টাঙ্গাইল

টাঙ্গাইল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার ৯৮ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বের একটি শহর। টাঙ্গাইল নগরী বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি শহর এবং টাঙ্গাইল জেলার প্রধান শহর। শহরটি লৌহজং নদীর তীরে অবস্থিত। [2]

টাঙ্গাইল
সাংস্কৃতিক নগরী
উপর থেকে নিচে: ১.সুপারিবাগান থেকে টাঙ্গাইল শহরের চিত্র; ২.টাঙ্গাইল পৌর উদ্যান এ অবস্থিত শহরের মূল মুক্তমঞ্চ; ৩.টাঙ্গাইল জেলা দায়রা জর্জ আদালত; ৪.শহরের অন্যতম প্রতীক, "শামসুল হক তোরণ"; ৫. জেলা সদরে অবস্থিত "ডিসি লেক"
টাঙ্গাইল
বাংলাদেশে টাঙ্গাইল শহরের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৪.২৬৪৪২৩° উত্তর ৮৯.৯১৮১৪০° পূর্ব / 24.264423; 89.918140
দেশবাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ
জেলাটাঙ্গাইল জেলা
উপজেলাটাঙ্গাইল সদর উপজেলা-একাংশ, দেলদুয়ার উপজেলা-একাংশ
স্থাপিত১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দ
সরকার
  ধরনপৌরসভা
  প্রথম মেয়রশশী শেখর দত্ত
  মেয়রমোঃ জামিলুর রহমান মিরন (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ)
  শিক্ষার হার৭১.২%
আয়তন
  মোট২৯.০৪ কিমি (১১.২১ বর্গমাইল)
উচ্চতা১৪ মিটার (৪৬ ফুট)
জনসংখ্যা
  মোট৭,৫০,০০০
  জনঘনত্ব২৫৫০০/কিমি (৬৬০০০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবাংলাদেশ মান সময় (ইউটিসি+৬ ঘণ্টা)
পোস্ট কোড১৯০০, ১৯০১, ১৯০২
টেলিফোন কোড০৯২১
ওয়েবসাইটটাঙ্গাইল জেলা সরকারি ওয়েবসাইট
[1]

নামকরণ

টাঙ্গাইলের নামকরণ বিষয়ে রয়েছে বহু জনশ্রুতি ও নানা মতামত। ১৭৭৮ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তার মানচিত্রে এ সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন। ১৮৬৬ খ্রিষ্টাব্দের আগে টাঙ্গাইল নামে কোনো স্বতন্ত্র স্থানের পরিচয় পাওয়া যায় না। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিষ্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে। টাঙ্গাইলের ইতিহাস প্রণেতা খন্দকার আব্দুর রহিম সাহেবের মতে, ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উচু শব্দের পরিবর্তে ‘টান’ শব্দই ব্যবহার করতে অভ্যস্ত ছিল বেশি। এখনো টাঙ্গাইল অঞ্চলে টান শব্দের প্রচলন আছে। এই টানের সাথে আইল শব্দটি যুক্ত হয়ে হয়েছিল টান আইল। আর সেই টান আইলটি রূপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইলে। টাঙ্গাইলের নামকরণ নিয়ে আরো বিভিন্নজনে বিভিন্ন সময়ে নানা মত প্রকাশ করেছেন।

কারো কারো মতে, বৃটিশ শাসনামলে মোগল প্রশাসন কেন্দ্র যখন আটিয়াতে স্থাপন করা হয় তখন এই অঞ্চল জম-জমাট হয়ে উঠে। সে সময়ে ঘোড়ার গাড়ি ছিল যাতায়াতের একমাত্র বাহন, যাকে বর্তমান টাঙ্গাইলের স্থানীয় লোকেরা বলত টাঙ্গা। বর্তমান শতকের মাঝামাঝি পর্যন্তও এ অঞ্চলের টাঙ্গা গাড়ির চলাচল স্থল পথে সর্বত্র। আল শব্দটির কথা এ প্রসঙ্গে চলে আসে। বর্তমান টাঙ্গাইল অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানের নামের সাথে এই আল শব্দটির যোগ লক্ষ্য করা যায়। আল শব্দটির অর্থ সম্ভবত সীমা নির্দেশক যার স্থানীয় উচ্চারণ আইল। একটি স্থানকে যে সীমানা দিয়ে বাঁধা হয় তাকেই আইল বলা হয়। টাঙ্গাওয়ালাদের বাসস্থানের সীমানাকে টাঙ্গা+আইল এভাবে যোগ করে হয়েছে টাঙ্গাইল, এ মতটি অনেকে পোষণ করেন। আইল শব্দটি কৃষিজমির সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই শব্দটি আঞ্চলিক ভাবে বহুল ব্যবহৃত শব্দ। টাঙ্গাইলের ভূ-প্রকৃতি অনুসারে স্বাভাবিক ভাবে এর ভূমি উঁচু এবং ঢালু। স্থানীয়ভাবে যার সমার্থক শব্দ হলো টান। তাই এই ভূমিরূপের কারণেই এ অঞ্চলকে হয়তো পূর্বে টান আইল বলা হতো। যা পরিবর্তীত টাঙ্গাইল নাম ধারণ করেছে।[3]

পৌরসভার ইতিহাস

পোড়াবাড়ির চমচম, টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইল পোড়াবাড়ির চমচমের জন্য বিখ্যাত

১৮৮৭ সালের ১ জুলাই টাঙ্গাইল পৌরসভা স্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন সময় পৌরসভার ওয়ার্ড সংখ্যা ছিল ৫ টি।

ওয়ার্ড নংপৌর এলাকা
টাঙ্গাইল কান্দা পাড়া, পারদিঘুলিয়া, আকুর টাকুর
করের বেতকা, নন্দির বেতকা, মীরের বেতকা, সাবালিয়া, দরুন, আশেকপুর, নগরজলফৈ এবং বোয়ালী
গাড়াই, বেড়াই, কাজিপুর, পটল, বাছরাকান্দি, বাজিতপুর, বেড়াবুচনা এবং ভাল্লুককান্দি
কাগমারী, সন্তোষ, অলোয়া, বৈট্যা, পাতুলী এবং একরামপুর
কালীপুর, দিঘুলিয়া, সাকরাইল, কাইয়ামারা, বেড়াডোমা, বাসা এবং খানপুর

পরবর্তীতে ১নং সেন্টাল, ২নং বেতকা, ৩নং দিঘুলিয়া ও ৪নং সন্তোষ হিসাবে ৪টি ওয়ার্ড পুনর্গঠিত হয়। ১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দে সেন্ট্রাল, বেতকা, দিঘুলিয়া, সন্তোষ ও জেলা সদর এই ৫টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে এবং তারপর ৬নং ওয়ার্ড হিসাবে কাজিপুরকে অন্তর্ভূক্ত করে ৬টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয়। পুনরায় ৬টি থেকে ৫টি অতপর পুনরায় ৫টি থেকে ৬টি ওয়ার্ডে বিভক্ত করা হয় এবং ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে ১৮ টি ওয়ার্ড নিয়ে টাঙ্গাইল পৌরসভা পুনঃগঠিত হয়।

পৌরসভা স্থাপিত হওয়ার পর ১৮৮৭ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে প্রথম নির্বাচন অনু্ষ্ঠিত হয়। এই নির্বাচনে ৪টি ওয়ার্ডে ৮জন জনগনের সরাসরি ভোটে কমিশনার নির্বাচিত হন। ৫নং ওয়ার্ডের জন্য ২ জন সহ মোট ৭ জনকে কমিশনার হিসাবে সরকার মনোনয়ন প্রদান করেন। একই সাথে বাংলার লেঃ গভর্নর কোলম্যাল ম্যাকুলে তৎকালীন টাঙ্গাইলের মহকুমা প্রশাসক শশী শেখর দত্তকে টাঙ্গাইল পৌরসভার প্রশাসক নিয়োগ করেন। এই পৌরসভায় ছিল না কোন পাকা রাস্তা ঘাট, ছিল না রাস্তা আলোকিত করার ব্যবস্থা এবং বিশুদ্ধ পানি সরবারাহ ব্যবস্থা। স্থানীয় জমিদারগণের অর্থানুকুল্যে এবং জেলা বোর্ড কর্তৃক স্থাপিত পুকুর, ইন্দারা এবং অবস্থাপন্ন দানশীল ব্যক্তির প্রতিষ্ঠিত কুয়া/ইন্দারার পানির উপর নির্ভর করতে হতো পৌর নাগরিকদের। বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে কেরোসিন বাতি (হ্যারিকেন) দ্বারা প্রথম রাস্তা আলোকিত করার ব্যবস্থা করে পৌরসভা।

বিভিন্ন জনবহুল স্থান স্থাপন করে হস্তচালিত নলকুপ। সে সময় শহরের ‍যানবাহন বলতে ছিলো টমটম আর গরুরগাড়ী। চাড়াবাড়ী থেকে জলপথে কলকাতা এবং ময়মনসিংহ হয়ে ঢাকা যাতায়াত করতে হতো। ক্রমে বিকশিত হতে থাকে উন্নয়নমুলক কর্মকান্ড। ত্রিশ দশকের গোড়ার ‍দিকে বিদ্যুত সরবরাহ শুরু হয়। চল্লিশ দশকে শহরের যানবাহন হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয় রিক্সা।

পঞ্চাশ এবং ষাট দশকের গোড়ার দিকে বেশ কিছু রাস্তা ঘাট পাকাকরণ সহ তৈরী হয় ব্রীজ, কালভার্ট। এসময় ঢাকার সাথে টাঙ্গাইলের সড়ক যোগাযোগ শুরু হয়। ষাট এর দশকেই পাইপ লাইনের মাধ্যমে সরবরাহ শুরু হয় পানীয় জলের।

এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে টাঙ্গাইল পৌরসভা ‘গ’ থেকে ‘খ’ এবং ১৯৮৯ খ্রীঃ ‘খ’ থেকে ‘ক’ শ্রেণীতে উন্নতি লাভ করে। ৯০ দশকে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকবাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন প্রকল্প এবং মাঝারি শহর অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে বেশ কিছু রাস্তা, ড্রেন, ব্রীজ/কালভার্ট, মার্কেট, বাসটার্মিনাল সহ অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও পানি সরবরাহ উন্নয়ন সাধিত হয়। একবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে পৌর পরিষদ কর্তৃক কিছু ব্যতিক্রমী কর্মকান্ড গৃহীত হয় যা শহরের যানজট নিরসন, মশক নিধন উত্যাদি ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখতে সমর্থ হয়েছে।

প্রশাসনিক এলাকা

টাঙ্গাইল শহর ১৮ টি ওয়ার্ড ও ৬৪ টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। এটির মোট আয়তন ২৯.০৪ বর্গ কিলোমিটার। বাংলাদেশ সরকার পুরাতন জেলা শহর উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় এই শহরকে আরও সম্প্রসারণের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। পরিকল্পনা অনুসারে এই শহরের প্রস্তাবিত আয়তন ৮১.৭৫ বর্গ কিলোমিটার।[4]

ওয়ার্ড নংপৌর এলাকামোট ঘরসংখ্যাজনসংখ্যা(২০১১) গণনাকৃত
আকুর টাকুর পাড়া-উত্তর, দেওলা, জেলা সদর২০৭০১০৩৮৮
এনায়েতপুর২১৪২৮৭৬০
পশ্চিম আকুর টাকুর পাড়া, উত্তর কাগমারা, দক্ষিণ কাগমারা৩২০৫১৩৯০৩
বেপারী পাড়া-একাংশ, ফকির পাড়া, বেড়াডোমা, দিঘুলিয়া, চর দিঘুলিয়া২১১৯৯২০৮
কালিপুর, লক্ষ্মীপুর, সরুটিয়া, শাকরাইল১৬১৪৭২৩৫
কলেজ পাড়া, প্যারাডাইস পাড়া, পার দিঘুলিয়া-একাংশ১৫৬৯৬৭১২
বালুককান্দি, বাগবাড়ী, পাতুলি ভবানী বাগবাড়ী, উত্তর সন্তোষ-একাংশ, সন্তোষ পালপাড়া১৬৭৪৭৩২৫
আলোয়া ভবানী পাহিম, আলোয়া পাহিম, দক্ষিণ সন্তোষ-একাংশ১৭৯৭৮০২৬
আলোয়া বরটিয়া, আলোয়া পাইকাস্তা, আলোয়া তাড়িনি, বালুককান্দি-একাংশ, চর পাতুলি, পূর্ব আলোয়া, আলোয়া ভবানী১৮৮৮৮৫৭৫
১০বাজিতপুর, বেড়াই, বশরাকান্দি, কাজিপুর, পাতাল১৪৫৮৬১৮৯
১১বেড়াবুচনা, কচুয়া পাড়া, কান্দা পাড়া১৯২৯৭৫৩৬
১২আদি টাঙ্গাইল, বেপারী পাড়া-একাংশ, বিল বোয়ালী১৬২৮৭১৬০
১৩টাঙ্গাইল- মূল মহল্লা, ছয় আনীর বাজার, পাঁচ আনীর বাজার, থানা পাড়া, উত্তর থানা পাড়া১৭৯২৭৫৭২
১৪পূর্ব আদালত পাড়া, আদালত পাড়া, বিশ্বাস বেতকা-একাংশ এস.ডব্লিউ কর্ন, সাহা পাড়া২৭৯০১১৭৮৬
১৫আশেকপুর, বিশ্বাস বেতকা-একাংশ২৭৪৫১২১১৮
১৬আকুর টাকুর পাড়া-একাংশ, পার দিঘুলিয়া-একাংশ২৪৫৯১০৬৭৬
১৭কুমুদিনী কলেক পাড়া, মুন্সি পাড়া, রেজিস্ট্রি পাড়া, বিশ্বাস বেতকা-পশ্চিম২১২৮১১০৮১
১৮কোদালিয়া, সাবালিয়া২৬০১১৩১৬৮

[5]

করটিয়া হল টাঙ্গাইল শহরের অদূরবর্তী একটি উপশহর।,যার জমিদার ছিলেন দানবীর ওয়াজেদ আলী খান পন্নী চাঁদ মিয়া।

শিক্ষা

উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো হলোঃ বিন্দুবাসিনী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বিন্দুবাসিনী সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারী শেখ ফাজিলাতুন্নেসা মুজিব মহিলা কলেজ, কুমুদিনী সরকারী কলেজ, মেজর জেনারেল মাহমুদুল হাসান আদর্শ মহাবিদ্যালয়, সরকারী এম.এম আলী কলেজ, টাঙ্গাইল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, বাজিতপুর রোড, টাঙ্গাইল, টাঙ্গাইল সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজ, বাজিতপুর রোড, টাঙ্গাইল, হাজি আবুল হোসেন ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি, মসজিদ রোড, টাঙ্গাইল।

বিনোদন পার্ক

গণমাধ্যম

টাঙ্গাইল থেকে প্রকাশিত বাংলা দৈনিক পত্রিকাগুলোর মধ্যে দৈনিক মফস্বল, দেশ কথা, টেলিগ্রাম, নাগরিক কথা, মজলুমের কণ্ঠ, প্রগতির আলো এবং কালের স্রোত উল্লেখযোগ্য।

সাপ্তাহিক পত্রিকাসমূহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো গণবিপ্লব, শোষিতের কণ্ঠ, মৌবাজার, পূর্বাকাশ, বিদ্রোহী কণ্ঠ, প্রযুক্তি এবং মূলস্রোত[6]

এছাড়াও কিছু ফেসবুক পেজও রয়েছে:

বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ

[8]

আরো দেখুন

তথ্যসূত্র

  1. "Population Census 2011: National Volume-3: Urban Area Report" (PDF)Bangladesh Bureau of Statistics। পৃষ্ঠা 8। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জানুয়ারি ২০১৬
  2. "land grabbers choke Tangail's louhajong river"। The Daily Star Bangladesh। ২০১৫-০৬-৩০। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০২-১৩
  3. http://203.112.218.66/WebTestApplication/userfiles/Image/Census2011/Dhaka/Tangail/Tangail%20%20at%20aglance.pdf
  4. "এক নজরে টাংগাইল পৌরসভা"
  5. "Tangail Pourashava C01 P-97,98,99"। Bangladesh Bureau of Statistics। ২০১১-০৬-১৬। ২০১৫-১১-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-১১
  6. "টাঙ্গাইল থেকে প্রকাশিত দৈনিক পত্রিকা সমূহ"। ১৮ জুন ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ এপ্রিল ২০১৬
  7. "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২২ অক্টোবর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯
  8. "ওয়াজেদ আলী খান পন্নী"Tangail Info। মার্চ ১৭, ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-১০-২২
This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.