শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল
শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল হল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিত্বকারী দল। দলটি প্রথম আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছে ১৯২৬-২৭ সনে, এবং তার পরে টেষ্ট এর ষ্ট্যাটাস পায় ১৯৮১ সনে, যা ছিল শ্রীলঙ্কার অষ্টম জাতীয় টেষ্ট ক্রিকেট খেলা। দলটি পরিচালিত হয় শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দ্বারা।
শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল | |
---|---|
![]() | |
টেস্ট মর্যাদা | ১৯৮২ |
প্রথম টেস্ট | বনাম ![]() |
অধিনায়ক | ![]() |
কোচ | ![]() |
আইসিসি টেস্ট, ওডিআই এবং টি২০আই র্যাঙ্কিং | ৬ষ্ট (টেস্ট) ৪র্থ (ওডিআই) ১ম (টিটুয়েন্টি) |
টেস্ট ম্যাচ – বর্তমান বছর | ২০৮ ১ |
সর্বশেষ টেস্ট | বনাম নিউজিল্যান্ড ![]() |
জয়/পরাজয় – বর্তমান বছর | ৭১ / ৮৪ ০ / ০১ |
১৫ মার্চ২০১৫ পর্যন্ত |
শ্রীলঙ্কার জাতীয় ক্রিকেট দল উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন করা শুরু করে ১৯৯০ সালের প্রথম দিকে, পরাজয় থেকে উঠে দাড়ায় বিজয়ের দিকে ১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ। তখন থেকে, দলটি তাদের বল বজায় রেখেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। শ্রীলংকান ক্রিকেট দল পর পর ২০০৭ ও ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ফাইনালে পৌছে গিয়েছিল। কিন্তু দুটি খেলাতেই অবশেষে তারা রানার আপ হয়েছে। সনাথ জয়াসুরিয়া (অবঃ) এবং অরবিন্দ ডি সিলভা (অবঃ) এর ব্যাটিং আর মুত্তিয়া মুরালিধরন (অবঃ) এবং চামিন্দা ভাস (অবঃ) এর বোলিংসহ আরো অনেক প্রতিভাবান ক্রিকেটারগণ, শ্রীলংকান ক্রিকেট দলের গত ১৫ বছরের সফলতার ভিত্তি ছিল।
শ্রীলংকা ১৯৯৬ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ, ২০০২ সালে আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি, (কো চ্যাম্পিয়ন ভারত) এর সাথে বিজয়ী হয়, পর পর রানার্স আপ হয় ২০০৭ সালের ক্রিকেট বিশ্ব কাপ, ২০১১ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ এবং ২০০৯ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ এর। শ্রীলংকান ক্রিকেট দল বর্তমানে বেশ কিছু বিশ্বরেকর্ড ধরে রেখেছে, রেকর্ডগুলোর মধ্য রয়েছে দলের সর্বোচ্চ রান তিন ধরনের খেলাতেই, যা হলো টেষ্ট, ওডিআই এবং টুয়েন্টি২০
শ্রীলংকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ইতিহাস
প্রারম্ভিক বছরগুলি
সিলন, নামেই দেশটির পরিচিতি ছিল ১৯৭২ সালের আগে, এখানে প্রথম শ্রেনীর ক্রিকেট সর্ব প্রথম খেলা হয়েছিল ১৯২৬-২৭ সনে ম্যারিলিবন ক্রিকেট ক্লাব এর সাথে নোমাডস গ্রাউন্ড, ভিকটোরিয়া পার্ক, কলম্বোতে ইনিংস হারিয়ে।[1] দলটিতে প্রথম বিজয় এসেছিল পাটিয়ালার সাথে দ্রুভ পানডভ ষ্টেডিয়াম এ ১৯৩২-৩৩ সনে।[2] সিলন নিজের দিকটা সম্পূর্ন করেছিল এ.জে. গোপালান ট্রফি খেলার মাধ্যমে ১৯৫০ সালে দিকে, শ্রীলংকার নতুন নাম পরিবর্তনের পর ১৯৭০ সালেও। শ্রীলংকান ক্রিকেট দল একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ দিয়ে আবির্ভূত হয় ১৯৭৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ এবং তাদের প্রথম এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে বিজয়ী হয় ভারতের বিপক্ষে যে কিনা জাতীয় ক্রিকেট খেলার দলটি এসেছে ১৯৭৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ এ। পরবর্তিতে শ্রীলংকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল থেকে ১৯৮১ সালে টেষ্ট এর স্ট্যাটাস পায়।
টেষ্ট স্ট্যাটাস ও অন্যান্য
- টেষ্ট এর স্ট্যাটাস অর্জন ১৯৮১ তে এবং প্রথম টেষ্ট ম্যাচ অনুষ্টিত হয় ১৯৮২ তে।
- ১৯৮৫ তে ভারতের বিপক্ষে প্রথম টেষ্ট জয় পেয়ে সিরিজ বিজয়ী হয়ে রেকর্ড গড়ে।
- প্রথম টেষ্ট সিরিজে বিজয়ী হয়ে দেশের বাইরে প্রথম টেষ্ট সিরিজ বিজয়ী হয় ১৯৯৫ সনে নিউজিল্যান্ড এর বিপক্ষে।
- ১৯৯৯৬ বিশ্বকাপ ক্রিকেট এ বিজয়ী হয় যা অনুষ্টিত হয়েছিল ভারত, শ্রীলংকা ও পাকিস্তানে
- সেমি ফাইনালে পৌছে ছিল ২০০৩ বিশ্বকাপ ক্রিকেট এ যা অনুষ্টিত হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাতে।
- রানার আপ হয়েছিল ২০০৭ বিশ্বকাপ ক্রিকেট এ যা অনুষ্টিত হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ এ।
- রানার আপ হয়েছিল ২০০৯ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ এর যা অনুষ্টিত হয়েছিল ইংল্যান্ড এ।
- সেমি ফাইনালে পৌছে ছিল ২০১০ আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ এর যা অনুষ্ঠিত হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ এ।
- রানার আপ হয়েছিল ২০১১ বিশ্বকাপ ক্রিকেট এর যা অনুষ্টিত হয়েছিল ভারত, শ্রীলংকা এবং বাংলাদেশে
- ১৯৮৬ সালে, ১৯৯৭ সালে, ২০০৪ সালে এবং ২০০৮ সালের এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
২০১১ পর্যন্ত, শ্রীলংকান দল ২০৯ টি ম্যাচ খেলেছে, এগুলো বিজয় ২৯.৬৬%, হেরেছে ৩৫.৪১% এবং ড্র করেছে ৩৪.৯৩%।[3] নিঃসন্দেহে শ্রীলংকান ক্রিকেটের সেরা সময় এসেছিল পূর্বে উল্লিখিত ১৯৯৬ বিশ্বকাপ ক্রিকেট এ, যখন তারা অর্জুনা রানাতুঙ্গার নেতৃত্বে র্যাংকিং এ উপরে থাকা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফাইনালে খেলেছিল। শ্রীলংকান খেলার ধরন ব্যাপক পরিবর্তন এনেছিল বৈপ্লবিক ভাবে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট এ, এবং চরিত্রায়ন করা হয়েছিল তাদের প্রচন্ড আক্রমণাত্মক ওপেনার ব্যাটসম্যান সনাথ জয়াসুরিয়া এবং রমেশ কালুভিথারানার প্রথম পনের ওভারের ইনিংস এ যাতে সুযোগের সদ ব্যবহার করতে পারে সে সময়ের কড়া ফিল্ডিং আরোপের আগেই। এই কৌশলটা নিদর্শন রেখে গেছে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে।
শ্রীলংকান ক্রিকেট ২০০৪ সালে শ্রীলংকাতে হোয়াইট করে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫-০ তে ওডিআই এ, যা ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা দলের জন্য বড় সর্বনাশ দ্বিপার্শ্বিক একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সিরিজে।[4] শ্রীলংকা ৫-০ তে হোয়াইট করে ২০০৬ সালে ইংল্যান্ড কে ন্যাটওয়েষ্ট সিরিজ এ, যা ছিল বড় সর্বনাশ ইংল্যান্ট দলের জন্য দ্বিপার্শ্বিক ওডিআই সিরিজে।[5] সনাথ জয়সুরিয়া হয়েছিল ম্যান অব দা সিরিজ। শ্রীলংকা জিম্বাবুয়ে কেও হোয়াইট ওয়াস করেছিল ওডিআই সিরিজে ৫-০ তে, যা অনুষ্টিত হয়েছিল জিম্বাবুয়েতে ২০০৪ এবং ২০০৮ সালে।
মাইলস্টোন
- শ্রীলংকাই একমাত্র দল যারা আইসিসি ট্রফি বিজয়ী আর তারা পরবর্তিতে ১৯৯৬ সালের বিশ্ব কাপ ক্রিকেট বিজয়ীও।
- শ্রীলংকাই একমাত্র দল যারা এশিয়া কাপ এর প্রতিটি পর্বে অংশ নিয়েছে।
- শ্রীলংকা হলো ৪র্থ দল যারা দুটি বিশ্ব কাপ ক্রিকেট এ ফাইনালে পৌছেছিল (২০০৭ এবং ২০১১), এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ (১৯৭৫,১৯৭৯ এবং ১৯৮৩) সালে, অস্ট্রেলিয়া (১৯৯৬, ১৯৯৯, ২০০৩, ২০০৭) সালে, এবং ইংল্যান্ড (১৯৮৭ এবং ১৯৯২) সালে পৌছেছিল।
২০০৯ সালের গুলি করার ঘটনা
২০০৯ সালের ৩রা মার্চে, পাকিস্তান এর লাহোর এ শ্রীলংকান দলের বহরে বন্দুক ধারী আক্রমণ করে। যাতে পাঁচ পুলিশ মারা গিয়েছিল এবং সাত জন ক্রিকেটার এবং কোচ দলের সদস্য আহত হয়েছিল।[6] দলটি ছিল গাদ্দাফী ষ্টেডিয়াম এ সেখানে তারা তৃতীয় দিনের দ্বিতীয় টেষ্ট এর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। এই ঘটনার পর শ্রীলংকান ক্রিকেট বোর্ড কর্তৃক ম্যাচটি বাতিল ঘোষণা করা হয়েছিল। শ্রীলংকা পাকিস্তান সফরে রাজি ছিল, কিন্তু ভারত তাতে রাজি হয়নি নিরাপত্বার ব্যাপারে[7]
পরিচালকবর্গ
শ্রীলংকা ক্রিকেট, যা আগে ছিল শ্রীলংকান ক্রিকেট নিয়ন্ত্রন বোর্ড (Board for Cricket Control in Sri Lanka-(BCCSL),হলো শ্রীলংকান ক্রিকেট দলের পরিচালক। এটি শ্রীলংকার ক্রিকেট দল ও অভ্যন্তরে অনুষ্টিত প্রথম ক্লাসের ক্রিকেট নিয়ন্তন করে। দক্ষ শ্রীলংকান ক্রিকেট পরিচালনা করছে এবং নিয়ন্ত্রন করছে স্থানীয় বড় বড় প্রতিযোগিতা: প্রথম ক্লাস টুর্নামেন্ট প্রিমিয়ার ট্রফি, লিষ্ট এ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট প্রিমিয়ার লিমিটেড ওভার টুর্নামেন্ট এবং টুয়েন্টি২০ টুর্নামেন্ট। এ ছারাও শ্রীলংকান ক্রিকেট ইন্টার-প্রভিন্সিয়াল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট হোষ্ট এবং সংগঠিত করে থাকে, এটাতে প্রতিযোগিতা হয় পাঁচটি দলের এবং অংশ নেয় আলাদা চারটি শ্রীলংকান প্রদেশ থেকে।
আন্তর্জাতিক খেলার মাঠ












টেষ্ট
প্রথম ব্যবহার করা হয়েছে টেষ্ট ম্যাচের জন্য এমন মাঠের তালিকা
সংখ্যা | ষ্টেডিয়ামের নাম | স্থান | ধারন ক্ষমতা | প্রথম ব্যবহার | ম্যাচ সমুহ |
---|---|---|---|---|---|
১ | পাইকিয়াসথি সারাভানামুত্বু ষ্টেডিয়াম | কলম্বো | ১৫,০০০ | ১৭ই ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ | ১৫ |
২ | আসগিরিয়া ষ্টেডিয়াম | ক্যান্ডি | ১০,৩০০ | ২২শে এপ্রিল ১৯৮২ | ২১ |
৩ | সিংহলি স্পোর্ট ক্লাব গ্রাউন্ড | কলম্বো | ১০,০০০ | ১৬ই মার্চ ১৯৮৪ | ৩৪ |
৪ | কলম্বো ক্রিকেট ক্লাব গ্রাউন্ড(বর্তমানে ব্যবহৃত না) | কলম্বো | ৬,০০০ | ২৪শে মার্চ ১৯৮৪ | ৩ |
৫ | আর. প্রেমাদাসা ষ্টেডিয়াম | কলম্বো | ৩৫,০০০ | ২৮শে আগষ্ট ১৯৯২ | ৭ |
৬ | টিরুনী ফেরনান্ডু ষ্টেডিয়াম(বর্তমানে ব্যবহৃত না) | মোরাটুয়া | ১৫,০০০ | ৮ই সেপ্টেম্বর ১৯৯২ | ৪ |
৭ | গল আন্তর্জাতিক ষ্টেডিয়াম | গাল্লে | ৩৫,০০০ | ৩রা জুন ১৯৯৮ | ১৭ |
৮ | পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম | পাল্লেকিলি, ক্যান্ডি | ৩৫,০০০ | ১লা ডিসেম্বর ২০১০ | ১ |
একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সংখ্যা | ষ্টেডিয়ামের নাম | স্থান | ধারন ক্ষমতা | প্রথম ব্যবহার | ম্যাচ সমুহ |
---|---|---|---|---|---|
১ | সিংহলি স্পোর্ট ক্লাব গ্রাউন্ড | কলম্বো | ১০,০০০ | ১৩ই ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ | ৫৯ |
৩ | পাইকিয়াসথি সারাভানামুত্বু ষ্টেডিয়াম | কলম্বো | ১৫,০০০ | ১৩ই এপ্রিল ১৯৮৩ | ১২ |
৩ | টিরুনী ফেরনান্ডু ষ্টেডিয়াম (বর্তমানে ব্যবহৃত না) | মোরাটুয়া | ১৫,০০০ | ৩১শে মার্চ ১৯৮২ | ৬ |
৪ | আসগিরিয়া ষ্টেডিয়াম | ক্যান্ডি | ১০,৩০০ | ২রা মার্চ ১৯৮৬ | ৬ |
৫ | আর. প্রেমাদাসা ষ্টেডিয়াম | কলম্বো | ৩৫,০০০ | ৫ই এপ্রিল ১৯৮৬ | ১০১ |
৬ | গাল্লে আন্তর্জাতিক ষ্টেডিয়াম | গাল্লে | ৩৫,০০০ | ২৫শে জুন ১৯৯৮ | ৪ |
৭ | রাঙ্গিরি ডামবুল্লা আন্তর্জাতিক ষ্টেডিয়াম | ডামবুল্লা | ১৬,৮০০ | ২৩শে মার্চ ২০১১ | ৪৩ |
৮ | মাহিন্দ্র রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক ষ্টেডিয়াম | হাম্বানতোতা | ৩৫,০০০ | ২০শে ফেব্রুয়ারী ২০১১ | ২ |
৯ | পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম | পাল্লেকিলি, ক্যান্ডি | ৩৫,০০০ | ৮ই মার্চ ২০১১ | ৩ |
১০ | উইলাগিদারা ষ্টেডিয়াম (এখনো কোন ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়নি) | কুরুনিগালা | ১০.০০০ | - | - |
টুর্নামেন্ট ইতিহাস
টেমপ্লেট:শ্রীলংকা জাতীয় ক্রিকেট দল টুর্নামেন্ট ইতিহাস
বর্তমান দল
- এস/এন: শার্ট নাম্বার
নাম | বয়স | ব্যাটিং ষ্টাইল | বলিং ষ্টাইল | আভ্যন্তরিন দল | ফর্ম | এস/এস |
---|---|---|---|---|---|---|
টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক এবং উইকেট কিপার ব্যাট্সমেন | ||||||
দিনেশ চান্দিমাল | ৩০ | ডান হাতি ব্যাটিং | নর্দেসসক্রিপ্ট | টেষ্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ১৭ | |
ওয়ানডে অধিনায়ক এবং ওপেনিং ব্যাটসম্যান | ||||||
উপুল থারাঙ্গা | ৩৪ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | নর্দেসসক্রিপ্ট | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৪৪ | |
ওপেনিং ব্যাটসম্যান | ||||||
লাহিরো থিরিমানি | ৩০ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | রাগামা | টেষ্ট, ওডিআই | ৬৬ | |
মিডল-অর্ডার ব্যাটসম্যান | ||||||
চামারা কাপুগিদেরা | ৩২ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম মেডিয়াম | কলম্বো | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ১৬ |
উইকেট-কিপার ব্যাটসম্যান | ||||||
কুশল পেরেরা | ২৯ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | কলম্বো | টেষ্ট, টুয়েন্টি২০ | ০৮ | |
কুশল মেন্ডিস | ২৪ | ডান হাতি ব্যাটিং | কলম্বো | টেষ্ট, টুয়েন্টি২০ | ০২ | |
অল রাউন্ডার | ||||||
দিলুওয়ান পিরেরা | ৩৭ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম অফ-স্পিন | পানাদুরা | টেষ্ট, টুয়েন্টি২০ | ১৫ |
জীবন মেন্ডিস | ৩৬ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম লেগ-ব্রেক | ব্লোমফিল্ড | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৮৮ |
ফারভেজ মাহারুফ | ৩৫ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম ফাস্ট মেডিয়াম | নর্দেসসক্রিপ্ট | ওডিআই | ২৮ |
সচিত্র সেনানায়াকে | ৩৪ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম অফ-ব্রেক | সিংহলি | ওডিআই | ৫২ |
কোশালা কুলাসিকারা | ৩৪ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম ফাস্ট মেডিয়াম | নর্দেসসক্রিপ্ট | ওডিআই | |
জিহান রুপাসিনগি | ৩৩ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম লেগ-ব্রেক | তামিল ইউনিয়ন | টুয়েন্টি২০ | |
অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস | ৩২ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম মেডিয়াম | কোল্টস | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৬৯ |
থিশাসা পিরেরা | ৩০ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম ফাস্ট মেডিয়াম | কোল্টস | টেষ্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ০১ |
দানুষ্কা গুণতিলকা | ২৮ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম অফ-ব্রেক | সিংহলি | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৭০ |
আকিলা দানঞ্জয়া | ২৬ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম অফ-ব্রেক | কোল্টস | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ০৪ |
পেস বলার | ||||||
নুয়ান কুলাসিকারা | ৩৭ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম ফাস্ট মেডিয়াম | কোল্টস | টেষ্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৯২ |
লাসিথ মালিঙ্গা | ৩৬ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম মেডিয়াম | নর্দেসসক্রিপ্ট | ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৯৯ |
শামিন্দা ইরাঙ্গা | ৩৩ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম ফাস্ট মেডিয়াম | ছিলোও | টেষ্ট, ওডিআই | ২২ |
নুয়ান প্রদীপ | ৩৩ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম ফাস্ট মেডিয়াম | সিংহলি | টেষ্ট, ওডিআই | ৬৩ |
সুরঙ্গা লকমল | ৩২ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম ফাস্ট মেডিয়াম | তামিল ইউনিয়ন | টেষ্ট, ওডিআই | ৮২ |
ইসুরু উদানা | ৩১ | ডান হাতি ব্যাটিং | বাঁ হাতি-আর্ম মেডিয়াম ফাস্ট | তামিল ইউনিয়ন | টুয়েন্টি২০ | ৬১ |
দুষ্মন্ত চামিরা | ২৭ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম মেডিয়াম | ননডেস্ক্রিপ্টস | টেষ্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ০৫ |
স্পিন বলার্স | ||||||
রঙ্গনা হেরাথ | ৪১ | বাঁ হাতি ব্যাটিং | স্লো বাঁ হাতি-আর্ম অর্থোবক্স | মুরস স্পোর্টস ক্লাবমুরস | টেষ্ট, ওডিআই | ১৪ |
সিকুগ প্রসান্ন | ৩৪ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম লেগ- ব্রেক | শ্রীলংকা আর্মি | টেষ্ট, ওডিআই | ০৬ |
অজন্তা মেন্ডিস | ৩৪ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম অফ-ব্রেক, লেগ -ব্রেক | শ্রীলংকা আর্মি | টেষ্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৪০ |
সুরাজ রান্দিভ | ৩৪ | ডান হাতি ব্যাটিং | রাইট-আর্ম অফ-ব্রেক | ব্লোমফিল্ড | টেষ্ট, ওডিআই, টুয়েন্টি২০ | ৮৮ |
পরিসংখ্যান
আন্তর্জাতিক ম্যাচ সারসংক্ষেপ - শ্রীলংকা[8] বিশেষ দ্রষ্টব্য: যে ক্যারিয়ার রেকর্ড শুধুমাত্র শ্রীলংকার জন্য। মুরালিধরনের পরিসংখ্যানে ম্যাচ ফিগার ৫-১৫৭ বাদ দেয়া হয়েছে যা অর্জন করেছে ২০০৫-০৬ সালে আইসিসি বিশ্ব একাদশের খেলায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিডনিতে, যার ফলে তার মোট ৮০০ উইকেট টেষ্ট খেলায় এভারেজ ২২.৭২ ( সে ছিল একমাত্র শ্রীলংকান প্রতিনিধি সে খেলায়)। সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছে ১৫ই জানুয়ারি ২০১২।
টেষ্ট ম্যাচসমূহ
টেষ্ট রেকর্ড বনাম অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে[11] টেষ্ট রেকর্ডস সম্পন্য #২০২৮। সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছে ১৫ মার্চ ২০১৫।"
একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
ওডিআই রেকর্ডস বনাম অন্যান্য রাষ্ট্র্র্র[8] ওডিআই রেকর্ডস সম্পন্য#৩২২৬। দ্রষ্টব্য, ক্যারিয়ারের রেকর্ডস শুধু মাত্র শ্রীলংকার আইসিসি বিশ্ব XI এবং এশিয়া XI ম্যচা গুলো কে বাদ দিয়ে ধরা হয়েছে। সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছে ১৫ই জানুয়ারী, ২০১২
টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক
টি২০আই ম্যাচ অন্যান্য রাষ্ট্রের সাথে[16] রেকর্ডস সম্পন্য হয়েছেটি২০আই#২১৬। সর্বশেষ হালনাগাদ করা হয়েছে ১৪ই ডিসেম্বর, ২০১১।
|
আরো দেখুন
- শ্রীলংকান ক্রিকেট
- শ্রীলংকার বিপক্ষে ক্রিকেট সিরিজের তালিকা
তথ্যসূত্র
- "Ceylon v Marylebone Cricket Club in 1926/27"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-০৬।
- "Patiala v Ceylon in 1932/33"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-০৬।
- Cricinfo Test Team Records page retrieved on 11 May 2010
- South Africa in Sri Lanka ODI Series 2004
- Wisden - England v Sri Lanka, 2006
- "Profiles of injured Sri Lanka party members"। BBC Sport website। ৩ মার্চ ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-০৩।
- "Police dead, players hurt in Sri Lankan cricket ambush"। The Daily Telegraph (Australia)। ২০০৯-০৩-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০৩-০৩।
- "One-Day Internationals / Team records"। Cricinfo.com।
- "Sri Lanka Test Career Batting"। Cricinfo।
- "Sri Lanka Test Career Bowling"। Cricinfo।
- "Test matches / Team records"। Cricinfo.com।
- "Sri Lanka ODI Career Batting"। Cricinfo।
- "Sri Lanka ODI Career Bowling"। Cricinfo।
- "Sri Lanka Twenty20 Internationals Career Batting"। Cricinfo।
- "Sri Lanka Twenty20 Internationals Career Bowling"। Cricinfo।
- "Twenty20 Internationals / Team records"। Cricinfo.com।