আর্জেন্টিনা জাতীয় ফুটবল দল

আর্জেন্টিনার জাতীয় ফুটবল দল (স্পেনীয়: Selección de fútbol de Argentina ) বিশ্ব ফুটবলে আর্জেন্টিনার প্রতিনিধিত্ব করে। এটি আর্জেন্টিনার ফুটবল সংস্থা (এএফএ) দ্বারা পরিচালিত হয়, যা আর্জেন্টিনাতে ফুটবলের পরিচালক। আর্জেন্টিনার ঘরের মাঠ ইস্ত্যাদিও আন্তনিও ভেসপুসিও লিবের্তি এবং তাদের প্রধান কোচ হোর্হে সাম্পাওলি। দলটি বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র‍্যাংকিংএ পঞ্চম স্থানে রয়েছে।[3]

আর্জেন্টিনা
ডাকনাম(সমূহ)La Albiceleste
অ্যাসোসিয়েশনAsociación del Fútbol Argentino (AFA) (আর্জেন্টাইন ফুটবল সংস্থা)
কনফেডারেশনকনমেবল (দক্ষিণ আমেরিকা)
প্রধান কোচস্কলনি
অধিনায়কলিওনেল মেসি
সর্বাধিক ম্যাচ খেলা খেলোয়াড়হাভিয়ের জানেত্তি (১৪৬)
শীর্ষ গোলদাতালিওনেল মেসি (৬৫)
স্বাগতিক স্টেডিয়ামআন্তনিও ভেকস্পুসিয়া লিবেরতি (এল মনুমেন্তাল)
ফিফা কোডARG
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান (১৭ মে ২০১৮)
সর্বোচ্চ(মার্চ ২০০৭, অক্টোবর ২০০৭ – জুন ২০০৮)
সর্বনিম্ন২৪ (আগস্ট ১৯৯৬)
এলো র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান(জুলাই ২০১৫)
সর্বোচ্চ(জুলাই ২০০৭)
সর্বনিম্ন২৮ (জুন ১৯৯০)
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 উরুগুয়ে ২–৩ আর্জেন্টিনা
(মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; মে ১৬, ১৯০১)[1]
বৃহত্তম জয়
আর্জেন্টিনা ১২–০ ইকুয়েডর 
(মোন্তেবিদেও, উরুগুয়ে; জানুয়ারি ২২, ১৯৪২)
বৃহত্তম হার
 উরুগুয়ে ৬-১ আর্জেন্টিনা
(গুয়াইয়াকুলি, ইকুয়েডর; ডিসেম্বর ১৬, ১৯৫৯)
 চেকোস্লোভাকিয়া ৬–১ আর্জেন্টিনা
(হেলসিনবর্গ, সুইডেন; জুন ১৫, ১৯৫৮)
 বলিভিয়া ৬–১ আর্জেন্টিনা
(লা পাজ, বলিভিয়া; এপ্রিল ১, ২০০৯)
 স্পেন ৬-১ আর্জেন্টিনা
(মাদ্রিদ,স্পেন; মার্চ ২৭,২০১৮)
বিশ্বকাপ
উপস্থিতি১৬ (প্রথম ১৯৩০)
সেরা সাফল্যবিজয়ী, ১৯৭৮১৯৮৬
কোপা আমেরিকা
উপস্থিতি৪৫ (প্রথম ১৯১৬)
সেরা সাফল্যবিজয়ী, ১৯২১, ১৯২৫, ১৯২৭, ১৯২৯, ১৯৩৭, ১৯৪১, ১৯৪৫, ১৯৪৬, ১৯৪৭, ১৯৫৫, ১৯৫৭, ১৯৫৯, ১৯৯১১৯৯৩
কনফেডারেশন্স কাপ
উপস্থিতি৩ (প্রথম ১৯৯২)
সেরা সাফল্যবিজয়ী, ১৯৯২

আর্জেন্টিনা মোট পাঁচবার ফিফা বিশ্বকাপে ফাইনাল খেলেছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপ, যেখানে তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে ৪–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়। এরপরের ফাইনাল ১৯৭৮ সালে, যেখানে তারা নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ২–১ ব্যবধানে জয় লাভ করে এবং তাদের প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে। ১৯৮৬ সালে দিয়েগো মারাদোনার নেতৃত্বে পশ্চিম জার্মানিকে ৩–২ ব্যবধানে হারিয়ে তারা তাদের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ শিরোপা জেতে। আর্জেন্টিনা ১৯৯০ সালে ফাইনালে উঠে এবং যেখানে তারা জার্মানির বিপক্ষে বিতর্কিত পেনাল্টিতে ১–০ ব্যবধানে পরাজিত হয়। সর্বশেষ,২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপে দলটি ফাইনালে উঠে এবং অতিরিক্ত সময়ের গোলে জার্মানির কাছে ১-০ গোলে পরাজিত হয়।

দলটি কোপা আমেরিকায় দারুণ সফল। তারা মোট চৌদ্দবার এই শিরোপা জিতেছে। ১৯৯২ সালে তারা ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ শিরোপাও জেতে। এছাড়া ২০০৪ এথেন্স এবং ২০০৮ বেইজিং অলিম্পিকে স্বর্ণপদকও জেতে আর্জেন্টিনা।[4]

জাতীয় দলগুলোর মধ্যে কেবলমাত্র আর্জেন্টিনা এবং ফ্রান্স ফিফা দ্বারা স্বীকৃত তিনটি সর্বোচ্চ শিরোপা জিতেছে। যেগুলো হল: ফিফা বিশ্বকাপ, ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ এবং অলিম্পিক স্বর্ণপদক। এছাড়া তারা তাদের মহাদেশীয় শিরোপাও জিতেছে (আর্জেন্টিনা কোপা আমেরিকা এবং ফ্রান্স উয়েফা ইউরোপীয়ান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ)।[5]

উরুগুয়ে, ব্রাজিল, জার্মানি এবং বিশেষ করে ইংল্যান্ডের সাথে আর্জেন্টিনার তীব্র প্রতিদ্বন্দ্ব্বীতা রয়েছে।[6]

২০০৭ সালের মার্চে প্রথমবারের মত আর্জেন্টিনা ফিফা বিশ্ব র‍্যাংকিং-এ শীর্ষস্থান অর্জন করে।[7]

ইতিহাস

প্রাথমিক ইতিহাস

১৯২১ সালে দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ জয়ী আর্জেন্টিনা দল।

যদিও আর্জেন্টিনাতে ফুটবল খেলা শুরু হয় ১৮৬৭ সালে, আর্জেন্টিনার প্রথম জাতীয় ফুটবল দল গঠিত হয় ১৯০১ সালে। তারা উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় প্রথম মুখোমুখি হয়। খেলাটি অনুষ্ঠিত হয় ১৯০১ সালের ১৬ মে, যেখানে আর্জেন্টিনা ৩–২ ব্যবধানে জয় লাভ করে। আর্জেন্টিনার প্রথম অফিসিয়াল শিরোপা ছিল কোপা লিপতন। ১৯০৬ সালে, উরুগুয়েকে ২–০ ব্যবধানে হারিয়ে এই শিরোপা জেতে তারা।[8] ঐ বছর আর্জেন্টিনা নিউটন কাপেও অংশগ্রহণ করে এবং উরুগুয়েকে ২–১ ব্যবধানে হারিয়ে শিরোপা জেতে। ১৯০৭ থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত টানা আরও চারবার এই শিরোপা জেতে তারা।[9] এছাড়া তারা ১৯০৬ থেকে ১৯০৯ সাল পর্যন্ত চারবার লিপতন কাপও জেতে।

১৯১৬ সালে, কনমেবল পরিচালিত দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপে (বর্তমান: কোপা আমেরিকা) অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। এই প্রতিযোগিতায় শিরোপা জেতে উরুগুয়ে

আর্জেন্টিনা তাদের প্রথম দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ জেতে ১৯২১ সালে। প্রতিযোগিতায় তারা উরুগুয়ে, প্যারাগুয়ে এবং ব্রাজিলের বিপক্ষে সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে।[10]

১৯২৪ সালের ২ অক্টোবর, উরুগুয়ের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। খেলার ১৬তম মিনিটে আর্জেন্টাইন উইঙ্গার সিজারিও ওঞ্জারি কর্ণার কিক থেকে একটি গোল করেন। তিনি কর্ণার কিক নেন এবং কোন খেলোয়াড় বল স্পর্শ না করলেও তা উরুগুয়ের গোলপোস্টের ভেতরে ঢুকে যায়। এই গোলটির নাম দেওয়া হয় ‘‘গোল অলিম্পিকো’’ বা ‘‘অলিম্পিক গোল’’।[11]

১৯২৭ সালে আর্জেন্টিনা তাদের তৃতীয় দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ শিরোপা জিতে। এই প্রতিযোগিতার তিন খেলার সবকয়টিতেই জয় লাভ করে তারা। আর্জেন্টিনা ১৯২৮ আমস্টারডাম অলিম্পিকে অংশগ্রহন করে। উরুগুয়ের বিপক্ষে ফাইনালে ২–১ ব্যবধানে হেরে রৌপ্যপদক জেতে তারা। ১৯২৯ সালে টানা দ্বিতীয়বারের মত দক্ষিণ আমেরিকান চ্যাম্পিয়নশীপ জেতে আর্জেন্টিনা। এই প্রতিযোগিতায়ও আর্জেন্টিনা সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে। ১৯৩০ সালে ফিফা প্রথম বিশ্বকাপ আয়োজন করে। প্রতিযোগিতায় আজেন্টিনাসহ মোট ১৩টি দেশ অংশগ্রহন করে। সবকয়টি খেলায় জয় লাভ করে ফাইনালে পৌছালেও, উরুগুয়ের বিপক্ষে ৪–২ ব্যবধানে হেরে শিরোপা হাতছাড়া হয় তাদের। প্রতিযোগিতায় আট গোল নিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা হন আর্জেন্টিনার গুইলেরমো স্তাবিল। ১৯৩৪ ইতালি বিশ্বকাপে অংশগ্রহন করলেও, প্রথম পর্বে সুইডেনের বিপক্ষে ৩–২ ব্যবধানে পরাজিত হয়ে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নেয় আর্জেন্টিনা।

পোশাকের ইতিহাস

আর্জেন্টিনার হোম জার্সিতে রয়েছে হালকা নীল উলম্ব রেখাযুক্ত সাদা শার্ট, কালো হাফপ্যান্ট এবং সাদা/কালো মোজা। তাদের এওয়ে জার্সিতে সাধারনত রয়েছে কালো শার্ট, কালো হাফপ্যান্ট এবং কালো মোজা।

হোম জার্সি

১৯০১
১৯১১-১৯৭৪
১৯৩০
১৯৭৫
১৯৭৮
১৯৮২
১৯৮৬
১৯৯০
১৯৯৪
১৯৯৮
১৯৯৯
২০০২
২০০৪
২০০৬
২০০৮
২০১০
২০১১
২০১৪
২০১৫

অ্যাওয়ে জার্সি

১৯১৯ [12]
চিত্র:Kit body collaryellow.png
১৯৫৮[13]
১৯৭৮
১৯৮২
১৯৮৬
১৯৯৪
১৯৯৮
২০০২
২০০৪
২০০৬
২০০৮
২০১০
২০১১
২০১৪

প্রশিক্ষকবৃন্দ

১৯২৪1 থেকে বর্তমান পর্যন্ত:

সময়কাল নাম
১৯২৪–২৫ আনহেল ভাজকুয়েজ
১৯২৬–২৭ হোর্হে ভালদেরামা
১৯২৭–২৮ হোসে লাগো মিলান
১৯২৮–২৯ ফ্রান্সিস্কো ওলাজার
১৯২৯–৩০ ফ্রান্সিস্কো ওলাজার এবং হুয়ান হোসে ত্রমুতোলা
১৯৩৪ ফিলাইপ পাসকুচ্চি
১৯৩৪–৩৭ মানুয়েল সোয়ানে
১৯৩৭–৩৯ আনহেল ফেরনান্দেজ রোকা
১৯৩৯–৬০ গিয়ের্মো স্তাবিলে
১৯৬০–৬১ ভিক্তরিও স্পিনেত্তো
১৯৬২–৬৩ হুয়ান কার্লোস লরেঞ্জো
সময়কাল নাম
১৯৬৩ আলেহান্দ্রো গালান
১৯৬৩–৬৪ হোরাসিও তোরেস
১৯৬৪–৬৮ হোসে মারিয়া মিনেলা
১৯৬৮ রেনাতো সিজারিনি
১৯৬৮–৬৯ উমবের্তো মাস্চিও
১৯৬৯ আদোল্ফো পেদেরনেরা
১৯৬৯–৭২ হুয়ান হোসে পিজ্জুতি
১৯৭২–৭৪ ওমার সিভরি
১৯৭৪ ভ্লাদিসলাও কাপ
১৯৭৪–৮৩ সিজার লুইস মেনত্তি
১৯৮৩–৯০ কার্লোস বিলার্দো
সময়কাল নাম
১৯৯০–৯৪ আলফিও বাসিল
১৯৯৪–৯৮ দানিয়েল পাসারেয়া
১৯৯৮–০৪ মার্সেলো বিয়েলসা
২০০৪–০৬ হোসে পেকারমান
২০০৬–০৮ আলফিও বাসিল
২০০৮–১০ দিয়েগো মারাদোনা
২০১০–১১ সার্হিও বাতিস্তা
২০১১–১৪ আলেহান্দ্রো সাবেলা
২০১৪–১৬ জেরার্দো মার্টিনো
২০১৬-১৭ এদগার্দো বাউজা
২০১৭ হোর্হে সাম্পাওলি

টীকা:

  • 1 ১৯০১-১৯২৪ এবং ১৯৩০-১৯৩৫ (শুধুমাত্র পাসচুচ্চি ছাড়া, যার অধীনে মাত্র একটি খেলায় অংশগ্রহণ করে আর্জেন্টিনা। খেলাটি হয়েছিল ১৯৩৪ সালের ২৭ মে।) সাল পর্যন্ত কারা দলের ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন সে সম্পর্কিত কোন রেকর্ডকৃত তথ্য নেই।[14]

ফিকশ্চার এবং ফলাফল

প্রীতি খেলা

      জয়       ড্র       হার

২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব

২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ

খেলোয়াড়গণ

বর্তমান দল

নিম্নলিখিত খেলোয়াড়দের ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে।[15][16]
খেলা ও গোল সংখ্যা: ২৯ মে ২০১৮, হাইতি এর বিপক্ষের ম্যাচ পর্যন্ত.

0#0 অব. খেলোয়াড় জন্ম তারিখ (বয়স) ম্যাচ গোল ক্লাব
1গো নাহুয়েল গুজম্যান (1986-02-10) ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৬ টাইগ্রেস ইউএএনএল
১২ 1গো ফ্রাঙ্কো আরমানি (1986-10-16) ১৬ অক্টোবর ১৯৮৬ ক্লাব আতলেতিকো রিভার প্লেত
২৩ 1গো উইলি কাবায়েরো (1981-09-28) ২৮ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ চেলসি ফুটবল ক্লাব

2 গ্যাব্রিয়েল মার্কাডো (1987-03-18) ১৮ মার্চ ১৯৮৭ ২০ সেভিয়া ফুটবল ক্লাব
2 নিকোলাস ট্যাগলিয়াফিকো (1992-08-31) ৩১ আগস্ট ১৯৯২ এএফসি আয়াক্স
2 ক্রিস্টিয়ান আনসালদি (1986-09-20) ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৮৬ তোরিনো এফ.সি.
2 ফেদেরিকো ফ্যাজিও (1987-03-17) ১৭ মার্চ ১৯৮৭ এ.এস. রোমা
2 মার্কোস আকুনা (1991-10-28) ২৮ অক্টোবর ১৯৯১ ১০ স্পোর্টিং সি পি
১৬ 2 মার্কোস রোহো (1990-03-20) ২০ মার্চ ১৯৯০ ৫৬ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল ক্লাব
১৭ 2 নিকোলাস ওটামেন্ডি (1988-02-12) ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ ৫৪ ম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব

3 লুকাস বিগলিয়া (1986-01-30) ৩০ জানুয়ারি ১৯৮৬ ৫৭ এসি মিলান
3 এভার বানেগা (1988-06-29) ২৯ জুন ১৯৮৮ ৬২ সেভিয়া ফুটবল ক্লাব
১১ 3 আনহেল দি মারিয়া (1988-02-14) ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৮ ৯৪ ১৯ প্যারিস সেন্ট-জার্মেই এফ. সি.
১৩ 3 ম্যাক্সিমিলিয়ানো মেজা (1992-01-15) ১৫ জানুয়ারি ১৯৯২ ক্লাব এথলেটিকো ইন্ডিপেনডিয়েন্ট
১৪ 3 হাভিয়ের মাশ্চেরানো (1984-06-08) ৮ জুন ১৯৮৪ ১৪৩ চায়না হোবেই ফরচুন
১৮ 3 এডুয়ার্ডো সালভিও (1990-07-13) ১৩ জুলাই ১৯৯০ এস.এল.বেনেফিকা
২০ 3 জিওভানি লো সেলসো (1996-04-09) ৯ এপ্রিল ১৯৯৬ প্যারিস সেন্ট-জার্মেই এফ. সি.
২২ 3 ক্রিস্টিয়ান পাভোন (1996-01-21) ২১ জানুয়ারি ১৯৯৬ বোকা জুনিয়র্স

4 গঞ্জালো ইগুয়াইন (1987-12-10) ১০ ডিসেম্বর ১৯৮৭ ৭১ ৩১ জুভেন্টাস ফুটবল ক্লাব
১০ 4 লিওনেল মেসি (অধিনায়ক (ফুটবল)) (1987-06-24) ২৪ জুন ১৯৮৭ ১২৪ ৬৪ ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা
১৯ 4 সার্হিও আগুয়েরো (1988-06-02) ২ জুন ১৯৮৮ ৮৫ ৩৭ ম্যানচেস্টার সিটি ফুটবল ক্লাব
২১ 4 পাওলো ডিবালা (1993-11-15) ১৫ নভেম্বর ১৯৯৩ ১২ জুভেন্টাস ফুটবল ক্লাব

সবচেয়ে বেশি খেলায় অংশগ্রহনকারী খেলোয়াড়

হাভিয়ের জানেত্তি, দুইটি বিশ্বকাপ সহ আর্জেন্টিনার হয়ে ১৪৫ খেলায় মাঠে নেমেছেন।

১৮ নভেম্বর ২০১৩ অণুসারে, আর্জেন্টিনার হয়ে সবচেয়ে বেশি খেলায় অংশ নেয়া শীর্ষ দশ খেলোয়াড়রা হলেন:

# নাম ক্যারিয়ার উপস্থিতি গোল
হাভিয়ের জানেত্তি ১৯৯৪–২০১১ ১৪৫
রোবের্তো আয়ালা ১৯৯৪–২০০৭ ১১৫
দিয়েগো সিমেওনে ১৯৮৮–২০০২ ১০৬ ১১
হাভিয়ের মাশ্চেরানো ২০০৩–বর্তমান ৯৮
অস্কার রুগেরি ১৯৮৩–১৯৯৪ ৯৭
দিয়েগো মারাদোনা ১৯৭৭–১৯৯৪ ৯১ ৩৪
আরিয়েল অর্তেগা ১৯৯৩–২০১০ ৮৭ ১৭
লিওনেল মেসি ২০০৫–বর্তমান ১২৪ ৬৪
গাব্রিয়েল বাতিস্তুতা ১৯৯১–২০০২ ৭৮ ৫৬
১০ হুয়ান পাবলো সোরিন ১৯৯৫–২০০৬ ৭৬ ১১

শীর্ষ গোলদাতা খেলোয়াড়গণ

গ্যাব্রিয়েল বাতিস্তুতা, ৫৬ গোল নিয়ে দলের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতা।

৭ জুন ২০১৩ অণুসারে, আর্জেন্টিনার হয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতা ১০ জন খেলোয়াড়ের তালিকা:

# খেলোয়াড় ক্যারিয়ার গোল উপস্থিতি গড়/ম্যাচ
লিওনেল মেসি ২০০৫–বর্তমান ৬৪ ১২৪ ০.৫১৬
গাব্রিয়েল বাতিস্তুতা ১৯৯১–২০০২ ৫৬ ৭৮ ০.৭১৮
এর্নান ক্রেসপো ১৯৯৫–২০০৭ ৩৫ ৬৪ ০.৫৪৭
দিয়েগো মারাদোনা ১৯৭৭–১৯৯৪ ৩৪ ৯১ 0.৩৭৪
লুইস আর্তাইম ১৯৬১–১৯৬৭ ২৪ ২৫ 0.৯৬০
লিওপোলদো লুকে ১৯৭৫–১৯৮১ ২২ ৪৫ ০.৪৮৯
দানিয়েল পাসারেয়া ১৯৭৬–১৯৮৬ ২২ ৭০ ০.৩১৪
হোসে সানফিলিপো ১৯৫৬–১৯৬২ ২১ ২৯ ০.৭২৪
হার্মিনিয়ো মাসান্তোনিয়ো ১৯৩৫–১৯৪২ ২১ ১৯ ১.১০৫
গঞ্জালো ইগুয়াইন ২০০৯–বর্তমান ৩১ ৭১ ০.৬০০
সার্হিও আগুয়েরো ২০০৬–বর্তমান ৩৭ ৮৫ ০.৪১২

কিছু উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়

আর্জেন্টিনার হয়ে যারা কমপক্ষে ৫০টি খেলায় অংশগ্রহণ করেছেন বা কমপক্ষে ১০টি গোল করেছেন তাদেরকে এই তালিকায় রাখা হয়েছে।

প্রতিযোগিতামূলক রেকর্ড

ফিফা বিশ্বকাপ

ফিফা বিশ্বকাপ রেকর্ড ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব রেকর্ড
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র পরাজয় গোল প্রদান গোল স্বীকার ম্যাচ জয় ড্র পরাজয় গোল প্রদান গোল স্বীকার
১৯৩০ রানার-অপ ২য় ১৮
১৯৩৪ প্রথম পর্ব ৯ম
১৯৩৮ থেকে ১৯৫৪ প্রত্যাহার
১৯৫৮ গ্রুপ পর্ব ১৩তম ১০ ১০
১৯৬২ গ্রুপ পর্ব ১০ম ১১
১৯৬৬ কোয়ার্টার-ফাইনাল ৫ম
১৯৭০ বাছাই হয়নি
১৯৭৪ দ্বিতীয় গ্রুপ পর্ব ৮ম ১২
১৯৭৮ চ্যাম্পিয়ন ১ম ১৫
১৯৮২ দ্বিতীয় গ্রুপ পর্ব ১১তম
১৯৮৬ চ্যাম্পিয়ন ১ম ১৪ ১২
১৯৯০ রানার-আপ ২য়
১৯৯৪ রাউন্ড অব ১৬ ১০ম ১০
১৯৯৮ কোয়ার্টার-ফাইনাল ৬ষ্ঠ ১০ ১৬ ২৩ ১৩
২০০২ গ্রুপ পর্ব ১৮তম ১৮ ১৩ ৪২ ১৫
২০০৬ কোয়ার্টার-ফাইনাল ৬ষ্ঠ ১১ ১৮ ১০ ২৯ ১৭
২০১০ কোয়ার্টার-ফাইনাল ৫ম ১০ ১৮ ২৩ ২০
২০১৪ রানার-আপ দ্বিতীয় ১* ১৬ ৩৫ ১৫
২০১৮ TBD
২০২২ TBD
সর্বমোট ২টি শিরোপা ১৬/২০ ৭৭ ৪২ ১৪ ২১ ১৩১ ৮৪ ১১৮ ৬৮ ২৯ ২১ ২১৬ ১১১
**সোনালি পটভূমি নির্দেশ করে, সে বছর প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনা বিজয়ী হয় এবং লাল রঙের সীমানা নির্দেশ করে, সে বছর বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনায় আয়োজিত হয়েছিল।

ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ

ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ রেকর্ড
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র * পরাজয় গোল প্রদান গোল স্বীকার
১৯৯২ চ্যাম্পিয়ন ১ম
১৯৯৫ রানার-আপ ২য়
১৯৯৭ বাছাই হয়নি
১৯৯৯
২০০১
২০০৩
২০০৫ রানার-আপ ২য় ১০ ১০
২০০৯ বাছাই হয়নি
২০১৩
মোট ১টি শিরোপা ৩/৯ ১০ ২২ ১৪ -
**সোনালি পটভূমি নির্দেশ করে, সে বছর প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনা বিজয়ী হয় এবং লাল রঙের সীমানা নির্দেশ করে, সে বছর বিশ্বকাপ আর্জেন্টিনায় আয়োজিত হয়েছিল।

কোপা আমেরিকা

কোপা আমেরিকা
মোট: ১৪টি শিরোপা
সাল অবস্থান সাল অবস্থান সাল অবস্থান
১৯১৬দ্বিতীয় স্থান১৯৩৯প্রত্যাহার১৯৬৭দ্বিতীয় স্থান
১৯১৭দ্বিতীয় স্থান১৯৪১চ্যাম্পিয়ন১৯৭৫১ম পর্ব
১৯১৯তৃতীয় স্থান১৯৪২দ্বিতীয় স্থান১৯৭৯১ম পর্ব
১৯২০দ্বিতীয় স্থান১৯৪৫চ্যাম্পিয়ন১৯৮৩১ম পর্ব
১৯২১চ্যাম্পিয়ন১৯৪৬চ্যাম্পিয়ন১৯৮৭চতুর্থ স্থান
১৯২২চতুর্থ স্থান১৯৪৭চ্যাম্পিয়ন১৯৮৯তৃতীয় স্থান
১৯২৩দ্বিতীয় স্থান১৯৪৯প্রত্যাহার১৯৯১চ্যাম্পিয়ন
১৯২৪দ্বিতীয় স্থান১৯৫৩প্রত্যাহার১৯৯৩চ্যাম্পিয়ন
১৯২৫চ্যাম্পিয়ন১৯৫৫চ্যাম্পিয়ন১৯৯৫কোয়ার্টার-ফাইনাল
১৯২৬দ্বিতীয় স্থান১৯৫৬তৃতীয় স্থান১৯৯৭কোয়ার্টার-ফাইনাল
১৯২৭চ্যাম্পিয়ন১৯৫৭চ্যাম্পিয়ন১৯৯৯কোয়ার্টার-ফাইনাল
১৯২৯চ্যাম্পিয়ন১৯৫৯চ্যাম্পিয়ন২০০১প্রত্যাহার
১৯৩৫দ্বিতীয় স্থান১৯৫৯দ্বিতীয় স্থান২০০৪দ্বিতীয় স্থান
১৯৩৭চ্যাম্পিয়ন১৯৬৩তৃতীয় স্থান২০০৭দ্বিতীয় স্থান
২০১১কোয়ার্টার-ফাইনাল
২০১৫ফাইনাল
২০১৬ফাইনাল
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.