লালমোহন উপজেলা

লালমোহন উপজেলা বাংলাদেশ এর বরিশাল বিভাগ ভোলা জেলার একটি উপজেলা এটির আদি নাম মেহেরগঞ্জ ছিলো। লালমোহন উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান ২২.৩২১১° উত্তর ৯০.৭৪৭২° পূর্ব / 22.3211; 90.7472 সমুদ্র সমতল হতে এর মূল ভূ-খন্ডের উচ্চতা ১১ থেকে ১৮ ফুট। উপজেলার উত্তরে বোরহানউদ্দিন উপজেলা, দক্ষিণে চরফ্যাশন উপজেলা, পূর্বে মেঘনা নদী এবং পশ্চিমে তেতুলিয়া নদী। ১টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম চলে লালমোহন থানার আওতাধীন। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী লালমোহন উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,৮৩,৮৮৯ জন। ৬৩.৯১%, কৃষি কাজ করে। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী লালমোহন উপজেলার সাক্ষরতার হার ৪০%। ভোলা-৩ আসনটি ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলা ও তজমুদ্দিন উপজেলা নিয়ে গঠিত, এটির আসন নং ১১৭ ।শাহবাজপুর সরকারি কলেজের পাশেই সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক  অবস্থিত।

লালমোহন
উপজেলা
লালমোহন
লালমোহন
বাংলাদেশে লালমোহন উপজেলার অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২২°১৯′৩০″ উত্তর ৯০°৪৪′৫০″ পূর্ব
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগবরিশাল বিভাগ
জেলাভোলা জেলা
আয়তন
  মোট৩৯৬.২৪ কিমি (১৫২.৯৯ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা [1]
  মোট৩৪,৭২০
  জনঘনত্ব৮৮/কিমি (২৩০/বর্গমাইল)
সাক্ষরতার হার
  মোট৫২.০৩%
সময় অঞ্চলবিএসটি (ইউটিসি+৬)
পোস্ট কোড৮৮৩০
প্রশাসনিক
বিভাগের কোড
১০ ০৯ ৫৪
ওয়েবসাইটপ্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট

অবস্থান

লালমোহন উপজেলার ভৌগলিক অবস্থান ২২.৩২১১° উত্তর ৯০.৭৪৭২° পূর্ব / 22.3211; 90.7472 সমুদ্র সমতল হতে এর মূল ভূ-খন্ডের উচ্চতা ১১ থেকে ১৮ ফুট। উপজেলার উত্তরে বোরহানউদ্দিন উপজেলা, দক্ষিণে চরফ্যাশন উপজেলা, পূর্বে মেঘনা নদী এবং পশ্চিমে তেতুলিয়া নদী

ইতিহাস

এই উপজেলার আদি নাম মেহের গঞ্জ এলাকাটি একসময় বোরহানউদ্দিন উপজেলার এর আর্ন্তভুক্ত ছিলো। ১৯০৪ সালে স্থানীয় প্রভাবশালী ব্যাক্তি মেহের আলি পাটোয়ারি নিজ্বস্ব নাম অনুসারে এই এলাকার নাম হয় মেহেরগঞ্জ মৌজা। সেখানে নিয়মিত বাজার বসত। পরে লালমোহন কুণ্ড নামে এক তশহিলদার সুকৌশল ও অনৈতিক ভাবে মেহেরগঞ্জ মৌজার পাশে লালমোহন মৌজা লেখে রাখে।পরে এই নামেই মুদ্রিত আকারে প্রকাশ করেন। পরবর্তীকালে এভাবেই মেহেরগঞ্জ হাটের নাম পরিবর্তন হয়ে লালমোহন উপজেলা হয়।[2]

ভূ-প্রকৃতি

ভূতত্ত্ববিদরা অনুমান করেন মাটির নিচের অংশ থেকে অতীতে এটি দেশের মূল ভূখন্ডের সাথে একত্রে ছিল।১৯০৫-১৯০৮ সালে আসাম বেঙ্গল জরিপে কয়েকজন ভূতত্ত্ববিদরা মনে এখানকার মাটি সমতল। এখানে কোন পাহাড়-পর্বত টিলা মালভূমি গভীর এখানে নদীর স্রোত থেকে থিথিয়ে পড়া মাটি বয়ে থেকে লতা পাতা কচুরিপানা আবর্জনা জমে এই ভূ-খন্ডের ভিত্তি ভুমি রচিত হয়।এখানে মিশ্র ও দো-আশ মাটি এবং বেলে মাটির অস্তিস্থ রয়েছে।এখানে শিলা মাটি বা গ্রানাইড এর উপস্থিতি দেখা যায় না। [3]

প্রশাসন

লালমোহন উপজেলায় বর্তমানে ১টি পৌরসভা ও ৯টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম লালমোহন থানার আওতাধীন।

পৌরসভা:
ইউনিয়নসমূহ:

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এর অধীনে ১৯৯০ সালের ৯ ডিসেম্বর ‘‘গ’’ শ্রেণীর পৌরসভা হিসেবে লালমোহন পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে ২০০১ সালের ২৪ ডিসেম্বর এটি “খ” শ্রেণীতে ও ২০০৬ সালের ২১ জুন ‘‘ক’’ শ্রেনীর পৌরসভায় উন্নীত হয়। বর্তমান মেয়র এমদাদুল ইসলাম তুহিন, মেয়র (কার্যকাল ২৭/০২/২০১১ - বর্তমান)

ভোলা-৩ আসনটি ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলা ও তজমুদ্দিন উপজেলা নিয়ে গঠিত।[4]তৃতীয় জাতীয় সংসদ, পঞ্চম জাতীয় সংসদ, ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ,১৯৯৬, অষ্টম জাতীয় সংসদবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল এর মেজর হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ নির্বাচিত হন। নবম জাতীয় সংসদ অক্টোবর ২০০৯ সালে, সুপ্রিম কোর্ট বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর মেজর (অব) জসিম উদ্দিনের ২০০৮ সালের প্রার্থীতা অবৈধ ঘোষণা করে রুলিং জারি করে। চাকরি থেকে অবসরের (বাধ্যতামূলক) পর পাঁচ বছর পার হওয়ার আগে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় আদালত এ আদেশ দেয়।[5] বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০ সালে এই আসন শূন্য ঘোষণার সিদ্ধান্ত নেয়।[6] এপ্রিল ২০১০ সালের উপ-নির্বাচনে নূরুন্নবী চৌধুরী নির্বাচিত হন। দশম জাতীয় সংসদ,একাদশ জাতীয় সংসদবাংলাদেশ আওয়ামী লীগ হতে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন নির্বাচিত হন।

জনসংখ্যার উপাত্ত

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী লালমোহন উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২,৮৩,৮৮৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,৩৮,৮৭৭ জন এবং মহিলা ১,৪৫,০১২ জন। মোট পরিবার ৬০,৯৮৮টি।[7]

শিক্ষা

২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী লালমোহন উপজেলার সাক্ষরতার হার ৪০%।[7]

লালমোহন উপজেলার শিক্ষা ব্যবস্থা বাংলাদেশের অন্য সব শহরের মতই। বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় প্রধানত পাঁচটি ধাপ রয়েছে: প্রাথমিক (১ থেকে ৫), নিম্ন মাধ্যমিক (৬ থেকে ৮), মাধ্যমিক (৯ থেকে ১০), উচ্চ মাধ্যমিক (১১ থেকে ১২) এবং উচ্চ শিক্ষা। প্রাথমিক শিক্ষা সাধারণত ৫ বছর মেয়াদী হয় এবং প্রাথমিক বিদ্যালয় সমাপনী পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয়, ৩ বছর মেয়াদী নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা সাধারণত নিম্ন মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট(জেএসসি), ২ বছর মেয়াদী মাধ্যমিক শিক্ষা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি), ২ বছর মেয়াদী উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সাধারণত উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার মাধ্যমে শেষ হয়।

মূলত বাংলা ভাষায় পাঠদান করা হয় তবে ইংরেজি ব্যাপকভাবে পাঠদান ও ব্যবহৃত হয়। অনেক মুসলমান পরিবার তাদের সন্তানদের বিশেষায়িত ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যেমন মাদ্রাসাতে প্রেরণ করেন। মাদ্রাসাগুলোতেও প্রায় একই ধরনের ধাপ উত্তীর্ণ হতে হয়। উচ্চ মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কোন শিক্ষার্থী সাধারণত উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেমন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারে। লালমোহন উচ্চ মাধ্যমিকের পর উচ্চ শিক্ষার জন্য কামিল ও ডিগ্রী কলেজ ও সরকারি অনার্স কলেজ যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ও ইসলামি আরবী বিশ্ববিদ্যালয় অধীন বিএ ও এমএ ডিগ্রি প্রদান করে।

সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়(২০৮) টি,বে-সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়(৩৮)টি,নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়(১৬) টি,মাধ্যমিক বিদ্যালয় (৩১) টি(বালিকা ০৩টি), উচ্চ মাধ্যমিক(০৩) টি,দাখিল মাদ্রাসা(৩৩) টি,আলিম মাদ্রাসা(০১) টি,ফাজিল মাদ্রাসা(০৬) টি,কামিল মাদ্রাসা(০১) টি,ডিগ্রী কলেজ(০৪) টি(০১ একটি) মহিলা) সরকারি কলেজ ১টি। [8]

উলেখ্যযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্টান,

  • লালমোহন হাইস্কুল। এটির প্রতিষ্টা হয় ১৯১৬ হাইস্কুলের মর্যাদা পায় ১৯৩৮ সালে পূর্বে স্কুলটির নাম ছিল চন্দ্রমোহন ইনস্টিটিউট পরবর্তিতে স্থানীয় নাম অনুসারে নাম করণ করা হয়।[9]
  • গজারিয়া হাইস্কুল।প্রতিষ্টাকাল ১৯১২ সাল,প্রথমদিকে এটি ছিলো পণ্ডিত আশ্বীনকুমার পরিচালিত একটি পাঠশালা।পরবর্তীতে জেলা বোর্ডের অধীনে বোর্ড স্কুল নামে পরিচিত লাভ করে।১৯৪৬ সালে মাইনর স্কুল ১৯৫০ সালে হাই স্কুলে উন্নতি হয়।স্থানীয় নাম অনুসারে এটির নামকরন করা হয়। [10]
  • শাহবাজপুর সরকারি কলেজ।প্রতিষ্টা ১৯৬৮ সালে এই জনপদ এর মানুষ মোগল শাষন আমলে বাংলার সুবেদার শাহবাজ খানের নাম অনুসারে এটির নামকরন করেন। পরবর্তীতে এটি সরকারি করা হয়। [11]

স্বাস্থ্য

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ০১ টি ৫০ শয্যা বিশিষ্ট লালমোহন সরকারি হাসপাতাল [12] ।স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র০৪ টি।ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র ০৯টি। পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র০৯টি।পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিক০১ টি।এম.সি.এইচ. ইউনিট০২ টি।কমিনিউটি ক্লিনিক৩৪টি। [13]

অর্থনীতি

 আয়ের প্রধান উৎস কৃষি ৬৩.৯১%, অকৃষি শ্রমিক ৫.৮৬%, ব্যবসা ১২.২৮%, পরিবহন ও যোগাযোগ ২.০২%, চাকরি ৫.০২%, নির্মাণ ০.৮৬%, ধর্মীয় সেবা ০.২৯%, রেন্ট অ্যান্ড রেমিটেন্স ০.৩৬% এবং অন্যান্য ৯.৪০%। [14]

প্রধান কৃষি ফসল ধান, মরিচ, গম, মিষ্টি আলু, চীনাবাদাম, পান, মসুর, ছোলা।

প্রধান ফল-ফলাদি আম, কাঁঠাল, পেঁপে, কলা, সুপারি।

মৎস্য, গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগির খামার ইত্যাদি।বাৎসরিক মৎস্য উৎপাদন ৭১১২.৫৩ মেঃ টন। বাৎসরিক খাদ্য চাহিদা উৎপাদন হয় ৫০,৮৬৫ মেঃ টন।

যোগাযোগ ব্যবস্থা

সড়ক পথে- ঢাকা থেকে ঢাকা-গুলিস্তান/যাত্রাবাড়ি/ফার্মগেইট জাতীয় মহাসড়কে হয়ে লক্ষ্মীপুর। লক্ষ্মী পুর থেকে সি.এস.জি/অটোরিক্সা/বাইক যোগে মজুচৌধুরীর হাট। মজুচৌধুরীর হাট থেকে বাস/অটো/সি.এন.সি/মাহেন্দ্রা/ট্যাক্সি যোগে মোস্তফাকামাল বাস স্টান্ড। বাস স্টান্ড থেকে সরাসরি লালমোহন । ঢাকা থেকে মাওয়া ফেরিঘাট। মাওয়া ফেরিঘাট থেকে বরিশাল।বরিশাল থেকে স্প্রীড বোর্ড অথবা লঞ্চ অথাব বাস যোগে ভোলা। ভোলা থেকে বাস/অটো/সি.এন.সি/মাহেন্দ্রা/ট্যাক্সি যোগে লালমোহন উপজেলা। নদী পথে- সদরঘাট থেকে সরাসরি লালমোহন লঞ্চ অথবা ভোলা লঞ্চ যোগে আসাযায়। দূরত্ব ২১৫ কিলোমিটার। যাত্রাসময় প্রায় ৮ ঘন্টা। বিঃদ্রঃ-রেল পথে লালমোহনে উপজেলা এর সাথে সরাসরি কোন যোগাযোগ নাই।

উল্লেখযোগ্য স্থান

সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক পার্কটি নির্মাণ করা হয় ২০১৬ সালে।[15][16][17]

বিবিধ

লালমোহন উপজেলার কিছু বিখ্যাত বাজার

  1. ফুলবাগিচা বাজার
  2. মঙ্গল শিকদার বাজার
  3. চতলা বাজার
  4. গজারিয়া বাজার
  5. ডাওরী বাজার
  6. কর্তার হাট বাজার
  7. লর্ড হার্ডিঞ্জ বাজার
  8. রায়চাঁদ বাজার
  9. হাজির হাট বাজার
  10. নতুন বাজার (ইয়াছিনগঞ্জ)
  11. হরিগঞ্জ বাজার
  12. দালাল বাজর
  13. পাটোয়ারী হাট

এই বাজারগুলোর লালমোহন উপজেলার সবচেয়ে বিখ্যাত বাজার গুলো অনেক পুরনো এবং আদি যুগ থেকে এ বাজজার গুলো নামকরণ করা হয়েছে

তথ্যসুত্র

  1. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে লালমোহন উপজেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৯ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৫
  2. ভোলা জেলার ইতিহাস পৃষ্টা ২৮৬
  3. ভোলার জেলার ইতিহাস পৃষ্টা ১৩
  4. "জাতীয় সংসদীয় আসনবিন্যাস (২০১৩) গেজেট" (PDF)বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১৬ জুন ২০১৫ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ আগস্ট ২০১৫
  5. "২৪ এপ্রিল ভোলা-৩ উপ-নির্বাচনের 'যুক্তিযুক্ত' দিন"bangla.bdnews24.com। ১৬ মার্চ ২০১০। ৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৮
  6. "ভোলা-৩ এ উপ-নির্বাচন"bangla.bdnews24.com। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০। ৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৮
  7. "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (PDF)web.archive.org। Wayback Machine। সংগ্রহের তারিখ ১১ নভেম্বর ২০১৯
  8. "একনজরে লালমোহন উপজেলা"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯
  9. বাংলাদেশ লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমাল ভোলা জেলা ৪৩
  10. বাংলাদেশ লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমাল ভোলা জেলা ৪৪
  11. বাংলাদেশ লোকজ সংস্কৃতি গ্রন্থমাল ভোলা জেলা ৪৫
  12. "তিন চিকিৎসক দিয়ে চলছে হাসপাতাল"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯
  13. "একনজরে লালমোহন উপজেলা"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯
  14. "বাংলাপিডিয়া লালমোহন উপজেলা"। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯
  15. "সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২ মে ২০১৯। ২৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুলাই ২০১৯
  16. "সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক উদ্বোধন আজ"সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৮
  17. "সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্ব ও আগামীর বাংলাদেশ"Bhorer Kagoj। ২০১৮-০৭-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৮

বহিঃসংযোগ


This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.