শহীদ আফ্রিদি
সাহিবজাদা মহম্মদ শাহিদ খান আফ্রিদি বা শাহিদ আফ্রিদি (উর্দু: شاہد افریدی, পশতু: شاھد اپریدی; জন্ম: ০১ মার্চ ১৯৮০) একজন সাবেক পাকিস্তানি ক্রিকেটার এবং পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক। তিনি বুম বুম আফ্রিদি নামেও পরিচিত। আফ্রিদি ১৯৯৬ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের হয়ে ২৭টি টেস্ট ম্যাচ, ৩৪৯টি ওডিআই ম্যাচ ও ৫৬টি টি-২০ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন। ১৯৯৬ সালের ২রা অক্টোবর কেনিয়ার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে এবং ১৯৯৮ সালের ২২শে অক্টোবর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ওডিআই ক্রিকেটে তার অভিষেক ঘটে। একজন সফল অলরাউন্ডার হিসেবে আফ্রিদি তার সামঞ্জস্যপূর্ণ বোলিং এবং আগ্রাসী ব্যাটিং স্টাইলের জন্য সমাদৃত। আফ্রিদি ৩৭টি ডেলিভারিতে দ্রুততম ওডিআই সেঞ্চুরি করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী ছিলেন এবং তিনি ওডিআই ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বাধিক ছক্কা হাঁকানোর সম্মানের অধিকারী।প্রকাশিত হতে চলেছে পাকিস্তান ক্রিকেটের সুপার স্টার শাহিদ আফ্রিদির আত্মজীবনী ‘গেম চেঞ্জার’
![]() | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | শাহিবজাদা মোহাম্মাদ শহীদ খান আফ্রিদি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | খাইবার এজেন্সি, ফাতা, পাকিস্তান | ১ মার্চ ১৯৮০|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | বুম বুম, আফ্রিদি, লালা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৫ ফুট ১১.৭৫ ইঞ্চি (১.৮২ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি লেগ স্পিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | অলরাউন্ডার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় পার্শ্ব | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৫৩) | ২২ অক্টোবর ১৯৯৮ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১৩ জুলাই ২০১০ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১০৯) | ২ অক্টোবর ১৯৯৬ বনাম কেনিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ১০ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ৮) | ২৮ আগস্ট ২০০৬ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ১৩ ডিসেম্বর ২০১৩ বনাম শ্রীলঙ্কা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৫–২০১০ | করাচি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৭–২০০৯ | হাবিব ব্যাংক লিমিটেড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০১ | লিচেস্টারশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৩ | ডারবাশেয়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৩–০৪ | গ্রিকুয়াল্যান্ড ওয়েস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৪ | কেন্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭–২০০৮ | সিন্ধ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১০ | সাউদার্ন রেডব্যাক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮ | ডেকান চার্জার্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১–বর্তমান | হ্যাম্পশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১-বর্তমান | মেলবোর্ন রেনেগাডেস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১–বর্তমান | ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটর্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২-বর্তমান | রুহুনা রয়ালস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএন ক্রিকইনফো, ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ |
প্রাইড অফ পারফরমেন্স পুরস্কার প্রাপক | |
---|---|
![]() Shahid Afridi was recipient of the Pride of Performance Award 2010[1] | |
তারিখ | ২০১০ |
দেশ | পাকিস্তানের ইসলামিক প্রজাতন্ত্র |
পুরস্কারদাতা | পাকিস্তানের ইসলামিক প্রজাতন্ত্র |
আফ্রিদি বেশি পরিচিত তার আক্রমণাত্মক ব্যাটিং ভঙ্গির এবং একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে দ্রুততম শতক ধরে রাখার জন্য। তিনি এক ওভারে করেছিলেন ৩২ রান, যা একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে এক ওভারে ২য় সর্বোচ্চ স্কোর। তাছাড়াও তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ছয় মারার কৃতিত্ব অর্জন করেন। আফ্রিদি নিজেকে একজন ব্যাটসম্যানের চেয়ে বেশি বোলার মনে করেন। তিনি টেস্ট ৪৮টি উইকেট, ৩৪৮টির বেশি একদিনের আন্তর্জাতিক উইকেট নিয়েছেন। বর্তমানে আফ্রিদি আন্তর্জাতিক টি২০-তে সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারি এবং তিনি ৫৬টি ম্যাচে ৬২টি উইকেট নিয়েছেন।
২০০৯ সালের জুন মাসে ইউনুস খানের কাছে থেকে টি২০-এর অধিনায়কত্ব পান। কিছুদিন পরে ২০১০ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত হন একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচের জন্য। তার প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে অধিনায়কত্বের অভিষেক হয় শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে যেখানে তার একটি শতক ও ছিল কিন্তু পাকিস্তান ম্যাচটি হেরেছিল ১৬ রানে।
ব্যক্তিগত জীবন
আফ্রিদি বিবাহিত। সংসারে তার ৩ কন্যা সন্তান রয়েছে। মাঠের আগ্রাসী মনোভাবের মানুষটা তার পরিবারের কাছে কোমল স্বভাবের। এছাড়াও খেলোয়াড়ি জীবনেও তার মহানুভবতা প্রকাশ পেয়েছে। কলকাতার ইডেন গার্ডেনে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করেন পাকিস্তানের অধিনায়ক শহিদ আফ্রিদি। রান নিতে গিয়ে সাকিব আল হাসান পড়ে যান। এই সময় নিশ্চিত রান আউট থেকে বেঁচে যান এই ব্যাটসম্যান। রান আউট থেকে বাঁচার জন্য তাড়াহুড়া করতে গিয়ে সাকিবের পায়ে থাকা কেডসটি (জুতা) খুলে যায়। পরে সাকিবের এই কেডসটি নিজ হাতে তুলে দেনে আফ্রিদি।[2]
রেকর্ড এবং সাফল্য
১৪ জুলাই, ২০১৩ তারিখে তিনি ১২ রানে ৭ উইকেট নিয়ে নিজস্ব সেরা ও একদিনের ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্বিতীয় সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন।[3][4] প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রথম ওডিআইয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিরুদ্ধে তিনি এ রেকর্ড স্থাপন করেন।[5] এছাড়াও ঐ খেলায় তিনি ৫৫ বলে ৭৬ রান করেছিলেন। প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে তিনবার খেলায় অর্ধ-শতক ও পাঁচ উইকেট দখল করেন।[6] এছাড়াও একদিনের ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে শহীদ আফ্রিদি সাত সহস্রাধিক রান ও ৩৫০ উইকেট দখল করেছেন।
টেস্ট সেঞ্চুরি
- In the column রান, * indicates being not out
- The column title ম্যাচ refers to the Match Number of the player's career
রান | ম্যাচ | বিরুদ্ধে | শহর/দেশ | ভেনিউ | বছর | |
---|---|---|---|---|---|---|
[১] | ১৪১ | ২ | ![]() | চেন্নাই, ভারত | এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়াম | ১৯৯৯ |
[২] | ১০৭ | 12 | ![]() | Sharjah, United Arab Emirates | Sharjah C.A. Stadium | ২০০২ |
[৩] | ১২২ | 18 | ![]() | Bridgetown, Barbados | Kensington Oval | 2005 |
[৪] | ১০৩ | 21 | ![]() | Lahore, Pakistan | গাদ্দাফি স্টেডিয়াম | ২০০৬ |
[৫] | ১৫৬ | 22 | ![]() | Faisalabad, Pakistan | Iqbal Stadium | ২০০৬ |
ওডিআই সেঞ্চুরি
- In the column রান, * indicates being not out
- The column title ম্যাচ refers to the Match Number of the player's career
রান | বল | ম্যাচ | বিরুদ্ধে | শহর/দেশ | ভেনিউ | বছর | |
---|---|---|---|---|---|---|---|
[১] | ১০২ | ৩৭ | ২ | ![]() | নাইরোবি, কেনিয়া | নাইরোবি জিমখানা ক্লাব | ১৯৯৬ |
[২] | ১০৯ | 94 | 65 | ![]() | Toronto, Canada | Toronto CSCC | 1998 |
[৩] | ১০৮* | 97 | 146 | ![]() | Sharjah, United Arab Emirates | Sharjah C.A. Stadium | 2002 |
[৪] | ১০২ | 45 | 204 | ![]() | Kanpur, India | Green Park | 2005 |
[৫] | ১০৯ | 76 | 294 | ![]() | Dambulla, Sri Lanka | Dambulla International Stadium | 2010 |
[৬] | ১২৪ | 60 | 296 | ![]() | Dambulla, Sri Lanka | Dambulla International Stadium | 2010 |
ওডিআই পাঁচ-উইকেট ছিনিয়ে
নং | তারিখ | মাঠ | বিরুদ্ধে | ইনিংস | ওভার | রান | উইকেট | Econ | ব্যাটসম্যান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
১ | ২৭ অক্টোবর ২০০০ | গাদ্দাফি স্টেডিয়াম | ![]() | ১ | ১০ | ৪০ | ৫ | ৪.০০ |
|
জয়[7] |
২ | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৪ | Edgbaston Cricket Ground | ![]() | 1 | 6 | 1 | 5 | 1.83 |
|
জয়[8] |
৩ | ২২ এপ্রিল ২০০৯ | DSC Cricket Stadium | ![]() | 1 | 10 | 38 | 6 | 3.80 | জয়[9] | |
৪ | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১১ | মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম | ![]() | ১ | ৫ | 16 | 5 | 2.00 |
|
জয়[10] |
৫ | ৩ মার্চ ২০১১ | R Premadasa Stadium | ![]() | 1 | 10 | 23 | 5 | 2.30 |
|
জয়[11] |
৬ | ২০ নভেম্বর ২০১১ | Sharjah Cricket Stadium | ![]() | 1 | 9.2 | 35 | 5 | 3.75 | জয়[12] | |
৭ | ১ ডিসেম্বর ২০১১ | শের-ই-বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ![]() | 1 | 6.3 | 23 | 5 | 3.53 | জয়[13] | |
৮ | ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | Sharjah Cricket Stadium | ![]() | 1 | 10 | 36 | 5 | 3.60 | জয় |
তথ্যসূত্র
- Afridi gets Pride of Performance award
- http://www.thedaccapost.com/art.1682.da/%5B%5D
- "Awesome Afridi flattens West Indies"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-১৫।
- "Best figures in an innings"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২০১৩-০৭-১৫।
- Best bowling figures in an ODI innings
- A fifty and five wickets in an ODI innings
- "England in Pakistan ODI Series 2000/01 – 2nd ODI"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- "ICC Champions Trophy – 7th match, Pool C"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- "Australia v Pakistan ODI Series – 1st ODI"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- "ICC Cricket World Cup – 6th match, Group A"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০১০।
- "ICC Cricket World Cup – 17th March, Group A"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০১১।
- "Pakistan v Sri Lanka – 20th November 2011"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ নভেম্বর ২০১১।
- "Pakistan v Bangladesh – 1st December 2011"। Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ ডিসেম্বর ২০১১।
- http://www.espncricinfo.com/pakistan-v-england-2012/content/current/story/552798.html
- পাদটীকা
বহিঃসংযোগ
![]() |
উইকিমিডিয়া কমন্সে শহীদ আফ্রিদি সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে শহীদ আফ্রিদি
(ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে শহীদ আফ্রিদি
(সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
- Shahid Afridi Profile on Cricket.com.pk
পূর্বসূরী মোহাম্মদ ইউসুফ |
পাকিস্তানের জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক (টেস্ট) ২০১০ |
উত্তরসূরী সালমান বাট |
পূর্বসূরী মোহাম্মদ ইউসুফ |
পাকিস্তানের জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক (ওডিআই) ২০১০–২০১১ |
উত্তরসূরী মিসবাহ-উল-হক |
পূর্বসূরী ইউনুস খান |
পাকিস্তানের জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক (টি২০আই) ২০০৯–২০১১ |
উত্তরসূরী মিসবাহ-উল-হক |
পূর্বসূরী মোহাম্মদ সামি |
করাচীর ডলফিনের অধিনায়ক ২০০৮–বর্তমান |
উত্তরসূরী নির্ধারিত হয়নি |