বি এল কলেজ

সরকারি বি. এল. কলেজ বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের অন্যতম প্রধান কলেজ যা খুলনা শহরে দৌলতপুরে ভৈরব নদীর তীরে অবস্থিত। ১৯০২ সালের জুলাই মাসে খুলনার শিক্ষায় পৃষ্ঠপোষক শিক্ষানুরাগী শ্রী ব্রজলাল চক্রবর্তী (শাস্ত্রী) কলকাতার হিন্দু কলেজের আদলে ২ একর জায়গার উপর দৌলতপুরে হিন্দু একাডেমী নামে এটি প্রতিষ্ঠা করেন।[1] পরবর্তীতে হাজী মহম্মদ মহসীন ট্রাস্ট তার সৈয়দপুর এস্টেটের ৪০ একর জমি এই প্রতিষ্ঠানে দান করে এবং মাসিক ৫০ টাকা অনুদান বরাদ্দ করে। ১৯৬৭ সালের ১লা জুলাই তারিখে সরকারি কলেজে রূপান্তর করা হয়। কলেজটিতে ২১টি বিষয়ে পাঠদান করা হয়। এর মধ্যে ২১টি বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে এবং ১৬টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঠদান করা হয়, এছাড়াও প্রাইভেট স্নাতক(পাস) এবং স্নাতকোত্তর(১ম এবং শেষ পর্ব) কোর্স চালু অাছে। ১৯৯৬ সাল থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পাঠদান বন্ধ হলেও ২০১০ আবার উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পাঠদান শুরু হয়েছে। বর্তমানে কলেজটিতে প্রায় ৩৫হাজার শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে এবং প্রায় দুইশত শিক্ষক কর্মরত আছেন।[2][3]

সরকারি ব্রজলাল কলেজ, খুলনা
সরকারী বি এল কলেজ
নীতিবাক্যএসো জ্ঞানের সন্ধানে,
ফিরে যাও দেশের সেবায়
ধরনসরকারি কলেজ
স্থাপিত২৭ জুলাই ১৯০২
অধ্যক্ষপ্রফেসর কেএম আলমগীর হোসেন
শিক্ষায়তনিক কর্মকর্তা
২০০
প্রশাসনিক কর্মকর্তা
১৮০
শিক্ষার্থী৩৫০০০
অবস্থান, ,
শিক্ষাঙ্গনশহুরে
সংক্ষিপ্ত নামসরকারী বি এল কলেজ
অধিভুক্তিজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর শিক্ষাবোর্ড
ওয়েবসাইটবি এল কলেজ তথ্য বাতায়ন

ইতিহাস

দুইটি টিনশেড ঘরে ১৯০২ সালের ২৭ শে জুলাই থেকে প্রতিষ্ঠানটির ক্লাশ শুরু হয়। একটি বোর্ড অব ট্রাস্টির মাধ্যমে কলেজটি পরিচালনা করা হত যার সভাপতি ছিলেন শাস্ত্রী ব্রজলাল চক্রবর্তী। প্রথমদিকে সম্পূর্ণ আবাসিক এই প্রতিষ্ঠানটি 'চতুষ্পাঠী' এবং 'একাডেমি' নামে দুইটি শাখায় বিভক্ত ছিল। চতুষ্পাঠীর ছাত্রদের খাবার, পড়া এবং আবাসন খরচ প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বহন করা হত। ১৯০৯ সালে সৈয়দ নওশের আলী এবং আটরা গিলাতলা নিবাসী মোঃ একরামউদ্দীনই প্রথম মুসলিম ছাত্র ভর্তি হন[4] এবং পরবর্তীতে ১৯১০-১৯১১ সালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে প্রথম মুসলিম হোস্টেল নির্মিত হয়। মূল ভবনের বাইরে অবস্থিত এই মুসলিম হোস্টেলে আরবি এবং ফার্সি ভাষার ক্লাশ নেওয়া হত। পরে তৎকালীন শিক্ষা মন্ত্রী শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হকের নির্দেশে কলেজে প্রথম মুসলমান শিক্ষকও নিয়োগ দেওয়া হয়।

প্রতিষ্ঠাকালে ঘাটভোগের (ফকিরহাট, বাগেরহাট) জমিদার ত্রৈলক্যনাথ চট্টোপাধ্যায় জমি ক্রয় করে দেন। ১৯০৭ সালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়।

১৯৪৪ সালে প্রতিষ্ঠাতা ব্রজলালের মৃত্যুর পরে কলেজের নামকরণ করা হয় ব্রজলাল হিন্দু একাডেমী। পরবর্তীতে একাডেমীকে কলেজে উত্তীর্ণ করা হয় এবং নাম সংক্ষিপ্ত করে বি এল কলেজ রাখা হয়। কলেজটি পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত হয় এবং এরপর থেকে এখন পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রয়েছে।

শিক্ষাব্যবস্থার ক্রম-বিকাশ

বি.এল কলেজের শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধ

দুইটি টিনশেড ঘরে ১৯০২ সালের ২৭শে জুলাই থেকে প্রতিষ্ঠানটির ক্লাশ শুরু হয়, ১৯০৭ সালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয় এবং ১৯৬৭ সালের ১লা জুলাই তারিখে এটি সরকারি কলেজে রূপান্তর করা হয়। কলেজটি পরবর্তীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। বর্তমানে কলেজটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রয়েছে।
১৯৪৬ সালে একাডেমিকে কলেজে উন্নীত করে ব্রজলাল কলেজ নাম দেয়া হয় এবং এর সংক্ষিপ্ত রূপ বিএল কলেজ ব্যবহার করা হয়। ১৯৬৭ সালের ১লা জুলাই এটি সরকারী কলেজে পরিণত হয়। ১৯৯৩ সালে এটিকে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে উন্নীত করা হয়। কলেজটিতে ২১টি বিষয়ে পাঠদান করা হয়। এর মধ্যে ২১টি বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে এবং ১৬টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পাঠদান করা হয়, এছাড়াও প্রাইভেট স্নাতক(পাস) এবং স্নাতকোত্তর(১ম এবং শেষ পর্ব) কোর্স চালু অাছে।
১৯৯৬ সাল থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পাঠদান বন্ধ হলেও ২০১০ আবার উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পাঠদান শুরু হয়েছে।

বর্তমানে পঠিত কোর্স/ডিগ্রি

  • উচ্চ মাধ্যমিক
  • স্নাতক পাস
  • সম্মান এবং
  • স্নাতকোত্তর কোর্স

স্নাতক পর্যায়ে পঠিত বিষয় সমূহ

  • বিজ্ঞান অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • পদার্থ বিদ্যা
    • রসায়ন
    • গণিত
    • প্রাণিবিদ্যা
    • উদ্ভিদবিদ্যা
    • পরিসংখ্যান
  • সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • সমাজবিজ্ঞান
    • অর্থনীতি
    • সমাজ কর্ম
    • রাষ্ট্রবিজ্ঞান
  • ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • হিসাববিজ্ঞান
    • ব্যবস্থাপনা
    • মার্কেটিং
    • ফিন্যান্স এবং ব্যাংকিং
  • কলা ও মানবিক অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • বাংলা
    • ইংরেজি
    • ইতিহাস
    • ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি
    • দর্শন
    • মনোবিজ্ঞান
    • ভূগোল

স্নাতকোত্তর পর্যায়ের পঠিত বিষয় সমূহ

  • বিজ্ঞান অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • উদ্ভিদবিদ্যা
    • প্রাণিবিদ্যা
    • পদার্থ বিদ্যা
    • রসায়ন
    • গণিত
  • সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • সমাজবিজ্ঞান
    • অর্থনীতি
    • রাষ্ট্রবিজ্ঞান
  • ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • হিসাববিজ্ঞান
    • ব্যবস্থাপনা
  • কলা ও মানবিক অনুষদের বিষয় সমূহ:
    • বাংলা
    • ইংরেজি
    • ইতিহাস
    • ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি
    • দর্শন

কৃতি শিক্ষার্থী

ইতিহাস আর ঐতিহ্যের ধারক এ কলেজে পড়ছেন অনেক গুণীজন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ফায়েক উজ্জামান, কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হকসহ আরও অনেকে। মুনীর চৌধুরীসহ অনেক খ্যাতিমান মানুষ শিক্ষকতা করেছেন এ কলেজে। এছাড়াও আছেন গাজী আতাউর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা, জাতীয় সংসদের সদস্য[5]

কলেজ ভবন ও পরিবেশ

বিদ্যমান অবকাঠামোগত সুবিধাদি নিন্মরূপঃ

  • প্রশাসনিক ভবনঃ ১টি
  • একাডেমিক ভবনঃ ৪টি, বিজ্ঞান ভবন-১(পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন), বিজ্ঞান ভবন-২(উদ্ভিদবিদ্যা ও প্রাণিবিদ্যা), ব্যবসায় প্রশাসন ভবন ও কলা ভবন)
  • সরকারি ভবনঃ ৪টি (মিলনায়তন, কমনরুম, ছাত্রসংসদ, ব্যাংক)
  • অন্যান্য ভবনঃ ৩টি (দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা কমপ্লেক্স-১ ও ২ এবং একাডেমিক কাম এক্সামিনেশন হল)
  • ছাত্রাবাস: ০৫টি
  • ছাত্রীনিবাস: ০২টি
  • মসজিদ: ০১টি
  • মন্দির: ০১টি
  • শহীদ মিনার: ০১টি
  • ভাষ্কর্য
  • পুকুর: ০৩টি
  • খেলার মাঠ:০২টি
  • কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার: বইয়ের সংখ্যা- ৫০,০০০+ [3][6]

ছাত্রাবাস ও ছাত্রীনিবাস

বর্তমানে ছাত্রদের আবাসন ব্যবস্থার জন্যে ০৫টি ছাত্রাবাস। আসন বণ্টনে তিতুমীর হলে ১২৬ জন, মুহসীন হলে ৯৭ জন, ড. জোহা হলে ৫০জন, নজরুল ইসলাম হলে ৪৮ জন ও সুবোধ চন্দ্র হলে ৬৮ জন ছাত্র।

  1. শহীদ তিতুমীর হল
  2. হাজী মহসিন হল
  3. ড. জোহা হল
  4. কবি কাজী নজরুল ইসলাম হল
  5. সুবোধ চন্দ্র হল

ও ০২টি ছাত্রীনিবাস রয়েছে। এরমধ্যে খালেদা জিয়া হলে আসনসংখ্যা ১০৮, মন্নুজান হলে ৮০।

  1. মন্নুজান হল
  2. খালেদা জিয়া হল

২৩ হাজার ছাত্রছাত্রীর জন্য কলেজের সাতটি হলে সর্বমোট সিট আছে মাত্র ৫৭৭টি খুবই অপ্রতুল। তবে 'ডেভেলপমেন্ট অব পোস্ট গ্র্যাজুয়েট কলেজেস' প্রকল্পের আওতায় বি এল কলেজে চারটি একাডেমিক ভবন ও ১০০ আসনবিশিষ্ট একটি ছাত্রী হল নির্মাণের প্রক্রিয়া চলছে। হলটি নির্মিত হওয়ার পরও আসন সংকট নিরসন না হলেও ছাত্রীরা সামান্য সুবিধা পাবে। [7]

কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার

এখানে শিক্ষাকার্যক্রমের পাশাপাশি সুনামের সাথে সহ-শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে। বিভাগসমূহে আলাদা আলাদা সেমিনার গ্রন্থাগার ছাড়াও সমৃদ্ধ একটি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার রয়েছে। এ গ্রন্থাগারটি বিএল কলেজ গ্রন্থাগার নামেই পরিচিত। চারপাশের সবুজ বনানীতে ঘেরা অতি মনোরম পরিবেশে এ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের গ্রন্থাগারটি কলেজের নিজস্ব একটি ভবনে অবস্থিত। এখানে রয়েছে অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মতো একটি বিশাল বড় এবং সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার। এর পুরোটা জুড়ে রয়েছে ইন্টারনেট, পাঠক চাইলে এখানে বসেই কম্পিউটারে কাজও করতে পারেন। এখানে ৫০,০০০ হাজারেরও বেশি বইয়ের সংগ্রহ রয়েছে। রয়েছে দেশি-বিদেশি কয়েক হাজার জার্নাল। এখানে রাখা হয় দেশের গুরুত্বপূর্ণ সবগুলো জাতীয় দৈনিক পত্রিকাসহ আরও গুরুত্বপূর্ণ সব সাপ্তাহিক পত্রিকা। একসাথে গ্রন্থাগারের পাঠকক্ষে ১৭০ জন পাঠক পাঠ গ্রহণ করতে পারে। বিএল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ গ্রন্থাগারটি কলেজ চলাকালিন সময়ে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে এবং অন্যান্য সরকারি ছুটির দিনে গ্রন্থাগারটি বন্ধ থাকে। [8]

সহশিক্ষা কার্যক্রম

  • রোভার স্কাউট
  • বিএনসিসি
  • রেড ক্রিসেন্ট
  • গার্লস গাইড
  • বি এল কলেজ থিয়েটার
  • বি এল কলেজ ডিবেটিং ক্লাব

সহশিক্ষা কার্যক্রমে বি এল কলেজ এর থিয়েটারের ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১১ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১১ পর্যন্ত ৭ দিনব্যাপী কর্মশালার মধ্য দিয়ে “এসো মিলে স্বপ্নের বীজ বুনি, নাটকের হাতিয়ারে প্রভাত আনি” মূলমন্ত্র সামনে রেখে বি এল কলেজ থিয়েটারের যাত্রা শুরু। বি এল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ প্রফেসর মো: শফিউল্লাহ সরদার এর উদ্যোগে “বিএল কলেজ থিয়েটার” প্রতিষ্ঠিত হয়। ৭ দিন ব্যাপী কর্মশালার মধ্যদিয়ে একটি ছোট নাটক তৈরী করা হয়। “স্বাক্ষী নম্বর ১৯৭১” শিরোনামের একটি ছোট নাটকের মাধ্যমে থিয়েটারটির পদযাত্রা শুরু হয়। বি এল কলেজ থিয়েটার নিয়মিত নাটক তৈরী, চর্চা ও সঞ্চায়নের পাশাপাশি সঙ্গীত বিষয়ক কাজও নিয়মিত সম্পাদন করছে। এ যাবত মুক্তিযুদ্ধের উপর ভিত্তি করে, সমসাময়িক ও বিখ্যাত পান্ডলিপি নিয়ে বেশকিছু নাটক মঞ্চায়ন করেছে। [9] এছাড়াও আছে বিএল কলেজ ডিবেটিং ক্লাব যা সম্মানের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ডিবেট করে কৃতিত্বের পরিচয় দিচ্ছে, জ্ঞান বৃদ্ধিতে যেটা এক অনন্য প্রয়াস।

ছাত্র সংগঠন

  • বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
  • বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
  • বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা
  • বাংলাদেশ ইসলামি ছাত্রশিবির
  • জাতীয় ছাত্রদল
  • বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন
  • সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট
  • বাংলাদেশ ছাত্র মৈত্রী
  • ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন

তথ্যসূত্র

  1. http://www.blcollege.edu.bd/
  2. "সরকারি বি এল কলেজ খুলনা"বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭
  3. "এক নজরে সরকারি বি এল কলেজ, খুলনা"সরকারি বি এল কলেজ তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭
  4. "সৈয়দ নওশের আলী"যশোর ডট ইনফো। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭
  5. "সাবেক এমপি গাজী আতাউর রহমানের ইন্তেকাল"দৈনিক ইত্তেফাক। ২২ নভেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২ ডিসেম্বর ২০১৭
  6. "খুলনার গর্ব বি এল কলেজ"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭
  7. "খুলনা বিএল কলেজে শিক্ষার্থীর হলে সিট"। সমকাল। ২৮ জুন ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭
  8. "সরকারি বিএল কলেজ গ্রন্থাগার, খুলনা"। সাম্প্রতিক দেশকাল। ২৪ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭
  9. "বি এল কলেজ থিয়েটার"সরকারি বি এল কলেজ তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭

বহিঃসংযোগ

This article is issued from Wikipedia. The text is licensed under Creative Commons - Attribution - Sharealike. Additional terms may apply for the media files.