১৯১৯ | তৃতীয় স্থান | ১৯৪২ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৭৯ | ১ম পর্ব | |||
১৯২০ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৪৫ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৮৩ | ১ম পর্ব | |||
১৯২১ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৪৬ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৮৭ | চতুর্থ স্থান | |||
১৯২২ | চতুর্থ স্থান | ১৯৪৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৮৯ | তৃতীয় স্থান | |||
১৯২৩ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৪৯ | প্রত্যাহার | ১৯৯১ | চ্যাম্পিয়ন | |||
১৯২৪ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৫৩ | প্রত্যাহার | ১৯৯৩ | চ্যাম্পিয়ন | |||
১৯২৫ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৫৫ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৯৫ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | |||
১৯২৬ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৫৬ | তৃতীয় স্থান | ১৯৯৭ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | |||
১৯২৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৫৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৯৯ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | |||
১৯২৯ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৫৯ | চ্যাম্পিয়ন | ২০০১ | প্রত্যাহার | |||
১৯৩৫ | দ্বিতীয় স্থান | ১৯৫৯ | দ্বিতীয় স্থান | ২০০৪ | দ্বিতীয় স্থান | |||
১৯৩৭ | চ্যাম্পিয়ন | ১৯৬৩ | তৃতীয় স্থান | ২০০৭ | দ্বিতীয় স্থান | |||
২০১১ | কোয়ার্টার-ফাইনাল | |||||||
২০১৫ | ফাইনাল | |||||||
২০১৬ | ফাইনাল |
সম্মাননাজ্যেষ্ঠ দল
প্রীতি শিরোপা
অলিম্পিক দলশুধুমাত্র তিনজন তেইশোর্ধ্ব খেলোয়াড়কে নিয়ে গঠিত দল নিম্নোক্ত সম্মাননাগুলো জিতেছে। এই প্রতিযোগিতাগুলোর খেলাগুলোকে সাধারনত জাতীয় দলের পরিসংখ্যানে অন্তর্ভুক্ত করা হয় না।
গ্যালারি
দ্বৈরতব্রাজিলআর্জেন্টিনা তাদের দক্ষিণ আমেরিকান প্রতিবেশীদের সঙ্গে একটি দীর্ঘ এবং ভয়ঙ্কর দ্বৈরত রয়েছে। ইংল্যান্ড১৯৬৬ বিশ্বকাপ থেকে ইংল্যান্ডের ফুটবল দ্বৈরত শুরু হয় এবং ১৯৮২ সালের ফকল্যাণ্ড যুদ্ধের পর তা আরো তীব্রতর হয়। বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনা এবং ইংল্যান্ডের অনেক দ্বন্দ্ব আছে। সম্ভবত সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দ্বন্দ্বটি হচ্ছে ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচ, যেখানে আর্জেন্টিনা বনাম ইংল্যান্ড (১৯৮৬ ফিফা বিশ্বকাপ)#দিয়েগো মারাদোনা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুইটি গোল করেছিল। জার্মানীউরুগুয়েটীকাতথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
|